শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

নতুন জঙ্গি সংগঠন ঘিরে যত আতঙ্ক

সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
নতুন জঙ্গি সংগঠন ঘিরে যত আতঙ্ক

জঙ্গি অর্থায়ন কোনোভাবেই যেন থামানো যাচ্ছে না। এতে বেশি প্রভাব ফেলছে বিদেশ থেকে আসা মোটা অঙ্কের অর্থ। ব্যাংকিং, নন ব্যাংকিং চ্যানেলে প্রায় নিয়মিতই আসছে এসব অর্থ। গোয়েন্দা চোখ ফাঁকি দিয়ে এসব অর্থেই গজাচ্ছে নতুন নতুন জঙ্গি সংগঠন। বিশেষ করে ‘ডার্কওয়েব’ ব্যবহার করে ক্রিপটোকারেন্সির মাধ্যমে জঙ্গিদের অর্থ সংগ্রহ করার কিছু তথ্য রীতিমতো গোলকধাঁধায় ফেলছে গোয়েন্দাদের। মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসের (এমএফএস) মাধ্যমে জঙ্গিবাদে অর্থ লেনদেনের অনেক প্রমাণও পেয়েছেন তারা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ২০২২ সালে যুক্তরাজ্য থেকে জঙ্গিদের কাছে বিপুল পরিমাণ অর্থ এসেছে। একই বছরে বড় অঙ্কের অর্থ এসেছে অস্ট্রেলিয়া থেকেও। সংযুক্ত আরব আমিরাত, কাতারসহ মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশ থেকেও নানা অসিলায় অর্থ আসছে জঙ্গিদের কাছে। ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের (সিটিটিসি) প্রধান মো. আসাদুজ্জামান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, জঙ্গি সংগঠনগুলোতে ক্রিপটোকারেন্সির মাধ্যমে অর্থ আসার বিষয়টি কোনোভাবেই উড়িয়ে দেওয়া যায় না। কারণ জঙ্গিরা এখন অনেক বেশি স্মার্ট। ভুল ব্যাখ্যায় এবং আবেগের বশবর্তী হয়ে অনেক শিক্ষিত মাল্টি ট্যালেন্টেড যুবক এ পথে পা বাড়াচ্ছে। তবে অর্থায়ন ঠেকাতে আমাদের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। তিনি আরও বলেন, ‘ইমাম মাহমুদের কাফেলা’ সংগঠন পরিচালনায় অর্থের জোগান দেওয়া হয় মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশ থেকে। সংগঠনটির অন্যতম সদস্য জামিল এক সময় ওমানে থাকতেন। তার সঙ্গে কাতার প্রবাসী রাশিদ আলীর পূর্বপরিচয় ছিল। সেই সূত্রে রাশিদের কাছ থেকে ৫০ শতক সরকারি খাসজমি কিনে সেখানে জঙ্গি আস্তানা করা হয়। অপরাধ বিশ্লেষকরা বলছেন, অর্থপ্রবাহ না থাকলে কোনো সংগঠন চলতে পারে না। সে ক্ষেত্রে কেবল নিজেদের সংগ্রহ করা অর্থ দিয়ে জঙ্গি সংগঠনের কর্মকাণ্ড চালানো কোনোভাবেই সম্ভব নয়। তবে বিদেশি অর্থায়ন বন্ধ করা না গেলে জঙ্গিবাদ কোনোভাবেই নিয়ন্ত্রণে আনা যাবে না। এত অল্প সময়ে ‘জামায়াতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়া’ এবং ‘ইমাম মাহমুদের কাফেলা’র মতো জঙ্গি সংগঠনের অস্তি¡ত্ব খুঁজে পাওয়া অনেক বেশি অ্যালার্মিং। গোয়েন্দা সূত্র বলছে, গত চার মাসে ‘আনসার আল ইসলাম’ বা আনসারুল্লাহ বাংলা টিম (এবিটি) ও জামা’আতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশের (জেএমবি) নতুন ও পুরনো অংশের কাছে হুন্ডির মাধ্যমে লাখ লাখ টাকা এসেছে। সম্প্রতি গ্রেফতার জঙ্গি এবং প্রযুক্তিগত তথ্য বিশ্লেষণ করে তারা এমনটাই জানতে পেরেছেন। তবে এখন পর্যন্ত অর্থ পাঠানো ব্যক্তি কিংবা গ্রহণকারী কোনো পক্ষেরই তথ্য পুরোপুরি বের করতে পারেননি তারা। জুলাই মাসের মাঝামাঝি মধ্যপ্রাচ্যের একটি দেশ থেকে ভারত হয়ে বাংলাদেশে আসা ১ কোটি ২০ লাখ টাকা গ্রহণকারী একাধিক জঙ্গি নেতাকে খোঁজা হচ্ছে। এর বাইরে নন-ব্যাংকিং চ্যানেলেও সম্প্রতি চার দফায় কয়েক কোটি টাকা এসেছে জঙ্গিদের কাছে। র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, জঙ্গিবাদে অর্থের লেনদেন হয়েছে এমন বেশ কিছু অ্যাকাউন্ট নম্বর আমরা বাংলাদেশ ব্যাংকে দিয়েছি। কেন্দ্রীয় ব্যাংক সেগুলো জব্দ করেছে। আবার হিন্দাল শারক্বীয়া এবং অনলাইন জুয়ার অর্থ লেনদেনে তিনটি ‘এমএফএস’-এর অনেকগুলো মোবাইল নম্বর আমরা শনাক্ত করেছি। সেগুলোও কর্তৃপক্ষকে দেওয়া হয়েছে। এর বাইরে সরাসরি ক্যাশ লেনদেনও হয়ে থাকে জঙ্গি অর্থায়নের ক্ষেত্রে। অনেককে ভুল বুঝিয়েও জঙ্গিরা অর্থ আদায় করে থাকে। তিনি আরও বলেন, দেশ-বিদেশের যেসব অ্যাকাউন্ট এবং ‘এমএফএস’-এর মাধ্যমে জঙ্গি অর্থায়ন হয় সেগুলোর ওপর আরও কঠোর মনিটরিং হওয়া উচিত। বিদেশের ক্ষেত্রে প্রয়োজনে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট দেশগুলোকে অবহিত করে অর্থায়ন বন্ধের উদ্যোগ নেওয়া যেতে পারে। জঙ্গিবাদ নিয়ে কাজ করা সিটিটিসির জ্যেষ্ঠ এক কর্মকর্তা জানান, জঙ্গিবাদে অর্থের একটি বড় অংশ প্রথমে মালয়েশিয়া থেকে মধ্যপ্রাচ্যের একটি দেশে পাঠানো হয়। সেখান থেকে সোনায় রূপান্তর করে ভারতে পাঠানো হয়। সেখান থেকে হুন্ডির মাধ্যমে অর্থ আসে জঙ্গি সংগঠনের সদস্যদের কাছে। এ ছাড়া পুরনো জেএমবির কার্যক্রম গতিশীল করার জন্যও একই কৌশলে টাকা আসছে বলে তারা মনে করছেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সূত্রগুলো বলছে, দেশের বাইরের জঙ্গি সংগঠনগুলোর শীর্ষ স্থানীয়রা নতুন জঙ্গি সংগঠনের নেপথ্যে কলকাঠি নাড়ছে। তাদের অর্থে দেশে নতুন নামে জঙ্গি সংগঠন সক্রিয় হওয়ার চেষ্টা করছে। নতুন জঙ্গি সংগঠনগুলোর সঙ্গে পুরনো জেএমবি, আনসার আল ইসলাম ও হুজির সম্পর্ক থাকতে পারে। আগে থেকেই জঙ্গি অর্থায়নের মাধ্যম হিসেবে হুন্ডি ব্যবহার করত জঙ্গিরা, তবে এখন তারা ভার্চুয়াল কারেন্সিতে ঝুঁকছে বেশি। ক্রিপ্টোকারেন্সির মাধ্যমে লাখ লাখ টাকা আদান-প্রদান করছে আইএস ও আল-কায়েদাপন্থিসহ বিভিন্ন জঙ্গি সংগঠন। অস্ত্র কেনা, বিস্ফোরক তৈরিসহ সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা, জঙ্গি ভাবধারা প্রচারের জন্যও ক্রিপ্টোকারেন্সির মাধ্যমে আসা টাকা চলে যাচ্ছে বিভিন্ন মডিউলে। এসব অর্থ আসছে যুক্তরাষ্ট্র, তুরস্ক, মধ্যপ্রাচ্যের সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ কয়েকটি দেশ থেকে। এ তথ্য পাওয়ার পর থেকে জঙ্গিদের আর্থিক লেনদেন বন্ধে নজরদারি জোরদার করা হয়েছে। মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় ‘ইমাম মাহমুদের কাফেলা’ নামে নতুন জঙ্গি আস্তানার সন্ধান পাওয়ার পর এ পর্যন্ত সংগঠনটির ৩৭ সদস্যকে গ্রেফতার করেছে সিটিটিসি। এর মধ্যে এক চিকিৎসক ও তার স্ত্রী রয়েছেন। বেশ কয়েকজন নারীও রয়েছেন। পক্ষাঘাতগ্রস্ত নাটোরের জুয়েল মাহমুদই (৩০) ‘কথিত ইমাম মাহমুদ’ কাফেলার দলনেতা, দাবি করেছে চিকিৎসক সোহেল তানজীম। চীনের ইয়াংজু বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক করা রাহাত মণ্ডল ও মেহেদী হাসান আর্থিক বিষয়টি সমন্বয় করতেন। ডা. সোহেল তানজীম মাসে ১ লাখ টাকা নিতেন সংগঠনে সময় দেওয়ায় বেতন হিসেবে। একইভাবে জুয়েল মাহমুদসহ অন্যরা সংগঠনে নেতৃত্ব দেওয়ায় মাসিক পারিশ্রমিক নিতেন, জানিয়েছেন তদন্ত-সংশ্লিষ্টরা। একাধিক পুলিশ কর্মকর্তা জানান, ভার্চুয়াল কারেন্সিতে লেনদেনের তথ্য শনাক্তে অনেক ক্ষেত্রেই সক্ষম নয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এ ছাড়া দেশে অসংখ্য অননুমোদিত মানি এক্সচেঞ্জ ব্যবসায়ী রয়েছেন, যারা প্রতিনিয়ত অর্থের লেনদেন করেন কোনো তথ্যপ্রমাণ ছাড়াই। এতে সন্দেহভাজনদের শনাক্ত করা কঠিন হয়ে পড়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর জন্য। তারা আরও বলছেন, ভার্চুয়াল কারেন্সি বেচাকেনা চলছে ডার্কওয়েবে। জঙ্গিগোষ্ঠীর সদস্যদের হয়ে কাজ করছে অনেক ক্রিপ্টো এজেন্ট। অ্যাকাউন্টগুলো রয়েছে তাদের নামে। টাকা সংগ্রহের পর পাঠিয়ে দেওয়া হয় ওই এজেন্টদের কাছে। তা দিয়ে ক্রিপ্টোকারেন্সি কেনার পর অনলাইনে বিদেশে বা দেশের কোনো এজেন্টের কাছে পাঠানো হয়।

এরপর তা ভাঙিয়ে টাকা, রুপি বা ডলার করা হয়। এসব অর্থ তাদের হাত ঘুরে পৌঁছে যায় জঙ্গিদের তহবিল দেখভালের দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তির কাছে। এজেন্টদের খোলা অ্যাকাউন্টগুলো নাম-পরিচয়হীন। কেবল নিউমেরিক্যাল নম্বর থাকছে, যে কারণে অ্যাকাউন্টগুলো কার সেটি জানা যাচ্ছে না। দেশি ও বিদেশি অ্যাকাউন্টের মধ্যে পার্থক্য করা যাচ্ছে না। গোটা কারবার ডার্কওয়েবে চলায় কোনো ডিজিটাল ফুটপ্রিন্ট থাকছে না। তাই কে টাকা পাঠাল, আর তা কোথায় গেল, তার হদিস পাচ্ছেন না তদন্তকারীরা।

এই বিভাগের আরও খবর
শিক্ষা ভবনের ফুটপাতে নারীর লাশ
শিক্ষা ভবনের ফুটপাতে নারীর লাশ
৫ আগস্ট জুলাই গণ অভ্যুত্থান দিবস, ১৬ জুলাই শহীদ দিবস
৫ আগস্ট জুলাই গণ অভ্যুত্থান দিবস, ১৬ জুলাই শহীদ দিবস
এনবিআরের তিন সদস্য ও এক কমিশনারকে অবসরে পাঠাল সরকার
এনবিআরের তিন সদস্য ও এক কমিশনারকে অবসরে পাঠাল সরকার
সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার
ফলের মেলা
ফলের মেলা
শাপলা প্রতীকের দাবিতে সিইসির কাছে নাগরিক ঐক্য
শাপলা প্রতীকের দাবিতে সিইসির কাছে নাগরিক ঐক্য
চট্টগ্রামে ভিওআইপি সরঞ্জামসহ গ্রেপ্তার এক
চট্টগ্রামে ভিওআইপি সরঞ্জামসহ গ্রেপ্তার এক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বাবার লাশ নিল না ছেলে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বাবার লাশ নিল না ছেলে
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
দোহারে বিএনপি নেতাকে গুলি করে হত্যা
দোহারে বিএনপি নেতাকে গুলি করে হত্যা
জুনে সড়কে ঝরল ৬৯৬ প্রাণ
জুনে সড়কে ঝরল ৬৯৬ প্রাণ
ককটেল ফাটিয়ে ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে ছিনতাই
ককটেল ফাটিয়ে ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে ছিনতাই
সর্বশেষ খবর
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানকে পদত্যাগ করতে বললেন ট্রাম্প
মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানকে পদত্যাগ করতে বললেন ট্রাম্প

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত
রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৯ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন
বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল
এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম