শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২২ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

পশ্চিমাঞ্চল রেল

কেনাকাটায় অর্থ লোপাট

দুই খাতে অডিট আপত্তি ২০ কোটি টাকার
কাজী শাহেদ, রাজশাহী
প্রিন্ট ভার্সন
কেনাকাটায় অর্থ লোপাট

পশ্চিমাঞ্চল রেলে উন্নয়ন প্রকল্পে কেনাকাটা ও হাসপাতালের প্রয়োজনীয় সরঞ্জামের নামে ২০ কোটি টাকা লোপাট হয়েছে। এমন লুটপাটের ঘটনা ঘটেছে পশ্চিমাঞ্চল রেলের প্রধান প্রকৌশলীর কার্যালয় ও রেল হাসপাতালে। কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিট জেনারেলের অডিট প্রতিবেদনে দুই খাতে অর্থ লোপাটের উঠে এসেছে এমন চিত্র। প্রতিবেদনে এ ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা ও ক্ষতিপূরণের অর্থ আদায়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে।

পশ্চিমাঞ্চল রেলের মহাব্যবস্থাপক অসীম কুমার তালুকদার বলেন, ‘অডিট আপত্তি চলমান প্রক্রিয়া। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারাই এগুলোর জবাব দেন ও নিষ্পত্তি করেন। ছাড় পাওয়ার কোনো সুযোগ নেই।’ অডিট প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের অধীন ঈশ্বরদী-ঢালারচর নতুন রেলপথ নির্মাণে প্রকল্পের পরিশোধিত বিল-ভাউচার পর্যালোচনায় দেখা যায়, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে ২০১২-১৩ ও ২০১৫-১৬ অর্থবছরে চুক্তি সম্পাদনকালে এনবিআরের আদেশ মোতাবেক সাড়ে ৫ শতাংশ এবং আয়কর পরিপত্র অনুযায়ী ৫ শতাংশ ভ্যাট কর্তন করা হয়। কিন্তু ২০১৬-১৯ তিন অর্থবছরে এনবিআরের নির্দেশনায় ৬ শতাংশ ও আয়কর পরিপত্র অনুযায়ী পরিবর্তিত হারে ৭ শতাংশ কাটা হয়, যা পরে সম্পূরক চুক্তি সম্পাদন করে ওই অতিরিক্ত কর্তন হিসেবে দেখানো ভ্যাট ও আয়করের অর্থ ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে বিল আকারে অনিয়মিতভাবে ফেরত প্রদান করা হয়েছে। এতে সরকারের ১১ কোটি ৮ লাখ ১৬ হাজার ৫৯৫ টাকা রাজস্ব ক্ষতি হয়েছে। অথচ সরকারের রাজস্ব খাতে অন্তর্ভুক্ত ভ্যাট ও আইটির অর্থ প্রকল্প পরিচালকের ফেরত দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। তৎকালীন প্রকল্প পরিচালক ওই অনিয়ম করেছেন। ঢালারচর রেললাইন স্থাপন প্রকল্প শতভাগ সমাপ্ত দেখানোর পরও এখানে ইঞ্জিন ভাড়া ও ভ্যাটের ৫৮ লাখ ৬৫ হাজার টাকা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মীর আক্তার-রেনকেনের কাছ থেকে আদায় করা হয়নি। এই প্রকল্পে প্রয়োজনের তুলনায় অতিরিক্ত সরঞ্জাম কেনাকাটা করে আরও ৫০ লাখ টাকা তুলে নেওয়া হয়েছে। সাপ্লাই, ইনস্টলেশন অ্যান্ড কমিশনিং অব টেলিকমিউনিকেশন সিস্টেম কাজের জন্য ডব্লিউইডি-৮ প্যাকেজের আওতায় দুটি লটে অপটিক্যাল ফাইবার সরবরাহের জন্য ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান নূর-ই ইলাহী অ্যান্ড ব্রাদার্স প্রাইভেট লিমিটেডের সঙ্গে ৮ কোটি ৭৩ লাখ ৬৫ হাজার টাকার চুক্তি করা হয়। চুক্তি দুটির আইটেম নম্বর-১ থেকে দেখা যায়, ঠিকাদার ৯০ কিলোমিটার অপটিক্যাল ফাইবার সরবরাহ করেছেন। অথচ আইটেম নম্বর-১৭ ও ২০ থেকে দেখা যায়, স্থাপন করেছেন ৮৬ কিলোমিটার অপটিক্যাল ফাইবার। নকশা অনুসারে দুটি লটে মোট ৭৮ দশমিক ১৩৮ কিলোমিটার অপটিক্যাল ফাইবার থাকার কথা। জয়েনিং ও ওয়েস্টেজ বাদে ৭৯ কিলোমিটারের বেশি তার স্থাপন বাস্তবসম্মত নয়। ফলে মজুদে ১১ কিলোমিটার তার থাকবে। কিন্তু তার মজুদে নেই এবং ৯০ কিলোমিটারের বিল পরিশোধ করা হয়েছে। এভাবে বিল পরিশোধ করায় ৪৯ লাখ ৭৬ হাজার ৯৭৭ টাকা লোপাট হয়েছে। আরেকটি প্রকল্পে প্রয়োজনের অতিরিক্ত কেনাকাটা করে ৮০ লাখ ৪৬ হাজার টাকা লোপাট করা হয়েছে। পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের তৎকালীন প্রধান প্রকৌশলীর কার্যালয়ের ঠিকাদারি কাজের চুক্তিপত্র ও বিল পর্যালোচনায় ধরা পড়ে, ১০০ দশমিক ৫৮ কিলোমিটার ‘ট্র্যাক ডি-স্ট্রেসিং, শ্যালো স্ক্রিনিং অ্যান্ড মেকানাইজড মেইনটেন্যান্স’ কাজের জন্য ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি হয়। কিন্তু ‘টপ আপ সেস ফর অ্যারেস্ট শোল্ডার ব্যালাস্ট’ আইটেমগুলোতে ট্র্যাকের দৈর্ঘ্য দ্বিগুণ (অর্থাৎ ২০০ দশমিক ১৮ কিলোমিটার) দেখিয়ে প্রাক্কলন চুক্তি করা হয়। সে মোতাবেক ৮০ লাখ ৪৬ হাজার টাকা অতিরিক্ত বিলও পরিশোধ করা হয়েছে।

রেললাইনের স্লিপার সরবরাহের কাজেও প্রায় দেড় কোটি টাকার দুর্নীতির তথ্য মিলেছে। পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের সেতু প্রকৌশলী (পাকশী কার্যালয়) ২০১৮-২০১৯ অর্থবছরে ‘গ্যালভ্যানাইজড এইচ-বিম স্টিল স্লিপার সাপ্লাই অ্যান্ড রিপ্লেসমেন্ট’-এর জন্য ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান নূর-ই ইলাহী অ্যান্ড ব্রাদার্স প্রাইভেট লিমিটেডের সঙ্গে চুক্তি করা হয়। চুক্তি অনুযায়ী ২ হাজার ৯৫০টি এইচ-বিম স্টিল স্লিপার সরবরাহ করার কথা। এ জন্য খরচ ধরা হয়েছিল ২৭ কোটি ৭৩ লাখ টাকা। কিন্তু এই চুক্তির বিপরীতে তাইওয়ান থেকে ৪ লাখ ৬৪ হাজার ১২০ কেজি স্লিপার আমদানি করা হয়েছে। ড্রয়িং অনুসারে প্রতিটি এইচ-বিম স্টিল স্লিপারের ওজন ১৬৫ দশমিক ৮২ কেজি। সেই হিসাবে মোট ২ হাজার ৭৯৯টি এইচ-বিম স্টিল স্লিপার আমদানি করা হয়েছে। কিন্তু সরবরাহ দেখানো হয়েছে চুক্তিতে উল্লিখিত ২ হাজার ৯৫০টি। অর্থাৎ চুক্তির চেয়ে ১৫১টি কম সরবরাহ করা হয়েছে। কিন্তু বিল পরিশোধ করা হয়েছে ২ হাজার ৯৫০টিরই। ফলে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে অতিরিক্ত পরিশোধ করা হয়েছে ১ কোটি ৪১ লাখ ৯৪ হাজার টাকা। অডিট প্রতিবেদনে আরও ধরা পড়েছে, ঢালারচর প্রকল্পে ২০১৮-২০১৯ অর্থবছরে ৩ হাজার ৩০০টি বিজি পিএসসি স্লিপার স্থাপন না করেই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে দেড় কোটি টাকা বিল পরিশোধ করা হয়েছে। চুক্তি অনুযায়ী ৩ হাজার ৩০০টি ব্রডগেজ পিএসসি স্লিপারের পরিবর্তে ডুয়েল গেজ স্লিপার স্থাপন করা হয়েছে। এতে অতিরিক্ত দেড় কোটি টাকা খরচ দেখিয়েছেন প্রকল্প-সংশ্লিষ্টরা। এই অনিয়ম ও দুর্নীতিতে জড়িতদের চিহ্নিত করে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ ও ক্ষতিপূরণের অর্থ আদায়ের সুপারিশ করা হয়েছে প্রতিবেদনে। শুধু রেললাইনে নয়, লুটপাট চলেছে হাসপাতালের কেনাকাটাতেও। পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ে হাসপাতালের প্রায় ৬ কোটি টাকা লোপাট হয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ১ কোটি টাকার ওষুধপত্র কেনার কোনো ভাউচারই পাওয়া যায়নি। বাকি ৫ কোটি টাকার বিভিন্ন সামগ্রী কেনার জন্য ঠিকাদারকে বিল পরিশোধ করা হলেও বাস্তবে মালামাল পাওয়া যায়নি বলে উল্লেখ করা হয়েছে মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রকের সাম্প্রতিক এক নিরীক্ষা প্রতিবেদনে। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে পশ্চিম রেলের তৎকালীন প্রধান চিকিৎসা কর্মকর্তা (সিএমও), প্রধান সরঞ্জাম নিয়ন্ত্রক (সিওএস) এবং ঠিকাদার মিলে এই টাকা লুটপাট করেছেন বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়। বিষয়টি রেলের অভ্যন্তরীণ তদন্তেও উঠে এসেছে। নিরীক্ষা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওই অর্থবছরে পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ে হাসপাতালের জন্য পথ্য খাতে ১ কোটি ৩৩ হাজার ৩২ টাকা খরচ করা হয়েছে। ওই বছর হাসপাতালটিতে ২১৮ জন রোগী ভর্তি ছিল। ছয়টি বিলের বিপরীতে এদের জন্য ৭৩ হাজার ১৪৬ টাকা পরিশোধ করা হয়েছে। কিন্তু বাকি ৯৯ লাখ ৫৯ হাজার ৮৮৬ টাকার কোনো বিল-ভাউচার পাওয়া যায়নি। এই টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে। প্রতিবেদনে আরও উঠে এসেছে, সিএমও দফতরের নথিপত্র পর্যালোচনায় দেখা গেছে, ওই অর্থবছরে সিওএস দফতরের মাধ্যমে ৪ কোটি ৯৬ লাখ ২৪ হাজার ৫৮১ টাকার মালামাল কেনা হয়েছে। ঠিকাদারকে বিলও পরিশোধ দেখানো হয়েছে। কিন্তু কেনা এসব স্যানিটারি সামগ্রী স্টকভুক্ত হয়নি। ক্রয়-সংক্রান্ত কোনো চুক্তিপত্র, নোট ও চালান নেই। এতে প্রতীয়মান হয়েছে যে, পরস্পর যোগসাজশে প্রায় ৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য চলতি বছর জুনে ওই নিরীক্ষা প্রতিবেদন জাতীয় সংসদে জমা দেওয়া হয়েছে। ওই প্রতিবেদনে ৩৬টি অনুচ্ছেদে রেলওয়ের ৪১৯ কোটি ১০ লাখ ২৫ হাজার ৪৬১ টাকার অডিট আপত্তি উঠে এসেছে। এর মধ্যে শুধু পশ্চিমাঞ্চলের টাকার পরিমাণ প্রায় ৪০ কোটি। পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের মহাব্যবস্থাপক অসীম কুমার তালুকদার বলেন, ‘হাসপাতালের দুর্নীতির বিষয়টি রেলওয়ের অভ্যন্তরীণ তদন্তে ধরা পড়েছে। নিরীক্ষার সময়ও পাওয়া গেছে। এ জন্য তৎকালীন সিএমও ডা. ইমতিয়াজ অবসর গ্রহণ করলেও তার পেনশনসহ যাবতীয় পাওনা আটকে আছে। তাকে সবকিছুর হিসাব দিতে হবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
নগদের সাবেক এমডিসহ ১৩ জনের ব্যাংক হিসাব জব্দ
নগদের সাবেক এমডিসহ ১৩ জনের ব্যাংক হিসাব জব্দ
পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
তারিক সিদ্দিকের মেয়ের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ
তারিক সিদ্দিকের মেয়ের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ
বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি ২২ বছরের সর্বনিম্ন
বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি ২২ বছরের সর্বনিম্ন
শিক্ষার্থী ভিসায় এসে অ্যাসাইলাম নিলে বহিষ্কার
শিক্ষার্থী ভিসায় এসে অ্যাসাইলাম নিলে বহিষ্কার
সিলেটে নিলামে উঠছে ভাঙা সাদাপাথর
সিলেটে নিলামে উঠছে ভাঙা সাদাপাথর
একীভূতের পক্ষে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক
একীভূতের পক্ষে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক
নুরের শারীরিক অবস্থার উন্নতি
নুরের শারীরিক অবস্থার উন্নতি
ষষ্ঠবারের মতো রাকসুর তফসিল পরিবর্তন
ষষ্ঠবারের মতো রাকসুর তফসিল পরিবর্তন
ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল
ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল
ট্রেজারি ভবন ব্যাংকে তালা রেলপথ অবরোধ
ট্রেজারি ভবন ব্যাংকে তালা রেলপথ অবরোধ
আইন লঙ্ঘনে বাধা দেওয়ায় দুই পুলিশকে মারধর
আইন লঙ্ঘনে বাধা দেওয়ায় দুই পুলিশকে মারধর
সর্বশেষ খবর
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ডেমরায় খাল পরিষ্কার ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ডেমরায় খাল পরিষ্কার ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় ঝাড়ু হাতে নারীদের বিক্ষোভ
ইন্দোনেশিয়ায় ঝাড়ু হাতে নারীদের বিক্ষোভ

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু
সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশগুলোকে জলবায়ু পরিকল্পনা জমা দিতে চাপ দিচ্ছে জাতিসংঘ
দেশগুলোকে জলবায়ু পরিকল্পনা জমা দিতে চাপ দিচ্ছে জাতিসংঘ

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে শ্রম অধিকার উন্নতিতে জাপানি সংসদ সদস্যদের প্রশংসা
বাংলাদেশে শ্রম অধিকার উন্নতিতে জাপানি সংসদ সদস্যদের প্রশংসা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

‘বিএনপি হলো দেশ গড়ার দল’
‘বিএনপি হলো দেশ গড়ার দল’

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে নতুন সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব এপিএইচআরের
রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে নতুন সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব এপিএইচআরের

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

কথার ফুলঝুরি দিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ: আমীর খসরু
কথার ফুলঝুরি দিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ: আমীর খসরু

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

কিশোরের আত্মহত্যার পর চ্যাটজিপিটিতে আসছে ‘প্যারেন্টাল কন্ট্রোল’
কিশোরের আত্মহত্যার পর চ্যাটজিপিটিতে আসছে ‘প্যারেন্টাল কন্ট্রোল’

৩৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া
ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প
পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে পাহাড় কাটায় দুই লক্ষ টাকা জরিমানা
খাগড়াছড়িতে পাহাড় কাটায় দুই লক্ষ টাকা জরিমানা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতির ক্রান্তিলগ্নে বিএনপি বারবার জনগণের পাশে ছিল : মীর হেলাল
জাতির ক্রান্তিলগ্নে বিএনপি বারবার জনগণের পাশে ছিল : মীর হেলাল

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন
সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ চূড়ান্ত করতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা
জুলাই সনদ চূড়ান্ত করতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় বার্মিজ চাকুসহ প্রকাশ্যে মহড়া, দুই যুবক গ্রেফতার
বগুড়ায় বার্মিজ চাকুসহ প্রকাশ্যে মহড়া, দুই যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক
ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচন : পূর্বঘোষিত ছুটি বাতিল, ভোটের দিন ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ
ডাকসু নির্বাচন : পূর্বঘোষিত ছুটি বাতিল, ভোটের দিন ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাঁপাইনবাবগঞ্জে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডোনাল্ড ট্রাম্পের মৃত্যুর গুজব যেভাবে ছড়ায়
ডোনাল্ড ট্রাম্পের মৃত্যুর গুজব যেভাবে ছড়ায়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি নির্বাচনে লড়বেন নান্নু
বিসিবি নির্বাচনে লড়বেন নান্নু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৪৫০
সারাদেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৪৫০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশখালী-মাতারবাড়ীতে নতুন শহরের জন্ম হবে: প্রধান উপদেষ্টা
মহেশখালী-মাতারবাড়ীতে নতুন শহরের জন্ম হবে: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ শুরুর পর গাজায় প্রতিবন্ধী হয়েছে ২১ হাজার শিশু
যুদ্ধ শুরুর পর গাজায় প্রতিবন্ধী হয়েছে ২১ হাজার শিশু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অপরাধে ১৪ জনের কারাদণ্ড
সিলেটে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অপরাধে ১৪ জনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাষ্ট্রপতির সঙ্গে নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি সাক্ষাৎ
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
ভালুকায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৪৩ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৪৩ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘তারেক রহমানের হাত ধরে শহীদ জিয়ার অসম্পূর্ণ কাজ সম্পন্ন করবে বিএনপি’
‘তারেক রহমানের হাত ধরে শহীদ জিয়ার অসম্পূর্ণ কাজ সম্পন্ন করবে বিএনপি’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী
ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা
চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে
এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প
ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’
বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১
ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস
কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত
তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার
পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ
৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি
ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি
নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন
শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের
পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন
এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর
সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম
বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মৃত্যুর খবর নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মৃত্যুর খবর নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা
ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'
'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর
সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লালবাগে শাওন হত্যা মামলায় হাজী সেলিম গ্রেফতার
লালবাগে শাওন হত্যা মামলায় হাজী সেলিম গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার
রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা
হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি
আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত
আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত
বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত

নগর জীবন

রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার
রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত
রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ
হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে
মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে

নগর জীবন

ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল
ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়
ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতেই হবে নির্বাচন
ফেব্রুয়ারিতেই হবে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা
স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা

দেশগ্রাম

বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে
বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন
পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরের চরিত্রে আঁচল
শাবনূরের চরিত্রে আঁচল

শোবিজ

সাংবাদিক নির্যাতনে সেই ডিসি কারাগারে
সাংবাদিক নির্যাতনে সেই ডিসি কারাগারে

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তমকে নিয়ে যত আলোচনা
উত্তমকে নিয়ে যত আলোচনা

শোবিজ

নির্বাচন করবেন বুলবুল
নির্বাচন করবেন বুলবুল

মাঠে ময়দানে

চটপটে তটিনী...
চটপটে তটিনী...

শোবিজ

সবার ওপরে রশিদ খান
সবার ওপরে রশিদ খান

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ভিয়েতনাম পরীক্ষা
বাংলাদেশের ভিয়েতনাম পরীক্ষা

মাঠে ময়দানে

আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না
আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না

শোবিজ

হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি
হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি

মাঠে ময়দানে

নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে
নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা