শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

অস্ত্রধারীদের মিস টার্গেট

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
অস্ত্রধারীদের মিস টার্গেট

সন্ধ্যা সোয়া ৭টা। রাজধানীর সড়কগুলোতে সব দিনের মতোই ঘরমুখো মানুষের ব্যস্ততা। কিন্তু বিজয়নগরে ওই সন্ধ্যায় ঘরমুখো মানুষের সেই ব্যস্ততা রূপ নেয় আতঙ্কে। মুহুর্মুহু গুলির শব্দে মানুষ প্রাণ বাঁচাতে দিগি¦দিক ছুটতে থাকে। রাস্তা ফাঁকা হয়ে যায়। কোথাও কেউ নেই। শুধু একটি রিকশা রাস্তার মধ্যে আড়াআড়ি দাঁড়িয়ে। রিকশার দুই যাত্রী সিটের ওপর বসা। কিন্তু দুজনই পেছন দিকে হেলে আছে। তাদের শরীর থেকে ফিনকির মতো রক্ত বেরোচ্ছে। রিকশা গড়িয়ে সেই রক্ত পড়ছে পিচঢালা রাজপথে। হতভাগ্য ওই দুই ব্যক্তি রিকশাতেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছিলেন। অস্ত্রধারীরা প্রকাশ্যে শত শত লোকের সামনে দুই ব্যক্তিকে গুলি করে দ্রুত পালিয়ে যায়। গুলিবিদ্ধ ওই দুজনকে দ্রুত হাসপাতালে নেওয়ার জন্য তৎক্ষণাৎ কাউকে পাওয়া যায়নি। সেখানেই পড়ে ছিল দীর্ঘক্ষণ। তবে সময় গড়িয়ে যেতেই নিহত ওই দুজনের পরিচয় মিলতে থাকে। আর পরিচয় জানার পরই দেশজুড়ে তোলপাড়। দেশের সীমানা পেরিয়ে এই জোড়া খুনের ঘটনাটি স্থান পায় বিদেশি গণমাধ্যমগুলোতে। ৪০ বছর আগে এক সন্ধ্যায় ফিল্মি কায়দায় সংঘটিত এই হামলায় নিহতদের একজন হলেন বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বিএসএস) অর্থনৈতিক বিষয়ক সিনিয়র রিপোর্টার ফেরদৌস আলম দুলাল। আর অন্যজন হলেন- তৎকালীন সময়ে জনপ্রিয় শ্রমিক নেতা ও শ্রমিক লীগ সভাপতি আবদুর রহমান। পরবর্তীতে পুলিশ ও গোয়েন্দারা জানতে পারে, অস্ত্রধারীদের নিশানায় ছিল শ্রমিক নেতা আবদুর রহমান। তাকে মারতে এলোপাতাড়ি গুলিবর্ষণ করা হলে পাশে বসা উদীয়মান সাংবাদিক দুলাল গুলিবিদ্ধ হয়ে প্রাণ হারান। মাত্র নয় বছরের সাংবাদিকতা জীবনে তরুণ এই সাংবাদিক বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিলেন। দুলালের বড় ভাই শামসুল আলম বেলাল সিনিয়র সাংবাদিক। দুলালের স্বজনরা জানান, ঘটনার বিচার কোনো সরকারই করল না। পরিবারের সদস্য ছাড়া এখন তাদের আর কেউ মনেও করে না।  এ ঘটনাটি ‘রহমান-দুলাল হত্যাকান্ড’ হিসেবেই পরবর্তীতে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করে। যারা খুন হয়েছেন এবং যারা খুন করেছেন এদের সবাই পরিচিত মুখ। যে কারণে এই হত্যাকান্ড নিয়ে সারা দেশের মানুষেরও আগ্রহ ছিল প্রচুর। এই হত্যাকান্ড নিয়ে দেশ-বিদেশের গণমাধ্যমে প্রচুর লেখালেখি হয়। কিন্তু নির্মম হলেও সত্য, ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি করা এ ঘটনার বিচার হয়নি। ১৯৮১ সালের ৭ মে যখন এই খুনের ঘটনাটি ঘটে, তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান তখন ছিলেন জার্মানে রাষ্ট্রীয় সফরে। তিনি ১০ মে ঢাকা বিমানবন্দরে নেমেই ঘোষণা দিলেন, এই হত্যাকান্ডে যারা জড়িত তাদের কঠিন বিচার দেওয়া হবে। কিন্তু একই মাসে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান চট্টগ্রামে নিহত হন। এরপর কোনো সরকারই বিচার করল না এ ঘটনার। বিচারপতি সাত্তার সরকার আমলে এই খুনের ঘটনায় ঘোড়াশালের কাজী এমরানসহ কয়েকজনকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। কিন্তু কাজী এমরান ১৯৮৯ সালের দিকে জেলখানা থেকে ছাড়া পেয়ে যান। এরপর এই মামলা নিয়ে বিচারের আর কোনো কিছু হয়নি। এমরান বিএনপির রাজনীতিতে জড়িত হন। পরে অসুস্থ হয়ে মারা যান। এ জোড়া খুনের তদন্তের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তাদের কেউ এখন আর চাকরিতে নেই। কেউ অবসরে, আবার কেউ মারা গেছেন। জীবিতদের একজন এবং নিহতদের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে সেই ৪০ বছর আগেকার এই আলোচিত জোড়া খুনের বিষয়ে চাঞ্চল্যকর নানা তথ্য মিলেছে। ১৯৮১ সালের ৭ মে। দুলাল পিআইবিতে একটি কর্মশালায় ছিলেন। সেখান থেকে তিনি বাসস অফিসে ফেরেন। একটি রিপোর্ট জমা দিয়ে তিনি অফিসের নিচে যান। বাসসের নিচে ছিল শ্রমিক লীগের অফিস। দেখা হয় শ্রমিক লীগ নেতা আবদুর রহমানের সঙ্গে। আবদুর রহমান তাকে বলেন, দুলাল চলো, মিজান কাকার (পরে এরশাদ সরকারের প্রধানমন্ত্রী মিজানুর রহমান চৌধুরী) বাসায় যাই। দুলাল তার কথায় রাজি হন। পল্টনের মোড় থেকে একটি রিকশায় চড়ে তারা রওনা হন। পথেই দেখা হয় একটি ব্যাংকের পিআরও মোহাম্মদ আলীর (বর্তমানে মৃত) সঙ্গে। রিকশা থামিয়ে তারা কথা বলেন। আবারও তাদের রিকশা চলতে থাকে। তাদের রিকশা বিজয়নগর মোড়ের মুক্তি ঔষধালয়ের সামনে পৌঁছার সঙ্গে সঙ্গে পেছন থেকে একটি ভেসপা এসে তাদের রিকশার সামনে এসে ব্যারিকেড দেয়। ভেসপায় ছিল তিনজন। কেউ কিছু বুঝে ওঠার আগেই চালকের পেছনের দুজনের হাতের অস্ত্রগুলো গর্জে ওঠে। একাধারে ফায়ার করতে থাকে তারা। এতে রহমানের শরীর ঝাঁজরা হয়ে যায়। দুলালের মাথা ভেদ করে একটি বুলেট। আরেকটি বুলেট তার পেট ঘেঁষে চলে যায়। দুজনই রিকশায় বসা অবস্থায় পেছন দিকে হেলে পড়েন। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু ঘটে তাদের। এই জোড়া খুনের ঘটনায় কাজী এমরানসহ কয়েকজনকে গ্রেফতারের পর বলা হয়, এরাই রহমান-দুলালের খুনি। তবে টার্গেট ছিল রহমান। দুলাল তাদের টার্গেট ছিল না। ঘটনার শিকার হয়েছিলেন সম্ভাবনাময়ী এই তরুণ সাংবাদিক। মিশুক, সদালাপী বিশেষ ভঙ্গিমায় তার আচার-আচরণে সব বয়সের মানুষকে আকৃষ্ট করতে পারতেন তিনি। সবার কাছেই তিনি ছিলেন জনপ্রিয়। বাবা-মায়ের নয় সন্তানের মধ্যে দুলাল ছিলেন দ্বিতীয়। শিশুর মতো সরল মন, নিষ্পাপ চাহনি ও সাদামাঠা জীবন ছিল তার। ৩১ বছরে পা রাখা এই তরুণের বিয়ের কথা চলছিল। পরের মাসেই তার বিয়ের তারিখ পড়েছিল। কিন্তু তার আগেই অস্ত্রধারীদের বুলেট সব শেষ করে দিয়েছে। অল্প সময়ের মধ্যে অর্থনৈতিক কর্মকান্ডের প্রতিবেদন তৈরিতে বাংলাদেশ সাংবাদিকতায় অপরিহার্য হয়ে পড়েছিলেন। ঘটনার পর বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়, ঘোড়াশালের শ্রমিক রাজনীতির উচ্চাশা নিয়ে কাজী এমরান বহু আগে থেকেই আবদুর রহমানকে খুনের চেষ্টা করছিলেন। ৭৭ সালে এমরান সস্ত্রীক ইরান হয়ে জার্মানিতে চলে যান। ৭৯ সালে দেশে ফিরে আসেন তার স্ত্রীর অনিচ্ছাতেই। এমরান তার স্ত্রীকে তখন বলেছিলেন, তার কিছু অসমাপ্ত কাজ রয়েছে। এই অসমাপ্ত কাজ শেষ করতেই তার দেশে ফেরা। রহমান খুনের পর সে রাতেই এমরান তার স্ত্রীকে ফোন করে জানিয়েছিলেন, তার সেই অসমাপ্ত কাজ শেষ হয়েছে। এই এমরান নয়াপল্টনের ভাসানী মসিউর স্মৃতি সংসদ অফিসে প্রতি সন্ধ্যায় আড্ডা দিতেন। সেখান থেকেই লোক মারফত খোঁজ নিতেন রহমানের। ঘটনার পর কেটে গেছে ৪০টি বছর। যাদের মৃত্যুর সংবাদে তোলপাড় হয়েছিল দেশ-বিদেশে, তারাই আজ হারিয়ে গেছেন বিস্মৃতির অতলে। বিচারও হলো না। মনেও রাখেন না কেউ।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে রিকশা গ্যারেজে আগুন
রাজধানীতে রিকশা গ্যারেজে আগুন
হাসিনাসহ দণ্ডিতদের বক্তব্য প্রচার করলে কঠোর ব্যবস্থা
হাসিনাসহ দণ্ডিতদের বক্তব্য প্রচার করলে কঠোর ব্যবস্থা
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
সংসদ নির্বাচনে এবার ভোটার পৌনে ১৩ কোটি
সংসদ নির্বাচনে এবার ভোটার পৌনে ১৩ কোটি
আইটি ব্যবসার আড়ালে সিসা নেটওয়ার্ক
আইটি ব্যবসার আড়ালে সিসা নেটওয়ার্ক
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭০ জন
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭০ জন
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
বিএনপি জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে সংলাপ আজ
বিএনপি জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে সংলাপ আজ
১৬ বছরে ক্ষতি ২ দশমিক ৫৩ ট্রিলিয়ন টাকা
১৬ বছরে ক্ষতি ২ দশমিক ৫৩ ট্রিলিয়ন টাকা
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারের বৈঠক নিয়ে তুলকালাম
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারের বৈঠক নিয়ে তুলকালাম
শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতি দাবি চার ছাত্র সংসদের
শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতি দাবি চার ছাত্র সংসদের
সর্বশেষ খবর
ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের
ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের

২৫ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব
কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা
ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন
নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড
অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ডাকাত সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা
কেরানীগঞ্জে ডাকাত সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিট পেল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিট পেল যারা

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’
‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

কেনিয়ায় বন্যায় হাজারো মানুষ বাস্তুচ্যুত
কেনিয়ায় বন্যায় হাজারো মানুষ বাস্তুচ্যুত

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি
ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি

২৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর
সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত
ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার
নভেম্বরের ১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার

৩১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ব্যাট দিয়ে স্ট্যাম্পে আঘাত করায় শাস্তি পেলেন বাবর
ব্যাট দিয়ে স্ট্যাম্পে আঘাত করায় শাস্তি পেলেন বাবর

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রকৃতিতে উঁকি দিচ্ছে শীত, বাড়ছে লেপ-তোশকের চাহিদা
প্রকৃতিতে উঁকি দিচ্ছে শীত, বাড়ছে লেপ-তোশকের চাহিদা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাউদের ডান হাত থেকে নাম্বার ওয়ান শত্রু রাজনের উত্থান-পতন
দাউদের ডান হাত থেকে নাম্বার ওয়ান শত্রু রাজনের উত্থান-পতন

৩৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯
ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি
জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নীলফামারীতে ক্রীড়া সামগ্রী ও সাইকেল বিতরণ
নীলফামারীতে ক্রীড়া সামগ্রী ও সাইকেল বিতরণ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
লক্ষ্মীপুরে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ড্র করেও বিশ্বকাপে স্পেন-অস্ট্রিয়া-সুইজারল্যান্ড
ড্র করেও বিশ্বকাপে স্পেন-অস্ট্রিয়া-সুইজারল্যান্ড

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হত্যাচেষ্টা মামলায় তাপস-কামরুলসহ ৪০ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট
হত্যাচেষ্টা মামলায় তাপস-কামরুলসহ ৪০ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন