শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ জুলাই, ২০১৯

ব্যাংকক সিঙ্গাপুরের চেয়ে কম খরচে উন্নত চিকিৎসা মালয়েশিয়ায়

মাহমুদ আজহার, মালয়েশিয়া থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
ব্যাংকক সিঙ্গাপুরের চেয়ে কম খরচে উন্নত চিকিৎসা মালয়েশিয়ায়

কম খরচে আন্তর্জাতিক মানের উন্নত চিকিৎসাসেবা দিচ্ছে মালয়েশিয়ার সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালগুলো। সিঙ্গাপুর-ব্যাংককের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে আধুনিক উন্নতমানের যন্ত্রপাতির সাহায্যে     এ চিকিৎসাসেবা দেওয়া হচ্ছে। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন হাসপাতালে রোগীর সঙ্গে তার পরিবারের থাকা-খাওয়ার সুব্যবস্থাও রয়েছে। চিকিৎসাসেবার পাশাপাশি রোগীর পরিবারের সঙ্গে ‘পারিবারিক বন্ধন’ সৃষ্টিও করছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় শীর্ষ পর্যায়ের স্বাস্থ্যসেবা দিচ্ছে মালয়েশিয়া, যা গ্লোবাল মার্কেট রিপোর্ট ২০১৮ অনুযায়ী, উন্নত চিকিৎসা দেওয়া দেশগুলোর মধ্যে খরচ বিবেচনায় অষ্টম স্থানে। মালয়েশিয়া হেলথকেয়ার ট্রাভেল কাউন্সিলের (এমএইচটিসি) পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত বছর মালয়েশিয়ায় চিকিৎসাসেবা নিয়েছেন প্রায় ১২ লাখ বিদেশি, যার মধ্যে বাংলাদেশি রয়েছেন ৫০ হাজার। বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়ায় গেলে ইমিগ্রেশন বিভাগে সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগে পড়তে হয়। কিন্তু চিকিৎসার জন্য মালয়েশিয়ায় গেলে কোনো দুর্ভোগ তো নয়ই, বিমান থেকে নামার পর বিশেষ ব্যবস্থাপনায় নিয়ে যাওয়া হয় রোগী ও তার স্বজনদের। এমনকি বিমানবন্দরের ভিতরই ‘মালয়েশিয়া হেলথকেয়ার লাউঞ্জ’ (এমএইচটিসি) এমএইচটিসি লাউঞ্জ নামে রোগীদের সেবায় একটি ডেস্ক রাখা হয়েছে। ওই সংগঠনের কর্মীরা রোগীদের নিয়ে এসে নিজ নিজ পছন্দের হাসপাতালে পৌঁছে দিচ্ছেন। গাড়ির ব্যবস্থাও করে দেওয়া হয়। চিকিৎসাসেবা শেষ হয়ে নিরাপদে দেশে ফেরা পর্যন্ত বিমানবন্দর পর্যন্ত এগিয়ে দেওয়া হয় রোগী ও তার স্বজনদের। সম্প্রতি এমএইচটিসির আমন্ত্রণে মালয়েশিয়ার অর্থ মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায় দেশটির স্বাস্থ্যসেবার উন্নতি দেখতে বাংলাদেশ থেকে একদল সাংবাদিককে নিয়ে যাওয়া হয়। মালয়েশিয়ার প্রধান বিমানবন্দরে নেমেই গেটে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায় এমএইচটিসি কর্মীদের। ইমিগ্রেশনে কোনো ধরনের ঝক্কি-ঝামেলা ছাড়াই প্রতিনিধি দলকে নিয়ে যাওয়া হয় এমএইচটিসি লাউঞ্জে। সেখানকার কর্মীরা জানান, রোগীদের ক্ষেত্রেও তারা একইভাবে সহযোগিতা করে থাকেন। তিন দিনের সফরে দেখানো হয় কুয়ালালামপুরের থমসন হসপিটাল, টিএমসি ফারটিলিটি অ্যান্ড ওমেন্স স্প্যাসালিস্ট সেন্টার, গ্লিনেগেলস হসপিটাল, সান ওয়ে মেডিকেল সেন্টার, কেপিজে আমপাং পুত্রেই ও কেপিজে দামানসারাসহ কয়েকটি বিশেষায়িত হাসপাতালের চিত্র। হাসপাতালগুলো মূলত বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত। হাসপাতালগুলো ঘুরে দেখা যায়, আধুনিক ও উন্নতমানের স্বাস্থ্যসেবা দিতে হাসপাতালগুলোতে বেশ গুণগত পরিবর্তন আনা হয়েছে। সর্বাধুনিক যন্ত্রপাতিসহ বিশ্ব বিখ্যাত চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে এসব হাসপাতাল পরিচালিত হচ্ছে। দেখা যায় সেখানকার চিকিৎসক, রোগী, নার্সসহ প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তাদের সঙ্গে পারিবারিক বন্ধনের পরিবেশ। হাসপাতালগুলো সম্পূর্ণ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন। নোংরা পরিবেশ তো নেই-ই, কিছু সময় পর পর দেখা যায় পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের। মতবিনিময়কালে মালয়েশিয়া হেলথ ট্রাভেল কাউন্সিলের সিইও শেরিন আজলি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘মালয়েশিয়ায় অনেক প্রবাসী বাংলাদেশি। অনেকেই সেকেন্ড হোম হিসেবে দেশটিকে ব্যবহার করছেন। এখানকার রান্না-খাওয়া সবকিছুই হালাল। কাজেই মুসলিম দেশ হিসেবে মালয়েশিয়া নিজের দেশের মতোই মনে করতে পারেন বাংলাদেশ থেকে আগত রোগীরা। বাংলাদেশে আমাদের এজেন্সির মাধ্যমে সহজেই রোগীরা অ্যাপয়েন্টমেন্ট ও ভিসা করাতে পারবেন। আমরা বিমানবন্দরে রোগীদের জন্য আলাদা লাউঞ্জ রেখেছি। চিকিৎসার জন্য আসা পর্যটকরা বিমানবন্দরে পৌঁছালেই সেখানে তাদের অভ্যর্থনা জানানো হয়। হাসপাতাল পৌঁছানো থেকে শুরু করে বাকি কাজটুকু এমএইচটিসি করে থাকে।’ চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তারা রোগীদের আস্থায় নিয়ে আসার জন্য সর্বাধিক গুরুত্ব দেন। কঠিন চিকিৎসাও সহজভাবে তাদের সামনে উপস্থাপন করা হয়। প্রতিটি রোগীকে যতেœর সঙ্গে দেখা হয়। রোগী দেখার সময় কোনো তাড়াহুড়া করা হয় না। প্রতিটি রোগীকে অন্ততপক্ষে ২০-২৫ মিনিট সময় দেওয়া হয়। প্রতিদিন একটি নির্দিষ্টসংখ্যক রোগী দেখা হয়। এ ক্ষেত্রে সরকারের দেওয়া দিকনির্দেশনা মেনে চলতে হয়। একজন চিকিৎসকের জন্য সর্বোচ্চ দুটি চেম্বার থাকতে পারে। রোগীর কাছ থেকে কত টাকা ফি নেওয়া হবে তাও সরকার-নির্ধারিত। আন্তর্জাতিক মানের চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে একজন চিকিৎসককে কঠোর পরিশ্রম করতে হয়। আন্তর্জাতিক মানের বেশ কিছু গবেষণাপত্র থাকতে হয় বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের।

গ্লিনেগেলস হাসপাতালের আন্তর্জাতিক বিপণন বিভাগের ম্যানেজার ফজল আজওয়ানদি বিন আবু বকর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এখানে হাসপাতালগুলোর রোগীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত টাকা নেওয়ার সুযোগ নেই। কারণ সরকার থেকে চিকিৎসার একটি সর্বোচ্চ খরচ নির্ধারণ করে দেওয়া আছে। এর বেশি আদায় করলে রোগী স্বাস্থ্য বিভাগে অভিযোগ করতে পারেন। এ ব্যাপারে মালয়েশিয়ান সরকার খুব কঠোর।’

কেপিজে আমপাং পুত্রেই বিশেষায়িত হাসপাতালের কার্ডিওলজিস্ট ডা. ইকা ফায়জুরা জানান, ‘গত দুই বছরে হাসপাতালের কার্ডিওলজি বিভাগের সব যন্ত্রপাতি বদলানো হয়েছে। নতুন নতুন যন্ত্রপাতির মাধ্যমে রোগীদের আধুনিক মানের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। আগে আমাদের রোগীদের এক থেকে তিন মাস পর পর ফলোআপে আসতে হতো। এখন আমরা ছয় মাস পর ফলোআপ করি। প্রযুক্তিগত উন্নয়নের মাধ্যমে এটি সম্ভব হচ্ছে।’

পেশেন্ট বিয়ন্ড বর্ডার্স নামক একটি প্রতিষ্ঠানের জরিপে দেখা যায়, হার্টের বাইপাস সার্জারিতে সিঙ্গাপুরে যেখানে ৫৪ হাজার মার্কিন ডলার খরচ করতে হয়, সেখানে মালয়েশিয়ায় খরচ পড়ে মাত্র ২০ হাজার মার্কিন ডলার। থাইল্যান্ডের তুলনায়ও যা ১৩ হাজার মার্কিন ডলার কম। বাল্ব প্রতিস্থাপনে সিঙ্গাপুরের চেয়ে ৬৫ শতাংশ কম খরচ পড়ে মালয়েশিয়ায়। সিঙ্গাপুরে যেখানে এর জন্য খরচ করতে হয় ৪৬ হাজার মার্কিন ডলার, সেখানে মালয়েশিয়ায় তা ১৫ হাজার মার্কিন ডলার। আর থাইল্যান্ডে এই খরচ ১৯ হাজার মার্কিন ডলার। আইভিএফ বা টেস্টটিউব বেবি নিতে আগ্রহীদেরও কম খরচ পড়বে মালয়েশিয়ায়। ওষুধ খরচ ছাড়া আইভিএফের একটি সাইকেলে সেখানে খরচ পড়বে চার হাজার ২০০ ডলার, যা সিঙ্গাপুরের অর্ধেক।

স্বাস্থ্যসেবায় মালয়েশিয়ার অগ্রগতির স্বীকৃতি দিয়েছে আন্তর্জাতিক স্থাস্থ্য সংস্থাও। ২০১৫, ২০১৬ ও ২০১৭ সালে গ্লোবাল রিটায়ারমেন্ট ইনডেক্সের ‘বেস্ট কান্ট্রি ইন দ্য ওয়ার্ল্ড ফর হেলথকেয়ার’ অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে দেশটি। ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল ট্রাভেল জার্নাল ২০১৫ সাল থেকে টানা তিন বছর মালয়েশিয়াকে দিয়েছে মেডিকেল ট্রাভেল অ্যাওয়ার্ড। এ ছাড়া চিকিৎসাসেবায় অবদানের জন্য গত ১০ বছরে আন্তর্জাতিক অনেক স্বীকৃতি ও অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে মালয়েশিয়া। এ ছাড়া থাকার জন্য হোটেল ব্যবস্থাপনা এবং এমনকি শপিং মল, হালাল রান্না ও প্রার্থনার সুবিধাও রয়েছে। ২০১১ থেকে চলতি বছর পর্যন্ত মুসলিম পর্যটন শীর্ষস্থানীয় ছিল দেশটি। মুসলিম ভ্রমণে মাস্টারকার্ড-ক্রিসেন্ট রেটিং গ্লোবাল।

জানা যায়, মালয়েশিয়ার সরকারি হাসপাতালগুলো শুধু সে দেশের নাগরিকদেরই চিকিৎসা দিয়ে থাকে। অন্তত ৪০ শতাংশ মালয়েশীয় নাগরিক বেসরকারি হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসা নিচ্ছেন। চিকিৎসার জন্য আগত পর্যটকদের আকৃষ্ট করতে সরকারিভাবেই পৃষ্ঠপোষকতা দেওয়া হচ্ছে বেসরকারি হাসপাতালগুলোকে। চিকিৎসায় এশিয়ার শীর্ষস্থানে নিয়ে গিয়ে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করতে পাবলিক-প্রাইভেট-পার্টনারশিপ বা পিপিপির আওতায় মালয়েশিয়া হেলথকেয়ারের অধীনে ২০০৯ সালে প্রতিষ্ঠা করা হয় মালয়েশিয়া হেলথকেয়ার ট্রাভেল কাউন্সিল, যারা বেসরকারি হাসপাতালগুলোর চিকিৎসাসেবার মান তদারক করছে এবং বিশ্বের কাছে তুলে ধরছে দেশের স্বাস্থ্যসেবার নতুন দিগন্ত।

জানা যায়, ২০১৮ সালে মালয়েশিয়া হেলথকেয়ার বিশ্বব্যাপী ১.২ মিলিয়নের (১২ লাখ) বেশি স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীকে সেবা দিয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ৫০ হাজারই বাংলাদেশি ছিল। চলতি বছর মে পর্যন্ত এই সংখ্যা বেড়েছে ১৪ শতাংশ। মালয়েশিয়ার স্বাস্থ্যসেবার প্রতি মানুষের আস্থা বাড়ার কারণ এখানকার দক্ষ চিকিৎসক ও উন্নত প্রযুক্তি। শেরেন আজলি বলেন, ‘হৃদরোগ ও ফার্টিলিটি চিকিৎসায় এশিয়ার সেরা হাব হতে চায় মালয়েশিয়া। সে লক্ষ্যে আমরা কাজ করছি এবং ২০২০ সালকে আমরা স্বাস্থ্যসেবা ভ্রমণের বছর হিসেবে পালন করব।’

সব রোগীকেই সর্বোচ্চ সেবা দিতে বদ্ধপরিকর উল্লেখ করে কেপিজে আমপাং পুত্রেই হাসপাতালের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এন্ড্রু উইলিয়াম বার বলেন, ‘বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশের রোগীদের ব্যাপারে আমরা আরও অধিক সচেতন। এরই মধ্যে বাংলাদেশে আমরা কেপিজে-শেখ ফজিলাতুন নেছা হাসপাতাল করেছি। আশা করি, মালয়েশিয়া-বাংলাদেশ স্বাস্থ্যসেবার সম্পর্ক আরও নিবিড় হবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাথমিক যাচাইয়ে প্রার্থী ২৩১ জন
প্রাথমিক যাচাইয়ে প্রার্থী ২৩১ জন
চার দিনে নিবন্ধন ছাড়াল ১৫ হাজার
চার দিনে নিবন্ধন ছাড়াল ১৫ হাজার
এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন ১৪৮৪ জন
এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন ১৪৮৪ জন
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
প্রসূতির মৃত্যুতে চিকিৎসকসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
প্রসূতির মৃত্যুতে চিকিৎসকসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
ভূমিকম্পে আতঙ্ক নয় জরুরি সচেতনতা
ভূমিকম্পে আতঙ্ক নয় জরুরি সচেতনতা
ভূমিকম্পের পর এবার ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড়
ভূমিকম্পের পর এবার ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড়
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ঘোষিত সময়ে ক্লাস শুরু না হওয়ায় সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
ঘোষিত সময়ে ক্লাস শুরু না হওয়ায় সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
৩০ দলের মতামতের ভিত্তিতে কাঠামোগত সংস্কার সূচনা সম্ভব
৩০ দলের মতামতের ভিত্তিতে কাঠামোগত সংস্কার সূচনা সম্ভব
অধ্যাদেশ বাতিল চেয়ে মন্ত্রণালয়ে ব্যবসায়ীদের স্মারকলিপি
অধ্যাদেশ বাতিল চেয়ে মন্ত্রণালয়ে ব্যবসায়ীদের স্মারকলিপি
এএসআইয়ের লাশ থানার শৌচাগারে
এএসআইয়ের লাশ থানার শৌচাগারে
সর্বশেষ খবর
হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ
হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ

৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম
দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!
অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন
‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭
রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

৪৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

৪৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত
সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত
রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে