শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৯ মে, ২০২১ আপডেট:

রক্তমাখা রুমাল খুলে দেয় খুনের রহস্য

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
রক্তমাখা রুমাল খুলে দেয় খুনের রহস্য

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের তিন তলার বারান্দার এক কোনে পড়ে আছে আড়াই বছরের ফুটফুটে একটি মেয়ে শিশুর লাশ। লাশ ঘিরে মানুষের জটলা। লাশের সংবাদ ছড়িয়ে পড়েছে হাসপাতালজুড়ে। ছুটে এসেছেন হাসপাতালের পরিচালক। আসে পুলিশ। কিন্তু শিশুটির কোনো দাবিদার নেই। কোথা থেকে এলো শিশুটি, কে-ই বা তাকে হত্যা করল? এমন সব প্রশ্নের জবাব কারও জানা নেই। লাশের পাশেই পড়ে আছে রক্তমাখা একটি সাদা রুমাল। শিশুটির নাক দিয়েও ঝরছিল রক্ত। বেশ কিছু সময় পর হঠাৎ এক মহিলা চিৎকার করতে করতে ছুটে যাচ্ছে জটলার কাছে। মেয়েটিকে বুকে জড়িয়ে ধরেই গগনবিদারি কান্না। তার কান্না দেখে সেখানে উপস্থিত কেউ চোখের পানি ধরে রাখতে পারেনি। সবাই মহিলাটিকে সান্ত¡না দেওয়ার চেষ্টা করছিল। কিন্তু মহিলার আহাজারি থামানো যাচ্ছে না। ২০১২ সালের ৩ জানুয়ারির ঘটনা এটি। শিশুটির নাম ইশরাত জাহান রিয়া। বাবা নুরুল ইসলাম। মা রোজিনা আক্তার। তারা ঢাকার হাজারীবাগের ৩২ নম্বর বাটানগরের বাসিন্দা। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মতো একটি সুরক্ষিত ভবনে এভাবে একটি শিশু খুন হবে, তা যেন মাথাতেই ঢুকছিল না গোয়েন্দাদের। দুই গোয়েন্দা কর্মকর্তা নিজেদের মধ্যে আলাপ করছিলেন। তারা শিশুটির মাকে জিজ্ঞেস করছিলেন কীভাবে ঘটল ঘটনাটি। রোজিনা বলেন, সকাল ১০টার দিকে তিনি হাসপাতালের গাইনি বহির্বিভাগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে আসেন। বাচ্চাটিকে বাইরে রেখে তিনি চিকিৎসকের কক্ষে ঢোকেন। তিনি বাইরে এসে দেখেন বাচ্চা নেই।’ গোয়েন্দারা কিছুতেই কিছু বুঝে উঠতে পারছেন না। এটা কি শিশুচোরের সিন্ডিকেটের কাজ, নাকি অন্য কারও। গোয়েন্দা কর্মকর্তা এসব ভাবতে ভাবতে নিজ দফতরে ফিরে গেলেন। ঘটনাস্থল থেকে একটি রক্তমাখা রুমাল আলামত হিসেবে জব্দ করা হয়। সেই রুমালটি রিয়ার বাবা নুরুল ইসলামকে দেখানো হলে রুমালটি আগে দেখেছে বলে জানায়। রুমালটি রিয়ার মায়ের কাছে দেখেছে বলে পুলিশকে জানায়। পুলিশের সন্দেহের তীর এখন রিয়ার মায়ের দিকে। গোয়েন্দা কর্মকর্তা ঘটনার পর থেকে অতি উৎসাহী রোজিনা আক্তারের কিছু বিষয়ও খটকা লাগে। বিশেষ করে সে তার স্বামীকে মামলা করতে নিষেধ করতে থাকে। এতে তার ওপর সন্দেহ হয়। এরপর তার মোবাইল ফোনের কললিস্ট সংগ্রহ করে সন্দেহভাজন ছয়জনকে চিহ্নিত করা হয়। পরে তাদের মোবাইল ফোনের কলরেকর্ড পরীক্ষা করতে পাঠানো হয়। কললিস্টে দেখা যায়, সুলতান নামে এক লোকের সঙ্গে রোজিনার নিয়মিত দীর্ঘক্ষণ ফোনে কথা হতো। ঘটনার দিনও রিয়া নিখোঁজ হওয়ার আগ পর্যন্ত বেশ কয়েকবার তাদের মধ্যে কথা হয়েছে। কিন্তু তারপর দুজনের মধ্যে আর কোনো যোগাযোগ হয়নি। পরে কৌশলে রোজিনাকে ডিবিতে নিয়ে আসা হয়। গোয়েন্দারা জিজ্ঞাসা করে, সুলতান কে? আমি চিনি না, বলে রোজিনা। এরপর গোয়েন্দা কর্মকর্তা বলতে শুরু করেন- কী দরকার ছিল, কোলের শিশুটিকে হত্যা করা। কেন এ কাজ করতে গেলেন! কত জায়গায় না আপনারা ঘুরেছেন। প্রেমে মশগুল ছিলেন। নিজের সন্তানও সন্তান মনে হয়নি? এসব কথা শুনে রোজিনা হাউমাউ করে কাঁদতে শুরু করেন। বলেন, আমার এখন খুব খারাপ লাগছে। বুঝতে পারিনি। কী বুঝতে পারেননি? জানতে চায় গোয়েন্দা কর্মকর্তা। জবাবে রোজিনা বলেন, রিয়াকে খুনের বিষয়টা। আর প্রশ্ন করেননি না গোয়েন্দা কর্মকর্তা। পুরো বিষয়টি তার কাছে এখন পরিষ্কার। খুনের পেছনে রয়েছে নিষিদ্ধ গল্প। যে কারণে তারা খুনের মতো ঘটনা ঘটাল, তাতে কোনো লাভই তাদের হলো না। তারা এখন চার দেয়ালে বন্দী।

স্বামী-সন্তানের আড়ালে মিলিত হতো প্রেমিক সুলতানের সঙ্গে রোজিনা। এক দিন দুই দিন নয়, এভাবে বছর যায়। কাজের সময় স্বামী বাইরে থাকেন। দুই সন্তানের একজন বড় হয়েছে। অন্যজন ছোট। বিয়ে করে ঘর ছাড়বে রোজিনা। বড় সন্তানকে রেখে যেতে পারলেও ছোটটিকে কোথায় রাখবে? প্রেমিক সুলতান তাকে জানিয়ে দিয়েছে, সন্তান নিয়ে বিয়ে করবে না রোজিনাকে। কী করা যায়। শেষ পর্যন্ত প্রেমিককে পেতে কন্যাকে হত্যা করে রোজিনা। এ জন্য তিন বছরের শিশু রিয়াকে পাষন্ড মা আর তার প্রেমিক মিলে পরিকল্পনা আঁটে। প্রেমিক সুলতান মাহমুদকে নিয়ে রোজিনা তার মেয়েকে হত্যার পরিকল্পনা নিতে থাকে বেশ কিছু দিন আগে থেকেই। কোথায় খুন করা হবে, এমন নিরাপদ স্থান খুঁজতে চলে যায় পুরো দিন। অবশেষে হত্যাকান্ড ঘটানোর সম্ভাব্য স্থান একদিন পরিদর্শন করে আসেন তারা। পরদিন পূর্ব নির্ধারিত স্থানে গিয়ে খুন করে রিয়াকে। এসব শুনে রোজিনাকে নিয়ে সুলতানকে ধরে আনার অভিযান শুরু করে গোয়েন্দারা। গভীর রাতে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার পাগলা দেলপাড়ায় পৌঁছে গোয়েন্দারা। সুলতানকে গ্রেফতার করা হয়। সুলতান সেখানে তার বড় ভাই লিটনের কাছে পালিয়ে ছিল। গ্রেফতারের পর লিটন জানায়, তার গ্রামের বাড়ি মুন্সীগঞ্জ জেলায়। বাবা মৃত আবদুল লতিফ বিশ্বাস। তিনি হাজারীবাগ এলাকায় ছোটখাটো প্লাস্টিকের ব্যবসা করতেন। বসবাস করতেন হাজারীবাগের বাড্ডানগর এলাকায়। পাশের ৩২ বাড্ডানগর এলাকায় রোজিনারা থাকতেন। রোজিনা তাবলিগ জামায়াতের সঙ্গে যুক্ত। এই সূত্রে এলাকায় এক ভাবির সঙ্গে রোজিনার সুসম্পর্ক ছিল। পরে ওই ভাবির মাধ্যমে তার সঙ্গে পরিচয়। গোয়েন্দা পুলিশের জেরায় সুলতান পুলিশকে বলেন, পরিচয়ের পর থেকে আমাদের অনৈতিক সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এ সময়ে রোজিনা তার স্বামীর চোখকে ফাঁকি দিয়ে চলে আসতেন। আমরা সাভার, বোটানিক্যাল গার্ডেন, শিশুপার্ক এবং মুন্সীগঞ্জসহ বিভিন্ন স্থানে ঘুরতে গিয়েছি। মুন্সীগঞ্জে আপত্তিকর অবস্থায় ধরাও পড়েছিলাম। রোজিনা মাঝে-মধ্যেই আমার মেসে চলে আসত। বিষয়টিকে ভালো চোখে দেখেননি মেসের অন্য সদস্যরা। এক সময় ঘর বাঁধার স্বপ্নও তৈরি হয়। রোজিনা আমাকে প্রায়ই বিয়ের জন্য চাপ দেয়। আমি ওকে বলি, কোনোভাবেই সম্ভব নয়। আমি অবিবাহিত ছেলে। সন্তানসহ কোনো নারীকে বিয়ে করা সম্ভব নয়। তখন রোজিনা আমাকে বলে, সন্তান ছাড়া আসলে কি বিয়ে করবা? আমি ওকে বলি হুম, করব। রোজিনা তার ছোট মেয়েকে ঝামেলা মনে করত। সেই বলে, ওকে মেরে ফেললে সব ঝামেলাই শেষ হয়ে গেল। এরপর, আমি আর তুমি। ওর এমন কথাতে আমি রাজি হই। একপর্যায়ে হত্যার পরিকল্পনা করি। এ পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আলট্রাসনোগ্রাম করতে গিয়ে হত্যার ছক আঁকি। কোথায় হত্যা করা হবে? হত্যার পর লাশ কোথায় রাখা হবে? এসবই রোজিনা আমাকে দেখিয়ে দেয়। ঢাকা মেডিকেলের বহির্বিভাগে এসে স্বাস্থ্য পরীক্ষার নাম করে টিকিট কেটে মেয়েকে বাইরে রেখে রোজিনা ডাক্তারের রুমে যায়। এ সময় আমি রিয়াকে নিউক্লিয়ার বিল্ডিংয়ের তৃতীয় তলার সিঁড়িতে নিয়ে রুমাল দিয়ে মুখ চেপে শ্বাসরোধ করে হত্যা করি। এরপর লাশ সিঁড়ির ওপর ফেলে চলে যাই।’

এই বিভাগের আরও খবর
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
সর্বশেষ খবর
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’
‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

১৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু
নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন
কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!

৪৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু
৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু

৪৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু
ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত
নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর
রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম
তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক
টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ
কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা