শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৩ জুলাই, ২০২১

হিডেন পোস্টে খুনের ক্লু

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
হিডেন পোস্টে খুনের ক্লু

বাবার মৃত্যুর ৪০ দিনও পার হয়নি। নিখোঁজ হয়ে গেছে পাভেল। ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির বিবিএর ছাত্র আরিফুল ইসলাম পাভেল বাবার মৃত্যুর পর সংসার কীভাবে চলবে, এনিয়েই ভীষণ দুশ্চিন্তায় ছিল। ব্যবসার সিদ্ধান্ত নিয়ে বাবার পেনশনের ১২ লাখ টাকা আর আত্মীয় স্বজনদের কাছ থেকে ধার-দেনা করে আরও ৬ লাখ মোট ১৮ লাখ টাকা নিয়ে এলিফেন্ট রোডের বাসা থেকে বেরিয়ে যায় পাভেল। বিদায় নেওয়ার আগে মায়ের পা ছুঁয়ে সালাম করে। ছেলের মাথায় হাত রেখে মা বলেছিলেন, সাবধানে থাকিস বাবা। তাড়াতাড়ি ফিরিস।

রাতেই ফিরে আসার কথা বলে সেই যে গেল, আর খোঁজ নেই পাভেলের। মোবাইল ফোনও বন্ধ। স্বামীর মৃত্যুর শোক না মুছতেই ছেলের নিখোঁজে দিশাহারা হয়ে পড়েন ছোলেমা  বেগম। তার মেয়ে আনতা ইসলাম তাকে সান্ত্বনা দেয়। কিন্তু কোনো সান্ত্বনার বাণী ছোলেমা বেগমকে শান্ত করতে পারে না। নির্ঘুম রাত কাটে মা মেয়ের। খবর শুনে আত্মীয়স্বজনরা আসে। তারা খোঁজ করে পাভেলের। বাদ যায়নি থানা, হাসপাতাল এমনকি লাশ কাটার ঘরও। সবখানেই খুঁজেছে তারা। কিন্তু আশার বাণী কারও কাছে নেই। বিছানায় পড়ে যান ছোলেমা বেগম। পরিবারের শেষ সম্বল ১৮ লাখ টাকাসহ পাভেল নিখোঁজ হওয়ায় অজানা আশঙ্কা সবার মধ্যে। ঘটনাটি ২০১২ সালের ডিসেম্বরের।

ছোলেমা বেগমের মনে পড়ে পাভেলের ছোট বেলার বন্ধু জাহাঙ্গীরের কথা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র জাহাঙ্গীরের চলাফেরা মাস্তানদের মতো। তাকে পছন্দ করতেন না পাভেলের বাবা। ছেলেকে বলতেন, জাহাঙ্গীরের সঙ্গে যেন না মিশে। কিন্তু পাভেল মিশত লুকিয়ে ছাপিয়ে। মাঝে অবশ্য পাভেলের সঙ্গে জাহাঙ্গীরের যোগাযোগ একটু কমে যায়। পাভেলের বাবার মৃত্যুর পর তাদের মধ্যে যোগাযোগ আবারো বাড়ে। ছোট বেলার মতোই তারা এক সঙ্গে চলাফেরা করতে থাকে।

পাভেলের মা তার মেয়ে আনতা ইসলামকে বলে জাহাঙ্গীরকে ফোন দিতে। জাহাঙ্গীরের কাছে কোনো খবর হয়তো থাকতেও পারে। আনতা ফোন দিয়ে বাসায় আসতে বলে জাহাঙ্গীরকে। ফোন পেয়েই জাহাঙ্গীর চলে আসে পাভেলদের বাসায়। পাভেলের মা জাহাঙ্গীরকে জিজ্ঞেস করেন, বাবা তোমার সঙ্গে কী পাভেলের যোগাযোগ হয়েছে? না তো খালাম্মা, কেন; পাভেল কোথায়? পাল্টা প্রশ্ন রাখে জাহাঙ্গীর। বলে, বেশ কয়েকদিন ধরেই আমার সঙ্গে যোগাযোগ নেই। ফোনও দেয় না। এমন কথা শুনে পাভেলের মা বলেন, পাভেল ব্যবসার কথা বলে ১৮ লাখ টাকা নিয়েছে। বাসা থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পর রাত থেকেই তার মোবাইল ফোন বন্ধ। খোঁজ পাচ্ছি না। এসব কথা শুনে জাহাঙ্গীর হতবাক! বলেন কি খালাম্মা!! ১৮ লাখ টাকা নিয়ে গেছে!!! এটা তো খুবই চিন্তার কথা। পাভেল আমাকেও কিছু জানায়নি তার ব্যবসার বিষয়ে। আপনাদের অবশ্যই এখন থানায় জিডি করতে হবে। চলুন আমরা থানায় যাই। কিন্তু আমতা আমতা করে ছোলেমা বেগম। তিনি আরও কিছু সময় দেখতে চান। জাহাঙ্গীর তাদের মানসিক অবস্থা দেখে সময় দেয়। সান্ত্বনা দেয়। তৃতীয় দিন পাভেলের ফোন থেকে একটি এসএমএস আসে। নিখোঁজ ভাইয়ের ফোন নম্বর দেখেই চিৎকার করে উঠে আনতা। মাকে বলে, ভাইয়ার মেসেজ আসছে। মেসেজ মায়ের উদ্দেশ্যে লেখা। ‘মা, আমাকে ক্ষমা করবেন। আমি বিয়ে করে ফেলেছি। আমরা এখন ঢাকার বাইরে। শিগগিরই বাসায় ফিরব। চিন্তা করবেন না।’ এই মেসেজ পড়েই মা আর বোন হতাশ। মায়ের অভিমান হয়। এতগুলো টাকা নিয়ে গেছে বিয়ে করতে। জীবনের সঞ্চয় যা কিছু সবই তো পাভেল নিয়ে গেল। মা-বোনের কথা একটুও ভাবল না পাভেল! এমন কথা ভাবেন আর কাঁদেন মা। এ সময় জাহাঙ্গীর আসে বাসায়। তাকে মেসেজের কথা জানানো হয়। তখন জাহাঙ্গীর বলে, খালাম্মা আর দেরি করবেন না। থানায় চলুন। আমিও যাব। এখন জিডি করতেই হবে। থানা পুলিশকে বিষয়টি জানিয়ে রাখতেই হবে। জাহাঙ্গীর এক প্রকার জোর করেই নিউমার্কেট থানায় নিয়ে যায় পাভেলের মা আর বোনকে। পুলিশের কাছে পুরো ঘটনা খুলে বলেন ছোলেমা বেগম। এ বিষয়ে জিডি করেন তিনি। পুলিশ জাহাঙ্গীরের কাছেও পাভেলের ব্যবসা নিয়ে জানতে চায়। পরদিন আবারো পাভেলের ফোন থেকে এসএমএস আসে। আবারো একই কথা। ওই নম্বরে ফোন দেওয়া হলেই সেটি বন্ধ পাওয়া যায়। পাভেলের মা আর বোন আবারো পুলিশকে এসএমএসের বিষয়টি জানায়। পুলিশকে এবার ভাবিয়ে তোলে বিষয়টি। পুলিশ পাভেলের ফোনের অবস্থান তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে জানতে পারে। ঢাকা থেকেই এসএমএস পাঠানো হচ্ছে। কিন্তু এসএমএস এ বলা হচ্ছে পাভেল ঢাকার বাইরে। পুলিশ ও গোয়েন্দারা মাঠে নামে। কিন্তু পাভেলের সন্ধান পায় না। পাভেল নিখোঁজে জড়িতদেরও শনাক্ত করতে পারে না। এভাবে দিন যায়, সপ্তাহ পার হয়। মাসের পর মাস যায়। কিন্তু পাভেল নিখোঁজ থাকার রহস্য সুরাহা হয় না।

গোয়েন্দারা এবার নানা দিক থেকে তদন্ত শুরু করে। পাসওয়ার্ড দিয়ে পাভেলের ফেসবুক খুলে ঘাঁটাঘাঁটি করতে থাকে গোয়েন্দারা। একটি হিডেন পোস্টের দিকে তাদের চোখ আটকে যায়। ২৬ ডিসেম্বরের পোস্টে বলা আছে, বন্ধু জাহাঙ্গীরের সঙ্গে ব্যবসার জন্য নরসিংদী যাচ্ছি। দোয়া করবেন। পোস্টটি কোনো কারণে হয়তো পাবলিক করেনি পাভেল। সেই পোস্ট এখন গোয়েন্দাদের একমাত্র অবলম্বন। জাহাঙ্গীরের ব্যাপারে আরও খোঁজখবর নিতে শুরু করে। এমন করতে করতেই পেরিয়ে যায় ছয় মাস। গোয়েন্দারা জাহাঙ্গীরকে গ্রেফতার করে রাজধানীর রায়েরবাজার থেকে। তাকে বেশিক্ষণ জেরা করতে হয়নি। জাহাঙ্গীর প্রথমেই বলে দেয়, পাভেল আর দুনিয়াতে নেই। তাকে নরসিংদীতে নিয়ে হত্যা করা হয়েছে। সেখানকার একটি কবরস্থানে লাশ পুঁতে ফেলা হয়েছে। কেন এই হত্যা, আর কারা ছিল তা মুখস্থ নামতার মতো সব বলে দেয় জাহাঙ্গীর। তার দেওয়া তথ্যে নরসিংদী থেকে গ্রেফতার করে ফায়সাল এবং ফরহাদকে। কবরস্থানের একটি পাশ থেকে মাঠি খুঁড়ে বের করা হয় পাভেলের হাড়গোড়।

জাহাঙ্গীরের ভাষায়, ‘পাভেল ব্যবসা করার জন্য চিন্তা-ভাবনা করছিল। তাদের কাছে ১৮ লাখ টাকা আছে। কিন্তু কী ব্যবসা করবে বুঝতে পারছিল না। এ বিষয়টি আমার সঙ্গে শেয়ার করে। এ সুযোগটি আমি নেই। তাকে ব্যবসার কথা বলি। কিন্তু কী ব্যবসা করব তা তাকে প্রথমে বলিনি। আগে টাকা নিয়ে আসতে বলি। এই ব্যবসা আলাদিনের চেরাগের মতো। লাভ আর লাভ। ১৮ লাখে হবে ৩৬ লাখ। একথা শুনে লোভে পড়ে যায় পাভেল। পাভেল তার মাকে বুঝিয়ে শুনিয়ে টাকাটা আনতে রাজি করায়। পাভেল এক দিন ১৮ লাখ টাকা নিয়ে চলে আসে। আমি তাকে নরসিংদী নিয়ে যাই। তাকে বলি, সেখানে একজন হুজুর আছেন। হুজুর টাকা দ্বিগুণ করে দেয়। কিছুদিন আগে আমি ৫০ হাজার টাকা ১ লাখ করেছি বলে তাকে মিথ্যা বলি। পাভেলকে বলি, জিন তোর টাকা দ্বিগুণ করে দেবে। রাজি হয়েছে। পাভেল এতে খুশি হয়। আমরা নরসিংদী চলে যাই। সেখানে আমি আমার দুই বন্ধুকে আগে থেকে রেডি করে রাখি। পথিমধ্যে তাদের সঙ্গে দেখা হয়। পূর্ব পরিকল্পনা মতো সেই দুই বন্ধু পাভেলকে শুনিয়ে বলে, তারাও হুজুরের কাছে টাকা দ্বিগুণ করতে এসেছে। এক জায়গায় যখন গন্তব্য, আগে তাদের বাসায় যেতে বলে। আমি পাভেলকে বলি, ওরা আমার বন্ধু। এতে করে যখন বলছে, ওদের বাসায় কিছু খেয়ে তবেই হুজুরের কাছে যাই। আমরা ফরহাদ আর ফায়সালদের আস্তানায় যাই। সেখানে জুস পান করি। পাভেলকেও দেওয়া হয়। পাভেলের জুসে ঘুমের ওষুধ মেশানো ছিল। জুস পান করেই ঘুমিয়ে পড়ে পাভেল। আমি পাভেলের গলায় মাফলার পেঁচিয়ে ধরি। আর ফায়সাল, ফরহাদ হাত পা চেপে ধরে। সেখানেই হত্যা করি পাভেলকে। পরে পাভেলের দেহ স্থানীয় একটি কবরস্থানে নিয়ে পুঁতে রেখে চলে আসি। ফরহাদ আর ফায়সালকে ২ লাখ টাকা দিয়ে বাকি টাকা নিয়ে ঢাকায় চলে আসি। আমি যেন সন্দেহের বাইরে থাকি, এ জন্য কয়েকদিন পর পর মেসেজ পাঠাতাম পাভেলের মোবাইল ফোন দিয়ে। পাভেলের মায়ের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতাম।

ছেলের খুনে তারই ঘনিষ্ঠ বন্ধু জাহাঙ্গীরের জড়িত থাকার কথা জানতে পেরে ছোলেমা বেগম হতবাক। তিনি পুলিশকে বলেন, এই ছেলেই পাভেলকে উদ্ধারের জন্য দৌড়াদৌড়ি করেছে। জিডিও করিয়েছে এই জাহাঙ্গীর।

এই বিভাগের আরও খবর
সড়ক অবরোধ ৪৮তম বিসিএসে নিয়োগপ্রত্যাশী চিকিৎসকদের
সড়ক অবরোধ ৪৮তম বিসিএসে নিয়োগপ্রত্যাশী চিকিৎসকদের
ফারইস্টের সাবেক চেয়ারম্যান নজরুলের বিপুল সম্পদের খোঁজ
ফারইস্টের সাবেক চেয়ারম্যান নজরুলের বিপুল সম্পদের খোঁজ
উপদেষ্টার বক্তব্যের ‘বিভ্রান্তি’ দূর করতে সরকারের বিবৃতি
উপদেষ্টার বক্তব্যের ‘বিভ্রান্তি’ দূর করতে সরকারের বিবৃতি
নিজেকে রাজনৈতিক কর্মী ভাবা যাবে না
নিজেকে রাজনৈতিক কর্মী ভাবা যাবে না
ধুলায় দুর্ভোগ
ধুলায় দুর্ভোগ
প্রার্থী মনোনয়ন নিয়ে জামায়াতের দুই পক্ষে হাতাহাতি উত্তেজনা
প্রার্থী মনোনয়ন নিয়ে জামায়াতের দুই পক্ষে হাতাহাতি উত্তেজনা
কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর সর্বস্ব লুট
কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর সর্বস্ব লুট
সামিরা হকসহ দুজনের বিদেশ যাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
সামিরা হকসহ দুজনের বিদেশ যাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
রাজধানীর সড়কে পড়ে ছিল রক্তাক্ত লাশ
রাজধানীর সড়কে পড়ে ছিল রক্তাক্ত লাশ
৩১ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ
৩১ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ
পাঁচ বছরে চাকরির বাজার এক-চতুর্থাংশ বদলে যাবে
পাঁচ বছরে চাকরির বাজার এক-চতুর্থাংশ বদলে যাবে
মাইলস্টোন শিক্ষার্থী ৩৬ সার্জারি শেষে বাসায় ফিরল
মাইলস্টোন শিক্ষার্থী ৩৬ সার্জারি শেষে বাসায় ফিরল
সর্বশেষ খবর
কুড়িগ্রামে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক কর্মশালা
কুড়িগ্রামে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক কর্মশালা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
ভালুকায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরও তিন মাদকবাহী নৌকায় মার্কিন হামলা, নিহত ১৪
আরও তিন মাদকবাহী নৌকায় মার্কিন হামলা, নিহত ১৪

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়নে ডিএনসিসি ও সেতু কর্তৃপক্ষের চুক্তি
এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়নে ডিএনসিসি ও সেতু কর্তৃপক্ষের চুক্তি

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

মনোহরদীতে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
মনোহরদীতে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়ায় রূপার খনিতে বিস্ফোরণে নিহত ২
অস্ট্রেলিয়ায় রূপার খনিতে বিস্ফোরণে নিহত ২

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনআরসি আতঙ্কে আত্মহত্যার অভিযোগ পশ্চিমবঙ্গে, মমতার নিশানায় বিজেপি
এনআরসি আতঙ্কে আত্মহত্যার অভিযোগ পশ্চিমবঙ্গে, মমতার নিশানায় বিজেপি

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে আওয়ামী লীগের ৩ নেতা কারাগারে
ঝালকাঠিতে আওয়ামী লীগের ৩ নেতা কারাগারে

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ম্যারাডোনা সবকিছুকে ছাপিয়ে গিয়েছিলেন: মেসি
ম্যারাডোনা সবকিছুকে ছাপিয়ে গিয়েছিলেন: মেসি

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা শুরু ​বৃহস্পতিবার
ঢাকায় আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা শুরু ​বৃহস্পতিবার

৫৬ মিনিট আগে | পর্যটন

অমিতাভকে ‌‘কিপটে’ বলে কটাক্ষ
অমিতাভকে ‌‘কিপটে’ বলে কটাক্ষ

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭৪ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭৪ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসিসিআই ও ডিএসইর মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই
ডিসিসিআই ও ডিএসইর মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণ আশা করেছিল আওয়ামী আমলে সংগঠিত সকল গণহত্যার বিচার হবে: রাশেদ প্রধান
জনগণ আশা করেছিল আওয়ামী আমলে সংগঠিত সকল গণহত্যার বিচার হবে: রাশেদ প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে হত্যাচেষ্টা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে হত্যাচেষ্টা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’
‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুব শক্তিকে জাতীয় মুক্তির হাতিয়ারে পরিণত করবে বিএনপি : প্রিন্স
যুব শক্তিকে জাতীয় মুক্তির হাতিয়ারে পরিণত করবে বিএনপি : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রাথমিক শিক্ষার বিষয়ে জনআকাঙ্ক্ষার পরিপন্থী পদক্ষেপ নেবে না সরকার : 
ধর্ম উপদেষ্টা
প্রাথমিক শিক্ষার বিষয়ে জনআকাঙ্ক্ষার পরিপন্থী পদক্ষেপ নেবে না সরকার : ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্লাউড সিডিংয়ে বৃষ্টি নামানোর চেষ্টায় দিল্লি
ক্লাউড সিডিংয়ে বৃষ্টি নামানোর চেষ্টায় দিল্লি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরে ছোট ভাইয়ের হাতে বড় ভাই খুন
শেরপুরে ছোট ভাইয়ের হাতে বড় ভাই খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অটো ছিনতাইয়ের সময় ধরা পড়লেন দুই নারীসহ চার ছিনতাইকারী
অটো ছিনতাইয়ের সময় ধরা পড়লেন দুই নারীসহ চার ছিনতাইকারী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনা প্রত্যাহারের ঘোষণার মাঝেই সিরিয়ায় নামলো অস্ত্র বোঝাই মার্কিন কার্গো বিমান
সেনা প্রত্যাহারের ঘোষণার মাঝেই সিরিয়ায় নামলো অস্ত্র বোঝাই মার্কিন কার্গো বিমান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় ‘ডাবল মার্ডার’ মামলায় ৭ জনের মৃত্যুদণ্ড
খুলনায় ‘ডাবল মার্ডার’ মামলায় ৭ জনের মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি পুলিশের গুলিতে ৩ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েলি পুলিশের গুলিতে ৩ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সঙ্গে ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখছে ঢাকা : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সঙ্গে ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখছে ঢাকা : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা নদীতে ভাসছিল যুবকের মরদেহ
পদ্মা নদীতে ভাসছিল যুবকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফোলটি টাওয়ার্স তারকা প্রুনেলা স্কেলস মারা গেছেন
ফোলটি টাওয়ার্স তারকা প্রুনেলা স্কেলস মারা গেছেন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গোপালগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
গোপালগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা
‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া
সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম
গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট
ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস

শোবিজ

বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা
বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা

নগর জীবন

চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে
চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত
আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম

শিল্প বাণিজ্য

মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ

শোবিজ

মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা

শোবিজ

বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি
বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস
দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক

নগর জীবন

যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’

সম্পাদকীয়

ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার
ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

হারে সিরিজ শুরু লিটনদের
হারে সিরিজ শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে

শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত
খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত

দেশগ্রাম

জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো

স্বাস্থ্য

সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে
সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে

দেশগ্রাম

ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো

শিল্প বাণিজ্য

চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল

শিল্প বাণিজ্য

অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক

সম্পাদকীয়

গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী
গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী

দেশগ্রাম

নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের
নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

দেশগ্রাম

কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য
কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য

দেশগ্রাম