শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

জঙ্গিবাদে বিদেশি অর্থায়ন বাড়ছে

♦ কেনা হচ্ছে অস্ত্র, আড়ালেই থেকে যাচ্ছে শীর্ষ জঙ্গিরা ♦ শিগগিরই সমন্বিত অভিযান -র‌্যাব ডিজি
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
জঙ্গিবাদে বিদেশি অর্থায়ন বাড়ছে

বিদেশি অর্থায়নেই চলছে জঙ্গিবাদ। পাহাড়ে সক্রিয় নতুন জঙ্গি সংগঠন ‘জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়া’র কর্মকাণ্ডও চলছে বিদেশ থেকে আসা অর্থে। কোনোভাবেই যেন ঠেকানো যাচ্ছে না এ অর্থের প্রবাহ। এরই মধ্যে গোয়েন্দারা টের পেয়েছেন ইংল্যান্ড, পাকিস্তান, কানাডা, মালয়েশিয়া ও সৌদি আরবসহ কয়েকটি দেশ থেকে জঙ্গিদের কাছে নিয়মিত আসছে মোটা অঙ্কের অর্থ। অর্থের জোগানদাতাদের মধ্যে বেশির ভাগ বাংলাদেশি নাগরিক। তাদের পৃষ্ঠপোষকতা করছেন সরকারবিরোধি একটি মৌলবাদী গোষ্ঠী এবং কিছু বিদেশি উগ্রবাদী নেতা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, শীর্ষ জঙ্গি নেতারা গ্রেফতার না হওয়ায় ঠেকানো যাচ্ছে না জঙ্গিবাদের প্রসার। জঙ্গিদের হাতে রয়েছে অত্যাধুনিক আগ্নেয়াস্ত্র। এ কারণে শিগগিরই পাহাড়ে শুরু হচ্ছে সমন্বিত অভিযান।

র‌্যাব মহাপরিচালক এম খুরশীদ হোসেন বলেছেন, যুক্তরাজ্য থেকেই আসছে জঙ্গি অর্থায়ন। ইতোমধ্যে তাদের চিহ্নিত করা হয়েছে। শিগগিরই তাদের আটক করা হবে। জঙ্গিরা যাদের ছত্রচ্ছায়ায় প্রশিক্ষণ নিতো কেএনএফ-এর এমন কয়েকজনকে গ্রেফতার করেছি। এখন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদেরই কুকিচিন টার্গেট করেছে।

তিনি আরও বলেন, জঙ্গিদের অবস্থান ভারতের মিজোরামের সাইডে। গহিন পাহাড়ের একদিকে মিয়ানমার অন্যদিকে ভারত। সম্প্রতি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে কোর কমিটির মিটিং হয়েছে। সেখানে সিদ্ধান্ত হয়েছে সেনাবাহিনী, র‌্যাব, বিজিবি, পুলিশ মিলিয়ে পাহাড়ে সমন্বিত অভিযান চালানো হবে।

জানা গেছে, গত ২০ অক্টোবর থেকে পাহাড়ে জঙ্গিবিরোধী অভিযান শুরু করে র‌্যাব। এরপর অন্তত ছয়টি সশস্ত্র অভিযানের মাধ্যমে সেখান থেকে তালিকাভুক্তদের পাশাপাশি নতুন জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত হওয়া ৬৮ ও কেএনএফের ১৭ জনকে গ্রেফতার করা হয়। পরে তাদের জিজ্ঞাসাবাদের ভিত্তিতে বিদেশ থেকে আসা অর্থের জোগানদাতাদের তথ্য মেলে। অর্থের জোগানদাতারা তিন ভাগে বিভক্ত। তারা এক-দুই মাস পরপরই টাকা পাঠায় নতুন জঙ্গি সংগঠনের শীর্ষ নেতাদের কাছে। এর মধ্যে যারা প্রতি মাসে সংগঠনে ১ লাখ টাকা পর্যন্ত পাঠাচ্ছেন তারা ‘ক’ শ্রেণির অর্থের জোগানদাতা। এ ছাড়া ‘খ’ শ্রেণির জোগানদাতারা ১০ থেকে ৫০ হাজার টাকা দেন। এভাবে সাতটি ভাগ রয়েছে। অন্য ভাগের সদস্যদের মধ্যে মাসে ৫ হাজার টাকা পাঠানোর ডোনারও রয়েছে।

ঢাকা মহানগর পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্স ন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের উপকমিশনার এস এম নাজমুল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, হিন্দাল শারক্বীয়ার প্রথম আমির যাকে বলা হচ্ছে সেই রক্সিকেই ২০১৯ সালেই আমরা গ্রেফতার করেছিলাম। ওই সময় পর্যন্ত তারা হুজির মতাদর্শ ধারণ করত। এরা ‘নও মুসলিম’দের জন্য একটি প্রজেক্টের অর্থকে হিন্দাল শারক্কীয়ার কর্মকান্ডে ব্যয় করেছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, সাম্প্রতিক অভিযানে গ্রেফতার হওয়া সংগঠনটির অর্থ শাখার উপপ্রধান হাবিবুল্লাহসহ কয়েকজন জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছে, দেশে ও বিদেশে তাদের কিছু ডোনার সদস্য রয়েছেন। তারা মূলত সংগঠনের সদস্য। তারা সংগঠনের বিভিন্ন খরচ জোগানোর টাকা পাঠান। এর বাইরে তারা মসজিদ, মাদরাসাসহ বিভিন্ন সামাজিক ভালো কাজে অর্থ খরচ করার জন্যও অর্থ পাঠান। এ অর্থও সংগঠনের অস্ত্র কেনার পাশাপাশি অন্য কাজে ব্যয় করা হয়।

র‌্যাব বলছে, এর আগে হাবিবুল্লাহসহ কয়েকজনকে গ্রেফতারের পর ৭ লাখ নগদ টাকা উদ্ধার করা হয়। এ টাকা বিদেশ থেকে তাদের হাতে এসেছিল। তারা আরও জানিয়েছে, বিদেশ থেকে আসা অর্থে এরই মধ্যে তারা হিন্দাল শারক্বীয়ার জন্য ভারী অস্ত্রসহ বিভিন্ন ধরনের অস্ত্রও কিনেছেন। অস্ত্র কেনার জন্য ১৭ লাখ টাকা পাঠিয়েছেন বিদেশে থাকা মুনতাছির আহম্মেদ বাচ্চু নামের একজন। তিনি অর্থবিষয়ক সমন্বয়কদের একজন। এ ছাড়া গ্রেফতার হওয়া জঙ্গি সদস্যদের মোবাইল ব্যাংকিং নম্বর থেকে প্রায় ২ কোটি টাকা লেনদেন হওয়ার তথ্য পাওয়া গেছে। এ ছাড়া সংগঠনটির অর্থ সরবরাহকারী হিসেবে ইব্রাহিম নামে আরও একজনের নাম পাওয়া গেছে। তার বাড়ি নারায়ণগঞ্জে। দীর্ঘদিন ধরে তিনি মালয়েশিয়ায় পলাতক রয়েছেন। তিনি এরই মধ্যে কয়েক দফায় ৩০ লাখ টাকার বেশি পাহাড়ি জঙ্গি নেতাদের কাছে পাঠিয়েছেন। ইব্রাহিমের বিরুদ্ধে যাত্রাবাড়ী থানায় মামলা রয়েছে। এ ছাড়া কক্সবাজারের ঈদগাহ এলাকার পূর্ব ইছাখালীর মো. শাহজাহানের ব্যক্তিগত মোবাইল ব্যাংকিং নম্বরে ১ কোটি ৯৬ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে। তার মাধ্যমে এ টাকার বড় অংশ পাহাড়ি জঙ্গিদের অস্ত্র কেনার পাশাপাশি সার্বিক অপতৎপরতায় ব্যয় হয়েছে। দীর্ঘদিন তাদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ?নতুন জঙ্গি সংগঠনের আর্থিক উৎস খতিয়ে দেখতে র‌্যাবসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অন্য সদস্যরাও কাজ করছেন। মূলত ২০১৩ সাল থেকে শাহজাহান নতুন জঙ্গি সংগঠনের আর্থিক নেটওয়ার্কে ঢুকেছেন। কক্সবাজারে মোবাইল ব্যাংকিং কারবারের আড়ালে তিনি এ কাজ করে আসছেন। নতুন জঙ্গি সংগঠনের শীর্ষ নেতা শামীন মাহফুজের সঙ্গে শাহজাহানের ঘনিষ্ঠতা ছিল। প্রায় নিয়মিত একই নম্বর থেকে নতুন জঙ্গি সংগঠনের সদস্যদের কাছে টাকা পৌঁছে যাওয়ার কারণে অনেকে শাহজাহানের ব্যক্তিগত মোবাইল ব্যাংকিং নম্বরকে শামীন মাহফুজের নম্বর ভাবতেন।

গ্রেফতার হয়নি শীর্ষ জঙ্গিরা : হিন্দাল শারক্বীয়ার শীর্ষ জঙ্গি নেতারা ধরা-ছোঁয়ার বাইরে থেকে যাওয়ায় বন্ধ হচ্ছে না সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড। এখনো চলছে নতুন কর্মী সংগ্রহের কাজ। দেশের বিভিন্ন নদীভিত্তিক এলাকাকে টার্গেট করে চালানো হচ্ছে প্রশিক্ষণ কার্যক্রম। এ সংগঠনের আমির আনিসুর রহমান মাহমুদ, দাওয়াতি কার্যক্রমের প্রধান মাইমুন, সংগঠনের উপদেষ্টা শামীন মাহফুজ, অর্থ ও গণমাধ্যম শাখার প্রধান রাকিব। এরা এখনো ধরা পড়েনি। সংগঠনের আমির আনিসুর রহমান মাহমুদের সঙ্গে কেএনএফ-এর প্রধান নাথাম বমের সুসম্পর্ক রয়েছে। নাথাম বমের সঙ্গে নতুন জঙ্গি সংগঠনের প্রধানদের অর্থের বিনিময়ে চুক্তি হয়। এরপর তারা তাদের পাহাড়ে আশ্রয়, অস্ত্র ও রসদ সরবরাহ এবং সশস্ত্র প্রশিক্ষণ দেয়। এরাই মূলত অবৈধ অর্থে নতুন জঙ্গি সংগঠনকে আরও শক্তিশালী করার চেষ্টা করছে। এর আগে সংগঠনটির শীর্ষস্থানীয়দের মধ্যে থাকা অর্থবিষয়ক প্রধান সমন্বয়ক মুনতাছির, দাওয়াতি ও অন্যতম অর্থ সরবরাহকারী হাবিবুলল্লাহ, সামরিক শাখার প্রধান রণবীর ও বোমা বিশেষজ্ঞ বাশারকে গ্রেফতার করে এ সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পান আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যরা। এ বিষয়ে র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার প্রধান খন্দকার আল মঈন বলেন, আমরা জানতে পেরেছি দেশে ও বিদেশে তাদের বেশ কিছু ডোনার রয়েছেন। মূলত সংগঠনটির সদস্যরা মসজিদ, মাদরাসাসহ বিভিন্ন সামাজিক ভালো কাজে অর্থ খরচ করার নামে এ অর্থ সংগ্রহ করেন। তাদের সম্পর্কে আরও খোঁজ নেওয়া হচ্ছে। প্রসঙ্গত, গত বছরের ২৩ আগস্ট কুমিল্লা ও দেশের অন্যান্য অঞ্চল থেকে আট তরুণ নিখোঁজের সূত্র ধরে র‌্যাবের গোয়েন্দা শাখা এবং অন্যান্য ব্যাটালিয়ন গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ায়। একপর্যায়ে নতুন এ জঙ্গি সংগঠনের খোঁজ পায়। হরকাতুল জিহাদ, জামাতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ (জেএমবি) এবং আনসার আল ইসলামের কিছু সদস্য মিলে ২০১৭ সালে নতুন করে উগ্রবাদী সংগঠনের কার্যক্রম শুরু করে। ২০১৯ সালে জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়া নাম দিয়ে কার্যক্রম পরিচালনা করতে থাকে। সংগঠনটির আমির মো. আনিসুর রহমান ওরফে মাহমুদ নামের এক ব্যক্তি। তার নেতৃত্বেই উগ্রবাদী সংগঠনটি পরিচালিত হচ্ছে। শুরু থেকেই এই উগ্রবাদী সংগঠনে ছয় শূরা সদস্য রয়েছেন, যারা দাওয়াতি, সামরিক, অর্থ, মিডিয়া দেখভাল এবং উপদেষ্টার দায়িত্বে রয়েছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
বিভিন্ন দূতাবাসে মিনিস্টার ফার্স্ট সেক্রেটারি হলেন ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে মিনিস্টার ফার্স্ট সেক্রেটারি হলেন ১৭ কর্মকর্তা
নিয়ম নেই, তবুও হলের দোকানে জরিমানা ডাকসু নেতাদের
নিয়ম নেই, তবুও হলের দোকানে জরিমানা ডাকসু নেতাদের
স্ত্রীকে তালাকের পর দুধ দিয়ে গোসল!
স্ত্রীকে তালাকের পর দুধ দিয়ে গোসল!
সেই মার্কিন নাগরিকের দুই দিনের রিমান্ড
সেই মার্কিন নাগরিকের দুই দিনের রিমান্ড
একাধিক জন্মসনদ এনআইডি সংশোধন নিয়ে বিপাকে ইসি
একাধিক জন্মসনদ এনআইডি সংশোধন নিয়ে বিপাকে ইসি
নিখোঁজের ৯ বছর পর হাসপাতালে মা-মেয়ের দেখা
নিখোঁজের ৯ বছর পর হাসপাতালে মা-মেয়ের দেখা
পাঁচ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে ফেরত পাঠাবে ভারত
পাঁচ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে ফেরত পাঠাবে ভারত
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
পুলিশ কর্মকর্তা ও স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা নিহত
পুলিশ কর্মকর্তা ও স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা নিহত
দরজা ভেঙে স্বামী স্ত্রী সন্তানের লাশ উদ্ধার
দরজা ভেঙে স্বামী স্ত্রী সন্তানের লাশ উদ্ধার
বেশি প্রাণহানি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায়
বেশি প্রাণহানি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায়
সূক্ষ্ম পরিকল্পনায় ফ্যাসিবাদ সৃষ্টি
সূক্ষ্ম পরিকল্পনায় ফ্যাসিবাদ সৃষ্টি
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি
নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন