শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২১

চেহারা পাল্টাতে পারেনি খুনি

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
চেহারা পাল্টাতে পারেনি খুনি

তিন বছর আগে পুরান ঢাকার ইংলিশ রোডে ছুরিকাঘাতে খুন হন রুবেল বেপারী। তিনি ছিলেন মুন্সীগঞ্জ-গুলিস্তান রুটে গাংচিল পরিবহনের বাসচালক। ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে তিনি প্রাণ হারান। এ ব্যাপারে ওয়ারি থানায় মামলা দায়ের করেন। পুলিশ তদন্ত শুরু করে। পুলিশের ধারণা, ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতেই তার মৃত্যু হয়েছে। কিন্তু দীর্ঘ তদন্তেও শনাক্ত হয় না ঘাতক। পরে মামলাটি সিআইডিতে স্থানান্তর হয়। সিআইডিও বেশ কিছু দিন ধরে মামলাটি তদন্ত করে। ঘটনাটি ২০১৬ সালের। সিআইডি নানাভাবে তদন্ত শুরু করে। খুঁজে পায় না খুনের ক্লু। পেশাদার ছিনতাইকারীদের গ্রেফতার করেও মেলে না কোনো তথ্য। থানা পুলিশের তদন্ত চলাকালে রুবেল বেপারীর স্ত্রী লিমা কিছুদিন দৌড়ঝাঁপ করলেও পরে হতাশ হয়ে পরেন। ধীরে ধীরে তিনিও দৌড়ঝাঁপ কমিয়ে দেন। সিআইডি তদন্ত করতে যেয়ে নতুন করে লিমার খোঁজ খবর নিতে শুরু করেন। কিন্তু লিমা ঢাকা ছেড়ে কোথায় চলে গেছেন, তার খবর নেই কারও কাছে। এভাবেই মাসের পর মাস কেটে যায়। বছরের পর বছর কাটে। রুবেল হত্যার আসামি গ্রেফতার দূরের কথা শনাক্ত পর্যন্ত হয় না। সিআইডির কাছে হঠাৎ একটি তথ্য আসে। রুবেলের স্ত্রী লিমাকে দেখা গেছে সিলেটের কোম্পানিগঞ্জে। খুনের তদন্ত করতে হলে লিমাকে খুঁজে পাওয়াটা ছিল ভীষণ জরুরি। ঘটনার তিন বছর পর মামলাটি আবারও জীবিত হয়ে ওঠে। সিআইডি লিমার খোঁজে আবারও মাঠে নামে। লিমার খোঁজ নিতে গিয়ে সিআইডি নতুন আরেক তথ্য পায়। যে তথ্যটি তদন্তকারীদের একটু ভাবিয়ে তোলে। তারা জানতে পারে, তিন বছর আগে লিমার ছিল এক মেয়ে। এখন তার দুই সন্তান। স্বামী মারা যাওয়ার পর আরেকটা বিয়ে করে দিব্যি সংসার করছেন। আর নতুন স্বামীর নাম টিপু বেপারী। তার আগের স্বামীর নাম রুবেল বেপারী। বেপারী টাইটেল নিয়েই চিন্তিত পুলিশ। তাহলে কি এখানে কোনো খুনের ক্লু রয়েছে? এমন প্রশ্ন পুলিশের মনে। পুলিশ এসব ভাবনা নিয়েই অভিযান চালায়। অবশেষে তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে তাদের বাসার সন্ধান পায় সিআইডি। সিআইডির পুলিশ ২০১৯ সালের ২ মার্চ রাতে সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ থানা বাজারের অলির বাড়ি থেকে টিপু বেপারীকে আটক করে। ওই বাড়িতে সে রুবেল বেপারীর স্ত্রী লিমা আক্তার কাকলী ও মেয়েকে নিয়ে সংসার করছিল। এরই মধ্যে লিমার গর্ভে টিপু বেপারীর একটি পুত্রসন্তানের জন্ম হয়েছে। গ্রেফতারের পর টিপু বেপারীকে জেরা করা হয়। ফাঁস করে রুবেল খুনের আদ্যোপন্ত। পরে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি গ্রহণের পর আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেয়। টিপু বেপারী আদালতে দেওয়া জবানবন্দি ও সিআইডির জিজ্ঞাসাবাদে রুবেল বেপারীকে হত্যার পর ছদ্মবেশে তার স্ত্রী-সন্তানকে নিয়ে তিন বছর সংসার করার চাঞ্চল্যকর তথ্য দেয়। রুবেল বেপারী ও টিপু একই মায়ের সন্তান। তবে তাদের বাবা দুজন। তাদের বাড়ি মাদারীপুরের কালকিনি থানার করকিরচরে। রুবেল বেপারীর বাবা মারা যাওয়ার পর হায়দার আলী বেপারীর সঙ্গে তার মায়ের বিয়ে হয়। হায়দার আলী বেপারীর ঘরে টিপু বেপারী ছাড়াও তার আরও এক ভাই এক বোন রয়েছে। তাদের সঙ্গেই থাকতেন রুবেল বেপারী ও তার আরেক ভাই। তারা দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের গোলামবাজার ব বপাড়া মমিন হাজির বাড়িতে ভাড়া থাকতেন। রুবেল বেপারী গাংচিল পরিবহনের একটি গাড়ি চালাতেন। ২০১৪ সালে রুবেল বিয়ে করেন। স্ত্রীকে নিয়ে মুন্সীগঞ্জের বালিগাঁও এলাকায় ভাড়া বাসায় ওঠেন। এদিকে সৎ ভাই টিপু বেপারী মোবাইল সার্ভিসিংয়ের কাজসহ বিভিন্ন হাতের কাজ জানত। কিন্তু কাজে না গিয়ে সে এলাকায় আড্ডাবাজি করত। এ কারণে রুবেল বেপারী মুন্সীগঞ্জে একটি মোবাইল এক্সেসরিজের দোকান দিয়ে দেন টিপু বেপারীকে। থাকতে দেন নিজের বাসায়। রুবেল বেপারী সকালে বাসা থেকে বের হন, ফেরেন গভীর রাতে। এ সুবাদে টিপু বেপারী রুবেল বেপারীর স্ত্রী লিমা আক্তার কাকলীর সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তোলে। তাদের সম্পর্কের বিষয়টি নিয়ে আশপাশের লোকজনের মাঝে কানাঘুষা শুরু হয়। এরই মধ্যে রুবেল বেপারীর ঘরে জন্ম নেয় একটি কন্যাসন্তান। একদিন রুবেল বেপারী স্ত্রী লিমা আক্তার কাকলী ও ভাই টিপু বেপারীকে অনৈতিক সম্পর্কের বিষয়ে শাসন করেন। এ নিয়ে দুই ভাইয়ের মধ্যে মনোমালিন্য হয়। রুবেল বেপারী বাসা থেকে ডিউটিতে বের হলে টিপু বেপারী ভাবি ও তার সন্তানকে নিয়ে পালিয়ে লৌহজংয়ের নওয়াপাড়া এলাকায় থাকতে থাকেন। ফোন করে রুবেল বেপারী তার সন্তানকে ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য চাপ দিলেও টিপু বেপারী সন্তান ফেরত দিচ্ছিলেন না। ২০১৬ সালের ১৮ মে দুপুর ১২টার দিকে টিপু বেপারী গুলিস্তানে মোবাইল এক্সেসরিজের মালামাল কিনতে আসেন। সেখানে দেখা হয়ে যায় রুবেল বেপারীর সঙ্গে। এ সময় রুবেল বেপারী তার মেয়েকে ফেরত চান। এ নিয়ে কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে টিপুকে বাসের চাকায় পিষে মারার হুমকি দেন রুবেল। এতে ক্ষুব্ধ হন টিপু বেপারী। পরে ইংলিশ রোডের মাথায় একটি দোকান থেকে ৫০ টাকা দিয়ে একটি ছোরা কেনে সে। রুবেল বেপারী তখনো ওই এলাকায় অবস্থান করছিলেন। ওইদিন দুপুর দেড়টার দিকে গাড়ির একটি পার্টস কেনার জন্য ইংলিশ রোড থেকে ধোলাইখাল যাওয়ার জন্য একটি রিকশায় উঠছিলেন রুবেল বেপারী। ঠিক এমন সময় পেছন থেকে তাকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যান টিপু বেপারী। আশপাশের লোকজন তাকে উদ্ধার করে প্রথমে মিটফোর্ড ও পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান। সেখান থেকে বক্ষব্যাধি হাসপাতালে পাঠানো হলে সেখানে মারা যান রুবেল বেপারী। এ ঘটনায় তার বাবা হায়দার বেপারী বাদী হয়ে ওই বছরের ২০ মে ওয়ারী থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। হায়দার বেপারীও জানতেন না, রুবেল বেপারীর খুনি তার ছেলে টিপু। এদিকে আগে থেকেই পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ ছিল না টিপু বেপারীর। রুবেল বেপারীকে হত্যার পর লৌহজং থেকে টিপু বেপারী লিমা আক্তার কাকলী ও তার মেয়েকে নিয়ে চলে যান সিলেটের কোম্পানীগঞ্জে। সঙ্গে শিশু থাকার কারণে তারা সেখানে বাসা ভাড়াও পেয়ে যান। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নজর এড়াতে সিলেটে গিয়ে ফাহিম সুলতান নাম ধারণ করেন। সেখানে লিমা আক্তার কাকলীর সঙ্গে তিন বছর সংসার করেন। রুবেল বেপারীর কন্যাসন্তান ছাড়াও তাদের একটি ছেলে সন্তান রয়েছে। টিপু বেপারীর দাবি, কাজী অফিসে তাদের বিয়ে হয়। সিআইডি জানায়, সে রুবেল বেপারী হত্যার দায় স্বীকার করে বিস্তারিত জানিয়েছে। টিপু বেপারী এতটাই দুরন্ধর যে, সে গ্রেফতার এড়াতে নিজের নাম পাল্টে ছিল। সিআইডি যখন তাকে গ্রেফতার করতে যায়, তখন এলাকার মানুষও তাকে টিপু বেপারী নামে জানত না। সবাই চিনত ফাহিম সুলতান নামে। সে যে মোবাইল সিমটি ব্যবহার করত, তা-ও অন্য একজনের নামে নিবন্ধন করা ছিল। সিআইডি আরও জানায়, নাম পাল্টালেও চেহারা পাল্টাতে পারেনি খুনি।

এই বিভাগের আরও খবর
আরও ১৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার বিএনপির
আরও ১৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার বিএনপির
যুক্তরাষ্ট্রে ৪৩ দিন পর শাটডাউনের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে ৪৩ দিন পর শাটডাউনের সমাপ্তি
তৃতীয় দিনেই জয়ের সুবাস পাচ্ছে বাংলাদেশ
তৃতীয় দিনেই জয়ের সুবাস পাচ্ছে বাংলাদেশ
চুরির অপবাদে কিশোরকে তুলে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
চুরির অপবাদে কিশোরকে তুলে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু হাসপাতালে ৮৩৩
ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু হাসপাতালে ৮৩৩
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
শটগান ফায়ারের নির্দেশ দেন এসি আরিফ
শটগান ফায়ারের নির্দেশ দেন এসি আরিফ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
শাহ আমানত বিমানবন্দরে ৩৫ লাখ টাকার স্বর্ণ আটক
শাহ আমানত বিমানবন্দরে ৩৫ লাখ টাকার স্বর্ণ আটক
সর্বশেষ খবর
ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস
ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস

১ মিনিট আগে | জাতীয়

শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা
শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর
প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া
ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান
জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা
নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল
রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন
কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ
জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন
সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি
গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক
রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে মেয়ে শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিল রিড বাংলাদেশ
নাটোরে মেয়ে শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিল রিড বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আশাশুনিকে ইকোনমিক জোন গড়ার প্রতিশ্রুতি দিলেন কাজী আলাউদ্দিন
আশাশুনিকে ইকোনমিক জোন গড়ার প্রতিশ্রুতি দিলেন কাজী আলাউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন

সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার
সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার

দেশগ্রাম

ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি
ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি

দেশগ্রাম

নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক
নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক

নগর জীবন

নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি
নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাস হবে
চলতি মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাস হবে

নগর জীবন

স্বাগত জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট
স্বাগত জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট

নগর জীবন

শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় হুমায়ূন আহমেদকে স্মরণ
শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় হুমায়ূন আহমেদকে স্মরণ

নগর জীবন

মানুষের প্রথম ও মৌলিক অধিকার হচ্ছে স্বাধীনতা
মানুষের প্রথম ও মৌলিক অধিকার হচ্ছে স্বাধীনতা

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদীদের রুখতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে
ফ্যাসিবাদীদের রুখতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে

নগর জীবন

জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু
জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু

নগর জীবন

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

আর্চারিতে এলো না সোনা
আর্চারিতে এলো না সোনা

মাঠে ময়দানে