শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৫ মে, ২০২২

সরকারকে এফবিসিসিআইর চিঠি

এই দুঃসময়ে গ্যাস-বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি, হুমকিতে অর্থনীতি

অর্থনৈতিক প্রভাব বিশ্লেষণ না করে গ্যাস-বিদ্যুতের ট্যারিফ বৃদ্ধির প্রস্তাব সমীচীন নয় : মো. জসিম উদ্দিন
রুহুল আমিন রাসেল
প্রিন্ট ভার্সন
এই দুঃসময়ে গ্যাস-বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি, হুমকিতে অর্থনীতি

কভিড মহামারি ও ইউক্রেন সংকটে বিশ্বব্যাপী খাদ্যপণ্য, শিল্পের কাঁচামাল, উৎপাদন উপকরণসহ সব খাতের মূল্য ব্যাপক বেড়েছে। মুদ্রাবিনিময় হার অত্যধিক বৃদ্ধি পেয়েছে। ব্যবসার খরচ বেড়েই চলেছে। শিল্পকারখানা বন্ধ হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। ব্যালান্স অব পেমেন্ট ও রিজার্ভের ওপর নেতিবাচক চাপ পড়ছে। বিনিয়োগ ও ব্যাংকিং খাতের অর্থপ্রবাহে ভারসাম্যহীনতা দেখা দেওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এ দুঃসময়ে গ্যাস ও বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধির প্রভাবে মূল্যস্ফীতির কারণে বহুমাত্রিক নেতিবাচক প্রতিক্রিয়ার উদ্ভব হবে। এতে অর্থনৈতিক উন্নয়ন বিঘ্নিত হবে ও সরকারের জাতীয় কর্মসূচি হুমকির মুখে পড়বে বলে জানিয়েছে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশন-এফবিসিসিআই।

এ প্রসঙ্গে এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বাস্তবতা মেনে নিয়ে জনজীবনের ওপর অর্থনৈতিক প্রভাব পূর্ণাঙ্গভাবে বিশ্লেষণ না করে গ্যাস ও বিদ্যুতের ট্যারিফ বৃদ্ধির প্রস্তাব বিবেচনা করা সমীচীন হবে না। এফবিসিসিআই সব উৎপাদনশীল খাতের সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে গ্যাস ও বিদ্যুৎ খাতে মূল্যবৃদ্ধির কার্যক্রম আপাতত স্থগিত করার দাবি করছে। এফবিসিসিআইর প্রস্তাব কার্যকর হলে সাধারণ মানুষের স্বস্তির পাশাপাশি শিল্প খাতের সক্ষমতা সমুন্নত থাকবে। সার্বিক অর্থনীতিতে গতি সঞ্চার হবে।’

এর আগে প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ এমপি ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্যসচিব ড. আহমদ কায়কাউসকে গতকাল পৃথক তিনটি পত্র দিয়েছে এফবিসিসিআই। ওই পত্রে গ্যাস ও বিদ্যুৎ খাতে মূল্যবৃদ্ধির প্রস্তাব আপাতত স্থগিত রাখার দাবি জানিয়ে এফবিসিসিআই বলেছে, উৎপাদন খরচ ব্যাপকভাবে বেড়ে যাওয়ার পাশাপাশি রপ্তানি খাতে বিশ্বব্যাপী চাহিদা হ্রাসের সঙ্গে সঙ্গে মূল্যবৃদ্ধির কারণে বৈশি^ক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকা প্রায় অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে। সেই সঙ্গে ব্যাপকহারে চাকরিচ্যুতি ও বেকারত্ব বেড়ে যাবে। পত্রে এফবিসিসিআই বলেছে, ইতোমধ্যে ব্যালান্স অব পেমেন্ট ও বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভের ওপর নেতিবাচক চাপ পড়ছে। সঞ্চয়ও কমে গেছে। ব্যবসা পরিচালনার খরচ আরও বেড়ে যাবে, কৃষি, শিল্প, সেবা, রপ্তানি খাতসহ সার্বিকভাবে সাধারণ মানুষের জীবন ও জীবিকা নির্বাহে বাড়তি চাপ সৃষ্টি করবে। এ ছাড়া অর্থনৈতিক উন্নয়নের চলমান ধারা বিঘ্নিত হবে, রূপকল্প-২০৪১, এসডিজি-২০৩০ অর্জন ও এলডিসি গ্র্যাজুয়েশনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় জাতীয় কর্মসূচি বাস্তবায়ন হুমকির মুখে পড়বে। এফবিসিসিআই বলেছে, গ্যাস ও বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধির প্রস্তাব পর্যালোচনা করলে স্পষ্টত প্রতীয়মান হয়, জ্বালানি খাতে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন আইন, ২০০৩-এর ২২, ৩১ ও ৩৪ ধারায় নির্দেশিত আবশ্যকীয় শর্তাবলি ও ব্যবস্থাবলি যথাযথভাবে অনুসরণ করা হচ্ছে না। জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে বিরাজমান দুর্বলতার দায়ভার জাতীয় অর্থনীতি এবং জনগণের জীবন ও জীবিকা নির্বাহের ক্ষেত্রে আরোপিত হলে বর্তমান গণতান্ত্রিক সরকারের সুনাম ও ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হবে। এমন প্রেক্ষাপটে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত করার লক্ষ্যে সুলভ ও নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস সরবরাহ নিশ্চিত করা জরুরি।

এফবিসিসিআই গ্যাস ও বিদ্যুৎ খাতের উন্নয়নে ১২ দফা সুপারিশ তুলে ধরেছে- এক. বর্তমান আপৎকালীন সব খাতে গ্যাসের বিদ্যমান মূল্যহার অপরিবর্তিত রাখা। দুই. দেশের গ্যাস সরবরাহের প্রায় ৭৮ শতাংশ দেশি উৎস থেকে উৎপাদন হয় এবং অবশিষ্ট পরিমাণ আমদানি করা হয়। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে আমদানি পর্যায়ে ভর্তুকি দিয়ে প্রস্তাবিত মূল্য বৃদ্ধি না করা। দেশি উৎস থেকে গ্যাস সরবরাহ বাড়াতে অনশোর ও অফশোরে নিয়মিত কূপ খনন প্রকল্প গ্রহণে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ। তিন. সকল প্রকার অপচয়, অবৈধ সংযোগসহ যাবতীয় দুর্বলতা জরুরি ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় সংস্কারের মাধ্যমে নিরসন। বিদ্যুৎ খাত : দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত করার লক্ষ্যে সুলভ ও নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করা জরুরি। এ প্রেক্ষাপটে এফবিসিসিআইর সুপারিশসমূহ নিম্নরূপ-

চার. বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন আইন, ২০০৩ অনুযায়ী বিদ্যুৎ খাতের পরিচালন দক্ষতা, ন্যূনতম ব্যয়, ভোক্তার স্বার্থ সংরক্ষণ, বিদ্যুৎ উৎপাদন, সঞ্চালন, বিতরণ, সেবা ইত্যাদি ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক মান ও কৌশল অনুসরণ এবং বাণিজ্যিক ভিত্তিতে পরিচালনার লক্ষ্যে সময়াবদ্ধ সংস্কার কার্যক্রম গ্রহণ।

পাঁচ. এনার্জি সিস্টেম উন্নয়ন পরিকল্পনা যথাযথভাবে অনুসরণ করে ক্যাপাসিটি, ডিমান্ড চার্জসহ মূল্য পরিশোধিত অলস বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রগুলো বন্ধ করে দেওয়া যেতে পারে। ক্যাপাসিটি চার্জ বাতিল করে অলস বিদ্যুৎ উৎপাদনকারীকে অর্থ পরিশোধ বন্ধ করা। ছয়. ফার্নেস অয়েলের ওপর মোট কর ৩৪% আরোপিত আছে, কয়লার ওপর ৫% মূসক, গ্যাসের ওপর ডিমান্ড চার্জসহ বিদ্যুৎ বিক্রির ওপর ৬% উৎসে কর ও ৫% উৎসে মূসক আরোপ করা হয়েছে। অন্যদিকে বিপুল হারে অপচয়জনিত ভর্তুকি প্রদান করা হচ্ছে। এ দ্বিমুখী দায়ভার জনগণসহ দেশের উৎপাদনশীল কার্যক্রমের ওপর পড়ছে। এ অবস্থা নিরসনে ভর্তুকিপ্রাপ্ত জ্বালানি খাতের ওপর শুল্ক ও মূসক প্রত্যাহার করা জরুরি। তবে প্রয়োজনে পরিমাণভিত্তিক ন্যূনতম শুল্ক আরোপ করা যেতে পারে।

সাত. বিদ্যুতের দৈনিক গড় ব্যবহারের অতিরিক্ত ৩০% রিজার্ভ বিদ্যুতের সংস্থান রেখে অতিরিক্ত উৎপাদন বন্ধ করে খরচ কমিয়ে আনা যেতে পারে। আট. গ্যাস ও কয়লা ভিত্তিক সুদক্ষ ও সুলভ মূল্যে উৎপাদনকারী বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো চালু রেখে অদক্ষ ও উচ্চমূল্যে বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রগুলো বন্ধ করা যেতে পারে। তবে শুধু পিক আওয়ারে ডিজেল প্লান্ট চলতে পারে।

নয়. বর্তমান আপৎকালীন অগ্রাধিকার ভিত্তিতে শিল্প, কৃষি ও অত্যাবশ্যকীয় সেবা খাতে বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করে অন্যান্য ক্ষেত্রে বিদ্যুৎ সরবরাহ রেশনিং করা। এতে বিদ্যুৎ উৎপাদন খরচ কমে আসবে। সব ক্ষেত্রে কৃচ্ছ্রসাধনের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আহ্বানকে এফবিসিসিআিই স্বাগত ও ধন্যবাদ জানাচ্ছে।

দশ. জ্বালানি তেলের সাম্প্রতিক মূল্যবৃদ্ধির (ক্রমান্বয়ে কমে আসছে) কারণে বিদ্যুতের মূল্য বাড়ানো সমীচীন নয়। সরকার বিদ্যুৎ খাতের তহবিল থেকে আপৎকালীন পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে পারে। সরবরাহমূল্য বিদ্যমান হারে বজায় রেখে বাড়তি ব্যয় সরকারি ভর্তুকির মাধ্যমে সমন্বয় করতে পারে।

এগারো. সর্বাধুনিক প্রযুক্তিসম্পন্ন কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদনের পদক্ষেপ গ্রহণ। কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রের জন্য স্থানীয় কয়লার মজুদ যথাযথভাবে কাজে লাগানোর পদক্ষেপ গ্রহণ। বারো. (ক) নেপালের কাঠমান্ডুতে ২০১৪ সালের ২৭ নভেম্বর সার্ক ফ্রেমওয়ার্ক এগ্রিমেন্ট অন এনার্জি কো-অপারেশন (ইলেকট্রিসিটি) স্বাক্ষরিত হয়। এর উদ্দেশ্য ছিল স্বেচ্ছায় এবং সংশ্লিষ্ট সদস্য রাষ্ট্রগুলোর আইন, বিধি, প্রবিধান ও চুক্তি সাপেক্ষে আন্তসীমান্ত বিদ্যুৎ বাণিজ্য চালু করা (খ) বিদ্যুৎ উৎপাদন, ট্রান্সমিশন, জ্বালানি দক্ষতা, নবায়নযোগ্য জ্বালানি, পরামর্শ পরিষেবা, প্রশিক্ষণ ও উন্নয়ন, ওয়ার্কিং গ্রুপ সম্পর্কিত স্টিয়ারিং কমিটি গঠন এবং ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে গ্রিড সংযোগ স্থাপনের ক্ষেত্রে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতার জন্য ২০১০ সালের পয়লা জানুয়ারিতে ভারত ও বাংলাদেশ সরকারের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে।

ওই পত্রে এফবিসিসিআই আরও বলেছে, সার্ক ফ্রেমওয়ার্ক এগ্রিমেন্ট অব এনার্জি কো-অপারেশন (ইলেকট্রিসিটি) ২০১৪ ও ভারত-বাংলাদেশ সমঝোতা স্মারক ২০১০-এর অধীনে আঞ্চলিক বিদ্যুৎ বাজার থেকে সুলভে বিদ্যুৎ ক্রয়-সরবরাহ ব্যবস্থা জোরদার করা এবং জলবিদ্যুৎ খাতে ইইওঘ-ভিত্তিক প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করা জরুরি।

এফবিসিসিআই বলেছে, প্রধানমন্ত্রীর দিকনির্দেশনা, দূরদর্শী ও বিচক্ষণ পরিকল্পনা এবং আন্তরিক প্রয়াস প্রতিটি অর্থনৈতিক সূচকে আমাদের উন্নয়নকে সুদৃঢ় ও বেগবান করেছে। বাংলাদেশ ইতোমধ্যে বিশ্বের দ্রুততম অগ্রসরমান অর্থনীতি হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশে পদার্পণ করেছে।

প্রধানমন্ত্রীর সুযোগ্য ও বলিষ্ঠ নেতৃত্বে বাংলাদেশ ২০৩০ সালের মধ্যে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জনের পথে এগিয়ে চলেছে। তারই স্বীকৃতিস্বরূপ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ইতোমধ্যে ‘এসডিজি প্রোগ্রেস অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করেছেন। বর্তমান বিশ্ব অর্থনীতির এ সংকটময় পরিস্থিতিতে এ বিশাল অর্জনের জন্য আমরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তাঁর সরকারকে অভিনন্দন ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।

এফবিসিসিআই বলেছে, বর্তমান সরকার টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য (এসডিজি)-৭ অনুযায়ী ভোক্তাস্বার্থ সংরক্ষণ এবং জনগণের জীবন ও জীবিকার প্রয়োজনে সবার জন্য সুলভ, মানসম্মত, নিরবচ্ছিন্ন এবং টেকসই জ্বালানি ও বিদ্যুৎ নিশ্চিত করতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। ইতোমধ্যে দেশে শতভাগ বিদ্যুতায়ন প্রক্রিয়া বাস্তবায়ন হয়েছে। জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতের দুর্বলতা ও অপচয় নিরসন করে নিরবচ্ছিন্ন ও সুলভে বিদ্যুৎ সরবরাহের পাশাপাশি এ খাতের টেকসই উন্নয়নের মাধ্যমে এসডিজি-৭ অর্জন করা সম্ভব হবে বলে আমাদের দৃঢ়বিশ্বাস।

এই বিভাগের আরও খবর
বিচারপতি খুরশীদ আলমকে অপসারণ
বিচারপতি খুরশীদ আলমকে অপসারণ
রাজধানীতে আবাসিক ভবনে অগ্নিকাণ্ড
রাজধানীতে আবাসিক ভবনে অগ্নিকাণ্ড
বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল
জার্মান দূতাবাস অন্য দেশের ভিসা আবেদন গ্রহণ করে না
জার্মান দূতাবাস অন্য দেশের ভিসা আবেদন গ্রহণ করে না
পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো রাস উৎসব
পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো রাস উৎসব
জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর
জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর
রাজশাহীতে ১০ মাসে ২৮ জন এইচআইভি পজিটিভ
রাজশাহীতে ১০ মাসে ২৮ জন এইচআইভি পজিটিভ
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
৬০ শতাংশ মোবাইল ফোন অবৈধভাবে দেশে ঢুকছে
৬০ শতাংশ মোবাইল ফোন অবৈধভাবে দেশে ঢুকছে
গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা
গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা
ফরেনসিক পরীক্ষার নমুনা গেল তুরস্কে
ফরেনসিক পরীক্ষার নমুনা গেল তুরস্কে
গণভোটকে গৌণ না করার আহ্বান জামায়াতের
গণভোটকে গৌণ না করার আহ্বান জামায়াতের
সর্বশেষ খবর
হাজারী গলির ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ
হাজারী গলির ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ

১ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খুনের ১৪ বছর পর যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
খুনের ১৪ বছর পর যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

১৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সুন্দরবনে অস্ত্রসহ ‘দুলাভাই বাহিনী’র সদস্য আটক
সুন্দরবনে অস্ত্রসহ ‘দুলাভাই বাহিনী’র সদস্য আটক

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়াকে বিধ্বস্ত করে সিরিজে এগিয়ে ভারত
অস্ট্রেলিয়াকে বিধ্বস্ত করে সিরিজে এগিয়ে ভারত

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে অপসোনিনের ছাঁটাই শ্রমিকদের অবস্থান কর্মসূচি
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে অপসোনিনের ছাঁটাই শ্রমিকদের অবস্থান কর্মসূচি

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রিয়াদ সিজন ২০২৫: দর্শনার্থীর সংখ্যা ২০ লাখ ছাড়াল!
রিয়াদ সিজন ২০২৫: দর্শনার্থীর সংখ্যা ২০ লাখ ছাড়াল!

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে পরিত্যক্ত কাঠের স্তূপে আগুন
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে পরিত্যক্ত কাঠের স্তূপে আগুন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মহাসড়কের পাশে অচেতন ৫ জন উদ্ধার
গাইবান্ধায় মহাসড়কের পাশে অচেতন ৫ জন উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় দুস্থ রোগী ও শিক্ষার্থীদের মাঝে চেক বিতরণ
মাগুরায় দুস্থ রোগী ও শিক্ষার্থীদের মাঝে চেক বিতরণ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ
২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ

৩৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঝালকাঠিতে ইলেন ভুট্টোর নির্বাচনী গণসংযোগ
ঝালকাঠিতে ইলেন ভুট্টোর নির্বাচনী গণসংযোগ

৪০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভোট যেন না হয় সে ষড়যন্ত্র চলছে : সরোয়ার
ভোট যেন না হয় সে ষড়যন্ত্র চলছে : সরোয়ার

৪১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বুড়িমারীতে সিসা ও উচ্চমূল্যের ওষুধসহ ভারতীয় নাগরিক আটক
বুড়িমারীতে সিসা ও উচ্চমূল্যের ওষুধসহ ভারতীয় নাগরিক আটক

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে ‘পুষ্টি ক্যাম্পেইন মেলা’ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে ‘পুষ্টি ক্যাম্পেইন মেলা’ অনুষ্ঠিত

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বালু মহাল নিয়ে দ্বদ্বের জেরে খুন হন হাকিম: পুলিশ
বালু মহাল নিয়ে দ্বদ্বের জেরে খুন হন হাকিম: পুলিশ

৪৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাল নোট প্রতিরোধে বিজিবির নজরদারি জোরদার
জাল নোট প্রতিরোধে বিজিবির নজরদারি জোরদার

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে সঙ্গীত ও শরীরচর্চা শিক্ষক পদ পুনর্বহালের দাবিতে রাবিতে কর্মসূচি
প্রাথমিকে সঙ্গীত ও শরীরচর্চা শিক্ষক পদ পুনর্বহালের দাবিতে রাবিতে কর্মসূচি

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষক পুনর্বহালের দাবিতে জবিতে বিক্ষোভ
প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষক পুনর্বহালের দাবিতে জবিতে বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘কেজিএফ’ খ্যাত অভিনেতা হরিশ আর নেই
‘কেজিএফ’ খ্যাত অভিনেতা হরিশ আর নেই

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

মোদির দলের সামনে অগ্নিপরীক্ষা
মোদির দলের সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রামগতিতে অভিযানে দু’টি অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
রামগতিতে অভিযানে দু’টি অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে জকসু নির্বাচনের দাবি সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে জকসু নির্বাচনের দাবি সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১০৩৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১০৩৪

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে নিঃশর্ত আত্মসমর্পণে বাধ্য করেছিল ইরান: আরাঘচি
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে নিঃশর্ত আত্মসমর্পণে বাধ্য করেছিল ইরান: আরাঘচি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চকবাজারে র‌্যাবের অভিযানে তিন প্রতিষ্ঠানকে সিলগালা ও জরিমানা
চকবাজারে র‌্যাবের অভিযানে তিন প্রতিষ্ঠানকে সিলগালা ও জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা
তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ
বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ
মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর
একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে
ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে

দেশগ্রাম

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো
আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী
নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম