শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৩ জুলাই, ২০২১

খুনি ছিল ঘরে

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
খুনি ছিল ঘরে

আর কয়েক দিন পরই ঈদ। কলেজ ছুটি হয়ে গেছে। মিতা যাবেন বাবা-মায়ের সঙ্গে ঈদ করতে গোপালগঞ্জে। কিন্তু বাড়িতে যাওয়ার ছয় দিনের মাথায় ঘর থেকেই নিখোঁজ হন মিতা। রাতে দুবোন একসঙ্গে ঘুমিয়ে পড়ার পর সকালে বিছানায় পাওয়া যায় ছোট বোনকে। কিন্তু মিতা নেই। মিতার বাবা-মা তার খোঁজ করে। এ ঘর-ও ঘর খুঁজে দেখা হয়। পাশের বাড়ি, পাড়া-প্রতিবেশী সবখানেই খোঁজা শেষ। কিন্তু নেই মিতা। রাতে খাবার শেষে নিজের রুমে শুতে গেল তরতাজা মেয়েটি, সকালে সে নেই। হঠাৎ খবর আসে পাশের একটি পুকুরপাড়ে পড়ে আছে মিতার লাশ। এ খবর শুনে মিতার বাবা-মা, আত্মীয়-স্বজন সবাই ছুটে যান। তারা পুকুরপাড়ে উপুড় হয়ে পড়ে থাকতে দেখেন মিতাকে। খবর শুনে আসে পুলিশ। মিতার গলায় কালো দাগের চিহ্ন খুঁজে পাওয়া যায়। পুলিশ নিশ্চিত, তাকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে। ২০১০ সালের ৩০ আগস্টের ঘটনা এটি।  এ ঘটনায় মিতার বাবা লিয়াকত হোসেন মোল্লা বাদী হয়ে ওই দিনই গোপালগঞ্জ থানায় একটি মামলা করেন।

ঢাকা থেকে বাড়িতে ঈদ করতে এসে খুনের শিকার হলেন ইডেন কলেজের ছাত্রী মিতা। পুলিশকে বিষয়টি ভাবিয়ে তুলেছে। যে মেয়েটি বাড়িতে আসতেন, সেই মেয়েটি কিনা বাড়ি এসে খুন হলেন? তার খুনে কে বেশি লাভমান হলো? এমন প্রশ্নের জবাব খুঁজতে গিয়ে কিছুই পায়নি পুলিশ। ঘটনার প্রায় দু-তিন দিন পেরিয়ে গেলেও খুনিদের শনাক্ত করতে পারছে না পুলিশ। মিতার পরিবার এ নিয়ে পুলিশের ওপর ক্ষুব্ধ।

পুলিশ জানতে পারে, মিতার সঙ্গে একই এলাকার যুবক ফিরোজের সম্পর্ক ছিল। পুলিশের টার্গেট এখন সেই ফিরোজ। পুলিশ তার বাসায় অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করে থানায় নিয়ে আসে। কিন্তু পুলিশ তার কাছ থেকে খুন সংশ্লিষ্ট কোনো তথ্য পায় না। তবে তার কাছ থেকে গুরুত্বপূর্ণ একটি তথ্য পায়। ফিরোজ পুলিশকে জানিয়েছে, মিতার চাচাতো ভাই জনি প্রেমের প্রস্তাব দিয়ে ব্যর্থ হয়েছে। সে ক্ষুব্ধ ছিল মিতার ওপর। পুলিশ চলে যায় জনির বাসায়। তাকে গ্রেফতার করে থানায় নিয়ে জেরা করে। এ সময় জনির কাছ থেকেও কোনো তথ্য পায় না পুলিশ। তবে সে জানায়, তার এক মামাতো ভাই মিতাকে পছন্দ করত। গিফট পাঠাত। প্রেমের প্রস্তাবও দিয়েছিল। কিন্তু মিতা তা প্রত্যাখ্যান করে। পুলিশ এবার ছোটে জনির মামাতো ভাইকে গ্রেফতার করতে। কিন্তু পুলিশ কোনো তথ্যই পায় না তাদের কাছ থেকে। পুলিশ এ খুনের মামলা নিয়ে রীতিমতো বিপাকে। কোনো সূত্রই খুঁজে পাচ্ছে না তারা, যেখান থেকে আসামিদের শনাক্ত করে গ্রেফতার করা হবে।

পুলিশ এ নিয়ে যখন চিন্তিত ঠিক সেই সময়ে রহস্য উদঘাটনের সূত্র নিজে থেকেই পুলিশের কাছে হাজির। একদিন বিকালে গুড্ডু নামে এক লোক থানায় আসেন। মেম্বার প্রার্থী সেই গুড্ডু থানায় ওসির কাছে গিয়ে নিজের পরিচয় দেন। পুলিশ মিতা খুনের তদন্ত করতে গিয়েও গুড্ডু নামটি পেয়েছিল। কিন্তু তাকে গ্রেফতার বা জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য উপযুক্ত কোনো তথ্য-প্রমাণ ছিল না। সেই গুড্ডু থানায় গিয়ে জনি এবং তার মামাতো ভাইকে ছেড়ে দেওয়ার জন্য অনুরোধ করেন। সম্পর্কে তারা শালা-দুলাভাই। তার নির্বাচনে এ দুজন অন্যতম কর্র্মী বলে গুড্ডু পুলিশকে জানায়। পুলিশ তাকেই গ্রেফতার করে জেরা করতে থাকে। একপর্যায়ে এ গুড্ডু খুনের সঙ্গে জড়িত বলে স্বীকার করে। জনি এবং তার মামাতো ভাইয়ের প্রেমের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় তারা খুনের পরিকল্পনা করে। পরিকল্পনা মতে, ভিতর থেকে দরজা খুলে দেয় চাচাতো বোন শ্রাবণী। এর আগে মিতাকে ঘুমের ওষুধ খাওয়ানো হয়। চাচাতো ভাই জনি ও তার তিন বন্ধু মিলে ঘরে ঢুকে বের করে নিয়ে আসে মিতাকে। তারা পুকুড়পাড়ে নিয়ে হত্যা করে কেটে পড়ে।

পুলিশ সামসুর রহমান জনি (২৭), মো. আনোয়ার হোসেন মনি (২৮), ইসরাত জাহান শ্রাবণী (১৮), জসিমুল ইসলাম জগলুল (২৮) ও মাসুম বিল্লাকে (২৭) গ্রেফতার করে। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ শেষে জেলহাজতে পাঠানো হয়। এদের মধ্যে জনি ও শ্রাবণী নিহত মিতার চাচাতো ভাইবোন। আর জনি, জগলুল ও মাসুম ঘনিষ্ঠ বন্ধু। তাদের সবার বাড়ি গোপালগঞ্জ শহরের মিয়াপাড়ায়।

২০১১ সালের ২৯ মে আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশ। বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে শ্রাবণীর মাধ্যমে মিতাকে অপহরণের পর শ্বাসরোধে হত্যা করে। পরে লাশ গুম করার উদ্দেশ্যে পার্শ্ববর্তী পুকুরে ফেলে দেওয়া হয় বলে পুলিশের অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়। পরে এ মামলায় ২০১৩ সালের ১৩ মার্চ ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-৪-এর বিচারক মোতাহার হোসেন তিনজনকে মৃত্যুদন্ড, চারজনকে যাবজ্জীবন ও একজনকে পাঁচ বছরের সাজার রায় দিয়েছিলেন। পরে মৃত্যুদন্ডদেশ অনুমোদনের জন্য আবেদনের (ডেথ রেফারেন্স) পাশাপাশি বিচারিক আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে আসামিরা উচ্চ আদালতে আপিল করেন। আসামিদের করা সেই আপিল ও ডেথ রেফারেন্সের শুনানি শেষে ২০১৮ সালের ১৩ নভেম্বর সব আসামিকে খালাস দেন হাই কোর্ট।

আদালত সূত্র জানায়, এ মামলায় কোনো চাক্ষুষ সাক্ষী ছিল না। এ ছাড়া মিতার চাচাতো বোন শ্রাবণী যে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছিলেন, সে জবানবন্দির ওপর ভিত্তি করে বিচারিক আদালত আসামিদের মৃত্যুদন্ড ও যাবজ্জীবনসহ সাজা দিয়েছিল। ‘স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দুই ধরনের হয়, ইন কালপেটরি (অপরাধে নিজেকে জড়িয়ে) দেওয়া জবানবন্দি, আরেকটা হচ্ছে এক্স কালপেটরি (নিজেকে অপরাধে না জড়িয়ে) দেওয়া জবানবন্দি। আইনে এক্স কালপেটরি জবানবন্দি আমলযোগ্য বা গ্রহণযোগ্য নয়।’ ‘শ্রাবণী যে স্বীকারোক্তি দিয়েছে সেটা এক্স কালপেটরি বা অপরাধে নিজেকে না জড়িয়ে দেওয়া স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি। অর্থাৎ অপরাধ সংগঠনে তার কোনো ভূমিকা ছিল না। এখন আমরা শ্রাবণীর বক্তব্যকে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি বললেও আইন এটাকে শুধু স্টেটম্যান্ট (জবানবন্দি) বলছে। বিচারিক আদালত শ্রাবণীর জবানবন্দিটাকে ইন কালপেটরি ধরে সাজা দিয়েছিল। উচ্চ আদালত পারিপার্শ্বিক সাক্ষ্য ও শ্রাবণীর স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি ত্রুটিপূর্ণ বা এক্স কালপেটরি ধরে সব আসামিকে খালাস দিয়েছে বলে আদালত সূত্রে জানা গেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
তিন দফা দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
তিন দফা দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
সর্বশেষ খবর
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

২৭ মিনিট আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক