শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২৩

পরিকল্পনাতেই সীমাবদ্ধ কক্সবাজার পর্যটন

পর্যটক বিনোদনে পরিকল্পিত উদ্যোগ গড়ে ওঠেনি এখনো
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
পরিকল্পনাতেই সীমাবদ্ধ কক্সবাজার পর্যটন

পর্যটননগরী কক্সবাজার ঘিরে উন্নয়নের মহাপরিকল্পনা এখনো পরিকল্পনায়ই সীমাবদ্ধ। কক্সবাজারকে স্মার্ট নগরীতে রূপান্তরের ২০ বছর মেয়াদি মাস্টারপ্ল্যান তৈরির কাজ সবে শুরু হয়েছে। সে পরিকল্পনা অনুমোদন শেষে বাস্তবায়নে আরও কত বছর লাগবে তার কোনো নিশ্চয়তা নেই। অথচ সাশ্রয়ী গণপরিবহন রেলযাত্রায় যুক্ত হয়ে গেছে কক্সবাজার। আসছে ১ ডিসেম্বর রেলপথে কক্সবাজার যেতে শুরু করবেন দেশি পর্যটকরা। খুব শিগগিরই কক্সবাজার বিমানবন্দরের দ্বিতীয় রানওয়ে খুলে দিলে সমুদ্র ছুঁয়ে বিমান নামবে পর্যটননগরীতে। বর্তমান উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় একসময় এভিয়েশন হাব হিসেবে পরিণত হবে কক্সবাজার এয়ারপোর্ট। রেলযাত্রা উদ্বোধনের দিনই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষণা দিয়েছেন এ রেলপথ সারা দেশের সঙ্গে সংযুক্ত করা হবে। দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সঙ্গেও কক্সবাজার রেলপথ সংযুক্ত করা হবে। তার মানে অল্প সময়ের মধ্যেই কক্সবাজারের সঙ্গে সড়ক, রেল ও বিমান পথে স্বাচ্ছন্দ্যের ত্রিমাত্রিক যোগাযোগ শুরু   হবে। প্রতিদিন আরও বিপুলসংখ্যক মানুষ পর্যটননগরী কক্সবাজার বেড়াতে যাবে। কিন্তু এই বিপুলসংখ্যক পর্যটকের বিনোদনে পরিকল্পিত কোনো উদ্যোগ গড়ে ওঠেনি।

উল্লেখ্য, বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকতের নগরী কক্সবাজারের পরিকল্পিত উন্নয়নের লক্ষ্যে ২০১৩ সালে প্রণীত হয় একটি মাস্টারপ্ল্যান। কিন্তু সমন্বিত পরিকল্পনার অভাবে তা কার্যকর হয়নি। অবশেষে প্রায় আট বছর পর ২০২১ সালের ডিসেম্বরে কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের তৎপরতায় শুরু হয় নতুন মাস্টারপ্ল্যান তৈরির কাজ। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কনস্ট্রাকশন সুপারভিশন কনসালট্যান্ট-সিএসসির তত্ত্বাবধানে এরই মধ্যে পরিকল্পিত উন্নয়নের লক্ষ্যে নতুন মাস্টারপ্ল্যান তৈরির কাজ শুরু হয়েছে। এতে ব্যয় ধরা হয়েছে ১৯৪ কোটি টাকা। প্রকল্পটি বাস্তবায়নের জন্য কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের পরামর্শক প্রতিষ্ঠান সিএসসি নিয়োগ গত ১৬ আগস্ট ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি অনুমোদন করে। প্রকল্পের বাস্তবায়নের মেয়াদ ধরা হয়েছে ২০২৫ সালের জুন পর্যন্ত। এর মাধ্যমে ‘কক্সবাজারকে স্মার্ট শহরে রূপান্তরের’ জন্য ২০২৩ থেকে ২০৪৩ সাল পর্যন্ত ২০ বছরের জন্য মাস্টারপ্ল্যান প্রণয়ন করা হবে, যদিও পরিকল্পনা প্রণয়নেই মেয়াদের দেড় বছর চলে যাচ্ছে।

সংশ্লিষ্টরা বলেছেন, ২০২৫ সালের মাঝামাঝি নাগাদ চূড়ান্তভাবে প্রকাশিত হবে মাস্টারপ্ল্যানটি; যা বাস্তবায়িত হলে বদলে যাবে কক্সবাজারের উন্নয়নচিত্র। তবে এ মাস্টারপ্ল্যান তৈরির পাশাপাশি শহরের অন্তর্বর্তীকালীন উন্নয়ন কাজ চলতে থাকবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

কক্সবাজারের আট উপজেলা টেকনাফ, উখিয়া, রামু, সদর, মহেশখালী, কুতুবদিয়া, পেকুয়া, চকরিয়া ও সি-বিচ এরিয়ার প্রায় ৭০০ বর্গকিলোমিটার এলাকা রয়েছে মাস্টারপ্ল্যানের আওতায়। এ এলাকাগুলোর রয়েছে পৃথক বৈশিষ্ট্য। একেকটি এলাকায় একেক ধরনের পরিকল্পনা নিয়ে উন্নয়ন কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করার পক্ষে মত দিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। কুতুবদিয়া থেকে সেন্টমার্টিন পর্যন্ত প্রায় ৬৯০ বর্গকিলোমিটার এলাকা হচ্ছে কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের অধিক্ষেত্র। এই বিস্তৃত এলাকা পরিকল্পিত উন্নয়নের আওতায় আনতে বিপুল বিনিয়োগ এবং উদ্ভাবনী পরিকল্পনা দরকার। এ ক্ষেত্রে প্রাইভেট সেক্টর সম্পৃক্ত করা ছাড়া পর্যটন খাতে বড় সাফল্য নিয়ে আসা সম্ভব নয়। সরকার নীতিসহায়তা ও অবকাঠামো উন্নয়ন করা ছাড়া সবকিছু করে দেবে তা ভাবা ঠিক নয়।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পর্যটকরা কক্সবাজারে শুধু সি-বিচ দেখতে আসেন না। তারা এক বেলা সি-বিচ দেখে আরও বাড়তি বিনোদন ক্ষেত্র খুঁজে বেড়ান। এ ক্ষেত্রে তাদের যাওয়ার জায়গা খুবই কম। পর্যটকদের চাহিদা ক্রমেই বাড়ছে। বিনোদনের জন্য সি-বিচের বাইরেও নতুন নতুন ক্ষেত্র তৈরি করা দরকার। বেসরকারি খাত সম্পৃক্ত করে এমিউজমেন্ট পার্কসহ অনেক পর্যটন স্পট ডেভেলপ করা যায়। কক্সবাজারে বহুমাত্রিক পর্যটন সম্ভাবনা কাজে লাগানোর এখনই সময়। বাণিজ্যিক ট্রেন যখন এসে গেছে, ব্যাপকহারে পর্যটকও আসবে। এ সম্ভাবনা কাজে লাগাতে কক্সবাজারে তেমন কোনো প্রস্তুতিই নেই।

কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (কক্সডিএ) সূত্র জানান, কক্সবাজারকে স্মার্ট পর্যটননগরীতে রূপান্তরের ২০ বছর মেয়াদি মাস্টারপ্ল্যান তৈরিতে দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞরা গত মাসেই কাজ শুরু করেছেন। আকর্ষণীয় ও পরিবেশবান্ধব কক্সবাজারের পরিকল্পিত উন্নয়ন নিশ্চিত করতে একটি বিশদ এলাকা পরিকল্পনাও প্রণয়ন করা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কক্সবাজারকে আধুনিক সব সুযোগসুবিধাসংবলিত স্মার্ট শহর হিসেবে গড়ে তুলতে একটি মাস্টারপ্ল্যান প্রণয়নের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি বিশ্বের দীর্ঘতম প্রাকৃতিক অখন্ড সমুদ্রসৈকতের সৌন্দর্য অক্ষত রাখতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানান।

কক্সডিএ’র চেয়ারম্যান কমোডর মোহাম্মদ নূরুল আবছার বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিদেশিদের জন্য একটি বিশেষায়িত পর্যটন অঞ্চল এবং দেশের দীর্ঘতম ও একমাত্র সামুদ্রিক রানওয়েসহ একটি অত্যাধুনিক আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর গড়ে তোলার মাধ্যমে কক্সবাজারকে পর্যটন ও বিমান চলাচলের বৈশ্বিক কেন্দ্রে পরিণত করতে চান। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী তাঁরা মাস্টারপ্ল্যান প্রণয়ন করছেন। এর মধ্যে রয়েছে কৌশলগত নীতি পরিকল্পনা প্রণয়ন, কক্সবাজারের সব উপজেলা ও সৈকত এলাকার বিশদ পরিকল্পনা (৬৯০ দশমিক ৬৭ বর্গ কিলোমিটার) এবং পর্যটন ও আঞ্চলিক উন্নয়ন পরিকল্পনা। আওয়ামী লীগ সরকার ঘোষিত রূপকল্প ২০৪১-কে সমর্থন দিতে কক্সবাজার বেশ কিছু উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করছে। এর মধ্যে রয়েছে কক্সবাজার থেকে সাবরাং ও কক্সবাজার থেকে মহেশখালী পর্যন্ত ক্যাবল কার স্থাপন, সমুদ্রসৈকতে ওয়াটার স্পোর্ট ও অন্যান্য বিনোদনসুবিধা চালু, ইনডোর বিনোদন পার্ক, কক্সবাজার মেরিনা বে রিসোর্ট, মহেশখালীতে ইকো-রিসোর্ট, জীবনরক্ষা ও সামুদ্রিক পর্যটন বৃদ্ধি, ব্লু ইকোনমির সম্ভাবনা কাজে লাগাতে রোডম্যাপ প্রণয়ন, সি-প্লেন, ক্রুজ শিপ এবং হেলিকপ্টার পরিষেবা প্রবর্তন ও সমন্বিত কোস্টাল জোন ম্যানেজমেন্ট পরিকল্পনা প্রণয়ন।

প্রকল্পসংশ্লিষ্টরা জানান, কক্সবাজার জেলার মহাপরিকল্পনা প্রণয়নসংক্রান্ত জরিপ প্রকল্পের সামগ্রিক উদ্দেশ্য হলো কক্সবাজার ও সংলগ্ন এলাকায় একটি আধুনিক ও আকর্ষণীয় পর্যটননগরী গড়ে তোলার জন্য জমির যৌক্তিক ব্যবহার নিশ্চিত করা। আগামী ৫০ বছর জমিতে যে কোনো প্রকৃতির অপরিকল্পিত উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণ এবং অঞ্চলের সুপরিকল্পিত উন্নয়ন নিশ্চিত করা। কক্সবাজার জেলার বিস্তারিত এলাকা পরিকল্পনা (ডিএপি)সহ মহাপরিকল্পনা প্রণয়ন। এ ছাড়া প্রকল্পের আওতায় রয়েছে টেকসই পরিবহন ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা, পাহাড়, বন, জলাশয় ও সামুদ্রিক এলাকা সংরক্ষণ, সীমাবদ্ধ সমুদ্রসৈকত সংরক্ষণ, অবৈধ ও অপরিকল্পিত স্থাপনা অপসারণ, পানি, ভূমি ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ, পর্যটকদের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ। দূষণ, বর্জ্য ও নিষ্কাশন ব্যবস্থাপনা। সব ধরনের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য সংরক্ষণ, আধুনিক ও আন্তর্জাতিক মানের পর্যটনসুবিধা নিশ্চিতকরণ, আবাসন পরিকল্পনা, সমুদ্রসৈকতের সৌন্দর্যায়ন এবং ভূমিক্ষয় রোধে কক্সবাজার জেলার মহাপরিকল্পনা প্রণয়ন করা হবে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, টেকসই উন্নয়নের জন্য দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা ও বিপুল বিনিয়োগ প্রয়োজন, যা অনেক আগেই করা উচিত ছিল। ২০ বছর মেয়াদি কক্সবাজার উন্নয়নের মাস্টারপ্ল্যান তৈরির কাজটি দ্রুততার সঙ্গে সম্পন্ন করে মাঠ পর্যায়ে কাজে নেমে পড়া দরকার। কক্সবাজার ঘিরে ভ্রমণপিপাসু মানুষের মধ্যে যে আবেগ তৈরি হয়েছে তা যেন দীর্ঘতম সৈকতের বালিয়াড়িতে মুখ থুবড়ে না পড়ে।

এই বিভাগের আরও খবর
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা
বিষপানে প্রেমিকের মৃত্যু, প্রেমিকা হাসপাতালে
বিষপানে প্রেমিকের মৃত্যু, প্রেমিকা হাসপাতালে
পাঁচজন রিমান্ডে তবু মামলার আসামি অজ্ঞাত
পাঁচজন রিমান্ডে তবু মামলার আসামি অজ্ঞাত
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
ভোরের কুয়াশা চাদর
ভোরের কুয়াশা চাদর
সড়ক অবরোধ করে অপসোনিন শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সড়ক অবরোধ করে অপসোনিন শ্রমিকদের বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো আরও ৬১ হাজার টন গম
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো আরও ৬১ হাজার টন গম
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে
বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
সিলেটে ঘরে মিলল মেডিকেল শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে ঘরে মিলল মেডিকেল শিক্ষার্থীর লাশ
ভারতে ফের বিস্ফোরণ ৯ পুলিশ নিহত
ভারতে ফের বিস্ফোরণ ৯ পুলিশ নিহত
সর্বশেষ খবর
প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক
প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক
রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ
এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন
হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য
পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য

খবর