শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

অনলাইনেই চলছে বাজেট প্রণয়ন

আকার হতে পারে ৫ লাখ ৯২ হাজার ৫৬৫ কোটি, অগ্রাধিকার করোনা মোকাবিলা ও স্বাস্থ্য খাতের সুরক্ষায়। অর্থনীতির গতি স্বাভাবিক রাখতে কর্মসংস্থানের জন্য পৃথক কর্মসূচি
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
অনলাইনেই চলছে বাজেট প্রণয়ন

বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাস সংক্রমণের বছর পেরিয়ে গেলেও সংক্রমণ মোটেই কমেনি। দেশে দেশে চলছে মৃত্যুর মিছিল। বাংলাদেশেও প্রতিদিনই সংক্রমণ ও মৃত্যু বাড়ছে সমান তালে। ভাইরাসের বিস্তার রোধে জনজীবনে বিধিনিষেধ আরোপসহ নানা কর্মসূচি নিলেও কাজে আসছে না কোনোটাই। এরই মধ্যে শুরু হয়েছে আগামী ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেট প্রণয়নের কাজ। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) প্রাক-বাজেট আলোচনাগুলোও চলছে অনলাইন প্ল্যাটফরমে। অর্থ বিভাগ ও পরিকল্পনা কমিশনসহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোও ই-ফাইলিংয়ের মাধ্যমে নিজেদের চাহিদাপত্র জমা দিচ্ছে। অর্থ বিভাগ থেকে ই-ফাইলিংয়ের মাধ্যমে মতামত, সুপারিশসহ অন্য সব ধরনের বাজেটীয় কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। বাজেট প্রণয়ন ও দৈনন্দিন সব কাজকর্ম অনলাইনেই সম্পাদন করছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। অর্থ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে এসব তথ্য। অর্থ বিভাগ সূত্র জানায়, এবারের বাজেটে করোনা মোকাবিলা ও স্বাস্থ্য খাতের সুরক্ষাকে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। অর্থনীতির গতি স্বাভাবিক রাখতে কর্মসংস্থানের জন্য থাকবে পৃথক কর্মসূচি। কৃষি ও শিল্প খাতের জন্য কর্মসূচি থাকবে উৎপাদন সচল রাখতে। আসছে বাজেটের আকার হতে পারে ৫ লাখ ৯২ হাজার ৫৬৫ কোটি টাকা। করোনা মোকাবিলায় চলতি বাজেটে ১০ হাজার কোটি টাকা রাখা হয়েছে। এর মধ্যে মার্চ পর্যন্ত খরচ হয়েছে আড়াই হাজার কোটি টাকা। বাকি সাড়ে ৭ হাজার কোটি টাকা আগামী বাজেটে এ খাতের জন্য বরাদ্দ রাখা হতে পারে বলে জানা গেছে।

এ ব্যাপারে অর্থনীতিবিদ ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ড. হোসেন জিল্লুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমাদের সম্পদ সীমিত। কিন্তু ব্যয়ের তালিকা অনেক লম্বা। করোনা মহামারী অনেকাংশে আমাদের ব্যয় আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। এ ছাড়া করোনার আঘাতে অর্থনীতি বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। ফলে রাজস্ব আয়ও কাক্সিক্ষত হচ্ছে না। তাই ঘাটতি বাজেট দিতে হয়। আর ঘাটতি অর্থায়নে যেসব রাস্তা রয়েছে সেগুলোও সীমিত।’ তিনি বলেন, ঘাটতি অর্থায়নে দেশীয় ও বিদেশি উৎস ভরসা। বিদেশি উৎস থেকে অর্থায়ন করলে বেসরকারি খাতের বিনিয়োগের প্রবাহ ঠিক থাকে। আর দেশীয় মানেই ব্যাংক, সঞ্চয়পত্র। ব্যাংক থেকে অনেক বেশি অর্থ নিলে বেসরকারি খাতের বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হয়। এ জন্য সরকারের উচিত হবে বাজেটে কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও বিনিয়োগবান্ধব কর্মসূচিকে প্রাধান্য দেওয়া।

সূত্র জানায়, করোনা মহামারীর আঘাতে বিপর্যস্ত অর্থনীতিকে টেনে তুলতে চলতি ২০২০-২১ অর্থবছরের জন্য ‘অর্থনীতি পুনরুদ্ধারমূলক’ বাজেট দিয়েছিলেন অর্থমন্ত্রী। মনে করা হয়েছিল অর্থবছর শেষ হওয়ার আগেই কেটে যাবে করোনা মহামারী। এ ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞদের সেই ধারণা আর সরকারের কোনো প্রক্ষেপণই কাজে আসেনি। বরং দিন দিন করোনার ভয়াবহতা বেড়েই চলছে সারা বিশ্বে। সাধারণত প্রতি বছর জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারিতে নতুন বাজেট প্রণয়নের                  প্রস্তুতি শুরু করে সরকার। এর অংশ হিসেবে অর্থ বিভাগ, এনবিআর, পরিকল্পনা কমিশন মিলে ত্রিপক্ষীয় সভা করে মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলোর চাহিদাপত্রের পরিপ্রেক্ষিতে বাজেট বরাদ্দের বিষয়ে খসড়া প্রণয়ন করে। কিন্তু করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে দেশের অর্থনীতিকে চাঙা রাখতে এ বছর তা ডিসেম্বর থেকেই শুরু করেছে অর্থ বিভাগ। সে আলোকে বিভিন্ন দফতর, বিভাগ ও মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সমন্বয়ও করা হচ্ছে বলে জানা গেছে।

সূত্র জানায়, বাজেট প্রণয়ন প্রস্তুতির খসড়া অনুযায়ী আগামী ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেটের আকার হতে পারে ৫ লাখ ৯২ হাজার ৫৬৫ কোটি টাকা। বিশাল এই ব্যয়ের বাজেটের খসড়া রূপরেখায় মোট আয়ের পরিকল্পনা হচ্ছে ৩ লাখ ৮৫ হাজার কোটি টাকা, যা হবে জিডিপির ১০ দশমিক ৮ শতাংশ। যদিও অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে হলে সেটি হওয়ার কথা ৪ লাখ ৪ হাজার কোটি টাকা। করোনার কারণে রাজস্ব আয় অবশ্য কমিয়ে ধরছে এনবিআর। একইভাবে আসছে বাজেটে মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধির টার্গেটও কমিয়ে ৭ দশমিক ৭ ধরা হচ্ছে। বিশাল আকারের এ বাজেটে ঘাটতির পরিমাণ ছাড়িয়ে যাবে ২ লাখ কোটি টাকা।

এদিকে করোনাভাইরাস পরিস্থিতি মোকাবিলায় অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত ১ লাখ ২১ হাজার কোটি টাকার প্রণোদনা প্যাকেজগুলো বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এবারের বাজেটেও থাকবে এ ধরনের বাড়তি কর্মসূচি। এ ছাড়া ইতিমধ্যে করোনা মহামারীর প্রভাব মোকাবিলায় দেশের কুটির, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প খাতে গতির সঞ্চার, গ্রামীণ প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন এবং অতিদরিদ্র বয়স্ক ও বিধবাদের জন্য সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি সম্প্রসারণের লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী নতুন দুটি প্রণোদনা কর্মসূচি অনুমোদন করেছেন। যদিও ওই দুটি প্যাকেজের প্রায় অর্ধেক অর্থই এখানো বিতরণ করতে পারেনি সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো। সূত্র জানায়, সরকার মনে করে গত বছর শুরু হওয়া করোনা মহামারীতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়া অর্থনীতি এখনো শতভাগ স্বাভাবিক হয়নি। এর ফলে আগামী ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেটে জিডিপি প্রবৃদ্ধি কমিয়ে ৭ দশমিক ৭ শতাংশ ধরা হচ্ছে। চলতি বছরের টার্গেট রয়েছে ৮ দশমিক ২ শতাংশ। অবশ্য সরকার মনে করছে, চলতি অর্থবছর শেষে ৮ দশমিক ২ শতাংশ প্রবৃদ্ধিই অর্জিত হবে। যদিও এর সঙ্গে একমত হয়নি বিশ্বব্যাংক, আইএমএফসহ কোনো উন্নয়ন সহযোগী সংস্থাই। করোনাভাইরাসের অচলাবস্থার কারণে গত অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছে ৫ দশমিক ২ শতাংশ। অবশ্য ডিসেম্বর ২০২০ সময়ে বিশ্বের প্রায় সব দেশই জিডিপিতে নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। এমনকি দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশই সর্বোচ্চ প্রবৃদ্ধি পেয়েছে করোনা মহামারী সত্ত্বেও।

এদিকে অর্থ বিভাগের খসড়া হিসাব অনুযায়ী, চলতি ২০২০-২১ অর্থবছরের শুরুতে করোনার প্রথম ধাক্কা সামলে গতি ফিরে পেয়েছিল অর্থনীতি। কয়েক মাস ধরে আমদানি-রপ্তানি বেড়েছে, স্থানীয় উৎপাদন ও সরবরাহেও ফিরেছে গতি। ফলে রাজস্ব আদায়ও বেড়েছে। রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ৪৩ হাজার কোটি টাকা ঘাটতি থাকলেও বেড়েছে আহরণ ও প্রবৃদ্ধি। চলতি অর্থবছরের ফেব্রুয়ারিতে গত অর্থবছরের ফেব্রুয়ারির তুলনায় প্রায় ২ হাজার কোটি টাকা বেশি রাজস্ব আহরণ করে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এ ক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক ১৮ শতাংশ। আর অর্থবছরের আট মাসে (জুলাই-ফেব্রুয়ারি) গত অর্থবছরের তুলনায় সাড়ে ৭ হাজার কোটি টাকারও বেশি আহরণ হয়েছে। প্রবৃদ্ধি দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ১৭ শতাংশ। এনবিআরের হিসাবমতে, জুলাই-ফেব্রুয়ারি সময়ে ১ লাখ ৯৬ হাজার ১৪৭ কোটি টাকার লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে রাজস্ব এসেছে ১ লাখ ৫১ হাজার ৪৭২ কোটি টাকা। সামগ্রিক লক্ষ্যমাত্রা থেকে রাজস্ব আহরণের ঘাটতি ৪৪ হাজার ৬৭৫ কোটি টাকা। সূত্র জানায়, আগামী বাজেটে যেসব খাত থেকে রাজস্ব আদায় করার পরিকল্পনা হচ্ছে, তাতে নতুন কোনো খাত নেই। আবার নতুন করে বিপুলসংখ্যক মানুষকে করের আওতায় আনতেও এক ধরনের অন্তরায় হয়ে দাঁড়িয়েছে করোনাভাইরাস মহামারী। কেননা করোনাভাইরাসের অচলাবস্থার কারণে দেশের প্রায় সব শ্রেণির মানুষের আয় কমে গেছে। ফলে চলতি অর্থবছরের মধ্যে বা আগামী কয়েক বছরে নতুন করে যাদের করের আওতায় আনার পরিকল্পনা হয়েছিল, সে বিষয়টিও পুনর্বিবেচনা করা হচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
সর্বশেষ খবর
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক
চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক

২০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি

২৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে কমনওয়েলথ মহাসচিব
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে কমনওয়েলথ মহাসচিব

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান
মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান

৩৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা