শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ জুন, ২০২৩

বাণিজ্য সংগঠনগুলো দেখছে যেভাবে

রাজস্ব খাত সংস্কার ও করের আওতা বাড়ানোর দাবি
শাহেদ আলী ইরশাদ
প্রিন্ট ভার্সন
বাণিজ্য সংগঠনগুলো দেখছে যেভাবে

রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে হলে শুধু ঢাকা ও চট্টগ্রামের ওপর নির্ভরশীল না হয়ে সারা দেশে করদাতা খুঁজে বের করতে হবে। যারা কর দিচ্ছে তাদের ওপর চাপ তৈরি না করে নতুনদের কাছে যেতে হবে। রিহ্যাব বলছে, তাদের প্রস্তাব পুনর্বিবেচনা না করলে আগামীতে জমি এবং ফ্ল্যাটের দাম বৃদ্ধি পাবে। গতকাল জাতীয় সংসদে উত্থাপন করা ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট নিয়ে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় এফবিসিসিআই, ডিসিসিআই ও রিহ্যাবের সভাপতি এসব কথা বলেছেন।

এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন বলেন, আগামী অর্থবছরে রাজস্ব সংগ্রহ করা চ্যালেঞ্জ হতে পারে। রাজস্ব আয়ের প্রবৃদ্ধি ধরা হয়েছে ১৬ শতাংশের মতো। এ লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে হলে রাজস্ব খাতের সংস্কার করতে হবে। সংস্কার না হলে বরাবরের মতো সহজে আদায় করা যায়, এমন খাতের ওপরই চাপ পড়বে। তবে আমরা এখনো জানি না শিল্পের কোন কোন খাতে ট্যাক্স কেমন হবে। সরকার চেষ্টা করছে অভ্যন্তরিন খাত থেকে ভ্যাট-ট্যাক্স বাড়ানোর। গতকাল মতিঝিলে এফবিসিসিআই অডিটোরিয়ামে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেট নিয়ে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় তিনি এসব কথা বলেন।

এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, রপ্তানি ও প্রবাসী আয়ের ওপর নির্ভরশীল আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ। ডলারের দাম কোথায় গিয়ে ঠেকবে আমরা জানি না। রাজস্ব সংগ্রহ না হলে ব্যয় করা কঠিন। সে জন্য এক জায়গায় ঘুরপাক না খেয়ে করের জাল বাড়াতে হবে। তার জন্য এনবিআরসহ যারা ট্যাক্স সংগ্রহ করে তাদের সক্ষমতা বৃদ্ধি করতে হবে। চলতি অর্থবছরের তুলনায় ১৬ শতাংশ বেশি রাজস্ব আয় করার খবর শুনে আমরা (ব্যবসায়ী) শঙ্কিত হই। তিনি বলেন, সরকারের ভিশনগুলো বাস্তবায়ন করতে হলে ট্যাক্স, বাজেটের আকার বাড়াতে হবে। করমুক্ত আয়সীমা ৫০ হাজার টাকা বাড়িয়ে সাড়ে ৩ লাখ করায় অর্থমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, আরেকটু বাড়ালে আরও ভালো হতো। কারণ মূল্যস্ফীতি সাড়ে ৯ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নিয়ে বাজেট সাজানো হয়েছে। সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীতে ৪০ হাজার ৩৪৭ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্বজুড়ে চলা মন্দার মধ্যে নিম্নআয়ের সাধারণ মানুষকে স্বস্তি দেওয়ার জন্য এ বরাদ্দের প্রয়োজন আছে। বিদ্যুৎ ও জ্বালানিতে বরাদ্দ আরও বাড়ানো প্রয়োজন। এক্ষেত্রে যোগাযোগ খাত থেকে অর্থ এনে জ্বালানিতে দেওয়া যেতে পারে। কারণ ২০৪১ সালের মধ্যে ৬০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য এ খাতে বরাদ্দ বাড়ানোর বিকল্প নেই।

আবাসন শিল্পে সংকট তৈরি হবে : রিহ্যাব

প্রস্তাবিত জাতীয় বাজেট (২০২৩-২০২৪) পুনর্বিবেচনা না করলে আগামীতে জমি এবং ফ্ল্যাটের দাম বৃদ্ধি পাবে। কারণ প্রস্তাবিত বাজেটে জমি রেজিস্ট্রেশনকালে উৎসে আয়কর বাড়ানোর কথা বলা হয়েছে। এ ছাড়া সিমেন্ট, পাথর, টাইলস, লিফট, সিরামিক, গ্লাস, সুইচ-সকেট, ক্যাবল, কিচেনওয়্যারসহ কমপক্ষে ১০-১২টি পণ্যের ওপর অতিরিক্ত শুল্ক আরোপ করা হয়েছে। যেসব পণ্যের দাম বাড়বে তার ক্রেতা হচ্ছি আমরা যারা ফ্ল্যাট তৈরি করি। আর সব শেষে এ পণ্যের দাম গিয়ে পড়বে ফ্ল্যাট ক্রেতার ওপর। এসব পণ্যের দাম সহনশীল না রাখলে আবাসন শিল্পে সংকট তৈরি হবে বলে আশঙ্কা করছেন রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউসিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (রিহ্যাব) প্রেসিডেন্ট আলমগীর শামসুল আলামিন (কাজল)। গতকাল জাতীয় সংসদে প্রস্তাবকৃত জাতীয় বাজেটের ওপর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ার রিহ্যাব প্রেসিডেন্ট আবাসন খাতকে রক্ষায় প্রস্তাবিত জাতীয় বাজেট পুনর্বিবেচনার আহ্বান জানান।

রিহ্যাব জাতীয় বাজেট উপলক্ষে আবাসন সংক্রান্ত বিভিন্ন দাবি-দাওয়া করলেও প্রস্তাবিত বাজেটে তার কোনোটার প্রতিফলন হয়নি। বিশেষ করে অপ্রর্দশিত অর্থের বিনিয়োগ, ফ্ল্যাটের সেকেন্ডারি বাজারব্যবস্থা চাঙ্গা করতে পুরাতন ফ্ল্যাটে নিবন্ধন ব্যয় কমানো, বিশেষ তহবিল গঠনসহ কোনো দাবির প্রতিফলন হয়নি।

রিহ্যাব প্রেসিডেন্ট বলেন, বেসরকারি উদ্যোক্তাদের একান্ত প্রচেষ্টায় গড়ে ওঠা এ খাত সম্প্রতি নানাবিধ প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন। উদীয়মান এ খাতে নানারকম কর আরোপ ও সরকারের নীতিসহায়তার অভাবে ক্রমে দেশের আবাসন খাত মারাত্মক ঝুঁকির মুখে পতিত হয়েছে। নির্মাণসামগ্রীর মূল্যবৃদ্ধি, নতুন ড্যাপসহ নানা কারণে সমগ্র গৃহায়ণ খাতে বিক্রির পরিমাণ হ্রাস পেয়েছে। এমনিতেই জমি এবং ফ্ল্যাটের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে, এ মুহূর্তে নতুন করে নানা পণ্যের কর বৃদ্ধি দেশের অর্থনীতিতে এর একটা বিরূপ প্রভাব পড়বে বলে আমাদের শঙ্কা।

আলমগীর শামসুল আলামিন (কাজল) বলেন, রিহ্যাবের বাজেট প্রস্তাবনায় আমরা সবচেয়ে গুরুত্ব দিয়েছিলাম স্পষ্টভাবে ব্যাখ্যা দিয়ে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনাপ্রশ্নে বিনিয়োগের সুযোগ রাখা। ২০২০-২০২১ অর্থবছরে বিনাপ্রশ্নে বিনিয়োগের সুযোগ থাকায় ২০ হাজার ৬০০ কোটি টাকা অর্থনীতির মূল ধারায় এসেছে। সরকার ২ হাজার কোটি টাকার ওপরে রাজস্ব পেয়েছে। স্পষ্টভাবে ব্যাখ্যা দিয়ে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনাপ্রশ্নে বিনিয়োগের সুযোগ একটা বছর রাখলে অর্থনীতিতে একটা ভালো সুফল আসবে। স্ব স্ব দেশ বৈদেশিক মুদ্রা কীভাবে দেশের ভিতরে রাখা যায় তার ব্যবস্থা করছে। কাজেই আমরা এ অবস্থায় যদি অপ্রদর্শিত অর্থ পাচারের সুযোগ না রেখে মূল ধারার অর্থনীতিতে নিয়ে আসতে পারি তবে সরকারের রাজস্ব আদায়ের পাশাপাশি নতুন কর্মসংস্থান তৈরি হবে এবং চলমান অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলা করা সহজ হবে।

সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর বরাদ্দ প্রকৃত উপকারভোগীর কাছে পৌঁছাতে হবে : ডিসিসিআই

ডিসিসিআই সভাপতি ব্যারিস্টার সামীর সাত্তার বলেছেন, সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীতে বরাদ্দকৃত অর্থ প্রকৃত উপকারভোগীদের কাছে পৌঁছানো নিশ্চিত করতে হবে। ভাতার টাকা ব্যবহারে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার জন্য শক্তিশালী মনিটরিং করতে হবে। গতকাল তাৎক্ষণিক বাজেট প্রতিক্রিয়ায় তিনি এসব কথা বলেন।

ব্যারিস্টার সামীর সাত্তার বলেন, সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীতে বরাদ্দ ব্যবহারে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার জন্য একটি কমিটি গঠন করতে হবে। প্রকৃত উপকারভোগীদের কাছে ভাতার টাকা পৌঁছায় কি না, তা মনিটরিং করার জন্য শক্তিশালী কমিটি গঠন করতে হবে। তিনি বলেন, আমি গ্রামে গিয়ে শুনেছি ভাতার কার্ড যারা বিতরণ করেন তারা নিজেদের আত্মীয়স্বজন, কাজের লোককে দেন, এটা বন্ধ করতে হবে।

সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ডিসিসিআই সভাপতি বলেন, রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা সম্ভব। এ জন্য করের আওতা বাড়াতে হবে। সবাই মনে করেন একবার করের জালে গেলে আর বের হওয়া যায় না। এ ধারণা থেকে বের হতে হবে। এনবিআর ও বেসরকারি খাতকে হাতে হাত রেখে কাজ করতে হবে। ঢাকা ও চট্টগ্রামের বাইরে গিয়ে সারা দেশে করদাতা খুঁজতে হবে।

সংকট ব্যবস্থাপনা নীতির ধারাবাহিকতা চায় অ্যামচেম

আমেরিকান চেম্বার অব কমার্স ইন বাংলাদেশ (অ্যামচেম) সংকট ব্যবস্থাপনা, আকস্মিক ঘটনা মোকাবিলা, ব্যয়ের অগ্রাধিকার ও গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের ক্ষেত্রে নীতির ধারাবাহিকতা বজায় রাখার পরামর্শ দিয়েছে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের ওপর প্রতিক্রিয়া জানিয়ে তারা এ পরামর্শ দেয়।

সংগঠনটি বলছে, উচ্চ হারের প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে গেলে বিদেশি মুদ্রার মজুদও বাড়াতে হবে। সে জন্য শুধু আমদানি নিষেধাজ্ঞা না দিয়ে বিদেশি সহায়তাপুষ্ট প্রকল্প দ্রুত বাস্তবায়ন করা জরুরি। সেই সঙ্গে দেশি যেসব প্রকল্পে বিপুল পরিমাণ আমদানির বিষয় আছে, সেসব প্রকল্প পুনর্বিবেচনার কথা বলেছে তারা।

ন্যূনতম হাজার টাকা কর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে : এমসিসিআই

করমুক্ত আয়কর সীমা ব্যতিরেকে সেবা গ্রহণের ক্ষেত্রে ন্যূনতম কর ২ হাজার টাকা দিয়ে আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়া, আয়কর দাতাদের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে বলে মনে করছে এমসিসিআই। গতকাল এক বিবৃতিতে সংগঠনের সভাপতি মো. সায়ফুল ইসলাম বলেন, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প খাতকে (এসএমই) প্রাতিষ্ঠানিক খাতে রূপান্তরের প্রক্রিয়াকে এ করহার বাধাগ্রস্ত করবে। সুতরাং অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতসমূহে এ করহার পুনর্বিবেচনা করার জন্য এমসিসিআই পরামর্শ দিচ্ছে। অপরপক্ষে, কর আদায়করণকে সহজীকরণের লক্ষ্যে ‘কর প্রতিনিধি’ নিয়োগ আয়কর আইনে সন্নিবেশিত বিধান বাস্তবায়নের আগে বিস্তারিত বিশ্লেষণ জাতীয় রাজস্ব বোর্ড থেকে করার পরামর্শ দিয়েছে এমসিসিআই। কর প্রতিনিধিদের স্বচ্ছতার সঙ্গে প্রয়োজনীয় ব্রিফিং, প্রশিক্ষণ ও নির্দেশনা না দিলে কর প্রদানকারী ও কর আদায়কারীর মধ্যে সম্পর্কের অবনতি ঘটার আশঙ্কা রয়েছে বলে জানায় এমসিসিআই।

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে কুপিয়ে হত্যা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে কুপিয়ে হত্যা
বাংলামোটরে তীব্র যানজটের সৃষ্টি
বাংলামোটরে তীব্র যানজটের সৃষ্টি
আত্মসমর্পণের দরখাস্ত করেও পালিয়ে গেলেন রাজউক কর্মকর্তা
আত্মসমর্পণের দরখাস্ত করেও পালিয়ে গেলেন রাজউক কর্মকর্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
অস্ত্র মামলায় সুব্রত বাইনের বিচার শুরু
অস্ত্র মামলায় সুব্রত বাইনের বিচার শুরু
সৌদি রিয়ালের পরিবর্তে ভিম সাবান!
সৌদি রিয়ালের পরিবর্তে ভিম সাবান!
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
এআই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অস্ট্রেলিয়ার সহায়তা চাইল ইসি
এআই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অস্ট্রেলিয়ার সহায়তা চাইল ইসি
খাদ্য বণ্টনে বৈষম্যই ক্ষুধার মূল কারণ
খাদ্য বণ্টনে বৈষম্যই ক্ষুধার মূল কারণ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও পাঁচজনের সাক্ষ্য
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও পাঁচজনের সাক্ষ্য
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
সর্বশেষ খবর
জাতীয় ঐক্য গঠনে কয়েকটি দল ক্ষুদ্র স্বার্থের পরিচয় দিচ্ছে : প্রিন্স
জাতীয় ঐক্য গঠনে কয়েকটি দল ক্ষুদ্র স্বার্থের পরিচয় দিচ্ছে : প্রিন্স

এই মাত্র | রাজনীতি

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং
কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ
একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ

৩১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সবচেয়ে শক্তিশালী ও দূরবর্তী রেডিও বলয়ের সন্ধান
সবচেয়ে শক্তিশালী ও দূরবর্তী রেডিও বলয়ের সন্ধান

৫৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

কুমিল্লায় ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
কুমিল্লায় ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলবায়ু ঋণ বাতিলের দাবিতে কলাপাড়ায় মানববন্ধন ও সাইকেল র‍্যালি
জলবায়ু ঋণ বাতিলের দাবিতে কলাপাড়ায় মানববন্ধন ও সাইকেল র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে চাই : সালাহউদ্দীন আহমেদ
আমরা গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে চাই : সালাহউদ্দীন আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইঞ্জিনিয়ার্স ও সিগন্যালস্ কোরের রিক্রুট ব্যাচের সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
ইঞ্জিনিয়ার্স ও সিগন্যালস্ কোরের রিক্রুট ব্যাচের সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পঞ্চগড়ে ফুলের চারা রোপণ
পঞ্চগড়ে ফুলের চারা রোপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেক হাসপাতালের আশপাশ থেকে তিন ভবঘুরের মরদেহ উদ্ধার
ঢামেক হাসপাতালের আশপাশ থেকে তিন ভবঘুরের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড্রেনেজ সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন চসিক মেয়র
ড্রেনেজ সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন চসিক মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিকেএসপি’তে আমন্ত্রণমূলক আন্তর্জাতিক বাস্কেটবল চ্যাম্পিয়নশিপের উদ্বোধন
বিকেএসপি’তে আমন্ত্রণমূলক আন্তর্জাতিক বাস্কেটবল চ্যাম্পিয়নশিপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় হত্যার রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৩
গাইবান্ধায় হত্যার রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যয় সংকোচনে ১৬ হাজার কর্মী ছাঁটাই করবে নেসলে
ব্যয় সংকোচনে ১৬ হাজার কর্মী ছাঁটাই করবে নেসলে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এইচএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেলো তিন হাজার শিক্ষার্থী
বগুড়ায় এইচএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেলো তিন হাজার শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বাসে বোমা বিস্ফোরণ
সিরিয়ায় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বাসে বোমা বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে ২ জনের লাশ উদ্ধার
কক্সবাজারে ২ জনের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ, চলছে গণনা
রাকসু নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ, চলছে গণনা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান
দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা
কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান
ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক
দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি
কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি

নগর জীবন

ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি
ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি
বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল

সম্পাদকীয়

পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে
পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে

পেছনের পৃষ্ঠা

যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা
যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ
নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম
প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম

নগর জীবন

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি
জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় পতন শেয়ারবাজারে
বড় পতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন
তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন