শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

নারী-পুরুষ সমতা এখনো বহুদূর

মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
নারী-পুরুষ সমতা এখনো বহুদূর

সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এমডিজি) ও টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার (এসডিজি) লক্ষ্য ও অভীষ্ট অনুযায়ী সব ক্ষেত্রে লিঙ্গবৈষম্য নিরসনে বদ্ধপরিকর সরকার। একইভাবে নারীর ক্ষমতায়ন ও জেন্ডারসমতা আনতেও অঙ্গীকারবদ্ধ। প্রায় এক দশক ধরে সে লক্ষ্যেই কাজ করছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। কিন্তু এই সময়ে জাতীয় সংসদ আর স্থানীয় সরকারে জনপ্রতিনিধিত্ব ছাড়া অন্য কোথাও নারীর অবস্থান সুসংহত হয়নি। সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে নারীর সঙ্গে বৈষম্যমূলক আচরণের মাত্রাও কমেনি। রিপোর্ট অন বাংলাদেশ স্যাম্পল ভাইটাল স্ট্যাটিসটিকস-২০২০-এর ‘মনিটরিং দ্য সিচুয়েশন অব ভাইটাল স্ট্যাটিসটিকস অব বাংলাদেশ (এমএসভিএসবি)’ প্রকল্প তৃতীয় পর্যায় প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিসিএস)। ওই প্রতিবেদনে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। প্রতিবেদনের সংক্ষিপ্তসারে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের নারীরা এখনো পুরুষ দ্বারা উচ্চমাত্রায় নিয়ন্ত্রিত। দেশের ৮৫ ভাগ পরিবার এখনো পুরুষ দ্বারা শাসিত। পুরুষরাই এসব পরিবারের প্রধান। তবে এক বছর আগে ২০১৯ সালে পরিবারপ্রধান হিসেবে পুরুষের অংশগ্রহণ ছিল আরও বেশি ৮৫ দশমিক ৪ শতাংশ। এক বছরে এটা দশমিক ৪ শতাংশ কমেছে।

প্রতিবেদনের তথ্যমতে বাংলাদেশের নারীরা দুটি জায়গায় বেশি এগিয়েছেন গত এক দশকে। এর একটি- নারীদের আয়ুষ্কাল বেড়েছে। বাংলাদেশের নারীরা পুরুষের তুলনায় অন্তত আড়াই থেকে তিন বছর বেশি বাঁচেন। অন্যটি তালাকের ক্ষেত্রেও পুরুষের তুলনায় এগিয়ে নারীরা। তালাকের ক্ষেত্রে নারীর শতকরা হার ১১ দশমিক ৩ শতাংশ আর পুরুষের ক্ষেত্রে ১ দশমিক ৭ শতাংশ। বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রেও অবশ্য নারীর অবস্থান আগের চেয়ে বেশ মজবুত। শিক্ষার হারের ক্ষেত্রেও নারী পিছিয়ে। শহর কিংবা গ্রাম উভয় ক্ষেত্রেই নারীর শিক্ষার হার পুরুষের তুলনায় কম। এ ক্ষেত্রে পুরুষের হার ৭৭ দশমিক ৪ আর নারীর ৭২ দশমিক ৯ শতাংশ। অবশ্য ২০১৬ সালের তুলনায় এ সূচকে নারী-পুরুষ উভয় পক্ষই বেশ উন্নতি করেছে। ২০১৬ সালে ছিল নারী ৬৮ দশমিক ৯ ও পুরুষ ৭৩ শতাংশ। দেশের বর্তমান জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৯১ লাখ ১০ হাজার। পুরুষ ৮ কোটি ৪৬ লাখ ৪০ হাজার আর নারী ৮ কোটি ৪৪ লাখ ৭০ হাজার। এখানেও নারীর সংখ্যা ১ লাখ ৭০ হাজার কম।

সংসদ স্থানীয় জনপ্রতিনিধি : তথ্য বিশ্লেষণে জানা গেছে, সংসদ ও স্থানীয় সরকার ছাড়া অন্য কোথাও নারীর প্রতিনিধিত্ব খুব একটা এগোয়নি। প্রধানমন্ত্রী, বিরোধী দলের নেতা, স্পিকার তিনজনই নারী। এ ছাড়া প্রশাসন, শিক্ষা, স্থানীয় ও সংসদ নির্বাচনে নারীর অংশগ্রহণ কিছুটা বেড়েছে। যদিও সংসদে নারীর প্রতিনিধিত্ব বেড়েছে। ২০০৮ সালে জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত নারী আসন ছিল ৩০টি। এখন ৫০টি করা হয়েছে। এর বাইরে সরাসরি ভোটে নির্বাচিত নারী এমপি রয়েছেন আরও ২৩ জন। এতে জাতীয় সংসদের ৩৫০ আসনের মধ্যে ৭৩টিতে নারী; যা শতকরা হিসাবে ২১ শতাংশ। এর বাইরে সিটির মেয়র পদে আছেন মাত্র একজন। অবশ্য উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র পদে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক নারীর প্রতিনিধিত্ব রয়েছে। স্থানীয় সরকারের ৪৬০ উপজেলা পরিষদের ১৪৯টিতে চেয়ারম্যান নারী। অবশ্য জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত আসনগুলোয় নারীরা এখনো ভোটে নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের মাধ্যমে মনোনীত হন, যে রীতি চলে আসছে ১৯৫৮ সালের সামরিক শাসনের সময় থেকে।

সিভিল প্রশাসনে নারী : সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগ, সংস্থা, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে সচিব পদমর্যাদায় কর্মরত আছেন ৮৮ জন। এর ১১ জন নারী। পুলিশ প্রশাসনে নারীর অংশগ্রহণ বাড়লেও শীর্ষপদ আইজিপি হিসেবে এখনো কোনো নারী কর্মকর্তা আসীন হতে পারেননি। এমনকি ঢাকার থানাগুলোয় নারী পরিদর্শক থাকলেও নেই কোনো ওসি। জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনেও বাংলাদেশ পুলিশের উল্লেখযোগ্যসংখ্যক নারী সদস্য অংশ নিয়েছেন। এ ছাড়া সিভিল প্রশাসনে ৫১১ জন অতিরিক্ত সচিবের মধ্যে নারী ৮৩ জন, ৬৩৬ জন যুগ্মসচিবের মধ্যে নারী ৮১ জন। প্রশাসনে নারীর প্রতনিধিত্ব সবচেয়ে বেশি উপসচিব পদে। এ পদে ৬৯৫ জনের মধ্যে নারী ৩৪৯ জন। ১ হাজার ৫৪৯ সিনিয়র সহকারী সচিবের মধ্যে নারী ৪৫৪ আর ১ হাজার ৫২৮ সহকারী সচিবের মধ্যে নারী ৪৭২ জন। স্থানীয় প্রশাসনে দেশের ৬৪ জেলায় জেলা প্রশাসক পদে রয়েছেন ১০ নারী।

সেনাবাহিনীতে নারী : বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে প্রথমবারের মতো নারী সৈনিক নেওয়া হয় ২০১৩ সালে। বর্তমানে সেনাবাহিনীতে নারীর অংশগ্রহণ কিছুটা বেড়েছে। কর্মকর্তার পাশাপাশি সৈনিক পদেও নারী আসছেন। শুধু তাই নয়, সেনাবাহিনীতে মেজর জেনারেল পদেও একজন নারী রয়েছেন। সুসানে গীতি নামের ওই নারী ২০১৮ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রথম নারী হিসেবে পদোন্নতি পেয়ে মেজর জেনারেল হন।

ব্যাংক বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষপদে হতাশাজনক চিত্র : দেশে সরকারি-বেসরকারি ১৫৮টি বিশ্ববিদ্যালয়ে নারী ভিসি আছেন মাত্র দুজন। ৬০টির বেশি সরকারি-বেসরকারি ব্যাংকে নারী এমডি দুজন। বাংলাদেশ ব্যাংকের শীর্ষপদ গভর্নর, ডেপুটি গভর্নর পদে কোনো নারী নেই। পরিচালনা পর্ষদে একজন নারী ছিলেন। ১১ নির্বাহী পরিচালকের (ইডি) মধ্যে নারী একজন। কেন্দ্রীয় ব্যাংকে ১১২ জেনারেল ম্যানেজারের (জিএম) মধ্যে নারী ১২ জন। তবে বীমা কোম্পানি, ব্রোকারেজ হাউস, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এবং ব্যাংক পরিচালনা পর্ষদ ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পরিচালনায় নারীর অবস্থান বেশ শক্তিশালী।

বিচারকার্যে নারী : দেশের সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে সাতজন বিচারপতির মধ্যে একজন নারী। হাই কোর্ট বিভাগে ৭৭ বিচারপতির মধ্যে নারী ছয়জন। তবে নিম্ন আদালতে কর্মরত প্রায় ১ হাজার ৯০০ বিচারকের মধ্যে নারী আছেন ৪০০।

পুলিশ প্রশাসনের চিত্র সুখকর নয় : ১৯৭৪ সালে সাতজন উপ-পরিদর্শক (এসআই) ও সাতজন কনস্টেবল নিয়োগের মাধ্যমে পুলিশ বিভাগে নারী অন্তর্ভুক্ত হন। বর্তমানে বাংলাদেশ পুলিশে কর্মরত নারী ১৫ হাজার ১৬৩ জন, যা মোট সদস্যের মাত্র ৭ দশমিক ৯ শতাংশ।

আছে ভিন্ন চিত্রও : তবে ভিন্ন চিত্র লক্ষ্য করা গেছে শিক্ষা খাতে। সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শতকরা প্রায় ৭০ ভাগই নারী শিক্ষক। উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় শিক্ষকতা পেশায় রয়েছেন বিপুলসংখ্যক নারী। এ ছাড়া স্বাস্থ্যসেবায় নিয়োজিত চিকিৎসক-নার্স রয়েছেন বিপুলসংখ্যক; যা প্রতিনিয়তই বাড়ছে। রয়েছেন নারী প্রযুক্তিবিদও।

আনুপাতিক হারে কম হলেও পুরুষের পাশাপাশি বাংলাদেশি নারী সর্বত্রই কাজ করছেন। এমনকি সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ কাজের অন্যতম পর্বতারোহী হিসেবেও নারী হিমালয় জয় করেছেন। আবার বিমান ও ট্রেন চালনায়ও পারদর্শী হিসেবে নাম লিখেয়েছেন। নির্মাণ খাতে তো অনেক আগে থেকেই নারী কাজ করছেন। দেশের বৃহৎ শিল্প খাত হিসেবে পরিচিত তৈরি পোশাকশিল্পে নিয়োজিত প্রায় ৫০ লাখ শ্রমিকের অন্তত ৮০ ভাগই নারী। তবে প্রায় ১৫ বছর ধরে নারীর ক্ষমতায়ন নিয়ে যে হারে কাজ করছে সরকার সে হারে প্রত্যাশিত ফল এখনো আসেনি বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা। নারী সবচেয়ে বেশি বঞ্চিত শ্রম ক্ষেত্রে। শহর কিংবা গ্রামে নারী এখনো পুরুষের তুলনায় প্রায় অর্ধেক মজুরিতে কাজ করতে বাধ্য হন।

গৃহস্থালি কাজের অর্থনৈতিক স্বীকৃতি হয়নি ৫০ বছরেও : দেশের ৪৩ শতাংশের বেশি নারী পুরোপুরিভাবে গৃহস্থালি কাজে যুক্ত। পুরুষ ১ শতাংশের কম। দেশের মোট জাতীয় উৎপাদনে (জিডিপি) নারীর অবদান ২০ শতাংশ। তবে গৃহস্থালি কাজকে জাতীয় আয় পরিমাপের পদ্ধতিতে (এসএনএ) যোগ করা গেলে জিডিপিতে নারীর অবদান দাঁড়াবে ৪৮ শতাংশ। অথচ স্বাধীনতার ৫০ বছরেও তা করা সম্ভব হয়নি।

সংশ্লিষ্টদের বক্তব্য : সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ রাশেদা কে চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে বাধ্যতামূলক ৩৩ শতাংশ নারী সদস্যের দাবি জানিয়ে এলেও তারা তা পূরণ করেনি। এর ফলে উচ্চপদে নারী আসীন থাকলেও রাজনীতির সব স্তরে সেভাবে নারীর উপস্থিতি নেই। এ ছাড়া সিভিল প্রশাসন, পুলিশ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শীর্ষপদে নারীর উপস্থিতি খুবই হতাশাজনক। শ্রম ক্ষেত্রেও নারী ব্যাপক বৈষম্যের শিকার।’ এজন্য সবার আগে মানসিকতার পরিবর্তন প্রয়োজন বলে তিনি মনে করেন। বিশিষ্ট নারী নেত্রী সংসদ সদস্য শিরিন আখতার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘নারীর ক্ষমতায়নে আমরা অনেক এগিয়েছি এটা সত্যি। কিন্তু যে কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে নারী এখনো পিছিয়ে। এ ছাড়া আমাদের সমাজ এখনো পুরুষতান্ত্রিক চিন্তাভাবনা দিয়েই পরিচালিত। ফলে শুধু সংসদে ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধি হিসেবে নারীর অবস্থান মজবুত করলে হবে না। এখানে সবার আগে রাজনৈতিক দলগুলোকে এগিয়ে আসতে হবে।’ এরপর পারিবারিকভাবে নারীর অবস্থান, বিভিন্ন কাজে অংশগ্রহণ, সমাজ বিনির্মাণ ও সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে নারীকে সুযোগ দিতে হবে বলে তিনি মনে করেন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ধুলায় ঢেকে গেছে রাজধানী
ধুলায় ঢেকে গেছে রাজধানী
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
পিঁয়াজের ঝাঁজ কমেনি, ফের চড়া সবজি
পিঁয়াজের ঝাঁজ কমেনি, ফের চড়া সবজি
বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে
বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে
গণভোট জাতীয় নির্বাচনের আগে দিতে হবে
গণভোট জাতীয় নির্বাচনের আগে দিতে হবে
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
সর্বশেষ খবর
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ
বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের
বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর
ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১০ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম

মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান
জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান

নগর জীবন

বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে
বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে

পেছনের পৃষ্ঠা

কৃষককে কুপিয়ে গরু লুট
কৃষককে কুপিয়ে গরু লুট

দেশগ্রাম