শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ নভেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

ভোগান্তির নাম সরকারি হাসপাতাল

আয়ারাই যেখানে সর্বেসর্বা, চলে দালালদের উৎপাত
সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
ভোগান্তির নাম সরকারি হাসপাতাল

খোদ রাজধানীতেই সরকারি হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসা সেবা নাজুক পর্যায়ে পৌঁছেছে। বড় বড় হাসপাতাল আছে, চিকিৎসা সরঞ্জামেরও অভাব নেই, শুধু সংশ্লিষ্টদের দায়িত্বহীনতায় সেবাবঞ্চিত থাকছেন রোগীরা। ডাক্তারের অবর্তমানে ওয়ার্ডবয় আর নার্সদের গাফিলতিতে আয়ারা হয়ে ওঠেন সর্বেসর্বা। আছে দালালদের সীমাহীন উৎপাত। হাসপাতালে ভর্তি করতে দালাল, ওয়ার্ডে বেড পাওয়া নিশ্চিত করতে দালাল, পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতেও দালালদের সাহায্য নেওয়া ছাড়া উপায় থাকে না। পঙ্গু ও সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে রোগীর জন্য ট্রলি ব্যবহার করতেও টাকা গুনতে হয় স্বজনদের। রোগীদের জন্য বরাদ্দ থাকা ট্রলি নিয়ন্ত্রণে রেখে মিটফোর্ড হাসপাতালেও বাড়তি টাকা কামায় বহিরাগতরা। ছুটির দিন আর রাতের বেলায় হাসপাতালগুলোর চেহারা যেন আমূল পাল্টে যায়। বহু খোঁজাখুঁজি করেও ডিউটি ডাক্তারদের সন্ধান পাওয়া ভাগ্যের ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়। দরজা আটকে বিশ্রামে থাকা নার্সদের ডাকলে রীতিমতো রক্তচক্ষু দেখতে হয়। রাজধানীর প্রধান হাসপাতাল হিসেবে পরিচিত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও মিটফোর্ড হাসপাতালের আঙিনাসহ চারপাশ জুড়ে ময়লা-আবর্জনার ছড়াছড়ি। পঙ্গু আর শিশু হাসপাতাল ঘিরে আছে ঝুপড়ি বস্তি আদলের ঘরবাড়ি। সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল ঘিরে গড়ে ওঠা দোকানপাট শতেক জঞ্জালে ঠাসা। পিজি হাসপাতাল চত্বরে বহিরাগতদের আনাগোনা বন্ধ হলেও মহাখালী বক্ষব্যাধি হাসপাতাল আঙিনা থেকে নেশাখোর, ভবঘুরেদের হটানোই যাচ্ছে না। সব মিলিয়ে রাজধানীর সরকারি হাসপাতালগুলোর বেহাল দশায় চিকিৎসাসেবার পরিবর্তে দিন দিনই রোগী ভোগান্তি চরম আকার ধারণ করছে।

ভিড়-ভাড়াক্কা আর দালাল উৎপাত : দেশের প্রধান হাসপাতাল হিসেবে পরিচিত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সর্বত্রই শুধু ভিড়-ভাড়াক্কা আর লাইনের ছড়াছড়ি। সকালে আউটডোরে ডাক্তার দেখানো থেকে শুরু করে পরীক্ষা-নিরীক্ষার সব বিভাগে, এমনকি ভর্তি হওয়া রোগীদের টয়লেটের জন্যও দীর্ঘ লাইনে দাঁড়ানো ছাড়া উপায় থাকে না। এক্স-রেসহ জরুরি পরীক্ষা-নিরীক্ষা, কিডনি ডায়ালাইসিস, অপারেশনের জন্যও সিরিয়াল ধরে অপেক্ষায় থাকতে হয় রোগীদের। ফলে রোগীর অবস্থা যতই সংকটাপন্ন হোক, অপারেশন যতই জরুরি হোক, লাইনে দাঁড়ানো ছাড়া কোনো সেবাই সেখানে পাওয়ার পথ নেই। এমনিতে রোগীর তুলনায় চিকিৎসক কম, তার ওপর সময়মতো ডাক্তার না আসায় রোগীদের অপেক্ষার প্রহর গুনতে হয়। টিকিট কিনে নিবন্ধন খাতায় কতক্ষণ অপেক্ষা করতে হয় তার নেই কোনো নিশ্চয়তা। জনসংখ্যা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রোগীর চাপ বাড়ছে নিয়মিত। কিন্তু এই হাসপাতালে যোগ হচ্ছে না নতুন লোকবল। ৪০ বছর আগের জনবল কাঠামো দিয়ে চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব কি না, সে প্রশ্ন তুলছেন হাসপাতালের কর্মীরা। এই হাসপাতালে চিকিৎসা ব্যয় তুলনামূলক কম হওয়ায় রোগীরা আসেন দূর-দূরান্ত থেকে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিউরোসার্জারি বিভাগে গিয়েও দেখা যায় ৩০০ থেকে ৪০০ রোগীর লাইন। রাতে দালালের দখলে থাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল। তখন অবস্থা দাঁড়ায় ‘আগে টাকা তারপর চিকিৎসা’। এ নিয়েই রোগীর স্বজনদের সঙ্গে চলে দরকষাকষি। বিনামূল্যে সেবা দেওয়া হয় এমন ধারণা নিয়েই দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে রাজধানীর প্রধান হাসপাতালটিতে আসেন গরিব রোগীরা। কিন্তু বাস্তব চিত্র সম্পূর্ণ ভিন্ন। হাসপাতালের গেট থেকে ওয়ার্ডের বেড পর্যন্ত যেতে দফায় দফায় টাকা দিয়েই মেলে কাঙ্ক্ষিত সেবা। ঘুষখোর ও দালালচক্র আষ্টেপৃষ্ঠে ঘিরে রাখে রোগীর সঙ্গে আসা স্বজনদের। চিকিৎসা বা সেবা সবই হাতের নাগালে। জরুরি বিভাগ চালু ২৪ ঘণ্টা। তবে টাকা ছাড়া সেবা মিলছে না।

হাসপাতাল : রাজধানীর মুগদা ৫০০ শয্যা জেনারেল হাসপাতাল দেখতে বিশাল। কিন্তু কাজে ঠনঠন। ৫০০ শয্যার হাসপাতালে রুমের ছড়াছড়ি। পুরো ভবন ঘুরে ২০ জন রোগী খুঁজে পাওয়াও মুশকিল। চিকিৎসা সরঞ্জামের অভাবে গুরুতর রোগীদের সেবা দিতে পারছেন না হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। চিকিৎসকসহ অন্যান্য জনবলেরও অভাব রয়েছে এ হাসপাতালে। এখানে হয় না কোনো অপারেশন। গুরুতর কোনো অসুখ নিয়ে রোগীরা এই হাসপাতালমুখী হন না বললেই চলে। অথচ সঠিক ব্যবস্থাপনা থাকলে মুগদার হাসপাতালটি রাজধানীর পূর্বাঞ্চলের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ চিকিৎসাকেন্দ্র হয়ে ওঠার কথা ছিল। এতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতাল, মিটফোর্ড হাসপাতালসহ অন্যান্য হাসপাতালে রোগীর চাপ কমে যেত। ২০০৬ সালের ১৩ জুলাই প্রায় ১০ একর ভূমিতে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন। ১১০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত ১৩ তলাবিশিষ্ট এই হাসপাতালটি মূলত অন্তঃসারশূন্য। সেখানে চিকিৎসার যন্ত্রপাতি না থাকায় কাঙ্ক্ষিত সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন রোগীরা।

রোগীর চাপে হিমশিম : পুরান ঢাকার মিটফোর্ড হাসপাতালে রোগীর চাপ বাড়লেও বাড়েনি কোনো সুযোগ-সুবিধা। প্রতিদিন হাসপাতালে বহির্বিভাগে চিকিৎসা নেওয়া প্রায় ১ হাজার ২০০ জন রোগীর ভিড় জমে ওঠে। ভর্তি রোগীর সংখ্যা সাত শতাধিক। সে তুলনায় চিকিৎসকসহ জনবল ও চিকিৎসা-সুবিধা খুবই সীমিত। রোগীর চাপ সামাল দিতে হিমশিম খায় কর্তৃপক্ষ। মানসম্পন্ন সেবা না পাওয়ার অভিযোগও থাকে বরাবর। এদিকে রাজধানীর সরকারি হাসপাতালগুলোর মধ্যে সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালেই কর্মকর্তা-কর্মচারী, ডাক্তার-নার্স পর্যায়ে সবচেয়ে বেশি বিরোধ, সংঘাত, সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে বলে অভিযোগ রয়েছে। এ কারণে প্রায়ই কর্মচারী, ডাক্তার কিংবা নার্সদের কর্মবিরতির ধকলে রোগীদের জীবন হয়ে ওঠে ওষ্ঠাগত। দালালদের দৌরাত্ম্য ও সংশ্লিষ্টদের দায়িত্বে অবহেলার কারণে মিটফোর্ড হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীদের ভোগান্তি বাড়ছে। আর গরিব রোগীদের ক্ষেত্রে ভোগান্তি চরম মাত্রা অতিক্রম করেছে। ১৯৮৫ সালে মিটফোর্ড হাসপাতালকে ৬০০ শয্যায় উন্নীত করা হয়। তখন প্রথম শ্রেণির পদ ছিল ১১৭টি। বর্তমানে প্রথম শ্রেণির পদ প্রায় দ্বিগুণ বেড়ে ২২৯টি হলেও দ্বিতীয় তৃতীয় শ্রেণির পদ বাড়েনি বললেই চলে। তৃতীয় শ্রেণির পদ ছিল ১২০টি, বেড়ে হয়েছে ১২২টি। নার্সের পদ ছিল ১৭৯টি, এখনো তা-ই আছে। ২৭ বছর ধরে এ হাসপাতালে কোনো কেবিন নেই। সব বিভাগ মিলিয়ে মোট ১০০টি ভাড়ার শয্যা রয়েছে। মিটফোর্ড হাসপাতালের প্রবেশদ্বারে ঘিঞ্জি পরিবেশ ঠেলে রোগীর হাসপাতালে যাতায়াত খুবই কঠিন। পাশেই মর্গ থাকায় হাসপাতালের গেট গলে ভেতরে ঢুকলেই উৎকট গন্ধে দম বন্ধের উপক্রম হয়।

দালালরাজ্যে জিম্মি সবাই : সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল ঘিরে দালালরাজ্য গড়ে উঠেছে। তাদের কাছেই জিম্মি হয়ে আছে গোটা হাসপাতাল, ডাক্তার-নার্স, রোগী-স্বজন সবাই। সেখানে রোগী ভর্তি থেকে শুরু করে শয্যা পাওয়া, চিকিৎসা নিশ্চিত করা, রোগ পরীক্ষা-নিরীক্ষা করানো, বিশেষজ্ঞ ডাক্তার নির্ধারণ, এমনকি মৃত লাশ ছাড় করাতেও দালালের ভূমিকা অনিবার্য হয়ে উঠেছে। অসুস্থ রোগীর স্বজনরা সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে ডাক্তারের সঙ্গে যোগাযোগের পরিবর্তে দালালদের শরণাপন্ন হওয়াকেই বেশি জরুরি বলে ভাবেন। দালাল পাশে থাকলেই সবকিছু সহজতর হয়ে ওঠে। দালাল নেই তো ভর্তি নেই, ডাক্তার-নার্স, সেবা কোনো কিছুই জুটবে না কপালে। প্রতিদিন দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে কয়েকশ’ রোগী চিকিৎসার জন্য সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে আসেন। হাসপাতালের প্রবেশদ্বার, জরুরি বিভাগ ও বহির্বিভাগ দালাল দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। গ্রামাঞ্চলের সহজ-সরল রোগীরা দালালদের টার্গেট। চিহ্নিত সন্ত্রাসী-বখাটে, চাঁদাবাজরা কর্তৃপক্ষের চোখের সামনে রোগী ভাগিয়ে নিয়ে যায়। হাতিয়ে নেয় টাকা-পয়সা। সচল যন্ত্রপাতি খুলে নিয়ে বিক্রি করে দেয়। ওই চক্রের বিরুদ্ধে টুঁ শব্দটি করারও সাহস কারও নেই। স্বাস্থ্যমন্ত্রী এই সক্রিয় দালাল চক্রের বিরুদ্ধে বারবার ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিলেও কোনো কার্যকর ভূমিকা নিতে পারেনি প্রশাসন, এমনটাই অভিযোগ উঠছে রোগীদের পক্ষ থেকে।

দুর্গন্ধে প্রাণ ওষ্ঠাগত : রাজধানীর সরকারি হাসপাতালগুলোর অন্দরমহল খুবই বিশ্রী আর কদাকার। হাসপাতালজুড়ে নোংরা-আবর্জনার ছড়াছড়ি। ব্যবহূত সিরিঞ্জ, ওষুধের খোসা, স্যালাইনের খোসা পড়ে থাকে যত্রতত্র। ভাঙা দরজা, বদ্ধ টয়লেট প্যানের অপরিচ্ছন্নতায় সীমাহীন দুর্গন্ধে রোগীদের প্রাণ ওষ্ঠাগত। ড্রেনেজ ব্যবস্থাও অচল থাকায় তরল ময়লা নর্দমায় মিলেমিশে হাসপাতাল আঙিনাও সয়লাব থাকে। প্রতিটি হাসপাতালেরই রান্নাঘরের অবস্থা শোচনীয়। বাসি, পচা-গলা নানা খাদ্যপণ্যের উৎকট গন্ধে রান্নাঘরে টেকা মুশকিল। সেখানে বিড়াল চাটে খাবারের ট্রে, ইঁদুর ছোটে ওয়ার্ডে। তেলাপোকা, টিকটিকি থেকে শুরু করে মশা-মাছি, ছারপোকার উপদ্রব সবই চলে রাত-দিন। দেশের প্রধান চিকিৎসাকেন্দ্র হিসেবে পরিচিত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বহির্বিভাগে দৈনিক চার হাজার রোগী চিকিৎসা নিতে আসেন। জরুরি বিভাগে আসেন সহস্রাধিক সংকটাপন্ন রোগী। তাদের জন্য নেই টয়লেট ও বেসিন ব্যবস্থা। রোগীদের ব্যবহারের জন্য থাকা টয়লেটের আঙিনা নোংরা তরল ময়লায় পিচ্ছিল সরোবরে পরিণত হয়ে থাকে। রোগীরা হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে এসে সংক্রামকসহ ২০ ধরনের রোগের ঝুঁকিতে পড়ছেন। তাদের সঙ্গে আসা দর্শনার্থী ও অভিভাবকরাও থাকেন ঝুঁকিতে। মেডিকেল অফিসার, আবাসিক সার্জন ও কনসালটেন্টরা কেউ ঝুঁকিমুক্ত নন। হাসপাতালের অন্দরমহল যে কতটা নোংরা, অপরিচ্ছন্ন, পূতিগন্ধময় তা মুগদার বহুতল জেনারেল হাসপাতালের রন্ধনশালায় ঢুকলেই দেখতে পাওয়া যায়। এখানে-সেখানে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকে নোংরা বাসন-পেয়ালা, ট্রে। হাঁড়ি-পাতিল ধোয়া-মোছার নামে ফেলে রাখা হয় খোলা ড্রেনের পাশেই। রান্নাঘরের নোংরা মেঝেতে পড়ে থাকে তরি-তরকারির কাটাকুটি, বাসি-পচা খাদ্যপণ্য। ছাদের অংশে লেগে থাকে কালি-ঝুলি। বাতাসে সেসব ময়লা-ঝুলি উড়ে এসে পড়ছে রান্নার হাঁড়িতে। শুধু ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল কিংবা মুগদা জেনারেল হাসপাতাল নয়, মিটফোর্ড হাসপাতাল, ফুলবাড়িয়া সরকারি কর্মচারী হাসপাতাল, সোহরাওয়ার্দী, জাতীয় হূদরোগ ইনস্টিটিউট, কিডনি ও মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট, চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট, পঙ্গু হাসপাতাল, মহাখালী সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতাল, ক্যান্সার ইনস্টিটিউট ও বক্ষব্যাধি হাসপাতালে অভিন্ন পরিস্থিতি বিরাজ করছে। পচা ময়লা-আবর্জনার দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ জাতীয় বক্ষব্যাধি ইনস্টিটিউট হাসপাতালের রোগীরা। বেশির ভাগ ওয়ার্ডের আশপাশে নানা ধরনের বর্জ্য প্রতিনিয়তই ফেলে রাখা হচ্ছে। আবর্জনার পচা গন্ধে এখানে চিকিৎসা নেওয়াই মুশকিল। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালের (পিজি হাসপাতাল) আউটডোরে ঘুরে সর্বত্রই নানা অব্যবস্থপনা লক্ষ্য করা গেছে। সাম্প্রতিক সময়ে পরিচ্ছন্নতায় ছিমছাম হাসপাতাল হিসেবে পরিচিত হয়ে ওঠা পিজি হাসপাতাল আবারও পুরনো চেহারা ধারণ করছে। আউটডোরজুড়ে নোংরা আর দুর্গন্ধময় পরিবেশ। ডাক্তারের রুম থেকে শুরু করে সামনের রোগীদের অপেক্ষার জায়গা, করিডর, বারান্দা, এমনকি হাঁটার প্যাসেজ পর্যন্ত নোংরা অবস্থায় রয়েছে।

গত বছর সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে হঠাৎ পরিদর্শনে গিয়ে টয়লেটগুলোর বেহাল দশা দেখে বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম। সরেজমিন ঘুরে মন্ত্রী দেখতে পান, টয়লেটগুলো নোংরা, অস্বাস্থ্যকর ও ব্যবহারের অনুপযোগী। ওয়ার্ডগুলোর দেয়ালের রং খসে কুিসত রূপ নিয়েছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী এগুলো দ্রুত সংস্কারের নির্দেশ দিয়ে বলেন, দায়িত্ব পালনে কোনো রকম গাফিলতি ও অনিয়ম সহ্য করা হবে না। পরে সেখানে ডাক্তার, নার্স, ওয়ার্ডবয়, আয়াদের সমন্বয়ে হাসপাতাল এলাকা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার চমৎকার উদ্যোগ নেওয়া হয়। পরিচ্ছন্নতার অভিযান চার-পাঁচ মাস কার্যকরও ছিল। কিন্তু আবার সবকিছুই আগের অবস্থায় ফিরে গেছে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রোগী, নার্স ও ডাক্তারদের বিছানাপত্র, অ্যাপ্রোনসহ ব্যবহূত কাপড়-চোপড় নোংরা, দূষিত পচা পানিতে ধোয়া হচ্ছে। রোগীর মলমূত্র, পুঁজ আর রক্তমাখা এসব কাপড়-চোপড়, চাদর, বালিশের কভার কোনোমতে ধুয়ে শুকানোও হচ্ছে ময়লা-ধুলাবালির নোংরা পরিবেশেই। ভালোভাবে পরিষ্কার না করায় জীবাণুসহ নোংরা অবস্থায় চাদর, কম্বল, বালিশের কভার ইত্যাদি রোগীদের ব্যবহারের জন্য দেওয়া হচ্ছে। দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে প্রতিদিন হাত-পা ভাঙাসহ আঘাতপ্রাপ্ত রোগীরা চিকিৎসার জন্য আসেন একমাত্র রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান পঙ্গু হাসপাতালে (জাতীয় অর্থোপেডিকস হাসপাতাল)। হাসপাতালের অব্যবস্থাপনা ছাড়াও ভেতরে-বাইরে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ বিদ্যমান। হাসপাতালের ফটকজুড়ে বসেছে পান-সিগারেটের হাট। রোগীদের অভিযোগ, এখানে সবচেয়ে বড় যন্ত্রণা হচ্ছে বেডগুলোতে ছারপোকা আর তেলাপোকার উৎপাত। সন্ধ্যা হলেই শুরু হয় তেলাপোকার ওড়াউড়ি। পাশাপাশি আছে ইঁদুরের বেপরোয়া উৎপাত। ইঁদুরের লোভে বিড়ালের ছোটাছুটি থাকে সারা রাত, ওয়ার্ড থেকে ওয়ার্ডে। এসব ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে স্বাস্থ্য অধিদফতরের পরিচালক (হাসপাতাল) অধ্যাপক ডা. সামিউল ইসলাম সাদী জানান, সব হাসপাতালের ভেতরের ও বাইরের পরিবেশ স্বাস্থ্যসম্মত, পরিচ্ছন্ন, দুর্গন্ধ ও ভোগান্তিমুক্ত রাখার ব্যাপারে ইতিমধ্যে লিখিত নির্দেশ জারি হয়েছে। হাসপাতালের সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় রাখার বিষয়টি তদারকির জন্য অধিদফতরের একাধিক টিম মাঠপর্যায়ে নিয়মিত কাজ করে থাকে। হাসপাতালগুলোর অপরিচ্ছন্ন, নোংরা টয়লেট, চিকিৎসা বর্জ্য যত্রতত্র ফেলার অভিযোগ গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাথমিক যাচাইয়ে প্রার্থী ২৩১ জন
প্রাথমিক যাচাইয়ে প্রার্থী ২৩১ জন
চার দিনে নিবন্ধন ছাড়াল ১৫ হাজার
চার দিনে নিবন্ধন ছাড়াল ১৫ হাজার
এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন ১৪৮৪ জন
এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন ১৪৮৪ জন
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
প্রসূতির মৃত্যুতে চিকিৎসকসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
প্রসূতির মৃত্যুতে চিকিৎসকসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
ভূমিকম্পে আতঙ্ক নয় জরুরি সচেতনতা
ভূমিকম্পে আতঙ্ক নয় জরুরি সচেতনতা
ভূমিকম্পের পর এবার ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড়
ভূমিকম্পের পর এবার ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড়
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ঘোষিত সময়ে ক্লাস শুরু না হওয়ায় সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
ঘোষিত সময়ে ক্লাস শুরু না হওয়ায় সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
৩০ দলের মতামতের ভিত্তিতে কাঠামোগত সংস্কার সূচনা সম্ভব
৩০ দলের মতামতের ভিত্তিতে কাঠামোগত সংস্কার সূচনা সম্ভব
অধ্যাদেশ বাতিল চেয়ে মন্ত্রণালয়ে ব্যবসায়ীদের স্মারকলিপি
অধ্যাদেশ বাতিল চেয়ে মন্ত্রণালয়ে ব্যবসায়ীদের স্মারকলিপি
এএসআইয়ের লাশ থানার শৌচাগারে
এএসআইয়ের লাশ থানার শৌচাগারে
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে