শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৩ জুলাই, ২০২১

হিডেন পোস্টে খুনের ক্লু

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
হিডেন পোস্টে খুনের ক্লু

বাবার মৃত্যুর ৪০ দিনও পার হয়নি। নিখোঁজ হয়ে গেছে পাভেল। ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির বিবিএর ছাত্র আরিফুল ইসলাম পাভেল বাবার মৃত্যুর পর সংসার কীভাবে চলবে, এনিয়েই ভীষণ দুশ্চিন্তায় ছিল। ব্যবসার সিদ্ধান্ত নিয়ে বাবার পেনশনের ১২ লাখ টাকা আর আত্মীয় স্বজনদের কাছ থেকে ধার-দেনা করে আরও ৬ লাখ মোট ১৮ লাখ টাকা নিয়ে এলিফেন্ট রোডের বাসা থেকে বেরিয়ে যায় পাভেল। বিদায় নেওয়ার আগে মায়ের পা ছুঁয়ে সালাম করে। ছেলের মাথায় হাত রেখে মা বলেছিলেন, সাবধানে থাকিস বাবা। তাড়াতাড়ি ফিরিস।

রাতেই ফিরে আসার কথা বলে সেই যে গেল, আর খোঁজ নেই পাভেলের। মোবাইল ফোনও বন্ধ। স্বামীর মৃত্যুর শোক না মুছতেই ছেলের নিখোঁজে দিশাহারা হয়ে পড়েন ছোলেমা  বেগম। তার মেয়ে আনতা ইসলাম তাকে সান্ত্বনা দেয়। কিন্তু কোনো সান্ত্বনার বাণী ছোলেমা বেগমকে শান্ত করতে পারে না। নির্ঘুম রাত কাটে মা মেয়ের। খবর শুনে আত্মীয়স্বজনরা আসে। তারা খোঁজ করে পাভেলের। বাদ যায়নি থানা, হাসপাতাল এমনকি লাশ কাটার ঘরও। সবখানেই খুঁজেছে তারা। কিন্তু আশার বাণী কারও কাছে নেই। বিছানায় পড়ে যান ছোলেমা বেগম। পরিবারের শেষ সম্বল ১৮ লাখ টাকাসহ পাভেল নিখোঁজ হওয়ায় অজানা আশঙ্কা সবার মধ্যে। ঘটনাটি ২০১২ সালের ডিসেম্বরের।

ছোলেমা বেগমের মনে পড়ে পাভেলের ছোট বেলার বন্ধু জাহাঙ্গীরের কথা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র জাহাঙ্গীরের চলাফেরা মাস্তানদের মতো। তাকে পছন্দ করতেন না পাভেলের বাবা। ছেলেকে বলতেন, জাহাঙ্গীরের সঙ্গে যেন না মিশে। কিন্তু পাভেল মিশত লুকিয়ে ছাপিয়ে। মাঝে অবশ্য পাভেলের সঙ্গে জাহাঙ্গীরের যোগাযোগ একটু কমে যায়। পাভেলের বাবার মৃত্যুর পর তাদের মধ্যে যোগাযোগ আবারো বাড়ে। ছোট বেলার মতোই তারা এক সঙ্গে চলাফেরা করতে থাকে।

পাভেলের মা তার মেয়ে আনতা ইসলামকে বলে জাহাঙ্গীরকে ফোন দিতে। জাহাঙ্গীরের কাছে কোনো খবর হয়তো থাকতেও পারে। আনতা ফোন দিয়ে বাসায় আসতে বলে জাহাঙ্গীরকে। ফোন পেয়েই জাহাঙ্গীর চলে আসে পাভেলদের বাসায়। পাভেলের মা জাহাঙ্গীরকে জিজ্ঞেস করেন, বাবা তোমার সঙ্গে কী পাভেলের যোগাযোগ হয়েছে? না তো খালাম্মা, কেন; পাভেল কোথায়? পাল্টা প্রশ্ন রাখে জাহাঙ্গীর। বলে, বেশ কয়েকদিন ধরেই আমার সঙ্গে যোগাযোগ নেই। ফোনও দেয় না। এমন কথা শুনে পাভেলের মা বলেন, পাভেল ব্যবসার কথা বলে ১৮ লাখ টাকা নিয়েছে। বাসা থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পর রাত থেকেই তার মোবাইল ফোন বন্ধ। খোঁজ পাচ্ছি না। এসব কথা শুনে জাহাঙ্গীর হতবাক! বলেন কি খালাম্মা!! ১৮ লাখ টাকা নিয়ে গেছে!!! এটা তো খুবই চিন্তার কথা। পাভেল আমাকেও কিছু জানায়নি তার ব্যবসার বিষয়ে। আপনাদের অবশ্যই এখন থানায় জিডি করতে হবে। চলুন আমরা থানায় যাই। কিন্তু আমতা আমতা করে ছোলেমা বেগম। তিনি আরও কিছু সময় দেখতে চান। জাহাঙ্গীর তাদের মানসিক অবস্থা দেখে সময় দেয়। সান্ত্বনা দেয়। তৃতীয় দিন পাভেলের ফোন থেকে একটি এসএমএস আসে। নিখোঁজ ভাইয়ের ফোন নম্বর দেখেই চিৎকার করে উঠে আনতা। মাকে বলে, ভাইয়ার মেসেজ আসছে। মেসেজ মায়ের উদ্দেশ্যে লেখা। ‘মা, আমাকে ক্ষমা করবেন। আমি বিয়ে করে ফেলেছি। আমরা এখন ঢাকার বাইরে। শিগগিরই বাসায় ফিরব। চিন্তা করবেন না।’ এই মেসেজ পড়েই মা আর বোন হতাশ। মায়ের অভিমান হয়। এতগুলো টাকা নিয়ে গেছে বিয়ে করতে। জীবনের সঞ্চয় যা কিছু সবই তো পাভেল নিয়ে গেল। মা-বোনের কথা একটুও ভাবল না পাভেল! এমন কথা ভাবেন আর কাঁদেন মা। এ সময় জাহাঙ্গীর আসে বাসায়। তাকে মেসেজের কথা জানানো হয়। তখন জাহাঙ্গীর বলে, খালাম্মা আর দেরি করবেন না। থানায় চলুন। আমিও যাব। এখন জিডি করতেই হবে। থানা পুলিশকে বিষয়টি জানিয়ে রাখতেই হবে। জাহাঙ্গীর এক প্রকার জোর করেই নিউমার্কেট থানায় নিয়ে যায় পাভেলের মা আর বোনকে। পুলিশের কাছে পুরো ঘটনা খুলে বলেন ছোলেমা বেগম। এ বিষয়ে জিডি করেন তিনি। পুলিশ জাহাঙ্গীরের কাছেও পাভেলের ব্যবসা নিয়ে জানতে চায়। পরদিন আবারো পাভেলের ফোন থেকে এসএমএস আসে। আবারো একই কথা। ওই নম্বরে ফোন দেওয়া হলেই সেটি বন্ধ পাওয়া যায়। পাভেলের মা আর বোন আবারো পুলিশকে এসএমএসের বিষয়টি জানায়। পুলিশকে এবার ভাবিয়ে তোলে বিষয়টি। পুলিশ পাভেলের ফোনের অবস্থান তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে জানতে পারে। ঢাকা থেকেই এসএমএস পাঠানো হচ্ছে। কিন্তু এসএমএস এ বলা হচ্ছে পাভেল ঢাকার বাইরে। পুলিশ ও গোয়েন্দারা মাঠে নামে। কিন্তু পাভেলের সন্ধান পায় না। পাভেল নিখোঁজে জড়িতদেরও শনাক্ত করতে পারে না। এভাবে দিন যায়, সপ্তাহ পার হয়। মাসের পর মাস যায়। কিন্তু পাভেল নিখোঁজ থাকার রহস্য সুরাহা হয় না।

গোয়েন্দারা এবার নানা দিক থেকে তদন্ত শুরু করে। পাসওয়ার্ড দিয়ে পাভেলের ফেসবুক খুলে ঘাঁটাঘাঁটি করতে থাকে গোয়েন্দারা। একটি হিডেন পোস্টের দিকে তাদের চোখ আটকে যায়। ২৬ ডিসেম্বরের পোস্টে বলা আছে, বন্ধু জাহাঙ্গীরের সঙ্গে ব্যবসার জন্য নরসিংদী যাচ্ছি। দোয়া করবেন। পোস্টটি কোনো কারণে হয়তো পাবলিক করেনি পাভেল। সেই পোস্ট এখন গোয়েন্দাদের একমাত্র অবলম্বন। জাহাঙ্গীরের ব্যাপারে আরও খোঁজখবর নিতে শুরু করে। এমন করতে করতেই পেরিয়ে যায় ছয় মাস। গোয়েন্দারা জাহাঙ্গীরকে গ্রেফতার করে রাজধানীর রায়েরবাজার থেকে। তাকে বেশিক্ষণ জেরা করতে হয়নি। জাহাঙ্গীর প্রথমেই বলে দেয়, পাভেল আর দুনিয়াতে নেই। তাকে নরসিংদীতে নিয়ে হত্যা করা হয়েছে। সেখানকার একটি কবরস্থানে লাশ পুঁতে ফেলা হয়েছে। কেন এই হত্যা, আর কারা ছিল তা মুখস্থ নামতার মতো সব বলে দেয় জাহাঙ্গীর। তার দেওয়া তথ্যে নরসিংদী থেকে গ্রেফতার করে ফায়সাল এবং ফরহাদকে। কবরস্থানের একটি পাশ থেকে মাঠি খুঁড়ে বের করা হয় পাভেলের হাড়গোড়।

জাহাঙ্গীরের ভাষায়, ‘পাভেল ব্যবসা করার জন্য চিন্তা-ভাবনা করছিল। তাদের কাছে ১৮ লাখ টাকা আছে। কিন্তু কী ব্যবসা করবে বুঝতে পারছিল না। এ বিষয়টি আমার সঙ্গে শেয়ার করে। এ সুযোগটি আমি নেই। তাকে ব্যবসার কথা বলি। কিন্তু কী ব্যবসা করব তা তাকে প্রথমে বলিনি। আগে টাকা নিয়ে আসতে বলি। এই ব্যবসা আলাদিনের চেরাগের মতো। লাভ আর লাভ। ১৮ লাখে হবে ৩৬ লাখ। একথা শুনে লোভে পড়ে যায় পাভেল। পাভেল তার মাকে বুঝিয়ে শুনিয়ে টাকাটা আনতে রাজি করায়। পাভেল এক দিন ১৮ লাখ টাকা নিয়ে চলে আসে। আমি তাকে নরসিংদী নিয়ে যাই। তাকে বলি, সেখানে একজন হুজুর আছেন। হুজুর টাকা দ্বিগুণ করে দেয়। কিছুদিন আগে আমি ৫০ হাজার টাকা ১ লাখ করেছি বলে তাকে মিথ্যা বলি। পাভেলকে বলি, জিন তোর টাকা দ্বিগুণ করে দেবে। রাজি হয়েছে। পাভেল এতে খুশি হয়। আমরা নরসিংদী চলে যাই। সেখানে আমি আমার দুই বন্ধুকে আগে থেকে রেডি করে রাখি। পথিমধ্যে তাদের সঙ্গে দেখা হয়। পূর্ব পরিকল্পনা মতো সেই দুই বন্ধু পাভেলকে শুনিয়ে বলে, তারাও হুজুরের কাছে টাকা দ্বিগুণ করতে এসেছে। এক জায়গায় যখন গন্তব্য, আগে তাদের বাসায় যেতে বলে। আমি পাভেলকে বলি, ওরা আমার বন্ধু। এতে করে যখন বলছে, ওদের বাসায় কিছু খেয়ে তবেই হুজুরের কাছে যাই। আমরা ফরহাদ আর ফায়সালদের আস্তানায় যাই। সেখানে জুস পান করি। পাভেলকেও দেওয়া হয়। পাভেলের জুসে ঘুমের ওষুধ মেশানো ছিল। জুস পান করেই ঘুমিয়ে পড়ে পাভেল। আমি পাভেলের গলায় মাফলার পেঁচিয়ে ধরি। আর ফায়সাল, ফরহাদ হাত পা চেপে ধরে। সেখানেই হত্যা করি পাভেলকে। পরে পাভেলের দেহ স্থানীয় একটি কবরস্থানে নিয়ে পুঁতে রেখে চলে আসি। ফরহাদ আর ফায়সালকে ২ লাখ টাকা দিয়ে বাকি টাকা নিয়ে ঢাকায় চলে আসি। আমি যেন সন্দেহের বাইরে থাকি, এ জন্য কয়েকদিন পর পর মেসেজ পাঠাতাম পাভেলের মোবাইল ফোন দিয়ে। পাভেলের মায়ের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতাম।

ছেলের খুনে তারই ঘনিষ্ঠ বন্ধু জাহাঙ্গীরের জড়িত থাকার কথা জানতে পেরে ছোলেমা বেগম হতবাক। তিনি পুলিশকে বলেন, এই ছেলেই পাভেলকে উদ্ধারের জন্য দৌড়াদৌড়ি করেছে। জিডিও করিয়েছে এই জাহাঙ্গীর।

এই বিভাগের আরও খবর
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
চট্টগ্রাম বন্দরে পণ্যের বড় নিলাম
চট্টগ্রাম বন্দরে পণ্যের বড় নিলাম
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে