শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

শিক্ষা খাতে অনিয়ম বিশৃঙ্খলা

নিয়মনীতি নেই কোথাও চাইলেই পাওয়া যাচ্ছে এমফিল-পিএইচডি ডিগ্রিও
আকতারুজ্জামান ও জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
শিক্ষা খাতে অনিয়ম বিশৃঙ্খলা

অনিয়ম আর নৈরাজ্য চলছেই শিক্ষা খাতে। কিন্ডারগার্টেন থেকে শুরু করে প্রাথমিক, মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক এমনকি উচ্চশিক্ষার বিদ্যাপীঠ বিশ্ববিদ্যালয়েও যেন কোনো নিয়ম-নীতির বালাই নেই। অবৈধ উপায়ে কেউ কেউ এমফিল, পিএইচডি ডিগ্রিও বাগিয়ে নিচ্ছেন সুযোগ বুঝে। লাগামহীনভাবে চলছে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আর ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলগুলো। স্কুলে স্কুলে আছে ভর্তি নিয়ে নৈরাজ্য, লাগামহীন অর্থ আদায়ের অভিযোগ। অভিভাবকদের আছে আর্তনাদ, কিন্তু সেসব আর্তনাদ স্কুল কর্তৃপক্ষ বা সরকার— কারও শোনার সময় নেই। এসএসসির ফরম পূরণে বোর্ড নির্ধারিত ফি থেকে অতিরিক্ত ফি না নিতে আদালতের নির্দেশনা ছিল। সে নির্দেশনা মানছে না সারা দেশের স্কুলগুলো। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আউটার ক্যাম্পাসের মাধ্যমে চালিয়ে যাচ্ছে অবাধে বাণিজ্য। ভুলেভরা বই নিয়ে চলছে হৈচৈ। কিন্তু এসবের কোনোই সমাধান মিলছে না। হাজার হাজার শিক্ষার্থী প্রতি বছর জিপিএ-৫ পেলেও শিক্ষার মান নিয়ে প্রশ্ন রয়েই গেছে। এসব ব্যাপারে জানতে চাইলে সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা রাশেদা কে চৌধুরী বলেন, শিক্ষা খাতের সর্বত্র নানা ধরনের অব্যবস্থাপনা রয়েছে। এ কারণে আমাদের নানা অর্জন ঝুঁকির মধ্যে পড়ছে। আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা পরীক্ষাভিত্তিক হয়ে গেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির আগেই শিক্ষার্থীদের চারটি পরীক্ষায় অংশ নিতে হয়। পৃথিবীর কোথাও এমনটা নেই। এজন্য বাড়ছে কোচিং নির্ভরতা, গাইড বইয়ে নির্ভরতা। পরীক্ষার বোঝা না কমলে কোচিং বাণিজ্যও বন্ধ হবে না।

জানুয়ারির ১ তারিখে বই হাতে পেয়ে আনন্দে উদ্বেলিত হয়েছিল শিক্ষার্থীরা। ঘটা করে সারা দেশে বই বিতরণের আয়োজন নতুন উৎসবের আবহ সৃষ্টি করেছিল। কিন্তু লাখো-কোটি শিক্ষার্থীর জন্য এ উৎসব স্থায়ী হয়নি। পাঠ্যবইয়ের ভিতরে ভাঁজে ভাঁজে নানা অসঙ্গতি আর ভুল পেয়ে বিমর্ষ হয়ে গেছে শিশু-মন। শিক্ষার্থীদের পাঠ্যবইয়ের মলাট ঝকঝকে হলেও ভিতরে ছাপার মান নিম্নমানের। শিক্ষা মন্ত্রণালয় বলছে, ভুল চিহ্নিত করার প্রক্রিয়া চলছে। কিন্তু কবে নাগাদ এসব ভুল শোধরানো হবে, এমন কোনো সুনির্দিষ্ট তথ্য পাওয়া যাচ্ছে না। বই উৎসবের অর্জন ম্লান করে দিয়েছে আন্তর্জাতিক টেন্ডারে ছাপা কাজ। বিদেশে ছাপা হওয়া বেশির ভাগ বই যথাসময়ে পৌঁছেনি। ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি লাকী আক্তার এর আগে বলেছিলেন, এবারের পাঠ্যবই ভুলেভরা, সাম্প্রদায়িক। শিক্ষা মন্ত্রণালয় শুধু ভুলের বিষয়গুলো নিয়ে কথা বলছে। আড়ালে থেকে যাচ্ছে সাম্প্রদায়িকতার মতো বিষয়গুলো। স্কুলে শিক্ষার্থী ভর্তি নিয়ে নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি চলছেই। প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্কুলগুলোয় নতুন শিক্ষার্থী ভর্তিতে অতিরিক্ত অর্থ আদায় করা হয়। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ভর্তি নীতিমালা অমান্য করে নেওয়া হয় গলা কাটা ফি। এক শ্রেণি থেকে অন্য শ্রেণিতে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীর কাছ থেকে কত টাকা নেওয়া যাবে— এ সংক্রান্ত নীতিমালা না থাকায় ছাত্রছাত্রীদের কাছ থেকেও বাড়তি অর্থ আদায় করা হচ্ছে। এ ছাড়া ঢাকার বাইরেও বিভিন্ন স্কুলে নির্ধারিত অর্থের চেয়ে বেশি আদায় করা হচ্ছে। বাড়তি অর্থ আদায় রোধে শিক্ষা মন্ত্রণালয় একটি কমিটি করলেও কমিটি যথাযথভাবে কাজ করছে না বলে অনেকের অভিযোগ।

ইংলিশ মিডিয়ামে অনিয়মই নিয়ম : ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল তদারকির জন্য কোনো নীতিমালাই নেই সরকারের। নিজের খেয়াল-খুশি মতো চলছে এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ফলে রাজধানীসহ সারা দেশে ব্যাঙের ছাতার মতোই এখন গজিয়ে উঠছে ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল। অনেক স্কুল নিয়ে আছে মালিকানার দ্বন্দ্বও। সব মিলিয়ে লাগামহীন ঘোড়ার মতোই দাপিয়ে বেড়াচ্ছে শিক্ষাহীন এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো। অনেক ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে জাতীয় দিবস পালন করা হয় না। উত্তোলন করা হয় না জাতীয় পতাকা। এমনই একটি স্কুল হচ্ছে কার্ডিফ ইন্টারন্যাশনাল। অভিভাবকদের অভিযোগ, মাসিক বেতনের জন্যও আটকে রাখা হয় শিশু শিক্ষার্থীদের ব্যাগ। বিভিন্ন অভিযোগ এনে থানায় অভিযোগ করছেন তারা। কার্ডিফ ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ঢাকার (সিআইএসডি) প্রতিষ্ঠাতা জিএম নিজামউদ্দিন বাংলাদেশ প্রতিদিনের কাছে এসব অভিযোগ স্বীকার করে বলেন, স্কুলটি প্রতিষ্ঠার পর ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসেবে খাইরুল বাশারকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এরপরই নানা অভিযোগ আসতে শুরু করে। আমি আবার স্কুলটিকে আগের অবস্থানে নিয়ে আসতে ব্যবস্থা নিচ্ছি। নীতিমালা না থাকায় এ স্কুলগুলো শিক্ষার্থীদের কাছে আদায় করছে গলা কাটা ফি। অথচ শিক্ষকদের নামমাত্র বেতন দিচ্ছে। কতজন শিক্ষার্থী পরীক্ষা দিল, অ্যাডমিশন ও টিউশন ফি বাবদ কত টাকা আদায় করা হলো, সেসব বিষয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে কোনো তথ্যই নেই। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রাজধানীর উত্তরায় আগা খান স্কুলে ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষে প্লে ও কেজি ওয়ান শ্রেণিতে ভর্তি আদায় করা হয়েছে ১ লাখ ৪৮ হাজার ৬০৮ টাকা। শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে প্রতি মাসের টিউশন ফি নেওয়া হয়েছে ১৩ হাজার ৫৪৫ টাকা। নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি হওয়ার সময় টিউশন ফি, ভর্তি ফিসহ মোট ১ লাখ ৮৯ হাজার ৭২৯ টাকা পরিশোধ করতে হয়েছে। তৃতীয় শ্রেণিতে ভর্তি হতে একজন শিক্ষার্থীকে পরিশোধ করতে হয়েছে ১ লাখ ৯০ হাজার ৩৭৪ টাকা। বারিধারার আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে কেজি ওয়ান শ্রেণিতে টিউশন ফি আদায় করা হয়েছে ২৩ হাজার ৫৬০ মার্কিন ডলার, যা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় সাড়ে ১৮ লাখ টাকা। গ্রেড-১২ শ্রেণির টিউশন ফি নেওয়া হয়েছে ২৯ হাজার ৩৩০ ডলার, বাংলাদেশি টাকায় এ অঙ্ক ২৩ লাখ টাকার বেশি। ধানমন্ডিতে অবস্থিত সানিডেল স্কুলে খোঁজ নিতে গেলে সেখানে পড়া এক শিক্ষার্থীর অভিভাবক বলেন, এখানে সপ্তম শ্রেণিতে ভর্তি হতে পরিশোধ করতে হয় আড়াই লাখ টাকা। মাসিক টিউশন ফি দিতে হয় ১৩ হাজার টাকা।

আইন মানে না বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় : ফ্রি-স্টাইলে চলছে বেশির ভাগ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। নিয়ম না মানা যেন কালচার হয়ে দাঁড়িয়েছে কিছু বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবদুল মান্নান বলেন, আইন অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ট্রাস্টি বোর্ড, একাডেমিক কাউন্সিল, সিন্ডিকেট সভা ও অর্থ কমিটির বৈঠক হতে হবে নিয়মিত। কিন্তু দেখা যাচ্ছে, অনেক বিশ্ববিদ্যালয় এসব সভা করে না। আইন অনুযায়ী অনুমোদনের পর সাত বছরের মধ্যে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে স্থায়ী জমিতে ক্যাম্পাস পরিচালনা করতে হবে। কিন্তু অধিকাংশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় এই নিয়ম মানেনি। খোদ ইউজিসি চেয়ারম্যান বলছেন, আইন না মানার প্রবণতা রয়েছে এমন বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা কম নয়। প্রতিষ্ঠার পর দশ বছরের বেশি অতিবাহিত হলেও কোনো কোনো বিশ্ববিদ্যালয় যায়নি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে। দেশে ৯৬টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থাকলেও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সর্বশেষ প্রতিবেদনে দেখা গেছে এদের মধ্যে মাত্র ১৩টি বিশ্ববিদ্যালয় স্থায়ী জমিতে ক্যাম্পাস পরিচালনা করছে। অথচ শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও ইউজিসিও তাদের বিরুদ্ধে কঠোর কোনো পদক্ষেপ নিতে নারাজ।

কাজে আসছে না সৃজনশীল পদ্ধতি : শিক্ষাব্যবস্থায় গুণগত পরিবর্তন আনতে, গতানুগতিক মুখস্থ বিদ্যা থেকে শিক্ষার্থীদের বের করে আনতে ২০০৮ সালে সৃজনশীল পদ্ধতি চালু করা হয়। কিন্তু সৃজনশীল নিয়ে খোদ শিক্ষকদেরই ভীতি কাটেনি। শিক্ষাবিদরাও বলছেন কাজে আসছে না সৃজনশীল পদ্ধতি। শিক্ষকরা সৃজনশীল পদ্ধতিতে পাঠদান করতে গিয়ে শেখাতে পারছেন না ছাত্রছাত্রীকে। প্রশ্ন তৈরি করতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছেন। ইমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, সৃজনশীল পদ্ধতির উপযোগিতা আছে কিনা তা ভেবে দেখতে হবে। এ পদ্ধতিতে কাজ হচ্ছে না। 

বইয়ের বোঝায় অতিষ্ঠ শিক্ষার্থী : কমিশনের লোভে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পাঠ্যপুস্তকের বাইরে অতিরিক্ত বই চাপিয়ে দিচ্ছে স্কুল কর্তৃপক্ষ। এতে করে বয়সের তুলনায় অতিরিক্ত বইয়ের চাপে মানসিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা। রাজধানীর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থীর অভিভাবক অভিযোগ করে বলেন, স্কুল কর্তৃপক্ষ প্রত্যেক বছর বিভিন্ন কোম্পানির মানহীন বাংলা এবং ইংরেজি ব্যাকরণ বইয়ের লিস্ট ধরিয়ে দেন। এসব বইতে প্রচুর পরিমাণে বানান এবং তথ্য ভুল থাকে। কিন্তু ক্লাসে এবং সিলেবাসে ওই বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ করায় বাধ্য হয়েই ছেলেমেয়েদের এসব বই কিনে দিতে হয়। আর মাঝখানে কমিশন পান শিক্ষকরা। প্রধানমন্ত্রী গত বছর বয়সের সঙ্গে সামঞ্জস্য করে বই পড়ানোর ব্যাপারে নির্দেশনা দিয়েছেন। এ ছাড়া আদালতও শিশুদের বইয়ের বোঝা কমানোর নির্দেশনা দিয়েছে। এসব নির্দেশ-নির্দেশনা এখনো বাস্তবায়িত হয়নি। শিশুদের বইয়ের বোঝাও কমেনি।

এই বিভাগের আরও খবর
উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
টিকটক অ্যাকাউন্ট বন্ধ না করায় মেয়েকে খুন
টিকটক অ্যাকাউন্ট বন্ধ না করায় মেয়েকে খুন
শেরপুর সীমান্তে ১০ জনকে পুশইন
শেরপুর সীমান্তে ১০ জনকে পুশইন
রাজধানীতে গ্যাস বিস্ফোরণে একই পরিবারের দগ্ধ ৫
রাজধানীতে গ্যাস বিস্ফোরণে একই পরিবারের দগ্ধ ৫
আট মাস পর ভারত থেকে এলো কাঁচা মরিচ
আট মাস পর ভারত থেকে এলো কাঁচা মরিচ
দুই বাসের চাপায় প্রাণ গেল জাবি শিক্ষার্থীর বাবার
দুই বাসের চাপায় প্রাণ গেল জাবি শিক্ষার্থীর বাবার
বগুড়া ও সিরাজগঞ্জে তীব্র ভাঙন আতঙ্ক
বগুড়া ও সিরাজগঞ্জে তীব্র ভাঙন আতঙ্ক
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ২০ কিলোমিটার যানজট
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ২০ কিলোমিটার যানজট
বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা
বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা
সর্বশেষ খবর
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

২ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

৩৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও
বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি
কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ

বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা
বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা