শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

শিক্ষা খাতে অনিয়ম বিশৃঙ্খলা

নিয়মনীতি নেই কোথাও চাইলেই পাওয়া যাচ্ছে এমফিল-পিএইচডি ডিগ্রিও
আকতারুজ্জামান ও জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
শিক্ষা খাতে অনিয়ম বিশৃঙ্খলা

অনিয়ম আর নৈরাজ্য চলছেই শিক্ষা খাতে। কিন্ডারগার্টেন থেকে শুরু করে প্রাথমিক, মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক এমনকি উচ্চশিক্ষার বিদ্যাপীঠ বিশ্ববিদ্যালয়েও যেন কোনো নিয়ম-নীতির বালাই নেই। অবৈধ উপায়ে কেউ কেউ এমফিল, পিএইচডি ডিগ্রিও বাগিয়ে নিচ্ছেন সুযোগ বুঝে। লাগামহীনভাবে চলছে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আর ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলগুলো। স্কুলে স্কুলে আছে ভর্তি নিয়ে নৈরাজ্য, লাগামহীন অর্থ আদায়ের অভিযোগ। অভিভাবকদের আছে আর্তনাদ, কিন্তু সেসব আর্তনাদ স্কুল কর্তৃপক্ষ বা সরকার— কারও শোনার সময় নেই। এসএসসির ফরম পূরণে বোর্ড নির্ধারিত ফি থেকে অতিরিক্ত ফি না নিতে আদালতের নির্দেশনা ছিল। সে নির্দেশনা মানছে না সারা দেশের স্কুলগুলো। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আউটার ক্যাম্পাসের মাধ্যমে চালিয়ে যাচ্ছে অবাধে বাণিজ্য। ভুলেভরা বই নিয়ে চলছে হৈচৈ। কিন্তু এসবের কোনোই সমাধান মিলছে না। হাজার হাজার শিক্ষার্থী প্রতি বছর জিপিএ-৫ পেলেও শিক্ষার মান নিয়ে প্রশ্ন রয়েই গেছে। এসব ব্যাপারে জানতে চাইলে সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা রাশেদা কে চৌধুরী বলেন, শিক্ষা খাতের সর্বত্র নানা ধরনের অব্যবস্থাপনা রয়েছে। এ কারণে আমাদের নানা অর্জন ঝুঁকির মধ্যে পড়ছে। আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা পরীক্ষাভিত্তিক হয়ে গেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির আগেই শিক্ষার্থীদের চারটি পরীক্ষায় অংশ নিতে হয়। পৃথিবীর কোথাও এমনটা নেই। এজন্য বাড়ছে কোচিং নির্ভরতা, গাইড বইয়ে নির্ভরতা। পরীক্ষার বোঝা না কমলে কোচিং বাণিজ্যও বন্ধ হবে না।

জানুয়ারির ১ তারিখে বই হাতে পেয়ে আনন্দে উদ্বেলিত হয়েছিল শিক্ষার্থীরা। ঘটা করে সারা দেশে বই বিতরণের আয়োজন নতুন উৎসবের আবহ সৃষ্টি করেছিল। কিন্তু লাখো-কোটি শিক্ষার্থীর জন্য এ উৎসব স্থায়ী হয়নি। পাঠ্যবইয়ের ভিতরে ভাঁজে ভাঁজে নানা অসঙ্গতি আর ভুল পেয়ে বিমর্ষ হয়ে গেছে শিশু-মন। শিক্ষার্থীদের পাঠ্যবইয়ের মলাট ঝকঝকে হলেও ভিতরে ছাপার মান নিম্নমানের। শিক্ষা মন্ত্রণালয় বলছে, ভুল চিহ্নিত করার প্রক্রিয়া চলছে। কিন্তু কবে নাগাদ এসব ভুল শোধরানো হবে, এমন কোনো সুনির্দিষ্ট তথ্য পাওয়া যাচ্ছে না। বই উৎসবের অর্জন ম্লান করে দিয়েছে আন্তর্জাতিক টেন্ডারে ছাপা কাজ। বিদেশে ছাপা হওয়া বেশির ভাগ বই যথাসময়ে পৌঁছেনি। ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি লাকী আক্তার এর আগে বলেছিলেন, এবারের পাঠ্যবই ভুলেভরা, সাম্প্রদায়িক। শিক্ষা মন্ত্রণালয় শুধু ভুলের বিষয়গুলো নিয়ে কথা বলছে। আড়ালে থেকে যাচ্ছে সাম্প্রদায়িকতার মতো বিষয়গুলো। স্কুলে শিক্ষার্থী ভর্তি নিয়ে নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি চলছেই। প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্কুলগুলোয় নতুন শিক্ষার্থী ভর্তিতে অতিরিক্ত অর্থ আদায় করা হয়। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ভর্তি নীতিমালা অমান্য করে নেওয়া হয় গলা কাটা ফি। এক শ্রেণি থেকে অন্য শ্রেণিতে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীর কাছ থেকে কত টাকা নেওয়া যাবে— এ সংক্রান্ত নীতিমালা না থাকায় ছাত্রছাত্রীদের কাছ থেকেও বাড়তি অর্থ আদায় করা হচ্ছে। এ ছাড়া ঢাকার বাইরেও বিভিন্ন স্কুলে নির্ধারিত অর্থের চেয়ে বেশি আদায় করা হচ্ছে। বাড়তি অর্থ আদায় রোধে শিক্ষা মন্ত্রণালয় একটি কমিটি করলেও কমিটি যথাযথভাবে কাজ করছে না বলে অনেকের অভিযোগ।

ইংলিশ মিডিয়ামে অনিয়মই নিয়ম : ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল তদারকির জন্য কোনো নীতিমালাই নেই সরকারের। নিজের খেয়াল-খুশি মতো চলছে এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ফলে রাজধানীসহ সারা দেশে ব্যাঙের ছাতার মতোই এখন গজিয়ে উঠছে ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল। অনেক স্কুল নিয়ে আছে মালিকানার দ্বন্দ্বও। সব মিলিয়ে লাগামহীন ঘোড়ার মতোই দাপিয়ে বেড়াচ্ছে শিক্ষাহীন এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো। অনেক ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে জাতীয় দিবস পালন করা হয় না। উত্তোলন করা হয় না জাতীয় পতাকা। এমনই একটি স্কুল হচ্ছে কার্ডিফ ইন্টারন্যাশনাল। অভিভাবকদের অভিযোগ, মাসিক বেতনের জন্যও আটকে রাখা হয় শিশু শিক্ষার্থীদের ব্যাগ। বিভিন্ন অভিযোগ এনে থানায় অভিযোগ করছেন তারা। কার্ডিফ ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ঢাকার (সিআইএসডি) প্রতিষ্ঠাতা জিএম নিজামউদ্দিন বাংলাদেশ প্রতিদিনের কাছে এসব অভিযোগ স্বীকার করে বলেন, স্কুলটি প্রতিষ্ঠার পর ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসেবে খাইরুল বাশারকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এরপরই নানা অভিযোগ আসতে শুরু করে। আমি আবার স্কুলটিকে আগের অবস্থানে নিয়ে আসতে ব্যবস্থা নিচ্ছি। নীতিমালা না থাকায় এ স্কুলগুলো শিক্ষার্থীদের কাছে আদায় করছে গলা কাটা ফি। অথচ শিক্ষকদের নামমাত্র বেতন দিচ্ছে। কতজন শিক্ষার্থী পরীক্ষা দিল, অ্যাডমিশন ও টিউশন ফি বাবদ কত টাকা আদায় করা হলো, সেসব বিষয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে কোনো তথ্যই নেই। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রাজধানীর উত্তরায় আগা খান স্কুলে ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষে প্লে ও কেজি ওয়ান শ্রেণিতে ভর্তি আদায় করা হয়েছে ১ লাখ ৪৮ হাজার ৬০৮ টাকা। শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে প্রতি মাসের টিউশন ফি নেওয়া হয়েছে ১৩ হাজার ৫৪৫ টাকা। নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি হওয়ার সময় টিউশন ফি, ভর্তি ফিসহ মোট ১ লাখ ৮৯ হাজার ৭২৯ টাকা পরিশোধ করতে হয়েছে। তৃতীয় শ্রেণিতে ভর্তি হতে একজন শিক্ষার্থীকে পরিশোধ করতে হয়েছে ১ লাখ ৯০ হাজার ৩৭৪ টাকা। বারিধারার আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে কেজি ওয়ান শ্রেণিতে টিউশন ফি আদায় করা হয়েছে ২৩ হাজার ৫৬০ মার্কিন ডলার, যা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় সাড়ে ১৮ লাখ টাকা। গ্রেড-১২ শ্রেণির টিউশন ফি নেওয়া হয়েছে ২৯ হাজার ৩৩০ ডলার, বাংলাদেশি টাকায় এ অঙ্ক ২৩ লাখ টাকার বেশি। ধানমন্ডিতে অবস্থিত সানিডেল স্কুলে খোঁজ নিতে গেলে সেখানে পড়া এক শিক্ষার্থীর অভিভাবক বলেন, এখানে সপ্তম শ্রেণিতে ভর্তি হতে পরিশোধ করতে হয় আড়াই লাখ টাকা। মাসিক টিউশন ফি দিতে হয় ১৩ হাজার টাকা।

আইন মানে না বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় : ফ্রি-স্টাইলে চলছে বেশির ভাগ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। নিয়ম না মানা যেন কালচার হয়ে দাঁড়িয়েছে কিছু বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবদুল মান্নান বলেন, আইন অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ট্রাস্টি বোর্ড, একাডেমিক কাউন্সিল, সিন্ডিকেট সভা ও অর্থ কমিটির বৈঠক হতে হবে নিয়মিত। কিন্তু দেখা যাচ্ছে, অনেক বিশ্ববিদ্যালয় এসব সভা করে না। আইন অনুযায়ী অনুমোদনের পর সাত বছরের মধ্যে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে স্থায়ী জমিতে ক্যাম্পাস পরিচালনা করতে হবে। কিন্তু অধিকাংশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় এই নিয়ম মানেনি। খোদ ইউজিসি চেয়ারম্যান বলছেন, আইন না মানার প্রবণতা রয়েছে এমন বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা কম নয়। প্রতিষ্ঠার পর দশ বছরের বেশি অতিবাহিত হলেও কোনো কোনো বিশ্ববিদ্যালয় যায়নি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে। দেশে ৯৬টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থাকলেও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সর্বশেষ প্রতিবেদনে দেখা গেছে এদের মধ্যে মাত্র ১৩টি বিশ্ববিদ্যালয় স্থায়ী জমিতে ক্যাম্পাস পরিচালনা করছে। অথচ শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও ইউজিসিও তাদের বিরুদ্ধে কঠোর কোনো পদক্ষেপ নিতে নারাজ।

কাজে আসছে না সৃজনশীল পদ্ধতি : শিক্ষাব্যবস্থায় গুণগত পরিবর্তন আনতে, গতানুগতিক মুখস্থ বিদ্যা থেকে শিক্ষার্থীদের বের করে আনতে ২০০৮ সালে সৃজনশীল পদ্ধতি চালু করা হয়। কিন্তু সৃজনশীল নিয়ে খোদ শিক্ষকদেরই ভীতি কাটেনি। শিক্ষাবিদরাও বলছেন কাজে আসছে না সৃজনশীল পদ্ধতি। শিক্ষকরা সৃজনশীল পদ্ধতিতে পাঠদান করতে গিয়ে শেখাতে পারছেন না ছাত্রছাত্রীকে। প্রশ্ন তৈরি করতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছেন। ইমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, সৃজনশীল পদ্ধতির উপযোগিতা আছে কিনা তা ভেবে দেখতে হবে। এ পদ্ধতিতে কাজ হচ্ছে না। 

বইয়ের বোঝায় অতিষ্ঠ শিক্ষার্থী : কমিশনের লোভে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পাঠ্যপুস্তকের বাইরে অতিরিক্ত বই চাপিয়ে দিচ্ছে স্কুল কর্তৃপক্ষ। এতে করে বয়সের তুলনায় অতিরিক্ত বইয়ের চাপে মানসিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা। রাজধানীর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থীর অভিভাবক অভিযোগ করে বলেন, স্কুল কর্তৃপক্ষ প্রত্যেক বছর বিভিন্ন কোম্পানির মানহীন বাংলা এবং ইংরেজি ব্যাকরণ বইয়ের লিস্ট ধরিয়ে দেন। এসব বইতে প্রচুর পরিমাণে বানান এবং তথ্য ভুল থাকে। কিন্তু ক্লাসে এবং সিলেবাসে ওই বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ করায় বাধ্য হয়েই ছেলেমেয়েদের এসব বই কিনে দিতে হয়। আর মাঝখানে কমিশন পান শিক্ষকরা। প্রধানমন্ত্রী গত বছর বয়সের সঙ্গে সামঞ্জস্য করে বই পড়ানোর ব্যাপারে নির্দেশনা দিয়েছেন। এ ছাড়া আদালতও শিশুদের বইয়ের বোঝা কমানোর নির্দেশনা দিয়েছে। এসব নির্দেশ-নির্দেশনা এখনো বাস্তবায়িত হয়নি। শিশুদের বইয়ের বোঝাও কমেনি।

এই বিভাগের আরও খবর
পুলিশের বাধার মুখে চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েট পরিষদ
পুলিশের বাধার মুখে চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েট পরিষদ
সোনার দাম কমে ভরি ২ লাখ ৯ হাজার
সোনার দাম কমে ভরি ২ লাখ ৯ হাজার
ঘুষ দিতে চেয়েছিলেন বৈষম্যবিরোধী নেতা সাকিব
ঘুষ দিতে চেয়েছিলেন বৈষম্যবিরোধী নেতা সাকিব
কাবুলে ভারতের মিশন পেল দূতাবাসের মর্যাদা
কাবুলে ভারতের মিশন পেল দূতাবাসের মর্যাদা
১ লাখ টন চাল কিনছে সরকার
১ লাখ টন চাল কিনছে সরকার
১৬ নভেম্বর থেকে প্রবাসীদের জন্য উন্মুক্ত হবে নির্বাচনি অ্যাপ
১৬ নভেম্বর থেকে প্রবাসীদের জন্য উন্মুক্ত হবে নির্বাচনি অ্যাপ
পদ্মায় কুমির গোসল না করতে মাইকিং
পদ্মায় কুমির গোসল না করতে মাইকিং
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষে নিহত ১
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষে নিহত ১
বিজিবির গুলিতে যুবক নিহত
বিজিবির গুলিতে যুবক নিহত
মসজিদে রাজনৈতিক কর্মসূচি নিষিদ্ধ চায় আমজনতার দল
মসজিদে রাজনৈতিক কর্মসূচি নিষিদ্ধ চায় আমজনতার দল
জোবায়েদের হত্যাকাণ্ড নিয়ে যে প্রশ্ন জবি শিক্ষক সমিতির
জোবায়েদের হত্যাকাণ্ড নিয়ে যে প্রশ্ন জবি শিক্ষক সমিতির
ধর্ষণের শিকার নারীর সঙ্গে ধর্ষকের বিয়ে বন্ধে হাই কোর্টে রিট
ধর্ষণের শিকার নারীর সঙ্গে ধর্ষকের বিয়ে বন্ধে হাই কোর্টে রিট
সর্বশেষ খবর
ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি
ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মাদক বিক্রেতার ছুরিকাঘাতে যুবক আহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতার ছুরিকাঘাতে যুবক আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত
রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস
পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল
৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন
কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার
দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরো ৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর
আরো ৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মহিলা সমাবেশ ও ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মহিলা সমাবেশ ও ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পালিয়ে যাওয়া ছিনতাইকারী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পালিয়ে যাওয়া ছিনতাইকারী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাটোরে সড়ক দিবসে মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
নাটোরে সড়ক দিবসে মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫
নাটোরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পৃথক স্থান থেকে ২ লাশ উদ্ধার
সিলেটে পৃথক স্থান থেকে ২ লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ভেস্তে যাওয়ার অর্থ কি, ইউক্রেনের সামনে ঘোর বিপদ?
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ভেস্তে যাওয়ার অর্থ কি, ইউক্রেনের সামনে ঘোর বিপদ?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামে টিকাদান ক্যাম্পেইনে সভা
কুড়িগ্রামে টিকাদান ক্যাম্পেইনে সভা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ
একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে ইসিজি মেশিন হস্তান্তর
টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে ইসিজি মেশিন হস্তান্তর

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ
মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লালমনিরহাটে ধানের ক্ষেতে পোকার আক্রমণ, দিশেহারা কৃষক
লালমনিরহাটে ধানের ক্ষেতে পোকার আক্রমণ, দিশেহারা কৃষক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫৮ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫৮ মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দর অভিমুখে শ্রমিক-কর্মচারীর মিছিলে বাধা
বন্দর অভিমুখে শ্রমিক-কর্মচারীর মিছিলে বাধা

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুড়িগ্রামে জমি দখলের অভিযোগে যুবদ‌লের ২ নেতা ব‌হিষ্কার
কুড়িগ্রামে জমি দখলের অভিযোগে যুবদ‌লের ২ নেতা ব‌হিষ্কার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রমিকদের স্বার্থে আইএলওর তিন কনভেনশনে সই করল সরকার
শ্রমিকদের স্বার্থে আইএলওর তিন কনভেনশনে সই করল সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ
জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন
সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের
পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন
সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা
প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন
দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ
নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক
বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)
ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির
৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ কোরিয়ায় বৈঠকের আগে উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ
দক্ষিণ কোরিয়ায় বৈঠকের আগে উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জোট বাড়ছে বিএনপির
জোট বাড়ছে বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের

সম্পাদকীয়

ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক
ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না
ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না

নগর জীবন

মিঠামইনের অঘোষিত রাজা
মিঠামইনের অঘোষিত রাজা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব
প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই
বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই

নগর জীবন

আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি
ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট
কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

এই চুরি রুধিবে কে?
এই চুরি রুধিবে কে?

নগর জীবন

রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক
এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার
জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার

রকমারি নগর পরিক্রমা

অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী
অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী

নগর জীবন

কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট
দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট

রকমারি নগর পরিক্রমা

দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন
অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন

নগর জীবন

বাদ পড়লেন শাকিব খান
বাদ পড়লেন শাকিব খান

শোবিজ

আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী
হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ

খবর

মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

দেশগ্রাম

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

ডান্সিং ডিভা তানজিন তিশা
ডান্সিং ডিভা তানজিন তিশা

শোবিজ