শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৫ মে, ২০২২

সরকারকে এফবিসিসিআইর চিঠি

এই দুঃসময়ে গ্যাস-বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি, হুমকিতে অর্থনীতি

অর্থনৈতিক প্রভাব বিশ্লেষণ না করে গ্যাস-বিদ্যুতের ট্যারিফ বৃদ্ধির প্রস্তাব সমীচীন নয় : মো. জসিম উদ্দিন
রুহুল আমিন রাসেল
প্রিন্ট ভার্সন
এই দুঃসময়ে গ্যাস-বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি, হুমকিতে অর্থনীতি

কভিড মহামারি ও ইউক্রেন সংকটে বিশ্বব্যাপী খাদ্যপণ্য, শিল্পের কাঁচামাল, উৎপাদন উপকরণসহ সব খাতের মূল্য ব্যাপক বেড়েছে। মুদ্রাবিনিময় হার অত্যধিক বৃদ্ধি পেয়েছে। ব্যবসার খরচ বেড়েই চলেছে। শিল্পকারখানা বন্ধ হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। ব্যালান্স অব পেমেন্ট ও রিজার্ভের ওপর নেতিবাচক চাপ পড়ছে। বিনিয়োগ ও ব্যাংকিং খাতের অর্থপ্রবাহে ভারসাম্যহীনতা দেখা দেওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এ দুঃসময়ে গ্যাস ও বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধির প্রভাবে মূল্যস্ফীতির কারণে বহুমাত্রিক নেতিবাচক প্রতিক্রিয়ার উদ্ভব হবে। এতে অর্থনৈতিক উন্নয়ন বিঘ্নিত হবে ও সরকারের জাতীয় কর্মসূচি হুমকির মুখে পড়বে বলে জানিয়েছে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশন-এফবিসিসিআই।

এ প্রসঙ্গে এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বাস্তবতা মেনে নিয়ে জনজীবনের ওপর অর্থনৈতিক প্রভাব পূর্ণাঙ্গভাবে বিশ্লেষণ না করে গ্যাস ও বিদ্যুতের ট্যারিফ বৃদ্ধির প্রস্তাব বিবেচনা করা সমীচীন হবে না। এফবিসিসিআই সব উৎপাদনশীল খাতের সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে গ্যাস ও বিদ্যুৎ খাতে মূল্যবৃদ্ধির কার্যক্রম আপাতত স্থগিত করার দাবি করছে। এফবিসিসিআইর প্রস্তাব কার্যকর হলে সাধারণ মানুষের স্বস্তির পাশাপাশি শিল্প খাতের সক্ষমতা সমুন্নত থাকবে। সার্বিক অর্থনীতিতে গতি সঞ্চার হবে।’

এর আগে প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ এমপি ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্যসচিব ড. আহমদ কায়কাউসকে গতকাল পৃথক তিনটি পত্র দিয়েছে এফবিসিসিআই। ওই পত্রে গ্যাস ও বিদ্যুৎ খাতে মূল্যবৃদ্ধির প্রস্তাব আপাতত স্থগিত রাখার দাবি জানিয়ে এফবিসিসিআই বলেছে, উৎপাদন খরচ ব্যাপকভাবে বেড়ে যাওয়ার পাশাপাশি রপ্তানি খাতে বিশ্বব্যাপী চাহিদা হ্রাসের সঙ্গে সঙ্গে মূল্যবৃদ্ধির কারণে বৈশি^ক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকা প্রায় অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে। সেই সঙ্গে ব্যাপকহারে চাকরিচ্যুতি ও বেকারত্ব বেড়ে যাবে। পত্রে এফবিসিসিআই বলেছে, ইতোমধ্যে ব্যালান্স অব পেমেন্ট ও বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভের ওপর নেতিবাচক চাপ পড়ছে। সঞ্চয়ও কমে গেছে। ব্যবসা পরিচালনার খরচ আরও বেড়ে যাবে, কৃষি, শিল্প, সেবা, রপ্তানি খাতসহ সার্বিকভাবে সাধারণ মানুষের জীবন ও জীবিকা নির্বাহে বাড়তি চাপ সৃষ্টি করবে। এ ছাড়া অর্থনৈতিক উন্নয়নের চলমান ধারা বিঘ্নিত হবে, রূপকল্প-২০৪১, এসডিজি-২০৩০ অর্জন ও এলডিসি গ্র্যাজুয়েশনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় জাতীয় কর্মসূচি বাস্তবায়ন হুমকির মুখে পড়বে। এফবিসিসিআই বলেছে, গ্যাস ও বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধির প্রস্তাব পর্যালোচনা করলে স্পষ্টত প্রতীয়মান হয়, জ্বালানি খাতে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন আইন, ২০০৩-এর ২২, ৩১ ও ৩৪ ধারায় নির্দেশিত আবশ্যকীয় শর্তাবলি ও ব্যবস্থাবলি যথাযথভাবে অনুসরণ করা হচ্ছে না। জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে বিরাজমান দুর্বলতার দায়ভার জাতীয় অর্থনীতি এবং জনগণের জীবন ও জীবিকা নির্বাহের ক্ষেত্রে আরোপিত হলে বর্তমান গণতান্ত্রিক সরকারের সুনাম ও ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হবে। এমন প্রেক্ষাপটে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত করার লক্ষ্যে সুলভ ও নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস সরবরাহ নিশ্চিত করা জরুরি।

এফবিসিসিআই গ্যাস ও বিদ্যুৎ খাতের উন্নয়নে ১২ দফা সুপারিশ তুলে ধরেছে- এক. বর্তমান আপৎকালীন সব খাতে গ্যাসের বিদ্যমান মূল্যহার অপরিবর্তিত রাখা। দুই. দেশের গ্যাস সরবরাহের প্রায় ৭৮ শতাংশ দেশি উৎস থেকে উৎপাদন হয় এবং অবশিষ্ট পরিমাণ আমদানি করা হয়। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে আমদানি পর্যায়ে ভর্তুকি দিয়ে প্রস্তাবিত মূল্য বৃদ্ধি না করা। দেশি উৎস থেকে গ্যাস সরবরাহ বাড়াতে অনশোর ও অফশোরে নিয়মিত কূপ খনন প্রকল্প গ্রহণে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ। তিন. সকল প্রকার অপচয়, অবৈধ সংযোগসহ যাবতীয় দুর্বলতা জরুরি ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় সংস্কারের মাধ্যমে নিরসন। বিদ্যুৎ খাত : দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত করার লক্ষ্যে সুলভ ও নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করা জরুরি। এ প্রেক্ষাপটে এফবিসিসিআইর সুপারিশসমূহ নিম্নরূপ-

চার. বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন আইন, ২০০৩ অনুযায়ী বিদ্যুৎ খাতের পরিচালন দক্ষতা, ন্যূনতম ব্যয়, ভোক্তার স্বার্থ সংরক্ষণ, বিদ্যুৎ উৎপাদন, সঞ্চালন, বিতরণ, সেবা ইত্যাদি ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক মান ও কৌশল অনুসরণ এবং বাণিজ্যিক ভিত্তিতে পরিচালনার লক্ষ্যে সময়াবদ্ধ সংস্কার কার্যক্রম গ্রহণ।

পাঁচ. এনার্জি সিস্টেম উন্নয়ন পরিকল্পনা যথাযথভাবে অনুসরণ করে ক্যাপাসিটি, ডিমান্ড চার্জসহ মূল্য পরিশোধিত অলস বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রগুলো বন্ধ করে দেওয়া যেতে পারে। ক্যাপাসিটি চার্জ বাতিল করে অলস বিদ্যুৎ উৎপাদনকারীকে অর্থ পরিশোধ বন্ধ করা। ছয়. ফার্নেস অয়েলের ওপর মোট কর ৩৪% আরোপিত আছে, কয়লার ওপর ৫% মূসক, গ্যাসের ওপর ডিমান্ড চার্জসহ বিদ্যুৎ বিক্রির ওপর ৬% উৎসে কর ও ৫% উৎসে মূসক আরোপ করা হয়েছে। অন্যদিকে বিপুল হারে অপচয়জনিত ভর্তুকি প্রদান করা হচ্ছে। এ দ্বিমুখী দায়ভার জনগণসহ দেশের উৎপাদনশীল কার্যক্রমের ওপর পড়ছে। এ অবস্থা নিরসনে ভর্তুকিপ্রাপ্ত জ্বালানি খাতের ওপর শুল্ক ও মূসক প্রত্যাহার করা জরুরি। তবে প্রয়োজনে পরিমাণভিত্তিক ন্যূনতম শুল্ক আরোপ করা যেতে পারে।

সাত. বিদ্যুতের দৈনিক গড় ব্যবহারের অতিরিক্ত ৩০% রিজার্ভ বিদ্যুতের সংস্থান রেখে অতিরিক্ত উৎপাদন বন্ধ করে খরচ কমিয়ে আনা যেতে পারে। আট. গ্যাস ও কয়লা ভিত্তিক সুদক্ষ ও সুলভ মূল্যে উৎপাদনকারী বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো চালু রেখে অদক্ষ ও উচ্চমূল্যে বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রগুলো বন্ধ করা যেতে পারে। তবে শুধু পিক আওয়ারে ডিজেল প্লান্ট চলতে পারে।

নয়. বর্তমান আপৎকালীন অগ্রাধিকার ভিত্তিতে শিল্প, কৃষি ও অত্যাবশ্যকীয় সেবা খাতে বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করে অন্যান্য ক্ষেত্রে বিদ্যুৎ সরবরাহ রেশনিং করা। এতে বিদ্যুৎ উৎপাদন খরচ কমে আসবে। সব ক্ষেত্রে কৃচ্ছ্রসাধনের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আহ্বানকে এফবিসিসিআিই স্বাগত ও ধন্যবাদ জানাচ্ছে।

দশ. জ্বালানি তেলের সাম্প্রতিক মূল্যবৃদ্ধির (ক্রমান্বয়ে কমে আসছে) কারণে বিদ্যুতের মূল্য বাড়ানো সমীচীন নয়। সরকার বিদ্যুৎ খাতের তহবিল থেকে আপৎকালীন পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে পারে। সরবরাহমূল্য বিদ্যমান হারে বজায় রেখে বাড়তি ব্যয় সরকারি ভর্তুকির মাধ্যমে সমন্বয় করতে পারে।

এগারো. সর্বাধুনিক প্রযুক্তিসম্পন্ন কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদনের পদক্ষেপ গ্রহণ। কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রের জন্য স্থানীয় কয়লার মজুদ যথাযথভাবে কাজে লাগানোর পদক্ষেপ গ্রহণ। বারো. (ক) নেপালের কাঠমান্ডুতে ২০১৪ সালের ২৭ নভেম্বর সার্ক ফ্রেমওয়ার্ক এগ্রিমেন্ট অন এনার্জি কো-অপারেশন (ইলেকট্রিসিটি) স্বাক্ষরিত হয়। এর উদ্দেশ্য ছিল স্বেচ্ছায় এবং সংশ্লিষ্ট সদস্য রাষ্ট্রগুলোর আইন, বিধি, প্রবিধান ও চুক্তি সাপেক্ষে আন্তসীমান্ত বিদ্যুৎ বাণিজ্য চালু করা (খ) বিদ্যুৎ উৎপাদন, ট্রান্সমিশন, জ্বালানি দক্ষতা, নবায়নযোগ্য জ্বালানি, পরামর্শ পরিষেবা, প্রশিক্ষণ ও উন্নয়ন, ওয়ার্কিং গ্রুপ সম্পর্কিত স্টিয়ারিং কমিটি গঠন এবং ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে গ্রিড সংযোগ স্থাপনের ক্ষেত্রে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতার জন্য ২০১০ সালের পয়লা জানুয়ারিতে ভারত ও বাংলাদেশ সরকারের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে।

ওই পত্রে এফবিসিসিআই আরও বলেছে, সার্ক ফ্রেমওয়ার্ক এগ্রিমেন্ট অব এনার্জি কো-অপারেশন (ইলেকট্রিসিটি) ২০১৪ ও ভারত-বাংলাদেশ সমঝোতা স্মারক ২০১০-এর অধীনে আঞ্চলিক বিদ্যুৎ বাজার থেকে সুলভে বিদ্যুৎ ক্রয়-সরবরাহ ব্যবস্থা জোরদার করা এবং জলবিদ্যুৎ খাতে ইইওঘ-ভিত্তিক প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করা জরুরি।

এফবিসিসিআই বলেছে, প্রধানমন্ত্রীর দিকনির্দেশনা, দূরদর্শী ও বিচক্ষণ পরিকল্পনা এবং আন্তরিক প্রয়াস প্রতিটি অর্থনৈতিক সূচকে আমাদের উন্নয়নকে সুদৃঢ় ও বেগবান করেছে। বাংলাদেশ ইতোমধ্যে বিশ্বের দ্রুততম অগ্রসরমান অর্থনীতি হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশে পদার্পণ করেছে।

প্রধানমন্ত্রীর সুযোগ্য ও বলিষ্ঠ নেতৃত্বে বাংলাদেশ ২০৩০ সালের মধ্যে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জনের পথে এগিয়ে চলেছে। তারই স্বীকৃতিস্বরূপ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ইতোমধ্যে ‘এসডিজি প্রোগ্রেস অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করেছেন। বর্তমান বিশ্ব অর্থনীতির এ সংকটময় পরিস্থিতিতে এ বিশাল অর্জনের জন্য আমরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তাঁর সরকারকে অভিনন্দন ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।

এফবিসিসিআই বলেছে, বর্তমান সরকার টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য (এসডিজি)-৭ অনুযায়ী ভোক্তাস্বার্থ সংরক্ষণ এবং জনগণের জীবন ও জীবিকার প্রয়োজনে সবার জন্য সুলভ, মানসম্মত, নিরবচ্ছিন্ন এবং টেকসই জ্বালানি ও বিদ্যুৎ নিশ্চিত করতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। ইতোমধ্যে দেশে শতভাগ বিদ্যুতায়ন প্রক্রিয়া বাস্তবায়ন হয়েছে। জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতের দুর্বলতা ও অপচয় নিরসন করে নিরবচ্ছিন্ন ও সুলভে বিদ্যুৎ সরবরাহের পাশাপাশি এ খাতের টেকসই উন্নয়নের মাধ্যমে এসডিজি-৭ অর্জন করা সম্ভব হবে বলে আমাদের দৃঢ়বিশ্বাস।

এই বিভাগের আরও খবর
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

১৮ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫
মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই
ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান
নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার
নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার

৩১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব
ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব

৩৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত
নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৫৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ
সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন
বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?
‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার
টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ
চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা