শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

নারী-পুরুষ সমতা এখনো বহুদূর

মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
নারী-পুরুষ সমতা এখনো বহুদূর

সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এমডিজি) ও টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার (এসডিজি) লক্ষ্য ও অভীষ্ট অনুযায়ী সব ক্ষেত্রে লিঙ্গবৈষম্য নিরসনে বদ্ধপরিকর সরকার। একইভাবে নারীর ক্ষমতায়ন ও জেন্ডারসমতা আনতেও অঙ্গীকারবদ্ধ। প্রায় এক দশক ধরে সে লক্ষ্যেই কাজ করছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। কিন্তু এই সময়ে জাতীয় সংসদ আর স্থানীয় সরকারে জনপ্রতিনিধিত্ব ছাড়া অন্য কোথাও নারীর অবস্থান সুসংহত হয়নি। সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে নারীর সঙ্গে বৈষম্যমূলক আচরণের মাত্রাও কমেনি। রিপোর্ট অন বাংলাদেশ স্যাম্পল ভাইটাল স্ট্যাটিসটিকস-২০২০-এর ‘মনিটরিং দ্য সিচুয়েশন অব ভাইটাল স্ট্যাটিসটিকস অব বাংলাদেশ (এমএসভিএসবি)’ প্রকল্প তৃতীয় পর্যায় প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিসিএস)। ওই প্রতিবেদনে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। প্রতিবেদনের সংক্ষিপ্তসারে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের নারীরা এখনো পুরুষ দ্বারা উচ্চমাত্রায় নিয়ন্ত্রিত। দেশের ৮৫ ভাগ পরিবার এখনো পুরুষ দ্বারা শাসিত। পুরুষরাই এসব পরিবারের প্রধান। তবে এক বছর আগে ২০১৯ সালে পরিবারপ্রধান হিসেবে পুরুষের অংশগ্রহণ ছিল আরও বেশি ৮৫ দশমিক ৪ শতাংশ। এক বছরে এটা দশমিক ৪ শতাংশ কমেছে।

প্রতিবেদনের তথ্যমতে বাংলাদেশের নারীরা দুটি জায়গায় বেশি এগিয়েছেন গত এক দশকে। এর একটি- নারীদের আয়ুষ্কাল বেড়েছে। বাংলাদেশের নারীরা পুরুষের তুলনায় অন্তত আড়াই থেকে তিন বছর বেশি বাঁচেন। অন্যটি তালাকের ক্ষেত্রেও পুরুষের তুলনায় এগিয়ে নারীরা। তালাকের ক্ষেত্রে নারীর শতকরা হার ১১ দশমিক ৩ শতাংশ আর পুরুষের ক্ষেত্রে ১ দশমিক ৭ শতাংশ। বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রেও অবশ্য নারীর অবস্থান আগের চেয়ে বেশ মজবুত। শিক্ষার হারের ক্ষেত্রেও নারী পিছিয়ে। শহর কিংবা গ্রাম উভয় ক্ষেত্রেই নারীর শিক্ষার হার পুরুষের তুলনায় কম। এ ক্ষেত্রে পুরুষের হার ৭৭ দশমিক ৪ আর নারীর ৭২ দশমিক ৯ শতাংশ। অবশ্য ২০১৬ সালের তুলনায় এ সূচকে নারী-পুরুষ উভয় পক্ষই বেশ উন্নতি করেছে। ২০১৬ সালে ছিল নারী ৬৮ দশমিক ৯ ও পুরুষ ৭৩ শতাংশ। দেশের বর্তমান জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৯১ লাখ ১০ হাজার। পুরুষ ৮ কোটি ৪৬ লাখ ৪০ হাজার আর নারী ৮ কোটি ৪৪ লাখ ৭০ হাজার। এখানেও নারীর সংখ্যা ১ লাখ ৭০ হাজার কম।

সংসদ স্থানীয় জনপ্রতিনিধি : তথ্য বিশ্লেষণে জানা গেছে, সংসদ ও স্থানীয় সরকার ছাড়া অন্য কোথাও নারীর প্রতিনিধিত্ব খুব একটা এগোয়নি। প্রধানমন্ত্রী, বিরোধী দলের নেতা, স্পিকার তিনজনই নারী। এ ছাড়া প্রশাসন, শিক্ষা, স্থানীয় ও সংসদ নির্বাচনে নারীর অংশগ্রহণ কিছুটা বেড়েছে। যদিও সংসদে নারীর প্রতিনিধিত্ব বেড়েছে। ২০০৮ সালে জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত নারী আসন ছিল ৩০টি। এখন ৫০টি করা হয়েছে। এর বাইরে সরাসরি ভোটে নির্বাচিত নারী এমপি রয়েছেন আরও ২৩ জন। এতে জাতীয় সংসদের ৩৫০ আসনের মধ্যে ৭৩টিতে নারী; যা শতকরা হিসাবে ২১ শতাংশ। এর বাইরে সিটির মেয়র পদে আছেন মাত্র একজন। অবশ্য উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র পদে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক নারীর প্রতিনিধিত্ব রয়েছে। স্থানীয় সরকারের ৪৬০ উপজেলা পরিষদের ১৪৯টিতে চেয়ারম্যান নারী। অবশ্য জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত আসনগুলোয় নারীরা এখনো ভোটে নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের মাধ্যমে মনোনীত হন, যে রীতি চলে আসছে ১৯৫৮ সালের সামরিক শাসনের সময় থেকে।

সিভিল প্রশাসনে নারী : সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগ, সংস্থা, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে সচিব পদমর্যাদায় কর্মরত আছেন ৮৮ জন। এর ১১ জন নারী। পুলিশ প্রশাসনে নারীর অংশগ্রহণ বাড়লেও শীর্ষপদ আইজিপি হিসেবে এখনো কোনো নারী কর্মকর্তা আসীন হতে পারেননি। এমনকি ঢাকার থানাগুলোয় নারী পরিদর্শক থাকলেও নেই কোনো ওসি। জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনেও বাংলাদেশ পুলিশের উল্লেখযোগ্যসংখ্যক নারী সদস্য অংশ নিয়েছেন। এ ছাড়া সিভিল প্রশাসনে ৫১১ জন অতিরিক্ত সচিবের মধ্যে নারী ৮৩ জন, ৬৩৬ জন যুগ্মসচিবের মধ্যে নারী ৮১ জন। প্রশাসনে নারীর প্রতনিধিত্ব সবচেয়ে বেশি উপসচিব পদে। এ পদে ৬৯৫ জনের মধ্যে নারী ৩৪৯ জন। ১ হাজার ৫৪৯ সিনিয়র সহকারী সচিবের মধ্যে নারী ৪৫৪ আর ১ হাজার ৫২৮ সহকারী সচিবের মধ্যে নারী ৪৭২ জন। স্থানীয় প্রশাসনে দেশের ৬৪ জেলায় জেলা প্রশাসক পদে রয়েছেন ১০ নারী।

সেনাবাহিনীতে নারী : বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে প্রথমবারের মতো নারী সৈনিক নেওয়া হয় ২০১৩ সালে। বর্তমানে সেনাবাহিনীতে নারীর অংশগ্রহণ কিছুটা বেড়েছে। কর্মকর্তার পাশাপাশি সৈনিক পদেও নারী আসছেন। শুধু তাই নয়, সেনাবাহিনীতে মেজর জেনারেল পদেও একজন নারী রয়েছেন। সুসানে গীতি নামের ওই নারী ২০১৮ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রথম নারী হিসেবে পদোন্নতি পেয়ে মেজর জেনারেল হন।

ব্যাংক বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষপদে হতাশাজনক চিত্র : দেশে সরকারি-বেসরকারি ১৫৮টি বিশ্ববিদ্যালয়ে নারী ভিসি আছেন মাত্র দুজন। ৬০টির বেশি সরকারি-বেসরকারি ব্যাংকে নারী এমডি দুজন। বাংলাদেশ ব্যাংকের শীর্ষপদ গভর্নর, ডেপুটি গভর্নর পদে কোনো নারী নেই। পরিচালনা পর্ষদে একজন নারী ছিলেন। ১১ নির্বাহী পরিচালকের (ইডি) মধ্যে নারী একজন। কেন্দ্রীয় ব্যাংকে ১১২ জেনারেল ম্যানেজারের (জিএম) মধ্যে নারী ১২ জন। তবে বীমা কোম্পানি, ব্রোকারেজ হাউস, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এবং ব্যাংক পরিচালনা পর্ষদ ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পরিচালনায় নারীর অবস্থান বেশ শক্তিশালী।

বিচারকার্যে নারী : দেশের সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে সাতজন বিচারপতির মধ্যে একজন নারী। হাই কোর্ট বিভাগে ৭৭ বিচারপতির মধ্যে নারী ছয়জন। তবে নিম্ন আদালতে কর্মরত প্রায় ১ হাজার ৯০০ বিচারকের মধ্যে নারী আছেন ৪০০।

পুলিশ প্রশাসনের চিত্র সুখকর নয় : ১৯৭৪ সালে সাতজন উপ-পরিদর্শক (এসআই) ও সাতজন কনস্টেবল নিয়োগের মাধ্যমে পুলিশ বিভাগে নারী অন্তর্ভুক্ত হন। বর্তমানে বাংলাদেশ পুলিশে কর্মরত নারী ১৫ হাজার ১৬৩ জন, যা মোট সদস্যের মাত্র ৭ দশমিক ৯ শতাংশ।

আছে ভিন্ন চিত্রও : তবে ভিন্ন চিত্র লক্ষ্য করা গেছে শিক্ষা খাতে। সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শতকরা প্রায় ৭০ ভাগই নারী শিক্ষক। উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় শিক্ষকতা পেশায় রয়েছেন বিপুলসংখ্যক নারী। এ ছাড়া স্বাস্থ্যসেবায় নিয়োজিত চিকিৎসক-নার্স রয়েছেন বিপুলসংখ্যক; যা প্রতিনিয়তই বাড়ছে। রয়েছেন নারী প্রযুক্তিবিদও।

আনুপাতিক হারে কম হলেও পুরুষের পাশাপাশি বাংলাদেশি নারী সর্বত্রই কাজ করছেন। এমনকি সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ কাজের অন্যতম পর্বতারোহী হিসেবেও নারী হিমালয় জয় করেছেন। আবার বিমান ও ট্রেন চালনায়ও পারদর্শী হিসেবে নাম লিখেয়েছেন। নির্মাণ খাতে তো অনেক আগে থেকেই নারী কাজ করছেন। দেশের বৃহৎ শিল্প খাত হিসেবে পরিচিত তৈরি পোশাকশিল্পে নিয়োজিত প্রায় ৫০ লাখ শ্রমিকের অন্তত ৮০ ভাগই নারী। তবে প্রায় ১৫ বছর ধরে নারীর ক্ষমতায়ন নিয়ে যে হারে কাজ করছে সরকার সে হারে প্রত্যাশিত ফল এখনো আসেনি বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা। নারী সবচেয়ে বেশি বঞ্চিত শ্রম ক্ষেত্রে। শহর কিংবা গ্রামে নারী এখনো পুরুষের তুলনায় প্রায় অর্ধেক মজুরিতে কাজ করতে বাধ্য হন।

গৃহস্থালি কাজের অর্থনৈতিক স্বীকৃতি হয়নি ৫০ বছরেও : দেশের ৪৩ শতাংশের বেশি নারী পুরোপুরিভাবে গৃহস্থালি কাজে যুক্ত। পুরুষ ১ শতাংশের কম। দেশের মোট জাতীয় উৎপাদনে (জিডিপি) নারীর অবদান ২০ শতাংশ। তবে গৃহস্থালি কাজকে জাতীয় আয় পরিমাপের পদ্ধতিতে (এসএনএ) যোগ করা গেলে জিডিপিতে নারীর অবদান দাঁড়াবে ৪৮ শতাংশ। অথচ স্বাধীনতার ৫০ বছরেও তা করা সম্ভব হয়নি।

সংশ্লিষ্টদের বক্তব্য : সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ রাশেদা কে চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে বাধ্যতামূলক ৩৩ শতাংশ নারী সদস্যের দাবি জানিয়ে এলেও তারা তা পূরণ করেনি। এর ফলে উচ্চপদে নারী আসীন থাকলেও রাজনীতির সব স্তরে সেভাবে নারীর উপস্থিতি নেই। এ ছাড়া সিভিল প্রশাসন, পুলিশ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শীর্ষপদে নারীর উপস্থিতি খুবই হতাশাজনক। শ্রম ক্ষেত্রেও নারী ব্যাপক বৈষম্যের শিকার।’ এজন্য সবার আগে মানসিকতার পরিবর্তন প্রয়োজন বলে তিনি মনে করেন। বিশিষ্ট নারী নেত্রী সংসদ সদস্য শিরিন আখতার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘নারীর ক্ষমতায়নে আমরা অনেক এগিয়েছি এটা সত্যি। কিন্তু যে কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে নারী এখনো পিছিয়ে। এ ছাড়া আমাদের সমাজ এখনো পুরুষতান্ত্রিক চিন্তাভাবনা দিয়েই পরিচালিত। ফলে শুধু সংসদে ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধি হিসেবে নারীর অবস্থান মজবুত করলে হবে না। এখানে সবার আগে রাজনৈতিক দলগুলোকে এগিয়ে আসতে হবে।’ এরপর পারিবারিকভাবে নারীর অবস্থান, বিভিন্ন কাজে অংশগ্রহণ, সমাজ বিনির্মাণ ও সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে নারীকে সুযোগ দিতে হবে বলে তিনি মনে করেন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাথমিক যাচাইয়ে প্রার্থী ২৩১ জন
প্রাথমিক যাচাইয়ে প্রার্থী ২৩১ জন
চার দিনে নিবন্ধন ছাড়াল ১৫ হাজার
চার দিনে নিবন্ধন ছাড়াল ১৫ হাজার
এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন ১৪৮৪ জন
এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন ১৪৮৪ জন
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
প্রসূতির মৃত্যুতে চিকিৎসকসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
প্রসূতির মৃত্যুতে চিকিৎসকসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
ভূমিকম্পে আতঙ্ক নয় জরুরি সচেতনতা
ভূমিকম্পে আতঙ্ক নয় জরুরি সচেতনতা
ভূমিকম্পের পর এবার ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড়
ভূমিকম্পের পর এবার ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড়
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ঘোষিত সময়ে ক্লাস শুরু না হওয়ায় সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
ঘোষিত সময়ে ক্লাস শুরু না হওয়ায় সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
৩০ দলের মতামতের ভিত্তিতে কাঠামোগত সংস্কার সূচনা সম্ভব
৩০ দলের মতামতের ভিত্তিতে কাঠামোগত সংস্কার সূচনা সম্ভব
অধ্যাদেশ বাতিল চেয়ে মন্ত্রণালয়ে ব্যবসায়ীদের স্মারকলিপি
অধ্যাদেশ বাতিল চেয়ে মন্ত্রণালয়ে ব্যবসায়ীদের স্মারকলিপি
এএসআইয়ের লাশ থানার শৌচাগারে
এএসআইয়ের লাশ থানার শৌচাগারে
সর্বশেষ খবর
কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব
কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব

এই মাত্র | পরবাস

আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ
আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন

২৩ মিনিট আগে | পরবাস

ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প
ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন

৩৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!
বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের
প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’
আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল
হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

৫৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প
ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প

৫৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট
যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার
বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা