শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

কৌশলগত পরিবহন পরিকল্পনা কাগুজে পরিকল্পনাতেই বন্দী

অধিকাংশ প্রস্তাব শুরুই করা যায়নি, নেই উদ্যোগও
নিজামুল হক বিপুল
প্রিন্ট ভার্সন
কৌশলগত পরিবহন পরিকল্পনা কাগুজে পরিকল্পনাতেই বন্দী

ঢাকা মহানগরী ও এর আশপাশের জেলা নারায়ণগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ, গাজীপুর ও ঢাকা জেলার বিশাল এলাকা নিয়ে সরকার ২০ বছর মেয়াদি একটি কৌশলগত পরিবহন পরিকল্পনা— এসটিপি গ্রহণ করেছে। ২০১৫ সাল থেকে ২০৩৫ সাল পর্যন্ত ২০ বছর মেয়াদি এ পরিকল্পনাটি প্রণয়ন করা হলেও সেটি বাস্তবায়নে নেই সরকারের কার্যকর কোনো উদ্যোগ। এসটিপি প্রণয়নের সঙ্গে জড়িত সংশ্লিষ্টরাও বলছেন, এ পরিকল্পনা শুধুই কাগজপত্রে। বাস্তবে এটির কোনো কার্যক্রম নেই বললেই চলে। ফলে সরকারের এমন একটি সুন্দর সময়োপযোগী পরিকল্পনা যেন আঁতুড়ঘরেই মারা যাওয়ার পথে। কারণ এই এসটিপিতে স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদি যেসব কার্যক্রম বা প্রকল্প গ্রহণ এবং বাস্তবায়নের প্রস্তাবনা রাখা হয়েছে, এর মধ্যে দুটি ব্যতীত আর কোনোটি নিয়ে এখন পর্যন্ত কোনো কাজই শুরু করা যায়নি। এর প্রধান কারণ হচ্ছে, কাজ শুরু করতে গেলে প্রাথমিক যেসব কাজ জরুরি যেমন প্রাক-সমীক্ষা, চূড়ান্ত সমীক্ষা, সেগুলো শুরু করা যায়নি। এর পেছনে অন্যতম কারণ হচ্ছে এসটিপি প্রণয়নকারী সংস্থায় দক্ষ, যোগ্য ও প্রয়োজনীয় জনবল নেই। খোঁজখবর নিয়ে মিলেছে এসব তথ্য।  তবে সড়ক বিভাগের সচিব এম এ এন ছিদ্দিক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ইতিমধ্যে আগে যে এসটিপি করা হয়েছিল তার প্রায় সব প্রস্তাবই বাস্তবায়ন করা হয়ে গেছে। এখন রিভাইস এসটিপির বাস্তবায়নের কাজ চলছে। এর মধ্যে এমআরটি লাইন-৬, ৫ ও ১ এবং বিআরটি লাইন ৩ ও ৭ এর কাজ চলছে। বাকি প্রস্তাব ও সুপারিশগুলো পর্যায়ক্রমে বাস্তবায়ন করা হবে। প্রায় দুই কোটি মানুষের নগরী রাজধানী ঢাকা। এক প্রান্তে গাবতলী-আমিনবাজার, আরেকদিকে আবদুল্লাহপুর-টঙ্গী ব্রিজ এবং আরেক প্রান্তে শনিরআখড়া মুক্তি সরণি। প্রাথমিকভাবে এই হচ্ছে রাজধানীর চৌহদ্দি। এই শহরে প্রতিদিন নতুন নতুন মুখ ঢুকছে নতুন ঠিকানা আর কাজের সন্ধানে। সেই তুলনায় শহরের প্রধান সমস্যা যোগাযোগের ক্ষেত্রে তেমন কোনো উন্নতি ঘটছে না। এ অবস্থায় ঢাকা মহানগরীর অভ্যন্তরীণ সড়ক নেটওয়ার্কের উন্নয়ন, মহানগরীর প্রবেশ ও নির্গমন, মহাসড়কের যানজট নিরসন ও আধুনিক গণপরিবহন ব্যবস্থা প্রবর্তনের লক্ষ্যে ২০০৫ সালে প্রথমবারের মতো রাজধানীর পরিবহন ব্যবস্থা নিয়ে ২০ বছর মেয়াদি কৌশলগত পরিবহন পরিকল্পনা বা এসটিপি প্রণয়ন করা হয়। যেটি তিন ধাপে অর্থাৎ প্রথম ধাপে ২০০৫ থেকে ২০০৯; দ্বিতীয় ধাপে ২০১০ থেকে ২০১৪ এবং তৃতীয় ধাপে ২০২০ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাস্তবায়নের জন্য গ্রহণ করা হয়েছিল। কিন্তু ২০০৫ সালে গ্রহণ করা সেই এসটিপি অনুমোদন পায় ২০০৮ সালে। ফলে তিন বছরে দৃশ্যপট অনেক পাল্টে যায়। এ কারণে প্রথম ধাপের কাজই শুরু করা যায়নি। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর এসটিপিতে যেসব সুপারিশ করা হয়েছিল সেগুলোর মধ্যে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বাস্তবায়নের জন্য কয়েকটি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। একই সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে এসটিপির বাইরে আরও কিছু প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। এগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে গাজীপুর থেকে এয়ারপোর্ট বাস র‌্যাপিড ট্রানজিট এবং কুড়িল ইন্টারচেঞ্জ নির্মাণ প্রকল্প। এর মধ্যে বাস র‌্যাপিড ট্রানজিট নির্মাণ প্রকল্পের কাজ ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে। ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) সূত্রে জানা গেছে, বিগত প্রায় সাত বছরে রাজধানীর পরিবহন সেক্টরে ব্যাপক পরিবর্তন ঘটেছে। ঢাকা মহানগরী ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আয়তন ও জনসংখ্যাও বৃদ্ধি পেয়েছে। ঢাকার পাশে গাজীপুর ও নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন সৃষ্টি হয়। দুই ভাগে বিভক্ত ঢাকা সিটি করপোরেশনের পরিধি বেড়েছে। শুধু তাই নয়, ঢাকার চারপাশে পূর্বাচল ও ঝিলমিল প্রকল্পের মতো নতুন নতুন উপশহর সৃষ্টি হয়েছে। সঙ্গত কারণেই ঢাকার পরিবহন ব্যবস্থার চাহিদা এবং পরিধি দু-ই বেড়েছে। এ অবস্থায় এসটিপি সংশোধনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। উন্নয়ন সহযোগী জাপান আন্তর্জাতিক সহযোগী সংস্থার (জাইকা) সহযোগিতায় ২০১৪ সালের অক্টোবর মাসে রিভিশন অ্যান্ড আপডেটিং অব স্ট্যাটেজিক ট্রান্সপোর্ট প্ল্যান (আরএসটিপি) প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। এই প্রকল্পের আওতায় ২০০৫ সালের এসটিপি হালনাগাদ ও সংশোধন করে ২০১৫ থেকে ২০৩৫ সাল পর্যন্ত ২০ বছর মেয়াদি একটি এসটিপি প্রণয়ন করা হয়। গত বছরের আগস্ট মাসের শেষ দিকে এই এসটিপি অনুমোদন দেয় মন্ত্রিসভা। জানা গেছে, রাজধানী ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় বর্তমানে প্রতিদিন প্রায় ৩০ মিলিয়ন ট্রিপ তৈরি হয়। সংশোধিত এসটিপি অনুযায়ী ২০২৫ সাল নাগাদ এই ট্রিপের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াবে ৪২ মিলিয়নে। আর ২০৩৫ সালে প্রতিদিন তৈরি হবে ৫২ মিলিয়ন ট্রিপ। রাজধানী ও এর আশপাশের এলাকার জনসংখ্যার কথা বিবেচনা করে তাদের এই বিশাল পরিবহন চাহিদা মেটাতে প্রস্তাবিত এসটিপিতে স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদি বেশ কিছু প্রকল্প গ্রহণের সুপারিশ করা হয়েছে। যার মধ্যে পাঁচটি মাস র‌্যাপিড ট্রানজিট (এমআরটি), দুটি বাস র‌্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি), তিনটি রিং রোড, আটটি রেডিয়াল সড়ক, ছয়টি এক্সপ্রেসওয়ে, ২১টি ট্রান্সপোর্টেশন হাব বা বাস স্টেশন নির্মাণ এবং ট্রাফিক ম্যানেজমেন্ট, ট্রাফিক সেফটি ব্যবস্থার উন্নয়ন করা এবং গণপরিবহন বা বাস পরিবহন সেক্টর পুনর্গঠন করার সুপারিশ করা হয়েছে। কিন্তু বাস্তবিক তথ্য হচ্ছে, ডিটিসিএ জাইকার সহযোগিতায় এই এসটিপি প্রণয়ন করলেও তাতে জরুরি ভিত্তিতে যেসব প্রকল্প বাস্তবায়নের সুপারিশ করেছে সেগুলোর একটিরও কাজে এখন পর্যন্ত হাত দেওয়া যায়নি।

জনবল সংকটে ডিটিসিএ : কৌশলগত পরিবহন পরিকল্পনা (এসটিপি) প্রণয়ন করা হলেও ডিটিসিএ জনবল সংকটের কারণে কোনো কাজই সামনের দিকে আগাতে পারছে না। প্রাতিষ্ঠানিক এই দুর্বলতার কারণে তারা কোনো কাজ করতে পারছে না। ডিটিসিএর যেখানে প্রয়োজন চার শতাধিক লোকের, সেখানে বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটিতে কর্মরত আছেন মাত্র ৭০ জন জনবল। যার মধ্যে মাত্র ১১ জন কর্মকর্তা। বাকি সবাই সাপোর্টেড স্টাফ। আবার ১১ জন কর্মকর্তার প্রায় সবাই ডেপুটেশনে ডিটিসিএ-তে কর্মরত। ডিটিসিএ সূত্রে জানা গেছে, প্রতিষ্ঠানটিকে শক্তিশালী এবং কার্যকর করতে বছর তিনেক আগে ডিটিসিএর পক্ষ থেকে একটি অর্গানোগ্রাম তৈরি করে সরকারের জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠানো হয় ২০১৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসে। যাতে বিদ্যমান জনবলের সঙ্গে আরও ৩৯৩ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীর পদ সৃজন করে পোস্টিং দেওয়ার প্রস্তাব ছিল। কিন্তু সেই প্রস্তাব কাটাছেঁড়া করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় গত বছরের মার্চ মাসে মোট ১৫০ জন জনবলের অনুমোদন দেয়। সেই অনুমোদিত প্রস্তাব এখন অর্থ মন্ত্রণালয়ে প্রক্রিয়াধীন।

খোঁজ নেই জরুরি প্রকল্পগুলোর : এসটিপি বাস্তবায়নে সবার আগে জরুরি ঢাকা-মাওয়া-ঢাকা-চট্টগ্রাম পদ্মা লিংক রোড। পদ্মা সেতু চালু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে চার লেনের ওই লিংক রোডটি নির্মাণের জন্য এসটিপির সুপারিশে বলা হয়েছিল। কিন্তু সেই কাজের কোনো খবর নেই এখন পর্যন্ত। সুপারিশে বলা হয়েছিল, পদ্মা সেতু চালু হলে ঢাকার ওপর চাপ কয়েকগুণ বেড়ে যাবে। সেই চাপ সামাল দিতেই এই লিংক রোডটি জরুরি। একইভাবে ঢাকা মহানগরীর চারপাশে ছয়টি আন্তঃজেলা বাস টার্মিনাল নির্মাণের প্রস্তাব এসটিপিতে করা হলেও এগুলোর বিষয়েও কোনো পদক্ষেপ নেই। এসটিপিতে ঝিলমিল এলাকায় একটি হাব ট্রান্সপোর্টেশন বা বাস টার্মিনাল নির্মাণের প্রস্তাব করা হয়েছিল। সেটি পদ্মা সেতু চালু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই চালু করার সুপারিশ করা হয়েছিল। এ প্রস্তাবের বিষয়েও কোনো কাজ এখন পর্যন্ত শুরু হয়নি। সর্বোচ্চ অগ্রাধিকারের আরেক প্রস্তাব ছিল পূর্বাচল ও আশপাশের এলাকা ঘিরে রোড নেটওয়ার্ক তৈরি করার। কিন্তু এসটিপিতে অগ্রাধিকার দেওয়া এ প্রস্তাবের বিষয়েও কোনো পদক্ষেপ নেই। এরকম আরও বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব ও সুপারিশ বাস্তবায়নে কোনো উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এবং দফতরগুলোর।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্ববিদ্যালয়ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
বিশ্ববিদ্যালয়ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
ঢাকায় চালু নেদারল্যান্ডসের ভিসা সেন্টার
ঢাকায় চালু নেদারল্যান্ডসের ভিসা সেন্টার
আমার সোনার বাংলা গান গেয়ে বিশ্বভারতীর শিক্ষার্থীরাও বিপাকে!
আমার সোনার বাংলা গান গেয়ে বিশ্বভারতীর শিক্ষার্থীরাও বিপাকে!
খায়রুল হকের রায় জাতির অদম্য আকাঙ্ক্ষার বিপরীত
খায়রুল হকের রায় জাতির অদম্য আকাঙ্ক্ষার বিপরীত
স্ত্রীকে ফেরাতে না পেরে প্রেমিককে হত্যা, স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে ফেরাতে না পেরে প্রেমিককে হত্যা, স্বামী গ্রেপ্তার
বাংলাবান্ধায় দেশের সবচেয়ে উঁচুতে জাতীয় পতাকা
বাংলাবান্ধায় দেশের সবচেয়ে উঁচুতে জাতীয় পতাকা
রোহিঙ্গা শিশুদের জন্য শিক্ষানীতি  চালুর দাবি
রোহিঙ্গা শিশুদের জন্য শিক্ষানীতি চালুর দাবি
বকেয়া শোধ না হলে বন্ধ বিদ্যুৎ সরবরাহ
বকেয়া শোধ না হলে বন্ধ বিদ্যুৎ সরবরাহ
নাচোল ইউএনওর ডিএনএ পরীক্ষার সিদ্ধান্ত দুদকের
নাচোল ইউএনওর ডিএনএ পরীক্ষার সিদ্ধান্ত দুদকের
নোয়াখালীতে ট্রাকচাপায় ছয় অটোযাত্রী নিহত
নোয়াখালীতে ট্রাকচাপায় ছয় অটোযাত্রী নিহত
অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের অন্তরায় অতিদারিদ্র্য
অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের অন্তরায় অতিদারিদ্র্য
থমকে গেছে এমপি আনার হত্যা মামলার তদন্ত
থমকে গেছে এমপি আনার হত্যা মামলার তদন্ত
সর্বশেষ খবর
নোয়াখালীতে ট্রাকচাপায় নিহতের ঘটনায় মামলা
নোয়াখালীতে ট্রাকচাপায় নিহতের ঘটনায় মামলা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া
শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

খসড়া টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশে ওটিটি ও সামাজিক মাধ্যম নিয়ন্ত্রণের বিধান
খসড়া টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশে ওটিটি ও সামাজিক মাধ্যম নিয়ন্ত্রণের বিধান

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

'দীপিকা আছে ভালোবাসা তো থাকতেই হবে'
'দীপিকা আছে ভালোবাসা তো থাকতেই হবে'

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

মালদ্বীপে প্রবাসীদের জন্য এনআইডি নিবন্ধন কার্যক্রমে মতবিনিময় সভা
মালদ্বীপে প্রবাসীদের জন্য এনআইডি নিবন্ধন কার্যক্রমে মতবিনিময় সভা

২৭ মিনিট আগে | পরবাস

যুক্তরাষ্ট্রে মেয়র-গভর্নর নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটদের জয়জয়কার, চ্যালেঞ্জের মুখে ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রে মেয়র-গভর্নর নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটদের জয়জয়কার, চ্যালেঞ্জের মুখে ট্রাম্প

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গাপুর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান ঝুমাসহ গ্রেফতার ৭
দুর্গাপুর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান ঝুমাসহ গ্রেফতার ৭

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

৪৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আজ বিশ্ব সুনামি সচেতনতা দিবস
আজ বিশ্ব সুনামি সচেতনতা দিবস

৪৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

শব্দদূষণ রোধে ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক কর্মসূচি
শব্দদূষণ রোধে ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক কর্মসূচি

৪৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি
বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়াকাটায় রাস ভক্তদের গঙ্গাস্নান
কুয়াকাটায় রাস ভক্তদের গঙ্গাস্নান

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিউ জার্সির গভর্নর হলেন মিকি শেরিল
নিউ জার্সির গভর্নর হলেন মিকি শেরিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র কে এই মামদানি?
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র কে এই মামদানি?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে ২৬ জন গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে ২৬ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অন্য দেশের ভিসা আবেদন গ্রহণ করে না জার্মান দূতাবাস
অন্য দেশের ভিসা আবেদন গ্রহণ করে না জার্মান দূতাবাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘স্পাইডারম্যান-৪’ সিনেমায় ফিরছে হাল্ক
‘স্পাইডারম্যান-৪’ সিনেমায় ফিরছে হাল্ক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অ্যাশেজ সিরিজ : অস্ট্রেলিয়ার স্কোয়াডে চমক ওয়েদারল্ড
অ্যাশেজ সিরিজ : অস্ট্রেলিয়ার স্কোয়াডে চমক ওয়েদারল্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার
টেকনাফে সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসে বিএনপির সদস্যপদ সংগ্রহে মালয়েশিয়া নেতাকর্মীদের উচ্ছ্বাস
প্রবাসে বিএনপির সদস্যপদ সংগ্রহে মালয়েশিয়া নেতাকর্মীদের উচ্ছ্বাস

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের ৮ম দিনের শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের ৮ম দিনের শুনানি চলছে

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বসনিয়ার নার্সিং হোমে অগ্নিকাণ্ডে ১০ জনের মৃত্যু
বসনিয়ার নার্সিং হোমে অগ্নিকাণ্ডে ১০ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টরন্টোতে অনুষ্ঠিত হলো শিল্পী ওয়াহিদ আসগারের চিত্র প্রদর্শনী
টরন্টোতে অনুষ্ঠিত হলো শিল্পী ওয়াহিদ আসগারের চিত্র প্রদর্শনী

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মাদরাসা ৫ম ও ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা ২৮-৩১ ডিসেম্বর
মাদরাসা ৫ম ও ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা ২৮-৩১ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চ্যাম্পিয়ন পিএসজিকে হারিয়ে শীর্ষে বায়ার্ন মিউনিখ
চ্যাম্পিয়ন পিএসজিকে হারিয়ে শীর্ষে বায়ার্ন মিউনিখ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল
২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল

দেশগ্রাম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস
পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য