শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

জঙ্গিবাদে বিদেশি অর্থায়ন বাড়ছে

♦ কেনা হচ্ছে অস্ত্র, আড়ালেই থেকে যাচ্ছে শীর্ষ জঙ্গিরা ♦ শিগগিরই সমন্বিত অভিযান -র‌্যাব ডিজি
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
জঙ্গিবাদে বিদেশি অর্থায়ন বাড়ছে

বিদেশি অর্থায়নেই চলছে জঙ্গিবাদ। পাহাড়ে সক্রিয় নতুন জঙ্গি সংগঠন ‘জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়া’র কর্মকাণ্ডও চলছে বিদেশ থেকে আসা অর্থে। কোনোভাবেই যেন ঠেকানো যাচ্ছে না এ অর্থের প্রবাহ। এরই মধ্যে গোয়েন্দারা টের পেয়েছেন ইংল্যান্ড, পাকিস্তান, কানাডা, মালয়েশিয়া ও সৌদি আরবসহ কয়েকটি দেশ থেকে জঙ্গিদের কাছে নিয়মিত আসছে মোটা অঙ্কের অর্থ। অর্থের জোগানদাতাদের মধ্যে বেশির ভাগ বাংলাদেশি নাগরিক। তাদের পৃষ্ঠপোষকতা করছেন সরকারবিরোধি একটি মৌলবাদী গোষ্ঠী এবং কিছু বিদেশি উগ্রবাদী নেতা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, শীর্ষ জঙ্গি নেতারা গ্রেফতার না হওয়ায় ঠেকানো যাচ্ছে না জঙ্গিবাদের প্রসার। জঙ্গিদের হাতে রয়েছে অত্যাধুনিক আগ্নেয়াস্ত্র। এ কারণে শিগগিরই পাহাড়ে শুরু হচ্ছে সমন্বিত অভিযান।

র‌্যাব মহাপরিচালক এম খুরশীদ হোসেন বলেছেন, যুক্তরাজ্য থেকেই আসছে জঙ্গি অর্থায়ন। ইতোমধ্যে তাদের চিহ্নিত করা হয়েছে। শিগগিরই তাদের আটক করা হবে। জঙ্গিরা যাদের ছত্রচ্ছায়ায় প্রশিক্ষণ নিতো কেএনএফ-এর এমন কয়েকজনকে গ্রেফতার করেছি। এখন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদেরই কুকিচিন টার্গেট করেছে।

তিনি আরও বলেন, জঙ্গিদের অবস্থান ভারতের মিজোরামের সাইডে। গহিন পাহাড়ের একদিকে মিয়ানমার অন্যদিকে ভারত। সম্প্রতি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে কোর কমিটির মিটিং হয়েছে। সেখানে সিদ্ধান্ত হয়েছে সেনাবাহিনী, র‌্যাব, বিজিবি, পুলিশ মিলিয়ে পাহাড়ে সমন্বিত অভিযান চালানো হবে।

জানা গেছে, গত ২০ অক্টোবর থেকে পাহাড়ে জঙ্গিবিরোধী অভিযান শুরু করে র‌্যাব। এরপর অন্তত ছয়টি সশস্ত্র অভিযানের মাধ্যমে সেখান থেকে তালিকাভুক্তদের পাশাপাশি নতুন জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত হওয়া ৬৮ ও কেএনএফের ১৭ জনকে গ্রেফতার করা হয়। পরে তাদের জিজ্ঞাসাবাদের ভিত্তিতে বিদেশ থেকে আসা অর্থের জোগানদাতাদের তথ্য মেলে। অর্থের জোগানদাতারা তিন ভাগে বিভক্ত। তারা এক-দুই মাস পরপরই টাকা পাঠায় নতুন জঙ্গি সংগঠনের শীর্ষ নেতাদের কাছে। এর মধ্যে যারা প্রতি মাসে সংগঠনে ১ লাখ টাকা পর্যন্ত পাঠাচ্ছেন তারা ‘ক’ শ্রেণির অর্থের জোগানদাতা। এ ছাড়া ‘খ’ শ্রেণির জোগানদাতারা ১০ থেকে ৫০ হাজার টাকা দেন। এভাবে সাতটি ভাগ রয়েছে। অন্য ভাগের সদস্যদের মধ্যে মাসে ৫ হাজার টাকা পাঠানোর ডোনারও রয়েছে।

ঢাকা মহানগর পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্স ন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের উপকমিশনার এস এম নাজমুল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, হিন্দাল শারক্বীয়ার প্রথম আমির যাকে বলা হচ্ছে সেই রক্সিকেই ২০১৯ সালেই আমরা গ্রেফতার করেছিলাম। ওই সময় পর্যন্ত তারা হুজির মতাদর্শ ধারণ করত। এরা ‘নও মুসলিম’দের জন্য একটি প্রজেক্টের অর্থকে হিন্দাল শারক্কীয়ার কর্মকান্ডে ব্যয় করেছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, সাম্প্রতিক অভিযানে গ্রেফতার হওয়া সংগঠনটির অর্থ শাখার উপপ্রধান হাবিবুল্লাহসহ কয়েকজন জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছে, দেশে ও বিদেশে তাদের কিছু ডোনার সদস্য রয়েছেন। তারা মূলত সংগঠনের সদস্য। তারা সংগঠনের বিভিন্ন খরচ জোগানোর টাকা পাঠান। এর বাইরে তারা মসজিদ, মাদরাসাসহ বিভিন্ন সামাজিক ভালো কাজে অর্থ খরচ করার জন্যও অর্থ পাঠান। এ অর্থও সংগঠনের অস্ত্র কেনার পাশাপাশি অন্য কাজে ব্যয় করা হয়।

র‌্যাব বলছে, এর আগে হাবিবুল্লাহসহ কয়েকজনকে গ্রেফতারের পর ৭ লাখ নগদ টাকা উদ্ধার করা হয়। এ টাকা বিদেশ থেকে তাদের হাতে এসেছিল। তারা আরও জানিয়েছে, বিদেশ থেকে আসা অর্থে এরই মধ্যে তারা হিন্দাল শারক্বীয়ার জন্য ভারী অস্ত্রসহ বিভিন্ন ধরনের অস্ত্রও কিনেছেন। অস্ত্র কেনার জন্য ১৭ লাখ টাকা পাঠিয়েছেন বিদেশে থাকা মুনতাছির আহম্মেদ বাচ্চু নামের একজন। তিনি অর্থবিষয়ক সমন্বয়কদের একজন। এ ছাড়া গ্রেফতার হওয়া জঙ্গি সদস্যদের মোবাইল ব্যাংকিং নম্বর থেকে প্রায় ২ কোটি টাকা লেনদেন হওয়ার তথ্য পাওয়া গেছে। এ ছাড়া সংগঠনটির অর্থ সরবরাহকারী হিসেবে ইব্রাহিম নামে আরও একজনের নাম পাওয়া গেছে। তার বাড়ি নারায়ণগঞ্জে। দীর্ঘদিন ধরে তিনি মালয়েশিয়ায় পলাতক রয়েছেন। তিনি এরই মধ্যে কয়েক দফায় ৩০ লাখ টাকার বেশি পাহাড়ি জঙ্গি নেতাদের কাছে পাঠিয়েছেন। ইব্রাহিমের বিরুদ্ধে যাত্রাবাড়ী থানায় মামলা রয়েছে। এ ছাড়া কক্সবাজারের ঈদগাহ এলাকার পূর্ব ইছাখালীর মো. শাহজাহানের ব্যক্তিগত মোবাইল ব্যাংকিং নম্বরে ১ কোটি ৯৬ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে। তার মাধ্যমে এ টাকার বড় অংশ পাহাড়ি জঙ্গিদের অস্ত্র কেনার পাশাপাশি সার্বিক অপতৎপরতায় ব্যয় হয়েছে। দীর্ঘদিন তাদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ?নতুন জঙ্গি সংগঠনের আর্থিক উৎস খতিয়ে দেখতে র‌্যাবসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অন্য সদস্যরাও কাজ করছেন। মূলত ২০১৩ সাল থেকে শাহজাহান নতুন জঙ্গি সংগঠনের আর্থিক নেটওয়ার্কে ঢুকেছেন। কক্সবাজারে মোবাইল ব্যাংকিং কারবারের আড়ালে তিনি এ কাজ করে আসছেন। নতুন জঙ্গি সংগঠনের শীর্ষ নেতা শামীন মাহফুজের সঙ্গে শাহজাহানের ঘনিষ্ঠতা ছিল। প্রায় নিয়মিত একই নম্বর থেকে নতুন জঙ্গি সংগঠনের সদস্যদের কাছে টাকা পৌঁছে যাওয়ার কারণে অনেকে শাহজাহানের ব্যক্তিগত মোবাইল ব্যাংকিং নম্বরকে শামীন মাহফুজের নম্বর ভাবতেন।

গ্রেফতার হয়নি শীর্ষ জঙ্গিরা : হিন্দাল শারক্বীয়ার শীর্ষ জঙ্গি নেতারা ধরা-ছোঁয়ার বাইরে থেকে যাওয়ায় বন্ধ হচ্ছে না সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড। এখনো চলছে নতুন কর্মী সংগ্রহের কাজ। দেশের বিভিন্ন নদীভিত্তিক এলাকাকে টার্গেট করে চালানো হচ্ছে প্রশিক্ষণ কার্যক্রম। এ সংগঠনের আমির আনিসুর রহমান মাহমুদ, দাওয়াতি কার্যক্রমের প্রধান মাইমুন, সংগঠনের উপদেষ্টা শামীন মাহফুজ, অর্থ ও গণমাধ্যম শাখার প্রধান রাকিব। এরা এখনো ধরা পড়েনি। সংগঠনের আমির আনিসুর রহমান মাহমুদের সঙ্গে কেএনএফ-এর প্রধান নাথাম বমের সুসম্পর্ক রয়েছে। নাথাম বমের সঙ্গে নতুন জঙ্গি সংগঠনের প্রধানদের অর্থের বিনিময়ে চুক্তি হয়। এরপর তারা তাদের পাহাড়ে আশ্রয়, অস্ত্র ও রসদ সরবরাহ এবং সশস্ত্র প্রশিক্ষণ দেয়। এরাই মূলত অবৈধ অর্থে নতুন জঙ্গি সংগঠনকে আরও শক্তিশালী করার চেষ্টা করছে। এর আগে সংগঠনটির শীর্ষস্থানীয়দের মধ্যে থাকা অর্থবিষয়ক প্রধান সমন্বয়ক মুনতাছির, দাওয়াতি ও অন্যতম অর্থ সরবরাহকারী হাবিবুলল্লাহ, সামরিক শাখার প্রধান রণবীর ও বোমা বিশেষজ্ঞ বাশারকে গ্রেফতার করে এ সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পান আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যরা। এ বিষয়ে র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার প্রধান খন্দকার আল মঈন বলেন, আমরা জানতে পেরেছি দেশে ও বিদেশে তাদের বেশ কিছু ডোনার রয়েছেন। মূলত সংগঠনটির সদস্যরা মসজিদ, মাদরাসাসহ বিভিন্ন সামাজিক ভালো কাজে অর্থ খরচ করার নামে এ অর্থ সংগ্রহ করেন। তাদের সম্পর্কে আরও খোঁজ নেওয়া হচ্ছে। প্রসঙ্গত, গত বছরের ২৩ আগস্ট কুমিল্লা ও দেশের অন্যান্য অঞ্চল থেকে আট তরুণ নিখোঁজের সূত্র ধরে র‌্যাবের গোয়েন্দা শাখা এবং অন্যান্য ব্যাটালিয়ন গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ায়। একপর্যায়ে নতুন এ জঙ্গি সংগঠনের খোঁজ পায়। হরকাতুল জিহাদ, জামাতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ (জেএমবি) এবং আনসার আল ইসলামের কিছু সদস্য মিলে ২০১৭ সালে নতুন করে উগ্রবাদী সংগঠনের কার্যক্রম শুরু করে। ২০১৯ সালে জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়া নাম দিয়ে কার্যক্রম পরিচালনা করতে থাকে। সংগঠনটির আমির মো. আনিসুর রহমান ওরফে মাহমুদ নামের এক ব্যক্তি। তার নেতৃত্বেই উগ্রবাদী সংগঠনটি পরিচালিত হচ্ছে। শুরু থেকেই এই উগ্রবাদী সংগঠনে ছয় শূরা সদস্য রয়েছেন, যারা দাওয়াতি, সামরিক, অর্থ, মিডিয়া দেখভাল এবং উপদেষ্টার দায়িত্বে রয়েছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাথমিক যাচাইয়ে প্রার্থী ২৩১ জন
প্রাথমিক যাচাইয়ে প্রার্থী ২৩১ জন
চার দিনে নিবন্ধন ছাড়াল ১৫ হাজার
চার দিনে নিবন্ধন ছাড়াল ১৫ হাজার
এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন ১৪৮৪ জন
এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন ১৪৮৪ জন
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
প্রসূতির মৃত্যুতে চিকিৎসকসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
প্রসূতির মৃত্যুতে চিকিৎসকসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
ভূমিকম্পে আতঙ্ক নয় জরুরি সচেতনতা
ভূমিকম্পে আতঙ্ক নয় জরুরি সচেতনতা
ভূমিকম্পের পর এবার ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড়
ভূমিকম্পের পর এবার ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড়
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ঘোষিত সময়ে ক্লাস শুরু না হওয়ায় সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
ঘোষিত সময়ে ক্লাস শুরু না হওয়ায় সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
৩০ দলের মতামতের ভিত্তিতে কাঠামোগত সংস্কার সূচনা সম্ভব
৩০ দলের মতামতের ভিত্তিতে কাঠামোগত সংস্কার সূচনা সম্ভব
অধ্যাদেশ বাতিল চেয়ে মন্ত্রণালয়ে ব্যবসায়ীদের স্মারকলিপি
অধ্যাদেশ বাতিল চেয়ে মন্ত্রণালয়ে ব্যবসায়ীদের স্মারকলিপি
এএসআইয়ের লাশ থানার শৌচাগারে
এএসআইয়ের লাশ থানার শৌচাগারে
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে