শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

কৌশলগত পরিবহন পরিকল্পনা কাগুজে পরিকল্পনাতেই বন্দী

অধিকাংশ প্রস্তাব শুরুই করা যায়নি, নেই উদ্যোগও
নিজামুল হক বিপুল
প্রিন্ট ভার্সন
কৌশলগত পরিবহন পরিকল্পনা কাগুজে পরিকল্পনাতেই বন্দী

ঢাকা মহানগরী ও এর আশপাশের জেলা নারায়ণগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ, গাজীপুর ও ঢাকা জেলার বিশাল এলাকা নিয়ে সরকার ২০ বছর মেয়াদি একটি কৌশলগত পরিবহন পরিকল্পনা— এসটিপি গ্রহণ করেছে। ২০১৫ সাল থেকে ২০৩৫ সাল পর্যন্ত ২০ বছর মেয়াদি এ পরিকল্পনাটি প্রণয়ন করা হলেও সেটি বাস্তবায়নে নেই সরকারের কার্যকর কোনো উদ্যোগ। এসটিপি প্রণয়নের সঙ্গে জড়িত সংশ্লিষ্টরাও বলছেন, এ পরিকল্পনা শুধুই কাগজপত্রে। বাস্তবে এটির কোনো কার্যক্রম নেই বললেই চলে। ফলে সরকারের এমন একটি সুন্দর সময়োপযোগী পরিকল্পনা যেন আঁতুড়ঘরেই মারা যাওয়ার পথে। কারণ এই এসটিপিতে স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদি যেসব কার্যক্রম বা প্রকল্প গ্রহণ এবং বাস্তবায়নের প্রস্তাবনা রাখা হয়েছে, এর মধ্যে দুটি ব্যতীত আর কোনোটি নিয়ে এখন পর্যন্ত কোনো কাজই শুরু করা যায়নি। এর প্রধান কারণ হচ্ছে, কাজ শুরু করতে গেলে প্রাথমিক যেসব কাজ জরুরি যেমন প্রাক-সমীক্ষা, চূড়ান্ত সমীক্ষা, সেগুলো শুরু করা যায়নি। এর পেছনে অন্যতম কারণ হচ্ছে এসটিপি প্রণয়নকারী সংস্থায় দক্ষ, যোগ্য ও প্রয়োজনীয় জনবল নেই। খোঁজখবর নিয়ে মিলেছে এসব তথ্য।  তবে সড়ক বিভাগের সচিব এম এ এন ছিদ্দিক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ইতিমধ্যে আগে যে এসটিপি করা হয়েছিল তার প্রায় সব প্রস্তাবই বাস্তবায়ন করা হয়ে গেছে। এখন রিভাইস এসটিপির বাস্তবায়নের কাজ চলছে। এর মধ্যে এমআরটি লাইন-৬, ৫ ও ১ এবং বিআরটি লাইন ৩ ও ৭ এর কাজ চলছে। বাকি প্রস্তাব ও সুপারিশগুলো পর্যায়ক্রমে বাস্তবায়ন করা হবে। প্রায় দুই কোটি মানুষের নগরী রাজধানী ঢাকা। এক প্রান্তে গাবতলী-আমিনবাজার, আরেকদিকে আবদুল্লাহপুর-টঙ্গী ব্রিজ এবং আরেক প্রান্তে শনিরআখড়া মুক্তি সরণি। প্রাথমিকভাবে এই হচ্ছে রাজধানীর চৌহদ্দি। এই শহরে প্রতিদিন নতুন নতুন মুখ ঢুকছে নতুন ঠিকানা আর কাজের সন্ধানে। সেই তুলনায় শহরের প্রধান সমস্যা যোগাযোগের ক্ষেত্রে তেমন কোনো উন্নতি ঘটছে না। এ অবস্থায় ঢাকা মহানগরীর অভ্যন্তরীণ সড়ক নেটওয়ার্কের উন্নয়ন, মহানগরীর প্রবেশ ও নির্গমন, মহাসড়কের যানজট নিরসন ও আধুনিক গণপরিবহন ব্যবস্থা প্রবর্তনের লক্ষ্যে ২০০৫ সালে প্রথমবারের মতো রাজধানীর পরিবহন ব্যবস্থা নিয়ে ২০ বছর মেয়াদি কৌশলগত পরিবহন পরিকল্পনা বা এসটিপি প্রণয়ন করা হয়। যেটি তিন ধাপে অর্থাৎ প্রথম ধাপে ২০০৫ থেকে ২০০৯; দ্বিতীয় ধাপে ২০১০ থেকে ২০১৪ এবং তৃতীয় ধাপে ২০২০ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাস্তবায়নের জন্য গ্রহণ করা হয়েছিল। কিন্তু ২০০৫ সালে গ্রহণ করা সেই এসটিপি অনুমোদন পায় ২০০৮ সালে। ফলে তিন বছরে দৃশ্যপট অনেক পাল্টে যায়। এ কারণে প্রথম ধাপের কাজই শুরু করা যায়নি। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর এসটিপিতে যেসব সুপারিশ করা হয়েছিল সেগুলোর মধ্যে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বাস্তবায়নের জন্য কয়েকটি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। একই সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে এসটিপির বাইরে আরও কিছু প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। এগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে গাজীপুর থেকে এয়ারপোর্ট বাস র‌্যাপিড ট্রানজিট এবং কুড়িল ইন্টারচেঞ্জ নির্মাণ প্রকল্প। এর মধ্যে বাস র‌্যাপিড ট্রানজিট নির্মাণ প্রকল্পের কাজ ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে। ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) সূত্রে জানা গেছে, বিগত প্রায় সাত বছরে রাজধানীর পরিবহন সেক্টরে ব্যাপক পরিবর্তন ঘটেছে। ঢাকা মহানগরী ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আয়তন ও জনসংখ্যাও বৃদ্ধি পেয়েছে। ঢাকার পাশে গাজীপুর ও নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন সৃষ্টি হয়। দুই ভাগে বিভক্ত ঢাকা সিটি করপোরেশনের পরিধি বেড়েছে। শুধু তাই নয়, ঢাকার চারপাশে পূর্বাচল ও ঝিলমিল প্রকল্পের মতো নতুন নতুন উপশহর সৃষ্টি হয়েছে। সঙ্গত কারণেই ঢাকার পরিবহন ব্যবস্থার চাহিদা এবং পরিধি দু-ই বেড়েছে। এ অবস্থায় এসটিপি সংশোধনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। উন্নয়ন সহযোগী জাপান আন্তর্জাতিক সহযোগী সংস্থার (জাইকা) সহযোগিতায় ২০১৪ সালের অক্টোবর মাসে রিভিশন অ্যান্ড আপডেটিং অব স্ট্যাটেজিক ট্রান্সপোর্ট প্ল্যান (আরএসটিপি) প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। এই প্রকল্পের আওতায় ২০০৫ সালের এসটিপি হালনাগাদ ও সংশোধন করে ২০১৫ থেকে ২০৩৫ সাল পর্যন্ত ২০ বছর মেয়াদি একটি এসটিপি প্রণয়ন করা হয়। গত বছরের আগস্ট মাসের শেষ দিকে এই এসটিপি অনুমোদন দেয় মন্ত্রিসভা। জানা গেছে, রাজধানী ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় বর্তমানে প্রতিদিন প্রায় ৩০ মিলিয়ন ট্রিপ তৈরি হয়। সংশোধিত এসটিপি অনুযায়ী ২০২৫ সাল নাগাদ এই ট্রিপের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াবে ৪২ মিলিয়নে। আর ২০৩৫ সালে প্রতিদিন তৈরি হবে ৫২ মিলিয়ন ট্রিপ। রাজধানী ও এর আশপাশের এলাকার জনসংখ্যার কথা বিবেচনা করে তাদের এই বিশাল পরিবহন চাহিদা মেটাতে প্রস্তাবিত এসটিপিতে স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদি বেশ কিছু প্রকল্প গ্রহণের সুপারিশ করা হয়েছে। যার মধ্যে পাঁচটি মাস র‌্যাপিড ট্রানজিট (এমআরটি), দুটি বাস র‌্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি), তিনটি রিং রোড, আটটি রেডিয়াল সড়ক, ছয়টি এক্সপ্রেসওয়ে, ২১টি ট্রান্সপোর্টেশন হাব বা বাস স্টেশন নির্মাণ এবং ট্রাফিক ম্যানেজমেন্ট, ট্রাফিক সেফটি ব্যবস্থার উন্নয়ন করা এবং গণপরিবহন বা বাস পরিবহন সেক্টর পুনর্গঠন করার সুপারিশ করা হয়েছে। কিন্তু বাস্তবিক তথ্য হচ্ছে, ডিটিসিএ জাইকার সহযোগিতায় এই এসটিপি প্রণয়ন করলেও তাতে জরুরি ভিত্তিতে যেসব প্রকল্প বাস্তবায়নের সুপারিশ করেছে সেগুলোর একটিরও কাজে এখন পর্যন্ত হাত দেওয়া যায়নি।

জনবল সংকটে ডিটিসিএ : কৌশলগত পরিবহন পরিকল্পনা (এসটিপি) প্রণয়ন করা হলেও ডিটিসিএ জনবল সংকটের কারণে কোনো কাজই সামনের দিকে আগাতে পারছে না। প্রাতিষ্ঠানিক এই দুর্বলতার কারণে তারা কোনো কাজ করতে পারছে না। ডিটিসিএর যেখানে প্রয়োজন চার শতাধিক লোকের, সেখানে বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটিতে কর্মরত আছেন মাত্র ৭০ জন জনবল। যার মধ্যে মাত্র ১১ জন কর্মকর্তা। বাকি সবাই সাপোর্টেড স্টাফ। আবার ১১ জন কর্মকর্তার প্রায় সবাই ডেপুটেশনে ডিটিসিএ-তে কর্মরত। ডিটিসিএ সূত্রে জানা গেছে, প্রতিষ্ঠানটিকে শক্তিশালী এবং কার্যকর করতে বছর তিনেক আগে ডিটিসিএর পক্ষ থেকে একটি অর্গানোগ্রাম তৈরি করে সরকারের জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠানো হয় ২০১৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসে। যাতে বিদ্যমান জনবলের সঙ্গে আরও ৩৯৩ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীর পদ সৃজন করে পোস্টিং দেওয়ার প্রস্তাব ছিল। কিন্তু সেই প্রস্তাব কাটাছেঁড়া করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় গত বছরের মার্চ মাসে মোট ১৫০ জন জনবলের অনুমোদন দেয়। সেই অনুমোদিত প্রস্তাব এখন অর্থ মন্ত্রণালয়ে প্রক্রিয়াধীন।

খোঁজ নেই জরুরি প্রকল্পগুলোর : এসটিপি বাস্তবায়নে সবার আগে জরুরি ঢাকা-মাওয়া-ঢাকা-চট্টগ্রাম পদ্মা লিংক রোড। পদ্মা সেতু চালু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে চার লেনের ওই লিংক রোডটি নির্মাণের জন্য এসটিপির সুপারিশে বলা হয়েছিল। কিন্তু সেই কাজের কোনো খবর নেই এখন পর্যন্ত। সুপারিশে বলা হয়েছিল, পদ্মা সেতু চালু হলে ঢাকার ওপর চাপ কয়েকগুণ বেড়ে যাবে। সেই চাপ সামাল দিতেই এই লিংক রোডটি জরুরি। একইভাবে ঢাকা মহানগরীর চারপাশে ছয়টি আন্তঃজেলা বাস টার্মিনাল নির্মাণের প্রস্তাব এসটিপিতে করা হলেও এগুলোর বিষয়েও কোনো পদক্ষেপ নেই। এসটিপিতে ঝিলমিল এলাকায় একটি হাব ট্রান্সপোর্টেশন বা বাস টার্মিনাল নির্মাণের প্রস্তাব করা হয়েছিল। সেটি পদ্মা সেতু চালু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই চালু করার সুপারিশ করা হয়েছিল। এ প্রস্তাবের বিষয়েও কোনো কাজ এখন পর্যন্ত শুরু হয়নি। সর্বোচ্চ অগ্রাধিকারের আরেক প্রস্তাব ছিল পূর্বাচল ও আশপাশের এলাকা ঘিরে রোড নেটওয়ার্ক তৈরি করার। কিন্তু এসটিপিতে অগ্রাধিকার দেওয়া এ প্রস্তাবের বিষয়েও কোনো পদক্ষেপ নেই। এরকম আরও বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব ও সুপারিশ বাস্তবায়নে কোনো উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এবং দফতরগুলোর।

এই বিভাগের আরও খবর
শিক্ষা ভবনের ফুটপাতে নারীর লাশ
শিক্ষা ভবনের ফুটপাতে নারীর লাশ
৫ আগস্ট জুলাই গণ অভ্যুত্থান দিবস, ১৬ জুলাই শহীদ দিবস
৫ আগস্ট জুলাই গণ অভ্যুত্থান দিবস, ১৬ জুলাই শহীদ দিবস
এনবিআরের তিন সদস্য ও এক কমিশনারকে অবসরে পাঠাল সরকার
এনবিআরের তিন সদস্য ও এক কমিশনারকে অবসরে পাঠাল সরকার
সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার
ফলের মেলা
ফলের মেলা
শাপলা প্রতীকের দাবিতে সিইসির কাছে নাগরিক ঐক্য
শাপলা প্রতীকের দাবিতে সিইসির কাছে নাগরিক ঐক্য
চট্টগ্রামে ভিওআইপি সরঞ্জামসহ গ্রেপ্তার এক
চট্টগ্রামে ভিওআইপি সরঞ্জামসহ গ্রেপ্তার এক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বাবার লাশ নিল না ছেলে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বাবার লাশ নিল না ছেলে
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
দোহারে বিএনপি নেতাকে গুলি করে হত্যা
দোহারে বিএনপি নেতাকে গুলি করে হত্যা
জুনে সড়কে ঝরল ৬৯৬ প্রাণ
জুনে সড়কে ঝরল ৬৯৬ প্রাণ
ককটেল ফাটিয়ে ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে ছিনতাই
ককটেল ফাটিয়ে ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে ছিনতাই
সর্বশেষ খবর
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত
রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

৫৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন
বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ
ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার থেকে সেরে ওঠা ‘রোলার কোস্টার যাত্রা’: প্রিন্সেস কেট
ক্যান্সার থেকে সেরে ওঠা ‘রোলার কোস্টার যাত্রা’: প্রিন্সেস কেট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল
এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম
আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম

দেশগ্রাম