শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

নতুন জঙ্গি সংগঠন ঘিরে যত আতঙ্ক

সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
নতুন জঙ্গি সংগঠন ঘিরে যত আতঙ্ক

জঙ্গি অর্থায়ন কোনোভাবেই যেন থামানো যাচ্ছে না। এতে বেশি প্রভাব ফেলছে বিদেশ থেকে আসা মোটা অঙ্কের অর্থ। ব্যাংকিং, নন ব্যাংকিং চ্যানেলে প্রায় নিয়মিতই আসছে এসব অর্থ। গোয়েন্দা চোখ ফাঁকি দিয়ে এসব অর্থেই গজাচ্ছে নতুন নতুন জঙ্গি সংগঠন। বিশেষ করে ‘ডার্কওয়েব’ ব্যবহার করে ক্রিপটোকারেন্সির মাধ্যমে জঙ্গিদের অর্থ সংগ্রহ করার কিছু তথ্য রীতিমতো গোলকধাঁধায় ফেলছে গোয়েন্দাদের। মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসের (এমএফএস) মাধ্যমে জঙ্গিবাদে অর্থ লেনদেনের অনেক প্রমাণও পেয়েছেন তারা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ২০২২ সালে যুক্তরাজ্য থেকে জঙ্গিদের কাছে বিপুল পরিমাণ অর্থ এসেছে। একই বছরে বড় অঙ্কের অর্থ এসেছে অস্ট্রেলিয়া থেকেও। সংযুক্ত আরব আমিরাত, কাতারসহ মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশ থেকেও নানা অসিলায় অর্থ আসছে জঙ্গিদের কাছে। ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের (সিটিটিসি) প্রধান মো. আসাদুজ্জামান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, জঙ্গি সংগঠনগুলোতে ক্রিপটোকারেন্সির মাধ্যমে অর্থ আসার বিষয়টি কোনোভাবেই উড়িয়ে দেওয়া যায় না। কারণ জঙ্গিরা এখন অনেক বেশি স্মার্ট। ভুল ব্যাখ্যায় এবং আবেগের বশবর্তী হয়ে অনেক শিক্ষিত মাল্টি ট্যালেন্টেড যুবক এ পথে পা বাড়াচ্ছে। তবে অর্থায়ন ঠেকাতে আমাদের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। তিনি আরও বলেন, ‘ইমাম মাহমুদের কাফেলা’ সংগঠন পরিচালনায় অর্থের জোগান দেওয়া হয় মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশ থেকে। সংগঠনটির অন্যতম সদস্য জামিল এক সময় ওমানে থাকতেন। তার সঙ্গে কাতার প্রবাসী রাশিদ আলীর পূর্বপরিচয় ছিল। সেই সূত্রে রাশিদের কাছ থেকে ৫০ শতক সরকারি খাসজমি কিনে সেখানে জঙ্গি আস্তানা করা হয়। অপরাধ বিশ্লেষকরা বলছেন, অর্থপ্রবাহ না থাকলে কোনো সংগঠন চলতে পারে না। সে ক্ষেত্রে কেবল নিজেদের সংগ্রহ করা অর্থ দিয়ে জঙ্গি সংগঠনের কর্মকাণ্ড চালানো কোনোভাবেই সম্ভব নয়। তবে বিদেশি অর্থায়ন বন্ধ করা না গেলে জঙ্গিবাদ কোনোভাবেই নিয়ন্ত্রণে আনা যাবে না। এত অল্প সময়ে ‘জামায়াতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়া’ এবং ‘ইমাম মাহমুদের কাফেলা’র মতো জঙ্গি সংগঠনের অস্তি¡ত্ব খুঁজে পাওয়া অনেক বেশি অ্যালার্মিং। গোয়েন্দা সূত্র বলছে, গত চার মাসে ‘আনসার আল ইসলাম’ বা আনসারুল্লাহ বাংলা টিম (এবিটি) ও জামা’আতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশের (জেএমবি) নতুন ও পুরনো অংশের কাছে হুন্ডির মাধ্যমে লাখ লাখ টাকা এসেছে। সম্প্রতি গ্রেফতার জঙ্গি এবং প্রযুক্তিগত তথ্য বিশ্লেষণ করে তারা এমনটাই জানতে পেরেছেন। তবে এখন পর্যন্ত অর্থ পাঠানো ব্যক্তি কিংবা গ্রহণকারী কোনো পক্ষেরই তথ্য পুরোপুরি বের করতে পারেননি তারা। জুলাই মাসের মাঝামাঝি মধ্যপ্রাচ্যের একটি দেশ থেকে ভারত হয়ে বাংলাদেশে আসা ১ কোটি ২০ লাখ টাকা গ্রহণকারী একাধিক জঙ্গি নেতাকে খোঁজা হচ্ছে। এর বাইরে নন-ব্যাংকিং চ্যানেলেও সম্প্রতি চার দফায় কয়েক কোটি টাকা এসেছে জঙ্গিদের কাছে। র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, জঙ্গিবাদে অর্থের লেনদেন হয়েছে এমন বেশ কিছু অ্যাকাউন্ট নম্বর আমরা বাংলাদেশ ব্যাংকে দিয়েছি। কেন্দ্রীয় ব্যাংক সেগুলো জব্দ করেছে। আবার হিন্দাল শারক্বীয়া এবং অনলাইন জুয়ার অর্থ লেনদেনে তিনটি ‘এমএফএস’-এর অনেকগুলো মোবাইল নম্বর আমরা শনাক্ত করেছি। সেগুলোও কর্তৃপক্ষকে দেওয়া হয়েছে। এর বাইরে সরাসরি ক্যাশ লেনদেনও হয়ে থাকে জঙ্গি অর্থায়নের ক্ষেত্রে। অনেককে ভুল বুঝিয়েও জঙ্গিরা অর্থ আদায় করে থাকে। তিনি আরও বলেন, দেশ-বিদেশের যেসব অ্যাকাউন্ট এবং ‘এমএফএস’-এর মাধ্যমে জঙ্গি অর্থায়ন হয় সেগুলোর ওপর আরও কঠোর মনিটরিং হওয়া উচিত। বিদেশের ক্ষেত্রে প্রয়োজনে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট দেশগুলোকে অবহিত করে অর্থায়ন বন্ধের উদ্যোগ নেওয়া যেতে পারে। জঙ্গিবাদ নিয়ে কাজ করা সিটিটিসির জ্যেষ্ঠ এক কর্মকর্তা জানান, জঙ্গিবাদে অর্থের একটি বড় অংশ প্রথমে মালয়েশিয়া থেকে মধ্যপ্রাচ্যের একটি দেশে পাঠানো হয়। সেখান থেকে সোনায় রূপান্তর করে ভারতে পাঠানো হয়। সেখান থেকে হুন্ডির মাধ্যমে অর্থ আসে জঙ্গি সংগঠনের সদস্যদের কাছে। এ ছাড়া পুরনো জেএমবির কার্যক্রম গতিশীল করার জন্যও একই কৌশলে টাকা আসছে বলে তারা মনে করছেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সূত্রগুলো বলছে, দেশের বাইরের জঙ্গি সংগঠনগুলোর শীর্ষ স্থানীয়রা নতুন জঙ্গি সংগঠনের নেপথ্যে কলকাঠি নাড়ছে। তাদের অর্থে দেশে নতুন নামে জঙ্গি সংগঠন সক্রিয় হওয়ার চেষ্টা করছে। নতুন জঙ্গি সংগঠনগুলোর সঙ্গে পুরনো জেএমবি, আনসার আল ইসলাম ও হুজির সম্পর্ক থাকতে পারে। আগে থেকেই জঙ্গি অর্থায়নের মাধ্যম হিসেবে হুন্ডি ব্যবহার করত জঙ্গিরা, তবে এখন তারা ভার্চুয়াল কারেন্সিতে ঝুঁকছে বেশি। ক্রিপ্টোকারেন্সির মাধ্যমে লাখ লাখ টাকা আদান-প্রদান করছে আইএস ও আল-কায়েদাপন্থিসহ বিভিন্ন জঙ্গি সংগঠন। অস্ত্র কেনা, বিস্ফোরক তৈরিসহ সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা, জঙ্গি ভাবধারা প্রচারের জন্যও ক্রিপ্টোকারেন্সির মাধ্যমে আসা টাকা চলে যাচ্ছে বিভিন্ন মডিউলে। এসব অর্থ আসছে যুক্তরাষ্ট্র, তুরস্ক, মধ্যপ্রাচ্যের সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ কয়েকটি দেশ থেকে। এ তথ্য পাওয়ার পর থেকে জঙ্গিদের আর্থিক লেনদেন বন্ধে নজরদারি জোরদার করা হয়েছে। মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় ‘ইমাম মাহমুদের কাফেলা’ নামে নতুন জঙ্গি আস্তানার সন্ধান পাওয়ার পর এ পর্যন্ত সংগঠনটির ৩৭ সদস্যকে গ্রেফতার করেছে সিটিটিসি। এর মধ্যে এক চিকিৎসক ও তার স্ত্রী রয়েছেন। বেশ কয়েকজন নারীও রয়েছেন। পক্ষাঘাতগ্রস্ত নাটোরের জুয়েল মাহমুদই (৩০) ‘কথিত ইমাম মাহমুদ’ কাফেলার দলনেতা, দাবি করেছে চিকিৎসক সোহেল তানজীম। চীনের ইয়াংজু বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক করা রাহাত মণ্ডল ও মেহেদী হাসান আর্থিক বিষয়টি সমন্বয় করতেন। ডা. সোহেল তানজীম মাসে ১ লাখ টাকা নিতেন সংগঠনে সময় দেওয়ায় বেতন হিসেবে। একইভাবে জুয়েল মাহমুদসহ অন্যরা সংগঠনে নেতৃত্ব দেওয়ায় মাসিক পারিশ্রমিক নিতেন, জানিয়েছেন তদন্ত-সংশ্লিষ্টরা। একাধিক পুলিশ কর্মকর্তা জানান, ভার্চুয়াল কারেন্সিতে লেনদেনের তথ্য শনাক্তে অনেক ক্ষেত্রেই সক্ষম নয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এ ছাড়া দেশে অসংখ্য অননুমোদিত মানি এক্সচেঞ্জ ব্যবসায়ী রয়েছেন, যারা প্রতিনিয়ত অর্থের লেনদেন করেন কোনো তথ্যপ্রমাণ ছাড়াই। এতে সন্দেহভাজনদের শনাক্ত করা কঠিন হয়ে পড়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর জন্য। তারা আরও বলছেন, ভার্চুয়াল কারেন্সি বেচাকেনা চলছে ডার্কওয়েবে। জঙ্গিগোষ্ঠীর সদস্যদের হয়ে কাজ করছে অনেক ক্রিপ্টো এজেন্ট। অ্যাকাউন্টগুলো রয়েছে তাদের নামে। টাকা সংগ্রহের পর পাঠিয়ে দেওয়া হয় ওই এজেন্টদের কাছে। তা দিয়ে ক্রিপ্টোকারেন্সি কেনার পর অনলাইনে বিদেশে বা দেশের কোনো এজেন্টের কাছে পাঠানো হয়।

এরপর তা ভাঙিয়ে টাকা, রুপি বা ডলার করা হয়। এসব অর্থ তাদের হাত ঘুরে পৌঁছে যায় জঙ্গিদের তহবিল দেখভালের দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তির কাছে। এজেন্টদের খোলা অ্যাকাউন্টগুলো নাম-পরিচয়হীন। কেবল নিউমেরিক্যাল নম্বর থাকছে, যে কারণে অ্যাকাউন্টগুলো কার সেটি জানা যাচ্ছে না। দেশি ও বিদেশি অ্যাকাউন্টের মধ্যে পার্থক্য করা যাচ্ছে না। গোটা কারবার ডার্কওয়েবে চলায় কোনো ডিজিটাল ফুটপ্রিন্ট থাকছে না। তাই কে টাকা পাঠাল, আর তা কোথায় গেল, তার হদিস পাচ্ছেন না তদন্তকারীরা।

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগের ৩৭ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ৩৭ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
কৃষকের কামড়ে প্রাণ গেল সাপের!
কৃষকের কামড়ে প্রাণ গেল সাপের!
বিনিয়োগের ফাঁদে ৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ, গ্রেপ্তার ২
বিনিয়োগের ফাঁদে ৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ, গ্রেপ্তার ২
পাকিস্তানে যুদ্ধ করতে গিয়ে গোপালগঞ্জের যুবক নিহত
পাকিস্তানে যুদ্ধ করতে গিয়ে গোপালগঞ্জের যুবক নিহত
বেরোবিতে বিপন্ন ধূপগাছ ছড়াচ্ছে সুগন্ধি
বেরোবিতে বিপন্ন ধূপগাছ ছড়াচ্ছে সুগন্ধি
কক্সবাজারে আবারও উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা
কক্সবাজারে আবারও উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা
আওয়ামী লীগের ছয় নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ছয় নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
পূর্বশত্রুতার জেরে খুন হন বিদেশফেরত যুবক
পূর্বশত্রুতার জেরে খুন হন বিদেশফেরত যুবক
সিরাজগঞ্জে ট্রাক চাপায় কৃষক দলের দুই নেতার মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে ট্রাক চাপায় কৃষক দলের দুই নেতার মৃত্যু
ভারতের নতুন সেনাঘাঁটি বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে
ভারতের নতুন সেনাঘাঁটি বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে
সবজিতে স্বস্তি পিঁয়াজে হাহাকার
সবজিতে স্বস্তি পিঁয়াজে হাহাকার
সর্বশেষ খবর
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম