শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ জুন, ২০২১ আপডেট:

লাভারস পয়েন্টে লাশ

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
লাভারস পয়েন্টে লাশ

চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ার পদুয়ার পাহাড়টি গাছ-গাছালিতে পরিপূর্ণ। মনোরম পরিবেশ। বিকালে মানুষ ঘুরতে যায় পরিবার-পরিজন নিয়ে। প্রেমিক-প্রেমিকারা সময় কাটায় নির্জনে ঘণ্টার পর ঘণ্টা। প্রেমিক- প্রেমিকাদের সময় কাটানোর এটি একটি আদর্শ জায়গা। যে কারণে এই পাহাড়টির নাম অনেকেই বলে থাকেন ‘লাভারস পয়েন্ট’। ইউসুফ নবী পাহাড়ের একটি গাছ তলায় বসে আছেন। এটি তার পুরনো জায়গা। এখানেই অনেক সময় কাটিয়েছেন সুলতানার সঙ্গে। পাহাড়ের কাছেই তাদের বাড়ি। যখন-তখন চলে আসতেন দুজন। সেটি রাত বা দিন-যখনই হোক না কেন। তারা মিলিত হতেন। বেশ কদিন ধরেই তাদের মনোমালিন্য চলছে। বিদেশ থেকে এসেই ইউসুফ ছুটে যান সুলতানার কাছে। কিন্তু সুলতানা যেন পাল্টে গেছেন। আগের মতো করে তাকে কাছে পেতে চান না। ইউসুফের মনে খুব কষ্ট। কষ্ট মাঝে মধ্যে রাগে রূপ নেয়। তখন মুখে যা খুশি তাই বলে সুলতানাকে। রাগ ধরে রাখতে পারেন না তিনি। আজ কী মনে করে সুলতানা ফোন দেয় ইউসুফকে। আসতে বলল লাভারস পয়েন্টে। পাহাড়ে তাদের সেই পুরনো জায়গায়। ফোন পেয়েই পাগলের মতো ছুটে আসেন ইউসুফ। সেই গাছ তলায় অপেক্ষা করছেন সুলতানার জন্য। পথের দিকে তাকিয়ে আছেন ইউসুফ। দেরি করায় অস্থির হয়ে পড়েছেন তিনি। বিকাল গড়িয়ে সন্ধ্যা। আঁধার নামতেই চলে আসেন সুলতানা। তাকে দেখে মহাখুশি ইউসুফ। যাক, সুলতানা তাহলে আগের মতোই আছে। সুলতানাকে দেখেই জড়িয়ে ধরতে চায় ইউসুফ। সুলতানা বাধা দেন। বলেন, ‘এখানে না, বাড়িতে চলো’। পরম মমতায় ইউসুফের হাত ধরেন সুলতানা। হাঁটতে হাঁটতে বলেন, ‘তুমি এত অবুঝ কেন? এত খারাপ কথা কেউ তার ভালোবাসার মানুষকে বলতে পারে?’ এমন আবেগ জড়ানো কথা শুনে কষ্ট পায় ইউসুফ। বলেন, ‘আমাকে ক্ষমা কর। ভুল হয়ে গেছে। তুমি যখন ভালো করে কথা না বল, তখন মাথা আমার ঠিক থাকে না।’ সুলতানার বাড়ি কাছেই। তারা বাড়িতে পৌঁছে যায়। ঘরে ঢোকার সঙ্গে সঙ্গে ইউসুফ নিজেই দরজা বন্ধ করে দেয়। সুলতানা তাকে কাছে ডাকে। এগিয়ে যায় ইউসুফ। কিন্তু ঘরের মধ্যে আগে থেকে ঘাপটি মেরে থাকা ঘাতকরা ইউসুফের মাথায় আঘাত করে। মাথা ফেটে রক্ত বেরোয়। চিৎকার করতে পারে না ইউসুফ। সুলতানাই তার মুখ চেপে ধরে। ঘরে থাকা আরও তিনজন তাকে জাপটে ধরে। মাটিতে শুইয়ে দেয়। চাপাতি দিয়ে গলায় পোঁচ দিতে থাকে সুলতানা নিজেই। যতক্ষণ পর্যন্ত না শরীর থেকে মাথা আলাদা হয়েছে, ততক্ষণ পর্যন্ত তার হাত চলতে থাকে। মাথা আলাদা। ঘরে তখন রক্তের বন্যা। তাদের শরীর ভেজা রক্তে। শরীর আর মাথা নিয়ে তারা যায় সেই সুখবিলাস পাহাড়ে। দেহ একস্থানে ফেলে রাখে। আর মাথা নিয়ে যায় পাহাড়ের আরেক স্থানে। সেখানে মাটিচাপা দিয়ে রাখে সেই মাথা। এই করতে করতেই ভোরের আলো ফুটতে থাকে। সুলতানা তার সহযোগীদের নিয়ে লাপাত্তা। 

২০১৪ সালের ৯ মার্চের ঘটনা। ওমান ফেরত ইউসুফ নবীর লাশ পাওয়া যায় পরদিন ১০ মার্চ লাভারস পয়েন্টে। সুলতানা আর ইউসুফ দুজনই বিবাহিত ছিলেন। পরকীয়ায় জড়িয়ে নৃশংসভাবে খুনের শিকার হন ইউসুফ। গ্রেফতার হন সুলতানা। ফাঁস হয় তার ভয়ঙ্কর নিষিদ্ধ প্রেমের কাহিনি। গ্রেফতারের পর সুলতানা পুলিশকে বলেন, স্বামীর অনুপস্থিতিতে ইউসুফ নবী বন্ধু হয়ে এসেছিল আমার। প্রথম দিকে তাকে প্রশ্রয় না দিলেও শেষটায় গড়ে ওঠে বন্ধুত্ব। ধারণা ছিল একাকিত্ব থেকে মুক্তি পাব। পেয়েও ছিলাম। কিন্তু শেষটায় নানা কারণে সেই বন্ধুত্বের সম্পর্ক অনেকটা তিক্ততায় পরিণত হয়। পরবর্তীতে জীবনকে অতিষ্ঠ করে তোলে নবী। প্রচ- মানসিক চাপে রীতিমতো দিশাহারা হয়ে পড়ি। এ অবস্থা থেকে মুক্তি পেতেই পরিকল্পিতভাবে নিজ হাতে ধারালো অস্ত্র দিয়ে তাকে গলা কেটে হত্যা করি। সহযোগীদের নিয়ে তার দেহ ফেলি নির্জন পাহাড়ি এলাকায়। আর মাথা পুঁতে রাখি মাটির নিচে। খুন করে ক্ষোভ মিটিয়েছি, তবে কয়েক ঘণ্টা পর বুঝতে পারি কাজটা ঠিক হয়নি।’ আদালতে ১৬৪ ধারায় দেওয়া স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে প্রবাস ফেরত যুবক ইউসুফ নবীকে (৩৫) হত্যার এভাবেই বর্ণনা দেন গৃহবধূ সুলতানা আক্তার (৩২)। সুলতানার স্বামী রেজাউল করিম দীর্ঘদিন ধরে ওমান প্রবাসী। চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ার পদুয়ার মুখ স্কুলপাড়া গ্রামের মৃত নুর আহমদের ছেলে ইউসুফ নবী। ২০১৪ সালের জানুয়ারিতে ওমান থেকে দেশে ফেরেন তিনি। ৯ মার্চ পদুয়া ইউনিয়নের লাভারস পয়েন্টের পাহাড় থেকে পুলিশ তার মস্তকবিহীন লাশ উদ্ধার করে। এ ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। পরবর্তীতে বিভিন্ন তথ্যের ভিত্তিতে পুলিশ ঘটনার পরের দিন ১০ মার্চ ভোরে ফেনীর ছাগলনাইয়ার অলিনগর এলাকা থেকে হত্যাকান্ডে জড়িত অভিযোগে সুলতানাসহ চারজনকে গ্রেফতার করে। তাদের নিয়ে যাওয়া হয় চট্টগ্রাম জেলা পুলিশ সুপারের দফতরে। সেখানে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদে সুলতানা হত্যার কথা স্বীকার করেন। এরপর তার দেওয়া তথ্য মতে পুলিশ একই এলাকার জঙ্গল থেকে উদ্ধার করে নবীর খন্ডিত মস্তক। এ ঘটনায় নিহত ইউসুফ নবীর স্ত্রী মনোয়ারা বেগম বাদী হয়ে সুলতানাসহ চারজনকে আসামি করে রাঙ্গুনিয়া থানায় মামলা করেন। গোয়েন্দারা জানায়, সুলতানার স্বামী বিদেশে যাওয়ার পর থেকে একই এলাকার ইউসুফ নবীর সঙ্গে তার ‘বন্ধুত্বে’র সম্পর্ক গড়ে ওঠে। যা অনৈতিক সম্পর্কে গড়ায়। পরবর্তীতে নবীও বিদেশে যান। আর নবী বিদেশ যাওয়ার পর থেকে একই এলাকার আরেক যুবক সুলতান আহমেদের (২৭) সঙ্গে একইভাবে ‘বন্ধুত্ব’ হয় সুলতানার। এ অবস্থায় জানুয়ারিতে দেশে ফেরেন নবী। আর নবী ফেরার পর বিষয়টি জানতে পারেন। এ নিয়ে নবীর সঙ্গে মতবিরোধ তৈরি হয় সুলতানার। একপর্যায়ে নবী বিষয়টি তার প্রবাসী স্বামীকে জানানোর হুমকি দেন। এরই ফলশ্রুতিতে সুলতানা নবীকে বাড়িতে ডেকে এনে হত্যা করেন। গোয়েন্দারা জানতে পারে, নবীর ব্যক্তিগত কোনো শত্রু ছিল না। ফলে তার লাশ উদ্ধারের পর পুলিশ পড়ে চরম বিপাকে। কোনো ক্লু পাওয়া যাচ্ছিল না। পরবর্তীতে ব্যাপক অনুসন্ধানের পর বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায়। মামলার অপর আসামিরা হলেন, সুলতান আহমেদ, সুলতানার ভাই ইস্কান্দার হোসেন ও বাবা ফারুক শাহ। তবে হত্যাকান্ডে ফারুক ও ইস্কান্দার জড়িত ছিলেন না। তারা ঘটনা ঘটে যাওয়ার পর সুলতানাকে রক্ষা করতে লাশ গুমে সহায়তা করেন। নবীর কাছ থেকে ১ লাখ টাকা ধার নিয়েছিল সুলতানা (ছোট ভাইকে বিদেশে পাঠানোর জন্য)। সুলতান আহমেদের সঙ্গে সম্পর্ক জানাজানির পর থেকে নবী টাকার জন্য সুলতানাকে চাপ দিচ্ছিল। এ কারণেই সুলতানের প্ররোচনায় নবীকে হত্যার পরিকল্পনা করে সুলতানা। আর হত্যাকান্ডের পর সুলতানা তার প্রবাসী স্বামীকে ফোন করে জানায়, নবী খারাপ উদ্দেশে তার ঘরে প্রবেশ করেছিল। এ কারণে তাকে সে হত্যা করেছে। গ্রেফতারের পর সুলতানাকে রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদের প্রয়োজন পড়েনি। তিনি নিজেই ঘটনার বর্ণনা দিয়ে ২০১৪ সালের ১১ মার্চ আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। জবানবন্দি শেষে তাকেসহ আসামিদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় জলসীমায় গ্রেপ্তার ১৩ বাংলাদেশি
ভারতীয় জলসীমায় গ্রেপ্তার ১৩ বাংলাদেশি
বিমানের যান্ত্রিক ত্রুটি নিরসনে কঠোর হওয়ার নির্দেশ
বিমানের যান্ত্রিক ত্রুটি নিরসনে কঠোর হওয়ার নির্দেশ
ভুলে মায়ের পাসপোর্টে জেদ্দায় পাইলট, তুলকালাম
ভুলে মায়ের পাসপোর্টে জেদ্দায় পাইলট, তুলকালাম
১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তা রংপুরে তোলপাড়
১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তা রংপুরে তোলপাড়
পূজার ছুটি স্কুলে ৭, কলেজে ১০ ও মাদরাসায় ২ দিন
পূজার ছুটি স্কুলে ৭, কলেজে ১০ ও মাদরাসায় ২ দিন
মামলাজট কমাতে পারে গ্রাম আদালত
মামলাজট কমাতে পারে গ্রাম আদালত
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
সাজেকে গাড়ি খাদে পড়ে খুবি শিক্ষার্থী নিহত, আহত ১১
সাজেকে গাড়ি খাদে পড়ে খুবি শিক্ষার্থী নিহত, আহত ১১
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
চট্টগ্রামে সিলিন্ডার গুদামে বিস্ফোরণ দগ্ধ ১০
চট্টগ্রামে সিলিন্ডার গুদামে বিস্ফোরণ দগ্ধ ১০
ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
যৌথ মহড়ায় অংশ নিতে চট্টগ্রামে মার্কিন সেনারা
যৌথ মহড়ায় অংশ নিতে চট্টগ্রামে মার্কিন সেনারা
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন