শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ মে, ২০২৩ আপডেট:

লোডশেডিংয়ে নাকাল গ্রাম

♦ কয়লা সংকটে রামপাল ♦ আশঙ্কা পায়রা বিদ্যুৎ কেন্দ্র ঘিরেও ♦ জ্বালানি সংকটে উৎপাদন ব্যাহত ♦ ঢাকার বাইরে ঘণ্টার পর ঘণ্টা বিদ্যুৎ নেই ♦ শিগগিরই মিলবে না স্বস্তি
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
লোডশেডিংয়ে নাকাল গ্রাম

এবার ঈদের আগে সেচ মৌসুম ও রমজান মাসকে গুরুত্ব দিয়ে রেকর্ড পরিমাণ বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়। কিন্তু এর পরও ঢাকার বাইরে বিভিন্ন এলাকায় গ্রাহকদের পোহাতে হয় চরম লোডশেডিং ভোগান্তি। ঈদের ছুটিতে ভোগান্তি সামান্য কমলেও ছুটি শেষ হতেই আবারও ভয়াবহ রূপ নেয় লোডশেডিং। একদিকে তীব্র তাপপ্রবাহ, অন্যদিকে বিদ্যুতের আসা-যাওয়ায় গ্রামাঞ্চলের মানুষের এখন নাকাল দশা। দিনে-রাতে গ্রামাঞ্চলে এলাকাভেদে ৮ থেকে ১০ ঘণ্টা পর্যন্ত লোডশেডিং হচ্ছে। একদিকে জ্বালানি সংকটের কারণে দেশের বড় দুই কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র ঘিরে সংকট তৈরি হয়েছে, এর মধ্যে রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রে দুই সপ্তাহের বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ, অন্যদিকে যান্ত্রিক ত্রুটি ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য পুরনো কেন্দ্রগুলোতে ২ হাজার ৭০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যাচ্ছে না। বিদ্যুৎ বিভাগও বলছে, শিগগিরই লোডশেডিং ঘিরে কোনো স্বস্তির খবর নেই। এ অবস্থায় এসএসসি পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতে বেশ বেগ পেতে হচ্ছে। থমকে যাচ্ছে কলকারখানার চাকা। গরম আর লোডশেডিংয়ে হাঁসফাঁস করছে মানুষ।

সরকার চলতি মে মাসে সর্বোচ্চ ১৬ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছিল। কিন্তু এর পরও ১০ মে সর্বোচ্চ ১৪ হাজার ৭৬১ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদিত হয়। এদিন বিদ্যুতের সর্বোচ্চ চাহিদা ছিল ১৫ হাজার ৬০০ মেগাওয়াট। আর এদিন ৮৩৯ মেগাওয়াট বিদ্যুতের ঘাটতি থেকে যায়। গতকাল ১১ মে মোট বিদ্যুৎ উৎপাদিত হয় ১৫ হাজার ৫০০ মেগাওয়াট। এর বিপরীতে চাহিদা ছিল ১৪ হাজার ৬৬০ মেগাওয়াটের। আর ঘাটতি ছিল ৮৪০ মেগাওয়াট।

বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) তথ্য বলছে, বর্তমানে দেশে উৎপাদনের সক্ষমতা আছে ২২ হাজার ৫৬৬ মেগাওয়াট। এর মধ্যে জ্বালানির (গ্যাস, তেল, কয়লা, পানি) অভাবে উৎপাদন করা যাচ্ছে না প্রায় ২ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। আর যান্ত্রিক ত্রুটি ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ২ হাজার ৭০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যাচ্ছে না।

দেশের বিদ্যুৎ বিতরণ সংস্থার কর্মকর্তারা জানান, চাহিদার চেয়ে কম সরবরাহ থাকায় অনেকটা বাধ্য হয়ে লোডশেডিং করতে হচ্ছে। ঈদের দীর্ঘ ছুটির পর কারখানা ও সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান খুলে যাওয়ায় এবং তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ায় চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব হচ্ছে না। মূলত বিদ্যুৎ উৎপাদনের জ্বালানির অভাবেই এমনটা হচ্ছে। আবার ডলার সংকটের কারণে দেশের সবচেয়ে বড় দুটি কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদন নিয়ে আবারও টানাপোড়েন তৈরি হয়েছে। মূলত সময়মতো কয়লা আমদানি করতে না পারায় এ সমস্যা হচ্ছে। কয়লার অভাবে বাগেরহাটের রামপাল কেন্দ্রে দুই সপ্তাহের বেশি সময় বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ রয়েছে। জ্বালানি সংকটের শঙ্কায় ধুঁকছে পটুয়াখালীর কয়লাভিত্তিক পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র। আবার ডলার না পেলে উৎপাদন বন্ধ হতে পারে পায়রা বিদ্যুৎ কেন্দ্রের। এতে লোডশেডিং পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ রূপ নিতে পারে। জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে কয়লার টাকা বকেয়া রেখে বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি চলছিল। ফেব্রুয়ারিতে কিছু ডলারের ব্যবস্থা করে দেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এতে কেন্দ্রটির উৎপাদন সচল থাকে। এখন নতুন করে বকেয়া বিলের চাপে পড়েছে পায়রার কেন্দ্রটি। জানা যায়, রামপাল ও পায়রা এ দুটি কেন্দ্র থেকে ১ হাজার ৮৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়। এরই মধ্যে গ্যাসের সরবরাহ বৃদ্ধি করতে পেট্রোবাংলাকেও অনুরোধ করেছে পিডিবি।

রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের উপ-ব্যবস্থাপক আনোয়ারুল আজিম গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা আশা করছি কয়লা পাওয়ার পর ১৪ মে থেকে বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি আবারও উৎপাদন শুরু করবে। মূলত ডলার সংকটের কারণেই কয়লা আমদানি ব্যাহত হওয়ায় বিদ্যুৎ উৎপাদনে বিঘ্ন ঘটছে। বিশ্বজুড়েই এ সমস্যা হচ্ছে। এর সমাধান আমাদের হাতে নেই। এখন যে জাহাজটি আসছে সেখানে ৫৫ হাজার মেট্রিক টন কয়লা আছে, যা দিয়ে ১০ দিন বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যাবে। এর ১০ দিন পর আরও একটি সমপরিমাণ কয়লাবাহী জাহাজ আসছে। অর্থাৎ মোট ২০ দিনের কয়লা মজুদ থাকবে। পরের কয়লা আমদানির জন্য আমরা এরই মধ্যে কাজ শুরু করেছি।’

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে পিডিবির পরিচালক (জনসংযোগ পরিদফতর) মো. শামীম হাসান বলেন, ‘তাপমাত্রা কমে এলে বা এক পশলা বৃষ্টি হলেই বিদ্যুতের চাহিদা তিন থেকে ৪ হাজার মেগাওয়াট কমে আসবে। আমাদের গড়ে এখন ৬০০ থেকে ৭০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ ঘাটতি আছে। আপাতত জ্বালানি তেলের মূল্য কমে না এলে পরিস্থিতির পরিবর্তন হবে না। আমাদের ধুঁকে ধুঁকেই চলতে হবে। রামপাল উৎপাদনে এলে পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হলেও পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র ঘিরে সংকট দেখা যাচ্ছে। কারণ এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রেও কয়লার সংকট দেখা দিচ্ছে। ফলে পরিস্থিতি খুব একটা সুবিধাজনক পর্যায়ে যাবে না। খুব তাড়াতাড়ি লোডশেডিং নিয়ে স্বস্তির কোনো খবর নেই। এখন আমরা আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকি। আকাশে মেঘ দেখা দিলেই আমরা গ্রাহকদের কিছুটা স্বস্তি দিতে পারব। আবার রক্ষণাবেক্ষণের জন্য পুরনো বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো থেকে উৎপাদন করা যাচ্ছে না। কারণ সেগুলোর ওপর চাপ দিলে পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে।’

এদিকে এক সপ্তাহ ধরে ভয়াবহ লোডশেডিংয়ের কবলে পড়েছে চট্টগ্রাম। দিনে-রাতে সমানে ঘণ্টার পর ঘণ্টা বিদ্যুৎ আসা-যাওয়া করছে। এতে ইলেকট্রনিক সামগ্রী নষ্ট হওয়ার পাশাপাশি গরমে নাকাল নগরজীবন। কবে নাগাদ বিদ্যুৎ সংকট ঠিক হবে তা নিয়ে চিন্তিত জনগণ। বৃষ্টিপাত হলে লোডশেডিং কমে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে বলে জানিয়েছে পিডিবি। সংস্থাটির সূত্র জানায়, চট্টগ্রামে বিদ্যুৎ কেন্দ্র রয়েছে ২৫টি। এর মধ্যে চালু আছে ২১টি কেন্দ্র। তবে ২১টি কেন্দ্র চালু থাকলেও সেগুলো সক্ষমতা অনুযায়ী বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারছে না। চট্টগ্রামে প্রতিদিন ১৪০০ থেকে ১৫০০ মেগাওয়াট চাহিদা থাকলেও উৎপাদন হচ্ছে ১১০০ থেকে ১২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। ফলে গড়ে দৈনিক ৩০০ থেকে ৪০০ মেগাওয়াট লোডশেডিং করতে হচ্ছে।

পিডিবি চট্টগ্রামের প্রধান প্রকৌশলী রেজাউল করিম জানান, তীব্র দাবদাহের কারণে বিদ্যুতের চাহিদা বেড়েছে। ফলে লোডশেডিং বাড়ছে। কিন্তু বৃষ্টি না হওয়ায় বিদ্যুতের অভাব বেশি অনুভূত হচ্ছে। বৃষ্টি না হলে বিদ্যুতের এ সংকট থাকার আশঙ্কা রয়েছে।

চট্টগ্রাম পিডিবির সুপারভাইজরি কন্ট্রোল অ্যান্ড ডাটা অ্যাকুইজিশনের (স্ক্যাডা) নির্বাহী প্রকৌশলী মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, জ্বালানি সংকটের কারণে গ্যাসচালিত বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো বন্ধ থাকায় চট্টগ্রামে লোডশেডিংয়ের পরিমাণ বেড়েছে। গ্যাসের চাপ কম থাকায় আর জ্বালানি তেলের সংকটে বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। লোডশেডিংয়ের পরিমাণ অনেক সময় পরিবর্তন হচ্ছে। আসলে বিদ্যুতের সরবরাহের ওপরই নির্ভর করছে লোডশেডিংয়ের নির্ধারিত মাত্রা। অন্যদিকে রাঙামাটিতে প্রচণ্ড বেড়েছে লোডশেডিং। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে চার ঘণ্টাও মিলছে না বিদ্যুৎ। স্থবির হয়ে পড়েছে অফিস-আদালতের কাজকর্ম। অতিষ্ঠ মানুষের জীবন। এতে ক্ষোভ বাড়ছে স্থানীয়দের মধ্যে। এদিকে দ্রুত কমতে শুরু করেছে কাপ্তাই কর্ণফুলী জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদন। কয়েক মাস আগেই বন্ধ হয়ে গেছে কেন্দ্রটির বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী চারটি ইউনিট। এখন চালু আছে মাত্র একটি। এতে উৎপাদন হচ্ছে মাত্র ২৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, চলমান দাবদাহের প্রভাব পড়েছে রাঙামাটিতে। স্থানীয় বাসিন্দা মো. নাছির উদ্দন জানান, বিদ্যুৎ না থাকলে কোনো কাজ করা যায় না। গরম কোনোরকম সহ্য করা যায়। কিন্তু বিদ্যুৎবিহীন অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাজ করা যায় না। রাঙামাটি বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. সাইফুল রহমান বলেন, ‘রাঙামাটিতে ২৫ মেগাওয়াট বিদ্যুতের চাহিদা রয়েছে। আমরা পাচ্ছি মাত্র ১২ মেগাওয়াট। তা চাহিদার তুলনায় অনেক কম। তীব্র গরমে লোডশেডিং করতে হচ্ছে।’

এ ছাড়া ময়মনসিংহ, কুমিল্লা, রংপুর, খুলনা, রাজশাহী ও সিলেটে উল্লেখ করার মতো লোডশেডিং হচ্ছে। ঢাকার বিভিন্ন এলাকায়ও এখন দিনে দু-একবার লোডশেডিং হচ্ছে। দেশের সবচেয়ে বেশি বিদ্যুতের গ্রাহক পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের। ৮২টি সমিতির মধ্যে ৬৩টির অবস্থা নাজুক। জানা যায়, সংস্থাটি চাহিদার তুলনায় ২ হাজার মেগাওয়াট কম বিদ্যুৎ পাচ্ছে।

[প্রতিবেদনটি তৈরিতে সহায়তা করেছেন- নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম ও রাঙামাটি প্রতিনিধি]

এই বিভাগের আরও খবর
লিবিয়া থেকে ফিরছেন আরও ৩ শতাধিক বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরছেন আরও ৩ শতাধিক বাংলাদেশি
ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের সেতুতে ফাটল
ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের সেতুতে ফাটল
মাইক ভাড়া করে গালাগাল
মাইক ভাড়া করে গালাগাল
জুলাই যোদ্ধার তালিকায় আ.লীগ নেতা ও খালেদা জিয়ার মামলার বাদী
জুলাই যোদ্ধার তালিকায় আ.লীগ নেতা ও খালেদা জিয়ার মামলার বাদী
আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি
ক্যানেল থেকে পান ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার
ক্যানেল থেকে পান ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার
মেমোরি কার্ডে খুলল খুনের রহস্য
মেমোরি কার্ডে খুলল খুনের রহস্য
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করল গণফোরাম
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করল গণফোরাম
বায়ুদূষণে ঢাকাকে ছাড়িয়ে রাজশাহী
বায়ুদূষণে ঢাকাকে ছাড়িয়ে রাজশাহী
ডেঙ্গুজ্বরে হাসপাতালে ভর্তি ৯৫০ জন
ডেঙ্গুজ্বরে হাসপাতালে ভর্তি ৯৫০ জন
সোনার ভরি বেড়ে ২ লাখ ১৭ হাজার টাকা
সোনার ভরি বেড়ে ২ লাখ ১৭ হাজার টাকা
সর্বশেষ খবর
জমি নিয়ে চাচাতো ভাইদের সংঘর্ষে আহত ৫০ জন
জমি নিয়ে চাচাতো ভাইদের সংঘর্ষে আহত ৫০ জন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিভারপুলের ঘরের মাঠে ইউনাইটেডের দুর্দান্ত জয়
লিভারপুলের ঘরের মাঠে ইউনাইটেডের দুর্দান্ত জয়

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেরোবি বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বক্তৃতা প্রতিযোগিতা
বেরোবি বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বক্তৃতা প্রতিযোগিতা

২৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ফকিরাপুলে সৎ ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক নিহত
ফকিরাপুলে সৎ ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক নিহত

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা, হতে পারে নিম্নচাপ
সাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা, হতে পারে নিম্নচাপ

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেকৃবি উপাচার্য ও নিপসম অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণাপত্র নকলের অভিযোগ
শেকৃবি উপাচার্য ও নিপসম অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণাপত্র নকলের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদল নেতা হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ
জবি ছাত্রদল নেতা হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ল্যুভর জাদুঘরে চুরি: কি কি ঘটলো আসলে?
ল্যুভর জাদুঘরে চুরি: কি কি ঘটলো আসলে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে গলায় ফাঁস দিয়ে নারীর আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে গলায় ফাঁস দিয়ে নারীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

২ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

রূপনগরে আগুনে নিহত ১৪ জনের মরদেহ হস্তান্তর
রূপনগরে আগুনে নিহত ১৪ জনের মরদেহ হস্তান্তর

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার গ্যাস প্লান্টে ইউক্রেনের বড় হামলা
রাশিয়ার গ্যাস প্লান্টে ইউক্রেনের বড় হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা
চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোর গুহায় দুই হাজার বছর আগের শিশু ও টিয়াপাখির মমি আবিষ্কার
মেক্সিকোর গুহায় দুই হাজার বছর আগের শিশু ও টিয়াপাখির মমি আবিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মোংলায় খালে ভেসে এলো মৃত কুমির, গলায় রশি ও আঘাতের চিহ্ন
মোংলায় খালে ভেসে এলো মৃত কুমির, গলায় রশি ও আঘাতের চিহ্ন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর মতিঝিলে ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ভাই খুন
রাজধানীর মতিঝিলে ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ভাই খুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমারখালীতে সাহিত্য আড্ডা
কুমারখালীতে সাহিত্য আড্ডা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ গ্রেফতার ১
বান্দরবানে মদসহ গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের সব ইউনিটকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার নির্দেশ
পুলিশের সব ইউনিটকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরের কৃষি জমিতে বালু ভরাট, সাড়ে ৩ লাখ টাকা জরিমানা
গাজীপুরের কৃষি জমিতে বালু ভরাট, সাড়ে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে অনুষ্ঠিত হলো ডোঙ্গা বাইচ
ঝিনাইদহে অনুষ্ঠিত হলো ডোঙ্গা বাইচ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নৌ-পরিবহন উপদেষ্টা ও চীনের পরিবহন মন্ত্রীর মধ্যে বৈঠক
নৌ-পরিবহন উপদেষ্টা ও চীনের পরিবহন মন্ত্রীর মধ্যে বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌
'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান
কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের
যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির
অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে
পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী
হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

মাইলফলকের ম্যাচে নাইটের সেঞ্চুরি
মাইলফলকের ম্যাচে নাইটের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্শের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া
মার্শের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

মাইক ভাড়া করে গালাগাল
মাইক ভাড়া করে গালাগাল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমিককে হত্যাচেষ্টায় কারাগারে
প্রেমিককে হত্যাচেষ্টায় কারাগারে

দেশগ্রাম

প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন
প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন

প্রাণের ক্যাম্পাস

হোটেলে নাশতা খেয়ে ছয়জন অসুস্থ
হোটেলে নাশতা খেয়ে ছয়জন অসুস্থ

দেশগ্রাম

নেশার টাকার জন্য দাদাকে খুন
নেশার টাকার জন্য দাদাকে খুন

দেশগ্রাম

দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা
দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা

প্রাণের ক্যাম্পাস

রূপপুর প্রকল্পের দোভাষীর লাশ উদ্ধার
রূপপুর প্রকল্পের দোভাষীর লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

জুলাই যোদ্ধার তালিকায় আ.লীগ নেতা ও খালেদা জিয়ার মামলার বাদী
জুলাই যোদ্ধার তালিকায় আ.লীগ নেতা ও খালেদা জিয়ার মামলার বাদী

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমি অধিকার প্রতিষ্ঠার দাবি
ভূমি অধিকার প্রতিষ্ঠার দাবি

দেশগ্রাম

দুই দিনেও উদ্ধার হয়নি শিশু
দুই দিনেও উদ্ধার হয়নি শিশু

দেশগ্রাম

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ ও মিছিল আজ
জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ ও মিছিল আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রাতৃত্বের মাধ্যমে জনগণকে আপন করতে হবে
ভ্রাতৃত্বের মাধ্যমে জনগণকে আপন করতে হবে

নগর জীবন

ক্লিনিক সিলগালা, তদন্ত কমিটি গঠন
ক্লিনিক সিলগালা, তদন্ত কমিটি গঠন

দেশগ্রাম

ডেঙ্গুজ্বরে হাসপাতালে ভর্তি ৯৫০ জন
ডেঙ্গুজ্বরে হাসপাতালে ভর্তি ৯৫০ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

অকেজো পাম্প, সেচ নিয়ে দুশ্চিন্তায় কৃষক
অকেজো পাম্প, সেচ নিয়ে দুশ্চিন্তায় কৃষক

দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধার মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধার মৃত্যু

দেশগ্রাম

ক্যানেল থেকে পান ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার
ক্যানেল থেকে পান ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা