শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

কৌশলগত পরিবহন পরিকল্পনা কাগুজে পরিকল্পনাতেই বন্দী

অধিকাংশ প্রস্তাব শুরুই করা যায়নি, নেই উদ্যোগও
নিজামুল হক বিপুল
প্রিন্ট ভার্সন
কৌশলগত পরিবহন পরিকল্পনা কাগুজে পরিকল্পনাতেই বন্দী

ঢাকা মহানগরী ও এর আশপাশের জেলা নারায়ণগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ, গাজীপুর ও ঢাকা জেলার বিশাল এলাকা নিয়ে সরকার ২০ বছর মেয়াদি একটি কৌশলগত পরিবহন পরিকল্পনা— এসটিপি গ্রহণ করেছে। ২০১৫ সাল থেকে ২০৩৫ সাল পর্যন্ত ২০ বছর মেয়াদি এ পরিকল্পনাটি প্রণয়ন করা হলেও সেটি বাস্তবায়নে নেই সরকারের কার্যকর কোনো উদ্যোগ। এসটিপি প্রণয়নের সঙ্গে জড়িত সংশ্লিষ্টরাও বলছেন, এ পরিকল্পনা শুধুই কাগজপত্রে। বাস্তবে এটির কোনো কার্যক্রম নেই বললেই চলে। ফলে সরকারের এমন একটি সুন্দর সময়োপযোগী পরিকল্পনা যেন আঁতুড়ঘরেই মারা যাওয়ার পথে। কারণ এই এসটিপিতে স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদি যেসব কার্যক্রম বা প্রকল্প গ্রহণ এবং বাস্তবায়নের প্রস্তাবনা রাখা হয়েছে, এর মধ্যে দুটি ব্যতীত আর কোনোটি নিয়ে এখন পর্যন্ত কোনো কাজই শুরু করা যায়নি। এর প্রধান কারণ হচ্ছে, কাজ শুরু করতে গেলে প্রাথমিক যেসব কাজ জরুরি যেমন প্রাক-সমীক্ষা, চূড়ান্ত সমীক্ষা, সেগুলো শুরু করা যায়নি। এর পেছনে অন্যতম কারণ হচ্ছে এসটিপি প্রণয়নকারী সংস্থায় দক্ষ, যোগ্য ও প্রয়োজনীয় জনবল নেই। খোঁজখবর নিয়ে মিলেছে এসব তথ্য।  তবে সড়ক বিভাগের সচিব এম এ এন ছিদ্দিক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ইতিমধ্যে আগে যে এসটিপি করা হয়েছিল তার প্রায় সব প্রস্তাবই বাস্তবায়ন করা হয়ে গেছে। এখন রিভাইস এসটিপির বাস্তবায়নের কাজ চলছে। এর মধ্যে এমআরটি লাইন-৬, ৫ ও ১ এবং বিআরটি লাইন ৩ ও ৭ এর কাজ চলছে। বাকি প্রস্তাব ও সুপারিশগুলো পর্যায়ক্রমে বাস্তবায়ন করা হবে। প্রায় দুই কোটি মানুষের নগরী রাজধানী ঢাকা। এক প্রান্তে গাবতলী-আমিনবাজার, আরেকদিকে আবদুল্লাহপুর-টঙ্গী ব্রিজ এবং আরেক প্রান্তে শনিরআখড়া মুক্তি সরণি। প্রাথমিকভাবে এই হচ্ছে রাজধানীর চৌহদ্দি। এই শহরে প্রতিদিন নতুন নতুন মুখ ঢুকছে নতুন ঠিকানা আর কাজের সন্ধানে। সেই তুলনায় শহরের প্রধান সমস্যা যোগাযোগের ক্ষেত্রে তেমন কোনো উন্নতি ঘটছে না। এ অবস্থায় ঢাকা মহানগরীর অভ্যন্তরীণ সড়ক নেটওয়ার্কের উন্নয়ন, মহানগরীর প্রবেশ ও নির্গমন, মহাসড়কের যানজট নিরসন ও আধুনিক গণপরিবহন ব্যবস্থা প্রবর্তনের লক্ষ্যে ২০০৫ সালে প্রথমবারের মতো রাজধানীর পরিবহন ব্যবস্থা নিয়ে ২০ বছর মেয়াদি কৌশলগত পরিবহন পরিকল্পনা বা এসটিপি প্রণয়ন করা হয়। যেটি তিন ধাপে অর্থাৎ প্রথম ধাপে ২০০৫ থেকে ২০০৯; দ্বিতীয় ধাপে ২০১০ থেকে ২০১৪ এবং তৃতীয় ধাপে ২০২০ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাস্তবায়নের জন্য গ্রহণ করা হয়েছিল। কিন্তু ২০০৫ সালে গ্রহণ করা সেই এসটিপি অনুমোদন পায় ২০০৮ সালে। ফলে তিন বছরে দৃশ্যপট অনেক পাল্টে যায়। এ কারণে প্রথম ধাপের কাজই শুরু করা যায়নি। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর এসটিপিতে যেসব সুপারিশ করা হয়েছিল সেগুলোর মধ্যে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বাস্তবায়নের জন্য কয়েকটি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। একই সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে এসটিপির বাইরে আরও কিছু প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। এগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে গাজীপুর থেকে এয়ারপোর্ট বাস র‌্যাপিড ট্রানজিট এবং কুড়িল ইন্টারচেঞ্জ নির্মাণ প্রকল্প। এর মধ্যে বাস র‌্যাপিড ট্রানজিট নির্মাণ প্রকল্পের কাজ ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে। ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) সূত্রে জানা গেছে, বিগত প্রায় সাত বছরে রাজধানীর পরিবহন সেক্টরে ব্যাপক পরিবর্তন ঘটেছে। ঢাকা মহানগরী ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আয়তন ও জনসংখ্যাও বৃদ্ধি পেয়েছে। ঢাকার পাশে গাজীপুর ও নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন সৃষ্টি হয়। দুই ভাগে বিভক্ত ঢাকা সিটি করপোরেশনের পরিধি বেড়েছে। শুধু তাই নয়, ঢাকার চারপাশে পূর্বাচল ও ঝিলমিল প্রকল্পের মতো নতুন নতুন উপশহর সৃষ্টি হয়েছে। সঙ্গত কারণেই ঢাকার পরিবহন ব্যবস্থার চাহিদা এবং পরিধি দু-ই বেড়েছে। এ অবস্থায় এসটিপি সংশোধনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। উন্নয়ন সহযোগী জাপান আন্তর্জাতিক সহযোগী সংস্থার (জাইকা) সহযোগিতায় ২০১৪ সালের অক্টোবর মাসে রিভিশন অ্যান্ড আপডেটিং অব স্ট্যাটেজিক ট্রান্সপোর্ট প্ল্যান (আরএসটিপি) প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। এই প্রকল্পের আওতায় ২০০৫ সালের এসটিপি হালনাগাদ ও সংশোধন করে ২০১৫ থেকে ২০৩৫ সাল পর্যন্ত ২০ বছর মেয়াদি একটি এসটিপি প্রণয়ন করা হয়। গত বছরের আগস্ট মাসের শেষ দিকে এই এসটিপি অনুমোদন দেয় মন্ত্রিসভা। জানা গেছে, রাজধানী ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় বর্তমানে প্রতিদিন প্রায় ৩০ মিলিয়ন ট্রিপ তৈরি হয়। সংশোধিত এসটিপি অনুযায়ী ২০২৫ সাল নাগাদ এই ট্রিপের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াবে ৪২ মিলিয়নে। আর ২০৩৫ সালে প্রতিদিন তৈরি হবে ৫২ মিলিয়ন ট্রিপ। রাজধানী ও এর আশপাশের এলাকার জনসংখ্যার কথা বিবেচনা করে তাদের এই বিশাল পরিবহন চাহিদা মেটাতে প্রস্তাবিত এসটিপিতে স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদি বেশ কিছু প্রকল্প গ্রহণের সুপারিশ করা হয়েছে। যার মধ্যে পাঁচটি মাস র‌্যাপিড ট্রানজিট (এমআরটি), দুটি বাস র‌্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি), তিনটি রিং রোড, আটটি রেডিয়াল সড়ক, ছয়টি এক্সপ্রেসওয়ে, ২১টি ট্রান্সপোর্টেশন হাব বা বাস স্টেশন নির্মাণ এবং ট্রাফিক ম্যানেজমেন্ট, ট্রাফিক সেফটি ব্যবস্থার উন্নয়ন করা এবং গণপরিবহন বা বাস পরিবহন সেক্টর পুনর্গঠন করার সুপারিশ করা হয়েছে। কিন্তু বাস্তবিক তথ্য হচ্ছে, ডিটিসিএ জাইকার সহযোগিতায় এই এসটিপি প্রণয়ন করলেও তাতে জরুরি ভিত্তিতে যেসব প্রকল্প বাস্তবায়নের সুপারিশ করেছে সেগুলোর একটিরও কাজে এখন পর্যন্ত হাত দেওয়া যায়নি।

জনবল সংকটে ডিটিসিএ : কৌশলগত পরিবহন পরিকল্পনা (এসটিপি) প্রণয়ন করা হলেও ডিটিসিএ জনবল সংকটের কারণে কোনো কাজই সামনের দিকে আগাতে পারছে না। প্রাতিষ্ঠানিক এই দুর্বলতার কারণে তারা কোনো কাজ করতে পারছে না। ডিটিসিএর যেখানে প্রয়োজন চার শতাধিক লোকের, সেখানে বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটিতে কর্মরত আছেন মাত্র ৭০ জন জনবল। যার মধ্যে মাত্র ১১ জন কর্মকর্তা। বাকি সবাই সাপোর্টেড স্টাফ। আবার ১১ জন কর্মকর্তার প্রায় সবাই ডেপুটেশনে ডিটিসিএ-তে কর্মরত। ডিটিসিএ সূত্রে জানা গেছে, প্রতিষ্ঠানটিকে শক্তিশালী এবং কার্যকর করতে বছর তিনেক আগে ডিটিসিএর পক্ষ থেকে একটি অর্গানোগ্রাম তৈরি করে সরকারের জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠানো হয় ২০১৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসে। যাতে বিদ্যমান জনবলের সঙ্গে আরও ৩৯৩ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীর পদ সৃজন করে পোস্টিং দেওয়ার প্রস্তাব ছিল। কিন্তু সেই প্রস্তাব কাটাছেঁড়া করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় গত বছরের মার্চ মাসে মোট ১৫০ জন জনবলের অনুমোদন দেয়। সেই অনুমোদিত প্রস্তাব এখন অর্থ মন্ত্রণালয়ে প্রক্রিয়াধীন।

খোঁজ নেই জরুরি প্রকল্পগুলোর : এসটিপি বাস্তবায়নে সবার আগে জরুরি ঢাকা-মাওয়া-ঢাকা-চট্টগ্রাম পদ্মা লিংক রোড। পদ্মা সেতু চালু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে চার লেনের ওই লিংক রোডটি নির্মাণের জন্য এসটিপির সুপারিশে বলা হয়েছিল। কিন্তু সেই কাজের কোনো খবর নেই এখন পর্যন্ত। সুপারিশে বলা হয়েছিল, পদ্মা সেতু চালু হলে ঢাকার ওপর চাপ কয়েকগুণ বেড়ে যাবে। সেই চাপ সামাল দিতেই এই লিংক রোডটি জরুরি। একইভাবে ঢাকা মহানগরীর চারপাশে ছয়টি আন্তঃজেলা বাস টার্মিনাল নির্মাণের প্রস্তাব এসটিপিতে করা হলেও এগুলোর বিষয়েও কোনো পদক্ষেপ নেই। এসটিপিতে ঝিলমিল এলাকায় একটি হাব ট্রান্সপোর্টেশন বা বাস টার্মিনাল নির্মাণের প্রস্তাব করা হয়েছিল। সেটি পদ্মা সেতু চালু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই চালু করার সুপারিশ করা হয়েছিল। এ প্রস্তাবের বিষয়েও কোনো কাজ এখন পর্যন্ত শুরু হয়নি। সর্বোচ্চ অগ্রাধিকারের আরেক প্রস্তাব ছিল পূর্বাচল ও আশপাশের এলাকা ঘিরে রোড নেটওয়ার্ক তৈরি করার। কিন্তু এসটিপিতে অগ্রাধিকার দেওয়া এ প্রস্তাবের বিষয়েও কোনো পদক্ষেপ নেই। এরকম আরও বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব ও সুপারিশ বাস্তবায়নে কোনো উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এবং দফতরগুলোর।

এই বিভাগের আরও খবর
সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির আবেদন
সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির আবেদন
হেলমেটে মিলছে ফুল, না থাকলে সতর্কতা
হেলমেটে মিলছে ফুল, না থাকলে সতর্কতা
চারটি সংসদীয় আসন বহালের দাবিতে নির্বাচন অফিসে ধর্মঘট
চারটি সংসদীয় আসন বহালের দাবিতে নির্বাচন অফিসে ধর্মঘট
কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের
কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের
নাগরিকত্ব নিয়ে মিথ্যাচার করেছেন টিউলিপ সিদ্দিক
নাগরিকত্ব নিয়ে মিথ্যাচার করেছেন টিউলিপ সিদ্দিক
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ পাঁচ জন অভিযুক্ত
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ পাঁচ জন অভিযুক্ত
গৌরনদীর ৩৮ যুবক লিবিয়ার জেলে
গৌরনদীর ৩৮ যুবক লিবিয়ার জেলে
ফিরলেন ১৭৬ বাংলাদেশি
ফিরলেন ১৭৬ বাংলাদেশি
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
হত্যাযজ্ঞের দায় হাসিনার ন্যায়বিচার চাই
হত্যাযজ্ঞের দায় হাসিনার ন্যায়বিচার চাই
ভোটার আকৃষ্টে মরিয়া প্রার্থীরা
ভোটার আকৃষ্টে মরিয়া প্রার্থীরা
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
সর্বশেষ খবর
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম