শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

যেভাবে বদলে গেল চট্টগ্রাম

রেজা মুজাম্মেল, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
যেভাবে বদলে গেল চট্টগ্রাম

চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে প্রায় ৩০ হাজার একর জমিতে হচ্ছে বঙ্গবন্ধু শিল্পনগর। কর্ণফুলীর তলদেশে হচ্ছে দেশের প্রথম বঙ্গবন্ধু টানেল। আনোয়ারায় হচ্ছে দুটি চীনা ইকোনমিক জোন। নগরে হচ্ছে নান্দনিক এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে। সাগরতীরে নির্মিত হচ্ছে আগামীর অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির পুরোধা বে-টার্মিনাল ও পতেঙ্গা টার্মিনাল। নির্মিত হয়েছে সিটি আউটার রিং রোড। রেল যাবে কক্সবাজার। আগামীতে আলো দেখাবে জলাবদ্ধতা নিরসনে চার মেগা প্রকল্প। যানজট নিরসনে সহায়ক হয়েছে চারটি ফ্লাইওভার। এভাবে শেষ  হওয়া এবং চলমান অর্থনৈতিক ও যোগাযোগ উন্নয়ন প্রকল্পে বদলে যাচ্ছে বাণিজ্যিক রাজধানী চট্টগ্রাম। পাচ্ছে নতুন রূপ। কমছে যানজট। যোগ হচ্ছে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির নতুন নতুন অনুষঙ্গ। সমৃদ্ধ হচ্ছে দেশের অর্থনীতি। অগ্রযাত্রায় অন্যতম সারথি হচ্ছে চট্টগ্রাম।

জানা যায়, দেশের বৃহত্তম সমুদ্রবন্দর চট্টগ্রামে। দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক নগরী চট্টগ্রাম। প্রাচ্যের রানী চট্টগ্রাম। দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের অন্যতম মূল কেন্দ্র চট্টগ্রাম। উপমহাদেশের বৃহত্তম শিপইয়ার্ড চট্টগ্রামে। আমদানি-রপ্তানি পণ্যের ৯৩ শতাংশ আনা-নেওয়ার কাজ হয় চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে। ৬৫ শতাংশ রাজস্ব আহরিত হয় চট্টগ্রাম বন্দর ও কাস্টম হাউসের মাধ্যমে। ভৌগোলিক অবস্থান নিয়েও চট্টগ্রামের অবস্থান অনন্য। ফলে চট্টগ্রামের উন্নয়ন মানে দেশের উন্নয়ন বলে মনে করেন ব্যবসায়ী ও অর্থনীতিবিদরা। বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সাবেক সভাপতি অধ্যাপক ড. মঈনুল ইসলাম বলেন, ‘টানেল, মেরিন ড্রাইভ ও বঙ্গবন্ধু শিল্পনগর- তিনটি প্রকল্পই জাতীয় অর্থনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত। ঢাকা থেকে শিল্পনগর-মেরিন ড্রাইভ হয়ে কর্ণফুলী টানেল ব্যবহার করে যাবে কক্সবাজার। যোগাযোগে এটি নতুন অধ্যায় সূচিত হবে। যোগাযোগব্যবস্থা সমৃদ্ধ হলে গড়ে উঠবে শিল্প-কারখানা। শিল্প-কারখানা হলে সৃষ্টি হবে নতুন কর্মসংস্থান। কমবে বেকারত্ব। আমরা মনে করি, এসব প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে এটি হবে ব্যবসায়িক করিডর। তখন চট্টগ্রাম হবে সিঙ্গাপুর।’

চট্টগ্রাম চেম্বারের সভাপতি মাহবুবুল আলম বলেন, চট্টগ্রামে চলমান অর্থনৈতিক ও যোগাযোগ উন্নয়ন মেগা প্রকল্পগুলো বাস্তবায়িত হলে দেশের উন্নয়নে তা বড় ভূমিকা রাখবে। কানেকটিভিটি বাড়বে। আগামীতে শিল্পনগরে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাড়বে। কর্মসংস্থানও বাড়বে। সবগুলো প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে আমূল পরিবর্তন হবে চট্টগ্রামের।

বিজিএমইএর প্রথম সহসভাপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম বলেন, চট্টগ্রামের সৌভাগ্য এখানে একটা আন্তর্জাতিকমানের বন্দর আছে। কিন্তু সে অনুযায়ী শিল্প ও যোগাযোগ অবকাঠামো তৈরি হয়নি। তবে বর্তমান সরকার অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কিছু উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। এগুলোর কাজ শেষ হলে কেবল চট্টগ্রাম নয়, দেশই লাভবান হবে। উন্নয়নে নতুন অভিধা পাবে চট্টগ্রাম।

জুনিয়র চেম্বার ইন্টারন্যাশনালের সাবেক সেক্রেটারি জেনারেল প্রকৌশলী ইশতিয়াক উর রহমান বলেন, বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পগুলো নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়। তবে এগুলো যত দ্রুত বাস্তবায়ন হয়, ততই দেশ ও ব্যবসায়ীদের জন্য মঙ্গল। কারণ প্রতিটি প্রকল্পই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটি প্রকল্পের সঙ্গেই জাতীয় অর্থনীতি সরাসরি সম্পৃক্ত।

বঙ্গবন্ধু শিল্পনগর : বাংলাদেশ  ইকোনমিক জোন অথরিটির উদ্যোগে চট্টগ্রামের মিরসরাই-সীতাকুণ্ড উপজেলায় গড়ে উঠছে এশিয়ার বৃহত্তম বঙ্গবন্ধু শিল্পনগর। ইতিমধ্যে শিল্পনগরে ১৩টি শিল্পপ্রতিষ্ঠানের কারখানা নির্মাণকাজ শেষ পর্যায়ে। এখানে থাকবে শিল্প-কারখানা, আবাসন, স্বাস্থ্য, পর্যটন সুবিধা, বিনোদনসহ নানা সেবা। শিল্পনগরে দেওয়া হয়েছে গ্যাস, বিদ্যুৎ ও পানির সংযোগ। পণ্য ওঠা-নামায় থাকবে একটি বন্দর। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরণি’ নামে চার লেনের সড়ক। আগামীতে এটি উন্নীত হবে আট লেনে। শিল্পনগরকে সাগরের পানি থেকে সুরক্ষায় তৈরি হয়েছে উঁচু বাঁধ। ১০০ একর জমিতে হচ্ছে নয়াভিরাম ‘শেখ হাসিনা সরোবর’। থাকবে নান্দনিক পর্যটন কেন্দ্র, দৃষ্টিনন্দন ফোয়ারা। ১১২ একরে নির্মাণ করা হবে আন্তর্জাতিকমানের পাঁচ তারকা হোটেল ও রিসোর্ট। ৫০০ একর জমিতে হবে বিজিএমইএ গার্মেন্টস পল্লী। বাস্তবায়ন হবে ২৫টি আলাদা জোন। প্রকল্প এলাকায় যাতায়াতে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক হয়ে চার লেনের ১০ কিলোমিটারের সংযোগ সড়কসহ অভ্যন্তরীণ সড়ক নির্মাণ করা হয়েছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে ২০৩০ সালের মধ্যে ১৫ থেকে ২০ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান হবে।

বঙ্গবন্ধু টানেল : চট্টগ্রামেই কর্ণফুলী নদীর তলদেশে নির্মিত হচ্ছে দেশের প্রথম ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল’। ইতিমধ্যে কাজের অগ্রগতি ৭৫ শতাংশ। করোনা মহামারীর সময়ও পতেঙ্গা ও আনোয়ারা উপজেলায় টানেল নির্মাণের কাজ চলমান ছিল। ২০২২ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে শেষ করার পরিকল্পনা নিয়ে চলছে নির্মাণযজ্ঞ। টানেলটি চট্টগ্রাম নগরের পতেঙ্গা নেভাল একাডেমির পাশ থেকে শুরু হয়ে নদীর দক্ষিণপাড়ের কাফকো ও সিইউএফএল সীমানার মাঝখানে সংযোগ ঘটবে। এর মাধ্যমে চীনের সাংহাইয়ের আদলে ‘ওয়ান সিটি টু টাউন’ ব্যবস্থা গড়ে উঠবে। বঙ্গবন্ধু টানেল বাংলাদেশ ও চীন সরকারের (জিটুজি) পদ্ধতিতে বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে বাস্তবায়িত হচ্ছে। ২০১৯ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি প্রধানমন্ত্রী টানেলের নির্মাণকাজ উদ্বোধন করেন। প্রকল্পটির মোট ব্যয় ১০ হাজার ৩৭৪ কোটি ৪২ লাখ টাকা। মূল টানেলের সঙ্গে নদীর দুই প্রান্তে মোট ৫ দশমিক ৩৫ কিলোমিটার সংযোগ সড়ক থাকবে। ৭২৭ মিটার দীর্ঘ একটি ফ্লাইওভার আছে আনোয়ারা অংশে। নগরের পতেঙ্গা প্রান্ত থেকে শুরু হওয়া প্রথম টিউবের কাজ গত বছর ২ আগস্ট শেষ হয়। আনোয়ারা প্রান্ত থেকে টিউবের কাজ শুরু হয় গত বছর ডিসেম্বরে। টানেলের পতেঙ্গা ও আনোয়ারা অংশের সংযোগ সড়ক এবং আনোয়ারা অংশে ওভারব্রিজের কাজও এগিয়ে চলেছে। টানেল বাস্তবায়িত হলে বদলে যাবে দক্ষিণ চট্টগ্রাম। যোগাযোগ সহজ হবে কক্সবাজারের সঙ্গে। নির্মিত হবে শিল্প জোন ও কল-কারখানা।

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে : চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ) বাস্তবায়ন করছে ‘লালখান বাজার থেকে শাহ্ আমানত বিমানবন্দর পর্যন্ত এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে’ প্রকল্প। ইতিমধ্যে কাজ শেষ হয়েছে প্রায় ৬০ শতাংশ। ২০২৩ সালের মধ্যে শেষ করার পরিকল্পনা নিয়ে চলছে কাজ। ২০১৭ সালের ১১ জুলাই একনেক সভায় ৩ হাজার ২৫০ কোটি ৮৩ লাখ টাকা ব্যয়ের প্রকল্পটি অনুমোদিত হয়। ২০১৯ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্মাণকাজের উদ্বোধন করেন। লালখান বাজার থেকে বারিক বিল্ডিং, বারিক বিল্ডিং মোড় থেকে সল্টগোলা ক্রসিং, সল্টগোলা থেকে সিমেন্ট ক্রসিং এবং সিমেন্ট ক্রসিং থেকে সমুদ্রসৈকত পর্যন্ত চার ধাপে কাজ বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। সাড়ে ১৬ কিলোমিটারের চার লেনের এ প্রকল্পে র‌্যাম্প ও লুপসহ দৈর্ঘ্য প্রায় ২০ কিলোমিটার ও প্রস্থ ৫৪ ফুট। প্রতিটি র‌্যাম্প হবে দুই লেনের। এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের ৯টি এলাকায় ২৪টি র‌্যাম্প থাকবে। নগরীর টাইগারপাসে চারটি, আগ্রাবাদে চারটি, বারিক বিল্ডিং মোড়ে দুটি, নিমতলী মোড়ে দুটি, কাস্টমস মোড়ে দুটি, সিইপিজেডে চারটি, কেইপিজেডে দুটি, কাঠগড়ে দুটি, পতেঙ্গা সমুদ্রসৈকত এলাকায় দুটি র‌্যাম্প থাকবে। উড়ালসড়কের মতোই এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের ওপর দিয়ে যন্ত্রচালিত যান চলবে। এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মিত হলে নগর থেকে বিমানবন্দরে পৌঁছা যাবে মাত্র ৩০ মিনিটে। সময়ও বাঁচাবে দুই ঘণ্টা। বাড়বে বিদেশি বিনিয়োগ। যানজট কমবে নগরে। বিকশিত হবে পর্যটন খাত। চট্টগ্রাম বন্দর থেকে সারা দেশে পণ্য আনা-নেওয়া করা হবে এ সড়ক দিয়ে। চট্টগ্রামের যাতায়াতে স্বপ্ন দেখাচ্ছে প্রকল্পটি।

বে-টার্মিনাল : বে-টার্মিনালকে বলা হচ্ছে ‘আজ এবং আগামীর বন্দর’। আমদানি-রপ্তানি ও  অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বাড়াতে পতেঙ্গা-হালিশহরের সাগর উপকূলে ২০১৮ সালের ১ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্মাণকাজ উদ্বোধন করেন। ২০২৪ সালের মধ্যে নির্মাণকাজ সম্পন্ন করার লক্ষ্যে কাজ চলছে। সাগর উপকূলের ৮৭১ একর  ব্যক্তিমালিকানাধীন ও সরকারি জমি ছাড়াও সমুদ্র থেকে জেগে ওঠা আরও ১ হাজার ৬০০ একরসহ ২ হাজার ৫০০ একর জমিতে টার্মিনালটি নির্মাণের কথা। ইতিমধ্যে ব্যক্তিমালিকানাধীন ৬৮ একর ভূমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে এবং ৮০৩ একর ভূমি অধিগ্রহণ প্রক্রিয়াধীন। প্রাথমিক সমীক্ষা অনুযায়ী ২০০ কোটি ডলার প্রকল্পের প্রাক্কলিত ব্যয় নির্ধারণ করা হয়েছে। চট্টগ্রাম বন্দরে বর্তমানে প্রতি বছর যে পরিমাণ আমদানি-রপ্তানি পণ্য হ্যান্ডলিং হচ্ছে, বে-টার্মিনাল নির্মিত হলে পাঁচগুণ বেশি পণ্য হ্যান্ডলিং হবে। এখন বন্দরে জোয়ার-ভাটার ওপর ভিত্তি করে জাহাজ জেটিতে ভেড়ে আর মাদার ভ্যাসেলগুলো বহির্নোঙরে অবস্থান করে। বে-টার্মিনাল হলে দিন-রাত জেটিতে জাহাজ ভিড়তে এবং জাহাজ ও মাদার ভ্যাসেল বন্দর ছেড়ে যেতে পারবে। এতে পণ্য পরিবহন খরচ ও সময় সাশ্রয় হবে।

পতেঙ্গা কনটেইনার টার্মিনাল : ১ হাজর ৮০০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত হচ্ছে পতেঙ্গা কনটেইনার টার্মিনাল (পিসিটি)। ইতিমধ্যে প্রকল্পের প্রায় ৭৫ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। ২০১৭  সালের জুলাই মাসে কাজ শুরু হয়। এটি চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির বড় প্রকল্প। ৩২ একর জায়গায় নির্মাণাধীন পিসিটি চালু হলে বছরে চার লক্ষাধিক টিইইউস কনটেইনার হ্যান্ডলিং করা যাবে। দেশে এই প্রথম মরিচা-প্রতিরোধী ও লবণাক্ততা-সহনীয় লোহা দিয়ে এ টার্মিনাল নির্মিত হচ্ছে, যা সাধারণ স্থায়িত্বকালকে দীর্ঘায়িত করবে। কনটেইনার টার্মিনাল প্রকল্পে রয়েছে ৩২ একর জায়গায় ৬০০ মিটার দীর্ঘ জেটি। এখানে চারটি জাহাজ বার্থিং করা যাবে। থাকবে ২২০ মিটার দীর্ঘ একটি ডলফিন জেটি ও ১ লাখ ১২ হাজার বর্গমিটার অভ্যন্তরীণ ইয়ার্ড ও রাস্তা।

জলাবদ্ধতা নিরসনে ১১ হাজার কোটি টাকার চার প্রকল্প : চট্টগ্রাম নগরের অভিশাপখ্যাত জলাবদ্ধতা নিরসনে তিন সেবা সংস্থা চারটি বড় প্রকল্প গ্রহণ করেছে। চার প্রকল্পে বরাদ্দ ১০ হাজার ৮০৩ কোটি ৩৮ লাখ ৯০ হাজার টাকা। চারটি প্রকল্পই চলমান। জলাবদ্ধতা নিরসনে সিডিএ বাস্তবায়ন করছে ‘চট্টগ্রাম শহরের জলাবদ্ধতা নিরসনকল্পে খাল পুনর্খনন, সম্প্রসারণ, সংস্কার ও উন্নয়ন’ শীর্ষক ৫ হাজার ৬১৬ কোটি ৪৯ লাখ ৯০ হাজার টাকার একটি প্রকল্প। সিডিএ ২ হাজার ৩১০ কোটি টাকা ব্যয়ে ‘কর্ণফুলী নদীর তীর বরাবর কালুরঘাট সেতু থেকে চাক্তাই খাল পর্যন্ত সড়ক নির্মাণ’ শীর্ষক আরও একটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) ‘চট্টগ্রাম মহানগরীর বন্যানিয়ন্ত্রণ, জলমগ্নতা বা জলাবদ্ধতা নিরসন ও নিষ্কাশন উন্নয়ন’ শীর্ষক ১ হাজার ৬২০ কোটি ৭৩ লাখ টাকার একটি প্রকল্প ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে একনেকে অনুমোদন পায়। ২০২২ সালের জুনের প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার কথা। এ ছাড়া সিটি করপোরেশন জলাবদ্ধতা নিরসনে ২০১৪ সালের ২৪ জুন ২৮৯ কোটি ৪৪ লাখ ৪ হাজার টাকায় ‘কর্ণফুলী নদীর তীর বরাবর কালুরঘাট সেতু থেকে চাক্তাই খাল পর্যন্ত সড়ক নির্মাণ’ তিন কিলোমিটার দৈর্ঘ্যরে একটি নতুন খাল খনন প্রকল্প একনেক অনুমোদন দেয়। তবে প্রকল্পটি এখনো ভূমি অধিগ্রহণেই আটকে আছে।

চট্টগ্রাম সিটি আউটার রিং রোড : সিডিএ ২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা ব্যয়ে পতেঙ্গা থেকে ফৌজদারহাট পর্যন্ত তৈরি করছে ১৭ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যরে সিটি আউটার রিং রোড। রিং রোডের সঙ্গে যুক্ত হবে কর্ণফুলী টানেল ও মেরিন ড্রাইভ। প্রকল্পগুলো বাস্তবায়িত হলে ঢাকা থেকে কক্সবাজারগামী যানবাহনগুলো ফৌজদারহাট দিয়ে সিটি আউটার রিং রোড হয়ে কর্ণফুলী টানেল ব্যবহার করে কক্সাবাজার যাবে। চট্টগ্রাম সিটি আউটার রিং রোড প্র্রকল্পের অধীনে আমূল পরিবর্তন হয়েছে পতেঙ্গা সমুদ্রসৈকতের। প্রকল্পের আওতায় পাঁচ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে সৌন্দর্য বর্ধনের কাজ করা হয়েছে। সামগ্রিক উন্নয়নের ফলে সমুদ্রসৈকতে চার স্তর থেকে উপভোগ করা যাচ্ছে সমুদ্র দর্শন। প্রকল্পে থাকছে জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য ৩০ ফুট উচ্চতার উপকূল রক্ষা বাঁধ। বাঁধের ওপর নির্মাণ করা হয়েছে ১০০ ফুট প্রস্থের সড়ক।

এই বিভাগের আরও খবর
দরজা ভেঙে উদ্ধার একই পরিবারের তিনজনের লাশ
দরজা ভেঙে উদ্ধার একই পরিবারের তিনজনের লাশ
যুক্তরাষ্ট্রের পেটেন্ট পেল বাংলাদেশের কভিড টিকা বঙ্গভ্যাক্স
যুক্তরাষ্ট্রের পেটেন্ট পেল বাংলাদেশের কভিড টিকা বঙ্গভ্যাক্স
সরকারি গাড়িতে মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ ধরলেন উপদেষ্টা
সরকারি গাড়িতে মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ ধরলেন উপদেষ্টা
৮ হাজার কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে : দুদক
৮ হাজার কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে : দুদক
বাংলাদেশিদের জন্য চীনা ভিসা আবেদন প্রক্রিয়ায় নতুন নিয়ম
বাংলাদেশিদের জন্য চীনা ভিসা আবেদন প্রক্রিয়ায় নতুন নিয়ম
আত্মহত্যা ঋণের দায়ে, লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা
আত্মহত্যা ঋণের দায়ে, লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা
যমুনা ও সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি
যমুনা ও সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি
হাতল চাপা ছাড়াই যে কারণে ওপরে উঠছে নলকূপের পানি
হাতল চাপা ছাড়াই যে কারণে ওপরে উঠছে নলকূপের পানি
স্পিডবোট ডুবিতে নিখোঁজ চারজনের লাশ উদ্ধার
স্পিডবোট ডুবিতে নিখোঁজ চারজনের লাশ উদ্ধার
অন্তর্বর্তী সরকারকে উৎখাতের ষড়যন্ত্র
অন্তর্বর্তী সরকারকে উৎখাতের ষড়যন্ত্র
ফুলেল শ্রদ্ধায় চিরনিদ্রায় শায়িত ফরিদা পারভীন
ফুলেল শ্রদ্ধায় চিরনিদ্রায় শায়িত ফরিদা পারভীন
রাজধানীতে ভাইকে গুলি বোনকে ছুরিকাঘাত
রাজধানীতে ভাইকে গুলি বোনকে ছুরিকাঘাত
সর্বশেষ খবর
সুন্দরবনে নদী থেকে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার, পরিবারের কাছে হস্তান্তর
সুন্দরবনে নদী থেকে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার, পরিবারের কাছে হস্তান্তর

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ইউটিউবে ‘পে-পার-ভিউতে’ সাড়া ফেলেছে আমিরের ‘সিতারে জামিন পার’
ইউটিউবে ‘পে-পার-ভিউতে’ সাড়া ফেলেছে আমিরের ‘সিতারে জামিন পার’

১ মিনিট আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও জোরদার করতে চায় বাংলাদেশ
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও জোরদার করতে চায় বাংলাদেশ

২ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে আগাম জাতের সবজি চাষে ব্যস্ত কৃষক
দিনাজপুরে আগাম জাতের সবজি চাষে ব্যস্ত কৃষক

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টসের সময় হাত মেলাতে নিষেধ করায় রেফারির অপসারণ চায় পাকিস্তান
টসের সময় হাত মেলাতে নিষেধ করায় রেফারির অপসারণ চায় পাকিস্তান

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আখাউড়ায় বিজয় ট্রেনের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
আখাউড়ায় বিজয় ট্রেনের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রশিদপুরের পুরনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

১৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভারতের অনুরোধে ইলিশ পাঠানো হয়েছে, কারো চাপে নয়
ভারতের অনুরোধে ইলিশ পাঠানো হয়েছে, কারো চাপে নয়

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধির সঙ্গে বিজিএমইএ’র বৈঠক
শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধির সঙ্গে বিজিএমইএ’র বৈঠক

২৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বরিশালে ডেঙ্গুতে ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে ২ জনের মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার করবেন নেতানিয়াহু
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার করবেন নেতানিয়াহু

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে শ্রমিকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
কক্সবাজারে শ্রমিকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেফতার
সিলেটে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি হুহু করে বাড়ছে, বন্যার শঙ্কা
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি হুহু করে বাড়ছে, বন্যার শঙ্কা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের নতুন ডিসি আ. মান্নান
কক্সবাজারের নতুন ডিসি আ. মান্নান

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের ‘সাত্তার বকশের’ কাছে আইনি লড়াইয়ে হেরে গেল বিশ্বখ্যাত ‘স্টারবাকস’
পাকিস্তানের ‘সাত্তার বকশের’ কাছে আইনি লড়াইয়ে হেরে গেল বিশ্বখ্যাত ‘স্টারবাকস’

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোলাহাটীতে পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
খোলাহাটীতে পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় গাঁজাসহ স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা গ্রেফতার
নওগাঁয় গাঁজাসহ স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা গ্রেফতার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যে পাঁচ কারণে জেন-জি আন্দোলন সামাল দিতে ব্যর্থ হয় নেপাল
যে পাঁচ কারণে জেন-জি আন্দোলন সামাল দিতে ব্যর্থ হয় নেপাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে লুট করা জিনিস বেচাকেনার বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস বেচাকেনার বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে একাডেমিক ও দাফতরিক কার্যক্রম দু’দিন বন্ধ
রাকসু নির্বাচনে একাডেমিক ও দাফতরিক কার্যক্রম দু’দিন বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন না উইলিয়ামসন
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন না উইলিয়ামসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢামেকে একসঙ্গে জন্ম নেওয়া ৬ নবজাতকের মধ্যে ৫ জনের মৃত্যু
ঢামেকে একসঙ্গে জন্ম নেওয়া ৬ নবজাতকের মধ্যে ৫ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক ম্যাচের পারফরম্যান্সেই আইসিসির মাসসেরা সিরাজ
এক ম্যাচের পারফরম্যান্সেই আইসিসির মাসসেরা সিরাজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইসিসিবিতে শুরু হচ্ছে এশিয়ান ট্যুরিজম ফেয়ার
আইসিসিবিতে শুরু হচ্ছে এশিয়ান ট্যুরিজম ফেয়ার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জন জেলে: বিজিবি সেক্টর কমান্ডার
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জন জেলে: বিজিবি সেক্টর কমান্ডার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার উৎপাদন, স্নিগ্ধ বেকারিকে জরিমানা
বগুড়ায় অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার উৎপাদন, স্নিগ্ধ বেকারিকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক
পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সভাপতি-সম্পাদকসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করলো ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়
সভাপতি-সম্পাদকসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করলো ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ
সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা