শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ নভেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

ভোগান্তির নাম সরকারি হাসপাতাল

আয়ারাই যেখানে সর্বেসর্বা, চলে দালালদের উৎপাত
সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
ভোগান্তির নাম সরকারি হাসপাতাল

খোদ রাজধানীতেই সরকারি হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসা সেবা নাজুক পর্যায়ে পৌঁছেছে। বড় বড় হাসপাতাল আছে, চিকিৎসা সরঞ্জামেরও অভাব নেই, শুধু সংশ্লিষ্টদের দায়িত্বহীনতায় সেবাবঞ্চিত থাকছেন রোগীরা। ডাক্তারের অবর্তমানে ওয়ার্ডবয় আর নার্সদের গাফিলতিতে আয়ারা হয়ে ওঠেন সর্বেসর্বা। আছে দালালদের সীমাহীন উৎপাত। হাসপাতালে ভর্তি করতে দালাল, ওয়ার্ডে বেড পাওয়া নিশ্চিত করতে দালাল, পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতেও দালালদের সাহায্য নেওয়া ছাড়া উপায় থাকে না। পঙ্গু ও সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে রোগীর জন্য ট্রলি ব্যবহার করতেও টাকা গুনতে হয় স্বজনদের। রোগীদের জন্য বরাদ্দ থাকা ট্রলি নিয়ন্ত্রণে রেখে মিটফোর্ড হাসপাতালেও বাড়তি টাকা কামায় বহিরাগতরা। ছুটির দিন আর রাতের বেলায় হাসপাতালগুলোর চেহারা যেন আমূল পাল্টে যায়। বহু খোঁজাখুঁজি করেও ডিউটি ডাক্তারদের সন্ধান পাওয়া ভাগ্যের ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়। দরজা আটকে বিশ্রামে থাকা নার্সদের ডাকলে রীতিমতো রক্তচক্ষু দেখতে হয়। রাজধানীর প্রধান হাসপাতাল হিসেবে পরিচিত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও মিটফোর্ড হাসপাতালের আঙিনাসহ চারপাশ জুড়ে ময়লা-আবর্জনার ছড়াছড়ি। পঙ্গু আর শিশু হাসপাতাল ঘিরে আছে ঝুপড়ি বস্তি আদলের ঘরবাড়ি। সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল ঘিরে গড়ে ওঠা দোকানপাট শতেক জঞ্জালে ঠাসা। পিজি হাসপাতাল চত্বরে বহিরাগতদের আনাগোনা বন্ধ হলেও মহাখালী বক্ষব্যাধি হাসপাতাল আঙিনা থেকে নেশাখোর, ভবঘুরেদের হটানোই যাচ্ছে না। সব মিলিয়ে রাজধানীর সরকারি হাসপাতালগুলোর বেহাল দশায় চিকিৎসাসেবার পরিবর্তে দিন দিনই রোগী ভোগান্তি চরম আকার ধারণ করছে।

ভিড়-ভাড়াক্কা আর দালাল উৎপাত : দেশের প্রধান হাসপাতাল হিসেবে পরিচিত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সর্বত্রই শুধু ভিড়-ভাড়াক্কা আর লাইনের ছড়াছড়ি। সকালে আউটডোরে ডাক্তার দেখানো থেকে শুরু করে পরীক্ষা-নিরীক্ষার সব বিভাগে, এমনকি ভর্তি হওয়া রোগীদের টয়লেটের জন্যও দীর্ঘ লাইনে দাঁড়ানো ছাড়া উপায় থাকে না। এক্স-রেসহ জরুরি পরীক্ষা-নিরীক্ষা, কিডনি ডায়ালাইসিস, অপারেশনের জন্যও সিরিয়াল ধরে অপেক্ষায় থাকতে হয় রোগীদের। ফলে রোগীর অবস্থা যতই সংকটাপন্ন হোক, অপারেশন যতই জরুরি হোক, লাইনে দাঁড়ানো ছাড়া কোনো সেবাই সেখানে পাওয়ার পথ নেই। এমনিতে রোগীর তুলনায় চিকিৎসক কম, তার ওপর সময়মতো ডাক্তার না আসায় রোগীদের অপেক্ষার প্রহর গুনতে হয়। টিকিট কিনে নিবন্ধন খাতায় কতক্ষণ অপেক্ষা করতে হয় তার নেই কোনো নিশ্চয়তা। জনসংখ্যা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রোগীর চাপ বাড়ছে নিয়মিত। কিন্তু এই হাসপাতালে যোগ হচ্ছে না নতুন লোকবল। ৪০ বছর আগের জনবল কাঠামো দিয়ে চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব কি না, সে প্রশ্ন তুলছেন হাসপাতালের কর্মীরা। এই হাসপাতালে চিকিৎসা ব্যয় তুলনামূলক কম হওয়ায় রোগীরা আসেন দূর-দূরান্ত থেকে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিউরোসার্জারি বিভাগে গিয়েও দেখা যায় ৩০০ থেকে ৪০০ রোগীর লাইন। রাতে দালালের দখলে থাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল। তখন অবস্থা দাঁড়ায় ‘আগে টাকা তারপর চিকিৎসা’। এ নিয়েই রোগীর স্বজনদের সঙ্গে চলে দরকষাকষি। বিনামূল্যে সেবা দেওয়া হয় এমন ধারণা নিয়েই দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে রাজধানীর প্রধান হাসপাতালটিতে আসেন গরিব রোগীরা। কিন্তু বাস্তব চিত্র সম্পূর্ণ ভিন্ন। হাসপাতালের গেট থেকে ওয়ার্ডের বেড পর্যন্ত যেতে দফায় দফায় টাকা দিয়েই মেলে কাঙ্ক্ষিত সেবা। ঘুষখোর ও দালালচক্র আষ্টেপৃষ্ঠে ঘিরে রাখে রোগীর সঙ্গে আসা স্বজনদের। চিকিৎসা বা সেবা সবই হাতের নাগালে। জরুরি বিভাগ চালু ২৪ ঘণ্টা। তবে টাকা ছাড়া সেবা মিলছে না।

হাসপাতাল : রাজধানীর মুগদা ৫০০ শয্যা জেনারেল হাসপাতাল দেখতে বিশাল। কিন্তু কাজে ঠনঠন। ৫০০ শয্যার হাসপাতালে রুমের ছড়াছড়ি। পুরো ভবন ঘুরে ২০ জন রোগী খুঁজে পাওয়াও মুশকিল। চিকিৎসা সরঞ্জামের অভাবে গুরুতর রোগীদের সেবা দিতে পারছেন না হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। চিকিৎসকসহ অন্যান্য জনবলেরও অভাব রয়েছে এ হাসপাতালে। এখানে হয় না কোনো অপারেশন। গুরুতর কোনো অসুখ নিয়ে রোগীরা এই হাসপাতালমুখী হন না বললেই চলে। অথচ সঠিক ব্যবস্থাপনা থাকলে মুগদার হাসপাতালটি রাজধানীর পূর্বাঞ্চলের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ চিকিৎসাকেন্দ্র হয়ে ওঠার কথা ছিল। এতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতাল, মিটফোর্ড হাসপাতালসহ অন্যান্য হাসপাতালে রোগীর চাপ কমে যেত। ২০০৬ সালের ১৩ জুলাই প্রায় ১০ একর ভূমিতে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন। ১১০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত ১৩ তলাবিশিষ্ট এই হাসপাতালটি মূলত অন্তঃসারশূন্য। সেখানে চিকিৎসার যন্ত্রপাতি না থাকায় কাঙ্ক্ষিত সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন রোগীরা।

রোগীর চাপে হিমশিম : পুরান ঢাকার মিটফোর্ড হাসপাতালে রোগীর চাপ বাড়লেও বাড়েনি কোনো সুযোগ-সুবিধা। প্রতিদিন হাসপাতালে বহির্বিভাগে চিকিৎসা নেওয়া প্রায় ১ হাজার ২০০ জন রোগীর ভিড় জমে ওঠে। ভর্তি রোগীর সংখ্যা সাত শতাধিক। সে তুলনায় চিকিৎসকসহ জনবল ও চিকিৎসা-সুবিধা খুবই সীমিত। রোগীর চাপ সামাল দিতে হিমশিম খায় কর্তৃপক্ষ। মানসম্পন্ন সেবা না পাওয়ার অভিযোগও থাকে বরাবর। এদিকে রাজধানীর সরকারি হাসপাতালগুলোর মধ্যে সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালেই কর্মকর্তা-কর্মচারী, ডাক্তার-নার্স পর্যায়ে সবচেয়ে বেশি বিরোধ, সংঘাত, সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে বলে অভিযোগ রয়েছে। এ কারণে প্রায়ই কর্মচারী, ডাক্তার কিংবা নার্সদের কর্মবিরতির ধকলে রোগীদের জীবন হয়ে ওঠে ওষ্ঠাগত। দালালদের দৌরাত্ম্য ও সংশ্লিষ্টদের দায়িত্বে অবহেলার কারণে মিটফোর্ড হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীদের ভোগান্তি বাড়ছে। আর গরিব রোগীদের ক্ষেত্রে ভোগান্তি চরম মাত্রা অতিক্রম করেছে। ১৯৮৫ সালে মিটফোর্ড হাসপাতালকে ৬০০ শয্যায় উন্নীত করা হয়। তখন প্রথম শ্রেণির পদ ছিল ১১৭টি। বর্তমানে প্রথম শ্রেণির পদ প্রায় দ্বিগুণ বেড়ে ২২৯টি হলেও দ্বিতীয় তৃতীয় শ্রেণির পদ বাড়েনি বললেই চলে। তৃতীয় শ্রেণির পদ ছিল ১২০টি, বেড়ে হয়েছে ১২২টি। নার্সের পদ ছিল ১৭৯টি, এখনো তা-ই আছে। ২৭ বছর ধরে এ হাসপাতালে কোনো কেবিন নেই। সব বিভাগ মিলিয়ে মোট ১০০টি ভাড়ার শয্যা রয়েছে। মিটফোর্ড হাসপাতালের প্রবেশদ্বারে ঘিঞ্জি পরিবেশ ঠেলে রোগীর হাসপাতালে যাতায়াত খুবই কঠিন। পাশেই মর্গ থাকায় হাসপাতালের গেট গলে ভেতরে ঢুকলেই উৎকট গন্ধে দম বন্ধের উপক্রম হয়।

দালালরাজ্যে জিম্মি সবাই : সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল ঘিরে দালালরাজ্য গড়ে উঠেছে। তাদের কাছেই জিম্মি হয়ে আছে গোটা হাসপাতাল, ডাক্তার-নার্স, রোগী-স্বজন সবাই। সেখানে রোগী ভর্তি থেকে শুরু করে শয্যা পাওয়া, চিকিৎসা নিশ্চিত করা, রোগ পরীক্ষা-নিরীক্ষা করানো, বিশেষজ্ঞ ডাক্তার নির্ধারণ, এমনকি মৃত লাশ ছাড় করাতেও দালালের ভূমিকা অনিবার্য হয়ে উঠেছে। অসুস্থ রোগীর স্বজনরা সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে ডাক্তারের সঙ্গে যোগাযোগের পরিবর্তে দালালদের শরণাপন্ন হওয়াকেই বেশি জরুরি বলে ভাবেন। দালাল পাশে থাকলেই সবকিছু সহজতর হয়ে ওঠে। দালাল নেই তো ভর্তি নেই, ডাক্তার-নার্স, সেবা কোনো কিছুই জুটবে না কপালে। প্রতিদিন দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে কয়েকশ’ রোগী চিকিৎসার জন্য সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে আসেন। হাসপাতালের প্রবেশদ্বার, জরুরি বিভাগ ও বহির্বিভাগ দালাল দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। গ্রামাঞ্চলের সহজ-সরল রোগীরা দালালদের টার্গেট। চিহ্নিত সন্ত্রাসী-বখাটে, চাঁদাবাজরা কর্তৃপক্ষের চোখের সামনে রোগী ভাগিয়ে নিয়ে যায়। হাতিয়ে নেয় টাকা-পয়সা। সচল যন্ত্রপাতি খুলে নিয়ে বিক্রি করে দেয়। ওই চক্রের বিরুদ্ধে টুঁ শব্দটি করারও সাহস কারও নেই। স্বাস্থ্যমন্ত্রী এই সক্রিয় দালাল চক্রের বিরুদ্ধে বারবার ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিলেও কোনো কার্যকর ভূমিকা নিতে পারেনি প্রশাসন, এমনটাই অভিযোগ উঠছে রোগীদের পক্ষ থেকে।

দুর্গন্ধে প্রাণ ওষ্ঠাগত : রাজধানীর সরকারি হাসপাতালগুলোর অন্দরমহল খুবই বিশ্রী আর কদাকার। হাসপাতালজুড়ে নোংরা-আবর্জনার ছড়াছড়ি। ব্যবহূত সিরিঞ্জ, ওষুধের খোসা, স্যালাইনের খোসা পড়ে থাকে যত্রতত্র। ভাঙা দরজা, বদ্ধ টয়লেট প্যানের অপরিচ্ছন্নতায় সীমাহীন দুর্গন্ধে রোগীদের প্রাণ ওষ্ঠাগত। ড্রেনেজ ব্যবস্থাও অচল থাকায় তরল ময়লা নর্দমায় মিলেমিশে হাসপাতাল আঙিনাও সয়লাব থাকে। প্রতিটি হাসপাতালেরই রান্নাঘরের অবস্থা শোচনীয়। বাসি, পচা-গলা নানা খাদ্যপণ্যের উৎকট গন্ধে রান্নাঘরে টেকা মুশকিল। সেখানে বিড়াল চাটে খাবারের ট্রে, ইঁদুর ছোটে ওয়ার্ডে। তেলাপোকা, টিকটিকি থেকে শুরু করে মশা-মাছি, ছারপোকার উপদ্রব সবই চলে রাত-দিন। দেশের প্রধান চিকিৎসাকেন্দ্র হিসেবে পরিচিত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বহির্বিভাগে দৈনিক চার হাজার রোগী চিকিৎসা নিতে আসেন। জরুরি বিভাগে আসেন সহস্রাধিক সংকটাপন্ন রোগী। তাদের জন্য নেই টয়লেট ও বেসিন ব্যবস্থা। রোগীদের ব্যবহারের জন্য থাকা টয়লেটের আঙিনা নোংরা তরল ময়লায় পিচ্ছিল সরোবরে পরিণত হয়ে থাকে। রোগীরা হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে এসে সংক্রামকসহ ২০ ধরনের রোগের ঝুঁকিতে পড়ছেন। তাদের সঙ্গে আসা দর্শনার্থী ও অভিভাবকরাও থাকেন ঝুঁকিতে। মেডিকেল অফিসার, আবাসিক সার্জন ও কনসালটেন্টরা কেউ ঝুঁকিমুক্ত নন। হাসপাতালের অন্দরমহল যে কতটা নোংরা, অপরিচ্ছন্ন, পূতিগন্ধময় তা মুগদার বহুতল জেনারেল হাসপাতালের রন্ধনশালায় ঢুকলেই দেখতে পাওয়া যায়। এখানে-সেখানে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকে নোংরা বাসন-পেয়ালা, ট্রে। হাঁড়ি-পাতিল ধোয়া-মোছার নামে ফেলে রাখা হয় খোলা ড্রেনের পাশেই। রান্নাঘরের নোংরা মেঝেতে পড়ে থাকে তরি-তরকারির কাটাকুটি, বাসি-পচা খাদ্যপণ্য। ছাদের অংশে লেগে থাকে কালি-ঝুলি। বাতাসে সেসব ময়লা-ঝুলি উড়ে এসে পড়ছে রান্নার হাঁড়িতে। শুধু ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল কিংবা মুগদা জেনারেল হাসপাতাল নয়, মিটফোর্ড হাসপাতাল, ফুলবাড়িয়া সরকারি কর্মচারী হাসপাতাল, সোহরাওয়ার্দী, জাতীয় হূদরোগ ইনস্টিটিউট, কিডনি ও মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট, চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট, পঙ্গু হাসপাতাল, মহাখালী সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতাল, ক্যান্সার ইনস্টিটিউট ও বক্ষব্যাধি হাসপাতালে অভিন্ন পরিস্থিতি বিরাজ করছে। পচা ময়লা-আবর্জনার দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ জাতীয় বক্ষব্যাধি ইনস্টিটিউট হাসপাতালের রোগীরা। বেশির ভাগ ওয়ার্ডের আশপাশে নানা ধরনের বর্জ্য প্রতিনিয়তই ফেলে রাখা হচ্ছে। আবর্জনার পচা গন্ধে এখানে চিকিৎসা নেওয়াই মুশকিল। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালের (পিজি হাসপাতাল) আউটডোরে ঘুরে সর্বত্রই নানা অব্যবস্থপনা লক্ষ্য করা গেছে। সাম্প্রতিক সময়ে পরিচ্ছন্নতায় ছিমছাম হাসপাতাল হিসেবে পরিচিত হয়ে ওঠা পিজি হাসপাতাল আবারও পুরনো চেহারা ধারণ করছে। আউটডোরজুড়ে নোংরা আর দুর্গন্ধময় পরিবেশ। ডাক্তারের রুম থেকে শুরু করে সামনের রোগীদের অপেক্ষার জায়গা, করিডর, বারান্দা, এমনকি হাঁটার প্যাসেজ পর্যন্ত নোংরা অবস্থায় রয়েছে।

গত বছর সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে হঠাৎ পরিদর্শনে গিয়ে টয়লেটগুলোর বেহাল দশা দেখে বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম। সরেজমিন ঘুরে মন্ত্রী দেখতে পান, টয়লেটগুলো নোংরা, অস্বাস্থ্যকর ও ব্যবহারের অনুপযোগী। ওয়ার্ডগুলোর দেয়ালের রং খসে কুিসত রূপ নিয়েছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী এগুলো দ্রুত সংস্কারের নির্দেশ দিয়ে বলেন, দায়িত্ব পালনে কোনো রকম গাফিলতি ও অনিয়ম সহ্য করা হবে না। পরে সেখানে ডাক্তার, নার্স, ওয়ার্ডবয়, আয়াদের সমন্বয়ে হাসপাতাল এলাকা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার চমৎকার উদ্যোগ নেওয়া হয়। পরিচ্ছন্নতার অভিযান চার-পাঁচ মাস কার্যকরও ছিল। কিন্তু আবার সবকিছুই আগের অবস্থায় ফিরে গেছে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রোগী, নার্স ও ডাক্তারদের বিছানাপত্র, অ্যাপ্রোনসহ ব্যবহূত কাপড়-চোপড় নোংরা, দূষিত পচা পানিতে ধোয়া হচ্ছে। রোগীর মলমূত্র, পুঁজ আর রক্তমাখা এসব কাপড়-চোপড়, চাদর, বালিশের কভার কোনোমতে ধুয়ে শুকানোও হচ্ছে ময়লা-ধুলাবালির নোংরা পরিবেশেই। ভালোভাবে পরিষ্কার না করায় জীবাণুসহ নোংরা অবস্থায় চাদর, কম্বল, বালিশের কভার ইত্যাদি রোগীদের ব্যবহারের জন্য দেওয়া হচ্ছে। দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে প্রতিদিন হাত-পা ভাঙাসহ আঘাতপ্রাপ্ত রোগীরা চিকিৎসার জন্য আসেন একমাত্র রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান পঙ্গু হাসপাতালে (জাতীয় অর্থোপেডিকস হাসপাতাল)। হাসপাতালের অব্যবস্থাপনা ছাড়াও ভেতরে-বাইরে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ বিদ্যমান। হাসপাতালের ফটকজুড়ে বসেছে পান-সিগারেটের হাট। রোগীদের অভিযোগ, এখানে সবচেয়ে বড় যন্ত্রণা হচ্ছে বেডগুলোতে ছারপোকা আর তেলাপোকার উৎপাত। সন্ধ্যা হলেই শুরু হয় তেলাপোকার ওড়াউড়ি। পাশাপাশি আছে ইঁদুরের বেপরোয়া উৎপাত। ইঁদুরের লোভে বিড়ালের ছোটাছুটি থাকে সারা রাত, ওয়ার্ড থেকে ওয়ার্ডে। এসব ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে স্বাস্থ্য অধিদফতরের পরিচালক (হাসপাতাল) অধ্যাপক ডা. সামিউল ইসলাম সাদী জানান, সব হাসপাতালের ভেতরের ও বাইরের পরিবেশ স্বাস্থ্যসম্মত, পরিচ্ছন্ন, দুর্গন্ধ ও ভোগান্তিমুক্ত রাখার ব্যাপারে ইতিমধ্যে লিখিত নির্দেশ জারি হয়েছে। হাসপাতালের সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় রাখার বিষয়টি তদারকির জন্য অধিদফতরের একাধিক টিম মাঠপর্যায়ে নিয়মিত কাজ করে থাকে। হাসপাতালগুলোর অপরিচ্ছন্ন, নোংরা টয়লেট, চিকিৎসা বর্জ্য যত্রতত্র ফেলার অভিযোগ গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর