শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

অনিশ্চয়তায় পড়েছে শিক্ষা

কবে শুরু ক্লাস কখন বাজবে ঘণ্টা, কী হবে নতুন শিক্ষাবর্ষে
রুকনুজ্জামান অঞ্জন ও আকতারুজ্জামান
প্রিন্ট ভার্সন
অনিশ্চয়তায় পড়েছে শিক্ষা

রাজধানীর মণিপুর উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজের রূপনগর শাখার তৃতীয় শ্রেণির ছাত্র আসওয়াদ জামান। গত বছরের এপ্রিল থেকে তার স্কুল বন্ধ। গত বছরের কয়েক মাস অনলাইনে ক্লাস হলেও ঘরে বসে কম্পিউটার বা টিভির পর্দায় ওই ক্লাস করতে করতে বিরক্ত সে। এখন নতুন শিক্ষাবর্ষ শুরু। নতুন বই পেয়েছে। তবে কাটেনি ক্লাস ও স্কুলের অনিশ্চয়তা। প্রতিদিন ঘুম থেকে ওঠে সে বাবা-মাকে জিজ্ঞেস করে, ‘আমি কবে স্কুলে যাব? কবে আমাদের ক্লাস শুরু হবে?’ বাবা-মাও তার প্রশ্নের উত্তর জানে না। এদিকে সরকার দ্বিতীয় দফায় ছুটি বাড়িয়েছে ৩০ জানুয়ারি পর্যন্ত।

স্কুল খোলা ও ক্লাস নিয়ে এই প্রশ্ন, এই অনিশ্চয়তা শুধু কোমলমতি শিক্ষার্থীদের নয়, অভিভাবক এমন কি শিক্ষকদেরও। অনেক শিক্ষকও এখন জানেন না, স্কুল খোলা নিয়ে সরকারের পরিকল্পনা সম্পর্কে। গত বছরের মতোই চলতি শিক্ষাবর্ষে অনলাইনে ক্লাস চলবে না-কি সহসা স্কুল খোলার ঘোষণা আসবে এ সম্পর্কে কারও কাছে কোনো তথ্য নাই। মণিপুর উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজের অধ্যক্ষ মো. ফরহাদ হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, স্কুল খোলার বিষয়ে এখনো সরকারের কাছ থেকে কোনো দিকনির্দেশনা আসেনি। আমরা ১ ফেব্রুয়ারি থেকে অনলাইন ক্লাস শুরুর সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এর আগে শিক্ষার্থীদের হাতে বই পৌঁছানো ও ভর্তি কার্যক্রমগুলো সম্পন্ন করা হচ্ছে। এ ছাড়া কলেজ ও এসএসসি পরীক্ষার্থীদের অনলাইন ক্লাস অব্যাহত রয়েছে বলে জানান তিনি। অভিভাবকরা বলছেন, করোনাভাইরাস মহামারীর আঘাতে প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণি থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত কয়েক কোটি শিক্ষার্থীর জীবনে স্থবিরতা নেমে এসেছে। স্কুলভিত্তিক শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যাওয়ায় শিক্ষার্থীরা পড়াশোনায় মনযোগী হচ্ছে না। অবসর সময় কাটছে মোবাইল-কম্পিউটারে গেইম খেলে। এমন কি দীর্ঘদিন স্কুলের বাইরে থাকায় অনেক শিক্ষার্থীর মানসিক সমস্যা শুরু হয়েছে। দিনের বেশিরভাগ সময় ঘরে বসে টিভি-কম্পিউটারের সামনে কাটানোর ফলে তাদের ক্ষুধা-মন্দা, ঘুমের সমস্যা এমন কি শারীরিক দুর্বলতা দেখা দিচ্ছে। ফলে এখন অনলাইন ক্লাসের বিষয়েও তারা আর কোনো ধরনের আগ্রহ দেখাচ্ছে না। করোনার বিস্তার ঠেকাতে গত ১৭ মার্চ থেকে বন্ধ রয়েছে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এরপর দফায় দফায় বাড়ানো হয়েছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটিও। সর্বশেষ ঘোষণা অনুযায়ী আগামী ৩০ জানুয়ারি পর্যন্ত ছুটি নির্ধারিত আছে। শিক্ষায় গতি ফিরিয়ে আনতে সম্প্রতি এক সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি আগামী ফেব্রুয়ারিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার আভাস দিয়েছেন। এ ছাড়া চলতি বছরের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা পিছিয়ে জুন মাসে এবং এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা জুলাই-আগস্ট মাসে নেওয়ার পরিকল্পনা করেছে সরকার। তবে এর আগে এসএসসি ও এইচএসসি স্তরের শিক্ষার্থীদের সিলেবাস ‘পুনর্বিন্যস্ত’ করে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিল মাস এবং এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের ফেব্রুয়ারি থেকে মে মাস পর্যস্ত স্কুল-কলেজে নিয়ে ক্লাস করানোর পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী। করোনা সংক্রমণের আগে প্রতি বছর এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা ১ ফেব্রুয়ারি এবং এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা ১ এপ্রিল থেকে অনুষ্ঠিত হয়ে আসছিল। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ছাত্র-ছাত্রীদের পড়াশোনায় ফিরিয়ে আনার দাবি অভিভাবকদেরও। কারণ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি কোচিং সেন্টারগুলোও করোনার প্রকোপে বন্ধ থাকায় বৃহৎ এ শিক্ষার্থীদের বাড়িতে পড়াশোনাই ছিল বড় ভরসা। কিন্তু দীর্ঘদিন স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ থাকায় বাড়ির পাঠেও মন বসেনি শিক্ষার্থীদের। স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ হওয়ার পর প্রথমেই হোঁচট খেয়েছে এসএসসি ও সমমানের ফলপ্রার্থীরা। নির্ধারিত সময়ের প্রায় এক মাস পরে তাদের ফল প্রকাশ করা হয়। এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা বাতিল করে সরকার অটোপাসের

ঘোষণা দিলেও এ পরীক্ষার ফল এখনো প্রকাশ করতে পারেনি সরকার। এখনো ফল প্রকাশ না হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি প্রক্রিয়াও আটকে আছে। নতুন শিক্ষাবর্ষ সম্পর্কে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতরের (মাউশি) মহাপরিচালক অধ্যাপক ড. সৈয়দ মো. গোলাম ফারুক বলেন, ছাত্র-ছাত্রীরা নতুন বই হাতে পেয়েছে। বিভিন্ন শ্রেণিতে ভর্তি কার্যক্রম চলছে। খুব শিগগিরই সংসদ বাংলাদেশ টেলিভিশনসহ অনলাইনে নতুন বর্ষের ক্লাস শুরু হবে। মহাপরিচালক আরও বলেন, ফেব্রুয়ারির শুরু থেকেই মাধ্যমিক শ্রেণির শিক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট দেওয়া হবে।

শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকরা বলছেন, ১১ মাসের বেশি সময় ধরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় ছাত্র-ছাত্রীদের সঙ্গে বইয়ের দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছে। সবশেষে মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট দিয়ে মূল্যায়নের চেষ্টা করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতর-মাউশি। এ ছাড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় নতুন বছরে এসেও ফের অ্যাসাইনমেন্ট করতে হবে ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের। নতুন শিক্ষাবর্ষে আবারও অ্যাসাইনমেন্টের খবর শুনে শিক্ষার্থীদের মধ্যে আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। কারণ গত বছর কোনো ধরনের প্রস্তুতি ছাড়াই নির্দিষ্ট সিলেবাসের ওপর প্রতি সপ্তাহে শিক্ষার্থীদের যে অ্যাসাইনমেন্ট জমা দিতে হয়েছে, সেটি তাদের জন্য ছিল প্রচ- চাপের। অ্যাসাইনমেন্টে অনেক প্রশ্নের উত্তর শিক্ষার্থীরা বুঝতেই পারেনি। জানা গেছে, জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) নির্ধারিত সিলেবাসের আওতায় ছাত্র-ছাত্রীদের শিখন মূল্যায়নের জন্য নতুন অ্যাসাইনমেন্ট প্রণয়ন করেছে। আগামী ১২ এপ্রিল পর্যন্ত এ সিলেবাস নির্ধারণ করে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতরের (মাউশি) মহাপরিচালক অধ্যাপক সৈয়দ মো. গোলাম ফারুকের কাছে পাঠিয়েছে এনসিটিবি। জানা গেছে- বাংলা, ইরেজি, গণিত, বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়, বিজ্ঞান, কৃষিশিক্ষা ও গার্হস্থ্য বিজ্ঞান এই সাতটি বিষয়ের প্রণীত সিলেবাস ও অ্যাসাইনমেন্টের হার্ড কপি ও সফট কপি মাউশিতে পাঠিয়েছে এনসিটিবি। রূপনগর মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী সাবিরিদ জামান জানায়, আমরা তো এখনো নতুন বছরের সিলেবাসই পায়নি। কোনো ক্লাসও শুরু হয়নি। এখন আবার কীসের ভিত্তিতে এই অ্যাসাইনমেন্ট হবে তাও জানি না।

স্কুল, ক্লাস, সিলেবাস, অ্যাসাইনমেন্ট নিয়েই যে শুধু প্রশ্ন এমন নয়। রয়েছে আরও অনেক প্রশ্ন। রাজধানীর নামকরা স্কুল কলেজগুলোর যেগুলোর বেতন বেশি, সেসব অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের গত বছরের বেতন পরিশোধ করেনি অনেক অভিভাবক। পুনর্ভর্তিতে টাকা নেওয়া যাবে না- সরকারের ঘোষণা থাকার পরও কিছু কিছু স্কুলে ভর্তির জন্য টাকা নেওয়ার অভিযোগ ওঠেছে। ফলে বেতন পরিশোধ ও ভর্তি নিয়েও অনিশ্চয়তায় রয়েছেন অনেক অভিভাবক। অনেকেই আবার শিক্ষার্থীদের অন্য স্কুলে নিয়ে যাচ্ছেন।

মনিপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজের অভিভাবক ফোরাম নামে একটি অনলাইন গ্রুপে মহিউদ্দিন খান মিলন নামে একজন স্ট্যাটাস দিয়েছেন, ‘মনিপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজের পুনর্ভর্তি ফি ৫ হাজার ৩০০ টাকা সম্পূর্ণ অযৌক্তিক। সার্বিক বিবেচনায় বর্তমানে পুনর্ভর্তির টাকা না দেওয়াই শ্রেয়।’ রুমা তালুকদার নামে এক অভিভাবক ১৩ জানুয়ারি একটি স্ট্যাটাসে লিখেছেন, ‘আমার ছেলের আজ ভর্তির তারিখ ছিল, আমি ভর্তি করায়নি, করতেও চাই না। সঠিক সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় রইলাম।...’ একই গ্রুপে অনেক অভিভাবক স্ট্যাটাস দিয়ে জানতে চাইছেন, তাদের বেতন ও ভর্তি ফি কমানো হবে কি-না। এখন তারা কী করবেন।

এ বিষয়ে মনিপুর উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজের প্রতিষ্ঠাতা শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল মজুমদার এমপি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, গত বছরের শিক্ষার্থীদের বেতন-ভাতা বাবদ তার স্কুলে প্রায় ১০ কোটি টাকা মওকুফ করা হয়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির অধ্যক্ষ ফরহাদ হোসেন বলেন, সরকার যে সাত ধরনের ফি বাদ দিতে বলেছে, সেগুলো বাদ দিয়ে পুনর্ভর্তির জন্য টিউশন ফি ৫ হাজার ৩০০ টাকা (মাধ্যমিক শ্রেণির) নির্ধারণ করা হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
টিকটক অ্যাকাউন্ট বন্ধ না করায় মেয়েকে খুন
টিকটক অ্যাকাউন্ট বন্ধ না করায় মেয়েকে খুন
শেরপুর সীমান্তে ১০ জনকে পুশইন
শেরপুর সীমান্তে ১০ জনকে পুশইন
রাজধানীতে গ্যাস বিস্ফোরণে একই পরিবারের দগ্ধ ৫
রাজধানীতে গ্যাস বিস্ফোরণে একই পরিবারের দগ্ধ ৫
আট মাস পর ভারত থেকে এলো কাঁচা মরিচ
আট মাস পর ভারত থেকে এলো কাঁচা মরিচ
দুই বাসের চাপায় প্রাণ গেল জাবি শিক্ষার্থীর বাবার
দুই বাসের চাপায় প্রাণ গেল জাবি শিক্ষার্থীর বাবার
বগুড়া ও সিরাজগঞ্জে তীব্র ভাঙন আতঙ্ক
বগুড়া ও সিরাজগঞ্জে তীব্র ভাঙন আতঙ্ক
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ২০ কিলোমিটার যানজট
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ২০ কিলোমিটার যানজট
বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা
বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা
সর্বশেষ খবর
অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির
অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির

৫১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা
সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা

৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

৫৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!

পরিবেশ ও জীবন

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ