শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

জঙ্গিবাদে বিদেশি অর্থায়ন বাড়ছে

♦ কেনা হচ্ছে অস্ত্র, আড়ালেই থেকে যাচ্ছে শীর্ষ জঙ্গিরা ♦ শিগগিরই সমন্বিত অভিযান -র‌্যাব ডিজি
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
জঙ্গিবাদে বিদেশি অর্থায়ন বাড়ছে

বিদেশি অর্থায়নেই চলছে জঙ্গিবাদ। পাহাড়ে সক্রিয় নতুন জঙ্গি সংগঠন ‘জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়া’র কর্মকাণ্ডও চলছে বিদেশ থেকে আসা অর্থে। কোনোভাবেই যেন ঠেকানো যাচ্ছে না এ অর্থের প্রবাহ। এরই মধ্যে গোয়েন্দারা টের পেয়েছেন ইংল্যান্ড, পাকিস্তান, কানাডা, মালয়েশিয়া ও সৌদি আরবসহ কয়েকটি দেশ থেকে জঙ্গিদের কাছে নিয়মিত আসছে মোটা অঙ্কের অর্থ। অর্থের জোগানদাতাদের মধ্যে বেশির ভাগ বাংলাদেশি নাগরিক। তাদের পৃষ্ঠপোষকতা করছেন সরকারবিরোধি একটি মৌলবাদী গোষ্ঠী এবং কিছু বিদেশি উগ্রবাদী নেতা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, শীর্ষ জঙ্গি নেতারা গ্রেফতার না হওয়ায় ঠেকানো যাচ্ছে না জঙ্গিবাদের প্রসার। জঙ্গিদের হাতে রয়েছে অত্যাধুনিক আগ্নেয়াস্ত্র। এ কারণে শিগগিরই পাহাড়ে শুরু হচ্ছে সমন্বিত অভিযান।

র‌্যাব মহাপরিচালক এম খুরশীদ হোসেন বলেছেন, যুক্তরাজ্য থেকেই আসছে জঙ্গি অর্থায়ন। ইতোমধ্যে তাদের চিহ্নিত করা হয়েছে। শিগগিরই তাদের আটক করা হবে। জঙ্গিরা যাদের ছত্রচ্ছায়ায় প্রশিক্ষণ নিতো কেএনএফ-এর এমন কয়েকজনকে গ্রেফতার করেছি। এখন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদেরই কুকিচিন টার্গেট করেছে।

তিনি আরও বলেন, জঙ্গিদের অবস্থান ভারতের মিজোরামের সাইডে। গহিন পাহাড়ের একদিকে মিয়ানমার অন্যদিকে ভারত। সম্প্রতি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে কোর কমিটির মিটিং হয়েছে। সেখানে সিদ্ধান্ত হয়েছে সেনাবাহিনী, র‌্যাব, বিজিবি, পুলিশ মিলিয়ে পাহাড়ে সমন্বিত অভিযান চালানো হবে।

জানা গেছে, গত ২০ অক্টোবর থেকে পাহাড়ে জঙ্গিবিরোধী অভিযান শুরু করে র‌্যাব। এরপর অন্তত ছয়টি সশস্ত্র অভিযানের মাধ্যমে সেখান থেকে তালিকাভুক্তদের পাশাপাশি নতুন জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত হওয়া ৬৮ ও কেএনএফের ১৭ জনকে গ্রেফতার করা হয়। পরে তাদের জিজ্ঞাসাবাদের ভিত্তিতে বিদেশ থেকে আসা অর্থের জোগানদাতাদের তথ্য মেলে। অর্থের জোগানদাতারা তিন ভাগে বিভক্ত। তারা এক-দুই মাস পরপরই টাকা পাঠায় নতুন জঙ্গি সংগঠনের শীর্ষ নেতাদের কাছে। এর মধ্যে যারা প্রতি মাসে সংগঠনে ১ লাখ টাকা পর্যন্ত পাঠাচ্ছেন তারা ‘ক’ শ্রেণির অর্থের জোগানদাতা। এ ছাড়া ‘খ’ শ্রেণির জোগানদাতারা ১০ থেকে ৫০ হাজার টাকা দেন। এভাবে সাতটি ভাগ রয়েছে। অন্য ভাগের সদস্যদের মধ্যে মাসে ৫ হাজার টাকা পাঠানোর ডোনারও রয়েছে।

ঢাকা মহানগর পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্স ন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের উপকমিশনার এস এম নাজমুল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, হিন্দাল শারক্বীয়ার প্রথম আমির যাকে বলা হচ্ছে সেই রক্সিকেই ২০১৯ সালেই আমরা গ্রেফতার করেছিলাম। ওই সময় পর্যন্ত তারা হুজির মতাদর্শ ধারণ করত। এরা ‘নও মুসলিম’দের জন্য একটি প্রজেক্টের অর্থকে হিন্দাল শারক্কীয়ার কর্মকান্ডে ব্যয় করেছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, সাম্প্রতিক অভিযানে গ্রেফতার হওয়া সংগঠনটির অর্থ শাখার উপপ্রধান হাবিবুল্লাহসহ কয়েকজন জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছে, দেশে ও বিদেশে তাদের কিছু ডোনার সদস্য রয়েছেন। তারা মূলত সংগঠনের সদস্য। তারা সংগঠনের বিভিন্ন খরচ জোগানোর টাকা পাঠান। এর বাইরে তারা মসজিদ, মাদরাসাসহ বিভিন্ন সামাজিক ভালো কাজে অর্থ খরচ করার জন্যও অর্থ পাঠান। এ অর্থও সংগঠনের অস্ত্র কেনার পাশাপাশি অন্য কাজে ব্যয় করা হয়।

র‌্যাব বলছে, এর আগে হাবিবুল্লাহসহ কয়েকজনকে গ্রেফতারের পর ৭ লাখ নগদ টাকা উদ্ধার করা হয়। এ টাকা বিদেশ থেকে তাদের হাতে এসেছিল। তারা আরও জানিয়েছে, বিদেশ থেকে আসা অর্থে এরই মধ্যে তারা হিন্দাল শারক্বীয়ার জন্য ভারী অস্ত্রসহ বিভিন্ন ধরনের অস্ত্রও কিনেছেন। অস্ত্র কেনার জন্য ১৭ লাখ টাকা পাঠিয়েছেন বিদেশে থাকা মুনতাছির আহম্মেদ বাচ্চু নামের একজন। তিনি অর্থবিষয়ক সমন্বয়কদের একজন। এ ছাড়া গ্রেফতার হওয়া জঙ্গি সদস্যদের মোবাইল ব্যাংকিং নম্বর থেকে প্রায় ২ কোটি টাকা লেনদেন হওয়ার তথ্য পাওয়া গেছে। এ ছাড়া সংগঠনটির অর্থ সরবরাহকারী হিসেবে ইব্রাহিম নামে আরও একজনের নাম পাওয়া গেছে। তার বাড়ি নারায়ণগঞ্জে। দীর্ঘদিন ধরে তিনি মালয়েশিয়ায় পলাতক রয়েছেন। তিনি এরই মধ্যে কয়েক দফায় ৩০ লাখ টাকার বেশি পাহাড়ি জঙ্গি নেতাদের কাছে পাঠিয়েছেন। ইব্রাহিমের বিরুদ্ধে যাত্রাবাড়ী থানায় মামলা রয়েছে। এ ছাড়া কক্সবাজারের ঈদগাহ এলাকার পূর্ব ইছাখালীর মো. শাহজাহানের ব্যক্তিগত মোবাইল ব্যাংকিং নম্বরে ১ কোটি ৯৬ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে। তার মাধ্যমে এ টাকার বড় অংশ পাহাড়ি জঙ্গিদের অস্ত্র কেনার পাশাপাশি সার্বিক অপতৎপরতায় ব্যয় হয়েছে। দীর্ঘদিন তাদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ?নতুন জঙ্গি সংগঠনের আর্থিক উৎস খতিয়ে দেখতে র‌্যাবসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অন্য সদস্যরাও কাজ করছেন। মূলত ২০১৩ সাল থেকে শাহজাহান নতুন জঙ্গি সংগঠনের আর্থিক নেটওয়ার্কে ঢুকেছেন। কক্সবাজারে মোবাইল ব্যাংকিং কারবারের আড়ালে তিনি এ কাজ করে আসছেন। নতুন জঙ্গি সংগঠনের শীর্ষ নেতা শামীন মাহফুজের সঙ্গে শাহজাহানের ঘনিষ্ঠতা ছিল। প্রায় নিয়মিত একই নম্বর থেকে নতুন জঙ্গি সংগঠনের সদস্যদের কাছে টাকা পৌঁছে যাওয়ার কারণে অনেকে শাহজাহানের ব্যক্তিগত মোবাইল ব্যাংকিং নম্বরকে শামীন মাহফুজের নম্বর ভাবতেন।

গ্রেফতার হয়নি শীর্ষ জঙ্গিরা : হিন্দাল শারক্বীয়ার শীর্ষ জঙ্গি নেতারা ধরা-ছোঁয়ার বাইরে থেকে যাওয়ায় বন্ধ হচ্ছে না সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড। এখনো চলছে নতুন কর্মী সংগ্রহের কাজ। দেশের বিভিন্ন নদীভিত্তিক এলাকাকে টার্গেট করে চালানো হচ্ছে প্রশিক্ষণ কার্যক্রম। এ সংগঠনের আমির আনিসুর রহমান মাহমুদ, দাওয়াতি কার্যক্রমের প্রধান মাইমুন, সংগঠনের উপদেষ্টা শামীন মাহফুজ, অর্থ ও গণমাধ্যম শাখার প্রধান রাকিব। এরা এখনো ধরা পড়েনি। সংগঠনের আমির আনিসুর রহমান মাহমুদের সঙ্গে কেএনএফ-এর প্রধান নাথাম বমের সুসম্পর্ক রয়েছে। নাথাম বমের সঙ্গে নতুন জঙ্গি সংগঠনের প্রধানদের অর্থের বিনিময়ে চুক্তি হয়। এরপর তারা তাদের পাহাড়ে আশ্রয়, অস্ত্র ও রসদ সরবরাহ এবং সশস্ত্র প্রশিক্ষণ দেয়। এরাই মূলত অবৈধ অর্থে নতুন জঙ্গি সংগঠনকে আরও শক্তিশালী করার চেষ্টা করছে। এর আগে সংগঠনটির শীর্ষস্থানীয়দের মধ্যে থাকা অর্থবিষয়ক প্রধান সমন্বয়ক মুনতাছির, দাওয়াতি ও অন্যতম অর্থ সরবরাহকারী হাবিবুলল্লাহ, সামরিক শাখার প্রধান রণবীর ও বোমা বিশেষজ্ঞ বাশারকে গ্রেফতার করে এ সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পান আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যরা। এ বিষয়ে র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার প্রধান খন্দকার আল মঈন বলেন, আমরা জানতে পেরেছি দেশে ও বিদেশে তাদের বেশ কিছু ডোনার রয়েছেন। মূলত সংগঠনটির সদস্যরা মসজিদ, মাদরাসাসহ বিভিন্ন সামাজিক ভালো কাজে অর্থ খরচ করার নামে এ অর্থ সংগ্রহ করেন। তাদের সম্পর্কে আরও খোঁজ নেওয়া হচ্ছে। প্রসঙ্গত, গত বছরের ২৩ আগস্ট কুমিল্লা ও দেশের অন্যান্য অঞ্চল থেকে আট তরুণ নিখোঁজের সূত্র ধরে র‌্যাবের গোয়েন্দা শাখা এবং অন্যান্য ব্যাটালিয়ন গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ায়। একপর্যায়ে নতুন এ জঙ্গি সংগঠনের খোঁজ পায়। হরকাতুল জিহাদ, জামাতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ (জেএমবি) এবং আনসার আল ইসলামের কিছু সদস্য মিলে ২০১৭ সালে নতুন করে উগ্রবাদী সংগঠনের কার্যক্রম শুরু করে। ২০১৯ সালে জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়া নাম দিয়ে কার্যক্রম পরিচালনা করতে থাকে। সংগঠনটির আমির মো. আনিসুর রহমান ওরফে মাহমুদ নামের এক ব্যক্তি। তার নেতৃত্বেই উগ্রবাদী সংগঠনটি পরিচালিত হচ্ছে। শুরু থেকেই এই উগ্রবাদী সংগঠনে ছয় শূরা সদস্য রয়েছেন, যারা দাওয়াতি, সামরিক, অর্থ, মিডিয়া দেখভাল এবং উপদেষ্টার দায়িত্বে রয়েছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সর্বশেষ খবর
বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’
‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা
ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা

৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা
শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ
শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ

১৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা
বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’
ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়া দলে দুই নতুন মুখ
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়া দলে দুই নতুন মুখ

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী
ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন
ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি
মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা
কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও
পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা
ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা

৪৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইন্দোনেশিয়ায় অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্বে শোয়েব আখতার
ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্বে শোয়েব আখতার

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার
শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ইসরায়েলের হামলা 'বিপজ্জনক উসকানি' : হামাস
গাজায় ইসরায়েলের হামলা 'বিপজ্জনক উসকানি' : হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে রাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে রাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৩
নবীনগরে জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন
মুন্সীগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর
জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জহুর চান বিবি মহিলা কলেজে সাহিত্য আড্ডা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জহুর চান বিবি মহিলা কলেজে সাহিত্য আড্ডা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা