শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ মে, ২০২৩ আপডেট:

লোডশেডিংয়ে নাকাল গ্রাম

♦ কয়লা সংকটে রামপাল ♦ আশঙ্কা পায়রা বিদ্যুৎ কেন্দ্র ঘিরেও ♦ জ্বালানি সংকটে উৎপাদন ব্যাহত ♦ ঢাকার বাইরে ঘণ্টার পর ঘণ্টা বিদ্যুৎ নেই ♦ শিগগিরই মিলবে না স্বস্তি
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
লোডশেডিংয়ে নাকাল গ্রাম

এবার ঈদের আগে সেচ মৌসুম ও রমজান মাসকে গুরুত্ব দিয়ে রেকর্ড পরিমাণ বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়। কিন্তু এর পরও ঢাকার বাইরে বিভিন্ন এলাকায় গ্রাহকদের পোহাতে হয় চরম লোডশেডিং ভোগান্তি। ঈদের ছুটিতে ভোগান্তি সামান্য কমলেও ছুটি শেষ হতেই আবারও ভয়াবহ রূপ নেয় লোডশেডিং। একদিকে তীব্র তাপপ্রবাহ, অন্যদিকে বিদ্যুতের আসা-যাওয়ায় গ্রামাঞ্চলের মানুষের এখন নাকাল দশা। দিনে-রাতে গ্রামাঞ্চলে এলাকাভেদে ৮ থেকে ১০ ঘণ্টা পর্যন্ত লোডশেডিং হচ্ছে। একদিকে জ্বালানি সংকটের কারণে দেশের বড় দুই কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র ঘিরে সংকট তৈরি হয়েছে, এর মধ্যে রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রে দুই সপ্তাহের বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ, অন্যদিকে যান্ত্রিক ত্রুটি ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য পুরনো কেন্দ্রগুলোতে ২ হাজার ৭০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যাচ্ছে না। বিদ্যুৎ বিভাগও বলছে, শিগগিরই লোডশেডিং ঘিরে কোনো স্বস্তির খবর নেই। এ অবস্থায় এসএসসি পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতে বেশ বেগ পেতে হচ্ছে। থমকে যাচ্ছে কলকারখানার চাকা। গরম আর লোডশেডিংয়ে হাঁসফাঁস করছে মানুষ।

সরকার চলতি মে মাসে সর্বোচ্চ ১৬ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছিল। কিন্তু এর পরও ১০ মে সর্বোচ্চ ১৪ হাজার ৭৬১ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদিত হয়। এদিন বিদ্যুতের সর্বোচ্চ চাহিদা ছিল ১৫ হাজার ৬০০ মেগাওয়াট। আর এদিন ৮৩৯ মেগাওয়াট বিদ্যুতের ঘাটতি থেকে যায়। গতকাল ১১ মে মোট বিদ্যুৎ উৎপাদিত হয় ১৫ হাজার ৫০০ মেগাওয়াট। এর বিপরীতে চাহিদা ছিল ১৪ হাজার ৬৬০ মেগাওয়াটের। আর ঘাটতি ছিল ৮৪০ মেগাওয়াট।

বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) তথ্য বলছে, বর্তমানে দেশে উৎপাদনের সক্ষমতা আছে ২২ হাজার ৫৬৬ মেগাওয়াট। এর মধ্যে জ্বালানির (গ্যাস, তেল, কয়লা, পানি) অভাবে উৎপাদন করা যাচ্ছে না প্রায় ২ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। আর যান্ত্রিক ত্রুটি ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ২ হাজার ৭০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যাচ্ছে না।

দেশের বিদ্যুৎ বিতরণ সংস্থার কর্মকর্তারা জানান, চাহিদার চেয়ে কম সরবরাহ থাকায় অনেকটা বাধ্য হয়ে লোডশেডিং করতে হচ্ছে। ঈদের দীর্ঘ ছুটির পর কারখানা ও সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান খুলে যাওয়ায় এবং তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ায় চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব হচ্ছে না। মূলত বিদ্যুৎ উৎপাদনের জ্বালানির অভাবেই এমনটা হচ্ছে। আবার ডলার সংকটের কারণে দেশের সবচেয়ে বড় দুটি কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদন নিয়ে আবারও টানাপোড়েন তৈরি হয়েছে। মূলত সময়মতো কয়লা আমদানি করতে না পারায় এ সমস্যা হচ্ছে। কয়লার অভাবে বাগেরহাটের রামপাল কেন্দ্রে দুই সপ্তাহের বেশি সময় বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ রয়েছে। জ্বালানি সংকটের শঙ্কায় ধুঁকছে পটুয়াখালীর কয়লাভিত্তিক পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র। আবার ডলার না পেলে উৎপাদন বন্ধ হতে পারে পায়রা বিদ্যুৎ কেন্দ্রের। এতে লোডশেডিং পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ রূপ নিতে পারে। জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে কয়লার টাকা বকেয়া রেখে বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি চলছিল। ফেব্রুয়ারিতে কিছু ডলারের ব্যবস্থা করে দেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এতে কেন্দ্রটির উৎপাদন সচল থাকে। এখন নতুন করে বকেয়া বিলের চাপে পড়েছে পায়রার কেন্দ্রটি। জানা যায়, রামপাল ও পায়রা এ দুটি কেন্দ্র থেকে ১ হাজার ৮৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়। এরই মধ্যে গ্যাসের সরবরাহ বৃদ্ধি করতে পেট্রোবাংলাকেও অনুরোধ করেছে পিডিবি।

রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের উপ-ব্যবস্থাপক আনোয়ারুল আজিম গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা আশা করছি কয়লা পাওয়ার পর ১৪ মে থেকে বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি আবারও উৎপাদন শুরু করবে। মূলত ডলার সংকটের কারণেই কয়লা আমদানি ব্যাহত হওয়ায় বিদ্যুৎ উৎপাদনে বিঘ্ন ঘটছে। বিশ্বজুড়েই এ সমস্যা হচ্ছে। এর সমাধান আমাদের হাতে নেই। এখন যে জাহাজটি আসছে সেখানে ৫৫ হাজার মেট্রিক টন কয়লা আছে, যা দিয়ে ১০ দিন বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যাবে। এর ১০ দিন পর আরও একটি সমপরিমাণ কয়লাবাহী জাহাজ আসছে। অর্থাৎ মোট ২০ দিনের কয়লা মজুদ থাকবে। পরের কয়লা আমদানির জন্য আমরা এরই মধ্যে কাজ শুরু করেছি।’

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে পিডিবির পরিচালক (জনসংযোগ পরিদফতর) মো. শামীম হাসান বলেন, ‘তাপমাত্রা কমে এলে বা এক পশলা বৃষ্টি হলেই বিদ্যুতের চাহিদা তিন থেকে ৪ হাজার মেগাওয়াট কমে আসবে। আমাদের গড়ে এখন ৬০০ থেকে ৭০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ ঘাটতি আছে। আপাতত জ্বালানি তেলের মূল্য কমে না এলে পরিস্থিতির পরিবর্তন হবে না। আমাদের ধুঁকে ধুঁকেই চলতে হবে। রামপাল উৎপাদনে এলে পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হলেও পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র ঘিরে সংকট দেখা যাচ্ছে। কারণ এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রেও কয়লার সংকট দেখা দিচ্ছে। ফলে পরিস্থিতি খুব একটা সুবিধাজনক পর্যায়ে যাবে না। খুব তাড়াতাড়ি লোডশেডিং নিয়ে স্বস্তির কোনো খবর নেই। এখন আমরা আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকি। আকাশে মেঘ দেখা দিলেই আমরা গ্রাহকদের কিছুটা স্বস্তি দিতে পারব। আবার রক্ষণাবেক্ষণের জন্য পুরনো বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো থেকে উৎপাদন করা যাচ্ছে না। কারণ সেগুলোর ওপর চাপ দিলে পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে।’

এদিকে এক সপ্তাহ ধরে ভয়াবহ লোডশেডিংয়ের কবলে পড়েছে চট্টগ্রাম। দিনে-রাতে সমানে ঘণ্টার পর ঘণ্টা বিদ্যুৎ আসা-যাওয়া করছে। এতে ইলেকট্রনিক সামগ্রী নষ্ট হওয়ার পাশাপাশি গরমে নাকাল নগরজীবন। কবে নাগাদ বিদ্যুৎ সংকট ঠিক হবে তা নিয়ে চিন্তিত জনগণ। বৃষ্টিপাত হলে লোডশেডিং কমে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে বলে জানিয়েছে পিডিবি। সংস্থাটির সূত্র জানায়, চট্টগ্রামে বিদ্যুৎ কেন্দ্র রয়েছে ২৫টি। এর মধ্যে চালু আছে ২১টি কেন্দ্র। তবে ২১টি কেন্দ্র চালু থাকলেও সেগুলো সক্ষমতা অনুযায়ী বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারছে না। চট্টগ্রামে প্রতিদিন ১৪০০ থেকে ১৫০০ মেগাওয়াট চাহিদা থাকলেও উৎপাদন হচ্ছে ১১০০ থেকে ১২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। ফলে গড়ে দৈনিক ৩০০ থেকে ৪০০ মেগাওয়াট লোডশেডিং করতে হচ্ছে।

পিডিবি চট্টগ্রামের প্রধান প্রকৌশলী রেজাউল করিম জানান, তীব্র দাবদাহের কারণে বিদ্যুতের চাহিদা বেড়েছে। ফলে লোডশেডিং বাড়ছে। কিন্তু বৃষ্টি না হওয়ায় বিদ্যুতের অভাব বেশি অনুভূত হচ্ছে। বৃষ্টি না হলে বিদ্যুতের এ সংকট থাকার আশঙ্কা রয়েছে।

চট্টগ্রাম পিডিবির সুপারভাইজরি কন্ট্রোল অ্যান্ড ডাটা অ্যাকুইজিশনের (স্ক্যাডা) নির্বাহী প্রকৌশলী মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, জ্বালানি সংকটের কারণে গ্যাসচালিত বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো বন্ধ থাকায় চট্টগ্রামে লোডশেডিংয়ের পরিমাণ বেড়েছে। গ্যাসের চাপ কম থাকায় আর জ্বালানি তেলের সংকটে বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। লোডশেডিংয়ের পরিমাণ অনেক সময় পরিবর্তন হচ্ছে। আসলে বিদ্যুতের সরবরাহের ওপরই নির্ভর করছে লোডশেডিংয়ের নির্ধারিত মাত্রা। অন্যদিকে রাঙামাটিতে প্রচণ্ড বেড়েছে লোডশেডিং। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে চার ঘণ্টাও মিলছে না বিদ্যুৎ। স্থবির হয়ে পড়েছে অফিস-আদালতের কাজকর্ম। অতিষ্ঠ মানুষের জীবন। এতে ক্ষোভ বাড়ছে স্থানীয়দের মধ্যে। এদিকে দ্রুত কমতে শুরু করেছে কাপ্তাই কর্ণফুলী জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদন। কয়েক মাস আগেই বন্ধ হয়ে গেছে কেন্দ্রটির বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী চারটি ইউনিট। এখন চালু আছে মাত্র একটি। এতে উৎপাদন হচ্ছে মাত্র ২৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, চলমান দাবদাহের প্রভাব পড়েছে রাঙামাটিতে। স্থানীয় বাসিন্দা মো. নাছির উদ্দন জানান, বিদ্যুৎ না থাকলে কোনো কাজ করা যায় না। গরম কোনোরকম সহ্য করা যায়। কিন্তু বিদ্যুৎবিহীন অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাজ করা যায় না। রাঙামাটি বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. সাইফুল রহমান বলেন, ‘রাঙামাটিতে ২৫ মেগাওয়াট বিদ্যুতের চাহিদা রয়েছে। আমরা পাচ্ছি মাত্র ১২ মেগাওয়াট। তা চাহিদার তুলনায় অনেক কম। তীব্র গরমে লোডশেডিং করতে হচ্ছে।’

এ ছাড়া ময়মনসিংহ, কুমিল্লা, রংপুর, খুলনা, রাজশাহী ও সিলেটে উল্লেখ করার মতো লোডশেডিং হচ্ছে। ঢাকার বিভিন্ন এলাকায়ও এখন দিনে দু-একবার লোডশেডিং হচ্ছে। দেশের সবচেয়ে বেশি বিদ্যুতের গ্রাহক পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের। ৮২টি সমিতির মধ্যে ৬৩টির অবস্থা নাজুক। জানা যায়, সংস্থাটি চাহিদার তুলনায় ২ হাজার মেগাওয়াট কম বিদ্যুৎ পাচ্ছে।

[প্রতিবেদনটি তৈরিতে সহায়তা করেছেন- নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম ও রাঙামাটি প্রতিনিধি]

এই বিভাগের আরও খবর
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পের জন্য সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন
ভূমিকম্পের জন্য সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন

২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

৩৩ মিনিট আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৩৭ মিনিট আগে | শোবিজ

খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন
খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন

৩৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

৪৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন
কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা