শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০২২ আপডেট:

নৌপথ পুনরুদ্ধারে ধীরগতি

১০ বছরে সচল দ্বিগুণ নৌপথ, পণ্য পরিবহন বেড়েছে চার গুণ
শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
নৌপথ পুনরুদ্ধারে ধীরগতি

এক টন পণ্য প্রতি কিলোমিটার পরিবহনে যেখানে সড়কপথে ব্যয় হয় সাড়ে চার টাকা, রেলপথে আড়াই টাকা, সেখানে নৌপথে খরচ হয় মাত্র ৯৯ পয়সা। পরিবহন খরচ বেঁচে যাওয়ায় কমে আসে পণ্যের দাম। সাশ্রয়ী, নিরাপদ ও পরিবেশবান্ধব হওয়ায় বিশ্বের উন্নত দেশগুলো ঝুঁকছে নৌপথ উন্নয়নে।

এতেই ১০ বছরের ব্যবধানে নৌপথে পণ্য পরিবহন বেড়েছে চারগুণ। বর্তমান সরকার নির্বাচনী ইশতেহারেও ১০ হাজার কিলোমিটার নৌপথ চালুর ঘোষণা দেয়। নেওয়া হয় নদী উদ্ধার ও খননে বড় বড় প্রকল্প। তবে সারা বছর ড্রেজিং চললেও সেই হারে বাড়েনি নৌপথ। গত ১০ বছরে নৌপথ বেড়েছে মাত্র ১ হাজার ৮০০ কিলোমিটার। শুষ্ক মৌসুমে ৫ হাজার কিলোমিটার নৌপথ সচল থাকছে।

এদিকে একদিকে চলছে ড্রেজিং, অন্যদিকে নতুন নতুন নৌরুটে পলি জমে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে যান চলাচল। বর্তমানে বর্ষা যেতেই সিরাজগঞ্জের  বেলকুচি, চৌহালী ও এনায়েতপুরে যমুনা নদীতে জেগে উঠেছে অসংখ্য ডুবোচর। ক্ষীণ হয়ে এসেছে নদী। প্রায়ই ডুবোচরে আটকে যাচ্ছে পণ্যবাহী জাহাজ-কার্গো। নাব্য হ্রাস পাওয়ায় বর্ষায় সাত কিলোমিটার প্রস্থের যমুনার এপাড়-ওপাড়ের দূরত্ব এখন দুই কিলোমিটার। নদীর বুকজুড়ে শোভা পাচ্ছে বোরো ধান, ভুট্টা, খেসারি, কালাই ও চিনাবাদামসহ বিভিন্ন ফসল। নতুন নতুন চর ওঠার কারণে চৌহালী থেকে এনায়েতপুর নৌকাঘাট হয়ে বেলকুচি উপজেলা ও জেলা সদরে যাতায়াতে শ্যালো নৌকায় এক ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে এখন লাগছে আড়াই ঘণ্টার বেশি। সারা বছর ড্রেজিং চললেও নাব্য সংকটের কারণে গত ২৭ জুন পদ্মায় মাঝিকান্দি-শিমুলিয়া নৌরুটে অনির্দিষ্টকালের জন্য ফেরি চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। নাব্য সংকটের কারণে প্রতি বছর বন্যাতেও ফসল ও জানমালের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হচ্ছে। নাব্য সংকটে বর্তমানে বন্ধ আছে দাউদকান্দি-সোনামুড়া নৌরুট। এ ছাড়া নারায়ণগঞ্জ-চট্টগ্রাম, কালীগঞ্জ হয়ে চাঁদপুর-বরিশাল, বরিশাল-পটুয়াখালী-গলাচিপা-পায়রা বন্দর, বরিশাল-পায়রা বন্দর (দুর্গাপাশা-চরকাজল হয়ে), বরিশাল-খুলনা (এমজি ক্যানেল হয়ে), মোংলা-আংটিহারা-রায়মঙ্গল, খুলনা-নোয়াপাড়া, ঢাকা-রামচর-মাদারীপুর, ঢাকা-নন্দিরবাজার-হুলারহাট, দপদপিয়া হয়ে বরিশাল-পটুয়াখালী, দুর্গাপাশা হয়ে বরিশাল-লালমোহন-ভোলা, বরিশাল-ঝালকাঠি-পাথরঘাটা, পটুয়াখালী-আমতলী, চাঁদপুরের হরিদা-আলুবাজার, নারায়ণগঞ্জ-মতলব, চাঁদপুর-মাওয়া-আরিচা নৌপথসহ দুই ডজনের বেশি গুরুত্বপূর্ণ নৌপথে যান চলাচল বিঘিœত হচ্ছে। এসব রুটের বিভিন্ন স্থানে গভীরতা কমে যাওয়ায় জোয়ারের সময় বিআইডব্লিউটিএর পাইলট নিয়ে সতর্কতার সঙ্গে চলাচলের অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)। কিছু নৌরুটে শুধু দিনের বেলায় চলাচল করতে বলা হয়েছে। এদিকে জোয়ারের জন্য অপেক্ষা করতে গিয়ে এসব নৌরুটে অতিরিক্ত সময় লাগছে ১২ ঘণ্টার মতো। বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) তথ্য অনুযায়ী, ১৯৬৭ সাল থেকে ৪০ বছরে দেশের ১৮ হাজার কিলোমিটার নৌপথ হারিয়ে গেছে। প্রতিষ্ঠানটির প্রধান প্রকৌশলী (ড্রেজিং) রকিবুল ইসলাম তালুকদার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ২০১০ সালের আগে নৌপথ ৩ হাজার ২০০ কিলোমিটারে চলে এসেছিল। এখন শুষ্ক মৌসুমে ৫ হাজার কিলোমিটার নৌপথ সচল থাকছে। এটা গত ১০ বছরের অর্জন। খননের পাশাপাশি মেইনটেনেন্স করায় সময় লাগছে। ২০৩০ সালের মধ্যে ১০ হাজার কিলোমিটার নৌপথ সচল হবে।

পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়, বিআইডব্লিউটিএ, নদ-নদী সংরক্ষণ বিষয়ক টাক্সফোর্সের তথ্যানুযায়ী, সারা দেশের ৪ শতাধিক নদ-নদীতে বছরে প্রায় ৩ কোটি টন পলি জমে। এসব পলি সরিয়ে নদীর প্রবাহ ফেরাতে প্রয়োজন ৮ লাখ টন ক্ষমতাসম্পন্ন ২০০টি ড্রেজার। ১৯৬২-৬৭ পর্যন্ত নেডকোর সমীক্ষা অনুযায়ী বাংলাদেশে নদীপথের মোট দৈর্ঘ্য ছিল ২৪ হাজার ১৪০ কিলোমিটার। ১৯৮৭-৮৮ সালের সর্বশেষ জরিপে বর্ষাকালে বাংলাদেশে নদীপথের দৈর্ঘ্য দাঁড়ায় মাত্র ৬ হাজার কিলোমিটার এবং শুষ্ক মৌসুমে ৩ হাজার ৮২৪ কিলোমিটারে। এর পর অর্থাভাবে দীর্ঘদিন নৌপথের জরিপ হয়নি। সম্প্রতি নদ-নদীর পরিস্থিতি জরিপে কিছু প্রকল্প হাতে নিয়েছে বিআইডব্লিউটিএ ও জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন। নিরাপদ নৌপথ বাস্তবায়ন আন্দোলনের সদস্য সচিব ও নদী গবেষক আমিনুর রসুল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দূষণ-দখল ছাড়াও নিয়মিত নদী খনন ও রক্ষণাবেক্ষণ না করা, সড়কপথকে গুরুত্ব দেওয়া, নৌপথ উন্নয়নে পর্যাপ্ত বাজেট না রাখায় প্রতি বছর কমেছে নৌপথ। চলতি অর্থবছরে জাতীয় বাজেটে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে ৭ হাজার ২২৪ কোটি টাকা। অথচ সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় বরাদ্দ পেয়েছে ৩৬ হাজার ৬৪৮ কোটি টাকা আর রেলপথ মন্ত্রণালয়ের জন্য বরাদ্দ হয়েছে ১৮ হাজার ৮৫২ কোটি টাকা। এ ছাড়া বিআইডব্লিউটিএ, পাউবো, বিএডিসি, বন্দর কর্তৃপক্ষের সমন্বয়হীন ড্রেজিংয়ের কারণেও পরিকল্পিত ড্রেজিং হচ্ছে না। ড্রেজিংয়ের বালু আবার নদীতেই ফেলা হচ্ছে। এভাবে চললে নদী সচল হবে কীভাবে? এ জন্য একটি আমব্রেলা প্রতিষ্ঠান দরকার ছিল। এদিকে বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদন বলছে, বাংলাদেশে সড়কের পরিবর্তে নৌপথে পণ্য ও যাত্রী পরিবহন করলে বাঁচবে ৫৮.৫ লিটার ডিজেল। পাশাপাশি ১ লাখ ৫৫ হাজার টন কম কার্বন ডাই-অক্সাইড নির্গমন হবে। এ ছাড়া পণ্য পরিবহন ব্যয় এক-পঞ্চমাংশে নেমে আসবে। এসব বিবেচনায় বর্তমান সরকার ক্ষমতায় এসেই সারা দেশের নদী উদ্ধারে পদক্ষেপ নেয়। ঢাকার চার নদী উদ্ধারসহ ১০ হাজার কিলোমিটার নৌপথ খননে নেওয়া হয় বড় বড় প্রকল্প। এ ছাড়া গত জুলাইয়ে নৌ করিডরের সক্ষমতা বাড়াতে ৩ হাজার ৩৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে নতুন করে শুরু হয়েছে ‘বাংলাদেশ আঞ্চলিক অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন প্রকল্প-১’ এর কাজ। এর আওতায় ৯০০ কিলোমিটার নৌপথে করা হচ্ছে পারফরম্যান্স বেজড কন্ট্রাক্ট ড্রেজিং। নির্মিত হবে ল্যান্ডিং স্টেশন, ঘূর্ণিঝড় আশ্রয় কেন্দ্র, যাত্রী ও কার্গো টার্মিনালসহ নানা অবকাঠামো। তবে সরকারের মেয়াদ শেষ পর্যায়ে এলেও লক্ষ্যমাত্রার অর্ধেক নৌপথও চালু হয়নি। কাজের ধীরগতি সম্পর্কে জানতে চাইলে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) চেয়্যারম্যান কমডোর গোলাম সাদেক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, নৌপথগুলো উদ্ধারে আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। এরই মধ্যে অনেকগুলো নদী খনন করে নাব্য করতে পেরেছি। মূলত নাব্য সংকট হয় শুষ্ক মৌসুমে। আমাদের সক্ষমতা বেড়েছে। বিআইডব্লিউটিএর বহরে এখন ৪৫টি ড্রেজার আছে। পানি উন্নয়ন বোর্ডে আরও ৩০টির মতো ড্রেজার আছে।

রিভার অ্যান্ড ডেল্টা রিসার্স সেন্টারের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ এজাজ বলেন, ভৌগলিক অবস্থানের কারণে প্রতি বছর উজান থেকে দেশের নদীগুলোতে ১.২ বিলিয়ন টন পলি ভেসে আসে, যা বিশ্বের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। পরিকল্পিতভাবে নিয়মিত ড্রেজিং না করায় নৌপথগুলো সংকুচিত হয়ে যাচ্ছে।

 অথচ, নৌপথে পরিবহন খরচ সড়কের চেয়ে অনেক কম। নৌপথে কন্টেইনার পরিবহন চালু ও পণ্য পরিবহন বাড়াতে পারলে তা বাণিজ্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখত।

এই বিভাগের আরও খবর
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
সর্বশেষ খবর
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা