শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

নতুন জঙ্গি সংগঠন ঘিরে যত আতঙ্ক

সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
নতুন জঙ্গি সংগঠন ঘিরে যত আতঙ্ক

জঙ্গি অর্থায়ন কোনোভাবেই যেন থামানো যাচ্ছে না। এতে বেশি প্রভাব ফেলছে বিদেশ থেকে আসা মোটা অঙ্কের অর্থ। ব্যাংকিং, নন ব্যাংকিং চ্যানেলে প্রায় নিয়মিতই আসছে এসব অর্থ। গোয়েন্দা চোখ ফাঁকি দিয়ে এসব অর্থেই গজাচ্ছে নতুন নতুন জঙ্গি সংগঠন। বিশেষ করে ‘ডার্কওয়েব’ ব্যবহার করে ক্রিপটোকারেন্সির মাধ্যমে জঙ্গিদের অর্থ সংগ্রহ করার কিছু তথ্য রীতিমতো গোলকধাঁধায় ফেলছে গোয়েন্দাদের। মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসের (এমএফএস) মাধ্যমে জঙ্গিবাদে অর্থ লেনদেনের অনেক প্রমাণও পেয়েছেন তারা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ২০২২ সালে যুক্তরাজ্য থেকে জঙ্গিদের কাছে বিপুল পরিমাণ অর্থ এসেছে। একই বছরে বড় অঙ্কের অর্থ এসেছে অস্ট্রেলিয়া থেকেও। সংযুক্ত আরব আমিরাত, কাতারসহ মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশ থেকেও নানা অসিলায় অর্থ আসছে জঙ্গিদের কাছে। ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের (সিটিটিসি) প্রধান মো. আসাদুজ্জামান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, জঙ্গি সংগঠনগুলোতে ক্রিপটোকারেন্সির মাধ্যমে অর্থ আসার বিষয়টি কোনোভাবেই উড়িয়ে দেওয়া যায় না। কারণ জঙ্গিরা এখন অনেক বেশি স্মার্ট। ভুল ব্যাখ্যায় এবং আবেগের বশবর্তী হয়ে অনেক শিক্ষিত মাল্টি ট্যালেন্টেড যুবক এ পথে পা বাড়াচ্ছে। তবে অর্থায়ন ঠেকাতে আমাদের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। তিনি আরও বলেন, ‘ইমাম মাহমুদের কাফেলা’ সংগঠন পরিচালনায় অর্থের জোগান দেওয়া হয় মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশ থেকে। সংগঠনটির অন্যতম সদস্য জামিল এক সময় ওমানে থাকতেন। তার সঙ্গে কাতার প্রবাসী রাশিদ আলীর পূর্বপরিচয় ছিল। সেই সূত্রে রাশিদের কাছ থেকে ৫০ শতক সরকারি খাসজমি কিনে সেখানে জঙ্গি আস্তানা করা হয়। অপরাধ বিশ্লেষকরা বলছেন, অর্থপ্রবাহ না থাকলে কোনো সংগঠন চলতে পারে না। সে ক্ষেত্রে কেবল নিজেদের সংগ্রহ করা অর্থ দিয়ে জঙ্গি সংগঠনের কর্মকাণ্ড চালানো কোনোভাবেই সম্ভব নয়। তবে বিদেশি অর্থায়ন বন্ধ করা না গেলে জঙ্গিবাদ কোনোভাবেই নিয়ন্ত্রণে আনা যাবে না। এত অল্প সময়ে ‘জামায়াতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়া’ এবং ‘ইমাম মাহমুদের কাফেলা’র মতো জঙ্গি সংগঠনের অস্তি¡ত্ব খুঁজে পাওয়া অনেক বেশি অ্যালার্মিং। গোয়েন্দা সূত্র বলছে, গত চার মাসে ‘আনসার আল ইসলাম’ বা আনসারুল্লাহ বাংলা টিম (এবিটি) ও জামা’আতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশের (জেএমবি) নতুন ও পুরনো অংশের কাছে হুন্ডির মাধ্যমে লাখ লাখ টাকা এসেছে। সম্প্রতি গ্রেফতার জঙ্গি এবং প্রযুক্তিগত তথ্য বিশ্লেষণ করে তারা এমনটাই জানতে পেরেছেন। তবে এখন পর্যন্ত অর্থ পাঠানো ব্যক্তি কিংবা গ্রহণকারী কোনো পক্ষেরই তথ্য পুরোপুরি বের করতে পারেননি তারা। জুলাই মাসের মাঝামাঝি মধ্যপ্রাচ্যের একটি দেশ থেকে ভারত হয়ে বাংলাদেশে আসা ১ কোটি ২০ লাখ টাকা গ্রহণকারী একাধিক জঙ্গি নেতাকে খোঁজা হচ্ছে। এর বাইরে নন-ব্যাংকিং চ্যানেলেও সম্প্রতি চার দফায় কয়েক কোটি টাকা এসেছে জঙ্গিদের কাছে। র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, জঙ্গিবাদে অর্থের লেনদেন হয়েছে এমন বেশ কিছু অ্যাকাউন্ট নম্বর আমরা বাংলাদেশ ব্যাংকে দিয়েছি। কেন্দ্রীয় ব্যাংক সেগুলো জব্দ করেছে। আবার হিন্দাল শারক্বীয়া এবং অনলাইন জুয়ার অর্থ লেনদেনে তিনটি ‘এমএফএস’-এর অনেকগুলো মোবাইল নম্বর আমরা শনাক্ত করেছি। সেগুলোও কর্তৃপক্ষকে দেওয়া হয়েছে। এর বাইরে সরাসরি ক্যাশ লেনদেনও হয়ে থাকে জঙ্গি অর্থায়নের ক্ষেত্রে। অনেককে ভুল বুঝিয়েও জঙ্গিরা অর্থ আদায় করে থাকে। তিনি আরও বলেন, দেশ-বিদেশের যেসব অ্যাকাউন্ট এবং ‘এমএফএস’-এর মাধ্যমে জঙ্গি অর্থায়ন হয় সেগুলোর ওপর আরও কঠোর মনিটরিং হওয়া উচিত। বিদেশের ক্ষেত্রে প্রয়োজনে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট দেশগুলোকে অবহিত করে অর্থায়ন বন্ধের উদ্যোগ নেওয়া যেতে পারে। জঙ্গিবাদ নিয়ে কাজ করা সিটিটিসির জ্যেষ্ঠ এক কর্মকর্তা জানান, জঙ্গিবাদে অর্থের একটি বড় অংশ প্রথমে মালয়েশিয়া থেকে মধ্যপ্রাচ্যের একটি দেশে পাঠানো হয়। সেখান থেকে সোনায় রূপান্তর করে ভারতে পাঠানো হয়। সেখান থেকে হুন্ডির মাধ্যমে অর্থ আসে জঙ্গি সংগঠনের সদস্যদের কাছে। এ ছাড়া পুরনো জেএমবির কার্যক্রম গতিশীল করার জন্যও একই কৌশলে টাকা আসছে বলে তারা মনে করছেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সূত্রগুলো বলছে, দেশের বাইরের জঙ্গি সংগঠনগুলোর শীর্ষ স্থানীয়রা নতুন জঙ্গি সংগঠনের নেপথ্যে কলকাঠি নাড়ছে। তাদের অর্থে দেশে নতুন নামে জঙ্গি সংগঠন সক্রিয় হওয়ার চেষ্টা করছে। নতুন জঙ্গি সংগঠনগুলোর সঙ্গে পুরনো জেএমবি, আনসার আল ইসলাম ও হুজির সম্পর্ক থাকতে পারে। আগে থেকেই জঙ্গি অর্থায়নের মাধ্যম হিসেবে হুন্ডি ব্যবহার করত জঙ্গিরা, তবে এখন তারা ভার্চুয়াল কারেন্সিতে ঝুঁকছে বেশি। ক্রিপ্টোকারেন্সির মাধ্যমে লাখ লাখ টাকা আদান-প্রদান করছে আইএস ও আল-কায়েদাপন্থিসহ বিভিন্ন জঙ্গি সংগঠন। অস্ত্র কেনা, বিস্ফোরক তৈরিসহ সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা, জঙ্গি ভাবধারা প্রচারের জন্যও ক্রিপ্টোকারেন্সির মাধ্যমে আসা টাকা চলে যাচ্ছে বিভিন্ন মডিউলে। এসব অর্থ আসছে যুক্তরাষ্ট্র, তুরস্ক, মধ্যপ্রাচ্যের সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ কয়েকটি দেশ থেকে। এ তথ্য পাওয়ার পর থেকে জঙ্গিদের আর্থিক লেনদেন বন্ধে নজরদারি জোরদার করা হয়েছে। মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় ‘ইমাম মাহমুদের কাফেলা’ নামে নতুন জঙ্গি আস্তানার সন্ধান পাওয়ার পর এ পর্যন্ত সংগঠনটির ৩৭ সদস্যকে গ্রেফতার করেছে সিটিটিসি। এর মধ্যে এক চিকিৎসক ও তার স্ত্রী রয়েছেন। বেশ কয়েকজন নারীও রয়েছেন। পক্ষাঘাতগ্রস্ত নাটোরের জুয়েল মাহমুদই (৩০) ‘কথিত ইমাম মাহমুদ’ কাফেলার দলনেতা, দাবি করেছে চিকিৎসক সোহেল তানজীম। চীনের ইয়াংজু বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক করা রাহাত মণ্ডল ও মেহেদী হাসান আর্থিক বিষয়টি সমন্বয় করতেন। ডা. সোহেল তানজীম মাসে ১ লাখ টাকা নিতেন সংগঠনে সময় দেওয়ায় বেতন হিসেবে। একইভাবে জুয়েল মাহমুদসহ অন্যরা সংগঠনে নেতৃত্ব দেওয়ায় মাসিক পারিশ্রমিক নিতেন, জানিয়েছেন তদন্ত-সংশ্লিষ্টরা। একাধিক পুলিশ কর্মকর্তা জানান, ভার্চুয়াল কারেন্সিতে লেনদেনের তথ্য শনাক্তে অনেক ক্ষেত্রেই সক্ষম নয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এ ছাড়া দেশে অসংখ্য অননুমোদিত মানি এক্সচেঞ্জ ব্যবসায়ী রয়েছেন, যারা প্রতিনিয়ত অর্থের লেনদেন করেন কোনো তথ্যপ্রমাণ ছাড়াই। এতে সন্দেহভাজনদের শনাক্ত করা কঠিন হয়ে পড়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর জন্য। তারা আরও বলছেন, ভার্চুয়াল কারেন্সি বেচাকেনা চলছে ডার্কওয়েবে। জঙ্গিগোষ্ঠীর সদস্যদের হয়ে কাজ করছে অনেক ক্রিপ্টো এজেন্ট। অ্যাকাউন্টগুলো রয়েছে তাদের নামে। টাকা সংগ্রহের পর পাঠিয়ে দেওয়া হয় ওই এজেন্টদের কাছে। তা দিয়ে ক্রিপ্টোকারেন্সি কেনার পর অনলাইনে বিদেশে বা দেশের কোনো এজেন্টের কাছে পাঠানো হয়।

এরপর তা ভাঙিয়ে টাকা, রুপি বা ডলার করা হয়। এসব অর্থ তাদের হাত ঘুরে পৌঁছে যায় জঙ্গিদের তহবিল দেখভালের দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তির কাছে। এজেন্টদের খোলা অ্যাকাউন্টগুলো নাম-পরিচয়হীন। কেবল নিউমেরিক্যাল নম্বর থাকছে, যে কারণে অ্যাকাউন্টগুলো কার সেটি জানা যাচ্ছে না। দেশি ও বিদেশি অ্যাকাউন্টের মধ্যে পার্থক্য করা যাচ্ছে না। গোটা কারবার ডার্কওয়েবে চলায় কোনো ডিজিটাল ফুটপ্রিন্ট থাকছে না। তাই কে টাকা পাঠাল, আর তা কোথায় গেল, তার হদিস পাচ্ছেন না তদন্তকারীরা।

এই বিভাগের আরও খবর
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
সর্বশেষ খবর
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে আগুন
কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে আগুন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

১৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা

২৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই
বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ
নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক
চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান
মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা