শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৩ জুলাই, ২০২১

হিডেন পোস্টে খুনের ক্লু

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
হিডেন পোস্টে খুনের ক্লু

বাবার মৃত্যুর ৪০ দিনও পার হয়নি। নিখোঁজ হয়ে গেছে পাভেল। ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির বিবিএর ছাত্র আরিফুল ইসলাম পাভেল বাবার মৃত্যুর পর সংসার কীভাবে চলবে, এনিয়েই ভীষণ দুশ্চিন্তায় ছিল। ব্যবসার সিদ্ধান্ত নিয়ে বাবার পেনশনের ১২ লাখ টাকা আর আত্মীয় স্বজনদের কাছ থেকে ধার-দেনা করে আরও ৬ লাখ মোট ১৮ লাখ টাকা নিয়ে এলিফেন্ট রোডের বাসা থেকে বেরিয়ে যায় পাভেল। বিদায় নেওয়ার আগে মায়ের পা ছুঁয়ে সালাম করে। ছেলের মাথায় হাত রেখে মা বলেছিলেন, সাবধানে থাকিস বাবা। তাড়াতাড়ি ফিরিস।

রাতেই ফিরে আসার কথা বলে সেই যে গেল, আর খোঁজ নেই পাভেলের। মোবাইল ফোনও বন্ধ। স্বামীর মৃত্যুর শোক না মুছতেই ছেলের নিখোঁজে দিশাহারা হয়ে পড়েন ছোলেমা  বেগম। তার মেয়ে আনতা ইসলাম তাকে সান্ত্বনা দেয়। কিন্তু কোনো সান্ত্বনার বাণী ছোলেমা বেগমকে শান্ত করতে পারে না। নির্ঘুম রাত কাটে মা মেয়ের। খবর শুনে আত্মীয়স্বজনরা আসে। তারা খোঁজ করে পাভেলের। বাদ যায়নি থানা, হাসপাতাল এমনকি লাশ কাটার ঘরও। সবখানেই খুঁজেছে তারা। কিন্তু আশার বাণী কারও কাছে নেই। বিছানায় পড়ে যান ছোলেমা বেগম। পরিবারের শেষ সম্বল ১৮ লাখ টাকাসহ পাভেল নিখোঁজ হওয়ায় অজানা আশঙ্কা সবার মধ্যে। ঘটনাটি ২০১২ সালের ডিসেম্বরের।

ছোলেমা বেগমের মনে পড়ে পাভেলের ছোট বেলার বন্ধু জাহাঙ্গীরের কথা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র জাহাঙ্গীরের চলাফেরা মাস্তানদের মতো। তাকে পছন্দ করতেন না পাভেলের বাবা। ছেলেকে বলতেন, জাহাঙ্গীরের সঙ্গে যেন না মিশে। কিন্তু পাভেল মিশত লুকিয়ে ছাপিয়ে। মাঝে অবশ্য পাভেলের সঙ্গে জাহাঙ্গীরের যোগাযোগ একটু কমে যায়। পাভেলের বাবার মৃত্যুর পর তাদের মধ্যে যোগাযোগ আবারো বাড়ে। ছোট বেলার মতোই তারা এক সঙ্গে চলাফেরা করতে থাকে।

পাভেলের মা তার মেয়ে আনতা ইসলামকে বলে জাহাঙ্গীরকে ফোন দিতে। জাহাঙ্গীরের কাছে কোনো খবর হয়তো থাকতেও পারে। আনতা ফোন দিয়ে বাসায় আসতে বলে জাহাঙ্গীরকে। ফোন পেয়েই জাহাঙ্গীর চলে আসে পাভেলদের বাসায়। পাভেলের মা জাহাঙ্গীরকে জিজ্ঞেস করেন, বাবা তোমার সঙ্গে কী পাভেলের যোগাযোগ হয়েছে? না তো খালাম্মা, কেন; পাভেল কোথায়? পাল্টা প্রশ্ন রাখে জাহাঙ্গীর। বলে, বেশ কয়েকদিন ধরেই আমার সঙ্গে যোগাযোগ নেই। ফোনও দেয় না। এমন কথা শুনে পাভেলের মা বলেন, পাভেল ব্যবসার কথা বলে ১৮ লাখ টাকা নিয়েছে। বাসা থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পর রাত থেকেই তার মোবাইল ফোন বন্ধ। খোঁজ পাচ্ছি না। এসব কথা শুনে জাহাঙ্গীর হতবাক! বলেন কি খালাম্মা!! ১৮ লাখ টাকা নিয়ে গেছে!!! এটা তো খুবই চিন্তার কথা। পাভেল আমাকেও কিছু জানায়নি তার ব্যবসার বিষয়ে। আপনাদের অবশ্যই এখন থানায় জিডি করতে হবে। চলুন আমরা থানায় যাই। কিন্তু আমতা আমতা করে ছোলেমা বেগম। তিনি আরও কিছু সময় দেখতে চান। জাহাঙ্গীর তাদের মানসিক অবস্থা দেখে সময় দেয়। সান্ত্বনা দেয়। তৃতীয় দিন পাভেলের ফোন থেকে একটি এসএমএস আসে। নিখোঁজ ভাইয়ের ফোন নম্বর দেখেই চিৎকার করে উঠে আনতা। মাকে বলে, ভাইয়ার মেসেজ আসছে। মেসেজ মায়ের উদ্দেশ্যে লেখা। ‘মা, আমাকে ক্ষমা করবেন। আমি বিয়ে করে ফেলেছি। আমরা এখন ঢাকার বাইরে। শিগগিরই বাসায় ফিরব। চিন্তা করবেন না।’ এই মেসেজ পড়েই মা আর বোন হতাশ। মায়ের অভিমান হয়। এতগুলো টাকা নিয়ে গেছে বিয়ে করতে। জীবনের সঞ্চয় যা কিছু সবই তো পাভেল নিয়ে গেল। মা-বোনের কথা একটুও ভাবল না পাভেল! এমন কথা ভাবেন আর কাঁদেন মা। এ সময় জাহাঙ্গীর আসে বাসায়। তাকে মেসেজের কথা জানানো হয়। তখন জাহাঙ্গীর বলে, খালাম্মা আর দেরি করবেন না। থানায় চলুন। আমিও যাব। এখন জিডি করতেই হবে। থানা পুলিশকে বিষয়টি জানিয়ে রাখতেই হবে। জাহাঙ্গীর এক প্রকার জোর করেই নিউমার্কেট থানায় নিয়ে যায় পাভেলের মা আর বোনকে। পুলিশের কাছে পুরো ঘটনা খুলে বলেন ছোলেমা বেগম। এ বিষয়ে জিডি করেন তিনি। পুলিশ জাহাঙ্গীরের কাছেও পাভেলের ব্যবসা নিয়ে জানতে চায়। পরদিন আবারো পাভেলের ফোন থেকে এসএমএস আসে। আবারো একই কথা। ওই নম্বরে ফোন দেওয়া হলেই সেটি বন্ধ পাওয়া যায়। পাভেলের মা আর বোন আবারো পুলিশকে এসএমএসের বিষয়টি জানায়। পুলিশকে এবার ভাবিয়ে তোলে বিষয়টি। পুলিশ পাভেলের ফোনের অবস্থান তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে জানতে পারে। ঢাকা থেকেই এসএমএস পাঠানো হচ্ছে। কিন্তু এসএমএস এ বলা হচ্ছে পাভেল ঢাকার বাইরে। পুলিশ ও গোয়েন্দারা মাঠে নামে। কিন্তু পাভেলের সন্ধান পায় না। পাভেল নিখোঁজে জড়িতদেরও শনাক্ত করতে পারে না। এভাবে দিন যায়, সপ্তাহ পার হয়। মাসের পর মাস যায়। কিন্তু পাভেল নিখোঁজ থাকার রহস্য সুরাহা হয় না।

গোয়েন্দারা এবার নানা দিক থেকে তদন্ত শুরু করে। পাসওয়ার্ড দিয়ে পাভেলের ফেসবুক খুলে ঘাঁটাঘাঁটি করতে থাকে গোয়েন্দারা। একটি হিডেন পোস্টের দিকে তাদের চোখ আটকে যায়। ২৬ ডিসেম্বরের পোস্টে বলা আছে, বন্ধু জাহাঙ্গীরের সঙ্গে ব্যবসার জন্য নরসিংদী যাচ্ছি। দোয়া করবেন। পোস্টটি কোনো কারণে হয়তো পাবলিক করেনি পাভেল। সেই পোস্ট এখন গোয়েন্দাদের একমাত্র অবলম্বন। জাহাঙ্গীরের ব্যাপারে আরও খোঁজখবর নিতে শুরু করে। এমন করতে করতেই পেরিয়ে যায় ছয় মাস। গোয়েন্দারা জাহাঙ্গীরকে গ্রেফতার করে রাজধানীর রায়েরবাজার থেকে। তাকে বেশিক্ষণ জেরা করতে হয়নি। জাহাঙ্গীর প্রথমেই বলে দেয়, পাভেল আর দুনিয়াতে নেই। তাকে নরসিংদীতে নিয়ে হত্যা করা হয়েছে। সেখানকার একটি কবরস্থানে লাশ পুঁতে ফেলা হয়েছে। কেন এই হত্যা, আর কারা ছিল তা মুখস্থ নামতার মতো সব বলে দেয় জাহাঙ্গীর। তার দেওয়া তথ্যে নরসিংদী থেকে গ্রেফতার করে ফায়সাল এবং ফরহাদকে। কবরস্থানের একটি পাশ থেকে মাঠি খুঁড়ে বের করা হয় পাভেলের হাড়গোড়।

জাহাঙ্গীরের ভাষায়, ‘পাভেল ব্যবসা করার জন্য চিন্তা-ভাবনা করছিল। তাদের কাছে ১৮ লাখ টাকা আছে। কিন্তু কী ব্যবসা করবে বুঝতে পারছিল না। এ বিষয়টি আমার সঙ্গে শেয়ার করে। এ সুযোগটি আমি নেই। তাকে ব্যবসার কথা বলি। কিন্তু কী ব্যবসা করব তা তাকে প্রথমে বলিনি। আগে টাকা নিয়ে আসতে বলি। এই ব্যবসা আলাদিনের চেরাগের মতো। লাভ আর লাভ। ১৮ লাখে হবে ৩৬ লাখ। একথা শুনে লোভে পড়ে যায় পাভেল। পাভেল তার মাকে বুঝিয়ে শুনিয়ে টাকাটা আনতে রাজি করায়। পাভেল এক দিন ১৮ লাখ টাকা নিয়ে চলে আসে। আমি তাকে নরসিংদী নিয়ে যাই। তাকে বলি, সেখানে একজন হুজুর আছেন। হুজুর টাকা দ্বিগুণ করে দেয়। কিছুদিন আগে আমি ৫০ হাজার টাকা ১ লাখ করেছি বলে তাকে মিথ্যা বলি। পাভেলকে বলি, জিন তোর টাকা দ্বিগুণ করে দেবে। রাজি হয়েছে। পাভেল এতে খুশি হয়। আমরা নরসিংদী চলে যাই। সেখানে আমি আমার দুই বন্ধুকে আগে থেকে রেডি করে রাখি। পথিমধ্যে তাদের সঙ্গে দেখা হয়। পূর্ব পরিকল্পনা মতো সেই দুই বন্ধু পাভেলকে শুনিয়ে বলে, তারাও হুজুরের কাছে টাকা দ্বিগুণ করতে এসেছে। এক জায়গায় যখন গন্তব্য, আগে তাদের বাসায় যেতে বলে। আমি পাভেলকে বলি, ওরা আমার বন্ধু। এতে করে যখন বলছে, ওদের বাসায় কিছু খেয়ে তবেই হুজুরের কাছে যাই। আমরা ফরহাদ আর ফায়সালদের আস্তানায় যাই। সেখানে জুস পান করি। পাভেলকেও দেওয়া হয়। পাভেলের জুসে ঘুমের ওষুধ মেশানো ছিল। জুস পান করেই ঘুমিয়ে পড়ে পাভেল। আমি পাভেলের গলায় মাফলার পেঁচিয়ে ধরি। আর ফায়সাল, ফরহাদ হাত পা চেপে ধরে। সেখানেই হত্যা করি পাভেলকে। পরে পাভেলের দেহ স্থানীয় একটি কবরস্থানে নিয়ে পুঁতে রেখে চলে আসি। ফরহাদ আর ফায়সালকে ২ লাখ টাকা দিয়ে বাকি টাকা নিয়ে ঢাকায় চলে আসি। আমি যেন সন্দেহের বাইরে থাকি, এ জন্য কয়েকদিন পর পর মেসেজ পাঠাতাম পাভেলের মোবাইল ফোন দিয়ে। পাভেলের মায়ের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতাম।

ছেলের খুনে তারই ঘনিষ্ঠ বন্ধু জাহাঙ্গীরের জড়িত থাকার কথা জানতে পেরে ছোলেমা বেগম হতবাক। তিনি পুলিশকে বলেন, এই ছেলেই পাভেলকে উদ্ধারের জন্য দৌড়াদৌড়ি করেছে। জিডিও করিয়েছে এই জাহাঙ্গীর।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
সংসদ নির্বাচনে এবার ভোটার পৌনে ১৩ কোটি
সংসদ নির্বাচনে এবার ভোটার পৌনে ১৩ কোটি
আইটি ব্যবসার আড়ালে সিসা নেটওয়ার্ক
আইটি ব্যবসার আড়ালে সিসা নেটওয়ার্ক
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭০ জন
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭০ জন
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
বিএনপি জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে সংলাপ আজ
বিএনপি জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে সংলাপ আজ
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
১৬ বছরে ক্ষতি ২ দশমিক ৫৩ ট্রিলিয়ন টাকা
১৬ বছরে ক্ষতি ২ দশমিক ৫৩ ট্রিলিয়ন টাকা
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারের বৈঠক নিয়ে তুলকালাম
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারের বৈঠক নিয়ে তুলকালাম
শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতি দাবি চার ছাত্র সংসদের
শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতি দাবি চার ছাত্র সংসদের
সর্বশেষ খবর
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

এই মাত্র | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করে গেছেন
ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করে গেছেন

নগর জীবন

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

হিতে বিপরীত
হিতে বিপরীত

রকমারি রম্য

জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি
জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

ইচ্ছা হলে হাসুন
ইচ্ছা হলে হাসুন

রকমারি রম্য

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

গরম খাবার
গরম খাবার

রকমারি রম্য

মূল্যবৃদ্ধি
মূল্যবৃদ্ধি

রকমারি রম্য

ভিসেরা প্রতিবেদন পেতে দীর্ঘসূত্রতায় রমেক
ভিসেরা প্রতিবেদন পেতে দীর্ঘসূত্রতায় রমেক

নগর জীবন

রাজধানীতে ১০ মাসে ১৯৮ হত্যাকাণ্ড
রাজধানীতে ১০ মাসে ১৯৮ হত্যাকাণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

কিবরিয়া হত্যাকাণ্ড কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়
কিবরিয়া হত্যাকাণ্ড কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়

নগর জীবন

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

৫৩ জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল
৫৩ জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল

নগর জীবন