শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ জুন, ২০২১ আপডেট:

লাভারস পয়েন্টে লাশ

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
লাভারস পয়েন্টে লাশ

চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ার পদুয়ার পাহাড়টি গাছ-গাছালিতে পরিপূর্ণ। মনোরম পরিবেশ। বিকালে মানুষ ঘুরতে যায় পরিবার-পরিজন নিয়ে। প্রেমিক-প্রেমিকারা সময় কাটায় নির্জনে ঘণ্টার পর ঘণ্টা। প্রেমিক- প্রেমিকাদের সময় কাটানোর এটি একটি আদর্শ জায়গা। যে কারণে এই পাহাড়টির নাম অনেকেই বলে থাকেন ‘লাভারস পয়েন্ট’। ইউসুফ নবী পাহাড়ের একটি গাছ তলায় বসে আছেন। এটি তার পুরনো জায়গা। এখানেই অনেক সময় কাটিয়েছেন সুলতানার সঙ্গে। পাহাড়ের কাছেই তাদের বাড়ি। যখন-তখন চলে আসতেন দুজন। সেটি রাত বা দিন-যখনই হোক না কেন। তারা মিলিত হতেন। বেশ কদিন ধরেই তাদের মনোমালিন্য চলছে। বিদেশ থেকে এসেই ইউসুফ ছুটে যান সুলতানার কাছে। কিন্তু সুলতানা যেন পাল্টে গেছেন। আগের মতো করে তাকে কাছে পেতে চান না। ইউসুফের মনে খুব কষ্ট। কষ্ট মাঝে মধ্যে রাগে রূপ নেয়। তখন মুখে যা খুশি তাই বলে সুলতানাকে। রাগ ধরে রাখতে পারেন না তিনি। আজ কী মনে করে সুলতানা ফোন দেয় ইউসুফকে। আসতে বলল লাভারস পয়েন্টে। পাহাড়ে তাদের সেই পুরনো জায়গায়। ফোন পেয়েই পাগলের মতো ছুটে আসেন ইউসুফ। সেই গাছ তলায় অপেক্ষা করছেন সুলতানার জন্য। পথের দিকে তাকিয়ে আছেন ইউসুফ। দেরি করায় অস্থির হয়ে পড়েছেন তিনি। বিকাল গড়িয়ে সন্ধ্যা। আঁধার নামতেই চলে আসেন সুলতানা। তাকে দেখে মহাখুশি ইউসুফ। যাক, সুলতানা তাহলে আগের মতোই আছে। সুলতানাকে দেখেই জড়িয়ে ধরতে চায় ইউসুফ। সুলতানা বাধা দেন। বলেন, ‘এখানে না, বাড়িতে চলো’। পরম মমতায় ইউসুফের হাত ধরেন সুলতানা। হাঁটতে হাঁটতে বলেন, ‘তুমি এত অবুঝ কেন? এত খারাপ কথা কেউ তার ভালোবাসার মানুষকে বলতে পারে?’ এমন আবেগ জড়ানো কথা শুনে কষ্ট পায় ইউসুফ। বলেন, ‘আমাকে ক্ষমা কর। ভুল হয়ে গেছে। তুমি যখন ভালো করে কথা না বল, তখন মাথা আমার ঠিক থাকে না।’ সুলতানার বাড়ি কাছেই। তারা বাড়িতে পৌঁছে যায়। ঘরে ঢোকার সঙ্গে সঙ্গে ইউসুফ নিজেই দরজা বন্ধ করে দেয়। সুলতানা তাকে কাছে ডাকে। এগিয়ে যায় ইউসুফ। কিন্তু ঘরের মধ্যে আগে থেকে ঘাপটি মেরে থাকা ঘাতকরা ইউসুফের মাথায় আঘাত করে। মাথা ফেটে রক্ত বেরোয়। চিৎকার করতে পারে না ইউসুফ। সুলতানাই তার মুখ চেপে ধরে। ঘরে থাকা আরও তিনজন তাকে জাপটে ধরে। মাটিতে শুইয়ে দেয়। চাপাতি দিয়ে গলায় পোঁচ দিতে থাকে সুলতানা নিজেই। যতক্ষণ পর্যন্ত না শরীর থেকে মাথা আলাদা হয়েছে, ততক্ষণ পর্যন্ত তার হাত চলতে থাকে। মাথা আলাদা। ঘরে তখন রক্তের বন্যা। তাদের শরীর ভেজা রক্তে। শরীর আর মাথা নিয়ে তারা যায় সেই সুখবিলাস পাহাড়ে। দেহ একস্থানে ফেলে রাখে। আর মাথা নিয়ে যায় পাহাড়ের আরেক স্থানে। সেখানে মাটিচাপা দিয়ে রাখে সেই মাথা। এই করতে করতেই ভোরের আলো ফুটতে থাকে। সুলতানা তার সহযোগীদের নিয়ে লাপাত্তা। 

২০১৪ সালের ৯ মার্চের ঘটনা। ওমান ফেরত ইউসুফ নবীর লাশ পাওয়া যায় পরদিন ১০ মার্চ লাভারস পয়েন্টে। সুলতানা আর ইউসুফ দুজনই বিবাহিত ছিলেন। পরকীয়ায় জড়িয়ে নৃশংসভাবে খুনের শিকার হন ইউসুফ। গ্রেফতার হন সুলতানা। ফাঁস হয় তার ভয়ঙ্কর নিষিদ্ধ প্রেমের কাহিনি। গ্রেফতারের পর সুলতানা পুলিশকে বলেন, স্বামীর অনুপস্থিতিতে ইউসুফ নবী বন্ধু হয়ে এসেছিল আমার। প্রথম দিকে তাকে প্রশ্রয় না দিলেও শেষটায় গড়ে ওঠে বন্ধুত্ব। ধারণা ছিল একাকিত্ব থেকে মুক্তি পাব। পেয়েও ছিলাম। কিন্তু শেষটায় নানা কারণে সেই বন্ধুত্বের সম্পর্ক অনেকটা তিক্ততায় পরিণত হয়। পরবর্তীতে জীবনকে অতিষ্ঠ করে তোলে নবী। প্রচ- মানসিক চাপে রীতিমতো দিশাহারা হয়ে পড়ি। এ অবস্থা থেকে মুক্তি পেতেই পরিকল্পিতভাবে নিজ হাতে ধারালো অস্ত্র দিয়ে তাকে গলা কেটে হত্যা করি। সহযোগীদের নিয়ে তার দেহ ফেলি নির্জন পাহাড়ি এলাকায়। আর মাথা পুঁতে রাখি মাটির নিচে। খুন করে ক্ষোভ মিটিয়েছি, তবে কয়েক ঘণ্টা পর বুঝতে পারি কাজটা ঠিক হয়নি।’ আদালতে ১৬৪ ধারায় দেওয়া স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে প্রবাস ফেরত যুবক ইউসুফ নবীকে (৩৫) হত্যার এভাবেই বর্ণনা দেন গৃহবধূ সুলতানা আক্তার (৩২)। সুলতানার স্বামী রেজাউল করিম দীর্ঘদিন ধরে ওমান প্রবাসী। চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ার পদুয়ার মুখ স্কুলপাড়া গ্রামের মৃত নুর আহমদের ছেলে ইউসুফ নবী। ২০১৪ সালের জানুয়ারিতে ওমান থেকে দেশে ফেরেন তিনি। ৯ মার্চ পদুয়া ইউনিয়নের লাভারস পয়েন্টের পাহাড় থেকে পুলিশ তার মস্তকবিহীন লাশ উদ্ধার করে। এ ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। পরবর্তীতে বিভিন্ন তথ্যের ভিত্তিতে পুলিশ ঘটনার পরের দিন ১০ মার্চ ভোরে ফেনীর ছাগলনাইয়ার অলিনগর এলাকা থেকে হত্যাকান্ডে জড়িত অভিযোগে সুলতানাসহ চারজনকে গ্রেফতার করে। তাদের নিয়ে যাওয়া হয় চট্টগ্রাম জেলা পুলিশ সুপারের দফতরে। সেখানে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদে সুলতানা হত্যার কথা স্বীকার করেন। এরপর তার দেওয়া তথ্য মতে পুলিশ একই এলাকার জঙ্গল থেকে উদ্ধার করে নবীর খন্ডিত মস্তক। এ ঘটনায় নিহত ইউসুফ নবীর স্ত্রী মনোয়ারা বেগম বাদী হয়ে সুলতানাসহ চারজনকে আসামি করে রাঙ্গুনিয়া থানায় মামলা করেন। গোয়েন্দারা জানায়, সুলতানার স্বামী বিদেশে যাওয়ার পর থেকে একই এলাকার ইউসুফ নবীর সঙ্গে তার ‘বন্ধুত্বে’র সম্পর্ক গড়ে ওঠে। যা অনৈতিক সম্পর্কে গড়ায়। পরবর্তীতে নবীও বিদেশে যান। আর নবী বিদেশ যাওয়ার পর থেকে একই এলাকার আরেক যুবক সুলতান আহমেদের (২৭) সঙ্গে একইভাবে ‘বন্ধুত্ব’ হয় সুলতানার। এ অবস্থায় জানুয়ারিতে দেশে ফেরেন নবী। আর নবী ফেরার পর বিষয়টি জানতে পারেন। এ নিয়ে নবীর সঙ্গে মতবিরোধ তৈরি হয় সুলতানার। একপর্যায়ে নবী বিষয়টি তার প্রবাসী স্বামীকে জানানোর হুমকি দেন। এরই ফলশ্রুতিতে সুলতানা নবীকে বাড়িতে ডেকে এনে হত্যা করেন। গোয়েন্দারা জানতে পারে, নবীর ব্যক্তিগত কোনো শত্রু ছিল না। ফলে তার লাশ উদ্ধারের পর পুলিশ পড়ে চরম বিপাকে। কোনো ক্লু পাওয়া যাচ্ছিল না। পরবর্তীতে ব্যাপক অনুসন্ধানের পর বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায়। মামলার অপর আসামিরা হলেন, সুলতান আহমেদ, সুলতানার ভাই ইস্কান্দার হোসেন ও বাবা ফারুক শাহ। তবে হত্যাকান্ডে ফারুক ও ইস্কান্দার জড়িত ছিলেন না। তারা ঘটনা ঘটে যাওয়ার পর সুলতানাকে রক্ষা করতে লাশ গুমে সহায়তা করেন। নবীর কাছ থেকে ১ লাখ টাকা ধার নিয়েছিল সুলতানা (ছোট ভাইকে বিদেশে পাঠানোর জন্য)। সুলতান আহমেদের সঙ্গে সম্পর্ক জানাজানির পর থেকে নবী টাকার জন্য সুলতানাকে চাপ দিচ্ছিল। এ কারণেই সুলতানের প্ররোচনায় নবীকে হত্যার পরিকল্পনা করে সুলতানা। আর হত্যাকান্ডের পর সুলতানা তার প্রবাসী স্বামীকে ফোন করে জানায়, নবী খারাপ উদ্দেশে তার ঘরে প্রবেশ করেছিল। এ কারণে তাকে সে হত্যা করেছে। গ্রেফতারের পর সুলতানাকে রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদের প্রয়োজন পড়েনি। তিনি নিজেই ঘটনার বর্ণনা দিয়ে ২০১৪ সালের ১১ মার্চ আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। জবানবন্দি শেষে তাকেসহ আসামিদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
সর্বশেষ খবর
কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ
কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ
ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩
নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত
টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাছের বাজারে চড়া দাম, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজারে চড়া দাম, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে
ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’
‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা
নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?
অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬
কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপের আভাস
সাগরে লঘুচাপের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম
মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া
শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা