শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ মে, ২০২৩ আপডেট:

লোডশেডিংয়ে নাকাল গ্রাম

♦ কয়লা সংকটে রামপাল ♦ আশঙ্কা পায়রা বিদ্যুৎ কেন্দ্র ঘিরেও ♦ জ্বালানি সংকটে উৎপাদন ব্যাহত ♦ ঢাকার বাইরে ঘণ্টার পর ঘণ্টা বিদ্যুৎ নেই ♦ শিগগিরই মিলবে না স্বস্তি
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
লোডশেডিংয়ে নাকাল গ্রাম

এবার ঈদের আগে সেচ মৌসুম ও রমজান মাসকে গুরুত্ব দিয়ে রেকর্ড পরিমাণ বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়। কিন্তু এর পরও ঢাকার বাইরে বিভিন্ন এলাকায় গ্রাহকদের পোহাতে হয় চরম লোডশেডিং ভোগান্তি। ঈদের ছুটিতে ভোগান্তি সামান্য কমলেও ছুটি শেষ হতেই আবারও ভয়াবহ রূপ নেয় লোডশেডিং। একদিকে তীব্র তাপপ্রবাহ, অন্যদিকে বিদ্যুতের আসা-যাওয়ায় গ্রামাঞ্চলের মানুষের এখন নাকাল দশা। দিনে-রাতে গ্রামাঞ্চলে এলাকাভেদে ৮ থেকে ১০ ঘণ্টা পর্যন্ত লোডশেডিং হচ্ছে। একদিকে জ্বালানি সংকটের কারণে দেশের বড় দুই কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র ঘিরে সংকট তৈরি হয়েছে, এর মধ্যে রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রে দুই সপ্তাহের বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ, অন্যদিকে যান্ত্রিক ত্রুটি ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য পুরনো কেন্দ্রগুলোতে ২ হাজার ৭০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যাচ্ছে না। বিদ্যুৎ বিভাগও বলছে, শিগগিরই লোডশেডিং ঘিরে কোনো স্বস্তির খবর নেই। এ অবস্থায় এসএসসি পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতে বেশ বেগ পেতে হচ্ছে। থমকে যাচ্ছে কলকারখানার চাকা। গরম আর লোডশেডিংয়ে হাঁসফাঁস করছে মানুষ।

সরকার চলতি মে মাসে সর্বোচ্চ ১৬ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছিল। কিন্তু এর পরও ১০ মে সর্বোচ্চ ১৪ হাজার ৭৬১ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদিত হয়। এদিন বিদ্যুতের সর্বোচ্চ চাহিদা ছিল ১৫ হাজার ৬০০ মেগাওয়াট। আর এদিন ৮৩৯ মেগাওয়াট বিদ্যুতের ঘাটতি থেকে যায়। গতকাল ১১ মে মোট বিদ্যুৎ উৎপাদিত হয় ১৫ হাজার ৫০০ মেগাওয়াট। এর বিপরীতে চাহিদা ছিল ১৪ হাজার ৬৬০ মেগাওয়াটের। আর ঘাটতি ছিল ৮৪০ মেগাওয়াট।

বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) তথ্য বলছে, বর্তমানে দেশে উৎপাদনের সক্ষমতা আছে ২২ হাজার ৫৬৬ মেগাওয়াট। এর মধ্যে জ্বালানির (গ্যাস, তেল, কয়লা, পানি) অভাবে উৎপাদন করা যাচ্ছে না প্রায় ২ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। আর যান্ত্রিক ত্রুটি ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ২ হাজার ৭০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যাচ্ছে না।

দেশের বিদ্যুৎ বিতরণ সংস্থার কর্মকর্তারা জানান, চাহিদার চেয়ে কম সরবরাহ থাকায় অনেকটা বাধ্য হয়ে লোডশেডিং করতে হচ্ছে। ঈদের দীর্ঘ ছুটির পর কারখানা ও সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান খুলে যাওয়ায় এবং তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ায় চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব হচ্ছে না। মূলত বিদ্যুৎ উৎপাদনের জ্বালানির অভাবেই এমনটা হচ্ছে। আবার ডলার সংকটের কারণে দেশের সবচেয়ে বড় দুটি কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদন নিয়ে আবারও টানাপোড়েন তৈরি হয়েছে। মূলত সময়মতো কয়লা আমদানি করতে না পারায় এ সমস্যা হচ্ছে। কয়লার অভাবে বাগেরহাটের রামপাল কেন্দ্রে দুই সপ্তাহের বেশি সময় বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ রয়েছে। জ্বালানি সংকটের শঙ্কায় ধুঁকছে পটুয়াখালীর কয়লাভিত্তিক পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র। আবার ডলার না পেলে উৎপাদন বন্ধ হতে পারে পায়রা বিদ্যুৎ কেন্দ্রের। এতে লোডশেডিং পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ রূপ নিতে পারে। জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে কয়লার টাকা বকেয়া রেখে বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি চলছিল। ফেব্রুয়ারিতে কিছু ডলারের ব্যবস্থা করে দেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এতে কেন্দ্রটির উৎপাদন সচল থাকে। এখন নতুন করে বকেয়া বিলের চাপে পড়েছে পায়রার কেন্দ্রটি। জানা যায়, রামপাল ও পায়রা এ দুটি কেন্দ্র থেকে ১ হাজার ৮৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়। এরই মধ্যে গ্যাসের সরবরাহ বৃদ্ধি করতে পেট্রোবাংলাকেও অনুরোধ করেছে পিডিবি।

রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের উপ-ব্যবস্থাপক আনোয়ারুল আজিম গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা আশা করছি কয়লা পাওয়ার পর ১৪ মে থেকে বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি আবারও উৎপাদন শুরু করবে। মূলত ডলার সংকটের কারণেই কয়লা আমদানি ব্যাহত হওয়ায় বিদ্যুৎ উৎপাদনে বিঘ্ন ঘটছে। বিশ্বজুড়েই এ সমস্যা হচ্ছে। এর সমাধান আমাদের হাতে নেই। এখন যে জাহাজটি আসছে সেখানে ৫৫ হাজার মেট্রিক টন কয়লা আছে, যা দিয়ে ১০ দিন বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যাবে। এর ১০ দিন পর আরও একটি সমপরিমাণ কয়লাবাহী জাহাজ আসছে। অর্থাৎ মোট ২০ দিনের কয়লা মজুদ থাকবে। পরের কয়লা আমদানির জন্য আমরা এরই মধ্যে কাজ শুরু করেছি।’

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে পিডিবির পরিচালক (জনসংযোগ পরিদফতর) মো. শামীম হাসান বলেন, ‘তাপমাত্রা কমে এলে বা এক পশলা বৃষ্টি হলেই বিদ্যুতের চাহিদা তিন থেকে ৪ হাজার মেগাওয়াট কমে আসবে। আমাদের গড়ে এখন ৬০০ থেকে ৭০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ ঘাটতি আছে। আপাতত জ্বালানি তেলের মূল্য কমে না এলে পরিস্থিতির পরিবর্তন হবে না। আমাদের ধুঁকে ধুঁকেই চলতে হবে। রামপাল উৎপাদনে এলে পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হলেও পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র ঘিরে সংকট দেখা যাচ্ছে। কারণ এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রেও কয়লার সংকট দেখা দিচ্ছে। ফলে পরিস্থিতি খুব একটা সুবিধাজনক পর্যায়ে যাবে না। খুব তাড়াতাড়ি লোডশেডিং নিয়ে স্বস্তির কোনো খবর নেই। এখন আমরা আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকি। আকাশে মেঘ দেখা দিলেই আমরা গ্রাহকদের কিছুটা স্বস্তি দিতে পারব। আবার রক্ষণাবেক্ষণের জন্য পুরনো বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো থেকে উৎপাদন করা যাচ্ছে না। কারণ সেগুলোর ওপর চাপ দিলে পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে।’

এদিকে এক সপ্তাহ ধরে ভয়াবহ লোডশেডিংয়ের কবলে পড়েছে চট্টগ্রাম। দিনে-রাতে সমানে ঘণ্টার পর ঘণ্টা বিদ্যুৎ আসা-যাওয়া করছে। এতে ইলেকট্রনিক সামগ্রী নষ্ট হওয়ার পাশাপাশি গরমে নাকাল নগরজীবন। কবে নাগাদ বিদ্যুৎ সংকট ঠিক হবে তা নিয়ে চিন্তিত জনগণ। বৃষ্টিপাত হলে লোডশেডিং কমে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে বলে জানিয়েছে পিডিবি। সংস্থাটির সূত্র জানায়, চট্টগ্রামে বিদ্যুৎ কেন্দ্র রয়েছে ২৫টি। এর মধ্যে চালু আছে ২১টি কেন্দ্র। তবে ২১টি কেন্দ্র চালু থাকলেও সেগুলো সক্ষমতা অনুযায়ী বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারছে না। চট্টগ্রামে প্রতিদিন ১৪০০ থেকে ১৫০০ মেগাওয়াট চাহিদা থাকলেও উৎপাদন হচ্ছে ১১০০ থেকে ১২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। ফলে গড়ে দৈনিক ৩০০ থেকে ৪০০ মেগাওয়াট লোডশেডিং করতে হচ্ছে।

পিডিবি চট্টগ্রামের প্রধান প্রকৌশলী রেজাউল করিম জানান, তীব্র দাবদাহের কারণে বিদ্যুতের চাহিদা বেড়েছে। ফলে লোডশেডিং বাড়ছে। কিন্তু বৃষ্টি না হওয়ায় বিদ্যুতের অভাব বেশি অনুভূত হচ্ছে। বৃষ্টি না হলে বিদ্যুতের এ সংকট থাকার আশঙ্কা রয়েছে।

চট্টগ্রাম পিডিবির সুপারভাইজরি কন্ট্রোল অ্যান্ড ডাটা অ্যাকুইজিশনের (স্ক্যাডা) নির্বাহী প্রকৌশলী মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, জ্বালানি সংকটের কারণে গ্যাসচালিত বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো বন্ধ থাকায় চট্টগ্রামে লোডশেডিংয়ের পরিমাণ বেড়েছে। গ্যাসের চাপ কম থাকায় আর জ্বালানি তেলের সংকটে বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। লোডশেডিংয়ের পরিমাণ অনেক সময় পরিবর্তন হচ্ছে। আসলে বিদ্যুতের সরবরাহের ওপরই নির্ভর করছে লোডশেডিংয়ের নির্ধারিত মাত্রা। অন্যদিকে রাঙামাটিতে প্রচণ্ড বেড়েছে লোডশেডিং। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে চার ঘণ্টাও মিলছে না বিদ্যুৎ। স্থবির হয়ে পড়েছে অফিস-আদালতের কাজকর্ম। অতিষ্ঠ মানুষের জীবন। এতে ক্ষোভ বাড়ছে স্থানীয়দের মধ্যে। এদিকে দ্রুত কমতে শুরু করেছে কাপ্তাই কর্ণফুলী জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদন। কয়েক মাস আগেই বন্ধ হয়ে গেছে কেন্দ্রটির বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী চারটি ইউনিট। এখন চালু আছে মাত্র একটি। এতে উৎপাদন হচ্ছে মাত্র ২৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, চলমান দাবদাহের প্রভাব পড়েছে রাঙামাটিতে। স্থানীয় বাসিন্দা মো. নাছির উদ্দন জানান, বিদ্যুৎ না থাকলে কোনো কাজ করা যায় না। গরম কোনোরকম সহ্য করা যায়। কিন্তু বিদ্যুৎবিহীন অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাজ করা যায় না। রাঙামাটি বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. সাইফুল রহমান বলেন, ‘রাঙামাটিতে ২৫ মেগাওয়াট বিদ্যুতের চাহিদা রয়েছে। আমরা পাচ্ছি মাত্র ১২ মেগাওয়াট। তা চাহিদার তুলনায় অনেক কম। তীব্র গরমে লোডশেডিং করতে হচ্ছে।’

এ ছাড়া ময়মনসিংহ, কুমিল্লা, রংপুর, খুলনা, রাজশাহী ও সিলেটে উল্লেখ করার মতো লোডশেডিং হচ্ছে। ঢাকার বিভিন্ন এলাকায়ও এখন দিনে দু-একবার লোডশেডিং হচ্ছে। দেশের সবচেয়ে বেশি বিদ্যুতের গ্রাহক পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের। ৮২টি সমিতির মধ্যে ৬৩টির অবস্থা নাজুক। জানা যায়, সংস্থাটি চাহিদার তুলনায় ২ হাজার মেগাওয়াট কম বিদ্যুৎ পাচ্ছে।

[প্রতিবেদনটি তৈরিতে সহায়তা করেছেন- নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম ও রাঙামাটি প্রতিনিধি]

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাথমিক যাচাইয়ে প্রার্থী ২৩১ জন
প্রাথমিক যাচাইয়ে প্রার্থী ২৩১ জন
চার দিনে নিবন্ধন ছাড়াল ১৫ হাজার
চার দিনে নিবন্ধন ছাড়াল ১৫ হাজার
এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন ১৪৮৪ জন
এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন ১৪৮৪ জন
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
প্রসূতির মৃত্যুতে চিকিৎসকসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
প্রসূতির মৃত্যুতে চিকিৎসকসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
ভূমিকম্পে আতঙ্ক নয় জরুরি সচেতনতা
ভূমিকম্পে আতঙ্ক নয় জরুরি সচেতনতা
ভূমিকম্পের পর এবার ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড়
ভূমিকম্পের পর এবার ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড়
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ঘোষিত সময়ে ক্লাস শুরু না হওয়ায় সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
ঘোষিত সময়ে ক্লাস শুরু না হওয়ায় সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
৩০ দলের মতামতের ভিত্তিতে কাঠামোগত সংস্কার সূচনা সম্ভব
৩০ দলের মতামতের ভিত্তিতে কাঠামোগত সংস্কার সূচনা সম্ভব
অধ্যাদেশ বাতিল চেয়ে মন্ত্রণালয়ে ব্যবসায়ীদের স্মারকলিপি
অধ্যাদেশ বাতিল চেয়ে মন্ত্রণালয়ে ব্যবসায়ীদের স্মারকলিপি
এএসআইয়ের লাশ থানার শৌচাগারে
এএসআইয়ের লাশ থানার শৌচাগারে
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির
বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির

১ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন
জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর
মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন
নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক
মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী
পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ
মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া
শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত
টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা
যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৩
পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?
কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি
যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার
ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব
ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে
শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র
তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন
নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা
বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪০ বছর বয়সেও বাইসাইকেল কিকে রোনালদোর গোল, বড় জয় আল-নাসরের
৪০ বছর বয়সেও বাইসাইকেল কিকে রোনালদোর গোল, বড় জয় আল-নাসরের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোলের পর অ্যাসিস্টের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে মায়ামিকে তুললেন মেসি
গোলের পর অ্যাসিস্টের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে মায়ামিকে তুললেন মেসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের পয়েন্ট খোয়ালো রিয়াল
ফের পয়েন্ট খোয়ালো রিয়াল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াই বিশ্ব সামনে এগোতে পারে: কানাডার প্রধানমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াই বিশ্ব সামনে এগোতে পারে: কানাডার প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন শান্তি আলোচনায় ‘অসাধারণ অগ্রগতি’ হয়েছে: রুবিও
ইউক্রেন শান্তি আলোচনায় ‘অসাধারণ অগ্রগতি’ হয়েছে: রুবিও

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে