শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২১

চেহারা পাল্টাতে পারেনি খুনি

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
চেহারা পাল্টাতে পারেনি খুনি

তিন বছর আগে পুরান ঢাকার ইংলিশ রোডে ছুরিকাঘাতে খুন হন রুবেল বেপারী। তিনি ছিলেন মুন্সীগঞ্জ-গুলিস্তান রুটে গাংচিল পরিবহনের বাসচালক। ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে তিনি প্রাণ হারান। এ ব্যাপারে ওয়ারি থানায় মামলা দায়ের করেন। পুলিশ তদন্ত শুরু করে। পুলিশের ধারণা, ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতেই তার মৃত্যু হয়েছে। কিন্তু দীর্ঘ তদন্তেও শনাক্ত হয় না ঘাতক। পরে মামলাটি সিআইডিতে স্থানান্তর হয়। সিআইডিও বেশ কিছু দিন ধরে মামলাটি তদন্ত করে। ঘটনাটি ২০১৬ সালের। সিআইডি নানাভাবে তদন্ত শুরু করে। খুঁজে পায় না খুনের ক্লু। পেশাদার ছিনতাইকারীদের গ্রেফতার করেও মেলে না কোনো তথ্য। থানা পুলিশের তদন্ত চলাকালে রুবেল বেপারীর স্ত্রী লিমা কিছুদিন দৌড়ঝাঁপ করলেও পরে হতাশ হয়ে পরেন। ধীরে ধীরে তিনিও দৌড়ঝাঁপ কমিয়ে দেন। সিআইডি তদন্ত করতে যেয়ে নতুন করে লিমার খোঁজ খবর নিতে শুরু করেন। কিন্তু লিমা ঢাকা ছেড়ে কোথায় চলে গেছেন, তার খবর নেই কারও কাছে। এভাবেই মাসের পর মাস কেটে যায়। বছরের পর বছর কাটে। রুবেল হত্যার আসামি গ্রেফতার দূরের কথা শনাক্ত পর্যন্ত হয় না। সিআইডির কাছে হঠাৎ একটি তথ্য আসে। রুবেলের স্ত্রী লিমাকে দেখা গেছে সিলেটের কোম্পানিগঞ্জে। খুনের তদন্ত করতে হলে লিমাকে খুঁজে পাওয়াটা ছিল ভীষণ জরুরি। ঘটনার তিন বছর পর মামলাটি আবারও জীবিত হয়ে ওঠে। সিআইডি লিমার খোঁজে আবারও মাঠে নামে। লিমার খোঁজ নিতে গিয়ে সিআইডি নতুন আরেক তথ্য পায়। যে তথ্যটি তদন্তকারীদের একটু ভাবিয়ে তোলে। তারা জানতে পারে, তিন বছর আগে লিমার ছিল এক মেয়ে। এখন তার দুই সন্তান। স্বামী মারা যাওয়ার পর আরেকটা বিয়ে করে দিব্যি সংসার করছেন। আর নতুন স্বামীর নাম টিপু বেপারী। তার আগের স্বামীর নাম রুবেল বেপারী। বেপারী টাইটেল নিয়েই চিন্তিত পুলিশ। তাহলে কি এখানে কোনো খুনের ক্লু রয়েছে? এমন প্রশ্ন পুলিশের মনে। পুলিশ এসব ভাবনা নিয়েই অভিযান চালায়। অবশেষে তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে তাদের বাসার সন্ধান পায় সিআইডি। সিআইডির পুলিশ ২০১৯ সালের ২ মার্চ রাতে সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ থানা বাজারের অলির বাড়ি থেকে টিপু বেপারীকে আটক করে। ওই বাড়িতে সে রুবেল বেপারীর স্ত্রী লিমা আক্তার কাকলী ও মেয়েকে নিয়ে সংসার করছিল। এরই মধ্যে লিমার গর্ভে টিপু বেপারীর একটি পুত্রসন্তানের জন্ম হয়েছে। গ্রেফতারের পর টিপু বেপারীকে জেরা করা হয়। ফাঁস করে রুবেল খুনের আদ্যোপন্ত। পরে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি গ্রহণের পর আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেয়। টিপু বেপারী আদালতে দেওয়া জবানবন্দি ও সিআইডির জিজ্ঞাসাবাদে রুবেল বেপারীকে হত্যার পর ছদ্মবেশে তার স্ত্রী-সন্তানকে নিয়ে তিন বছর সংসার করার চাঞ্চল্যকর তথ্য দেয়। রুবেল বেপারী ও টিপু একই মায়ের সন্তান। তবে তাদের বাবা দুজন। তাদের বাড়ি মাদারীপুরের কালকিনি থানার করকিরচরে। রুবেল বেপারীর বাবা মারা যাওয়ার পর হায়দার আলী বেপারীর সঙ্গে তার মায়ের বিয়ে হয়। হায়দার আলী বেপারীর ঘরে টিপু বেপারী ছাড়াও তার আরও এক ভাই এক বোন রয়েছে। তাদের সঙ্গেই থাকতেন রুবেল বেপারী ও তার আরেক ভাই। তারা দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের গোলামবাজার ব বপাড়া মমিন হাজির বাড়িতে ভাড়া থাকতেন। রুবেল বেপারী গাংচিল পরিবহনের একটি গাড়ি চালাতেন। ২০১৪ সালে রুবেল বিয়ে করেন। স্ত্রীকে নিয়ে মুন্সীগঞ্জের বালিগাঁও এলাকায় ভাড়া বাসায় ওঠেন। এদিকে সৎ ভাই টিপু বেপারী মোবাইল সার্ভিসিংয়ের কাজসহ বিভিন্ন হাতের কাজ জানত। কিন্তু কাজে না গিয়ে সে এলাকায় আড্ডাবাজি করত। এ কারণে রুবেল বেপারী মুন্সীগঞ্জে একটি মোবাইল এক্সেসরিজের দোকান দিয়ে দেন টিপু বেপারীকে। থাকতে দেন নিজের বাসায়। রুবেল বেপারী সকালে বাসা থেকে বের হন, ফেরেন গভীর রাতে। এ সুবাদে টিপু বেপারী রুবেল বেপারীর স্ত্রী লিমা আক্তার কাকলীর সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তোলে। তাদের সম্পর্কের বিষয়টি নিয়ে আশপাশের লোকজনের মাঝে কানাঘুষা শুরু হয়। এরই মধ্যে রুবেল বেপারীর ঘরে জন্ম নেয় একটি কন্যাসন্তান। একদিন রুবেল বেপারী স্ত্রী লিমা আক্তার কাকলী ও ভাই টিপু বেপারীকে অনৈতিক সম্পর্কের বিষয়ে শাসন করেন। এ নিয়ে দুই ভাইয়ের মধ্যে মনোমালিন্য হয়। রুবেল বেপারী বাসা থেকে ডিউটিতে বের হলে টিপু বেপারী ভাবি ও তার সন্তানকে নিয়ে পালিয়ে লৌহজংয়ের নওয়াপাড়া এলাকায় থাকতে থাকেন। ফোন করে রুবেল বেপারী তার সন্তানকে ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য চাপ দিলেও টিপু বেপারী সন্তান ফেরত দিচ্ছিলেন না। ২০১৬ সালের ১৮ মে দুপুর ১২টার দিকে টিপু বেপারী গুলিস্তানে মোবাইল এক্সেসরিজের মালামাল কিনতে আসেন। সেখানে দেখা হয়ে যায় রুবেল বেপারীর সঙ্গে। এ সময় রুবেল বেপারী তার মেয়েকে ফেরত চান। এ নিয়ে কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে টিপুকে বাসের চাকায় পিষে মারার হুমকি দেন রুবেল। এতে ক্ষুব্ধ হন টিপু বেপারী। পরে ইংলিশ রোডের মাথায় একটি দোকান থেকে ৫০ টাকা দিয়ে একটি ছোরা কেনে সে। রুবেল বেপারী তখনো ওই এলাকায় অবস্থান করছিলেন। ওইদিন দুপুর দেড়টার দিকে গাড়ির একটি পার্টস কেনার জন্য ইংলিশ রোড থেকে ধোলাইখাল যাওয়ার জন্য একটি রিকশায় উঠছিলেন রুবেল বেপারী। ঠিক এমন সময় পেছন থেকে তাকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যান টিপু বেপারী। আশপাশের লোকজন তাকে উদ্ধার করে প্রথমে মিটফোর্ড ও পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান। সেখান থেকে বক্ষব্যাধি হাসপাতালে পাঠানো হলে সেখানে মারা যান রুবেল বেপারী। এ ঘটনায় তার বাবা হায়দার বেপারী বাদী হয়ে ওই বছরের ২০ মে ওয়ারী থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। হায়দার বেপারীও জানতেন না, রুবেল বেপারীর খুনি তার ছেলে টিপু। এদিকে আগে থেকেই পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ ছিল না টিপু বেপারীর। রুবেল বেপারীকে হত্যার পর লৌহজং থেকে টিপু বেপারী লিমা আক্তার কাকলী ও তার মেয়েকে নিয়ে চলে যান সিলেটের কোম্পানীগঞ্জে। সঙ্গে শিশু থাকার কারণে তারা সেখানে বাসা ভাড়াও পেয়ে যান। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নজর এড়াতে সিলেটে গিয়ে ফাহিম সুলতান নাম ধারণ করেন। সেখানে লিমা আক্তার কাকলীর সঙ্গে তিন বছর সংসার করেন। রুবেল বেপারীর কন্যাসন্তান ছাড়াও তাদের একটি ছেলে সন্তান রয়েছে। টিপু বেপারীর দাবি, কাজী অফিসে তাদের বিয়ে হয়। সিআইডি জানায়, সে রুবেল বেপারী হত্যার দায় স্বীকার করে বিস্তারিত জানিয়েছে। টিপু বেপারী এতটাই দুরন্ধর যে, সে গ্রেফতার এড়াতে নিজের নাম পাল্টে ছিল। সিআইডি যখন তাকে গ্রেফতার করতে যায়, তখন এলাকার মানুষও তাকে টিপু বেপারী নামে জানত না। সবাই চিনত ফাহিম সুলতান নামে। সে যে মোবাইল সিমটি ব্যবহার করত, তা-ও অন্য একজনের নামে নিবন্ধন করা ছিল। সিআইডি আরও জানায়, নাম পাল্টালেও চেহারা পাল্টাতে পারেনি খুনি।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে রিকশা গ্যারেজে আগুন
রাজধানীতে রিকশা গ্যারেজে আগুন
হাসিনাসহ দণ্ডিতদের বক্তব্য প্রচার করলে কঠোর ব্যবস্থা
হাসিনাসহ দণ্ডিতদের বক্তব্য প্রচার করলে কঠোর ব্যবস্থা
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
সংসদ নির্বাচনে এবার ভোটার পৌনে ১৩ কোটি
সংসদ নির্বাচনে এবার ভোটার পৌনে ১৩ কোটি
আইটি ব্যবসার আড়ালে সিসা নেটওয়ার্ক
আইটি ব্যবসার আড়ালে সিসা নেটওয়ার্ক
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭০ জন
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭০ জন
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
বিএনপি জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে সংলাপ আজ
বিএনপি জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে সংলাপ আজ
১৬ বছরে ক্ষতি ২ দশমিক ৫৩ ট্রিলিয়ন টাকা
১৬ বছরে ক্ষতি ২ দশমিক ৫৩ ট্রিলিয়ন টাকা
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারের বৈঠক নিয়ে তুলকালাম
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারের বৈঠক নিয়ে তুলকালাম
শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতি দাবি চার ছাত্র সংসদের
শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতি দাবি চার ছাত্র সংসদের
সর্বশেষ খবর
রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার
সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম
শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার
রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ
৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ

৩৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ
কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য
গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা
বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়
সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে
যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!
বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু
বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ
বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ
বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক
ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি
শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২
দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক
হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের
ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব
কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা
ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন