শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৫ মে, ২০১৯

ভৈরব-কটিয়াদী নৌপথ

জেলা প্রশাসনের অসহযোগিতায় বন্ধ খনন কাজ

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
জেলা প্রশাসনের অসহযোগিতায় বন্ধ খনন কাজ

নরসিংদী জেলা প্রশাসনের অসহযোগিতা ও সমন্বয়হীনতায় দীর্ঘদিন বন্ধ রয়েছে ভৈরব-কটিয়াদী নৌপথ খনন কাজ। ২০১৭ সালে শুরু হওয়া এ প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হবে ২০২১ সালে। এ পর্যন্ত ৬০ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। তবে কোনো কারণ ছাড়াই নরসিংদী জেলা প্রশাসকের পক্ষ থেকে একটি চিঠির মাধ্যমে কাজ বন্ধ   রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়। আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় দীর্ঘ তিন মাস ধরে নদী খনন কাজ বন্ধ রয়েছে বলে জানা গেছে। এ ব্যাপারে বিআইডব্লিউটিএর অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মো. সাইদুর রহমান বলেন, কিছু জায়গায় নদী শুকিয়ে যাওয়ায় সীমানা নির্ধারণে সমস্যা হচ্ছে। অনেক জায়গায় নদ সরে গেছে, অনেক জায়গায় শুকনো চরে চলছে চাষাবাদ। এ-সংক্রান্ত সমস্যা সমাধানের জন্য নরসিংদী জেলা প্রশাসকের সঙ্গে মিটিং করা হয়েছে। কিন্তু তাদের অসহযোগিতার কারণে এখনো সমাধান হয়নি। এজন্য বন্ধ রয়েছে নদী খনন কাজ। জানা গেছে, ৫৩টি নৌরুটের ১২ হাজার কিলোমিটার নৌপথ খননের জন্য প্রথম পর্যায়ে ২৪টি নদী খনন প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। প্রায় ২ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)। ইতিমধ্যে মোংলা-ঘষিয়াখালী নৌরুটসহ প্রকল্পের ৫৮ দশমিক ২৩ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। এই প্রকল্প বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ভৈরব-কটিয়াদী রুটে পুরাতন ব্রহ্মপুত্র ও আড়িয়াল খাঁ নদের ড্রেজিং কাজ শুরু হয় ২০১৭ সালে। নদী খনন এলাকায় সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে আন্তমন্ত্রণালয় সভা করে সিদ্ধান্ত নেওয়ার অনুরোধ করা হয় জেলা প্রশাসকের পক্ষ থেকে। এর পর থেকে খননকাজ বন্ধ রয়েছে। সারা দেশের অভ্যন্তরীণ ৫৩টি নৌরুটের ক্যাপিটাল ড্রেজিংয়ের জন্য ২০১২ সালে ১৪ নভেম্বর একনেক প্রকল্পটি অনুমোদন করে। প্রথম দফায় ২৪টি এবং দ্বিতীয় দফায় ২৯টি গুরুত্বপূর্ণ নদীপথ খনন করার কথা রয়েছে। নদী খননের এই মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়িত হলে প্রায় ১২ হাজার কিলোমিটার নৌপথ সচল হবে। ২৪টি নৌরুটের মধ্যে নয়টি রুটের কাজ সমাপ্ত এবং ১৫টির কাজ চলছে। এর মধ্যে চারটি রুট বিভিন্ন প্রকল্পে ওভারল্যাপিং হওয়ায় প্রকল্প থেকে বাদ দিয়ে নতুন চারটি রুট অন্তর্ভুক্তি করে প্রকল্প সংশোধন করা হয়েছে। এই প্রকল্পের অংশ হিসেবে নরসিংদী জেলার বেলাব উপজেলায় আড়িয়াল খাঁ/পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদে ৪০ কিলোমিটার নৌপথ খনন করা হচ্ছে। কিন্তু গত জানুয়ারি মাস থেকে স্থানীয়দের বাধার কারণে নৌপথ খননকাজ বন্ধ রাখা হয়েছে। এ বিষয়ে নরসিংদী জেলা প্রশাসকের পক্ষ থেকে সহযোগিতা চাওয়া হলে কোনো সহায়তা পাওয়া যায়নি বলে অভিযোগ করে বিআইডব্লিউটিএ।

বিআইডব্লিউটিএ সূত্রমতে, সরকারের নির্বাচনী অঙ্গীকার ১০ হাজার কিলোমিটার নৌপথ খননকাজ এগিয়ে নেওয়রে লক্ষ্যে নদীর পয়স্তি ও সিকস্তি আইন অনুযায়ী বর্তমান নদী যে স্থানে আছে সেখানেই খনন করা হচ্ছে। নরসিংদীর বেলাব ও মনোহরদী উপজেলার ভৈরব-কটিয়াদী রুটে উপজেলা প্রশাসনের সহায়তায় সীমানা নির্ধারণ করে নদী খনন করা হচ্ছে। কিন্তু নতুনবাজার, রাঁধাখালী ও বিন্নবাইদে সীমানা নির্ধারণ না করে দেওয়ায় ১৫ জানুয়ারি থেকে নদী খননকাজ বন্ধ রয়েছে। এর ফলে প্রকল্পের অগ্রগতি ব্যাহত হচ্ছে। তাই সমস্যাযুক্ত এলাকার সীমানা নির্ধারণ করে দ্রুত নদী খননের কাজ শুরু করতে জেলা ও উপজেলা প্রশাসনকে অনুরোধ করেছে সংস্থাটি। জানা গেছে, প্রথম দফার ২৪টি নৌপথের মধ্যে নয়টি রুটের খননকাজ শেষ হয়েছে। এগুলো হলো-বরিশাল-ঝালকাঠি-বরগুনার পাথরঘাটা, ভৈরব বাজার-লিপসা-ছাতক-সিলেট, মোংলা-ঘষিয়াখালী, খুলনা-গাজীরহাট-বরদিয়া-মানিকদা, দিলালপুর-ঘোড়াডিঙ্গা-চামড়াঘাট-নিকলী-আটপাড়া-নেত্রকোনা, ঢাকার মিরপুর-সাভার নৌপথ ও সৈয়দপুর-বান্দুরা নৌপথ, কক্সবাজার-সেন্টমার্টিন, ভৈরব (নরসিংদী)-কটিয়াদী ও শ্রীপুর-ভোলা খোয়াঘাট-গঙ্গাপুর নৌপথ খননকাজ শেষ হয়েছে। নৌপথের নাব্যতা ফিরিয়ে এনে দেশের আবহমান ঐতিহ্য পুনরুদ্ধারসহ সার্বিক আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ঘটানোর জন্য নেওয়া হয়েছে ৫৩টি নৌপথ খনন প্রকল্প। এই প্রকল্পে ‘মাদারীপুর-চরমুগুরিয়া-টেকেরহাট গোপালগঞ্জ নৌপথ খনন’ শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় আড়িয়াল খাঁ ও কুমার নদের মাদারীপুর থেকে মোস্তফাপুর পর্যন্ত প্রায় ৯ কিলোমিটার, চরমুগুরিয়া থেকে ওআইসি পলি পর্যন্ত প্রায় তিন কিলোমিটার, লোয়ার কুমার নদীর মোস্তফাপুর থেকে টেকেরহাট পর্যন্ত প্রায় ১৮ কিলোমিটার এবং মধুমতী নদীর টেকেরহাট থেকে গোপালগঞ্জ পর্যন্ত প্রায় ৩৬ কিলোমিটার, অর্থাৎ প্রায় ৬৫ কিলোমিটার নৌপথের খননকাজ সম্পন্ন হয়েছে। এসব প্রকল্পের আওতায় মাদারীপুরের রাস্তী ইউনিয়নের রূপরাইয়া এলাকায় নদী খননের পলি মাটি লক্ষ্মীগঞ্জ, রূপরাইয়া নামক বাঁওড়ে ফেলার ফলে বাঁওড়ের প্রায় ৭৫-৮০ একর অনাবাদি জমিকে আবাদি জমিতে রূপান্তর করা হয়েছে। এ ছাড়া মাদারীপুর-চরমুগুরিয়া, টেকেরহাট ও গোপালগঞ্জ নৌপথের আড়িয়াল খাঁ ও কুমার নদ খননের মাধ্যমে নদীর নাব্যতা রক্ষা, বোরো সেচের উপযুক্ত পরিবেশ ও নৌ-চলাচলের উপযোগী করা হয়েছে। ব্রিটিশ আমলে মাদারীপুর-চরমুগুরিয়া-টেকেরহাট-গোপালগঞ্জে নৌপথ ছিল। ছিল নৌ-সার্ভিস। কিন্তু তা একেবারে অতীত হয়ে গিয়েছিল। কালের বিবর্তনে কুমার নদের তলদেশে পলি জমে ভরাট হয়ে যায়। হারিয়ে ফেলে নাব্যতা। ফলে এ অঞ্চলের একসময়ের পাটশিল্প ও পাট বাণিজ্যিক কেন্দ্র হিসেবে ঐতিহ্যবাহী চরমুগুরিয়া বন্দর সুখ্যাতিও হারিয়ে ফেলে। তাই প্রকল্পটি সম্পন্ন বাস্তবায়ন হলে নৌযান চলাচল করে দেশের আর্থ-সামাজিক ব্যবস্থার উন্নয়ন ঘটবে বলে এলাকাবাসীর আশা। রাজৈর ও টেকেরহাট উপজেলার মোস্তফাপুর, আপাসী, কবিরাজপুর, হরিদাসদী, শাখারপাড়, হাসানকান্দি, টেকেরহাট, বোলতলী, কংসুর গঙ্গারামপুর, কলিগ্রাম জলিলপাড়, মানিকদাহসহ প্রায় ২২টি গ্রামের প্রায় এক কোটি মানুষের উপকার হবে বলে স্থানীয় বাসিন্দারা জানান।

এই বিভাগের আরও খবর
ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষ, উপাচার্যসহ আহত ১৪
ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষ, উপাচার্যসহ আহত ১৪
মুক্তিপণ দিয়ে ছাড়া পেলেন বান্দরবানের অপহৃত দুই শ্রমিক
মুক্তিপণ দিয়ে ছাড়া পেলেন বান্দরবানের অপহৃত দুই শ্রমিক
পরকীয়াই কাল হলো রুমার জীবনে
পরকীয়াই কাল হলো রুমার জীবনে
যুক্তরাষ্ট্রে চার্লি কার্কের সন্দেহভাজন খুনি আটক
যুক্তরাষ্ট্রে চার্লি কার্কের সন্দেহভাজন খুনি আটক
ভাইয়ের কোপে ভাই খুন
ভাইয়ের কোপে ভাই খুন
কক্সবাজারে ফুটবল ম্যাচ ঘিরে সংঘর্ষ
কক্সবাজারে ফুটবল ম্যাচ ঘিরে সংঘর্ষ
জুলাই গণ অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে জামায়াত বদ্ধপরিকর
জুলাই গণ অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে জামায়াত বদ্ধপরিকর
পাঁচ প্যানেলে বিভক্ত সাবেক সমন্বয়করা
পাঁচ প্যানেলে বিভক্ত সাবেক সমন্বয়করা
জেলের জালে ধরা পড়ল ৩০ কেজির তবল মাছ
জেলের জালে ধরা পড়ল ৩০ কেজির তবল মাছ
গ্রীষ্মকালীন টম্যাটোর বাম্পার ফলন
গ্রীষ্মকালীন টম্যাটোর বাম্পার ফলন
রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন
রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন
হেলমেট পরে মাছ ধরেন জেলেরা
হেলমেট পরে মাছ ধরেন জেলেরা
সর্বশেষ খবর
চার্লি কার্কের সন্দেহভাজন হত্যাকারীকে যেভাবে আটক করা হয়
চার্লি কার্কের সন্দেহভাজন হত্যাকারীকে যেভাবে আটক করা হয়

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিসিআইয়ের সভাপতি হওয়ার দৌড়ে হরভজান
বিসিসিআইয়ের সভাপতি হওয়ার দৌড়ে হরভজান

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নেপালের বিক্ষোভ নিয়ে ভারত-চীনের প্রতিক্রিয়া কী?
নেপালের বিক্ষোভ নিয়ে ভারত-চীনের প্রতিক্রিয়া কী?

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বামীর ধারালো অস্ত্রে স্ত্রী খুন, স্বামী আটক
স্বামীর ধারালো অস্ত্রে স্ত্রী খুন, স্বামী আটক

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা বার্তা মোদির
নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা বার্তা মোদির

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড
উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় মানববন্ধন ও মিছিল
ভাঙ্গায় মানববন্ধন ও মিছিল

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রুডিগারকে নিয়ে দুঃসংবাদ পেল রিয়াল
রুডিগারকে নিয়ে দুঃসংবাদ পেল রিয়াল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গায় ছোট ভাইয়ের বটির কোপে বড় ভাই নিহত
ভাঙ্গায় ছোট ভাইয়ের বটির কোপে বড় ভাই নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে বিএনপির ২ নেতাকে স্থায়ী বহিষ্কার
মোহাম্মদপুরে বিএনপির ২ নেতাকে স্থায়ী বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশন
জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিউজিল্যান্ডে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিলে হাজার হাজার মানুষ
নিউজিল্যান্ডে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিলে হাজার হাজার মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কঙ্গোতে পৃথক নৌ-দুর্ঘটনা, নিহত ১৯৩
কঙ্গোতে পৃথক নৌ-দুর্ঘটনা, নিহত ১৯৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ময়মনসিংহে দুই বাসের সংঘর্ষ, নিহত ২
ময়মনসিংহে দুই বাসের সংঘর্ষ, নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাপ ধরার সময় দংশনে ওঝার মৃত্যু
সাপ ধরার সময় দংশনে ওঝার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার
উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার
ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে উপাচার্যসহ আহত ১৪
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে উপাচার্যসহ আহত ১৪

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাশিয়ায় ৭.৪ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত
রাশিয়ায় ৭.৪ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপহরণের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে শিশু উদ্ধার, অপহরণকারী গ্রেপ্তার
অপহরণের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে শিশু উদ্ধার, অপহরণকারী গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ক্রীড়াঙ্গন দলীয়করণ করেছিল ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকার’
‘ক্রীড়াঙ্গন দলীয়করণ করেছিল ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকার’

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঘুচাপের প্রভাবে সারাদেশে বাড়বে বৃষ্টি
লঘুচাপের প্রভাবে সারাদেশে বাড়বে বৃষ্টি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির
নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বায়ুর মানের উন্নতি, দূষণের শীর্ষে কিনশাসা
ঢাকার বায়ুর মানের উন্নতি, দূষণের শীর্ষে কিনশাসা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুলি চলল দিশা পাটানির বাড়িতে!
গুলি চলল দিশা পাটানির বাড়িতে!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে শিল্পকলা একাডেমি সম্মাননা পেলেন ১৯ গুণী শিল্পী
লক্ষ্মীপুরে শিল্পকলা একাডেমি সম্মাননা পেলেন ১৯ গুণী শিল্পী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্চে নেপালে নির্বাচন
মার্চে নেপালে নির্বাচন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?
ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষক মোনামির কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন ছাত্রদল নেতা হামিম
শিক্ষক মোনামির কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন ছাত্রদল নেতা হামিম

১৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইরানের ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার নিচে এখনো রয়েছে পারমাণবিক উপাদান : আব্বাস আরাঘচি
ইরানের ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার নিচে এখনো রয়েছে পারমাণবিক উপাদান : আব্বাস আরাঘচি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের
জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দিনেও ভোট গণনা শেষ হবে না, ক্ষোভ ঝাড়লেন রিটার্নিং কর্মকর্তা
তিন দিনেও ভোট গণনা শেষ হবে না, ক্ষোভ ঝাড়লেন রিটার্নিং কর্মকর্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস
শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর বাংলামোটরে আওয়ামী লীগের মিছিল, ছয়জন আটক
রাজধানীর বাংলামোটরে আওয়ামী লীগের মিছিল, ছয়জন আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি
বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি
নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন, এটি আমাদের কমিটমেন্ট : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন, এটি আমাদের কমিটমেন্ট : প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ইসরায়েলি বসতি বাড়ানোর পরিকল্পনার বিরুদ্ধে চাপ তৈরি করতে হবে’
‘ইসরায়েলি বসতি বাড়ানোর পরিকল্পনার বিরুদ্ধে চাপ তৈরি করতে হবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার
উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চড়া দামের কারণে বিক্রি হচ্ছে না ভারত–পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট
চড়া দামের কারণে বিক্রি হচ্ছে না ভারত–পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না ৮ ঘণ্টা
শনিবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না ৮ ঘণ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড
ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির
নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে ফুটবল ম্যাচ ঘিরে সংঘর্ষে ইউএনওসহ আহত ৫০
কক্সবাজারে ফুটবল ম্যাচ ঘিরে সংঘর্ষে ইউএনওসহ আহত ৫০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ
রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশন
জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতীয় নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কোনো প্রভাব ফেলবে না : দুলু
জাতীয় নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কোনো প্রভাব ফেলবে না : দুলু

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানে শতবর্ষীর সংখ্যায় নতুন রেকর্ড, ৯০ শতাংশই নারী
জাপানে শতবর্ষীর সংখ্যায় নতুন রেকর্ড, ৯০ শতাংশই নারী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে দুর্নীতিবিরোধী বিক্ষোভ-সহিংসতায় নিহত বেড়ে ৫১
নেপালে দুর্নীতিবিরোধী বিক্ষোভ-সহিংসতায় নিহত বেড়ে ৫১

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘শাপলা-গণহত্যায় শহীদদের জন্য রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় নিয়মিত ভাতা প্রদান করতে হবে’
‌‘শাপলা-গণহত্যায় শহীদদের জন্য রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় নিয়মিত ভাতা প্রদান করতে হবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার
ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন ঠেকাতে নতুন নতুন বয়ান দিচ্ছে একটি গোষ্ঠী : দুদু
নির্বাচন ঠেকাতে নতুন নতুন বয়ান দিচ্ছে একটি গোষ্ঠী : দুদু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঝটিকা মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ সদস্য গ্রেফতার
ঝটিকা মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ সদস্য গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাকসু ভোটে নাটকীয়তা
জাকসু ভোটে নাটকীয়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ
মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা
ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

মহিষের দুধের দই
মহিষের দুধের দই

শনিবারের সকাল

অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন
অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন

প্রথম পৃষ্ঠা

হেলমেট পরে মাছ ধরেন জেলেরা
হেলমেট পরে মাছ ধরেন জেলেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি
যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি

শনিবারের সকাল

আমন উৎপাদনে তিন চ্যালেঞ্জ
আমন উৎপাদনে তিন চ্যালেঞ্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা
অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ১০ জন বাকি দলে একজন করে
বিএনপির প্রার্থী ১০ জন বাকি দলে একজন করে

নগর জীবন

রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন
রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল
অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল

মাঠে ময়দানে

আরাকান আর্মি আতঙ্কে সীমান্তের জেলেরা
আরাকান আর্মি আতঙ্কে সীমান্তের জেলেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

‘নিজ ঘাঁটি’তে বিএনপির ছয় প্রার্থী : অন্যরা এককভাবে
‘নিজ ঘাঁটি’তে বিএনপির ছয় প্রার্থী : অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান
নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষকের কাজেই লাগছে না মিনি হিমাগারগুলো
কৃষকের কাজেই লাগছে না মিনি হিমাগারগুলো

নগর জীবন

খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা
খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা

নগর জীবন

আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ এখনো ইউরোপে দ্বিতীয়
বাংলাদেশ এখনো ইউরোপে দ্বিতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর ছাড়া বিকল্প নেই
পিআর ছাড়া বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে
মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার
নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন
দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পরকীয়াই কাল হলো রুমার জীবনে
পরকীয়াই কাল হলো রুমার জীবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি
বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি

নগর জীবন

দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই
দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন