শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

যেভাবে বদলে গেল চট্টগ্রাম

রেজা মুজাম্মেল, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
যেভাবে বদলে গেল চট্টগ্রাম

চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে প্রায় ৩০ হাজার একর জমিতে হচ্ছে বঙ্গবন্ধু শিল্পনগর। কর্ণফুলীর তলদেশে হচ্ছে দেশের প্রথম বঙ্গবন্ধু টানেল। আনোয়ারায় হচ্ছে দুটি চীনা ইকোনমিক জোন। নগরে হচ্ছে নান্দনিক এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে। সাগরতীরে নির্মিত হচ্ছে আগামীর অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির পুরোধা বে-টার্মিনাল ও পতেঙ্গা টার্মিনাল। নির্মিত হয়েছে সিটি আউটার রিং রোড। রেল যাবে কক্সবাজার। আগামীতে আলো দেখাবে জলাবদ্ধতা নিরসনে চার মেগা প্রকল্প। যানজট নিরসনে সহায়ক হয়েছে চারটি ফ্লাইওভার। এভাবে শেষ  হওয়া এবং চলমান অর্থনৈতিক ও যোগাযোগ উন্নয়ন প্রকল্পে বদলে যাচ্ছে বাণিজ্যিক রাজধানী চট্টগ্রাম। পাচ্ছে নতুন রূপ। কমছে যানজট। যোগ হচ্ছে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির নতুন নতুন অনুষঙ্গ। সমৃদ্ধ হচ্ছে দেশের অর্থনীতি। অগ্রযাত্রায় অন্যতম সারথি হচ্ছে চট্টগ্রাম।

জানা যায়, দেশের বৃহত্তম সমুদ্রবন্দর চট্টগ্রামে। দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক নগরী চট্টগ্রাম। প্রাচ্যের রানী চট্টগ্রাম। দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের অন্যতম মূল কেন্দ্র চট্টগ্রাম। উপমহাদেশের বৃহত্তম শিপইয়ার্ড চট্টগ্রামে। আমদানি-রপ্তানি পণ্যের ৯৩ শতাংশ আনা-নেওয়ার কাজ হয় চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে। ৬৫ শতাংশ রাজস্ব আহরিত হয় চট্টগ্রাম বন্দর ও কাস্টম হাউসের মাধ্যমে। ভৌগোলিক অবস্থান নিয়েও চট্টগ্রামের অবস্থান অনন্য। ফলে চট্টগ্রামের উন্নয়ন মানে দেশের উন্নয়ন বলে মনে করেন ব্যবসায়ী ও অর্থনীতিবিদরা। বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সাবেক সভাপতি অধ্যাপক ড. মঈনুল ইসলাম বলেন, ‘টানেল, মেরিন ড্রাইভ ও বঙ্গবন্ধু শিল্পনগর- তিনটি প্রকল্পই জাতীয় অর্থনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত। ঢাকা থেকে শিল্পনগর-মেরিন ড্রাইভ হয়ে কর্ণফুলী টানেল ব্যবহার করে যাবে কক্সবাজার। যোগাযোগে এটি নতুন অধ্যায় সূচিত হবে। যোগাযোগব্যবস্থা সমৃদ্ধ হলে গড়ে উঠবে শিল্প-কারখানা। শিল্প-কারখানা হলে সৃষ্টি হবে নতুন কর্মসংস্থান। কমবে বেকারত্ব। আমরা মনে করি, এসব প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে এটি হবে ব্যবসায়িক করিডর। তখন চট্টগ্রাম হবে সিঙ্গাপুর।’

চট্টগ্রাম চেম্বারের সভাপতি মাহবুবুল আলম বলেন, চট্টগ্রামে চলমান অর্থনৈতিক ও যোগাযোগ উন্নয়ন মেগা প্রকল্পগুলো বাস্তবায়িত হলে দেশের উন্নয়নে তা বড় ভূমিকা রাখবে। কানেকটিভিটি বাড়বে। আগামীতে শিল্পনগরে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাড়বে। কর্মসংস্থানও বাড়বে। সবগুলো প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে আমূল পরিবর্তন হবে চট্টগ্রামের।

বিজিএমইএর প্রথম সহসভাপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম বলেন, চট্টগ্রামের সৌভাগ্য এখানে একটা আন্তর্জাতিকমানের বন্দর আছে। কিন্তু সে অনুযায়ী শিল্প ও যোগাযোগ অবকাঠামো তৈরি হয়নি। তবে বর্তমান সরকার অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কিছু উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। এগুলোর কাজ শেষ হলে কেবল চট্টগ্রাম নয়, দেশই লাভবান হবে। উন্নয়নে নতুন অভিধা পাবে চট্টগ্রাম।

জুনিয়র চেম্বার ইন্টারন্যাশনালের সাবেক সেক্রেটারি জেনারেল প্রকৌশলী ইশতিয়াক উর রহমান বলেন, বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পগুলো নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়। তবে এগুলো যত দ্রুত বাস্তবায়ন হয়, ততই দেশ ও ব্যবসায়ীদের জন্য মঙ্গল। কারণ প্রতিটি প্রকল্পই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটি প্রকল্পের সঙ্গেই জাতীয় অর্থনীতি সরাসরি সম্পৃক্ত।

বঙ্গবন্ধু শিল্পনগর : বাংলাদেশ  ইকোনমিক জোন অথরিটির উদ্যোগে চট্টগ্রামের মিরসরাই-সীতাকুণ্ড উপজেলায় গড়ে উঠছে এশিয়ার বৃহত্তম বঙ্গবন্ধু শিল্পনগর। ইতিমধ্যে শিল্পনগরে ১৩টি শিল্পপ্রতিষ্ঠানের কারখানা নির্মাণকাজ শেষ পর্যায়ে। এখানে থাকবে শিল্প-কারখানা, আবাসন, স্বাস্থ্য, পর্যটন সুবিধা, বিনোদনসহ নানা সেবা। শিল্পনগরে দেওয়া হয়েছে গ্যাস, বিদ্যুৎ ও পানির সংযোগ। পণ্য ওঠা-নামায় থাকবে একটি বন্দর। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরণি’ নামে চার লেনের সড়ক। আগামীতে এটি উন্নীত হবে আট লেনে। শিল্পনগরকে সাগরের পানি থেকে সুরক্ষায় তৈরি হয়েছে উঁচু বাঁধ। ১০০ একর জমিতে হচ্ছে নয়াভিরাম ‘শেখ হাসিনা সরোবর’। থাকবে নান্দনিক পর্যটন কেন্দ্র, দৃষ্টিনন্দন ফোয়ারা। ১১২ একরে নির্মাণ করা হবে আন্তর্জাতিকমানের পাঁচ তারকা হোটেল ও রিসোর্ট। ৫০০ একর জমিতে হবে বিজিএমইএ গার্মেন্টস পল্লী। বাস্তবায়ন হবে ২৫টি আলাদা জোন। প্রকল্প এলাকায় যাতায়াতে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক হয়ে চার লেনের ১০ কিলোমিটারের সংযোগ সড়কসহ অভ্যন্তরীণ সড়ক নির্মাণ করা হয়েছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে ২০৩০ সালের মধ্যে ১৫ থেকে ২০ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান হবে।

বঙ্গবন্ধু টানেল : চট্টগ্রামেই কর্ণফুলী নদীর তলদেশে নির্মিত হচ্ছে দেশের প্রথম ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল’। ইতিমধ্যে কাজের অগ্রগতি ৭৫ শতাংশ। করোনা মহামারীর সময়ও পতেঙ্গা ও আনোয়ারা উপজেলায় টানেল নির্মাণের কাজ চলমান ছিল। ২০২২ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে শেষ করার পরিকল্পনা নিয়ে চলছে নির্মাণযজ্ঞ। টানেলটি চট্টগ্রাম নগরের পতেঙ্গা নেভাল একাডেমির পাশ থেকে শুরু হয়ে নদীর দক্ষিণপাড়ের কাফকো ও সিইউএফএল সীমানার মাঝখানে সংযোগ ঘটবে। এর মাধ্যমে চীনের সাংহাইয়ের আদলে ‘ওয়ান সিটি টু টাউন’ ব্যবস্থা গড়ে উঠবে। বঙ্গবন্ধু টানেল বাংলাদেশ ও চীন সরকারের (জিটুজি) পদ্ধতিতে বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে বাস্তবায়িত হচ্ছে। ২০১৯ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি প্রধানমন্ত্রী টানেলের নির্মাণকাজ উদ্বোধন করেন। প্রকল্পটির মোট ব্যয় ১০ হাজার ৩৭৪ কোটি ৪২ লাখ টাকা। মূল টানেলের সঙ্গে নদীর দুই প্রান্তে মোট ৫ দশমিক ৩৫ কিলোমিটার সংযোগ সড়ক থাকবে। ৭২৭ মিটার দীর্ঘ একটি ফ্লাইওভার আছে আনোয়ারা অংশে। নগরের পতেঙ্গা প্রান্ত থেকে শুরু হওয়া প্রথম টিউবের কাজ গত বছর ২ আগস্ট শেষ হয়। আনোয়ারা প্রান্ত থেকে টিউবের কাজ শুরু হয় গত বছর ডিসেম্বরে। টানেলের পতেঙ্গা ও আনোয়ারা অংশের সংযোগ সড়ক এবং আনোয়ারা অংশে ওভারব্রিজের কাজও এগিয়ে চলেছে। টানেল বাস্তবায়িত হলে বদলে যাবে দক্ষিণ চট্টগ্রাম। যোগাযোগ সহজ হবে কক্সবাজারের সঙ্গে। নির্মিত হবে শিল্প জোন ও কল-কারখানা।

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে : চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ) বাস্তবায়ন করছে ‘লালখান বাজার থেকে শাহ্ আমানত বিমানবন্দর পর্যন্ত এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে’ প্রকল্প। ইতিমধ্যে কাজ শেষ হয়েছে প্রায় ৬০ শতাংশ। ২০২৩ সালের মধ্যে শেষ করার পরিকল্পনা নিয়ে চলছে কাজ। ২০১৭ সালের ১১ জুলাই একনেক সভায় ৩ হাজার ২৫০ কোটি ৮৩ লাখ টাকা ব্যয়ের প্রকল্পটি অনুমোদিত হয়। ২০১৯ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্মাণকাজের উদ্বোধন করেন। লালখান বাজার থেকে বারিক বিল্ডিং, বারিক বিল্ডিং মোড় থেকে সল্টগোলা ক্রসিং, সল্টগোলা থেকে সিমেন্ট ক্রসিং এবং সিমেন্ট ক্রসিং থেকে সমুদ্রসৈকত পর্যন্ত চার ধাপে কাজ বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। সাড়ে ১৬ কিলোমিটারের চার লেনের এ প্রকল্পে র‌্যাম্প ও লুপসহ দৈর্ঘ্য প্রায় ২০ কিলোমিটার ও প্রস্থ ৫৪ ফুট। প্রতিটি র‌্যাম্প হবে দুই লেনের। এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের ৯টি এলাকায় ২৪টি র‌্যাম্প থাকবে। নগরীর টাইগারপাসে চারটি, আগ্রাবাদে চারটি, বারিক বিল্ডিং মোড়ে দুটি, নিমতলী মোড়ে দুটি, কাস্টমস মোড়ে দুটি, সিইপিজেডে চারটি, কেইপিজেডে দুটি, কাঠগড়ে দুটি, পতেঙ্গা সমুদ্রসৈকত এলাকায় দুটি র‌্যাম্প থাকবে। উড়ালসড়কের মতোই এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের ওপর দিয়ে যন্ত্রচালিত যান চলবে। এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মিত হলে নগর থেকে বিমানবন্দরে পৌঁছা যাবে মাত্র ৩০ মিনিটে। সময়ও বাঁচাবে দুই ঘণ্টা। বাড়বে বিদেশি বিনিয়োগ। যানজট কমবে নগরে। বিকশিত হবে পর্যটন খাত। চট্টগ্রাম বন্দর থেকে সারা দেশে পণ্য আনা-নেওয়া করা হবে এ সড়ক দিয়ে। চট্টগ্রামের যাতায়াতে স্বপ্ন দেখাচ্ছে প্রকল্পটি।

বে-টার্মিনাল : বে-টার্মিনালকে বলা হচ্ছে ‘আজ এবং আগামীর বন্দর’। আমদানি-রপ্তানি ও  অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বাড়াতে পতেঙ্গা-হালিশহরের সাগর উপকূলে ২০১৮ সালের ১ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্মাণকাজ উদ্বোধন করেন। ২০২৪ সালের মধ্যে নির্মাণকাজ সম্পন্ন করার লক্ষ্যে কাজ চলছে। সাগর উপকূলের ৮৭১ একর  ব্যক্তিমালিকানাধীন ও সরকারি জমি ছাড়াও সমুদ্র থেকে জেগে ওঠা আরও ১ হাজার ৬০০ একরসহ ২ হাজার ৫০০ একর জমিতে টার্মিনালটি নির্মাণের কথা। ইতিমধ্যে ব্যক্তিমালিকানাধীন ৬৮ একর ভূমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে এবং ৮০৩ একর ভূমি অধিগ্রহণ প্রক্রিয়াধীন। প্রাথমিক সমীক্ষা অনুযায়ী ২০০ কোটি ডলার প্রকল্পের প্রাক্কলিত ব্যয় নির্ধারণ করা হয়েছে। চট্টগ্রাম বন্দরে বর্তমানে প্রতি বছর যে পরিমাণ আমদানি-রপ্তানি পণ্য হ্যান্ডলিং হচ্ছে, বে-টার্মিনাল নির্মিত হলে পাঁচগুণ বেশি পণ্য হ্যান্ডলিং হবে। এখন বন্দরে জোয়ার-ভাটার ওপর ভিত্তি করে জাহাজ জেটিতে ভেড়ে আর মাদার ভ্যাসেলগুলো বহির্নোঙরে অবস্থান করে। বে-টার্মিনাল হলে দিন-রাত জেটিতে জাহাজ ভিড়তে এবং জাহাজ ও মাদার ভ্যাসেল বন্দর ছেড়ে যেতে পারবে। এতে পণ্য পরিবহন খরচ ও সময় সাশ্রয় হবে।

পতেঙ্গা কনটেইনার টার্মিনাল : ১ হাজর ৮০০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত হচ্ছে পতেঙ্গা কনটেইনার টার্মিনাল (পিসিটি)। ইতিমধ্যে প্রকল্পের প্রায় ৭৫ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। ২০১৭  সালের জুলাই মাসে কাজ শুরু হয়। এটি চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির বড় প্রকল্প। ৩২ একর জায়গায় নির্মাণাধীন পিসিটি চালু হলে বছরে চার লক্ষাধিক টিইইউস কনটেইনার হ্যান্ডলিং করা যাবে। দেশে এই প্রথম মরিচা-প্রতিরোধী ও লবণাক্ততা-সহনীয় লোহা দিয়ে এ টার্মিনাল নির্মিত হচ্ছে, যা সাধারণ স্থায়িত্বকালকে দীর্ঘায়িত করবে। কনটেইনার টার্মিনাল প্রকল্পে রয়েছে ৩২ একর জায়গায় ৬০০ মিটার দীর্ঘ জেটি। এখানে চারটি জাহাজ বার্থিং করা যাবে। থাকবে ২২০ মিটার দীর্ঘ একটি ডলফিন জেটি ও ১ লাখ ১২ হাজার বর্গমিটার অভ্যন্তরীণ ইয়ার্ড ও রাস্তা।

জলাবদ্ধতা নিরসনে ১১ হাজার কোটি টাকার চার প্রকল্প : চট্টগ্রাম নগরের অভিশাপখ্যাত জলাবদ্ধতা নিরসনে তিন সেবা সংস্থা চারটি বড় প্রকল্প গ্রহণ করেছে। চার প্রকল্পে বরাদ্দ ১০ হাজার ৮০৩ কোটি ৩৮ লাখ ৯০ হাজার টাকা। চারটি প্রকল্পই চলমান। জলাবদ্ধতা নিরসনে সিডিএ বাস্তবায়ন করছে ‘চট্টগ্রাম শহরের জলাবদ্ধতা নিরসনকল্পে খাল পুনর্খনন, সম্প্রসারণ, সংস্কার ও উন্নয়ন’ শীর্ষক ৫ হাজার ৬১৬ কোটি ৪৯ লাখ ৯০ হাজার টাকার একটি প্রকল্প। সিডিএ ২ হাজার ৩১০ কোটি টাকা ব্যয়ে ‘কর্ণফুলী নদীর তীর বরাবর কালুরঘাট সেতু থেকে চাক্তাই খাল পর্যন্ত সড়ক নির্মাণ’ শীর্ষক আরও একটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) ‘চট্টগ্রাম মহানগরীর বন্যানিয়ন্ত্রণ, জলমগ্নতা বা জলাবদ্ধতা নিরসন ও নিষ্কাশন উন্নয়ন’ শীর্ষক ১ হাজার ৬২০ কোটি ৭৩ লাখ টাকার একটি প্রকল্প ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে একনেকে অনুমোদন পায়। ২০২২ সালের জুনের প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার কথা। এ ছাড়া সিটি করপোরেশন জলাবদ্ধতা নিরসনে ২০১৪ সালের ২৪ জুন ২৮৯ কোটি ৪৪ লাখ ৪ হাজার টাকায় ‘কর্ণফুলী নদীর তীর বরাবর কালুরঘাট সেতু থেকে চাক্তাই খাল পর্যন্ত সড়ক নির্মাণ’ তিন কিলোমিটার দৈর্ঘ্যরে একটি নতুন খাল খনন প্রকল্প একনেক অনুমোদন দেয়। তবে প্রকল্পটি এখনো ভূমি অধিগ্রহণেই আটকে আছে।

চট্টগ্রাম সিটি আউটার রিং রোড : সিডিএ ২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা ব্যয়ে পতেঙ্গা থেকে ফৌজদারহাট পর্যন্ত তৈরি করছে ১৭ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যরে সিটি আউটার রিং রোড। রিং রোডের সঙ্গে যুক্ত হবে কর্ণফুলী টানেল ও মেরিন ড্রাইভ। প্রকল্পগুলো বাস্তবায়িত হলে ঢাকা থেকে কক্সবাজারগামী যানবাহনগুলো ফৌজদারহাট দিয়ে সিটি আউটার রিং রোড হয়ে কর্ণফুলী টানেল ব্যবহার করে কক্সাবাজার যাবে। চট্টগ্রাম সিটি আউটার রিং রোড প্র্রকল্পের অধীনে আমূল পরিবর্তন হয়েছে পতেঙ্গা সমুদ্রসৈকতের। প্রকল্পের আওতায় পাঁচ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে সৌন্দর্য বর্ধনের কাজ করা হয়েছে। সামগ্রিক উন্নয়নের ফলে সমুদ্রসৈকতে চার স্তর থেকে উপভোগ করা যাচ্ছে সমুদ্র দর্শন। প্রকল্পে থাকছে জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য ৩০ ফুট উচ্চতার উপকূল রক্ষা বাঁধ। বাঁধের ওপর নির্মাণ করা হয়েছে ১০০ ফুট প্রস্থের সড়ক।

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সর্বশেষ খবর
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

৫২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা