শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ নভেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

ভোগান্তির নাম সরকারি হাসপাতাল

আয়ারাই যেখানে সর্বেসর্বা, চলে দালালদের উৎপাত
সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
ভোগান্তির নাম সরকারি হাসপাতাল

খোদ রাজধানীতেই সরকারি হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসা সেবা নাজুক পর্যায়ে পৌঁছেছে। বড় বড় হাসপাতাল আছে, চিকিৎসা সরঞ্জামেরও অভাব নেই, শুধু সংশ্লিষ্টদের দায়িত্বহীনতায় সেবাবঞ্চিত থাকছেন রোগীরা। ডাক্তারের অবর্তমানে ওয়ার্ডবয় আর নার্সদের গাফিলতিতে আয়ারা হয়ে ওঠেন সর্বেসর্বা। আছে দালালদের সীমাহীন উৎপাত। হাসপাতালে ভর্তি করতে দালাল, ওয়ার্ডে বেড পাওয়া নিশ্চিত করতে দালাল, পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতেও দালালদের সাহায্য নেওয়া ছাড়া উপায় থাকে না। পঙ্গু ও সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে রোগীর জন্য ট্রলি ব্যবহার করতেও টাকা গুনতে হয় স্বজনদের। রোগীদের জন্য বরাদ্দ থাকা ট্রলি নিয়ন্ত্রণে রেখে মিটফোর্ড হাসপাতালেও বাড়তি টাকা কামায় বহিরাগতরা। ছুটির দিন আর রাতের বেলায় হাসপাতালগুলোর চেহারা যেন আমূল পাল্টে যায়। বহু খোঁজাখুঁজি করেও ডিউটি ডাক্তারদের সন্ধান পাওয়া ভাগ্যের ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়। দরজা আটকে বিশ্রামে থাকা নার্সদের ডাকলে রীতিমতো রক্তচক্ষু দেখতে হয়। রাজধানীর প্রধান হাসপাতাল হিসেবে পরিচিত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও মিটফোর্ড হাসপাতালের আঙিনাসহ চারপাশ জুড়ে ময়লা-আবর্জনার ছড়াছড়ি। পঙ্গু আর শিশু হাসপাতাল ঘিরে আছে ঝুপড়ি বস্তি আদলের ঘরবাড়ি। সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল ঘিরে গড়ে ওঠা দোকানপাট শতেক জঞ্জালে ঠাসা। পিজি হাসপাতাল চত্বরে বহিরাগতদের আনাগোনা বন্ধ হলেও মহাখালী বক্ষব্যাধি হাসপাতাল আঙিনা থেকে নেশাখোর, ভবঘুরেদের হটানোই যাচ্ছে না। সব মিলিয়ে রাজধানীর সরকারি হাসপাতালগুলোর বেহাল দশায় চিকিৎসাসেবার পরিবর্তে দিন দিনই রোগী ভোগান্তি চরম আকার ধারণ করছে।

ভিড়-ভাড়াক্কা আর দালাল উৎপাত : দেশের প্রধান হাসপাতাল হিসেবে পরিচিত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সর্বত্রই শুধু ভিড়-ভাড়াক্কা আর লাইনের ছড়াছড়ি। সকালে আউটডোরে ডাক্তার দেখানো থেকে শুরু করে পরীক্ষা-নিরীক্ষার সব বিভাগে, এমনকি ভর্তি হওয়া রোগীদের টয়লেটের জন্যও দীর্ঘ লাইনে দাঁড়ানো ছাড়া উপায় থাকে না। এক্স-রেসহ জরুরি পরীক্ষা-নিরীক্ষা, কিডনি ডায়ালাইসিস, অপারেশনের জন্যও সিরিয়াল ধরে অপেক্ষায় থাকতে হয় রোগীদের। ফলে রোগীর অবস্থা যতই সংকটাপন্ন হোক, অপারেশন যতই জরুরি হোক, লাইনে দাঁড়ানো ছাড়া কোনো সেবাই সেখানে পাওয়ার পথ নেই। এমনিতে রোগীর তুলনায় চিকিৎসক কম, তার ওপর সময়মতো ডাক্তার না আসায় রোগীদের অপেক্ষার প্রহর গুনতে হয়। টিকিট কিনে নিবন্ধন খাতায় কতক্ষণ অপেক্ষা করতে হয় তার নেই কোনো নিশ্চয়তা। জনসংখ্যা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রোগীর চাপ বাড়ছে নিয়মিত। কিন্তু এই হাসপাতালে যোগ হচ্ছে না নতুন লোকবল। ৪০ বছর আগের জনবল কাঠামো দিয়ে চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব কি না, সে প্রশ্ন তুলছেন হাসপাতালের কর্মীরা। এই হাসপাতালে চিকিৎসা ব্যয় তুলনামূলক কম হওয়ায় রোগীরা আসেন দূর-দূরান্ত থেকে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিউরোসার্জারি বিভাগে গিয়েও দেখা যায় ৩০০ থেকে ৪০০ রোগীর লাইন। রাতে দালালের দখলে থাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল। তখন অবস্থা দাঁড়ায় ‘আগে টাকা তারপর চিকিৎসা’। এ নিয়েই রোগীর স্বজনদের সঙ্গে চলে দরকষাকষি। বিনামূল্যে সেবা দেওয়া হয় এমন ধারণা নিয়েই দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে রাজধানীর প্রধান হাসপাতালটিতে আসেন গরিব রোগীরা। কিন্তু বাস্তব চিত্র সম্পূর্ণ ভিন্ন। হাসপাতালের গেট থেকে ওয়ার্ডের বেড পর্যন্ত যেতে দফায় দফায় টাকা দিয়েই মেলে কাঙ্ক্ষিত সেবা। ঘুষখোর ও দালালচক্র আষ্টেপৃষ্ঠে ঘিরে রাখে রোগীর সঙ্গে আসা স্বজনদের। চিকিৎসা বা সেবা সবই হাতের নাগালে। জরুরি বিভাগ চালু ২৪ ঘণ্টা। তবে টাকা ছাড়া সেবা মিলছে না।

হাসপাতাল : রাজধানীর মুগদা ৫০০ শয্যা জেনারেল হাসপাতাল দেখতে বিশাল। কিন্তু কাজে ঠনঠন। ৫০০ শয্যার হাসপাতালে রুমের ছড়াছড়ি। পুরো ভবন ঘুরে ২০ জন রোগী খুঁজে পাওয়াও মুশকিল। চিকিৎসা সরঞ্জামের অভাবে গুরুতর রোগীদের সেবা দিতে পারছেন না হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। চিকিৎসকসহ অন্যান্য জনবলেরও অভাব রয়েছে এ হাসপাতালে। এখানে হয় না কোনো অপারেশন। গুরুতর কোনো অসুখ নিয়ে রোগীরা এই হাসপাতালমুখী হন না বললেই চলে। অথচ সঠিক ব্যবস্থাপনা থাকলে মুগদার হাসপাতালটি রাজধানীর পূর্বাঞ্চলের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ চিকিৎসাকেন্দ্র হয়ে ওঠার কথা ছিল। এতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতাল, মিটফোর্ড হাসপাতালসহ অন্যান্য হাসপাতালে রোগীর চাপ কমে যেত। ২০০৬ সালের ১৩ জুলাই প্রায় ১০ একর ভূমিতে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন। ১১০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত ১৩ তলাবিশিষ্ট এই হাসপাতালটি মূলত অন্তঃসারশূন্য। সেখানে চিকিৎসার যন্ত্রপাতি না থাকায় কাঙ্ক্ষিত সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন রোগীরা।

রোগীর চাপে হিমশিম : পুরান ঢাকার মিটফোর্ড হাসপাতালে রোগীর চাপ বাড়লেও বাড়েনি কোনো সুযোগ-সুবিধা। প্রতিদিন হাসপাতালে বহির্বিভাগে চিকিৎসা নেওয়া প্রায় ১ হাজার ২০০ জন রোগীর ভিড় জমে ওঠে। ভর্তি রোগীর সংখ্যা সাত শতাধিক। সে তুলনায় চিকিৎসকসহ জনবল ও চিকিৎসা-সুবিধা খুবই সীমিত। রোগীর চাপ সামাল দিতে হিমশিম খায় কর্তৃপক্ষ। মানসম্পন্ন সেবা না পাওয়ার অভিযোগও থাকে বরাবর। এদিকে রাজধানীর সরকারি হাসপাতালগুলোর মধ্যে সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালেই কর্মকর্তা-কর্মচারী, ডাক্তার-নার্স পর্যায়ে সবচেয়ে বেশি বিরোধ, সংঘাত, সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে বলে অভিযোগ রয়েছে। এ কারণে প্রায়ই কর্মচারী, ডাক্তার কিংবা নার্সদের কর্মবিরতির ধকলে রোগীদের জীবন হয়ে ওঠে ওষ্ঠাগত। দালালদের দৌরাত্ম্য ও সংশ্লিষ্টদের দায়িত্বে অবহেলার কারণে মিটফোর্ড হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীদের ভোগান্তি বাড়ছে। আর গরিব রোগীদের ক্ষেত্রে ভোগান্তি চরম মাত্রা অতিক্রম করেছে। ১৯৮৫ সালে মিটফোর্ড হাসপাতালকে ৬০০ শয্যায় উন্নীত করা হয়। তখন প্রথম শ্রেণির পদ ছিল ১১৭টি। বর্তমানে প্রথম শ্রেণির পদ প্রায় দ্বিগুণ বেড়ে ২২৯টি হলেও দ্বিতীয় তৃতীয় শ্রেণির পদ বাড়েনি বললেই চলে। তৃতীয় শ্রেণির পদ ছিল ১২০টি, বেড়ে হয়েছে ১২২টি। নার্সের পদ ছিল ১৭৯টি, এখনো তা-ই আছে। ২৭ বছর ধরে এ হাসপাতালে কোনো কেবিন নেই। সব বিভাগ মিলিয়ে মোট ১০০টি ভাড়ার শয্যা রয়েছে। মিটফোর্ড হাসপাতালের প্রবেশদ্বারে ঘিঞ্জি পরিবেশ ঠেলে রোগীর হাসপাতালে যাতায়াত খুবই কঠিন। পাশেই মর্গ থাকায় হাসপাতালের গেট গলে ভেতরে ঢুকলেই উৎকট গন্ধে দম বন্ধের উপক্রম হয়।

দালালরাজ্যে জিম্মি সবাই : সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল ঘিরে দালালরাজ্য গড়ে উঠেছে। তাদের কাছেই জিম্মি হয়ে আছে গোটা হাসপাতাল, ডাক্তার-নার্স, রোগী-স্বজন সবাই। সেখানে রোগী ভর্তি থেকে শুরু করে শয্যা পাওয়া, চিকিৎসা নিশ্চিত করা, রোগ পরীক্ষা-নিরীক্ষা করানো, বিশেষজ্ঞ ডাক্তার নির্ধারণ, এমনকি মৃত লাশ ছাড় করাতেও দালালের ভূমিকা অনিবার্য হয়ে উঠেছে। অসুস্থ রোগীর স্বজনরা সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে ডাক্তারের সঙ্গে যোগাযোগের পরিবর্তে দালালদের শরণাপন্ন হওয়াকেই বেশি জরুরি বলে ভাবেন। দালাল পাশে থাকলেই সবকিছু সহজতর হয়ে ওঠে। দালাল নেই তো ভর্তি নেই, ডাক্তার-নার্স, সেবা কোনো কিছুই জুটবে না কপালে। প্রতিদিন দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে কয়েকশ’ রোগী চিকিৎসার জন্য সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে আসেন। হাসপাতালের প্রবেশদ্বার, জরুরি বিভাগ ও বহির্বিভাগ দালাল দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। গ্রামাঞ্চলের সহজ-সরল রোগীরা দালালদের টার্গেট। চিহ্নিত সন্ত্রাসী-বখাটে, চাঁদাবাজরা কর্তৃপক্ষের চোখের সামনে রোগী ভাগিয়ে নিয়ে যায়। হাতিয়ে নেয় টাকা-পয়সা। সচল যন্ত্রপাতি খুলে নিয়ে বিক্রি করে দেয়। ওই চক্রের বিরুদ্ধে টুঁ শব্দটি করারও সাহস কারও নেই। স্বাস্থ্যমন্ত্রী এই সক্রিয় দালাল চক্রের বিরুদ্ধে বারবার ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিলেও কোনো কার্যকর ভূমিকা নিতে পারেনি প্রশাসন, এমনটাই অভিযোগ উঠছে রোগীদের পক্ষ থেকে।

দুর্গন্ধে প্রাণ ওষ্ঠাগত : রাজধানীর সরকারি হাসপাতালগুলোর অন্দরমহল খুবই বিশ্রী আর কদাকার। হাসপাতালজুড়ে নোংরা-আবর্জনার ছড়াছড়ি। ব্যবহূত সিরিঞ্জ, ওষুধের খোসা, স্যালাইনের খোসা পড়ে থাকে যত্রতত্র। ভাঙা দরজা, বদ্ধ টয়লেট প্যানের অপরিচ্ছন্নতায় সীমাহীন দুর্গন্ধে রোগীদের প্রাণ ওষ্ঠাগত। ড্রেনেজ ব্যবস্থাও অচল থাকায় তরল ময়লা নর্দমায় মিলেমিশে হাসপাতাল আঙিনাও সয়লাব থাকে। প্রতিটি হাসপাতালেরই রান্নাঘরের অবস্থা শোচনীয়। বাসি, পচা-গলা নানা খাদ্যপণ্যের উৎকট গন্ধে রান্নাঘরে টেকা মুশকিল। সেখানে বিড়াল চাটে খাবারের ট্রে, ইঁদুর ছোটে ওয়ার্ডে। তেলাপোকা, টিকটিকি থেকে শুরু করে মশা-মাছি, ছারপোকার উপদ্রব সবই চলে রাত-দিন। দেশের প্রধান চিকিৎসাকেন্দ্র হিসেবে পরিচিত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বহির্বিভাগে দৈনিক চার হাজার রোগী চিকিৎসা নিতে আসেন। জরুরি বিভাগে আসেন সহস্রাধিক সংকটাপন্ন রোগী। তাদের জন্য নেই টয়লেট ও বেসিন ব্যবস্থা। রোগীদের ব্যবহারের জন্য থাকা টয়লেটের আঙিনা নোংরা তরল ময়লায় পিচ্ছিল সরোবরে পরিণত হয়ে থাকে। রোগীরা হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে এসে সংক্রামকসহ ২০ ধরনের রোগের ঝুঁকিতে পড়ছেন। তাদের সঙ্গে আসা দর্শনার্থী ও অভিভাবকরাও থাকেন ঝুঁকিতে। মেডিকেল অফিসার, আবাসিক সার্জন ও কনসালটেন্টরা কেউ ঝুঁকিমুক্ত নন। হাসপাতালের অন্দরমহল যে কতটা নোংরা, অপরিচ্ছন্ন, পূতিগন্ধময় তা মুগদার বহুতল জেনারেল হাসপাতালের রন্ধনশালায় ঢুকলেই দেখতে পাওয়া যায়। এখানে-সেখানে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকে নোংরা বাসন-পেয়ালা, ট্রে। হাঁড়ি-পাতিল ধোয়া-মোছার নামে ফেলে রাখা হয় খোলা ড্রেনের পাশেই। রান্নাঘরের নোংরা মেঝেতে পড়ে থাকে তরি-তরকারির কাটাকুটি, বাসি-পচা খাদ্যপণ্য। ছাদের অংশে লেগে থাকে কালি-ঝুলি। বাতাসে সেসব ময়লা-ঝুলি উড়ে এসে পড়ছে রান্নার হাঁড়িতে। শুধু ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল কিংবা মুগদা জেনারেল হাসপাতাল নয়, মিটফোর্ড হাসপাতাল, ফুলবাড়িয়া সরকারি কর্মচারী হাসপাতাল, সোহরাওয়ার্দী, জাতীয় হূদরোগ ইনস্টিটিউট, কিডনি ও মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট, চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট, পঙ্গু হাসপাতাল, মহাখালী সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতাল, ক্যান্সার ইনস্টিটিউট ও বক্ষব্যাধি হাসপাতালে অভিন্ন পরিস্থিতি বিরাজ করছে। পচা ময়লা-আবর্জনার দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ জাতীয় বক্ষব্যাধি ইনস্টিটিউট হাসপাতালের রোগীরা। বেশির ভাগ ওয়ার্ডের আশপাশে নানা ধরনের বর্জ্য প্রতিনিয়তই ফেলে রাখা হচ্ছে। আবর্জনার পচা গন্ধে এখানে চিকিৎসা নেওয়াই মুশকিল। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালের (পিজি হাসপাতাল) আউটডোরে ঘুরে সর্বত্রই নানা অব্যবস্থপনা লক্ষ্য করা গেছে। সাম্প্রতিক সময়ে পরিচ্ছন্নতায় ছিমছাম হাসপাতাল হিসেবে পরিচিত হয়ে ওঠা পিজি হাসপাতাল আবারও পুরনো চেহারা ধারণ করছে। আউটডোরজুড়ে নোংরা আর দুর্গন্ধময় পরিবেশ। ডাক্তারের রুম থেকে শুরু করে সামনের রোগীদের অপেক্ষার জায়গা, করিডর, বারান্দা, এমনকি হাঁটার প্যাসেজ পর্যন্ত নোংরা অবস্থায় রয়েছে।

গত বছর সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে হঠাৎ পরিদর্শনে গিয়ে টয়লেটগুলোর বেহাল দশা দেখে বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম। সরেজমিন ঘুরে মন্ত্রী দেখতে পান, টয়লেটগুলো নোংরা, অস্বাস্থ্যকর ও ব্যবহারের অনুপযোগী। ওয়ার্ডগুলোর দেয়ালের রং খসে কুিসত রূপ নিয়েছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী এগুলো দ্রুত সংস্কারের নির্দেশ দিয়ে বলেন, দায়িত্ব পালনে কোনো রকম গাফিলতি ও অনিয়ম সহ্য করা হবে না। পরে সেখানে ডাক্তার, নার্স, ওয়ার্ডবয়, আয়াদের সমন্বয়ে হাসপাতাল এলাকা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার চমৎকার উদ্যোগ নেওয়া হয়। পরিচ্ছন্নতার অভিযান চার-পাঁচ মাস কার্যকরও ছিল। কিন্তু আবার সবকিছুই আগের অবস্থায় ফিরে গেছে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রোগী, নার্স ও ডাক্তারদের বিছানাপত্র, অ্যাপ্রোনসহ ব্যবহূত কাপড়-চোপড় নোংরা, দূষিত পচা পানিতে ধোয়া হচ্ছে। রোগীর মলমূত্র, পুঁজ আর রক্তমাখা এসব কাপড়-চোপড়, চাদর, বালিশের কভার কোনোমতে ধুয়ে শুকানোও হচ্ছে ময়লা-ধুলাবালির নোংরা পরিবেশেই। ভালোভাবে পরিষ্কার না করায় জীবাণুসহ নোংরা অবস্থায় চাদর, কম্বল, বালিশের কভার ইত্যাদি রোগীদের ব্যবহারের জন্য দেওয়া হচ্ছে। দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে প্রতিদিন হাত-পা ভাঙাসহ আঘাতপ্রাপ্ত রোগীরা চিকিৎসার জন্য আসেন একমাত্র রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান পঙ্গু হাসপাতালে (জাতীয় অর্থোপেডিকস হাসপাতাল)। হাসপাতালের অব্যবস্থাপনা ছাড়াও ভেতরে-বাইরে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ বিদ্যমান। হাসপাতালের ফটকজুড়ে বসেছে পান-সিগারেটের হাট। রোগীদের অভিযোগ, এখানে সবচেয়ে বড় যন্ত্রণা হচ্ছে বেডগুলোতে ছারপোকা আর তেলাপোকার উৎপাত। সন্ধ্যা হলেই শুরু হয় তেলাপোকার ওড়াউড়ি। পাশাপাশি আছে ইঁদুরের বেপরোয়া উৎপাত। ইঁদুরের লোভে বিড়ালের ছোটাছুটি থাকে সারা রাত, ওয়ার্ড থেকে ওয়ার্ডে। এসব ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে স্বাস্থ্য অধিদফতরের পরিচালক (হাসপাতাল) অধ্যাপক ডা. সামিউল ইসলাম সাদী জানান, সব হাসপাতালের ভেতরের ও বাইরের পরিবেশ স্বাস্থ্যসম্মত, পরিচ্ছন্ন, দুর্গন্ধ ও ভোগান্তিমুক্ত রাখার ব্যাপারে ইতিমধ্যে লিখিত নির্দেশ জারি হয়েছে। হাসপাতালের সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় রাখার বিষয়টি তদারকির জন্য অধিদফতরের একাধিক টিম মাঠপর্যায়ে নিয়মিত কাজ করে থাকে। হাসপাতালগুলোর অপরিচ্ছন্ন, নোংরা টয়লেট, চিকিৎসা বর্জ্য যত্রতত্র ফেলার অভিযোগ গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় জলসীমায় গ্রেপ্তার ১৩ বাংলাদেশি
ভারতীয় জলসীমায় গ্রেপ্তার ১৩ বাংলাদেশি
বিমানের যান্ত্রিক ত্রুটি নিরসনে কঠোর হওয়ার নির্দেশ
বিমানের যান্ত্রিক ত্রুটি নিরসনে কঠোর হওয়ার নির্দেশ
ভুলে মায়ের পাসপোর্টে জেদ্দায় পাইলট, তুলকালাম
ভুলে মায়ের পাসপোর্টে জেদ্দায় পাইলট, তুলকালাম
১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তা রংপুরে তোলপাড়
১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তা রংপুরে তোলপাড়
পূজার ছুটি স্কুলে ৭, কলেজে ১০ ও মাদরাসায় ২ দিন
পূজার ছুটি স্কুলে ৭, কলেজে ১০ ও মাদরাসায় ২ দিন
মামলাজট কমাতে পারে গ্রাম আদালত
মামলাজট কমাতে পারে গ্রাম আদালত
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
সাজেকে গাড়ি খাদে পড়ে খুবি শিক্ষার্থী নিহত, আহত ১১
সাজেকে গাড়ি খাদে পড়ে খুবি শিক্ষার্থী নিহত, আহত ১১
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
চট্টগ্রামে সিলিন্ডার গুদামে বিস্ফোরণ দগ্ধ ১০
চট্টগ্রামে সিলিন্ডার গুদামে বিস্ফোরণ দগ্ধ ১০
ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
যৌথ মহড়ায় অংশ নিতে চট্টগ্রামে মার্কিন সেনারা
যৌথ মহড়ায় অংশ নিতে চট্টগ্রামে মার্কিন সেনারা
সর্বশেষ খবর
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

১ মিনিট আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক
দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন
ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন

৩১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক
মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ

৫৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০
উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা
বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ
কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা
এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের
ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত
২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা