শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২১

চেহারা পাল্টাতে পারেনি খুনি

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
চেহারা পাল্টাতে পারেনি খুনি

তিন বছর আগে পুরান ঢাকার ইংলিশ রোডে ছুরিকাঘাতে খুন হন রুবেল বেপারী। তিনি ছিলেন মুন্সীগঞ্জ-গুলিস্তান রুটে গাংচিল পরিবহনের বাসচালক। ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে তিনি প্রাণ হারান। এ ব্যাপারে ওয়ারি থানায় মামলা দায়ের করেন। পুলিশ তদন্ত শুরু করে। পুলিশের ধারণা, ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতেই তার মৃত্যু হয়েছে। কিন্তু দীর্ঘ তদন্তেও শনাক্ত হয় না ঘাতক। পরে মামলাটি সিআইডিতে স্থানান্তর হয়। সিআইডিও বেশ কিছু দিন ধরে মামলাটি তদন্ত করে। ঘটনাটি ২০১৬ সালের। সিআইডি নানাভাবে তদন্ত শুরু করে। খুঁজে পায় না খুনের ক্লু। পেশাদার ছিনতাইকারীদের গ্রেফতার করেও মেলে না কোনো তথ্য। থানা পুলিশের তদন্ত চলাকালে রুবেল বেপারীর স্ত্রী লিমা কিছুদিন দৌড়ঝাঁপ করলেও পরে হতাশ হয়ে পরেন। ধীরে ধীরে তিনিও দৌড়ঝাঁপ কমিয়ে দেন। সিআইডি তদন্ত করতে যেয়ে নতুন করে লিমার খোঁজ খবর নিতে শুরু করেন। কিন্তু লিমা ঢাকা ছেড়ে কোথায় চলে গেছেন, তার খবর নেই কারও কাছে। এভাবেই মাসের পর মাস কেটে যায়। বছরের পর বছর কাটে। রুবেল হত্যার আসামি গ্রেফতার দূরের কথা শনাক্ত পর্যন্ত হয় না। সিআইডির কাছে হঠাৎ একটি তথ্য আসে। রুবেলের স্ত্রী লিমাকে দেখা গেছে সিলেটের কোম্পানিগঞ্জে। খুনের তদন্ত করতে হলে লিমাকে খুঁজে পাওয়াটা ছিল ভীষণ জরুরি। ঘটনার তিন বছর পর মামলাটি আবারও জীবিত হয়ে ওঠে। সিআইডি লিমার খোঁজে আবারও মাঠে নামে। লিমার খোঁজ নিতে গিয়ে সিআইডি নতুন আরেক তথ্য পায়। যে তথ্যটি তদন্তকারীদের একটু ভাবিয়ে তোলে। তারা জানতে পারে, তিন বছর আগে লিমার ছিল এক মেয়ে। এখন তার দুই সন্তান। স্বামী মারা যাওয়ার পর আরেকটা বিয়ে করে দিব্যি সংসার করছেন। আর নতুন স্বামীর নাম টিপু বেপারী। তার আগের স্বামীর নাম রুবেল বেপারী। বেপারী টাইটেল নিয়েই চিন্তিত পুলিশ। তাহলে কি এখানে কোনো খুনের ক্লু রয়েছে? এমন প্রশ্ন পুলিশের মনে। পুলিশ এসব ভাবনা নিয়েই অভিযান চালায়। অবশেষে তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে তাদের বাসার সন্ধান পায় সিআইডি। সিআইডির পুলিশ ২০১৯ সালের ২ মার্চ রাতে সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ থানা বাজারের অলির বাড়ি থেকে টিপু বেপারীকে আটক করে। ওই বাড়িতে সে রুবেল বেপারীর স্ত্রী লিমা আক্তার কাকলী ও মেয়েকে নিয়ে সংসার করছিল। এরই মধ্যে লিমার গর্ভে টিপু বেপারীর একটি পুত্রসন্তানের জন্ম হয়েছে। গ্রেফতারের পর টিপু বেপারীকে জেরা করা হয়। ফাঁস করে রুবেল খুনের আদ্যোপন্ত। পরে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি গ্রহণের পর আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেয়। টিপু বেপারী আদালতে দেওয়া জবানবন্দি ও সিআইডির জিজ্ঞাসাবাদে রুবেল বেপারীকে হত্যার পর ছদ্মবেশে তার স্ত্রী-সন্তানকে নিয়ে তিন বছর সংসার করার চাঞ্চল্যকর তথ্য দেয়। রুবেল বেপারী ও টিপু একই মায়ের সন্তান। তবে তাদের বাবা দুজন। তাদের বাড়ি মাদারীপুরের কালকিনি থানার করকিরচরে। রুবেল বেপারীর বাবা মারা যাওয়ার পর হায়দার আলী বেপারীর সঙ্গে তার মায়ের বিয়ে হয়। হায়দার আলী বেপারীর ঘরে টিপু বেপারী ছাড়াও তার আরও এক ভাই এক বোন রয়েছে। তাদের সঙ্গেই থাকতেন রুবেল বেপারী ও তার আরেক ভাই। তারা দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের গোলামবাজার ব বপাড়া মমিন হাজির বাড়িতে ভাড়া থাকতেন। রুবেল বেপারী গাংচিল পরিবহনের একটি গাড়ি চালাতেন। ২০১৪ সালে রুবেল বিয়ে করেন। স্ত্রীকে নিয়ে মুন্সীগঞ্জের বালিগাঁও এলাকায় ভাড়া বাসায় ওঠেন। এদিকে সৎ ভাই টিপু বেপারী মোবাইল সার্ভিসিংয়ের কাজসহ বিভিন্ন হাতের কাজ জানত। কিন্তু কাজে না গিয়ে সে এলাকায় আড্ডাবাজি করত। এ কারণে রুবেল বেপারী মুন্সীগঞ্জে একটি মোবাইল এক্সেসরিজের দোকান দিয়ে দেন টিপু বেপারীকে। থাকতে দেন নিজের বাসায়। রুবেল বেপারী সকালে বাসা থেকে বের হন, ফেরেন গভীর রাতে। এ সুবাদে টিপু বেপারী রুবেল বেপারীর স্ত্রী লিমা আক্তার কাকলীর সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তোলে। তাদের সম্পর্কের বিষয়টি নিয়ে আশপাশের লোকজনের মাঝে কানাঘুষা শুরু হয়। এরই মধ্যে রুবেল বেপারীর ঘরে জন্ম নেয় একটি কন্যাসন্তান। একদিন রুবেল বেপারী স্ত্রী লিমা আক্তার কাকলী ও ভাই টিপু বেপারীকে অনৈতিক সম্পর্কের বিষয়ে শাসন করেন। এ নিয়ে দুই ভাইয়ের মধ্যে মনোমালিন্য হয়। রুবেল বেপারী বাসা থেকে ডিউটিতে বের হলে টিপু বেপারী ভাবি ও তার সন্তানকে নিয়ে পালিয়ে লৌহজংয়ের নওয়াপাড়া এলাকায় থাকতে থাকেন। ফোন করে রুবেল বেপারী তার সন্তানকে ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য চাপ দিলেও টিপু বেপারী সন্তান ফেরত দিচ্ছিলেন না। ২০১৬ সালের ১৮ মে দুপুর ১২টার দিকে টিপু বেপারী গুলিস্তানে মোবাইল এক্সেসরিজের মালামাল কিনতে আসেন। সেখানে দেখা হয়ে যায় রুবেল বেপারীর সঙ্গে। এ সময় রুবেল বেপারী তার মেয়েকে ফেরত চান। এ নিয়ে কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে টিপুকে বাসের চাকায় পিষে মারার হুমকি দেন রুবেল। এতে ক্ষুব্ধ হন টিপু বেপারী। পরে ইংলিশ রোডের মাথায় একটি দোকান থেকে ৫০ টাকা দিয়ে একটি ছোরা কেনে সে। রুবেল বেপারী তখনো ওই এলাকায় অবস্থান করছিলেন। ওইদিন দুপুর দেড়টার দিকে গাড়ির একটি পার্টস কেনার জন্য ইংলিশ রোড থেকে ধোলাইখাল যাওয়ার জন্য একটি রিকশায় উঠছিলেন রুবেল বেপারী। ঠিক এমন সময় পেছন থেকে তাকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যান টিপু বেপারী। আশপাশের লোকজন তাকে উদ্ধার করে প্রথমে মিটফোর্ড ও পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান। সেখান থেকে বক্ষব্যাধি হাসপাতালে পাঠানো হলে সেখানে মারা যান রুবেল বেপারী। এ ঘটনায় তার বাবা হায়দার বেপারী বাদী হয়ে ওই বছরের ২০ মে ওয়ারী থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। হায়দার বেপারীও জানতেন না, রুবেল বেপারীর খুনি তার ছেলে টিপু। এদিকে আগে থেকেই পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ ছিল না টিপু বেপারীর। রুবেল বেপারীকে হত্যার পর লৌহজং থেকে টিপু বেপারী লিমা আক্তার কাকলী ও তার মেয়েকে নিয়ে চলে যান সিলেটের কোম্পানীগঞ্জে। সঙ্গে শিশু থাকার কারণে তারা সেখানে বাসা ভাড়াও পেয়ে যান। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নজর এড়াতে সিলেটে গিয়ে ফাহিম সুলতান নাম ধারণ করেন। সেখানে লিমা আক্তার কাকলীর সঙ্গে তিন বছর সংসার করেন। রুবেল বেপারীর কন্যাসন্তান ছাড়াও তাদের একটি ছেলে সন্তান রয়েছে। টিপু বেপারীর দাবি, কাজী অফিসে তাদের বিয়ে হয়। সিআইডি জানায়, সে রুবেল বেপারী হত্যার দায় স্বীকার করে বিস্তারিত জানিয়েছে। টিপু বেপারী এতটাই দুরন্ধর যে, সে গ্রেফতার এড়াতে নিজের নাম পাল্টে ছিল। সিআইডি যখন তাকে গ্রেফতার করতে যায়, তখন এলাকার মানুষও তাকে টিপু বেপারী নামে জানত না। সবাই চিনত ফাহিম সুলতান নামে। সে যে মোবাইল সিমটি ব্যবহার করত, তা-ও অন্য একজনের নামে নিবন্ধন করা ছিল। সিআইডি আরও জানায়, নাম পাল্টালেও চেহারা পাল্টাতে পারেনি খুনি।

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সর্বশেষ খবর
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক
এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা
সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা

১৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন
গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি
বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চবিতে চীনের অর্থায়নে কনফুসিয়াস সেন্টার স্থাপনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত
চবিতে চীনের অর্থায়নে কনফুসিয়াস সেন্টার স্থাপনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

২৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী
সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী
রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী

২৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্নভোজ করলেন মান্নান
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্নভোজ করলেন মান্নান

২৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেড়শ বছরের ইতিহাসে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে প্রথমবার দুই আদিবাসী
দেড়শ বছরের ইতিহাসে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে প্রথমবার দুই আদিবাসী

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লামায় ইটভাটায় অভিযানে হামলা, গ্রেপ্তার ৫
লামায় ইটভাটায় অভিযানে হামলা, গ্রেপ্তার ৫

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রতিটি ম্যাচেই আমার চেষ্টা থাকে সেরাটা দেওয়া: মুশফিক
প্রতিটি ম্যাচেই আমার চেষ্টা থাকে সেরাটা দেওয়া: মুশফিক

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারানোর ভয়ে তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করেছিল: দুলু
আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারানোর ভয়ে তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করেছিল: দুলু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক্সপ্রেসওয়ে থেকে প্রাইভেটকার ছিটকে পথচারীর মৃত্যু
এক্সপ্রেসওয়ে থেকে প্রাইভেটকার ছিটকে পথচারীর মৃত্যু

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বেগম রোকেয়ার সুলতানা’স ড্রিমের বাংলা নাট্যরূপ মঞ্চস্থ করল আইইউবি থিয়েটার
বেগম রোকেয়ার সুলতানা’স ড্রিমের বাংলা নাট্যরূপ মঞ্চস্থ করল আইইউবি থিয়েটার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ
সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের ৩২ শতাংশই ৫-২৯ বছর বয়সী’
‘সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের ৩২ শতাংশই ৫-২৯ বছর বয়সী’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা