শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ জুন, ২০২৩

বাণিজ্য সংগঠনগুলো দেখছে যেভাবে

রাজস্ব খাত সংস্কার ও করের আওতা বাড়ানোর দাবি
শাহেদ আলী ইরশাদ
প্রিন্ট ভার্সন
বাণিজ্য সংগঠনগুলো দেখছে যেভাবে

রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে হলে শুধু ঢাকা ও চট্টগ্রামের ওপর নির্ভরশীল না হয়ে সারা দেশে করদাতা খুঁজে বের করতে হবে। যারা কর দিচ্ছে তাদের ওপর চাপ তৈরি না করে নতুনদের কাছে যেতে হবে। রিহ্যাব বলছে, তাদের প্রস্তাব পুনর্বিবেচনা না করলে আগামীতে জমি এবং ফ্ল্যাটের দাম বৃদ্ধি পাবে। গতকাল জাতীয় সংসদে উত্থাপন করা ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট নিয়ে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় এফবিসিসিআই, ডিসিসিআই ও রিহ্যাবের সভাপতি এসব কথা বলেছেন।

এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন বলেন, আগামী অর্থবছরে রাজস্ব সংগ্রহ করা চ্যালেঞ্জ হতে পারে। রাজস্ব আয়ের প্রবৃদ্ধি ধরা হয়েছে ১৬ শতাংশের মতো। এ লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে হলে রাজস্ব খাতের সংস্কার করতে হবে। সংস্কার না হলে বরাবরের মতো সহজে আদায় করা যায়, এমন খাতের ওপরই চাপ পড়বে। তবে আমরা এখনো জানি না শিল্পের কোন কোন খাতে ট্যাক্স কেমন হবে। সরকার চেষ্টা করছে অভ্যন্তরিন খাত থেকে ভ্যাট-ট্যাক্স বাড়ানোর। গতকাল মতিঝিলে এফবিসিসিআই অডিটোরিয়ামে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেট নিয়ে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় তিনি এসব কথা বলেন।

এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, রপ্তানি ও প্রবাসী আয়ের ওপর নির্ভরশীল আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ। ডলারের দাম কোথায় গিয়ে ঠেকবে আমরা জানি না। রাজস্ব সংগ্রহ না হলে ব্যয় করা কঠিন। সে জন্য এক জায়গায় ঘুরপাক না খেয়ে করের জাল বাড়াতে হবে। তার জন্য এনবিআরসহ যারা ট্যাক্স সংগ্রহ করে তাদের সক্ষমতা বৃদ্ধি করতে হবে। চলতি অর্থবছরের তুলনায় ১৬ শতাংশ বেশি রাজস্ব আয় করার খবর শুনে আমরা (ব্যবসায়ী) শঙ্কিত হই। তিনি বলেন, সরকারের ভিশনগুলো বাস্তবায়ন করতে হলে ট্যাক্স, বাজেটের আকার বাড়াতে হবে। করমুক্ত আয়সীমা ৫০ হাজার টাকা বাড়িয়ে সাড়ে ৩ লাখ করায় অর্থমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, আরেকটু বাড়ালে আরও ভালো হতো। কারণ মূল্যস্ফীতি সাড়ে ৯ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নিয়ে বাজেট সাজানো হয়েছে। সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীতে ৪০ হাজার ৩৪৭ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্বজুড়ে চলা মন্দার মধ্যে নিম্নআয়ের সাধারণ মানুষকে স্বস্তি দেওয়ার জন্য এ বরাদ্দের প্রয়োজন আছে। বিদ্যুৎ ও জ্বালানিতে বরাদ্দ আরও বাড়ানো প্রয়োজন। এক্ষেত্রে যোগাযোগ খাত থেকে অর্থ এনে জ্বালানিতে দেওয়া যেতে পারে। কারণ ২০৪১ সালের মধ্যে ৬০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য এ খাতে বরাদ্দ বাড়ানোর বিকল্প নেই।

আবাসন শিল্পে সংকট তৈরি হবে : রিহ্যাব

প্রস্তাবিত জাতীয় বাজেট (২০২৩-২০২৪) পুনর্বিবেচনা না করলে আগামীতে জমি এবং ফ্ল্যাটের দাম বৃদ্ধি পাবে। কারণ প্রস্তাবিত বাজেটে জমি রেজিস্ট্রেশনকালে উৎসে আয়কর বাড়ানোর কথা বলা হয়েছে। এ ছাড়া সিমেন্ট, পাথর, টাইলস, লিফট, সিরামিক, গ্লাস, সুইচ-সকেট, ক্যাবল, কিচেনওয়্যারসহ কমপক্ষে ১০-১২টি পণ্যের ওপর অতিরিক্ত শুল্ক আরোপ করা হয়েছে। যেসব পণ্যের দাম বাড়বে তার ক্রেতা হচ্ছি আমরা যারা ফ্ল্যাট তৈরি করি। আর সব শেষে এ পণ্যের দাম গিয়ে পড়বে ফ্ল্যাট ক্রেতার ওপর। এসব পণ্যের দাম সহনশীল না রাখলে আবাসন শিল্পে সংকট তৈরি হবে বলে আশঙ্কা করছেন রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউসিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (রিহ্যাব) প্রেসিডেন্ট আলমগীর শামসুল আলামিন (কাজল)। গতকাল জাতীয় সংসদে প্রস্তাবকৃত জাতীয় বাজেটের ওপর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ার রিহ্যাব প্রেসিডেন্ট আবাসন খাতকে রক্ষায় প্রস্তাবিত জাতীয় বাজেট পুনর্বিবেচনার আহ্বান জানান।

রিহ্যাব জাতীয় বাজেট উপলক্ষে আবাসন সংক্রান্ত বিভিন্ন দাবি-দাওয়া করলেও প্রস্তাবিত বাজেটে তার কোনোটার প্রতিফলন হয়নি। বিশেষ করে অপ্রর্দশিত অর্থের বিনিয়োগ, ফ্ল্যাটের সেকেন্ডারি বাজারব্যবস্থা চাঙ্গা করতে পুরাতন ফ্ল্যাটে নিবন্ধন ব্যয় কমানো, বিশেষ তহবিল গঠনসহ কোনো দাবির প্রতিফলন হয়নি।

রিহ্যাব প্রেসিডেন্ট বলেন, বেসরকারি উদ্যোক্তাদের একান্ত প্রচেষ্টায় গড়ে ওঠা এ খাত সম্প্রতি নানাবিধ প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন। উদীয়মান এ খাতে নানারকম কর আরোপ ও সরকারের নীতিসহায়তার অভাবে ক্রমে দেশের আবাসন খাত মারাত্মক ঝুঁকির মুখে পতিত হয়েছে। নির্মাণসামগ্রীর মূল্যবৃদ্ধি, নতুন ড্যাপসহ নানা কারণে সমগ্র গৃহায়ণ খাতে বিক্রির পরিমাণ হ্রাস পেয়েছে। এমনিতেই জমি এবং ফ্ল্যাটের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে, এ মুহূর্তে নতুন করে নানা পণ্যের কর বৃদ্ধি দেশের অর্থনীতিতে এর একটা বিরূপ প্রভাব পড়বে বলে আমাদের শঙ্কা।

আলমগীর শামসুল আলামিন (কাজল) বলেন, রিহ্যাবের বাজেট প্রস্তাবনায় আমরা সবচেয়ে গুরুত্ব দিয়েছিলাম স্পষ্টভাবে ব্যাখ্যা দিয়ে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনাপ্রশ্নে বিনিয়োগের সুযোগ রাখা। ২০২০-২০২১ অর্থবছরে বিনাপ্রশ্নে বিনিয়োগের সুযোগ থাকায় ২০ হাজার ৬০০ কোটি টাকা অর্থনীতির মূল ধারায় এসেছে। সরকার ২ হাজার কোটি টাকার ওপরে রাজস্ব পেয়েছে। স্পষ্টভাবে ব্যাখ্যা দিয়ে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনাপ্রশ্নে বিনিয়োগের সুযোগ একটা বছর রাখলে অর্থনীতিতে একটা ভালো সুফল আসবে। স্ব স্ব দেশ বৈদেশিক মুদ্রা কীভাবে দেশের ভিতরে রাখা যায় তার ব্যবস্থা করছে। কাজেই আমরা এ অবস্থায় যদি অপ্রদর্শিত অর্থ পাচারের সুযোগ না রেখে মূল ধারার অর্থনীতিতে নিয়ে আসতে পারি তবে সরকারের রাজস্ব আদায়ের পাশাপাশি নতুন কর্মসংস্থান তৈরি হবে এবং চলমান অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলা করা সহজ হবে।

সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর বরাদ্দ প্রকৃত উপকারভোগীর কাছে পৌঁছাতে হবে : ডিসিসিআই

ডিসিসিআই সভাপতি ব্যারিস্টার সামীর সাত্তার বলেছেন, সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীতে বরাদ্দকৃত অর্থ প্রকৃত উপকারভোগীদের কাছে পৌঁছানো নিশ্চিত করতে হবে। ভাতার টাকা ব্যবহারে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার জন্য শক্তিশালী মনিটরিং করতে হবে। গতকাল তাৎক্ষণিক বাজেট প্রতিক্রিয়ায় তিনি এসব কথা বলেন।

ব্যারিস্টার সামীর সাত্তার বলেন, সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীতে বরাদ্দ ব্যবহারে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার জন্য একটি কমিটি গঠন করতে হবে। প্রকৃত উপকারভোগীদের কাছে ভাতার টাকা পৌঁছায় কি না, তা মনিটরিং করার জন্য শক্তিশালী কমিটি গঠন করতে হবে। তিনি বলেন, আমি গ্রামে গিয়ে শুনেছি ভাতার কার্ড যারা বিতরণ করেন তারা নিজেদের আত্মীয়স্বজন, কাজের লোককে দেন, এটা বন্ধ করতে হবে।

সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ডিসিসিআই সভাপতি বলেন, রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা সম্ভব। এ জন্য করের আওতা বাড়াতে হবে। সবাই মনে করেন একবার করের জালে গেলে আর বের হওয়া যায় না। এ ধারণা থেকে বের হতে হবে। এনবিআর ও বেসরকারি খাতকে হাতে হাত রেখে কাজ করতে হবে। ঢাকা ও চট্টগ্রামের বাইরে গিয়ে সারা দেশে করদাতা খুঁজতে হবে।

সংকট ব্যবস্থাপনা নীতির ধারাবাহিকতা চায় অ্যামচেম

আমেরিকান চেম্বার অব কমার্স ইন বাংলাদেশ (অ্যামচেম) সংকট ব্যবস্থাপনা, আকস্মিক ঘটনা মোকাবিলা, ব্যয়ের অগ্রাধিকার ও গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের ক্ষেত্রে নীতির ধারাবাহিকতা বজায় রাখার পরামর্শ দিয়েছে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের ওপর প্রতিক্রিয়া জানিয়ে তারা এ পরামর্শ দেয়।

সংগঠনটি বলছে, উচ্চ হারের প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে গেলে বিদেশি মুদ্রার মজুদও বাড়াতে হবে। সে জন্য শুধু আমদানি নিষেধাজ্ঞা না দিয়ে বিদেশি সহায়তাপুষ্ট প্রকল্প দ্রুত বাস্তবায়ন করা জরুরি। সেই সঙ্গে দেশি যেসব প্রকল্পে বিপুল পরিমাণ আমদানির বিষয় আছে, সেসব প্রকল্প পুনর্বিবেচনার কথা বলেছে তারা।

ন্যূনতম হাজার টাকা কর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে : এমসিসিআই

করমুক্ত আয়কর সীমা ব্যতিরেকে সেবা গ্রহণের ক্ষেত্রে ন্যূনতম কর ২ হাজার টাকা দিয়ে আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়া, আয়কর দাতাদের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে বলে মনে করছে এমসিসিআই। গতকাল এক বিবৃতিতে সংগঠনের সভাপতি মো. সায়ফুল ইসলাম বলেন, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প খাতকে (এসএমই) প্রাতিষ্ঠানিক খাতে রূপান্তরের প্রক্রিয়াকে এ করহার বাধাগ্রস্ত করবে। সুতরাং অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতসমূহে এ করহার পুনর্বিবেচনা করার জন্য এমসিসিআই পরামর্শ দিচ্ছে। অপরপক্ষে, কর আদায়করণকে সহজীকরণের লক্ষ্যে ‘কর প্রতিনিধি’ নিয়োগ আয়কর আইনে সন্নিবেশিত বিধান বাস্তবায়নের আগে বিস্তারিত বিশ্লেষণ জাতীয় রাজস্ব বোর্ড থেকে করার পরামর্শ দিয়েছে এমসিসিআই। কর প্রতিনিধিদের স্বচ্ছতার সঙ্গে প্রয়োজনীয় ব্রিফিং, প্রশিক্ষণ ও নির্দেশনা না দিলে কর প্রদানকারী ও কর আদায়কারীর মধ্যে সম্পর্কের অবনতি ঘটার আশঙ্কা রয়েছে বলে জানায় এমসিসিআই।

এই বিভাগের আরও খবর
খুলনায় দুই শিশুসহ তিনজনকে হত্যা
খুলনায় দুই শিশুসহ তিনজনকে হত্যা
নতুন জিপিএ-৫ ৫৫৫ জন, ফেল থেকে পাস ১৪৭৯
নতুন জিপিএ-৫ ৫৫৫ জন, ফেল থেকে পাস ১৪৭৯
দশম গ্রেড বাস্তবায়ন আন্দোলনে আহত শিক্ষিকার মৃত্যু
দশম গ্রেড বাস্তবায়ন আন্দোলনে আহত শিক্ষিকার মৃত্যু
ঢাবিতে আদি নববর্ষ উৎসব
ঢাবিতে আদি নববর্ষ উৎসব
সরকারি কলেজের প্রভাষকদের নো প্রমোশন নো ওয়ার্ক কর্মসূচি
সরকারি কলেজের প্রভাষকদের নো প্রমোশন নো ওয়ার্ক কর্মসূচি
লকডাউন মধ্যে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক
লকডাউন মধ্যে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক
অভ্যুত্থানে নিহত আবুল হোসেনের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের নির্দেশ
অভ্যুত্থানে নিহত আবুল হোসেনের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের নির্দেশ
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে সীমিত থাকবে যান চলাচল
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে সীমিত থাকবে যান চলাচল
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
আত্মসমর্পণের পর জামিন অভিনেত্রী মেহজাবীনের
আত্মসমর্পণের পর জামিন অভিনেত্রী মেহজাবীনের
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
সর্বশেষ খবর
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা

৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ
আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি
লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

নগর জীবন

গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ
গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ

নগর জীবন

লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ
লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ

দেশগ্রাম

তিন মাসে পাঁচ বার চুরি
তিন মাসে পাঁচ বার চুরি

দেশগ্রাম

সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে
সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে

নগর জীবন

বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবহিতকরণ সভা
অবহিতকরণ সভা

দেশগ্রাম

বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম
বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম

নগর জীবন

বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ
বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে
চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে

পূর্ব-পশ্চিম

তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান

পেছনের পৃষ্ঠা

আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য
আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য

পূর্ব-পশ্চিম