শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

জঙ্গিবাদে বিদেশি অর্থায়ন বাড়ছে

♦ কেনা হচ্ছে অস্ত্র, আড়ালেই থেকে যাচ্ছে শীর্ষ জঙ্গিরা ♦ শিগগিরই সমন্বিত অভিযান -র‌্যাব ডিজি
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
জঙ্গিবাদে বিদেশি অর্থায়ন বাড়ছে

বিদেশি অর্থায়নেই চলছে জঙ্গিবাদ। পাহাড়ে সক্রিয় নতুন জঙ্গি সংগঠন ‘জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়া’র কর্মকাণ্ডও চলছে বিদেশ থেকে আসা অর্থে। কোনোভাবেই যেন ঠেকানো যাচ্ছে না এ অর্থের প্রবাহ। এরই মধ্যে গোয়েন্দারা টের পেয়েছেন ইংল্যান্ড, পাকিস্তান, কানাডা, মালয়েশিয়া ও সৌদি আরবসহ কয়েকটি দেশ থেকে জঙ্গিদের কাছে নিয়মিত আসছে মোটা অঙ্কের অর্থ। অর্থের জোগানদাতাদের মধ্যে বেশির ভাগ বাংলাদেশি নাগরিক। তাদের পৃষ্ঠপোষকতা করছেন সরকারবিরোধি একটি মৌলবাদী গোষ্ঠী এবং কিছু বিদেশি উগ্রবাদী নেতা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, শীর্ষ জঙ্গি নেতারা গ্রেফতার না হওয়ায় ঠেকানো যাচ্ছে না জঙ্গিবাদের প্রসার। জঙ্গিদের হাতে রয়েছে অত্যাধুনিক আগ্নেয়াস্ত্র। এ কারণে শিগগিরই পাহাড়ে শুরু হচ্ছে সমন্বিত অভিযান।

র‌্যাব মহাপরিচালক এম খুরশীদ হোসেন বলেছেন, যুক্তরাজ্য থেকেই আসছে জঙ্গি অর্থায়ন। ইতোমধ্যে তাদের চিহ্নিত করা হয়েছে। শিগগিরই তাদের আটক করা হবে। জঙ্গিরা যাদের ছত্রচ্ছায়ায় প্রশিক্ষণ নিতো কেএনএফ-এর এমন কয়েকজনকে গ্রেফতার করেছি। এখন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদেরই কুকিচিন টার্গেট করেছে।

তিনি আরও বলেন, জঙ্গিদের অবস্থান ভারতের মিজোরামের সাইডে। গহিন পাহাড়ের একদিকে মিয়ানমার অন্যদিকে ভারত। সম্প্রতি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে কোর কমিটির মিটিং হয়েছে। সেখানে সিদ্ধান্ত হয়েছে সেনাবাহিনী, র‌্যাব, বিজিবি, পুলিশ মিলিয়ে পাহাড়ে সমন্বিত অভিযান চালানো হবে।

জানা গেছে, গত ২০ অক্টোবর থেকে পাহাড়ে জঙ্গিবিরোধী অভিযান শুরু করে র‌্যাব। এরপর অন্তত ছয়টি সশস্ত্র অভিযানের মাধ্যমে সেখান থেকে তালিকাভুক্তদের পাশাপাশি নতুন জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত হওয়া ৬৮ ও কেএনএফের ১৭ জনকে গ্রেফতার করা হয়। পরে তাদের জিজ্ঞাসাবাদের ভিত্তিতে বিদেশ থেকে আসা অর্থের জোগানদাতাদের তথ্য মেলে। অর্থের জোগানদাতারা তিন ভাগে বিভক্ত। তারা এক-দুই মাস পরপরই টাকা পাঠায় নতুন জঙ্গি সংগঠনের শীর্ষ নেতাদের কাছে। এর মধ্যে যারা প্রতি মাসে সংগঠনে ১ লাখ টাকা পর্যন্ত পাঠাচ্ছেন তারা ‘ক’ শ্রেণির অর্থের জোগানদাতা। এ ছাড়া ‘খ’ শ্রেণির জোগানদাতারা ১০ থেকে ৫০ হাজার টাকা দেন। এভাবে সাতটি ভাগ রয়েছে। অন্য ভাগের সদস্যদের মধ্যে মাসে ৫ হাজার টাকা পাঠানোর ডোনারও রয়েছে।

ঢাকা মহানগর পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্স ন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের উপকমিশনার এস এম নাজমুল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, হিন্দাল শারক্বীয়ার প্রথম আমির যাকে বলা হচ্ছে সেই রক্সিকেই ২০১৯ সালেই আমরা গ্রেফতার করেছিলাম। ওই সময় পর্যন্ত তারা হুজির মতাদর্শ ধারণ করত। এরা ‘নও মুসলিম’দের জন্য একটি প্রজেক্টের অর্থকে হিন্দাল শারক্কীয়ার কর্মকান্ডে ব্যয় করেছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, সাম্প্রতিক অভিযানে গ্রেফতার হওয়া সংগঠনটির অর্থ শাখার উপপ্রধান হাবিবুল্লাহসহ কয়েকজন জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছে, দেশে ও বিদেশে তাদের কিছু ডোনার সদস্য রয়েছেন। তারা মূলত সংগঠনের সদস্য। তারা সংগঠনের বিভিন্ন খরচ জোগানোর টাকা পাঠান। এর বাইরে তারা মসজিদ, মাদরাসাসহ বিভিন্ন সামাজিক ভালো কাজে অর্থ খরচ করার জন্যও অর্থ পাঠান। এ অর্থও সংগঠনের অস্ত্র কেনার পাশাপাশি অন্য কাজে ব্যয় করা হয়।

র‌্যাব বলছে, এর আগে হাবিবুল্লাহসহ কয়েকজনকে গ্রেফতারের পর ৭ লাখ নগদ টাকা উদ্ধার করা হয়। এ টাকা বিদেশ থেকে তাদের হাতে এসেছিল। তারা আরও জানিয়েছে, বিদেশ থেকে আসা অর্থে এরই মধ্যে তারা হিন্দাল শারক্বীয়ার জন্য ভারী অস্ত্রসহ বিভিন্ন ধরনের অস্ত্রও কিনেছেন। অস্ত্র কেনার জন্য ১৭ লাখ টাকা পাঠিয়েছেন বিদেশে থাকা মুনতাছির আহম্মেদ বাচ্চু নামের একজন। তিনি অর্থবিষয়ক সমন্বয়কদের একজন। এ ছাড়া গ্রেফতার হওয়া জঙ্গি সদস্যদের মোবাইল ব্যাংকিং নম্বর থেকে প্রায় ২ কোটি টাকা লেনদেন হওয়ার তথ্য পাওয়া গেছে। এ ছাড়া সংগঠনটির অর্থ সরবরাহকারী হিসেবে ইব্রাহিম নামে আরও একজনের নাম পাওয়া গেছে। তার বাড়ি নারায়ণগঞ্জে। দীর্ঘদিন ধরে তিনি মালয়েশিয়ায় পলাতক রয়েছেন। তিনি এরই মধ্যে কয়েক দফায় ৩০ লাখ টাকার বেশি পাহাড়ি জঙ্গি নেতাদের কাছে পাঠিয়েছেন। ইব্রাহিমের বিরুদ্ধে যাত্রাবাড়ী থানায় মামলা রয়েছে। এ ছাড়া কক্সবাজারের ঈদগাহ এলাকার পূর্ব ইছাখালীর মো. শাহজাহানের ব্যক্তিগত মোবাইল ব্যাংকিং নম্বরে ১ কোটি ৯৬ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে। তার মাধ্যমে এ টাকার বড় অংশ পাহাড়ি জঙ্গিদের অস্ত্র কেনার পাশাপাশি সার্বিক অপতৎপরতায় ব্যয় হয়েছে। দীর্ঘদিন তাদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ?নতুন জঙ্গি সংগঠনের আর্থিক উৎস খতিয়ে দেখতে র‌্যাবসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অন্য সদস্যরাও কাজ করছেন। মূলত ২০১৩ সাল থেকে শাহজাহান নতুন জঙ্গি সংগঠনের আর্থিক নেটওয়ার্কে ঢুকেছেন। কক্সবাজারে মোবাইল ব্যাংকিং কারবারের আড়ালে তিনি এ কাজ করে আসছেন। নতুন জঙ্গি সংগঠনের শীর্ষ নেতা শামীন মাহফুজের সঙ্গে শাহজাহানের ঘনিষ্ঠতা ছিল। প্রায় নিয়মিত একই নম্বর থেকে নতুন জঙ্গি সংগঠনের সদস্যদের কাছে টাকা পৌঁছে যাওয়ার কারণে অনেকে শাহজাহানের ব্যক্তিগত মোবাইল ব্যাংকিং নম্বরকে শামীন মাহফুজের নম্বর ভাবতেন।

গ্রেফতার হয়নি শীর্ষ জঙ্গিরা : হিন্দাল শারক্বীয়ার শীর্ষ জঙ্গি নেতারা ধরা-ছোঁয়ার বাইরে থেকে যাওয়ায় বন্ধ হচ্ছে না সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড। এখনো চলছে নতুন কর্মী সংগ্রহের কাজ। দেশের বিভিন্ন নদীভিত্তিক এলাকাকে টার্গেট করে চালানো হচ্ছে প্রশিক্ষণ কার্যক্রম। এ সংগঠনের আমির আনিসুর রহমান মাহমুদ, দাওয়াতি কার্যক্রমের প্রধান মাইমুন, সংগঠনের উপদেষ্টা শামীন মাহফুজ, অর্থ ও গণমাধ্যম শাখার প্রধান রাকিব। এরা এখনো ধরা পড়েনি। সংগঠনের আমির আনিসুর রহমান মাহমুদের সঙ্গে কেএনএফ-এর প্রধান নাথাম বমের সুসম্পর্ক রয়েছে। নাথাম বমের সঙ্গে নতুন জঙ্গি সংগঠনের প্রধানদের অর্থের বিনিময়ে চুক্তি হয়। এরপর তারা তাদের পাহাড়ে আশ্রয়, অস্ত্র ও রসদ সরবরাহ এবং সশস্ত্র প্রশিক্ষণ দেয়। এরাই মূলত অবৈধ অর্থে নতুন জঙ্গি সংগঠনকে আরও শক্তিশালী করার চেষ্টা করছে। এর আগে সংগঠনটির শীর্ষস্থানীয়দের মধ্যে থাকা অর্থবিষয়ক প্রধান সমন্বয়ক মুনতাছির, দাওয়াতি ও অন্যতম অর্থ সরবরাহকারী হাবিবুলল্লাহ, সামরিক শাখার প্রধান রণবীর ও বোমা বিশেষজ্ঞ বাশারকে গ্রেফতার করে এ সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পান আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যরা। এ বিষয়ে র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার প্রধান খন্দকার আল মঈন বলেন, আমরা জানতে পেরেছি দেশে ও বিদেশে তাদের বেশ কিছু ডোনার রয়েছেন। মূলত সংগঠনটির সদস্যরা মসজিদ, মাদরাসাসহ বিভিন্ন সামাজিক ভালো কাজে অর্থ খরচ করার নামে এ অর্থ সংগ্রহ করেন। তাদের সম্পর্কে আরও খোঁজ নেওয়া হচ্ছে। প্রসঙ্গত, গত বছরের ২৩ আগস্ট কুমিল্লা ও দেশের অন্যান্য অঞ্চল থেকে আট তরুণ নিখোঁজের সূত্র ধরে র‌্যাবের গোয়েন্দা শাখা এবং অন্যান্য ব্যাটালিয়ন গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ায়। একপর্যায়ে নতুন এ জঙ্গি সংগঠনের খোঁজ পায়। হরকাতুল জিহাদ, জামাতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ (জেএমবি) এবং আনসার আল ইসলামের কিছু সদস্য মিলে ২০১৭ সালে নতুন করে উগ্রবাদী সংগঠনের কার্যক্রম শুরু করে। ২০১৯ সালে জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়া নাম দিয়ে কার্যক্রম পরিচালনা করতে থাকে। সংগঠনটির আমির মো. আনিসুর রহমান ওরফে মাহমুদ নামের এক ব্যক্তি। তার নেতৃত্বেই উগ্রবাদী সংগঠনটি পরিচালিত হচ্ছে। শুরু থেকেই এই উগ্রবাদী সংগঠনে ছয় শূরা সদস্য রয়েছেন, যারা দাওয়াতি, সামরিক, অর্থ, মিডিয়া দেখভাল এবং উপদেষ্টার দায়িত্বে রয়েছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
আরও ১৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার বিএনপির
আরও ১৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার বিএনপির
যুক্তরাষ্ট্রে ৪৩ দিন পর শাটডাউনের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে ৪৩ দিন পর শাটডাউনের সমাপ্তি
তৃতীয় দিনেই জয়ের সুবাস পাচ্ছে বাংলাদেশ
তৃতীয় দিনেই জয়ের সুবাস পাচ্ছে বাংলাদেশ
চুরির অপবাদে কিশোরকে তুলে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
চুরির অপবাদে কিশোরকে তুলে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু হাসপাতালে ৮৩৩
ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু হাসপাতালে ৮৩৩
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
শটগান ফায়ারের নির্দেশ দেন এসি আরিফ
শটগান ফায়ারের নির্দেশ দেন এসি আরিফ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
শাহ আমানত বিমানবন্দরে ৩৫ লাখ টাকার স্বর্ণ আটক
শাহ আমানত বিমানবন্দরে ৩৫ লাখ টাকার স্বর্ণ আটক
সর্বশেষ খবর
কুমিল্লায় চার হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ
কুমিল্লায় চার হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ

৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

উন্নয়ন বাজেট কমছে ৩০ হাজার কোটি টাকা
উন্নয়ন বাজেট কমছে ৩০ হাজার কোটি টাকা

১২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, স্বামী নিখোঁজ
স্ত্রীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, স্বামী নিখোঁজ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এমবাপ্পের জোড়া গোলে ইউক্রেনকে উড়িয়ে বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত করল ফ্রান্স
এমবাপ্পের জোড়া গোলে ইউক্রেনকে উড়িয়ে বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত করল ফ্রান্স

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সমবায় অধিদপ্তরের নতুন ডিজি ইসমাইল হোসেন
সমবায় অধিদপ্তরের নতুন ডিজি ইসমাইল হোসেন

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাপোরিঝিয়ায় সম্মুখযুদ্ধের সৈন্যদের সঙ্গে দেখা করলেন জেলেনস্কি
জাপোরিঝিয়ায় সম্মুখযুদ্ধের সৈন্যদের সঙ্গে দেখা করলেন জেলেনস্কি

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় পাকিস্তানকে ১২০ কোটি ডলার ঋণ দেবে আইএমএফ
অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় পাকিস্তানকে ১২০ কোটি ডলার ঋণ দেবে আইএমএফ

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রতিদিন তিনজনের বেশি অপহরণ
প্রতিদিন তিনজনের বেশি অপহরণ

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

৫৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বেড়াতে এসে যুবকের আত্মহত্যা
কক্সবাজারে বেড়াতে এসে যুবকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষার শিক্ষক বাতিলের প্রতিবাদে জাবিতে গানের সমাবেশ
প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষার শিক্ষক বাতিলের প্রতিবাদে জাবিতে গানের সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রতিশোধ গ্রহণের শক্তি থাকা সত্ত্বেও ক্ষমা করা
প্রতিশোধ গ্রহণের শক্তি থাকা সত্ত্বেও ক্ষমা করা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মিয়ানমারে খাদ্য ও নির্মাণসামগ্রী পাচারকালে ২২ জন আটক
মিয়ানমারে খাদ্য ও নির্মাণসামগ্রী পাচারকালে ২২ জন আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙ্গুনিয়ায় শ্রমিকদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
রাঙ্গুনিয়ায় শ্রমিকদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কাঠামোগত সংস্কারে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আইএমএফ
কাঠামোগত সংস্কারে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আইএমএফ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের কাছে তথ্যচিত্রের জন্য ক্ষমা চেয়েছে বিবিসি
ট্রাম্পের কাছে তথ্যচিত্রের জন্য ক্ষমা চেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ
মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ
বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস
ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা
শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর
প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন

নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক
নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক

নগর জীবন

সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার
সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার

দেশগ্রাম

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন