শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২১

চেহারা পাল্টাতে পারেনি খুনি

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
চেহারা পাল্টাতে পারেনি খুনি

তিন বছর আগে পুরান ঢাকার ইংলিশ রোডে ছুরিকাঘাতে খুন হন রুবেল বেপারী। তিনি ছিলেন মুন্সীগঞ্জ-গুলিস্তান রুটে গাংচিল পরিবহনের বাসচালক। ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে তিনি প্রাণ হারান। এ ব্যাপারে ওয়ারি থানায় মামলা দায়ের করেন। পুলিশ তদন্ত শুরু করে। পুলিশের ধারণা, ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতেই তার মৃত্যু হয়েছে। কিন্তু দীর্ঘ তদন্তেও শনাক্ত হয় না ঘাতক। পরে মামলাটি সিআইডিতে স্থানান্তর হয়। সিআইডিও বেশ কিছু দিন ধরে মামলাটি তদন্ত করে। ঘটনাটি ২০১৬ সালের। সিআইডি নানাভাবে তদন্ত শুরু করে। খুঁজে পায় না খুনের ক্লু। পেশাদার ছিনতাইকারীদের গ্রেফতার করেও মেলে না কোনো তথ্য। থানা পুলিশের তদন্ত চলাকালে রুবেল বেপারীর স্ত্রী লিমা কিছুদিন দৌড়ঝাঁপ করলেও পরে হতাশ হয়ে পরেন। ধীরে ধীরে তিনিও দৌড়ঝাঁপ কমিয়ে দেন। সিআইডি তদন্ত করতে যেয়ে নতুন করে লিমার খোঁজ খবর নিতে শুরু করেন। কিন্তু লিমা ঢাকা ছেড়ে কোথায় চলে গেছেন, তার খবর নেই কারও কাছে। এভাবেই মাসের পর মাস কেটে যায়। বছরের পর বছর কাটে। রুবেল হত্যার আসামি গ্রেফতার দূরের কথা শনাক্ত পর্যন্ত হয় না। সিআইডির কাছে হঠাৎ একটি তথ্য আসে। রুবেলের স্ত্রী লিমাকে দেখা গেছে সিলেটের কোম্পানিগঞ্জে। খুনের তদন্ত করতে হলে লিমাকে খুঁজে পাওয়াটা ছিল ভীষণ জরুরি। ঘটনার তিন বছর পর মামলাটি আবারও জীবিত হয়ে ওঠে। সিআইডি লিমার খোঁজে আবারও মাঠে নামে। লিমার খোঁজ নিতে গিয়ে সিআইডি নতুন আরেক তথ্য পায়। যে তথ্যটি তদন্তকারীদের একটু ভাবিয়ে তোলে। তারা জানতে পারে, তিন বছর আগে লিমার ছিল এক মেয়ে। এখন তার দুই সন্তান। স্বামী মারা যাওয়ার পর আরেকটা বিয়ে করে দিব্যি সংসার করছেন। আর নতুন স্বামীর নাম টিপু বেপারী। তার আগের স্বামীর নাম রুবেল বেপারী। বেপারী টাইটেল নিয়েই চিন্তিত পুলিশ। তাহলে কি এখানে কোনো খুনের ক্লু রয়েছে? এমন প্রশ্ন পুলিশের মনে। পুলিশ এসব ভাবনা নিয়েই অভিযান চালায়। অবশেষে তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে তাদের বাসার সন্ধান পায় সিআইডি। সিআইডির পুলিশ ২০১৯ সালের ২ মার্চ রাতে সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ থানা বাজারের অলির বাড়ি থেকে টিপু বেপারীকে আটক করে। ওই বাড়িতে সে রুবেল বেপারীর স্ত্রী লিমা আক্তার কাকলী ও মেয়েকে নিয়ে সংসার করছিল। এরই মধ্যে লিমার গর্ভে টিপু বেপারীর একটি পুত্রসন্তানের জন্ম হয়েছে। গ্রেফতারের পর টিপু বেপারীকে জেরা করা হয়। ফাঁস করে রুবেল খুনের আদ্যোপন্ত। পরে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি গ্রহণের পর আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেয়। টিপু বেপারী আদালতে দেওয়া জবানবন্দি ও সিআইডির জিজ্ঞাসাবাদে রুবেল বেপারীকে হত্যার পর ছদ্মবেশে তার স্ত্রী-সন্তানকে নিয়ে তিন বছর সংসার করার চাঞ্চল্যকর তথ্য দেয়। রুবেল বেপারী ও টিপু একই মায়ের সন্তান। তবে তাদের বাবা দুজন। তাদের বাড়ি মাদারীপুরের কালকিনি থানার করকিরচরে। রুবেল বেপারীর বাবা মারা যাওয়ার পর হায়দার আলী বেপারীর সঙ্গে তার মায়ের বিয়ে হয়। হায়দার আলী বেপারীর ঘরে টিপু বেপারী ছাড়াও তার আরও এক ভাই এক বোন রয়েছে। তাদের সঙ্গেই থাকতেন রুবেল বেপারী ও তার আরেক ভাই। তারা দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের গোলামবাজার ব বপাড়া মমিন হাজির বাড়িতে ভাড়া থাকতেন। রুবেল বেপারী গাংচিল পরিবহনের একটি গাড়ি চালাতেন। ২০১৪ সালে রুবেল বিয়ে করেন। স্ত্রীকে নিয়ে মুন্সীগঞ্জের বালিগাঁও এলাকায় ভাড়া বাসায় ওঠেন। এদিকে সৎ ভাই টিপু বেপারী মোবাইল সার্ভিসিংয়ের কাজসহ বিভিন্ন হাতের কাজ জানত। কিন্তু কাজে না গিয়ে সে এলাকায় আড্ডাবাজি করত। এ কারণে রুবেল বেপারী মুন্সীগঞ্জে একটি মোবাইল এক্সেসরিজের দোকান দিয়ে দেন টিপু বেপারীকে। থাকতে দেন নিজের বাসায়। রুবেল বেপারী সকালে বাসা থেকে বের হন, ফেরেন গভীর রাতে। এ সুবাদে টিপু বেপারী রুবেল বেপারীর স্ত্রী লিমা আক্তার কাকলীর সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তোলে। তাদের সম্পর্কের বিষয়টি নিয়ে আশপাশের লোকজনের মাঝে কানাঘুষা শুরু হয়। এরই মধ্যে রুবেল বেপারীর ঘরে জন্ম নেয় একটি কন্যাসন্তান। একদিন রুবেল বেপারী স্ত্রী লিমা আক্তার কাকলী ও ভাই টিপু বেপারীকে অনৈতিক সম্পর্কের বিষয়ে শাসন করেন। এ নিয়ে দুই ভাইয়ের মধ্যে মনোমালিন্য হয়। রুবেল বেপারী বাসা থেকে ডিউটিতে বের হলে টিপু বেপারী ভাবি ও তার সন্তানকে নিয়ে পালিয়ে লৌহজংয়ের নওয়াপাড়া এলাকায় থাকতে থাকেন। ফোন করে রুবেল বেপারী তার সন্তানকে ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য চাপ দিলেও টিপু বেপারী সন্তান ফেরত দিচ্ছিলেন না। ২০১৬ সালের ১৮ মে দুপুর ১২টার দিকে টিপু বেপারী গুলিস্তানে মোবাইল এক্সেসরিজের মালামাল কিনতে আসেন। সেখানে দেখা হয়ে যায় রুবেল বেপারীর সঙ্গে। এ সময় রুবেল বেপারী তার মেয়েকে ফেরত চান। এ নিয়ে কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে টিপুকে বাসের চাকায় পিষে মারার হুমকি দেন রুবেল। এতে ক্ষুব্ধ হন টিপু বেপারী। পরে ইংলিশ রোডের মাথায় একটি দোকান থেকে ৫০ টাকা দিয়ে একটি ছোরা কেনে সে। রুবেল বেপারী তখনো ওই এলাকায় অবস্থান করছিলেন। ওইদিন দুপুর দেড়টার দিকে গাড়ির একটি পার্টস কেনার জন্য ইংলিশ রোড থেকে ধোলাইখাল যাওয়ার জন্য একটি রিকশায় উঠছিলেন রুবেল বেপারী। ঠিক এমন সময় পেছন থেকে তাকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যান টিপু বেপারী। আশপাশের লোকজন তাকে উদ্ধার করে প্রথমে মিটফোর্ড ও পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান। সেখান থেকে বক্ষব্যাধি হাসপাতালে পাঠানো হলে সেখানে মারা যান রুবেল বেপারী। এ ঘটনায় তার বাবা হায়দার বেপারী বাদী হয়ে ওই বছরের ২০ মে ওয়ারী থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। হায়দার বেপারীও জানতেন না, রুবেল বেপারীর খুনি তার ছেলে টিপু। এদিকে আগে থেকেই পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ ছিল না টিপু বেপারীর। রুবেল বেপারীকে হত্যার পর লৌহজং থেকে টিপু বেপারী লিমা আক্তার কাকলী ও তার মেয়েকে নিয়ে চলে যান সিলেটের কোম্পানীগঞ্জে। সঙ্গে শিশু থাকার কারণে তারা সেখানে বাসা ভাড়াও পেয়ে যান। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নজর এড়াতে সিলেটে গিয়ে ফাহিম সুলতান নাম ধারণ করেন। সেখানে লিমা আক্তার কাকলীর সঙ্গে তিন বছর সংসার করেন। রুবেল বেপারীর কন্যাসন্তান ছাড়াও তাদের একটি ছেলে সন্তান রয়েছে। টিপু বেপারীর দাবি, কাজী অফিসে তাদের বিয়ে হয়। সিআইডি জানায়, সে রুবেল বেপারী হত্যার দায় স্বীকার করে বিস্তারিত জানিয়েছে। টিপু বেপারী এতটাই দুরন্ধর যে, সে গ্রেফতার এড়াতে নিজের নাম পাল্টে ছিল। সিআইডি যখন তাকে গ্রেফতার করতে যায়, তখন এলাকার মানুষও তাকে টিপু বেপারী নামে জানত না। সবাই চিনত ফাহিম সুলতান নামে। সে যে মোবাইল সিমটি ব্যবহার করত, তা-ও অন্য একজনের নামে নিবন্ধন করা ছিল। সিআইডি আরও জানায়, নাম পাল্টালেও চেহারা পাল্টাতে পারেনি খুনি।

এই বিভাগের আরও খবর
তিস্তা বাঁচানোর দাবিতে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
তিস্তা বাঁচানোর দাবিতে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
আদালতে সাংবাদিকের ওপর আওয়ামী লীগ নেতার হামলা
আদালতে সাংবাদিকের ওপর আওয়ামী লীগ নেতার হামলা
সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে নার্সদের কর্মবিরতি
সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে নার্সদের কর্মবিরতি
মেট্রোরেলের সময় বাড়ছে এক ঘণ্টা
মেট্রোরেলের সময় বাড়ছে এক ঘণ্টা
অভিনব কায়দায় ছোঁ মেরে ছিনতাই
অভিনব কায়দায় ছোঁ মেরে ছিনতাই
পুলিশ পরিচয়ে ডাকাতি
পুলিশ পরিচয়ে ডাকাতি
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
শহীদ মিনারে আজ শিক্ষকদের অনশন
শহীদ মিনারে আজ শিক্ষকদের অনশন
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
বসুন্ধরায় কমিউনিটি পার্ক
বসুন্ধরায় কমিউনিটি পার্ক
১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী
১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী
সর্বশেষ খবর
এফএও মহাপরিচালকের সঙ্গে কৃষি উপদেষ্টার বৈঠক
এফএও মহাপরিচালকের সঙ্গে কৃষি উপদেষ্টার বৈঠক

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত
বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা
বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি
টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী
ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি
জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক
মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!
ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ
বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে
বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ
নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা
কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের
বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের
৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনজিওকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
এনজিওকর্মীর মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রামুতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
রামুতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা
‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে মোংলায় মতবিনিময় সভা
তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে মোংলায় মতবিনিময় সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই যোদ্ধা ও শহীদদের আত্মত্যাগে নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি : দুলু
জুলাই যোদ্ধা ও শহীদদের আত্মত্যাগে নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি : দুলু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চোটে ছিটকে গেলেন আর্সেনাল অধিনায়ক
চোটে ছিটকে গেলেন আর্সেনাল অধিনায়ক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশ মহাসংকটের দিকে এগুচ্ছে: এম. এ. মতিন
দেশ মহাসংকটের দিকে এগুচ্ছে: এম. এ. মতিন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস
শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক
সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা
আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা

নগর জীবন

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

কৃষকের হাত শক্তিশালী করবে বিএনপি
কৃষকের হাত শক্তিশালী করবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা