শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

নারী-পুরুষ সমতা এখনো বহুদূর

মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
নারী-পুরুষ সমতা এখনো বহুদূর

সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এমডিজি) ও টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার (এসডিজি) লক্ষ্য ও অভীষ্ট অনুযায়ী সব ক্ষেত্রে লিঙ্গবৈষম্য নিরসনে বদ্ধপরিকর সরকার। একইভাবে নারীর ক্ষমতায়ন ও জেন্ডারসমতা আনতেও অঙ্গীকারবদ্ধ। প্রায় এক দশক ধরে সে লক্ষ্যেই কাজ করছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। কিন্তু এই সময়ে জাতীয় সংসদ আর স্থানীয় সরকারে জনপ্রতিনিধিত্ব ছাড়া অন্য কোথাও নারীর অবস্থান সুসংহত হয়নি। সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে নারীর সঙ্গে বৈষম্যমূলক আচরণের মাত্রাও কমেনি। রিপোর্ট অন বাংলাদেশ স্যাম্পল ভাইটাল স্ট্যাটিসটিকস-২০২০-এর ‘মনিটরিং দ্য সিচুয়েশন অব ভাইটাল স্ট্যাটিসটিকস অব বাংলাদেশ (এমএসভিএসবি)’ প্রকল্প তৃতীয় পর্যায় প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিসিএস)। ওই প্রতিবেদনে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। প্রতিবেদনের সংক্ষিপ্তসারে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের নারীরা এখনো পুরুষ দ্বারা উচ্চমাত্রায় নিয়ন্ত্রিত। দেশের ৮৫ ভাগ পরিবার এখনো পুরুষ দ্বারা শাসিত। পুরুষরাই এসব পরিবারের প্রধান। তবে এক বছর আগে ২০১৯ সালে পরিবারপ্রধান হিসেবে পুরুষের অংশগ্রহণ ছিল আরও বেশি ৮৫ দশমিক ৪ শতাংশ। এক বছরে এটা দশমিক ৪ শতাংশ কমেছে।

প্রতিবেদনের তথ্যমতে বাংলাদেশের নারীরা দুটি জায়গায় বেশি এগিয়েছেন গত এক দশকে। এর একটি- নারীদের আয়ুষ্কাল বেড়েছে। বাংলাদেশের নারীরা পুরুষের তুলনায় অন্তত আড়াই থেকে তিন বছর বেশি বাঁচেন। অন্যটি তালাকের ক্ষেত্রেও পুরুষের তুলনায় এগিয়ে নারীরা। তালাকের ক্ষেত্রে নারীর শতকরা হার ১১ দশমিক ৩ শতাংশ আর পুরুষের ক্ষেত্রে ১ দশমিক ৭ শতাংশ। বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রেও অবশ্য নারীর অবস্থান আগের চেয়ে বেশ মজবুত। শিক্ষার হারের ক্ষেত্রেও নারী পিছিয়ে। শহর কিংবা গ্রাম উভয় ক্ষেত্রেই নারীর শিক্ষার হার পুরুষের তুলনায় কম। এ ক্ষেত্রে পুরুষের হার ৭৭ দশমিক ৪ আর নারীর ৭২ দশমিক ৯ শতাংশ। অবশ্য ২০১৬ সালের তুলনায় এ সূচকে নারী-পুরুষ উভয় পক্ষই বেশ উন্নতি করেছে। ২০১৬ সালে ছিল নারী ৬৮ দশমিক ৯ ও পুরুষ ৭৩ শতাংশ। দেশের বর্তমান জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৯১ লাখ ১০ হাজার। পুরুষ ৮ কোটি ৪৬ লাখ ৪০ হাজার আর নারী ৮ কোটি ৪৪ লাখ ৭০ হাজার। এখানেও নারীর সংখ্যা ১ লাখ ৭০ হাজার কম।

সংসদ স্থানীয় জনপ্রতিনিধি : তথ্য বিশ্লেষণে জানা গেছে, সংসদ ও স্থানীয় সরকার ছাড়া অন্য কোথাও নারীর প্রতিনিধিত্ব খুব একটা এগোয়নি। প্রধানমন্ত্রী, বিরোধী দলের নেতা, স্পিকার তিনজনই নারী। এ ছাড়া প্রশাসন, শিক্ষা, স্থানীয় ও সংসদ নির্বাচনে নারীর অংশগ্রহণ কিছুটা বেড়েছে। যদিও সংসদে নারীর প্রতিনিধিত্ব বেড়েছে। ২০০৮ সালে জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত নারী আসন ছিল ৩০টি। এখন ৫০টি করা হয়েছে। এর বাইরে সরাসরি ভোটে নির্বাচিত নারী এমপি রয়েছেন আরও ২৩ জন। এতে জাতীয় সংসদের ৩৫০ আসনের মধ্যে ৭৩টিতে নারী; যা শতকরা হিসাবে ২১ শতাংশ। এর বাইরে সিটির মেয়র পদে আছেন মাত্র একজন। অবশ্য উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র পদে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক নারীর প্রতিনিধিত্ব রয়েছে। স্থানীয় সরকারের ৪৬০ উপজেলা পরিষদের ১৪৯টিতে চেয়ারম্যান নারী। অবশ্য জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত আসনগুলোয় নারীরা এখনো ভোটে নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের মাধ্যমে মনোনীত হন, যে রীতি চলে আসছে ১৯৫৮ সালের সামরিক শাসনের সময় থেকে।

সিভিল প্রশাসনে নারী : সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগ, সংস্থা, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে সচিব পদমর্যাদায় কর্মরত আছেন ৮৮ জন। এর ১১ জন নারী। পুলিশ প্রশাসনে নারীর অংশগ্রহণ বাড়লেও শীর্ষপদ আইজিপি হিসেবে এখনো কোনো নারী কর্মকর্তা আসীন হতে পারেননি। এমনকি ঢাকার থানাগুলোয় নারী পরিদর্শক থাকলেও নেই কোনো ওসি। জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনেও বাংলাদেশ পুলিশের উল্লেখযোগ্যসংখ্যক নারী সদস্য অংশ নিয়েছেন। এ ছাড়া সিভিল প্রশাসনে ৫১১ জন অতিরিক্ত সচিবের মধ্যে নারী ৮৩ জন, ৬৩৬ জন যুগ্মসচিবের মধ্যে নারী ৮১ জন। প্রশাসনে নারীর প্রতনিধিত্ব সবচেয়ে বেশি উপসচিব পদে। এ পদে ৬৯৫ জনের মধ্যে নারী ৩৪৯ জন। ১ হাজার ৫৪৯ সিনিয়র সহকারী সচিবের মধ্যে নারী ৪৫৪ আর ১ হাজার ৫২৮ সহকারী সচিবের মধ্যে নারী ৪৭২ জন। স্থানীয় প্রশাসনে দেশের ৬৪ জেলায় জেলা প্রশাসক পদে রয়েছেন ১০ নারী।

সেনাবাহিনীতে নারী : বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে প্রথমবারের মতো নারী সৈনিক নেওয়া হয় ২০১৩ সালে। বর্তমানে সেনাবাহিনীতে নারীর অংশগ্রহণ কিছুটা বেড়েছে। কর্মকর্তার পাশাপাশি সৈনিক পদেও নারী আসছেন। শুধু তাই নয়, সেনাবাহিনীতে মেজর জেনারেল পদেও একজন নারী রয়েছেন। সুসানে গীতি নামের ওই নারী ২০১৮ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রথম নারী হিসেবে পদোন্নতি পেয়ে মেজর জেনারেল হন।

ব্যাংক বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষপদে হতাশাজনক চিত্র : দেশে সরকারি-বেসরকারি ১৫৮টি বিশ্ববিদ্যালয়ে নারী ভিসি আছেন মাত্র দুজন। ৬০টির বেশি সরকারি-বেসরকারি ব্যাংকে নারী এমডি দুজন। বাংলাদেশ ব্যাংকের শীর্ষপদ গভর্নর, ডেপুটি গভর্নর পদে কোনো নারী নেই। পরিচালনা পর্ষদে একজন নারী ছিলেন। ১১ নির্বাহী পরিচালকের (ইডি) মধ্যে নারী একজন। কেন্দ্রীয় ব্যাংকে ১১২ জেনারেল ম্যানেজারের (জিএম) মধ্যে নারী ১২ জন। তবে বীমা কোম্পানি, ব্রোকারেজ হাউস, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এবং ব্যাংক পরিচালনা পর্ষদ ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পরিচালনায় নারীর অবস্থান বেশ শক্তিশালী।

বিচারকার্যে নারী : দেশের সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে সাতজন বিচারপতির মধ্যে একজন নারী। হাই কোর্ট বিভাগে ৭৭ বিচারপতির মধ্যে নারী ছয়জন। তবে নিম্ন আদালতে কর্মরত প্রায় ১ হাজার ৯০০ বিচারকের মধ্যে নারী আছেন ৪০০।

পুলিশ প্রশাসনের চিত্র সুখকর নয় : ১৯৭৪ সালে সাতজন উপ-পরিদর্শক (এসআই) ও সাতজন কনস্টেবল নিয়োগের মাধ্যমে পুলিশ বিভাগে নারী অন্তর্ভুক্ত হন। বর্তমানে বাংলাদেশ পুলিশে কর্মরত নারী ১৫ হাজার ১৬৩ জন, যা মোট সদস্যের মাত্র ৭ দশমিক ৯ শতাংশ।

আছে ভিন্ন চিত্রও : তবে ভিন্ন চিত্র লক্ষ্য করা গেছে শিক্ষা খাতে। সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শতকরা প্রায় ৭০ ভাগই নারী শিক্ষক। উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় শিক্ষকতা পেশায় রয়েছেন বিপুলসংখ্যক নারী। এ ছাড়া স্বাস্থ্যসেবায় নিয়োজিত চিকিৎসক-নার্স রয়েছেন বিপুলসংখ্যক; যা প্রতিনিয়তই বাড়ছে। রয়েছেন নারী প্রযুক্তিবিদও।

আনুপাতিক হারে কম হলেও পুরুষের পাশাপাশি বাংলাদেশি নারী সর্বত্রই কাজ করছেন। এমনকি সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ কাজের অন্যতম পর্বতারোহী হিসেবেও নারী হিমালয় জয় করেছেন। আবার বিমান ও ট্রেন চালনায়ও পারদর্শী হিসেবে নাম লিখেয়েছেন। নির্মাণ খাতে তো অনেক আগে থেকেই নারী কাজ করছেন। দেশের বৃহৎ শিল্প খাত হিসেবে পরিচিত তৈরি পোশাকশিল্পে নিয়োজিত প্রায় ৫০ লাখ শ্রমিকের অন্তত ৮০ ভাগই নারী। তবে প্রায় ১৫ বছর ধরে নারীর ক্ষমতায়ন নিয়ে যে হারে কাজ করছে সরকার সে হারে প্রত্যাশিত ফল এখনো আসেনি বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা। নারী সবচেয়ে বেশি বঞ্চিত শ্রম ক্ষেত্রে। শহর কিংবা গ্রামে নারী এখনো পুরুষের তুলনায় প্রায় অর্ধেক মজুরিতে কাজ করতে বাধ্য হন।

গৃহস্থালি কাজের অর্থনৈতিক স্বীকৃতি হয়নি ৫০ বছরেও : দেশের ৪৩ শতাংশের বেশি নারী পুরোপুরিভাবে গৃহস্থালি কাজে যুক্ত। পুরুষ ১ শতাংশের কম। দেশের মোট জাতীয় উৎপাদনে (জিডিপি) নারীর অবদান ২০ শতাংশ। তবে গৃহস্থালি কাজকে জাতীয় আয় পরিমাপের পদ্ধতিতে (এসএনএ) যোগ করা গেলে জিডিপিতে নারীর অবদান দাঁড়াবে ৪৮ শতাংশ। অথচ স্বাধীনতার ৫০ বছরেও তা করা সম্ভব হয়নি।

সংশ্লিষ্টদের বক্তব্য : সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ রাশেদা কে চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে বাধ্যতামূলক ৩৩ শতাংশ নারী সদস্যের দাবি জানিয়ে এলেও তারা তা পূরণ করেনি। এর ফলে উচ্চপদে নারী আসীন থাকলেও রাজনীতির সব স্তরে সেভাবে নারীর উপস্থিতি নেই। এ ছাড়া সিভিল প্রশাসন, পুলিশ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শীর্ষপদে নারীর উপস্থিতি খুবই হতাশাজনক। শ্রম ক্ষেত্রেও নারী ব্যাপক বৈষম্যের শিকার।’ এজন্য সবার আগে মানসিকতার পরিবর্তন প্রয়োজন বলে তিনি মনে করেন। বিশিষ্ট নারী নেত্রী সংসদ সদস্য শিরিন আখতার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘নারীর ক্ষমতায়নে আমরা অনেক এগিয়েছি এটা সত্যি। কিন্তু যে কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে নারী এখনো পিছিয়ে। এ ছাড়া আমাদের সমাজ এখনো পুরুষতান্ত্রিক চিন্তাভাবনা দিয়েই পরিচালিত। ফলে শুধু সংসদে ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধি হিসেবে নারীর অবস্থান মজবুত করলে হবে না। এখানে সবার আগে রাজনৈতিক দলগুলোকে এগিয়ে আসতে হবে।’ এরপর পারিবারিকভাবে নারীর অবস্থান, বিভিন্ন কাজে অংশগ্রহণ, সমাজ বিনির্মাণ ও সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে নারীকে সুযোগ দিতে হবে বলে তিনি মনে করেন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ

৩০ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী
সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী

১ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী
রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী

২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্নভোজ করলেন মান্নান
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্নভোজ করলেন মান্নান

৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেড়শ বছরের ইতিহাসে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে প্রথমবার দুই আদিবাসী
দেড়শ বছরের ইতিহাসে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে প্রথমবার দুই আদিবাসী

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লামায় ইটভাটায় অভিযানে হামলা, গ্রেপ্তার ৫
লামায় ইটভাটায় অভিযানে হামলা, গ্রেপ্তার ৫

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রতিটি ম্যাচেই আমার চেষ্টা থাকে সেরাটা দেওয়া: মুশফিক
প্রতিটি ম্যাচেই আমার চেষ্টা থাকে সেরাটা দেওয়া: মুশফিক

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারানোর ভয়ে তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করেছিল: দুলু
আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারানোর ভয়ে তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করেছিল: দুলু

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক্সপ্রেসওয়ে থেকে প্রাইভেটকার ছিটকে পথচারীর মৃত্যু
এক্সপ্রেসওয়ে থেকে প্রাইভেটকার ছিটকে পথচারীর মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বেগম রোকেয়ার সুলতানা’স ড্রিমের বাংলা নাট্যরূপ মঞ্চস্থ করল আইইউবি থিয়েটার
বেগম রোকেয়ার সুলতানা’স ড্রিমের বাংলা নাট্যরূপ মঞ্চস্থ করল আইইউবি থিয়েটার

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ
সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের ৩২ শতাংশই ৫-২৯ বছর বয়সী’
‘সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের ৩২ শতাংশই ৫-২৯ বছর বয়সী’

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন
খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী গ্রেপ্তার
গাইবান্ধায় ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী গ্রেপ্তার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুমিল্লায় পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভিসা আবেদনকারীদের জন্য ব্রিটিশ হাইক‌মিশনের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদনকারীদের জন্য ব্রিটিশ হাইক‌মিশনের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কালীগঞ্জে গাছের সাথে ইজিবাইকের ধাক্কা, যুবক নিহত
কালীগঞ্জে গাছের সাথে ইজিবাইকের ধাক্কা, যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ
শেরপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারী অফিসে আত্মহত্যার চেষ্টা, আটক নারী জেলহাজতে
সরকারী অফিসে আত্মহত্যার চেষ্টা, আটক নারী জেলহাজতে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের নিয়ে দোয়া ও মধ্যাহ্নভোজ
তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের নিয়ে দোয়া ও মধ্যাহ্নভোজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি প্রেস ক্লাবের ৪ দশক পূর্তি উদযাপিত
রাবি প্রেস ক্লাবের ৪ দশক পূর্তি উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমানের জন্মদিনে কসবায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কসবায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫১ বছর পর বিশ্বকাপে হাইতি
৫১ বছর পর বিশ্বকাপে হাইতি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা