শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

অস্ত্রধারীদের মিস টার্গেট

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
অস্ত্রধারীদের মিস টার্গেট

সন্ধ্যা সোয়া ৭টা। রাজধানীর সড়কগুলোতে সব দিনের মতোই ঘরমুখো মানুষের ব্যস্ততা। কিন্তু বিজয়নগরে ওই সন্ধ্যায় ঘরমুখো মানুষের সেই ব্যস্ততা রূপ নেয় আতঙ্কে। মুহুর্মুহু গুলির শব্দে মানুষ প্রাণ বাঁচাতে দিগি¦দিক ছুটতে থাকে। রাস্তা ফাঁকা হয়ে যায়। কোথাও কেউ নেই। শুধু একটি রিকশা রাস্তার মধ্যে আড়াআড়ি দাঁড়িয়ে। রিকশার দুই যাত্রী সিটের ওপর বসা। কিন্তু দুজনই পেছন দিকে হেলে আছে। তাদের শরীর থেকে ফিনকির মতো রক্ত বেরোচ্ছে। রিকশা গড়িয়ে সেই রক্ত পড়ছে পিচঢালা রাজপথে। হতভাগ্য ওই দুই ব্যক্তি রিকশাতেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছিলেন। অস্ত্রধারীরা প্রকাশ্যে শত শত লোকের সামনে দুই ব্যক্তিকে গুলি করে দ্রুত পালিয়ে যায়। গুলিবিদ্ধ ওই দুজনকে দ্রুত হাসপাতালে নেওয়ার জন্য তৎক্ষণাৎ কাউকে পাওয়া যায়নি। সেখানেই পড়ে ছিল দীর্ঘক্ষণ। তবে সময় গড়িয়ে যেতেই নিহত ওই দুজনের পরিচয় মিলতে থাকে। আর পরিচয় জানার পরই দেশজুড়ে তোলপাড়। দেশের সীমানা পেরিয়ে এই জোড়া খুনের ঘটনাটি স্থান পায় বিদেশি গণমাধ্যমগুলোতে। ৪০ বছর আগে এক সন্ধ্যায় ফিল্মি কায়দায় সংঘটিত এই হামলায় নিহতদের একজন হলেন বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বিএসএস) অর্থনৈতিক বিষয়ক সিনিয়র রিপোর্টার ফেরদৌস আলম দুলাল। আর অন্যজন হলেন- তৎকালীন সময়ে জনপ্রিয় শ্রমিক নেতা ও শ্রমিক লীগ সভাপতি আবদুর রহমান। পরবর্তীতে পুলিশ ও গোয়েন্দারা জানতে পারে, অস্ত্রধারীদের নিশানায় ছিল শ্রমিক নেতা আবদুর রহমান। তাকে মারতে এলোপাতাড়ি গুলিবর্ষণ করা হলে পাশে বসা উদীয়মান সাংবাদিক দুলাল গুলিবিদ্ধ হয়ে প্রাণ হারান। মাত্র নয় বছরের সাংবাদিকতা জীবনে তরুণ এই সাংবাদিক বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিলেন। দুলালের বড় ভাই শামসুল আলম বেলাল সিনিয়র সাংবাদিক। দুলালের স্বজনরা জানান, ঘটনার বিচার কোনো সরকারই করল না। পরিবারের সদস্য ছাড়া এখন তাদের আর কেউ মনেও করে না।  এ ঘটনাটি ‘রহমান-দুলাল হত্যাকান্ড’ হিসেবেই পরবর্তীতে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করে। যারা খুন হয়েছেন এবং যারা খুন করেছেন এদের সবাই পরিচিত মুখ। যে কারণে এই হত্যাকান্ড নিয়ে সারা দেশের মানুষেরও আগ্রহ ছিল প্রচুর। এই হত্যাকান্ড নিয়ে দেশ-বিদেশের গণমাধ্যমে প্রচুর লেখালেখি হয়। কিন্তু নির্মম হলেও সত্য, ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি করা এ ঘটনার বিচার হয়নি। ১৯৮১ সালের ৭ মে যখন এই খুনের ঘটনাটি ঘটে, তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান তখন ছিলেন জার্মানে রাষ্ট্রীয় সফরে। তিনি ১০ মে ঢাকা বিমানবন্দরে নেমেই ঘোষণা দিলেন, এই হত্যাকান্ডে যারা জড়িত তাদের কঠিন বিচার দেওয়া হবে। কিন্তু একই মাসে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান চট্টগ্রামে নিহত হন। এরপর কোনো সরকারই বিচার করল না এ ঘটনার। বিচারপতি সাত্তার সরকার আমলে এই খুনের ঘটনায় ঘোড়াশালের কাজী এমরানসহ কয়েকজনকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। কিন্তু কাজী এমরান ১৯৮৯ সালের দিকে জেলখানা থেকে ছাড়া পেয়ে যান। এরপর এই মামলা নিয়ে বিচারের আর কোনো কিছু হয়নি। এমরান বিএনপির রাজনীতিতে জড়িত হন। পরে অসুস্থ হয়ে মারা যান। এ জোড়া খুনের তদন্তের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তাদের কেউ এখন আর চাকরিতে নেই। কেউ অবসরে, আবার কেউ মারা গেছেন। জীবিতদের একজন এবং নিহতদের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে সেই ৪০ বছর আগেকার এই আলোচিত জোড়া খুনের বিষয়ে চাঞ্চল্যকর নানা তথ্য মিলেছে। ১৯৮১ সালের ৭ মে। দুলাল পিআইবিতে একটি কর্মশালায় ছিলেন। সেখান থেকে তিনি বাসস অফিসে ফেরেন। একটি রিপোর্ট জমা দিয়ে তিনি অফিসের নিচে যান। বাসসের নিচে ছিল শ্রমিক লীগের অফিস। দেখা হয় শ্রমিক লীগ নেতা আবদুর রহমানের সঙ্গে। আবদুর রহমান তাকে বলেন, দুলাল চলো, মিজান কাকার (পরে এরশাদ সরকারের প্রধানমন্ত্রী মিজানুর রহমান চৌধুরী) বাসায় যাই। দুলাল তার কথায় রাজি হন। পল্টনের মোড় থেকে একটি রিকশায় চড়ে তারা রওনা হন। পথেই দেখা হয় একটি ব্যাংকের পিআরও মোহাম্মদ আলীর (বর্তমানে মৃত) সঙ্গে। রিকশা থামিয়ে তারা কথা বলেন। আবারও তাদের রিকশা চলতে থাকে। তাদের রিকশা বিজয়নগর মোড়ের মুক্তি ঔষধালয়ের সামনে পৌঁছার সঙ্গে সঙ্গে পেছন থেকে একটি ভেসপা এসে তাদের রিকশার সামনে এসে ব্যারিকেড দেয়। ভেসপায় ছিল তিনজন। কেউ কিছু বুঝে ওঠার আগেই চালকের পেছনের দুজনের হাতের অস্ত্রগুলো গর্জে ওঠে। একাধারে ফায়ার করতে থাকে তারা। এতে রহমানের শরীর ঝাঁজরা হয়ে যায়। দুলালের মাথা ভেদ করে একটি বুলেট। আরেকটি বুলেট তার পেট ঘেঁষে চলে যায়। দুজনই রিকশায় বসা অবস্থায় পেছন দিকে হেলে পড়েন। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু ঘটে তাদের। এই জোড়া খুনের ঘটনায় কাজী এমরানসহ কয়েকজনকে গ্রেফতারের পর বলা হয়, এরাই রহমান-দুলালের খুনি। তবে টার্গেট ছিল রহমান। দুলাল তাদের টার্গেট ছিল না। ঘটনার শিকার হয়েছিলেন সম্ভাবনাময়ী এই তরুণ সাংবাদিক। মিশুক, সদালাপী বিশেষ ভঙ্গিমায় তার আচার-আচরণে সব বয়সের মানুষকে আকৃষ্ট করতে পারতেন তিনি। সবার কাছেই তিনি ছিলেন জনপ্রিয়। বাবা-মায়ের নয় সন্তানের মধ্যে দুলাল ছিলেন দ্বিতীয়। শিশুর মতো সরল মন, নিষ্পাপ চাহনি ও সাদামাঠা জীবন ছিল তার। ৩১ বছরে পা রাখা এই তরুণের বিয়ের কথা চলছিল। পরের মাসেই তার বিয়ের তারিখ পড়েছিল। কিন্তু তার আগেই অস্ত্রধারীদের বুলেট সব শেষ করে দিয়েছে। অল্প সময়ের মধ্যে অর্থনৈতিক কর্মকান্ডের প্রতিবেদন তৈরিতে বাংলাদেশ সাংবাদিকতায় অপরিহার্য হয়ে পড়েছিলেন। ঘটনার পর বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়, ঘোড়াশালের শ্রমিক রাজনীতির উচ্চাশা নিয়ে কাজী এমরান বহু আগে থেকেই আবদুর রহমানকে খুনের চেষ্টা করছিলেন। ৭৭ সালে এমরান সস্ত্রীক ইরান হয়ে জার্মানিতে চলে যান। ৭৯ সালে দেশে ফিরে আসেন তার স্ত্রীর অনিচ্ছাতেই। এমরান তার স্ত্রীকে তখন বলেছিলেন, তার কিছু অসমাপ্ত কাজ রয়েছে। এই অসমাপ্ত কাজ শেষ করতেই তার দেশে ফেরা। রহমান খুনের পর সে রাতেই এমরান তার স্ত্রীকে ফোন করে জানিয়েছিলেন, তার সেই অসমাপ্ত কাজ শেষ হয়েছে। এই এমরান নয়াপল্টনের ভাসানী মসিউর স্মৃতি সংসদ অফিসে প্রতি সন্ধ্যায় আড্ডা দিতেন। সেখান থেকেই লোক মারফত খোঁজ নিতেন রহমানের। ঘটনার পর কেটে গেছে ৪০টি বছর। যাদের মৃত্যুর সংবাদে তোলপাড় হয়েছিল দেশ-বিদেশে, তারাই আজ হারিয়ে গেছেন বিস্মৃতির অতলে। বিচারও হলো না। মনেও রাখেন না কেউ।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রধান রিটার্নিং কর্মকর্তাসহ ১০ জন নিয়োগ
প্রধান রিটার্নিং কর্মকর্তাসহ ১০ জন নিয়োগ
যুবদল-ছাত্রদল নেতাসহ ১৫৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা
যুবদল-ছাত্রদল নেতাসহ ১৫৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা
১৫৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা
১৫৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা
নিষেধাজ্ঞার মধ্যে বহর নিয়ে সাবেক যুবদল নেতার সুন্দরবন ভ্রমণ
নিষেধাজ্ঞার মধ্যে বহর নিয়ে সাবেক যুবদল নেতার সুন্দরবন ভ্রমণ
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে পা হারাল কিশোর
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে পা হারাল কিশোর
ঢাবিতে ককটেল বিস্ফোরণ, উদ্ধার অবিস্ফোরিত ছয়টি
ঢাবিতে ককটেল বিস্ফোরণ, উদ্ধার অবিস্ফোরিত ছয়টি
দেশব্যাপী বৃষ্টির আভাস, চলবে ২৮ জুন পর্যন্ত
দেশব্যাপী বৃষ্টির আভাস, চলবে ২৮ জুন পর্যন্ত
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক ব্রিটিশ হাইকমিশনারের
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক ব্রিটিশ হাইকমিশনারের
মাস্ক পরে দিতে হবে এইচএসসি পরীক্ষা
মাস্ক পরে দিতে হবে এইচএসসি পরীক্ষা
হাসিনা ও কামালকে ট্রাইব্যুনালে হাজিরে বিজ্ঞপ্তির নির্দেশ
হাসিনা ও কামালকে ট্রাইব্যুনালে হাজিরে বিজ্ঞপ্তির নির্দেশ
১৫ লাখ টাকা না দিলে লাশও পাবে না হুমকি
১৫ লাখ টাকা না দিলে লাশও পাবে না হুমকি
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলএনজি আমদানিসহ ৩ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলএনজি আমদানিসহ ৩ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন

এই মাত্র | অর্থনীতি

গাঁজা বিক্রিকালে আটক যুবকের কারাদণ্ড
গাঁজা বিক্রিকালে আটক যুবকের কারাদণ্ড

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের সক্ষমতা বাড়াতে ২ মিলিয়ন ডলার অনুদান দেবে অস্ট্রেলিয়া
নির্বাচন কমিশনের সক্ষমতা বাড়াতে ২ মিলিয়ন ডলার অনুদান দেবে অস্ট্রেলিয়া

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে স্কুলছাত্রীকে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে স্কুলছাত্রীকে কুপিয়ে হত্যা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেঞ্চুরি হাঁকালেন শান্ত
সেঞ্চুরি হাঁকালেন শান্ত

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দিনাজপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ২
দিনাজপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ২

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিষেধাজ্ঞার পরেও কুতুবদিয়ায় দ্বিতীয় কিস্তির চাল পাননি জেলেরা
নিষেধাজ্ঞার পরেও কুতুবদিয়ায় দ্বিতীয় কিস্তির চাল পাননি জেলেরা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’
‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র
মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান আরও ২০টি ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে ইসরায়েলে
ইরান আরও ২০টি ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে ইসরায়েলে

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিক-শান্তর ১৫০ রানের জুটি
মুশফিক-শান্তর ১৫০ রানের জুটি

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিদ্ধিরগঞ্জে অপহরণ করে মুক্তিপণ দাবি, গ্রেফতার ২
সিদ্ধিরগঞ্জে অপহরণ করে মুক্তিপণ দাবি, গ্রেফতার ২

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হৃদরোগীর ডেঙ্গু হলে করণীয়
হৃদরোগীর ডেঙ্গু হলে করণীয়

৪৩ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

কালীগঞ্জে ১৬টি ককটেলসহ বিএনপি কর্মীকে আটক
কালীগঞ্জে ১৬টি ককটেলসহ বিএনপি কর্মীকে আটক

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তির বিষয়ে দলের নেতাকর্মীদের বিভ্রান্ত না হওয়ার অনুরোধ রিজভীর
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তির বিষয়ে দলের নেতাকর্মীদের বিভ্রান্ত না হওয়ার অনুরোধ রিজভীর

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

যুবকের বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
যুবকের বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনের পক্ষে সরব হওয়ায় আক্রমণের মুখে ভারতীয় অভিনেত্রী
ফিলিস্তিনের পক্ষে সরব হওয়ায় আক্রমণের মুখে ভারতীয় অভিনেত্রী

৪৮ মিনিট আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় অপহৃত সেই ব্যবসায়ীকে উদ্ধার
কুষ্টিয়ায় অপহৃত সেই ব্যবসায়ীকে উদ্ধার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১০ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ
সিডনিতে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১০ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ

৫৭ মিনিট আগে | পরবাস

যুক্তরাজ্য থেকে এক কার্গো এলএনজি আসবে, ব্যয় ৬২১ কোটি ৮৪ লাখ টাকা
যুক্তরাজ্য থেকে এক কার্গো এলএনজি আসবে, ব্যয় ৬২১ কোটি ৮৪ লাখ টাকা

৫৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আবারও এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে যান্ত্রিক ত্রুটি, লন্ডন ফ্লাইট বাতিল
আবারও এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে যান্ত্রিক ত্রুটি, লন্ডন ফ্লাইট বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুধবার সচিবালয়ে প্রত্যেক মন্ত্রণালয় থেকে মিছিলের ডাক
বুধবার সচিবালয়ে প্রত্যেক মন্ত্রণালয় থেকে মিছিলের ডাক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি সরওয়ার জাহান গ্রেফতার
সাবেক এমপি সরওয়ার জাহান গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঐকমত্যের সংলাপে জামায়াত কেন আসেনি, মন্তব্য করবে কমিশন : সালাহউদ্দিন
ঐকমত্যের সংলাপে জামায়াত কেন আসেনি, মন্তব্য করবে কমিশন : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক মেয়র তাপসের সহযোগী খোরশেদ আলম গ্রেফতার
সাবেক মেয়র তাপসের সহযোগী খোরশেদ আলম গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে বটগাছ থেকে ট্রাক চালকের মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইদহে বটগাছ থেকে ট্রাক চালকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের নাগরিকদের তেহরান ছাড়ার আহ্বান নয়াদিল্লির
ভারতের নাগরিকদের তেহরান ছাড়ার আহ্বান নয়াদিল্লির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছেড়েছে ১০ লাখ অবৈধ অভিবাসী
স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছেড়েছে ১০ লাখ অবৈধ অভিবাসী

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা