শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৯ মে, ২০২১ আপডেট:

রক্তমাখা রুমাল খুলে দেয় খুনের রহস্য

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
রক্তমাখা রুমাল খুলে দেয় খুনের রহস্য

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের তিন তলার বারান্দার এক কোনে পড়ে আছে আড়াই বছরের ফুটফুটে একটি মেয়ে শিশুর লাশ। লাশ ঘিরে মানুষের জটলা। লাশের সংবাদ ছড়িয়ে পড়েছে হাসপাতালজুড়ে। ছুটে এসেছেন হাসপাতালের পরিচালক। আসে পুলিশ। কিন্তু শিশুটির কোনো দাবিদার নেই। কোথা থেকে এলো শিশুটি, কে-ই বা তাকে হত্যা করল? এমন সব প্রশ্নের জবাব কারও জানা নেই। লাশের পাশেই পড়ে আছে রক্তমাখা একটি সাদা রুমাল। শিশুটির নাক দিয়েও ঝরছিল রক্ত। বেশ কিছু সময় পর হঠাৎ এক মহিলা চিৎকার করতে করতে ছুটে যাচ্ছে জটলার কাছে। মেয়েটিকে বুকে জড়িয়ে ধরেই গগনবিদারি কান্না। তার কান্না দেখে সেখানে উপস্থিত কেউ চোখের পানি ধরে রাখতে পারেনি। সবাই মহিলাটিকে সান্ত¡না দেওয়ার চেষ্টা করছিল। কিন্তু মহিলার আহাজারি থামানো যাচ্ছে না। ২০১২ সালের ৩ জানুয়ারির ঘটনা এটি। শিশুটির নাম ইশরাত জাহান রিয়া। বাবা নুরুল ইসলাম। মা রোজিনা আক্তার। তারা ঢাকার হাজারীবাগের ৩২ নম্বর বাটানগরের বাসিন্দা। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মতো একটি সুরক্ষিত ভবনে এভাবে একটি শিশু খুন হবে, তা যেন মাথাতেই ঢুকছিল না গোয়েন্দাদের। দুই গোয়েন্দা কর্মকর্তা নিজেদের মধ্যে আলাপ করছিলেন। তারা শিশুটির মাকে জিজ্ঞেস করছিলেন কীভাবে ঘটল ঘটনাটি। রোজিনা বলেন, সকাল ১০টার দিকে তিনি হাসপাতালের গাইনি বহির্বিভাগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে আসেন। বাচ্চাটিকে বাইরে রেখে তিনি চিকিৎসকের কক্ষে ঢোকেন। তিনি বাইরে এসে দেখেন বাচ্চা নেই।’ গোয়েন্দারা কিছুতেই কিছু বুঝে উঠতে পারছেন না। এটা কি শিশুচোরের সিন্ডিকেটের কাজ, নাকি অন্য কারও। গোয়েন্দা কর্মকর্তা এসব ভাবতে ভাবতে নিজ দফতরে ফিরে গেলেন। ঘটনাস্থল থেকে একটি রক্তমাখা রুমাল আলামত হিসেবে জব্দ করা হয়। সেই রুমালটি রিয়ার বাবা নুরুল ইসলামকে দেখানো হলে রুমালটি আগে দেখেছে বলে জানায়। রুমালটি রিয়ার মায়ের কাছে দেখেছে বলে পুলিশকে জানায়। পুলিশের সন্দেহের তীর এখন রিয়ার মায়ের দিকে। গোয়েন্দা কর্মকর্তা ঘটনার পর থেকে অতি উৎসাহী রোজিনা আক্তারের কিছু বিষয়ও খটকা লাগে। বিশেষ করে সে তার স্বামীকে মামলা করতে নিষেধ করতে থাকে। এতে তার ওপর সন্দেহ হয়। এরপর তার মোবাইল ফোনের কললিস্ট সংগ্রহ করে সন্দেহভাজন ছয়জনকে চিহ্নিত করা হয়। পরে তাদের মোবাইল ফোনের কলরেকর্ড পরীক্ষা করতে পাঠানো হয়। কললিস্টে দেখা যায়, সুলতান নামে এক লোকের সঙ্গে রোজিনার নিয়মিত দীর্ঘক্ষণ ফোনে কথা হতো। ঘটনার দিনও রিয়া নিখোঁজ হওয়ার আগ পর্যন্ত বেশ কয়েকবার তাদের মধ্যে কথা হয়েছে। কিন্তু তারপর দুজনের মধ্যে আর কোনো যোগাযোগ হয়নি। পরে কৌশলে রোজিনাকে ডিবিতে নিয়ে আসা হয়। গোয়েন্দারা জিজ্ঞাসা করে, সুলতান কে? আমি চিনি না, বলে রোজিনা। এরপর গোয়েন্দা কর্মকর্তা বলতে শুরু করেন- কী দরকার ছিল, কোলের শিশুটিকে হত্যা করা। কেন এ কাজ করতে গেলেন! কত জায়গায় না আপনারা ঘুরেছেন। প্রেমে মশগুল ছিলেন। নিজের সন্তানও সন্তান মনে হয়নি? এসব কথা শুনে রোজিনা হাউমাউ করে কাঁদতে শুরু করেন। বলেন, আমার এখন খুব খারাপ লাগছে। বুঝতে পারিনি। কী বুঝতে পারেননি? জানতে চায় গোয়েন্দা কর্মকর্তা। জবাবে রোজিনা বলেন, রিয়াকে খুনের বিষয়টা। আর প্রশ্ন করেননি না গোয়েন্দা কর্মকর্তা। পুরো বিষয়টি তার কাছে এখন পরিষ্কার। খুনের পেছনে রয়েছে নিষিদ্ধ গল্প। যে কারণে তারা খুনের মতো ঘটনা ঘটাল, তাতে কোনো লাভই তাদের হলো না। তারা এখন চার দেয়ালে বন্দী।

স্বামী-সন্তানের আড়ালে মিলিত হতো প্রেমিক সুলতানের সঙ্গে রোজিনা। এক দিন দুই দিন নয়, এভাবে বছর যায়। কাজের সময় স্বামী বাইরে থাকেন। দুই সন্তানের একজন বড় হয়েছে। অন্যজন ছোট। বিয়ে করে ঘর ছাড়বে রোজিনা। বড় সন্তানকে রেখে যেতে পারলেও ছোটটিকে কোথায় রাখবে? প্রেমিক সুলতান তাকে জানিয়ে দিয়েছে, সন্তান নিয়ে বিয়ে করবে না রোজিনাকে। কী করা যায়। শেষ পর্যন্ত প্রেমিককে পেতে কন্যাকে হত্যা করে রোজিনা। এ জন্য তিন বছরের শিশু রিয়াকে পাষন্ড মা আর তার প্রেমিক মিলে পরিকল্পনা আঁটে। প্রেমিক সুলতান মাহমুদকে নিয়ে রোজিনা তার মেয়েকে হত্যার পরিকল্পনা নিতে থাকে বেশ কিছু দিন আগে থেকেই। কোথায় খুন করা হবে, এমন নিরাপদ স্থান খুঁজতে চলে যায় পুরো দিন। অবশেষে হত্যাকান্ড ঘটানোর সম্ভাব্য স্থান একদিন পরিদর্শন করে আসেন তারা। পরদিন পূর্ব নির্ধারিত স্থানে গিয়ে খুন করে রিয়াকে। এসব শুনে রোজিনাকে নিয়ে সুলতানকে ধরে আনার অভিযান শুরু করে গোয়েন্দারা। গভীর রাতে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার পাগলা দেলপাড়ায় পৌঁছে গোয়েন্দারা। সুলতানকে গ্রেফতার করা হয়। সুলতান সেখানে তার বড় ভাই লিটনের কাছে পালিয়ে ছিল। গ্রেফতারের পর লিটন জানায়, তার গ্রামের বাড়ি মুন্সীগঞ্জ জেলায়। বাবা মৃত আবদুল লতিফ বিশ্বাস। তিনি হাজারীবাগ এলাকায় ছোটখাটো প্লাস্টিকের ব্যবসা করতেন। বসবাস করতেন হাজারীবাগের বাড্ডানগর এলাকায়। পাশের ৩২ বাড্ডানগর এলাকায় রোজিনারা থাকতেন। রোজিনা তাবলিগ জামায়াতের সঙ্গে যুক্ত। এই সূত্রে এলাকায় এক ভাবির সঙ্গে রোজিনার সুসম্পর্ক ছিল। পরে ওই ভাবির মাধ্যমে তার সঙ্গে পরিচয়। গোয়েন্দা পুলিশের জেরায় সুলতান পুলিশকে বলেন, পরিচয়ের পর থেকে আমাদের অনৈতিক সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এ সময়ে রোজিনা তার স্বামীর চোখকে ফাঁকি দিয়ে চলে আসতেন। আমরা সাভার, বোটানিক্যাল গার্ডেন, শিশুপার্ক এবং মুন্সীগঞ্জসহ বিভিন্ন স্থানে ঘুরতে গিয়েছি। মুন্সীগঞ্জে আপত্তিকর অবস্থায় ধরাও পড়েছিলাম। রোজিনা মাঝে-মধ্যেই আমার মেসে চলে আসত। বিষয়টিকে ভালো চোখে দেখেননি মেসের অন্য সদস্যরা। এক সময় ঘর বাঁধার স্বপ্নও তৈরি হয়। রোজিনা আমাকে প্রায়ই বিয়ের জন্য চাপ দেয়। আমি ওকে বলি, কোনোভাবেই সম্ভব নয়। আমি অবিবাহিত ছেলে। সন্তানসহ কোনো নারীকে বিয়ে করা সম্ভব নয়। তখন রোজিনা আমাকে বলে, সন্তান ছাড়া আসলে কি বিয়ে করবা? আমি ওকে বলি হুম, করব। রোজিনা তার ছোট মেয়েকে ঝামেলা মনে করত। সেই বলে, ওকে মেরে ফেললে সব ঝামেলাই শেষ হয়ে গেল। এরপর, আমি আর তুমি। ওর এমন কথাতে আমি রাজি হই। একপর্যায়ে হত্যার পরিকল্পনা করি। এ পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আলট্রাসনোগ্রাম করতে গিয়ে হত্যার ছক আঁকি। কোথায় হত্যা করা হবে? হত্যার পর লাশ কোথায় রাখা হবে? এসবই রোজিনা আমাকে দেখিয়ে দেয়। ঢাকা মেডিকেলের বহির্বিভাগে এসে স্বাস্থ্য পরীক্ষার নাম করে টিকিট কেটে মেয়েকে বাইরে রেখে রোজিনা ডাক্তারের রুমে যায়। এ সময় আমি রিয়াকে নিউক্লিয়ার বিল্ডিংয়ের তৃতীয় তলার সিঁড়িতে নিয়ে রুমাল দিয়ে মুখ চেপে শ্বাসরোধ করে হত্যা করি। এরপর লাশ সিঁড়ির ওপর ফেলে চলে যাই।’

এই বিভাগের আরও খবর
এলডিসি মূল্যায়নে ঢাকায় জাতিসংঘ মিশন
এলডিসি মূল্যায়নে ঢাকায় জাতিসংঘ মিশন
রাজনাথ সিংয়ের মন্তব্য কূটনৈতিক শিষ্টাচার পরিপন্থি
রাজনাথ সিংয়ের মন্তব্য কূটনৈতিক শিষ্টাচার পরিপন্থি
ঢাকা ও আইডিয়াল কলেজ শিক্ষার্থীদের শান্তিচুক্তি
ঢাকা ও আইডিয়াল কলেজ শিক্ষার্থীদের শান্তিচুক্তি
পদ্মার চরে অপারেশন ফার্স্ট লাইট, ৫৮ জন গ্রেপ্তার
পদ্মার চরে অপারেশন ফার্স্ট লাইট, ৫৮ জন গ্রেপ্তার
সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৬ ডিগ্রির ঘরে কমতে পারে আরও
সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৬ ডিগ্রির ঘরে কমতে পারে আরও
গেলেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন, অনশন ভাঙলেন তারেক
গেলেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন, অনশন ভাঙলেন তারেক
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
শাপলা তুলতে গিয়ে চার স্কুল শিক্ষার্থীর মৃত্যু
শাপলা তুলতে গিয়ে চার স্কুল শিক্ষার্থীর মৃত্যু
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
ডিবি পরিচয়ে ৩৫ লাখ টাকা ছিনতাই
ডিবি পরিচয়ে ৩৫ লাখ টাকা ছিনতাই
১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা
১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা
ঘুমন্ত যুবককে পিটিয়ে হত্যা
ঘুমন্ত যুবককে পিটিয়ে হত্যা
সর্বশেষ খবর
গাইবান্ধায় কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
গাইবান্ধায় কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ
বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে বিনামূল্যে ‘প্রিমিয়াম এআই’
ভারতে বিনামূল্যে ‘প্রিমিয়াম এআই’

৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আশুলিয়ায় ছিনতাইকারী চক্রের ৬ সদস্য গ্রেফতার
আশুলিয়ায় ছিনতাইকারী চক্রের ৬ সদস্য গ্রেফতার

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সয়াবিন তেলের দাম বাড়ানোর সুপারিশ
সয়াবিন তেলের দাম বাড়ানোর সুপারিশ

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘আমার সোনার বাংলা’ আমাদের গান: নচিকেতা
‘আমার সোনার বাংলা’ আমাদের গান: নচিকেতা

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকায় ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় সন্দেহভাজন যুবক গ্রেফতার
ঢাকায় ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় সন্দেহভাজন যুবক গ্রেফতার

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

নিখোঁজের ৪ দিন পর বিলে মিলল শিশু আনাছের লাশ, দম্পত্তি আটক
নিখোঁজের ৪ দিন পর বিলে মিলল শিশু আনাছের লাশ, দম্পত্তি আটক

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের মধ্যে ডিজিটাল হাইজিন বিষয়ে সচেতনতা
শেরপুরে মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের মধ্যে ডিজিটাল হাইজিন বিষয়ে সচেতনতা

২২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মালয়েশিয়া পাচারকালে তিন রোহিঙ্গা শরণার্থী উদ্ধার
মালয়েশিয়া পাচারকালে তিন রোহিঙ্গা শরণার্থী উদ্ধার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর অধিকার নিশ্চিতের দাবি
গাইবান্ধায় প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর অধিকার নিশ্চিতের দাবি

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় সেনা পাঠাবে না আরব আমিরাত
গাজায় সেনা পাঠাবে না আরব আমিরাত

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৭৯
ডেঙ্গুতে ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৭৯

৩১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গতবারের চেয়ে বেশি ম্যাচ জিততে চাই: শান্ত
গতবারের চেয়ে বেশি ম্যাচ জিততে চাই: শান্ত

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুরারোগ্য রোগে আক্রান্তদের হজের অনুমতি দেবে না সৌদি সরকার : ধর্ম মন্ত্রণালয়
দুরারোগ্য রোগে আক্রান্তদের হজের অনুমতি দেবে না সৌদি সরকার : ধর্ম মন্ত্রণালয়

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

'ইরানকে অস্থিতিশীল ও বিশ্বমঞ্চে  দুর্বল করে দেবে খরা'
'ইরানকে অস্থিতিশীল ও বিশ্বমঞ্চে  দুর্বল করে দেবে খরা'

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৪ ও গাজীপুরে ৫ সংসদীয় আসনই থাকবে: হাইকোর্ট
বাগেরহাটে ৪ ও গাজীপুরে ৫ সংসদীয় আসনই থাকবে: হাইকোর্ট

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নাগরিক সেবা প্লাটফর্মে যুক্ত হলো ডিএনসিসি
নাগরিক সেবা প্লাটফর্মে যুক্ত হলো ডিএনসিসি

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইতিহাসে প্রথম: কার্বন শোষণ নয় ছাড়ছে গাছ, বিজ্ঞানীদের নতুন উদ্বেগ
ইতিহাসে প্রথম: কার্বন শোষণ নয় ছাড়ছে গাছ, বিজ্ঞানীদের নতুন উদ্বেগ

৩৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

কর্মবিরতিতে কোটালীপাড়ায় ১৮৭ বিদ্যালয়ে ক্লাস হয়নি
কর্মবিরতিতে কোটালীপাড়ায় ১৮৭ বিদ্যালয়ে ক্লাস হয়নি

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেস্ট নেতৃত্বে ফেরার কারণ জানালেন শান্ত
টেস্ট নেতৃত্বে ফেরার কারণ জানালেন শান্ত

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাতে স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছেন তারেক রহমান
রাতে স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছেন তারেক রহমান

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

শরীয়তপুরে আইনজীবী সমিতিসহ দু’টি স্থানে বোমা হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
শরীয়তপুরে আইনজীবী সমিতিসহ দু’টি স্থানে বোমা হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় বসুন্ধরা শুভসংঘের ভেজালবিরোধী মানববন্ধন
ভালুকায় বসুন্ধরা শুভসংঘের ভেজালবিরোধী মানববন্ধন

৫১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

চট্টগ্রামে ১০ বছরের সাজাপ্রাপ্ত ২ আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে ১০ বছরের সাজাপ্রাপ্ত ২ আসামি গ্রেপ্তার

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পারমাণবিক জ্বালানি উৎপাদনে চীনের নতুন ইতিহাস
পারমাণবিক জ্বালানি উৎপাদনে চীনের নতুন ইতিহাস

৫৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

তুষারঝড়ের মাঝেই রুদ্ধশ্বাস ফাইনাল, কপাল পুড়ল সমিতদের
তুষারঝড়ের মাঝেই রুদ্ধশ্বাস ফাইনাল, কপাল পুড়ল সমিতদের

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডিএমপির ৫ এডিসিকে বদলি
ডিএমপির ৫ এডিসিকে বদলি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ কোটির অবৈধ সম্পদ : বেনজীরের বিরুদ্ধে চার্জশিটের অনুমোদন দুদকের
১১ কোটির অবৈধ সম্পদ : বেনজীরের বিরুদ্ধে চার্জশিটের অনুমোদন দুদকের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল
মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে দুই বাসে আগুন
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়
পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ
হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি
আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার
১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে
প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ
হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’
কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে
তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে
মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে হবে মীমাংসা
কীভাবে হবে মীমাংসা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত
আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার

সম্পাদকীয়

বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট
বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

তৃণমূলে চাঙা বিএনপি
তৃণমূলে চাঙা বিএনপি

নগর জীবন

পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি
পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩
বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নকল বিতর্কে শাকিব খান
নকল বিতর্কে শাকিব খান

শোবিজ

ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

কেন পালালেন তেজস্বী
কেন পালালেন তেজস্বী

শোবিজ

‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার
‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা
১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা
ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ
সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ

নগর জীবন

বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি
বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় তাহসান
আলোচনায় তাহসান

শোবিজ

ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন
ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন

পূর্ব-পশ্চিম

আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ
আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ

শোবিজ

গেলেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন, অনশন ভাঙলেন তারেক
গেলেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন, অনশন ভাঙলেন তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা
তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা

মাঠে ময়দানে

তামার পদক জিতলেন মারজিয়া
তামার পদক জিতলেন মারজিয়া

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার
নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়
স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে

প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা
প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা

শোবিজ