শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৫ মে, ২০২২

সরকারকে এফবিসিসিআইর চিঠি

এই দুঃসময়ে গ্যাস-বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি, হুমকিতে অর্থনীতি

অর্থনৈতিক প্রভাব বিশ্লেষণ না করে গ্যাস-বিদ্যুতের ট্যারিফ বৃদ্ধির প্রস্তাব সমীচীন নয় : মো. জসিম উদ্দিন
রুহুল আমিন রাসেল
প্রিন্ট ভার্সন
এই দুঃসময়ে গ্যাস-বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি, হুমকিতে অর্থনীতি

কভিড মহামারি ও ইউক্রেন সংকটে বিশ্বব্যাপী খাদ্যপণ্য, শিল্পের কাঁচামাল, উৎপাদন উপকরণসহ সব খাতের মূল্য ব্যাপক বেড়েছে। মুদ্রাবিনিময় হার অত্যধিক বৃদ্ধি পেয়েছে। ব্যবসার খরচ বেড়েই চলেছে। শিল্পকারখানা বন্ধ হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। ব্যালান্স অব পেমেন্ট ও রিজার্ভের ওপর নেতিবাচক চাপ পড়ছে। বিনিয়োগ ও ব্যাংকিং খাতের অর্থপ্রবাহে ভারসাম্যহীনতা দেখা দেওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এ দুঃসময়ে গ্যাস ও বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধির প্রভাবে মূল্যস্ফীতির কারণে বহুমাত্রিক নেতিবাচক প্রতিক্রিয়ার উদ্ভব হবে। এতে অর্থনৈতিক উন্নয়ন বিঘ্নিত হবে ও সরকারের জাতীয় কর্মসূচি হুমকির মুখে পড়বে বলে জানিয়েছে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশন-এফবিসিসিআই।

এ প্রসঙ্গে এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বাস্তবতা মেনে নিয়ে জনজীবনের ওপর অর্থনৈতিক প্রভাব পূর্ণাঙ্গভাবে বিশ্লেষণ না করে গ্যাস ও বিদ্যুতের ট্যারিফ বৃদ্ধির প্রস্তাব বিবেচনা করা সমীচীন হবে না। এফবিসিসিআই সব উৎপাদনশীল খাতের সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে গ্যাস ও বিদ্যুৎ খাতে মূল্যবৃদ্ধির কার্যক্রম আপাতত স্থগিত করার দাবি করছে। এফবিসিসিআইর প্রস্তাব কার্যকর হলে সাধারণ মানুষের স্বস্তির পাশাপাশি শিল্প খাতের সক্ষমতা সমুন্নত থাকবে। সার্বিক অর্থনীতিতে গতি সঞ্চার হবে।’

এর আগে প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ এমপি ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্যসচিব ড. আহমদ কায়কাউসকে গতকাল পৃথক তিনটি পত্র দিয়েছে এফবিসিসিআই। ওই পত্রে গ্যাস ও বিদ্যুৎ খাতে মূল্যবৃদ্ধির প্রস্তাব আপাতত স্থগিত রাখার দাবি জানিয়ে এফবিসিসিআই বলেছে, উৎপাদন খরচ ব্যাপকভাবে বেড়ে যাওয়ার পাশাপাশি রপ্তানি খাতে বিশ্বব্যাপী চাহিদা হ্রাসের সঙ্গে সঙ্গে মূল্যবৃদ্ধির কারণে বৈশি^ক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকা প্রায় অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে। সেই সঙ্গে ব্যাপকহারে চাকরিচ্যুতি ও বেকারত্ব বেড়ে যাবে। পত্রে এফবিসিসিআই বলেছে, ইতোমধ্যে ব্যালান্স অব পেমেন্ট ও বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভের ওপর নেতিবাচক চাপ পড়ছে। সঞ্চয়ও কমে গেছে। ব্যবসা পরিচালনার খরচ আরও বেড়ে যাবে, কৃষি, শিল্প, সেবা, রপ্তানি খাতসহ সার্বিকভাবে সাধারণ মানুষের জীবন ও জীবিকা নির্বাহে বাড়তি চাপ সৃষ্টি করবে। এ ছাড়া অর্থনৈতিক উন্নয়নের চলমান ধারা বিঘ্নিত হবে, রূপকল্প-২০৪১, এসডিজি-২০৩০ অর্জন ও এলডিসি গ্র্যাজুয়েশনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় জাতীয় কর্মসূচি বাস্তবায়ন হুমকির মুখে পড়বে। এফবিসিসিআই বলেছে, গ্যাস ও বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধির প্রস্তাব পর্যালোচনা করলে স্পষ্টত প্রতীয়মান হয়, জ্বালানি খাতে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন আইন, ২০০৩-এর ২২, ৩১ ও ৩৪ ধারায় নির্দেশিত আবশ্যকীয় শর্তাবলি ও ব্যবস্থাবলি যথাযথভাবে অনুসরণ করা হচ্ছে না। জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে বিরাজমান দুর্বলতার দায়ভার জাতীয় অর্থনীতি এবং জনগণের জীবন ও জীবিকা নির্বাহের ক্ষেত্রে আরোপিত হলে বর্তমান গণতান্ত্রিক সরকারের সুনাম ও ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হবে। এমন প্রেক্ষাপটে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত করার লক্ষ্যে সুলভ ও নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস সরবরাহ নিশ্চিত করা জরুরি।

এফবিসিসিআই গ্যাস ও বিদ্যুৎ খাতের উন্নয়নে ১২ দফা সুপারিশ তুলে ধরেছে- এক. বর্তমান আপৎকালীন সব খাতে গ্যাসের বিদ্যমান মূল্যহার অপরিবর্তিত রাখা। দুই. দেশের গ্যাস সরবরাহের প্রায় ৭৮ শতাংশ দেশি উৎস থেকে উৎপাদন হয় এবং অবশিষ্ট পরিমাণ আমদানি করা হয়। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে আমদানি পর্যায়ে ভর্তুকি দিয়ে প্রস্তাবিত মূল্য বৃদ্ধি না করা। দেশি উৎস থেকে গ্যাস সরবরাহ বাড়াতে অনশোর ও অফশোরে নিয়মিত কূপ খনন প্রকল্প গ্রহণে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ। তিন. সকল প্রকার অপচয়, অবৈধ সংযোগসহ যাবতীয় দুর্বলতা জরুরি ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় সংস্কারের মাধ্যমে নিরসন। বিদ্যুৎ খাত : দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত করার লক্ষ্যে সুলভ ও নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করা জরুরি। এ প্রেক্ষাপটে এফবিসিসিআইর সুপারিশসমূহ নিম্নরূপ-

চার. বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন আইন, ২০০৩ অনুযায়ী বিদ্যুৎ খাতের পরিচালন দক্ষতা, ন্যূনতম ব্যয়, ভোক্তার স্বার্থ সংরক্ষণ, বিদ্যুৎ উৎপাদন, সঞ্চালন, বিতরণ, সেবা ইত্যাদি ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক মান ও কৌশল অনুসরণ এবং বাণিজ্যিক ভিত্তিতে পরিচালনার লক্ষ্যে সময়াবদ্ধ সংস্কার কার্যক্রম গ্রহণ।

পাঁচ. এনার্জি সিস্টেম উন্নয়ন পরিকল্পনা যথাযথভাবে অনুসরণ করে ক্যাপাসিটি, ডিমান্ড চার্জসহ মূল্য পরিশোধিত অলস বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রগুলো বন্ধ করে দেওয়া যেতে পারে। ক্যাপাসিটি চার্জ বাতিল করে অলস বিদ্যুৎ উৎপাদনকারীকে অর্থ পরিশোধ বন্ধ করা। ছয়. ফার্নেস অয়েলের ওপর মোট কর ৩৪% আরোপিত আছে, কয়লার ওপর ৫% মূসক, গ্যাসের ওপর ডিমান্ড চার্জসহ বিদ্যুৎ বিক্রির ওপর ৬% উৎসে কর ও ৫% উৎসে মূসক আরোপ করা হয়েছে। অন্যদিকে বিপুল হারে অপচয়জনিত ভর্তুকি প্রদান করা হচ্ছে। এ দ্বিমুখী দায়ভার জনগণসহ দেশের উৎপাদনশীল কার্যক্রমের ওপর পড়ছে। এ অবস্থা নিরসনে ভর্তুকিপ্রাপ্ত জ্বালানি খাতের ওপর শুল্ক ও মূসক প্রত্যাহার করা জরুরি। তবে প্রয়োজনে পরিমাণভিত্তিক ন্যূনতম শুল্ক আরোপ করা যেতে পারে।

সাত. বিদ্যুতের দৈনিক গড় ব্যবহারের অতিরিক্ত ৩০% রিজার্ভ বিদ্যুতের সংস্থান রেখে অতিরিক্ত উৎপাদন বন্ধ করে খরচ কমিয়ে আনা যেতে পারে। আট. গ্যাস ও কয়লা ভিত্তিক সুদক্ষ ও সুলভ মূল্যে উৎপাদনকারী বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো চালু রেখে অদক্ষ ও উচ্চমূল্যে বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রগুলো বন্ধ করা যেতে পারে। তবে শুধু পিক আওয়ারে ডিজেল প্লান্ট চলতে পারে।

নয়. বর্তমান আপৎকালীন অগ্রাধিকার ভিত্তিতে শিল্প, কৃষি ও অত্যাবশ্যকীয় সেবা খাতে বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করে অন্যান্য ক্ষেত্রে বিদ্যুৎ সরবরাহ রেশনিং করা। এতে বিদ্যুৎ উৎপাদন খরচ কমে আসবে। সব ক্ষেত্রে কৃচ্ছ্রসাধনের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আহ্বানকে এফবিসিসিআিই স্বাগত ও ধন্যবাদ জানাচ্ছে।

দশ. জ্বালানি তেলের সাম্প্রতিক মূল্যবৃদ্ধির (ক্রমান্বয়ে কমে আসছে) কারণে বিদ্যুতের মূল্য বাড়ানো সমীচীন নয়। সরকার বিদ্যুৎ খাতের তহবিল থেকে আপৎকালীন পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে পারে। সরবরাহমূল্য বিদ্যমান হারে বজায় রেখে বাড়তি ব্যয় সরকারি ভর্তুকির মাধ্যমে সমন্বয় করতে পারে।

এগারো. সর্বাধুনিক প্রযুক্তিসম্পন্ন কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদনের পদক্ষেপ গ্রহণ। কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রের জন্য স্থানীয় কয়লার মজুদ যথাযথভাবে কাজে লাগানোর পদক্ষেপ গ্রহণ। বারো. (ক) নেপালের কাঠমান্ডুতে ২০১৪ সালের ২৭ নভেম্বর সার্ক ফ্রেমওয়ার্ক এগ্রিমেন্ট অন এনার্জি কো-অপারেশন (ইলেকট্রিসিটি) স্বাক্ষরিত হয়। এর উদ্দেশ্য ছিল স্বেচ্ছায় এবং সংশ্লিষ্ট সদস্য রাষ্ট্রগুলোর আইন, বিধি, প্রবিধান ও চুক্তি সাপেক্ষে আন্তসীমান্ত বিদ্যুৎ বাণিজ্য চালু করা (খ) বিদ্যুৎ উৎপাদন, ট্রান্সমিশন, জ্বালানি দক্ষতা, নবায়নযোগ্য জ্বালানি, পরামর্শ পরিষেবা, প্রশিক্ষণ ও উন্নয়ন, ওয়ার্কিং গ্রুপ সম্পর্কিত স্টিয়ারিং কমিটি গঠন এবং ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে গ্রিড সংযোগ স্থাপনের ক্ষেত্রে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতার জন্য ২০১০ সালের পয়লা জানুয়ারিতে ভারত ও বাংলাদেশ সরকারের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে।

ওই পত্রে এফবিসিসিআই আরও বলেছে, সার্ক ফ্রেমওয়ার্ক এগ্রিমেন্ট অব এনার্জি কো-অপারেশন (ইলেকট্রিসিটি) ২০১৪ ও ভারত-বাংলাদেশ সমঝোতা স্মারক ২০১০-এর অধীনে আঞ্চলিক বিদ্যুৎ বাজার থেকে সুলভে বিদ্যুৎ ক্রয়-সরবরাহ ব্যবস্থা জোরদার করা এবং জলবিদ্যুৎ খাতে ইইওঘ-ভিত্তিক প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করা জরুরি।

এফবিসিসিআই বলেছে, প্রধানমন্ত্রীর দিকনির্দেশনা, দূরদর্শী ও বিচক্ষণ পরিকল্পনা এবং আন্তরিক প্রয়াস প্রতিটি অর্থনৈতিক সূচকে আমাদের উন্নয়নকে সুদৃঢ় ও বেগবান করেছে। বাংলাদেশ ইতোমধ্যে বিশ্বের দ্রুততম অগ্রসরমান অর্থনীতি হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশে পদার্পণ করেছে।

প্রধানমন্ত্রীর সুযোগ্য ও বলিষ্ঠ নেতৃত্বে বাংলাদেশ ২০৩০ সালের মধ্যে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জনের পথে এগিয়ে চলেছে। তারই স্বীকৃতিস্বরূপ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ইতোমধ্যে ‘এসডিজি প্রোগ্রেস অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করেছেন। বর্তমান বিশ্ব অর্থনীতির এ সংকটময় পরিস্থিতিতে এ বিশাল অর্জনের জন্য আমরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তাঁর সরকারকে অভিনন্দন ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।

এফবিসিসিআই বলেছে, বর্তমান সরকার টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য (এসডিজি)-৭ অনুযায়ী ভোক্তাস্বার্থ সংরক্ষণ এবং জনগণের জীবন ও জীবিকার প্রয়োজনে সবার জন্য সুলভ, মানসম্মত, নিরবচ্ছিন্ন এবং টেকসই জ্বালানি ও বিদ্যুৎ নিশ্চিত করতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। ইতোমধ্যে দেশে শতভাগ বিদ্যুতায়ন প্রক্রিয়া বাস্তবায়ন হয়েছে। জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতের দুর্বলতা ও অপচয় নিরসন করে নিরবচ্ছিন্ন ও সুলভে বিদ্যুৎ সরবরাহের পাশাপাশি এ খাতের টেকসই উন্নয়নের মাধ্যমে এসডিজি-৭ অর্জন করা সম্ভব হবে বলে আমাদের দৃঢ়বিশ্বাস।

এই বিভাগের আরও খবর
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
সর্বশেষ খবর
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম