শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০২২ আপডেট:

নৌপথ পুনরুদ্ধারে ধীরগতি

১০ বছরে সচল দ্বিগুণ নৌপথ, পণ্য পরিবহন বেড়েছে চার গুণ
শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
নৌপথ পুনরুদ্ধারে ধীরগতি

এক টন পণ্য প্রতি কিলোমিটার পরিবহনে যেখানে সড়কপথে ব্যয় হয় সাড়ে চার টাকা, রেলপথে আড়াই টাকা, সেখানে নৌপথে খরচ হয় মাত্র ৯৯ পয়সা। পরিবহন খরচ বেঁচে যাওয়ায় কমে আসে পণ্যের দাম। সাশ্রয়ী, নিরাপদ ও পরিবেশবান্ধব হওয়ায় বিশ্বের উন্নত দেশগুলো ঝুঁকছে নৌপথ উন্নয়নে।

এতেই ১০ বছরের ব্যবধানে নৌপথে পণ্য পরিবহন বেড়েছে চারগুণ। বর্তমান সরকার নির্বাচনী ইশতেহারেও ১০ হাজার কিলোমিটার নৌপথ চালুর ঘোষণা দেয়। নেওয়া হয় নদী উদ্ধার ও খননে বড় বড় প্রকল্প। তবে সারা বছর ড্রেজিং চললেও সেই হারে বাড়েনি নৌপথ। গত ১০ বছরে নৌপথ বেড়েছে মাত্র ১ হাজার ৮০০ কিলোমিটার। শুষ্ক মৌসুমে ৫ হাজার কিলোমিটার নৌপথ সচল থাকছে।

এদিকে একদিকে চলছে ড্রেজিং, অন্যদিকে নতুন নতুন নৌরুটে পলি জমে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে যান চলাচল। বর্তমানে বর্ষা যেতেই সিরাজগঞ্জের  বেলকুচি, চৌহালী ও এনায়েতপুরে যমুনা নদীতে জেগে উঠেছে অসংখ্য ডুবোচর। ক্ষীণ হয়ে এসেছে নদী। প্রায়ই ডুবোচরে আটকে যাচ্ছে পণ্যবাহী জাহাজ-কার্গো। নাব্য হ্রাস পাওয়ায় বর্ষায় সাত কিলোমিটার প্রস্থের যমুনার এপাড়-ওপাড়ের দূরত্ব এখন দুই কিলোমিটার। নদীর বুকজুড়ে শোভা পাচ্ছে বোরো ধান, ভুট্টা, খেসারি, কালাই ও চিনাবাদামসহ বিভিন্ন ফসল। নতুন নতুন চর ওঠার কারণে চৌহালী থেকে এনায়েতপুর নৌকাঘাট হয়ে বেলকুচি উপজেলা ও জেলা সদরে যাতায়াতে শ্যালো নৌকায় এক ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে এখন লাগছে আড়াই ঘণ্টার বেশি। সারা বছর ড্রেজিং চললেও নাব্য সংকটের কারণে গত ২৭ জুন পদ্মায় মাঝিকান্দি-শিমুলিয়া নৌরুটে অনির্দিষ্টকালের জন্য ফেরি চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। নাব্য সংকটের কারণে প্রতি বছর বন্যাতেও ফসল ও জানমালের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হচ্ছে। নাব্য সংকটে বর্তমানে বন্ধ আছে দাউদকান্দি-সোনামুড়া নৌরুট। এ ছাড়া নারায়ণগঞ্জ-চট্টগ্রাম, কালীগঞ্জ হয়ে চাঁদপুর-বরিশাল, বরিশাল-পটুয়াখালী-গলাচিপা-পায়রা বন্দর, বরিশাল-পায়রা বন্দর (দুর্গাপাশা-চরকাজল হয়ে), বরিশাল-খুলনা (এমজি ক্যানেল হয়ে), মোংলা-আংটিহারা-রায়মঙ্গল, খুলনা-নোয়াপাড়া, ঢাকা-রামচর-মাদারীপুর, ঢাকা-নন্দিরবাজার-হুলারহাট, দপদপিয়া হয়ে বরিশাল-পটুয়াখালী, দুর্গাপাশা হয়ে বরিশাল-লালমোহন-ভোলা, বরিশাল-ঝালকাঠি-পাথরঘাটা, পটুয়াখালী-আমতলী, চাঁদপুরের হরিদা-আলুবাজার, নারায়ণগঞ্জ-মতলব, চাঁদপুর-মাওয়া-আরিচা নৌপথসহ দুই ডজনের বেশি গুরুত্বপূর্ণ নৌপথে যান চলাচল বিঘিœত হচ্ছে। এসব রুটের বিভিন্ন স্থানে গভীরতা কমে যাওয়ায় জোয়ারের সময় বিআইডব্লিউটিএর পাইলট নিয়ে সতর্কতার সঙ্গে চলাচলের অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)। কিছু নৌরুটে শুধু দিনের বেলায় চলাচল করতে বলা হয়েছে। এদিকে জোয়ারের জন্য অপেক্ষা করতে গিয়ে এসব নৌরুটে অতিরিক্ত সময় লাগছে ১২ ঘণ্টার মতো। বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) তথ্য অনুযায়ী, ১৯৬৭ সাল থেকে ৪০ বছরে দেশের ১৮ হাজার কিলোমিটার নৌপথ হারিয়ে গেছে। প্রতিষ্ঠানটির প্রধান প্রকৌশলী (ড্রেজিং) রকিবুল ইসলাম তালুকদার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ২০১০ সালের আগে নৌপথ ৩ হাজার ২০০ কিলোমিটারে চলে এসেছিল। এখন শুষ্ক মৌসুমে ৫ হাজার কিলোমিটার নৌপথ সচল থাকছে। এটা গত ১০ বছরের অর্জন। খননের পাশাপাশি মেইনটেনেন্স করায় সময় লাগছে। ২০৩০ সালের মধ্যে ১০ হাজার কিলোমিটার নৌপথ সচল হবে।

পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়, বিআইডব্লিউটিএ, নদ-নদী সংরক্ষণ বিষয়ক টাক্সফোর্সের তথ্যানুযায়ী, সারা দেশের ৪ শতাধিক নদ-নদীতে বছরে প্রায় ৩ কোটি টন পলি জমে। এসব পলি সরিয়ে নদীর প্রবাহ ফেরাতে প্রয়োজন ৮ লাখ টন ক্ষমতাসম্পন্ন ২০০টি ড্রেজার। ১৯৬২-৬৭ পর্যন্ত নেডকোর সমীক্ষা অনুযায়ী বাংলাদেশে নদীপথের মোট দৈর্ঘ্য ছিল ২৪ হাজার ১৪০ কিলোমিটার। ১৯৮৭-৮৮ সালের সর্বশেষ জরিপে বর্ষাকালে বাংলাদেশে নদীপথের দৈর্ঘ্য দাঁড়ায় মাত্র ৬ হাজার কিলোমিটার এবং শুষ্ক মৌসুমে ৩ হাজার ৮২৪ কিলোমিটারে। এর পর অর্থাভাবে দীর্ঘদিন নৌপথের জরিপ হয়নি। সম্প্রতি নদ-নদীর পরিস্থিতি জরিপে কিছু প্রকল্প হাতে নিয়েছে বিআইডব্লিউটিএ ও জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন। নিরাপদ নৌপথ বাস্তবায়ন আন্দোলনের সদস্য সচিব ও নদী গবেষক আমিনুর রসুল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দূষণ-দখল ছাড়াও নিয়মিত নদী খনন ও রক্ষণাবেক্ষণ না করা, সড়কপথকে গুরুত্ব দেওয়া, নৌপথ উন্নয়নে পর্যাপ্ত বাজেট না রাখায় প্রতি বছর কমেছে নৌপথ। চলতি অর্থবছরে জাতীয় বাজেটে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে ৭ হাজার ২২৪ কোটি টাকা। অথচ সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় বরাদ্দ পেয়েছে ৩৬ হাজার ৬৪৮ কোটি টাকা আর রেলপথ মন্ত্রণালয়ের জন্য বরাদ্দ হয়েছে ১৮ হাজার ৮৫২ কোটি টাকা। এ ছাড়া বিআইডব্লিউটিএ, পাউবো, বিএডিসি, বন্দর কর্তৃপক্ষের সমন্বয়হীন ড্রেজিংয়ের কারণেও পরিকল্পিত ড্রেজিং হচ্ছে না। ড্রেজিংয়ের বালু আবার নদীতেই ফেলা হচ্ছে। এভাবে চললে নদী সচল হবে কীভাবে? এ জন্য একটি আমব্রেলা প্রতিষ্ঠান দরকার ছিল। এদিকে বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদন বলছে, বাংলাদেশে সড়কের পরিবর্তে নৌপথে পণ্য ও যাত্রী পরিবহন করলে বাঁচবে ৫৮.৫ লিটার ডিজেল। পাশাপাশি ১ লাখ ৫৫ হাজার টন কম কার্বন ডাই-অক্সাইড নির্গমন হবে। এ ছাড়া পণ্য পরিবহন ব্যয় এক-পঞ্চমাংশে নেমে আসবে। এসব বিবেচনায় বর্তমান সরকার ক্ষমতায় এসেই সারা দেশের নদী উদ্ধারে পদক্ষেপ নেয়। ঢাকার চার নদী উদ্ধারসহ ১০ হাজার কিলোমিটার নৌপথ খননে নেওয়া হয় বড় বড় প্রকল্প। এ ছাড়া গত জুলাইয়ে নৌ করিডরের সক্ষমতা বাড়াতে ৩ হাজার ৩৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে নতুন করে শুরু হয়েছে ‘বাংলাদেশ আঞ্চলিক অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন প্রকল্প-১’ এর কাজ। এর আওতায় ৯০০ কিলোমিটার নৌপথে করা হচ্ছে পারফরম্যান্স বেজড কন্ট্রাক্ট ড্রেজিং। নির্মিত হবে ল্যান্ডিং স্টেশন, ঘূর্ণিঝড় আশ্রয় কেন্দ্র, যাত্রী ও কার্গো টার্মিনালসহ নানা অবকাঠামো। তবে সরকারের মেয়াদ শেষ পর্যায়ে এলেও লক্ষ্যমাত্রার অর্ধেক নৌপথও চালু হয়নি। কাজের ধীরগতি সম্পর্কে জানতে চাইলে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) চেয়্যারম্যান কমডোর গোলাম সাদেক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, নৌপথগুলো উদ্ধারে আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। এরই মধ্যে অনেকগুলো নদী খনন করে নাব্য করতে পেরেছি। মূলত নাব্য সংকট হয় শুষ্ক মৌসুমে। আমাদের সক্ষমতা বেড়েছে। বিআইডব্লিউটিএর বহরে এখন ৪৫টি ড্রেজার আছে। পানি উন্নয়ন বোর্ডে আরও ৩০টির মতো ড্রেজার আছে।

রিভার অ্যান্ড ডেল্টা রিসার্স সেন্টারের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ এজাজ বলেন, ভৌগলিক অবস্থানের কারণে প্রতি বছর উজান থেকে দেশের নদীগুলোতে ১.২ বিলিয়ন টন পলি ভেসে আসে, যা বিশ্বের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। পরিকল্পিতভাবে নিয়মিত ড্রেজিং না করায় নৌপথগুলো সংকুচিত হয়ে যাচ্ছে।

 অথচ, নৌপথে পরিবহন খরচ সড়কের চেয়ে অনেক কম। নৌপথে কন্টেইনার পরিবহন চালু ও পণ্য পরিবহন বাড়াতে পারলে তা বাণিজ্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখত।

এই বিভাগের আরও খবর
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
সর্বশেষ খবর
লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব
লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত
সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে
লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি
রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ
বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ

৩৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা