শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

কথায় কথায় তালাক বাড়ছে

বিচ্ছেদে অনাগ্রহী পুরুষ, যারা এক-দুই বছর সংসার করেছেন এবং সন্তান নেই তারাই বেশি বিচ্ছেদে যাচ্ছেন
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
কথায় কথায় তালাক বাড়ছে

বিবাহ বিচ্ছেদের খরচ বাড়লেও বিচ্ছেদের হার কিন্তু কমেনি। উল্টো কথায় কথায় জীবনসঙ্গীকে তালাক বা বিচ্ছেদ দেওয়ার হার বৃদ্ধি পেয়েছে। রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে কমবেশি একই কারণ উল্লেখ করে বিবাহ বিচ্ছেদের সংখ্যা বাড়ছে। ঢাকা সিটি করপোরেশনের তথ্য বলছে, ঢাকায় প্রতি তিন ঘণ্টায় চারটি বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটছে। সমাজবিজ্ঞানী ও সংশ্লিষ্টরা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলছেন, মানুষের মধ্যে আগের চেয়ে সহনশীলতা কমে যাওয়ায় বিবাহ বিচ্ছেদ বেশি হচ্ছে। এমনকি বিবাহ বিচ্ছেদের আবেদন পাওয়ার পর সিটি করপোরেশনের নোটিসে যে শুনানি ডাকা হয় সেখানে দুই পক্ষের মধ্যে নারীদের তুলনায় পুরুষরা বেশি আসছেন। অর্থাৎ পুরুষরা বিবাহ বিচ্ছেদে আগ্রহী কম। দুই সিটি করপোরেশনের তথ্য যাচাই করে দেখা যায়, যারা মাত্র এক-দুই বছর সংসার করেছেন এবং যাদের সন্তান নেই তারাই বেশি বিচ্ছেদের আবেদন করছেন। আর শালিসের মাধ্যমে সংসার টিকছে এমন হার খুবই কম।

বিয়ের পাঁচ মাস না যেতেই বেসরকারি এক বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মান শেষ বর্ষের ছাত্রী নাজমুন আরা (ছদ¥নাম) তার বাবার বাড়ি এসে আর শ্বশুড়বাড়ি ফিরে যাননি। তিনি বাবার বাড়ি থেকেই বিবাহ বিচ্ছেদের আবেদন করেন। মা-বাবা নাজমুনকে বোঝানোর চেষ্টা করলেও নাজমুন তার প্রাক্তন স্বামী শফিকের সঙ্গে আর সংসার করবেন না- এই সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করে ফেলেছেন। বিবাহ বিচ্ছেদের কারণ হিসেবে নাজমুন জানান, প্রবাসী বরের সঙ্গে তার বয়সের পার্থক্য বেশি। এ ছাড়া দুজনের রুচিবোধ এক নয়। নাজমুন স্বাধীনচেতা, আর শফিক চান তার স্ত্রী ঘর-সংসারে মনোযোগী হোক। স্ত্রী চাকরি করবেন এমন নাজমুনের স্বামীর পছন্দ ছিল না।

প্রসঙ্গত, আগে কেউ বিবাহ বিচ্ছেদ করতে চাইলে ডিভোর্স ইন্সট্রুমেন্টে স্ট্যাম্প ডিউটি ৫০০ টাকা দিতে হতো। কিন্তু এখন বাড়তি দেড় হাজার টাকা যোগ হয়ে মোট দিতে হয় ২ হাজার টাকা। কিন্তু বিষয়টি বিবাহ বিচ্ছেদের আবেদনকারীদের সিদ্ধান্ত নিতে খুব একটা প্রভাব ফেলছে না। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) অঞ্চল ৫ ও ৮-এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাখাওয়াত হোসেন সরকার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ভুল বোঝাবুঝি, স্ত্রীকে নির্যাতন করা হচ্ছে এবং ভরণপোষণ দেওয়া হচ্ছে না- এমন কারণ দেখিয়ে বিচ্ছেদের আবেদন করা হচ্ছে। নারীদের ক্ষেত্রে তারা আগের তুলনায় বেশি স্বাধীনচেতা হওয়ায় এবং স্বাবলম্বী হওয়ায় বিচ্ছেদের ঘটনা বৃদ্ধি পেয়েছে। আমরা শুনানির জন্য যখন দুই পক্ষকে ডাকছি তখন বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই কোনো পক্ষই উপস্থিত হচ্ছেন না। এর মধ্যে নারীদের উপস্থিতির হার খুবই কম। দেখা যাচ্ছে, ১০০ জনের মধ্যে মাত্র ১০ জন উপস্থিত হচ্ছেন। ২ থেকে ৩ শতাংশ ক্ষেত্রে হয়তো উভয়পক্ষই শুনানিতে আসেন। এ ক্ষেত্রে নারীরা বিচ্ছেদের আবেদন করলে দেখা যায়, পুরুষরা শুনানিতে সংসার করার ব্যাপারে আগ্রহ দেখান। সাধারণত দেখা যায়, যারা মাত্র এক-দুই বছর সংসার করেছেন এবং যাদের সন্তান নেই তারাই বেশি তালাকের আবেদন করছেন।

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) অঞ্চল-৩ এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা (উপসচিব) আবদুল্লাহ আল বাকী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমি গুলশান, বনানীর মতো বিলাসবহুল অঞ্চলে দায়িত্ব পালন করছি। এ জন্য এখানে বিবাহ বিচ্ছেদের কারণগুলো দেশের অন্য এলাকার চেয়ে কিছুটা ভিন্ন। সাধারণত এই এলাকার মানুষ সচ্ছল এবং তাদের মধ্যে ধর্মীয় অনুশাসন দেশের অন্য এলাকার চেয়ে তুলনামূলক কম হয়। যা বিচ্ছেদ বেশি হওয়ার পেছনে কারণ হতে পারে। তবে সর্বোপরি চিন্তা করলে বলতে হয়, মানুষের মধ্যে সহনশীলতা আগের চেয়ে কমে এসেছে। একই সঙ্গে মানুষের মানিয়ে নেওয়ার যে ট্রেন্ড তাও কমে এসেছে। যা বিবাহ বিচ্ছেদের অন্যতম একটি কারণ। যারা আমাদের কাছে আসেন তারা সাধারণত এই বিচ্ছেদ চান না। এ ক্ষেত্রে আমাদের কাছে পুরুষরা নারীদের তুলনায় বেশি আসছেন। ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের হিসাব বলছে, নারীরা বিচ্ছেদের ক্ষেত্রে বিগত কয়েক বছরে রেকর্ড গড়েছেন। নারীরা দ্বিগুণের বেশি হারে এখন বিবাহ বিচ্ছেদের আবেদন করছেন। পুরুষরা এ ক্ষেত্রে বিচ্ছেদে আগ্রহ তুলনামূলক কম দেখাচ্ছেন। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) হিসাবে, ২০১১ সাল থেকে ২০২২ সালের নভেম্বর মাস পর্যন্ত প্রায় ১২ বছরে ঢাকা উত্তরের বিভিন্ন অঞ্চলে মোট ৫৮ হাজার ৩০টি বিচ্ছেদের আবেদন পড়েছে। এর মধ্যে ৩৭ হাজার ৭৯২টি আবেদন করেছেন নারীরা। আর পুরুষরা করেছেন ১৮ হাজার ৬৬৪টি। একইভাবে দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে (ডিএসসিসি) গত তিন বছরে বিচ্ছেদের আবেদন পড়েছে ২১ হাজার ২৮৮টি। এর মধ্যে ১৪ হাজার ৯৯৪টি আবেদন করেছেন নারীরা। আর ৬ হাজার ২৯৪টি আবেদন করেছেন পুরুষরা।

ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের কাছ থেকে পাওয়া তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই তালাকের কারণগুলো ঘুরেফিরে একই হয়। এর মধ্যে আছে, স্বামী-স্ত্রীর সঙ্গে বনিবনা না হওয়া, স্ত্রীকে ভরণপোষণ না দেওয়া, সন্দেহ করা, স্বামীর মাদকাসক্তি, স্ত্রীর ওপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন, যৌতুক দাবি, স্বামী-স্ত্রীর পরকীয়া, আর্থিক সমস্যা, শ্বশুরবাড়ির সঙ্গে বনিবনা না হওয়া, বেপরোয়া জীবনযাপন, বদমেজাজ, সংসারের প্রতি উদাসীনতা, সন্তান না হওয়া, অবাধ্য হওয়া, বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আসক্তি ইত্যাদি। উচ্চশিক্ষিত দম্পতিদের ক্ষেত্রে দেখা যায়, স্বামী-স্ত্রী দুজনই চাকরি করার কারণে সংসারে অশান্তি তৈরি হয়। যা শেষ পর্যন্ত বিচ্ছেদে গিয়ে ঠেকে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. জিনাত হুদা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, মনস্তাত্ত্বিক পরিবর্তন ও অর্থনৈতিক স্বাধীনতার জন্য নারী নিজেই এখন বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। এ সময়ে এসে পারিবারিক বন্ধনের চেয়ে অনেকে নিজের পেশাজীবনকে গুরুত্ব দিচ্ছে। এতে আগের চেয়ে বিচ্ছেদের হার বৃদ্ধি পেয়েছে।

সাড়া মেলে না বিচ্ছেদ নোটিসে : ঢাকার কয়েকজন নিকাহ রেজিস্ট্রার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, রাজধানীতে প্রতি বছরই বিবাহ বিচ্ছেদের ঘটনা বৃদ্ধি পাচ্ছে। শালিসের মাধ্যমে সংসার টিকছে এমন হার খুবই কম। সিটি করপোরেশনের কর্মকর্তারা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, নিয়ম অনুযায়ী সিটি করপোরেশনের কাছে বিবাহ বিচ্ছেদের আবেদন করার ৯০ দিনের মধ্যে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বিচ্ছেদ ঠেকানোর জন্য করপোরেশনের সংশ্লিষ্ট বিভাগ শালিসি বৈঠকের ব্যবস্থা করেন। কিন্তু যারা আগে থেকেই বিচ্ছেদে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে নেন তারা এই বৈঠকে আসেন না। আবার বাধ্যতামূলক না হওয়ায় এসব শুনানিতে সাড়াও কম মেলে। নোটিস পাওয়ার পরও অনেক সময় উভয় পক্ষ অনুপস্থিত থাকেন। দেখা যায়, স্ত্রীর আবেদনের নোটিসে কখনো স্বামী উপস্থিত থাকেন না, আবার কখনো স্বামীর নোটিসে স্ত্রী আসেন না। ফলে উভয়ের মধ্যে যে বিবাদ হয় তার মীমাংসা হচ্ছে না। এতে পরবর্তী ৯০ দিনের মধ্যে তালাক কার্যকর হয়ে যায়।

 

এই বিভাগের আরও খবর
সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির আবেদন
সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির আবেদন
হেলমেটে মিলছে ফুল, না থাকলে সতর্কতা
হেলমেটে মিলছে ফুল, না থাকলে সতর্কতা
চারটি সংসদীয় আসন বহালের দাবিতে নির্বাচন অফিসে ধর্মঘট
চারটি সংসদীয় আসন বহালের দাবিতে নির্বাচন অফিসে ধর্মঘট
কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের
কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের
নাগরিকত্ব নিয়ে মিথ্যাচার করেছেন টিউলিপ সিদ্দিক
নাগরিকত্ব নিয়ে মিথ্যাচার করেছেন টিউলিপ সিদ্দিক
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ পাঁচ জন অভিযুক্ত
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ পাঁচ জন অভিযুক্ত
গৌরনদীর ৩৮ যুবক লিবিয়ার জেলে
গৌরনদীর ৩৮ যুবক লিবিয়ার জেলে
ফিরলেন ১৭৬ বাংলাদেশি
ফিরলেন ১৭৬ বাংলাদেশি
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
হত্যাযজ্ঞের দায় হাসিনার ন্যায়বিচার চাই
হত্যাযজ্ঞের দায় হাসিনার ন্যায়বিচার চাই
ভোটার আকৃষ্টে মরিয়া প্রার্থীরা
ভোটার আকৃষ্টে মরিয়া প্রার্থীরা
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল

সম্পাদকীয়

ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন

সম্পাদকীয়

একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী

সম্পাদকীয়

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

হাজারীবাগে ৯ তলার ছাদ থেকে পড়ে আহত ব্যক্তির মৃত্যু
হাজারীবাগে ৯ তলার ছাদ থেকে পড়ে আহত ব্যক্তির মৃত্যু

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

ঘুষের টাকা না দেওয়ায়...
ঘুষের টাকা না দেওয়ায়...

দেশগ্রাম

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

বাসচাপায় পথচারী নিহত, আহত ৩
বাসচাপায় পথচারী নিহত, আহত ৩

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

বগুড়ায় ৭টি আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় ৭টি আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

দুর্ভোগ
দুর্ভোগ

নগর জীবন

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সোশ্যাল মিডিয়া-ইউটিউবে সরব তারকারা
সোশ্যাল মিডিয়া-ইউটিউবে সরব তারকারা

শোবিজ

কিশোর গ্যাংয়ের স্পিডবোট মহড়া
কিশোর গ্যাংয়ের স্পিডবোট মহড়া

দেশগ্রাম