শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

যেভাবে বদলে গেল চট্টগ্রাম

রেজা মুজাম্মেল, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
যেভাবে বদলে গেল চট্টগ্রাম

চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে প্রায় ৩০ হাজার একর জমিতে হচ্ছে বঙ্গবন্ধু শিল্পনগর। কর্ণফুলীর তলদেশে হচ্ছে দেশের প্রথম বঙ্গবন্ধু টানেল। আনোয়ারায় হচ্ছে দুটি চীনা ইকোনমিক জোন। নগরে হচ্ছে নান্দনিক এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে। সাগরতীরে নির্মিত হচ্ছে আগামীর অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির পুরোধা বে-টার্মিনাল ও পতেঙ্গা টার্মিনাল। নির্মিত হয়েছে সিটি আউটার রিং রোড। রেল যাবে কক্সবাজার। আগামীতে আলো দেখাবে জলাবদ্ধতা নিরসনে চার মেগা প্রকল্প। যানজট নিরসনে সহায়ক হয়েছে চারটি ফ্লাইওভার। এভাবে শেষ  হওয়া এবং চলমান অর্থনৈতিক ও যোগাযোগ উন্নয়ন প্রকল্পে বদলে যাচ্ছে বাণিজ্যিক রাজধানী চট্টগ্রাম। পাচ্ছে নতুন রূপ। কমছে যানজট। যোগ হচ্ছে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির নতুন নতুন অনুষঙ্গ। সমৃদ্ধ হচ্ছে দেশের অর্থনীতি। অগ্রযাত্রায় অন্যতম সারথি হচ্ছে চট্টগ্রাম।

জানা যায়, দেশের বৃহত্তম সমুদ্রবন্দর চট্টগ্রামে। দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক নগরী চট্টগ্রাম। প্রাচ্যের রানী চট্টগ্রাম। দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের অন্যতম মূল কেন্দ্র চট্টগ্রাম। উপমহাদেশের বৃহত্তম শিপইয়ার্ড চট্টগ্রামে। আমদানি-রপ্তানি পণ্যের ৯৩ শতাংশ আনা-নেওয়ার কাজ হয় চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে। ৬৫ শতাংশ রাজস্ব আহরিত হয় চট্টগ্রাম বন্দর ও কাস্টম হাউসের মাধ্যমে। ভৌগোলিক অবস্থান নিয়েও চট্টগ্রামের অবস্থান অনন্য। ফলে চট্টগ্রামের উন্নয়ন মানে দেশের উন্নয়ন বলে মনে করেন ব্যবসায়ী ও অর্থনীতিবিদরা। বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সাবেক সভাপতি অধ্যাপক ড. মঈনুল ইসলাম বলেন, ‘টানেল, মেরিন ড্রাইভ ও বঙ্গবন্ধু শিল্পনগর- তিনটি প্রকল্পই জাতীয় অর্থনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত। ঢাকা থেকে শিল্পনগর-মেরিন ড্রাইভ হয়ে কর্ণফুলী টানেল ব্যবহার করে যাবে কক্সবাজার। যোগাযোগে এটি নতুন অধ্যায় সূচিত হবে। যোগাযোগব্যবস্থা সমৃদ্ধ হলে গড়ে উঠবে শিল্প-কারখানা। শিল্প-কারখানা হলে সৃষ্টি হবে নতুন কর্মসংস্থান। কমবে বেকারত্ব। আমরা মনে করি, এসব প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে এটি হবে ব্যবসায়িক করিডর। তখন চট্টগ্রাম হবে সিঙ্গাপুর।’

চট্টগ্রাম চেম্বারের সভাপতি মাহবুবুল আলম বলেন, চট্টগ্রামে চলমান অর্থনৈতিক ও যোগাযোগ উন্নয়ন মেগা প্রকল্পগুলো বাস্তবায়িত হলে দেশের উন্নয়নে তা বড় ভূমিকা রাখবে। কানেকটিভিটি বাড়বে। আগামীতে শিল্পনগরে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাড়বে। কর্মসংস্থানও বাড়বে। সবগুলো প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে আমূল পরিবর্তন হবে চট্টগ্রামের।

বিজিএমইএর প্রথম সহসভাপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম বলেন, চট্টগ্রামের সৌভাগ্য এখানে একটা আন্তর্জাতিকমানের বন্দর আছে। কিন্তু সে অনুযায়ী শিল্প ও যোগাযোগ অবকাঠামো তৈরি হয়নি। তবে বর্তমান সরকার অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কিছু উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। এগুলোর কাজ শেষ হলে কেবল চট্টগ্রাম নয়, দেশই লাভবান হবে। উন্নয়নে নতুন অভিধা পাবে চট্টগ্রাম।

জুনিয়র চেম্বার ইন্টারন্যাশনালের সাবেক সেক্রেটারি জেনারেল প্রকৌশলী ইশতিয়াক উর রহমান বলেন, বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পগুলো নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়। তবে এগুলো যত দ্রুত বাস্তবায়ন হয়, ততই দেশ ও ব্যবসায়ীদের জন্য মঙ্গল। কারণ প্রতিটি প্রকল্পই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটি প্রকল্পের সঙ্গেই জাতীয় অর্থনীতি সরাসরি সম্পৃক্ত।

বঙ্গবন্ধু শিল্পনগর : বাংলাদেশ  ইকোনমিক জোন অথরিটির উদ্যোগে চট্টগ্রামের মিরসরাই-সীতাকুণ্ড উপজেলায় গড়ে উঠছে এশিয়ার বৃহত্তম বঙ্গবন্ধু শিল্পনগর। ইতিমধ্যে শিল্পনগরে ১৩টি শিল্পপ্রতিষ্ঠানের কারখানা নির্মাণকাজ শেষ পর্যায়ে। এখানে থাকবে শিল্প-কারখানা, আবাসন, স্বাস্থ্য, পর্যটন সুবিধা, বিনোদনসহ নানা সেবা। শিল্পনগরে দেওয়া হয়েছে গ্যাস, বিদ্যুৎ ও পানির সংযোগ। পণ্য ওঠা-নামায় থাকবে একটি বন্দর। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরণি’ নামে চার লেনের সড়ক। আগামীতে এটি উন্নীত হবে আট লেনে। শিল্পনগরকে সাগরের পানি থেকে সুরক্ষায় তৈরি হয়েছে উঁচু বাঁধ। ১০০ একর জমিতে হচ্ছে নয়াভিরাম ‘শেখ হাসিনা সরোবর’। থাকবে নান্দনিক পর্যটন কেন্দ্র, দৃষ্টিনন্দন ফোয়ারা। ১১২ একরে নির্মাণ করা হবে আন্তর্জাতিকমানের পাঁচ তারকা হোটেল ও রিসোর্ট। ৫০০ একর জমিতে হবে বিজিএমইএ গার্মেন্টস পল্লী। বাস্তবায়ন হবে ২৫টি আলাদা জোন। প্রকল্প এলাকায় যাতায়াতে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক হয়ে চার লেনের ১০ কিলোমিটারের সংযোগ সড়কসহ অভ্যন্তরীণ সড়ক নির্মাণ করা হয়েছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে ২০৩০ সালের মধ্যে ১৫ থেকে ২০ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান হবে।

বঙ্গবন্ধু টানেল : চট্টগ্রামেই কর্ণফুলী নদীর তলদেশে নির্মিত হচ্ছে দেশের প্রথম ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল’। ইতিমধ্যে কাজের অগ্রগতি ৭৫ শতাংশ। করোনা মহামারীর সময়ও পতেঙ্গা ও আনোয়ারা উপজেলায় টানেল নির্মাণের কাজ চলমান ছিল। ২০২২ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে শেষ করার পরিকল্পনা নিয়ে চলছে নির্মাণযজ্ঞ। টানেলটি চট্টগ্রাম নগরের পতেঙ্গা নেভাল একাডেমির পাশ থেকে শুরু হয়ে নদীর দক্ষিণপাড়ের কাফকো ও সিইউএফএল সীমানার মাঝখানে সংযোগ ঘটবে। এর মাধ্যমে চীনের সাংহাইয়ের আদলে ‘ওয়ান সিটি টু টাউন’ ব্যবস্থা গড়ে উঠবে। বঙ্গবন্ধু টানেল বাংলাদেশ ও চীন সরকারের (জিটুজি) পদ্ধতিতে বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে বাস্তবায়িত হচ্ছে। ২০১৯ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি প্রধানমন্ত্রী টানেলের নির্মাণকাজ উদ্বোধন করেন। প্রকল্পটির মোট ব্যয় ১০ হাজার ৩৭৪ কোটি ৪২ লাখ টাকা। মূল টানেলের সঙ্গে নদীর দুই প্রান্তে মোট ৫ দশমিক ৩৫ কিলোমিটার সংযোগ সড়ক থাকবে। ৭২৭ মিটার দীর্ঘ একটি ফ্লাইওভার আছে আনোয়ারা অংশে। নগরের পতেঙ্গা প্রান্ত থেকে শুরু হওয়া প্রথম টিউবের কাজ গত বছর ২ আগস্ট শেষ হয়। আনোয়ারা প্রান্ত থেকে টিউবের কাজ শুরু হয় গত বছর ডিসেম্বরে। টানেলের পতেঙ্গা ও আনোয়ারা অংশের সংযোগ সড়ক এবং আনোয়ারা অংশে ওভারব্রিজের কাজও এগিয়ে চলেছে। টানেল বাস্তবায়িত হলে বদলে যাবে দক্ষিণ চট্টগ্রাম। যোগাযোগ সহজ হবে কক্সবাজারের সঙ্গে। নির্মিত হবে শিল্প জোন ও কল-কারখানা।

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে : চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ) বাস্তবায়ন করছে ‘লালখান বাজার থেকে শাহ্ আমানত বিমানবন্দর পর্যন্ত এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে’ প্রকল্প। ইতিমধ্যে কাজ শেষ হয়েছে প্রায় ৬০ শতাংশ। ২০২৩ সালের মধ্যে শেষ করার পরিকল্পনা নিয়ে চলছে কাজ। ২০১৭ সালের ১১ জুলাই একনেক সভায় ৩ হাজার ২৫০ কোটি ৮৩ লাখ টাকা ব্যয়ের প্রকল্পটি অনুমোদিত হয়। ২০১৯ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্মাণকাজের উদ্বোধন করেন। লালখান বাজার থেকে বারিক বিল্ডিং, বারিক বিল্ডিং মোড় থেকে সল্টগোলা ক্রসিং, সল্টগোলা থেকে সিমেন্ট ক্রসিং এবং সিমেন্ট ক্রসিং থেকে সমুদ্রসৈকত পর্যন্ত চার ধাপে কাজ বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। সাড়ে ১৬ কিলোমিটারের চার লেনের এ প্রকল্পে র‌্যাম্প ও লুপসহ দৈর্ঘ্য প্রায় ২০ কিলোমিটার ও প্রস্থ ৫৪ ফুট। প্রতিটি র‌্যাম্প হবে দুই লেনের। এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের ৯টি এলাকায় ২৪টি র‌্যাম্প থাকবে। নগরীর টাইগারপাসে চারটি, আগ্রাবাদে চারটি, বারিক বিল্ডিং মোড়ে দুটি, নিমতলী মোড়ে দুটি, কাস্টমস মোড়ে দুটি, সিইপিজেডে চারটি, কেইপিজেডে দুটি, কাঠগড়ে দুটি, পতেঙ্গা সমুদ্রসৈকত এলাকায় দুটি র‌্যাম্প থাকবে। উড়ালসড়কের মতোই এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের ওপর দিয়ে যন্ত্রচালিত যান চলবে। এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মিত হলে নগর থেকে বিমানবন্দরে পৌঁছা যাবে মাত্র ৩০ মিনিটে। সময়ও বাঁচাবে দুই ঘণ্টা। বাড়বে বিদেশি বিনিয়োগ। যানজট কমবে নগরে। বিকশিত হবে পর্যটন খাত। চট্টগ্রাম বন্দর থেকে সারা দেশে পণ্য আনা-নেওয়া করা হবে এ সড়ক দিয়ে। চট্টগ্রামের যাতায়াতে স্বপ্ন দেখাচ্ছে প্রকল্পটি।

বে-টার্মিনাল : বে-টার্মিনালকে বলা হচ্ছে ‘আজ এবং আগামীর বন্দর’। আমদানি-রপ্তানি ও  অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বাড়াতে পতেঙ্গা-হালিশহরের সাগর উপকূলে ২০১৮ সালের ১ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্মাণকাজ উদ্বোধন করেন। ২০২৪ সালের মধ্যে নির্মাণকাজ সম্পন্ন করার লক্ষ্যে কাজ চলছে। সাগর উপকূলের ৮৭১ একর  ব্যক্তিমালিকানাধীন ও সরকারি জমি ছাড়াও সমুদ্র থেকে জেগে ওঠা আরও ১ হাজার ৬০০ একরসহ ২ হাজার ৫০০ একর জমিতে টার্মিনালটি নির্মাণের কথা। ইতিমধ্যে ব্যক্তিমালিকানাধীন ৬৮ একর ভূমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে এবং ৮০৩ একর ভূমি অধিগ্রহণ প্রক্রিয়াধীন। প্রাথমিক সমীক্ষা অনুযায়ী ২০০ কোটি ডলার প্রকল্পের প্রাক্কলিত ব্যয় নির্ধারণ করা হয়েছে। চট্টগ্রাম বন্দরে বর্তমানে প্রতি বছর যে পরিমাণ আমদানি-রপ্তানি পণ্য হ্যান্ডলিং হচ্ছে, বে-টার্মিনাল নির্মিত হলে পাঁচগুণ বেশি পণ্য হ্যান্ডলিং হবে। এখন বন্দরে জোয়ার-ভাটার ওপর ভিত্তি করে জাহাজ জেটিতে ভেড়ে আর মাদার ভ্যাসেলগুলো বহির্নোঙরে অবস্থান করে। বে-টার্মিনাল হলে দিন-রাত জেটিতে জাহাজ ভিড়তে এবং জাহাজ ও মাদার ভ্যাসেল বন্দর ছেড়ে যেতে পারবে। এতে পণ্য পরিবহন খরচ ও সময় সাশ্রয় হবে।

পতেঙ্গা কনটেইনার টার্মিনাল : ১ হাজর ৮০০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত হচ্ছে পতেঙ্গা কনটেইনার টার্মিনাল (পিসিটি)। ইতিমধ্যে প্রকল্পের প্রায় ৭৫ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। ২০১৭  সালের জুলাই মাসে কাজ শুরু হয়। এটি চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির বড় প্রকল্প। ৩২ একর জায়গায় নির্মাণাধীন পিসিটি চালু হলে বছরে চার লক্ষাধিক টিইইউস কনটেইনার হ্যান্ডলিং করা যাবে। দেশে এই প্রথম মরিচা-প্রতিরোধী ও লবণাক্ততা-সহনীয় লোহা দিয়ে এ টার্মিনাল নির্মিত হচ্ছে, যা সাধারণ স্থায়িত্বকালকে দীর্ঘায়িত করবে। কনটেইনার টার্মিনাল প্রকল্পে রয়েছে ৩২ একর জায়গায় ৬০০ মিটার দীর্ঘ জেটি। এখানে চারটি জাহাজ বার্থিং করা যাবে। থাকবে ২২০ মিটার দীর্ঘ একটি ডলফিন জেটি ও ১ লাখ ১২ হাজার বর্গমিটার অভ্যন্তরীণ ইয়ার্ড ও রাস্তা।

জলাবদ্ধতা নিরসনে ১১ হাজার কোটি টাকার চার প্রকল্প : চট্টগ্রাম নগরের অভিশাপখ্যাত জলাবদ্ধতা নিরসনে তিন সেবা সংস্থা চারটি বড় প্রকল্প গ্রহণ করেছে। চার প্রকল্পে বরাদ্দ ১০ হাজার ৮০৩ কোটি ৩৮ লাখ ৯০ হাজার টাকা। চারটি প্রকল্পই চলমান। জলাবদ্ধতা নিরসনে সিডিএ বাস্তবায়ন করছে ‘চট্টগ্রাম শহরের জলাবদ্ধতা নিরসনকল্পে খাল পুনর্খনন, সম্প্রসারণ, সংস্কার ও উন্নয়ন’ শীর্ষক ৫ হাজার ৬১৬ কোটি ৪৯ লাখ ৯০ হাজার টাকার একটি প্রকল্প। সিডিএ ২ হাজার ৩১০ কোটি টাকা ব্যয়ে ‘কর্ণফুলী নদীর তীর বরাবর কালুরঘাট সেতু থেকে চাক্তাই খাল পর্যন্ত সড়ক নির্মাণ’ শীর্ষক আরও একটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) ‘চট্টগ্রাম মহানগরীর বন্যানিয়ন্ত্রণ, জলমগ্নতা বা জলাবদ্ধতা নিরসন ও নিষ্কাশন উন্নয়ন’ শীর্ষক ১ হাজার ৬২০ কোটি ৭৩ লাখ টাকার একটি প্রকল্প ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে একনেকে অনুমোদন পায়। ২০২২ সালের জুনের প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার কথা। এ ছাড়া সিটি করপোরেশন জলাবদ্ধতা নিরসনে ২০১৪ সালের ২৪ জুন ২৮৯ কোটি ৪৪ লাখ ৪ হাজার টাকায় ‘কর্ণফুলী নদীর তীর বরাবর কালুরঘাট সেতু থেকে চাক্তাই খাল পর্যন্ত সড়ক নির্মাণ’ তিন কিলোমিটার দৈর্ঘ্যরে একটি নতুন খাল খনন প্রকল্প একনেক অনুমোদন দেয়। তবে প্রকল্পটি এখনো ভূমি অধিগ্রহণেই আটকে আছে।

চট্টগ্রাম সিটি আউটার রিং রোড : সিডিএ ২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা ব্যয়ে পতেঙ্গা থেকে ফৌজদারহাট পর্যন্ত তৈরি করছে ১৭ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যরে সিটি আউটার রিং রোড। রিং রোডের সঙ্গে যুক্ত হবে কর্ণফুলী টানেল ও মেরিন ড্রাইভ। প্রকল্পগুলো বাস্তবায়িত হলে ঢাকা থেকে কক্সবাজারগামী যানবাহনগুলো ফৌজদারহাট দিয়ে সিটি আউটার রিং রোড হয়ে কর্ণফুলী টানেল ব্যবহার করে কক্সাবাজার যাবে। চট্টগ্রাম সিটি আউটার রিং রোড প্র্রকল্পের অধীনে আমূল পরিবর্তন হয়েছে পতেঙ্গা সমুদ্রসৈকতের। প্রকল্পের আওতায় পাঁচ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে সৌন্দর্য বর্ধনের কাজ করা হয়েছে। সামগ্রিক উন্নয়নের ফলে সমুদ্রসৈকতে চার স্তর থেকে উপভোগ করা যাচ্ছে সমুদ্র দর্শন। প্রকল্পে থাকছে জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য ৩০ ফুট উচ্চতার উপকূল রক্ষা বাঁধ। বাঁধের ওপর নির্মাণ করা হয়েছে ১০০ ফুট প্রস্থের সড়ক।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
তিন দফা দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
তিন দফা দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
সর্বশেষ খবর
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

১১ মিনিট আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৪২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিলাকে বলছি
শিলাকে বলছি

সাহিত্য

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

যদি তুমি
যদি তুমি

সাহিত্য

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

প্রথম পৃষ্ঠা

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম

হেমন্তবন্দনা
হেমন্তবন্দনা

সাহিত্য

আমাদের চাওয়ায় ভুল ছিল
আমাদের চাওয়ায় ভুল ছিল

সাহিত্য

লেনদেন
লেনদেন

সাহিত্য

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা