শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ নভেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

ভোগান্তির নাম সরকারি হাসপাতাল

আয়ারাই যেখানে সর্বেসর্বা, চলে দালালদের উৎপাত
সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
ভোগান্তির নাম সরকারি হাসপাতাল

খোদ রাজধানীতেই সরকারি হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসা সেবা নাজুক পর্যায়ে পৌঁছেছে। বড় বড় হাসপাতাল আছে, চিকিৎসা সরঞ্জামেরও অভাব নেই, শুধু সংশ্লিষ্টদের দায়িত্বহীনতায় সেবাবঞ্চিত থাকছেন রোগীরা। ডাক্তারের অবর্তমানে ওয়ার্ডবয় আর নার্সদের গাফিলতিতে আয়ারা হয়ে ওঠেন সর্বেসর্বা। আছে দালালদের সীমাহীন উৎপাত। হাসপাতালে ভর্তি করতে দালাল, ওয়ার্ডে বেড পাওয়া নিশ্চিত করতে দালাল, পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতেও দালালদের সাহায্য নেওয়া ছাড়া উপায় থাকে না। পঙ্গু ও সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে রোগীর জন্য ট্রলি ব্যবহার করতেও টাকা গুনতে হয় স্বজনদের। রোগীদের জন্য বরাদ্দ থাকা ট্রলি নিয়ন্ত্রণে রেখে মিটফোর্ড হাসপাতালেও বাড়তি টাকা কামায় বহিরাগতরা। ছুটির দিন আর রাতের বেলায় হাসপাতালগুলোর চেহারা যেন আমূল পাল্টে যায়। বহু খোঁজাখুঁজি করেও ডিউটি ডাক্তারদের সন্ধান পাওয়া ভাগ্যের ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়। দরজা আটকে বিশ্রামে থাকা নার্সদের ডাকলে রীতিমতো রক্তচক্ষু দেখতে হয়। রাজধানীর প্রধান হাসপাতাল হিসেবে পরিচিত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও মিটফোর্ড হাসপাতালের আঙিনাসহ চারপাশ জুড়ে ময়লা-আবর্জনার ছড়াছড়ি। পঙ্গু আর শিশু হাসপাতাল ঘিরে আছে ঝুপড়ি বস্তি আদলের ঘরবাড়ি। সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল ঘিরে গড়ে ওঠা দোকানপাট শতেক জঞ্জালে ঠাসা। পিজি হাসপাতাল চত্বরে বহিরাগতদের আনাগোনা বন্ধ হলেও মহাখালী বক্ষব্যাধি হাসপাতাল আঙিনা থেকে নেশাখোর, ভবঘুরেদের হটানোই যাচ্ছে না। সব মিলিয়ে রাজধানীর সরকারি হাসপাতালগুলোর বেহাল দশায় চিকিৎসাসেবার পরিবর্তে দিন দিনই রোগী ভোগান্তি চরম আকার ধারণ করছে।

ভিড়-ভাড়াক্কা আর দালাল উৎপাত : দেশের প্রধান হাসপাতাল হিসেবে পরিচিত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সর্বত্রই শুধু ভিড়-ভাড়াক্কা আর লাইনের ছড়াছড়ি। সকালে আউটডোরে ডাক্তার দেখানো থেকে শুরু করে পরীক্ষা-নিরীক্ষার সব বিভাগে, এমনকি ভর্তি হওয়া রোগীদের টয়লেটের জন্যও দীর্ঘ লাইনে দাঁড়ানো ছাড়া উপায় থাকে না। এক্স-রেসহ জরুরি পরীক্ষা-নিরীক্ষা, কিডনি ডায়ালাইসিস, অপারেশনের জন্যও সিরিয়াল ধরে অপেক্ষায় থাকতে হয় রোগীদের। ফলে রোগীর অবস্থা যতই সংকটাপন্ন হোক, অপারেশন যতই জরুরি হোক, লাইনে দাঁড়ানো ছাড়া কোনো সেবাই সেখানে পাওয়ার পথ নেই। এমনিতে রোগীর তুলনায় চিকিৎসক কম, তার ওপর সময়মতো ডাক্তার না আসায় রোগীদের অপেক্ষার প্রহর গুনতে হয়। টিকিট কিনে নিবন্ধন খাতায় কতক্ষণ অপেক্ষা করতে হয় তার নেই কোনো নিশ্চয়তা। জনসংখ্যা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রোগীর চাপ বাড়ছে নিয়মিত। কিন্তু এই হাসপাতালে যোগ হচ্ছে না নতুন লোকবল। ৪০ বছর আগের জনবল কাঠামো দিয়ে চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব কি না, সে প্রশ্ন তুলছেন হাসপাতালের কর্মীরা। এই হাসপাতালে চিকিৎসা ব্যয় তুলনামূলক কম হওয়ায় রোগীরা আসেন দূর-দূরান্ত থেকে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিউরোসার্জারি বিভাগে গিয়েও দেখা যায় ৩০০ থেকে ৪০০ রোগীর লাইন। রাতে দালালের দখলে থাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল। তখন অবস্থা দাঁড়ায় ‘আগে টাকা তারপর চিকিৎসা’। এ নিয়েই রোগীর স্বজনদের সঙ্গে চলে দরকষাকষি। বিনামূল্যে সেবা দেওয়া হয় এমন ধারণা নিয়েই দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে রাজধানীর প্রধান হাসপাতালটিতে আসেন গরিব রোগীরা। কিন্তু বাস্তব চিত্র সম্পূর্ণ ভিন্ন। হাসপাতালের গেট থেকে ওয়ার্ডের বেড পর্যন্ত যেতে দফায় দফায় টাকা দিয়েই মেলে কাঙ্ক্ষিত সেবা। ঘুষখোর ও দালালচক্র আষ্টেপৃষ্ঠে ঘিরে রাখে রোগীর সঙ্গে আসা স্বজনদের। চিকিৎসা বা সেবা সবই হাতের নাগালে। জরুরি বিভাগ চালু ২৪ ঘণ্টা। তবে টাকা ছাড়া সেবা মিলছে না।

হাসপাতাল : রাজধানীর মুগদা ৫০০ শয্যা জেনারেল হাসপাতাল দেখতে বিশাল। কিন্তু কাজে ঠনঠন। ৫০০ শয্যার হাসপাতালে রুমের ছড়াছড়ি। পুরো ভবন ঘুরে ২০ জন রোগী খুঁজে পাওয়াও মুশকিল। চিকিৎসা সরঞ্জামের অভাবে গুরুতর রোগীদের সেবা দিতে পারছেন না হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। চিকিৎসকসহ অন্যান্য জনবলেরও অভাব রয়েছে এ হাসপাতালে। এখানে হয় না কোনো অপারেশন। গুরুতর কোনো অসুখ নিয়ে রোগীরা এই হাসপাতালমুখী হন না বললেই চলে। অথচ সঠিক ব্যবস্থাপনা থাকলে মুগদার হাসপাতালটি রাজধানীর পূর্বাঞ্চলের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ চিকিৎসাকেন্দ্র হয়ে ওঠার কথা ছিল। এতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতাল, মিটফোর্ড হাসপাতালসহ অন্যান্য হাসপাতালে রোগীর চাপ কমে যেত। ২০০৬ সালের ১৩ জুলাই প্রায় ১০ একর ভূমিতে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন। ১১০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত ১৩ তলাবিশিষ্ট এই হাসপাতালটি মূলত অন্তঃসারশূন্য। সেখানে চিকিৎসার যন্ত্রপাতি না থাকায় কাঙ্ক্ষিত সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন রোগীরা।

রোগীর চাপে হিমশিম : পুরান ঢাকার মিটফোর্ড হাসপাতালে রোগীর চাপ বাড়লেও বাড়েনি কোনো সুযোগ-সুবিধা। প্রতিদিন হাসপাতালে বহির্বিভাগে চিকিৎসা নেওয়া প্রায় ১ হাজার ২০০ জন রোগীর ভিড় জমে ওঠে। ভর্তি রোগীর সংখ্যা সাত শতাধিক। সে তুলনায় চিকিৎসকসহ জনবল ও চিকিৎসা-সুবিধা খুবই সীমিত। রোগীর চাপ সামাল দিতে হিমশিম খায় কর্তৃপক্ষ। মানসম্পন্ন সেবা না পাওয়ার অভিযোগও থাকে বরাবর। এদিকে রাজধানীর সরকারি হাসপাতালগুলোর মধ্যে সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালেই কর্মকর্তা-কর্মচারী, ডাক্তার-নার্স পর্যায়ে সবচেয়ে বেশি বিরোধ, সংঘাত, সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে বলে অভিযোগ রয়েছে। এ কারণে প্রায়ই কর্মচারী, ডাক্তার কিংবা নার্সদের কর্মবিরতির ধকলে রোগীদের জীবন হয়ে ওঠে ওষ্ঠাগত। দালালদের দৌরাত্ম্য ও সংশ্লিষ্টদের দায়িত্বে অবহেলার কারণে মিটফোর্ড হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীদের ভোগান্তি বাড়ছে। আর গরিব রোগীদের ক্ষেত্রে ভোগান্তি চরম মাত্রা অতিক্রম করেছে। ১৯৮৫ সালে মিটফোর্ড হাসপাতালকে ৬০০ শয্যায় উন্নীত করা হয়। তখন প্রথম শ্রেণির পদ ছিল ১১৭টি। বর্তমানে প্রথম শ্রেণির পদ প্রায় দ্বিগুণ বেড়ে ২২৯টি হলেও দ্বিতীয় তৃতীয় শ্রেণির পদ বাড়েনি বললেই চলে। তৃতীয় শ্রেণির পদ ছিল ১২০টি, বেড়ে হয়েছে ১২২টি। নার্সের পদ ছিল ১৭৯টি, এখনো তা-ই আছে। ২৭ বছর ধরে এ হাসপাতালে কোনো কেবিন নেই। সব বিভাগ মিলিয়ে মোট ১০০টি ভাড়ার শয্যা রয়েছে। মিটফোর্ড হাসপাতালের প্রবেশদ্বারে ঘিঞ্জি পরিবেশ ঠেলে রোগীর হাসপাতালে যাতায়াত খুবই কঠিন। পাশেই মর্গ থাকায় হাসপাতালের গেট গলে ভেতরে ঢুকলেই উৎকট গন্ধে দম বন্ধের উপক্রম হয়।

দালালরাজ্যে জিম্মি সবাই : সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল ঘিরে দালালরাজ্য গড়ে উঠেছে। তাদের কাছেই জিম্মি হয়ে আছে গোটা হাসপাতাল, ডাক্তার-নার্স, রোগী-স্বজন সবাই। সেখানে রোগী ভর্তি থেকে শুরু করে শয্যা পাওয়া, চিকিৎসা নিশ্চিত করা, রোগ পরীক্ষা-নিরীক্ষা করানো, বিশেষজ্ঞ ডাক্তার নির্ধারণ, এমনকি মৃত লাশ ছাড় করাতেও দালালের ভূমিকা অনিবার্য হয়ে উঠেছে। অসুস্থ রোগীর স্বজনরা সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে ডাক্তারের সঙ্গে যোগাযোগের পরিবর্তে দালালদের শরণাপন্ন হওয়াকেই বেশি জরুরি বলে ভাবেন। দালাল পাশে থাকলেই সবকিছু সহজতর হয়ে ওঠে। দালাল নেই তো ভর্তি নেই, ডাক্তার-নার্স, সেবা কোনো কিছুই জুটবে না কপালে। প্রতিদিন দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে কয়েকশ’ রোগী চিকিৎসার জন্য সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে আসেন। হাসপাতালের প্রবেশদ্বার, জরুরি বিভাগ ও বহির্বিভাগ দালাল দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। গ্রামাঞ্চলের সহজ-সরল রোগীরা দালালদের টার্গেট। চিহ্নিত সন্ত্রাসী-বখাটে, চাঁদাবাজরা কর্তৃপক্ষের চোখের সামনে রোগী ভাগিয়ে নিয়ে যায়। হাতিয়ে নেয় টাকা-পয়সা। সচল যন্ত্রপাতি খুলে নিয়ে বিক্রি করে দেয়। ওই চক্রের বিরুদ্ধে টুঁ শব্দটি করারও সাহস কারও নেই। স্বাস্থ্যমন্ত্রী এই সক্রিয় দালাল চক্রের বিরুদ্ধে বারবার ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিলেও কোনো কার্যকর ভূমিকা নিতে পারেনি প্রশাসন, এমনটাই অভিযোগ উঠছে রোগীদের পক্ষ থেকে।

দুর্গন্ধে প্রাণ ওষ্ঠাগত : রাজধানীর সরকারি হাসপাতালগুলোর অন্দরমহল খুবই বিশ্রী আর কদাকার। হাসপাতালজুড়ে নোংরা-আবর্জনার ছড়াছড়ি। ব্যবহূত সিরিঞ্জ, ওষুধের খোসা, স্যালাইনের খোসা পড়ে থাকে যত্রতত্র। ভাঙা দরজা, বদ্ধ টয়লেট প্যানের অপরিচ্ছন্নতায় সীমাহীন দুর্গন্ধে রোগীদের প্রাণ ওষ্ঠাগত। ড্রেনেজ ব্যবস্থাও অচল থাকায় তরল ময়লা নর্দমায় মিলেমিশে হাসপাতাল আঙিনাও সয়লাব থাকে। প্রতিটি হাসপাতালেরই রান্নাঘরের অবস্থা শোচনীয়। বাসি, পচা-গলা নানা খাদ্যপণ্যের উৎকট গন্ধে রান্নাঘরে টেকা মুশকিল। সেখানে বিড়াল চাটে খাবারের ট্রে, ইঁদুর ছোটে ওয়ার্ডে। তেলাপোকা, টিকটিকি থেকে শুরু করে মশা-মাছি, ছারপোকার উপদ্রব সবই চলে রাত-দিন। দেশের প্রধান চিকিৎসাকেন্দ্র হিসেবে পরিচিত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বহির্বিভাগে দৈনিক চার হাজার রোগী চিকিৎসা নিতে আসেন। জরুরি বিভাগে আসেন সহস্রাধিক সংকটাপন্ন রোগী। তাদের জন্য নেই টয়লেট ও বেসিন ব্যবস্থা। রোগীদের ব্যবহারের জন্য থাকা টয়লেটের আঙিনা নোংরা তরল ময়লায় পিচ্ছিল সরোবরে পরিণত হয়ে থাকে। রোগীরা হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে এসে সংক্রামকসহ ২০ ধরনের রোগের ঝুঁকিতে পড়ছেন। তাদের সঙ্গে আসা দর্শনার্থী ও অভিভাবকরাও থাকেন ঝুঁকিতে। মেডিকেল অফিসার, আবাসিক সার্জন ও কনসালটেন্টরা কেউ ঝুঁকিমুক্ত নন। হাসপাতালের অন্দরমহল যে কতটা নোংরা, অপরিচ্ছন্ন, পূতিগন্ধময় তা মুগদার বহুতল জেনারেল হাসপাতালের রন্ধনশালায় ঢুকলেই দেখতে পাওয়া যায়। এখানে-সেখানে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকে নোংরা বাসন-পেয়ালা, ট্রে। হাঁড়ি-পাতিল ধোয়া-মোছার নামে ফেলে রাখা হয় খোলা ড্রেনের পাশেই। রান্নাঘরের নোংরা মেঝেতে পড়ে থাকে তরি-তরকারির কাটাকুটি, বাসি-পচা খাদ্যপণ্য। ছাদের অংশে লেগে থাকে কালি-ঝুলি। বাতাসে সেসব ময়লা-ঝুলি উড়ে এসে পড়ছে রান্নার হাঁড়িতে। শুধু ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল কিংবা মুগদা জেনারেল হাসপাতাল নয়, মিটফোর্ড হাসপাতাল, ফুলবাড়িয়া সরকারি কর্মচারী হাসপাতাল, সোহরাওয়ার্দী, জাতীয় হূদরোগ ইনস্টিটিউট, কিডনি ও মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট, চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট, পঙ্গু হাসপাতাল, মহাখালী সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতাল, ক্যান্সার ইনস্টিটিউট ও বক্ষব্যাধি হাসপাতালে অভিন্ন পরিস্থিতি বিরাজ করছে। পচা ময়লা-আবর্জনার দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ জাতীয় বক্ষব্যাধি ইনস্টিটিউট হাসপাতালের রোগীরা। বেশির ভাগ ওয়ার্ডের আশপাশে নানা ধরনের বর্জ্য প্রতিনিয়তই ফেলে রাখা হচ্ছে। আবর্জনার পচা গন্ধে এখানে চিকিৎসা নেওয়াই মুশকিল। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালের (পিজি হাসপাতাল) আউটডোরে ঘুরে সর্বত্রই নানা অব্যবস্থপনা লক্ষ্য করা গেছে। সাম্প্রতিক সময়ে পরিচ্ছন্নতায় ছিমছাম হাসপাতাল হিসেবে পরিচিত হয়ে ওঠা পিজি হাসপাতাল আবারও পুরনো চেহারা ধারণ করছে। আউটডোরজুড়ে নোংরা আর দুর্গন্ধময় পরিবেশ। ডাক্তারের রুম থেকে শুরু করে সামনের রোগীদের অপেক্ষার জায়গা, করিডর, বারান্দা, এমনকি হাঁটার প্যাসেজ পর্যন্ত নোংরা অবস্থায় রয়েছে।

গত বছর সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে হঠাৎ পরিদর্শনে গিয়ে টয়লেটগুলোর বেহাল দশা দেখে বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম। সরেজমিন ঘুরে মন্ত্রী দেখতে পান, টয়লেটগুলো নোংরা, অস্বাস্থ্যকর ও ব্যবহারের অনুপযোগী। ওয়ার্ডগুলোর দেয়ালের রং খসে কুিসত রূপ নিয়েছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী এগুলো দ্রুত সংস্কারের নির্দেশ দিয়ে বলেন, দায়িত্ব পালনে কোনো রকম গাফিলতি ও অনিয়ম সহ্য করা হবে না। পরে সেখানে ডাক্তার, নার্স, ওয়ার্ডবয়, আয়াদের সমন্বয়ে হাসপাতাল এলাকা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার চমৎকার উদ্যোগ নেওয়া হয়। পরিচ্ছন্নতার অভিযান চার-পাঁচ মাস কার্যকরও ছিল। কিন্তু আবার সবকিছুই আগের অবস্থায় ফিরে গেছে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রোগী, নার্স ও ডাক্তারদের বিছানাপত্র, অ্যাপ্রোনসহ ব্যবহূত কাপড়-চোপড় নোংরা, দূষিত পচা পানিতে ধোয়া হচ্ছে। রোগীর মলমূত্র, পুঁজ আর রক্তমাখা এসব কাপড়-চোপড়, চাদর, বালিশের কভার কোনোমতে ধুয়ে শুকানোও হচ্ছে ময়লা-ধুলাবালির নোংরা পরিবেশেই। ভালোভাবে পরিষ্কার না করায় জীবাণুসহ নোংরা অবস্থায় চাদর, কম্বল, বালিশের কভার ইত্যাদি রোগীদের ব্যবহারের জন্য দেওয়া হচ্ছে। দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে প্রতিদিন হাত-পা ভাঙাসহ আঘাতপ্রাপ্ত রোগীরা চিকিৎসার জন্য আসেন একমাত্র রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান পঙ্গু হাসপাতালে (জাতীয় অর্থোপেডিকস হাসপাতাল)। হাসপাতালের অব্যবস্থাপনা ছাড়াও ভেতরে-বাইরে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ বিদ্যমান। হাসপাতালের ফটকজুড়ে বসেছে পান-সিগারেটের হাট। রোগীদের অভিযোগ, এখানে সবচেয়ে বড় যন্ত্রণা হচ্ছে বেডগুলোতে ছারপোকা আর তেলাপোকার উৎপাত। সন্ধ্যা হলেই শুরু হয় তেলাপোকার ওড়াউড়ি। পাশাপাশি আছে ইঁদুরের বেপরোয়া উৎপাত। ইঁদুরের লোভে বিড়ালের ছোটাছুটি থাকে সারা রাত, ওয়ার্ড থেকে ওয়ার্ডে। এসব ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে স্বাস্থ্য অধিদফতরের পরিচালক (হাসপাতাল) অধ্যাপক ডা. সামিউল ইসলাম সাদী জানান, সব হাসপাতালের ভেতরের ও বাইরের পরিবেশ স্বাস্থ্যসম্মত, পরিচ্ছন্ন, দুর্গন্ধ ও ভোগান্তিমুক্ত রাখার ব্যাপারে ইতিমধ্যে লিখিত নির্দেশ জারি হয়েছে। হাসপাতালের সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় রাখার বিষয়টি তদারকির জন্য অধিদফতরের একাধিক টিম মাঠপর্যায়ে নিয়মিত কাজ করে থাকে। হাসপাতালগুলোর অপরিচ্ছন্ন, নোংরা টয়লেট, চিকিৎসা বর্জ্য যত্রতত্র ফেলার অভিযোগ গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ
ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩
নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত
টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাছের বাজারে চড়া দাম, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজারে চড়া দাম, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে
ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’
‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা
নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?
অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬
কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপের আভাস
সাগরে লঘুচাপের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম
মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া
শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা