শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

নারী-পুরুষ সমতা এখনো বহুদূর

মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
নারী-পুরুষ সমতা এখনো বহুদূর

সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এমডিজি) ও টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার (এসডিজি) লক্ষ্য ও অভীষ্ট অনুযায়ী সব ক্ষেত্রে লিঙ্গবৈষম্য নিরসনে বদ্ধপরিকর সরকার। একইভাবে নারীর ক্ষমতায়ন ও জেন্ডারসমতা আনতেও অঙ্গীকারবদ্ধ। প্রায় এক দশক ধরে সে লক্ষ্যেই কাজ করছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। কিন্তু এই সময়ে জাতীয় সংসদ আর স্থানীয় সরকারে জনপ্রতিনিধিত্ব ছাড়া অন্য কোথাও নারীর অবস্থান সুসংহত হয়নি। সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে নারীর সঙ্গে বৈষম্যমূলক আচরণের মাত্রাও কমেনি। রিপোর্ট অন বাংলাদেশ স্যাম্পল ভাইটাল স্ট্যাটিসটিকস-২০২০-এর ‘মনিটরিং দ্য সিচুয়েশন অব ভাইটাল স্ট্যাটিসটিকস অব বাংলাদেশ (এমএসভিএসবি)’ প্রকল্প তৃতীয় পর্যায় প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিসিএস)। ওই প্রতিবেদনে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। প্রতিবেদনের সংক্ষিপ্তসারে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের নারীরা এখনো পুরুষ দ্বারা উচ্চমাত্রায় নিয়ন্ত্রিত। দেশের ৮৫ ভাগ পরিবার এখনো পুরুষ দ্বারা শাসিত। পুরুষরাই এসব পরিবারের প্রধান। তবে এক বছর আগে ২০১৯ সালে পরিবারপ্রধান হিসেবে পুরুষের অংশগ্রহণ ছিল আরও বেশি ৮৫ দশমিক ৪ শতাংশ। এক বছরে এটা দশমিক ৪ শতাংশ কমেছে।

প্রতিবেদনের তথ্যমতে বাংলাদেশের নারীরা দুটি জায়গায় বেশি এগিয়েছেন গত এক দশকে। এর একটি- নারীদের আয়ুষ্কাল বেড়েছে। বাংলাদেশের নারীরা পুরুষের তুলনায় অন্তত আড়াই থেকে তিন বছর বেশি বাঁচেন। অন্যটি তালাকের ক্ষেত্রেও পুরুষের তুলনায় এগিয়ে নারীরা। তালাকের ক্ষেত্রে নারীর শতকরা হার ১১ দশমিক ৩ শতাংশ আর পুরুষের ক্ষেত্রে ১ দশমিক ৭ শতাংশ। বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রেও অবশ্য নারীর অবস্থান আগের চেয়ে বেশ মজবুত। শিক্ষার হারের ক্ষেত্রেও নারী পিছিয়ে। শহর কিংবা গ্রাম উভয় ক্ষেত্রেই নারীর শিক্ষার হার পুরুষের তুলনায় কম। এ ক্ষেত্রে পুরুষের হার ৭৭ দশমিক ৪ আর নারীর ৭২ দশমিক ৯ শতাংশ। অবশ্য ২০১৬ সালের তুলনায় এ সূচকে নারী-পুরুষ উভয় পক্ষই বেশ উন্নতি করেছে। ২০১৬ সালে ছিল নারী ৬৮ দশমিক ৯ ও পুরুষ ৭৩ শতাংশ। দেশের বর্তমান জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৯১ লাখ ১০ হাজার। পুরুষ ৮ কোটি ৪৬ লাখ ৪০ হাজার আর নারী ৮ কোটি ৪৪ লাখ ৭০ হাজার। এখানেও নারীর সংখ্যা ১ লাখ ৭০ হাজার কম।

সংসদ স্থানীয় জনপ্রতিনিধি : তথ্য বিশ্লেষণে জানা গেছে, সংসদ ও স্থানীয় সরকার ছাড়া অন্য কোথাও নারীর প্রতিনিধিত্ব খুব একটা এগোয়নি। প্রধানমন্ত্রী, বিরোধী দলের নেতা, স্পিকার তিনজনই নারী। এ ছাড়া প্রশাসন, শিক্ষা, স্থানীয় ও সংসদ নির্বাচনে নারীর অংশগ্রহণ কিছুটা বেড়েছে। যদিও সংসদে নারীর প্রতিনিধিত্ব বেড়েছে। ২০০৮ সালে জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত নারী আসন ছিল ৩০টি। এখন ৫০টি করা হয়েছে। এর বাইরে সরাসরি ভোটে নির্বাচিত নারী এমপি রয়েছেন আরও ২৩ জন। এতে জাতীয় সংসদের ৩৫০ আসনের মধ্যে ৭৩টিতে নারী; যা শতকরা হিসাবে ২১ শতাংশ। এর বাইরে সিটির মেয়র পদে আছেন মাত্র একজন। অবশ্য উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র পদে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক নারীর প্রতিনিধিত্ব রয়েছে। স্থানীয় সরকারের ৪৬০ উপজেলা পরিষদের ১৪৯টিতে চেয়ারম্যান নারী। অবশ্য জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত আসনগুলোয় নারীরা এখনো ভোটে নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের মাধ্যমে মনোনীত হন, যে রীতি চলে আসছে ১৯৫৮ সালের সামরিক শাসনের সময় থেকে।

সিভিল প্রশাসনে নারী : সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগ, সংস্থা, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে সচিব পদমর্যাদায় কর্মরত আছেন ৮৮ জন। এর ১১ জন নারী। পুলিশ প্রশাসনে নারীর অংশগ্রহণ বাড়লেও শীর্ষপদ আইজিপি হিসেবে এখনো কোনো নারী কর্মকর্তা আসীন হতে পারেননি। এমনকি ঢাকার থানাগুলোয় নারী পরিদর্শক থাকলেও নেই কোনো ওসি। জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনেও বাংলাদেশ পুলিশের উল্লেখযোগ্যসংখ্যক নারী সদস্য অংশ নিয়েছেন। এ ছাড়া সিভিল প্রশাসনে ৫১১ জন অতিরিক্ত সচিবের মধ্যে নারী ৮৩ জন, ৬৩৬ জন যুগ্মসচিবের মধ্যে নারী ৮১ জন। প্রশাসনে নারীর প্রতনিধিত্ব সবচেয়ে বেশি উপসচিব পদে। এ পদে ৬৯৫ জনের মধ্যে নারী ৩৪৯ জন। ১ হাজার ৫৪৯ সিনিয়র সহকারী সচিবের মধ্যে নারী ৪৫৪ আর ১ হাজার ৫২৮ সহকারী সচিবের মধ্যে নারী ৪৭২ জন। স্থানীয় প্রশাসনে দেশের ৬৪ জেলায় জেলা প্রশাসক পদে রয়েছেন ১০ নারী।

সেনাবাহিনীতে নারী : বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে প্রথমবারের মতো নারী সৈনিক নেওয়া হয় ২০১৩ সালে। বর্তমানে সেনাবাহিনীতে নারীর অংশগ্রহণ কিছুটা বেড়েছে। কর্মকর্তার পাশাপাশি সৈনিক পদেও নারী আসছেন। শুধু তাই নয়, সেনাবাহিনীতে মেজর জেনারেল পদেও একজন নারী রয়েছেন। সুসানে গীতি নামের ওই নারী ২০১৮ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রথম নারী হিসেবে পদোন্নতি পেয়ে মেজর জেনারেল হন।

ব্যাংক বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষপদে হতাশাজনক চিত্র : দেশে সরকারি-বেসরকারি ১৫৮টি বিশ্ববিদ্যালয়ে নারী ভিসি আছেন মাত্র দুজন। ৬০টির বেশি সরকারি-বেসরকারি ব্যাংকে নারী এমডি দুজন। বাংলাদেশ ব্যাংকের শীর্ষপদ গভর্নর, ডেপুটি গভর্নর পদে কোনো নারী নেই। পরিচালনা পর্ষদে একজন নারী ছিলেন। ১১ নির্বাহী পরিচালকের (ইডি) মধ্যে নারী একজন। কেন্দ্রীয় ব্যাংকে ১১২ জেনারেল ম্যানেজারের (জিএম) মধ্যে নারী ১২ জন। তবে বীমা কোম্পানি, ব্রোকারেজ হাউস, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এবং ব্যাংক পরিচালনা পর্ষদ ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পরিচালনায় নারীর অবস্থান বেশ শক্তিশালী।

বিচারকার্যে নারী : দেশের সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে সাতজন বিচারপতির মধ্যে একজন নারী। হাই কোর্ট বিভাগে ৭৭ বিচারপতির মধ্যে নারী ছয়জন। তবে নিম্ন আদালতে কর্মরত প্রায় ১ হাজার ৯০০ বিচারকের মধ্যে নারী আছেন ৪০০।

পুলিশ প্রশাসনের চিত্র সুখকর নয় : ১৯৭৪ সালে সাতজন উপ-পরিদর্শক (এসআই) ও সাতজন কনস্টেবল নিয়োগের মাধ্যমে পুলিশ বিভাগে নারী অন্তর্ভুক্ত হন। বর্তমানে বাংলাদেশ পুলিশে কর্মরত নারী ১৫ হাজার ১৬৩ জন, যা মোট সদস্যের মাত্র ৭ দশমিক ৯ শতাংশ।

আছে ভিন্ন চিত্রও : তবে ভিন্ন চিত্র লক্ষ্য করা গেছে শিক্ষা খাতে। সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শতকরা প্রায় ৭০ ভাগই নারী শিক্ষক। উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় শিক্ষকতা পেশায় রয়েছেন বিপুলসংখ্যক নারী। এ ছাড়া স্বাস্থ্যসেবায় নিয়োজিত চিকিৎসক-নার্স রয়েছেন বিপুলসংখ্যক; যা প্রতিনিয়তই বাড়ছে। রয়েছেন নারী প্রযুক্তিবিদও।

আনুপাতিক হারে কম হলেও পুরুষের পাশাপাশি বাংলাদেশি নারী সর্বত্রই কাজ করছেন। এমনকি সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ কাজের অন্যতম পর্বতারোহী হিসেবেও নারী হিমালয় জয় করেছেন। আবার বিমান ও ট্রেন চালনায়ও পারদর্শী হিসেবে নাম লিখেয়েছেন। নির্মাণ খাতে তো অনেক আগে থেকেই নারী কাজ করছেন। দেশের বৃহৎ শিল্প খাত হিসেবে পরিচিত তৈরি পোশাকশিল্পে নিয়োজিত প্রায় ৫০ লাখ শ্রমিকের অন্তত ৮০ ভাগই নারী। তবে প্রায় ১৫ বছর ধরে নারীর ক্ষমতায়ন নিয়ে যে হারে কাজ করছে সরকার সে হারে প্রত্যাশিত ফল এখনো আসেনি বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা। নারী সবচেয়ে বেশি বঞ্চিত শ্রম ক্ষেত্রে। শহর কিংবা গ্রামে নারী এখনো পুরুষের তুলনায় প্রায় অর্ধেক মজুরিতে কাজ করতে বাধ্য হন।

গৃহস্থালি কাজের অর্থনৈতিক স্বীকৃতি হয়নি ৫০ বছরেও : দেশের ৪৩ শতাংশের বেশি নারী পুরোপুরিভাবে গৃহস্থালি কাজে যুক্ত। পুরুষ ১ শতাংশের কম। দেশের মোট জাতীয় উৎপাদনে (জিডিপি) নারীর অবদান ২০ শতাংশ। তবে গৃহস্থালি কাজকে জাতীয় আয় পরিমাপের পদ্ধতিতে (এসএনএ) যোগ করা গেলে জিডিপিতে নারীর অবদান দাঁড়াবে ৪৮ শতাংশ। অথচ স্বাধীনতার ৫০ বছরেও তা করা সম্ভব হয়নি।

সংশ্লিষ্টদের বক্তব্য : সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ রাশেদা কে চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে বাধ্যতামূলক ৩৩ শতাংশ নারী সদস্যের দাবি জানিয়ে এলেও তারা তা পূরণ করেনি। এর ফলে উচ্চপদে নারী আসীন থাকলেও রাজনীতির সব স্তরে সেভাবে নারীর উপস্থিতি নেই। এ ছাড়া সিভিল প্রশাসন, পুলিশ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শীর্ষপদে নারীর উপস্থিতি খুবই হতাশাজনক। শ্রম ক্ষেত্রেও নারী ব্যাপক বৈষম্যের শিকার।’ এজন্য সবার আগে মানসিকতার পরিবর্তন প্রয়োজন বলে তিনি মনে করেন। বিশিষ্ট নারী নেত্রী সংসদ সদস্য শিরিন আখতার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘নারীর ক্ষমতায়নে আমরা অনেক এগিয়েছি এটা সত্যি। কিন্তু যে কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে নারী এখনো পিছিয়ে। এ ছাড়া আমাদের সমাজ এখনো পুরুষতান্ত্রিক চিন্তাভাবনা দিয়েই পরিচালিত। ফলে শুধু সংসদে ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধি হিসেবে নারীর অবস্থান মজবুত করলে হবে না। এখানে সবার আগে রাজনৈতিক দলগুলোকে এগিয়ে আসতে হবে।’ এরপর পারিবারিকভাবে নারীর অবস্থান, বিভিন্ন কাজে অংশগ্রহণ, সমাজ বিনির্মাণ ও সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে নারীকে সুযোগ দিতে হবে বলে তিনি মনে করেন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
সর্বশেষ খবর
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

১৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

১৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৪৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা