শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ৩০ মে, ২০১৮

বেইলি রোডে গেরিলা যোদ্ধাদের মিলনমেলা

জিল্লুর রহিম দুলাল
প্রিন্ট ভার্সন
বেইলি রোডে গেরিলা যোদ্ধাদের মিলনমেলা

১২ মে ২০১৮। রাজধানীর বেইলি রোডের ২৪ নম্বর বাড়িতে বসেছিল এক মিলনমেলা। অভ্যাগতদের জন্য এ ছিল এক অস্থির, উত্তেজনাময়, আনন্দঘন মুহূর্ত। ভাবাই যায় না, প্রায় অর্ধশতাব্দী পর মানে, ৪৭ বছরের মাথায় মিলিত হয়েছেন বাংলার সেই দামাল ছেলেরা, যারা বঙ্গবন্ধুর সাতই মার্চের ভাষণে উদ্দীপ্ত হয়ে দেশকে স্বাধীন করার মরণপণ শপথ অন্তরে ধারণ করে প্রকম্পিত করে তুলেছিল গোটা ঢাকা শহরকে; বিশ্ববাসীকে জানান দিয়েছিল এই বার্তা—সাড়ে সাত কোটি বাঙালির মুক্তির আকাঙ্ক্ষাকে কেউ দমিয়ে রাখতে পারবে না। সেদিনের সেই টগবগে তরুণদের অনেকেরই শ্মশ্রু-গুম্ফ শ্বেতবর্ণ ধারণ করেছে; কপালে এবং চামড়ায় ভাঁজ পড়েছে কারও কারও। কিন্তু স্ত্রী-পুত্র, নাতি-নাতনি নিয়ে তারা যখন এই মিলনমেলায় সমবেত হলেন, কে বলবে তারা বার্ধক্যের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছেছেন! অন্তরে বিজয়ের গর্ব, দীর্ঘকাল পর সহযোদ্ধাদের সঙ্গে সাক্ষাতের অফুরান আনন্দ, চোখেমুখে খুশির ঝিলিক, যেন সবাই সেই একাত্তরের তরুণ, চিরকালের নওজোয়ান। ঢাকা শহরে গেরিলা যুদ্ধের সেই ক্র্যাক প্লাটুনের কথাই বলা হচ্ছে, যাদের অপারেশন, অ্যাকশন, দুঃসাহস ও আত্মত্যাগের ঘটনা কিংবদন্তির মতো। এরা সবাই মৃত্যুবিষ পটাশিয়াম সায়ানাইড সঙ্গে রাখতেন। উদ্দেশ্য, অপারেশনে গিয়ে কোনোভাবে ধরা পড়লে কৌশলে শত্রুর ঠোঁটে বিষ লাগিয়ে দাও, তারপর নিজের ঠোঁটে লাগাও, ‘মারো এবং মরো’। এই দুর্ধর্ষ গেরিলা গ্রুপের নেতৃত্ব দিয়েছেন মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম, এমপি। সেদিনের স্মৃতিচারণা করতে গিয়ে তিনি বললেন, ’৭১ সালে ঢাকা শহরের মূল অপারেশনগুলো এই ক্র্যাক প্লাটুনের দ্বারাই সংঘটিত হয়েছে। ঢাকা শহরের বুকে প্রথম ও শেষ অপারেশনও এই প্লাটুনের মাধ্যমে সংঘটিত হয়। আরও কয়েকটি গ্রুপ এখানে সক্রিয় ছিল। কিন্তু ক্র্যাক প্লাটুনের মতো এত খেতাব আর কোনো গ্রুপ অর্জন করতে পারেনি। সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ অপারেশনগুলো সফলভাবে পরিচালনার কারণেই ক্র্যাক প্লাটুনের এত সুনাম এত খেতাব। এ প্রসঙ্গে অতি দুঃসাহসিক হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল অপারেশনের কথা তিনি বিশেষভাবে উল্লেখ করেন। শুধু অপারেশনই নয়, অপারেশনের পর মাথা সুস্থির রেখে তাত্ক্ষণিক সেই ধ্বংসকাণ্ডের ছবি তুলে নিয়েছিলেন ক্র্যাক প্লাটুনের ধীমান সদস্য মুক্তিযোদ্ধা দুলাল। এই একটি ঘটনাই পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর অন্তরাত্মা কাঁপিয়ে দিয়েছিল। গোটা বিশ্বের পত্রপত্রিকায় ফলাও করে এ ঘটনার সচিত্র প্রতিবেদন ছাপা হয়েছিল। বিশ্ববাসী জানতে পেরেছিল, দুর্ধর্ষ গেরিলা যোদ্ধারা ঢাকার কেন্দ্রস্থলে সফল অপারেশন চালিয়ে জান্তা ইয়াহিয়া এবং তার হানাদার বাহিনীর শক্তিভিত নড়বড়ে করে দিয়েছে। ঢাকা শহরের পাওয়ার হাউসগুলোতে পরিচালিত সফল অপারেশনের স্মৃতিচারণা করতে গিয়ে তিনি গভীর কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করেছেন তড়িৎ প্রকৌশলী শহীদ নজরুল ইসলামকে। তিনিই ছিলেন পাওয়ার হাউস অপারেশনের মূল পরিকল্পনাকারী। হিংস্র আক্রোশে হানাদার বাহিনী পরবর্তী সময়ে তাকে ধরে নিয়ে গিয়ে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করেছে। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর ঢাকা শহরের সমস্ত অপারেশন ও অ্যাকশনে সেক্টর-২ এর কমান্ডার মেজর খালেদ মোশাররফ (পরবর্তীতে মেজর জেনারেল) ও ক্যাপ্টেন হায়দার (পরবর্তীতে ব্রিগেডিয়ার) এর ভূমিকার কথা তিনি গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে উল্লেখ করেন। তাদের তত্ত্বাবধান, অনুপ্রেরণা, যুদ্ধের কলাকৌশল নিবিড়ভাবে প্রশিক্ষণদান ব্যতিরেকে এত সফল অভিযান কোনোক্রমেই সম্ভব হতো না। এ ছাড়া ঢাকা শহরের চারটি পরিবারের কথাও তিনি বিশেষভাবে উল্লেখ করেন। এগুলো হচ্ছে হাবিবুল আলমদের পরিবার, তড়িৎ প্রকৌশলী শহীদ নজরুল ইসলামের পরিবার, মোহন-দুলালদের পরিবার, পুরান ঢাকার ছক্কা-ফক্কাদের পরিবার। এই বাড়িগুলো ছিল ঢাকা শহরে গেরিলা যুদ্ধ পরিচালনার এক একটি দুর্জয় ঘাঁটি। থাকা-খাওয়া, বিশ্রাম, প্রশিক্ষণ, পরামর্শ ও অস্ত্র সংরক্ষণের জন্য এই বাড়িগুলো পরম নির্ভরতার সঙ্গে ব্যবহূত হতো। মুক্তিযুদ্ধে এই পরিবারগুলোর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। মুক্তিযুদ্ধের শেষ দিনের স্মৃতিচারণা করতে গিয়ে মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেন, ‘সব শেষে ফল অব ঢাকা’ অর্থাৎ পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর হাত থেকে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর রাজধানী ঢাকা পুনরুদ্ধারের কথা। সেদিনের ঘটনা কখনোই ভুলব না। মেজর হায়দার এর নেতৃত্বে আমরা অ্যাডভান্স পার্টি হিসেবে যখন ডেমরার কাছে পৌঁছলাম তখন ১৬ ডিসেম্বরের সকাল হয়ে গেছে। ডেমরায় পাকিস্তানি ডিফেন্স থেকে তখনো মর্টারের গোলা বর্ষণ চলছে। পাকিস্তানি ডিফেন্সকে পাশ কাটিয়ে দুপুর নাগাদ আমরা এসে হাজির হলাম ঢাকার উপকণ্ঠে, মুগদাপাড়ায়। এরপর কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে মতিঝিলের মাঝ দিয়ে এগিয়ে যাওয়ার সময় আবার থমকে দাঁড়ালাম ডিআইটি ভবনের পুরনো টেলিভিশন স্টেশনের সামনে। তখনো টিভি স্টেশনের ওপর পাকিস্তানি পতাকা উড়ছে। মুহূর্তে কর্তব্য স্থির করে ফেললাম। বাংলাদেশের ম্যাপ অঙ্কিত একটি পতাকা নিয়ে এক দৌড়ে চলে গেলাম ডিআইটি ভবনের একেবারে মাথায়। দ্রুতই পাকিস্তানি পতাকা নামিয়ে সে জায়গায় লাগিয়ে দিলাম স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা। আমার হৃদয়ে প্রশান্তি নেমে এলো। ওপর থেকে নেমেই দেখি ক্র্যাক প্লাটুনের সহযোদ্ধা সদস্যরা মুষ্টিবদ্ধ হাত ঊর্ধ্বে উঁচিয়ে অন্তরের সমস্ত শক্তি উজাড় করে গগনবিদারী স্লোগান তুলছে : ‘জয় বাংলা জয় বাংলা’। গর্বে অন্তরটা ভরে উঠল। ফের ওপরের দিকে একনজর তাকালাম। দেখলাম, আমার হাতে লাগানো বাংলাদেশের লালসবুজ পতাকা পত পত করে উড়ছে। ঢাকার শহরের বুকে প্রকাশ্যে লাগানো এটাই হচ্ছে প্রথম স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা।

সকল ১০টা থেকে দিনব্যাপী এই প্রীতি সমাবেশ অনুষ্ঠানে ক্র্যাক প্লাটুনের সদস্যদের স্ত্রী-পুত্র, নাতি-নাতনি মিলে শতাধিক লোকের সমাগম ঘটেছিল। অনুষ্ঠানে স্বাগত ভাষণ দেন মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার সহধর্মিণী, মুক্তিযুদ্ধে তার বিশেষ প্রেরণাদাত্রী রিনি চৌধুরী। মূলত রিনি চৌধুরী, তার পুত্র, পুত্রবধূ, নাতি-নাতনি সবাই মিলে অনেক চেষ্টা ও পরিশ্রম করে গেরিলা যোদ্ধাদের এই দুর্লভ মিলনমেলাটির আয়োজন করেছিলেন।

আনন্দমুখর এই পরিবেশে স্মৃতিচারণা করে বক্তব্য রাখেন মেজর জেনারেল খালেদ মোশাররফের মেয়ে, মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক গবেষক মেজর (অব.) কামরুল ইসলাম, ক্র্যাক প্লাটুনের হাবিবুল আলম বীরপ্রতীক, গাজী গোলাম দস্তগীর বীরপ্রতীক এমপি ও ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী প্রমুখ। গাজী গোলাম দস্তগীর তার স্মৃতিচারণায় বলেন, সাংগঠনিক ক্ষমতা, মেধা, বুদ্ধিমত্তা ও রণচাতুর্যের কারণেই মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়াকে ক্র্যাক প্লাটুনের কমান্ডার করা হয়েছিল। সিদ্ধান্তটি যথার্থ ছিল। সমাবেশে আয়োজকমণ্ডলীকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে বক্তব্য রাখেন মকবুল ই এলাহী চৌধুরী। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আলম ফতেহ আলী, বাদল ভাই, জিয়াউদ্দিন জিয়া, দুলাল, মাসুদুর রহমান তারেক, ধর্মদর্শী বড়ুয়া, ওয়ালী, আমান, রিজভী, বকুল, মনির, সিরাজ, কামাল এবং আরও অনেকে।

এই বিভাগের আরও খবর
৫৫০ বাংলাদেশি শিক্ষার্থী পেলেন ভারতীয় বৃত্তি
৫৫০ বাংলাদেশি শিক্ষার্থী পেলেন ভারতীয় বৃত্তি
বিতর্কিত তিন নির্বাচন পর্যালোচনা করতে কমিটি
বিতর্কিত তিন নির্বাচন পর্যালোচনা করতে কমিটি
নিউইয়র্কে গুলিতে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত পুলিশকর্তা নিহত
নিউইয়র্কে গুলিতে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত পুলিশকর্তা নিহত
গাজার গণহত্যা নিয়ে মোদিকে তুলাধুনা করলেন সোনিয়া
গাজার গণহত্যা নিয়ে মোদিকে তুলাধুনা করলেন সোনিয়া
ভুয়া র‌্যাবকে ধাওয়া দিল আসল র‌্যাব
ভুয়া র‌্যাবকে ধাওয়া দিল আসল র‌্যাব
গঙ্গাচড়ায় ক্ষতিগ্রস্ত সংখ্যালঘুদের পাশে প্রশাসন
গঙ্গাচড়ায় ক্ষতিগ্রস্ত সংখ্যালঘুদের পাশে প্রশাসন
বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার, পরিবারের দাবি হয়রানি
বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার, পরিবারের দাবি হয়রানি
ডাকসু নির্বাচন ৯ সেপ্টেম্বর
ডাকসু নির্বাচন ৯ সেপ্টেম্বর
অবৈধভাবে মালয়েশিয়ায় প্রবেশের চেষ্টা, ১৫ বাংলাদেশি আটক
অবৈধভাবে মালয়েশিয়ায় প্রবেশের চেষ্টা, ১৫ বাংলাদেশি আটক
ব্যাংক খাতের ইতিহাসে রেকর্ড খেলাপি ঋণ
ব্যাংক খাতের ইতিহাসে রেকর্ড খেলাপি ঋণ
অস্ত্রবিরতি লঙ্ঘন করেছে কম্বোডিয়া
অস্ত্রবিরতি লঙ্ঘন করেছে কম্বোডিয়া
দুশ্চিন্তার বড় কারণ ইনফেকশন
দুশ্চিন্তার বড় কারণ ইনফেকশন
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত
জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত

৩৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান
পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিএমপির তিন ওসির রদবদল
সিএমপির তিন ওসির রদবদল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা
ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি
ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা
শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা
নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন
ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক
বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩
মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার
কলাপাড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বাঘ রক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টিতে বাঘ মহড়া ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
মোংলায় বাঘ রক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টিতে বাঘ মহড়া ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজাপুরে শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ
রাজাপুরে শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমন অবস্থা তৈরি করবেন না যাতে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ফেরার সুযোগ পায় : ফখরুল
এমন অবস্থা তৈরি করবেন না যাতে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ফেরার সুযোগ পায় : ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদে নতুন ওয়ারেন্ট চায় প্রসিকিউশন
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদে নতুন ওয়ারেন্ট চায় প্রসিকিউশন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৩১৬
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৩১৬

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে দিদারুলকে স্মরণ, মরণোত্তর পদোন্নতির দাবি
নিউইয়র্কে দিদারুলকে স্মরণ, মরণোত্তর পদোন্নতির দাবি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার খাতের সক্ষমতা বাড়াতে আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন
চার খাতের সক্ষমতা বাড়াতে আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এয়ার ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে নিরাপত্তা বিধিভঙ্গের ৫১ অভিযোগ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে নিরাপত্তা বিধিভঙ্গের ৫১ অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাদের প্রধান লক্ষ্য সব যাত্রীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা : বিআরটিএ চেয়ারম্যান
আমাদের প্রধান লক্ষ্য সব যাত্রীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা : বিআরটিএ চেয়ারম্যান

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের পর সক্রিয় হয়ে উঠল রাশিয়ার ক্লুচেভস্কয় আগ্নেয়গিরি
ভূমিকম্পের পর সক্রিয় হয়ে উঠল রাশিয়ার ক্লুচেভস্কয় আগ্নেয়গিরি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরহুম শফিউল আলম প্রধানের বড় বোনের ইন্তেকাল
মরহুম শফিউল আলম প্রধানের বড় বোনের ইন্তেকাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০০ কোটির সাম্রাজ্য, ব্যবসায়ও সফল কৃতি স্যানন
১০০ কোটির সাম্রাজ্য, ব্যবসায়ও সফল কৃতি স্যানন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সরকারি হাসপাতালে অব্যবস্থাপনার বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
সরকারি হাসপাতালে অব্যবস্থাপনার বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি
ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ
একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তির আগেই বক্স অফিসে ‘কিংডম’ ঝড়
মুক্তির আগেই বক্স অফিসে ‘কিংডম’ ঝড়

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’
‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট
জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংক খাতের ইতিহাসে রেকর্ড খেলাপি ঋণ
ব্যাংক খাতের ইতিহাসে রেকর্ড খেলাপি ঋণ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের
বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য
সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার
ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি
সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু
ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস
তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে
সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার
মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার

নগর জীবন

বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান
বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান

শোবিজ

বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না
বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না

পেছনের পৃষ্ঠা

জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট
জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ
অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ

নগর জীবন

খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক
খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ মুহূর্তে দেনদরবার
শেষ মুহূর্তে দেনদরবার

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার

সম্পাদকীয়

পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি
পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল
আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব
যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যায় ফের ডুবল ফেনী
বন্যায় ফের ডুবল ফেনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি
আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব
নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ববিতাও অবাক হবেন...
ববিতাও অবাক হবেন...

শোবিজ

সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য
সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে
প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে

নগর জীবন

পাঁচ উইকেট শিকারের বিশ্ব রেকর্ড
পাঁচ উইকেট শিকারের বিশ্ব রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ
শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই চ্যাম্পিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশ
দুই চ্যাম্পিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ক্যাপিটাল ড্রামায় - দেরি করে আসবেন
ক্যাপিটাল ড্রামায় - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার
পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা