শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৪ ডিসেম্বর, ২০২৩

শরিকরা কত আসন পাচ্ছেন জানা যেতে পারে আজ

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ১৪ দল নেতাদের বৈঠক সন্ধ্যায়
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
শরিকরা কত আসন পাচ্ছেন জানা যেতে পারে আজ

আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪-দলীয় জোটের শরিক দলের আটজন জনপ্রতিনিধি বর্তমান সংসদে আছেন। দ্বাদশ জাতীয় সংসদে তারা আওয়ামী লীগের কাছে দাবি করবেন ২৫ আসন। এ নিয়ে সমঝোতার জন্য আজ সন্ধ্যা ৬টায় গণভবনে জোট প্রধান আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠকে বসবেন শরিক দলের নেতারা। আর এ বৈঠকেই চূড়ান্ত হবে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১৪ দলের শরিক দলগুলো ঠিক কতটি আসনে ছাড় পাচ্ছেন তা জানা যাবে আজ। তবে প্রধান বিরোধী দল জাতীয় পার্টিসহ মিত্র অন্যান্য দলগুলোর সঙ্গে সমঝোতা হবে কি না, তা এখনো নিশ্চিত হয়নি।

১৪-দলীয় জোটের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র আমির হোসেন আমু সোমবার সন্ধ্যা ৬টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে ১৪-দলীয় জোটের বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, সন্ধ্যায় গণভবনে অনুষ্ঠিত বৈঠকে সভাপতিত্ব করবেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী জোট প্রধান শেখ হাসিনা।

বিগত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আসন ভাগাভাগি করে ভোটে অংশ নিয়েছিল আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪-দলীয় জোট। ছিল মহাজোটও। বিগত নির্বাচনগুলোতে নৌকা প্রতীকে নির্বাচনের নিশ্চয়তা পাওয়ার পর মনোনয়নপত্র জমা দেন জোটের নেতারা। তবে এবার এ ক্ষেত্রে শুরু থেকেই কৌশলী অবস্থানে ছিল আওয়ামী লীগ। ১৪-দলীয় জোটগতভাবে নির্বাচনের কথা বলে এলেও এবার শরিকদের সঙ্গে সমঝোতা ছাড়াই নির্বাচনি মাঠে নেমেছে দলটি। শরিকদের মাত্র  দুটি আসন ছেড়ে ২৯৮ আসনেই দলীয় প্রার্থী দিয়েছে আওয়ামী লীগ। নির্বাচনের মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় পার হলেও আসন বণ্টন করেনি দলটি। এটি নিয়ে রাজনীতিক মহলে চলছে নানা আলোচনা। শরিকদের মধ্যেও আছে চাপা ক্ষোভ। এর আগে জোটের একাধিক বৈঠকে আগে-ভাগেই আসন ভাগাভাগির দাবি ছিল জোট শরিকদের। তাদের যুক্তি ছিল- আসন ভাগাভাগির বিষয়গুলো আগে চূড়ান্ত হলে তাদের দলের প্রার্থীদের ভোটের প্রস্তুতি নিতে সুবিধা হতো। এ ছাড়া সংশ্লিষ্ট আসনের স্থানীয় আওয়ামী লীগের সঙ্গে তাদের সমন্বয় করতেও সুবিধা হতো। আওয়ামী লীগের সূত্র বলছে, জোট নিয়ে সময়ক্ষেপণ কৌশলের অংশ। জোটগতভাবে নির্বাচন হবে, এমন ঘোষণা আগে দিলে অংশগ্রহণকারী দলের সংখ্যা কমে যাওয়ার আশঙ্কা ছিল। আওয়ামী লীগের মূল চিন্তা বেশি দলকে ভোটে আনা এবং ভোটারের উপস্থিতি বাড়ানো। এখন ২৯টি দল নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় কিছুটা নির্ভার ক্ষমতাসীনরা। তবে ১৭ ডিসেম্বর প্রত্যাহারের আগপর্যন্ত আসন সমঝোতা নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে যেতে রাজি নয় আওয়ামী লীগ।

জোটের অন্যতম দল ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা গণভবনে যাওয়ার আমন্ত্রণ পেয়েছি। কী নিয়ে আলোচনা হবে সেটা এখনো পরিষ্কার বলা যাচ্ছে না। তবে আমরা জোটের আসন বণ্টন নিয়ে কথা বলব। বর্তমানে আমার দলে তিনজন সংসদ সদস্য আছে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কমপক্ষে সাতটি আসন দাবি করব জোট প্রধানের কাছে।’

জানা গেছে, ইতোমধ্যে ১৪ দলের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক ও মুখপাত্র আমির হোসেন আমুর কাছে জোটের শরিক দলের নেতারা একটি করে তালিকা জমা দিয়েছেন। বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি ১০টি আসনের তালিকা জমা দিয়েছে। এর মধ্যে অন্তত সাতটি আসনের জন্য ছাড় পেতে চাচ্ছে দলটি। অন্যদিকে, জোট সমন্বয়কের সঙ্গে মৌখিক আলোচনায় ১০-১২টি আসনের ছাড় চেয়েছে আরেক শরিক দল জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ)। অন্য শরিক দলগুলোর মধ্যে তরিকত ফেডারেশন ও জাতীয় পার্টি-জেপির নেতারাও বর্তমান সংসদে তাদের দখলে থাকা দুটি আসনসহ আরও কয়েকটি আসনে ছাড় পেতে আমির হোসেন আমুর সঙ্গে কথা বলেছেন। বাকি আটটি দলকে অবশ্য কতটি আসনে ছাড় দেওয়া হবে কি হবে না, সেটি জানতে আজ কেন্দ্রীয় ১৪ দলের নেতাদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বৈঠকের পর পরিষ্কার হবে। জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, গণভবনে যাওয়ার আমন্ত্রণ পেয়েছি। সেখানে চলমান রাজনীতি, জোটের ঐক্য নিয়ে আলোচনা হতে পারে। আসন ভাগাভাগি নিয়ে আলোচনা হবে কি না সেটা বলা যাচ্ছে না।

কারণ ওপেন মিটিংয়ে কখনো সমাধান হয় না। এ প্রসঙ্গে তরিকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার পাশাপাশি ভোটের পর বিএনপির আন্দোলন কীভাবে জোটগতভাবে মোকাবিলা করব- এটা নিয়ে আলোচনা হবে। আসন ভাগাভাগি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, জোটের যারা বর্তমান এমপি আছেন, তাদের আসনগুলো হয়তো ঠিক থাকবে। জোট প্রধান যে সিদ্ধান্ত দেবে আমরা সেটাই মেনে নিব।

জাতীয় পার্টি- জেপির মহাসচিব শেখ শহীদুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমরা দীর্ঘদিন ধরে বলে আসছি আসন ভাগাভাগির বিষয়টি। অবশেষে ডাক পেয়েছি। এখন অপেক্ষায় আছি জোট প্রধান কী সিদ্ধান্ত দেন। আমাদের দলের চেয়ারম্যান বর্তমান সংসদে আছেন। আরও কিছু আসন চাইব। জোটনেত্রী সিদ্ধান্ত নেবেন কয়টা আসন ছাড় দেবেন।

২০০৪ সালে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী রাজনৈতিক দলগুলোকে নিয়ে ২৩ দফার ভিত্তিতে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে গড়ে ওঠে ১৪ দলীয় জোট। ওই সময় থেকে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে জোটগতভাবে আসন ভাগাভাগি করে নির্বাচনে অংশ নেয় জোটের শরিকরা। নবম ও দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর গঠিত সরকারে শরিকদের প্রতিনিধিত্ব ছিল। তবে সর্বশেষ একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর গঠিত সরকারের মন্ত্রিসভায় শরিক দলের কাউকে রাখা হয়নি। এরপর থেকেই নানা কারণে জোট শরিকদের মধ্যে দূরত্ব বেড়েছে।

তবে আওয়ামী লীগের একাধিক নীতিনির্ধারক নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বর্তমান চ্যালেঞ্জিং দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে মাথায় রেখেই ১৪ দলের শরিক নেতাদের সঙ্গে সমঝোতায় বসবে আওয়ামী লীগ। জনপ্রিয়তা ও জয়লাভের সক্ষমতার চুলচেরা বিশ্লেষণ করেই শরিকদের নৌকা প্রতীকে নির্বাচন করার সুযোগ দেওয়া হবে। সে ক্ষেত্রে বর্তমান সংসদে থাকা ১৪ দল শরিকদের আটটি আসনেই ছাড় মিলতে পারে।

বর্তমান একাদশ জাতীয় সংসদে আটটি আসনে ১৪ দলের শরিকদের এমপি রয়েছেন। নির্বাচনি জোট শরিক বিকল্পধারা বাংলাদেশের দখলে রয়েছে দুটি আসন। এর বাইরে সংসদের প্রধান বিরোধী দল জাতীয় পার্টির আসন রয়েছে ২৩টি। তবে দ্বাদশ নির্বাচনে ১৪ দলের সঙ্গে সমঝোতা হলেও জাতীয় পার্টির সঙ্গে সমঝোতা আদৌ হবে কি না, তা এখনো নিশ্চিত নয়। আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, জাতীয় পার্টির পক্ষ থেকে আসন ছাড় দেওয়ার ব্যাপারে কোনো প্রস্তাব আসেনি, এলে পরে দেখা যাবে।

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
সড়ক অবরোধ ৪৮তম বিসিএসে নিয়োগপ্রত্যাশী চিকিৎসকদের
সড়ক অবরোধ ৪৮তম বিসিএসে নিয়োগপ্রত্যাশী চিকিৎসকদের
ফারইস্টের সাবেক চেয়ারম্যান নজরুলের বিপুল সম্পদের খোঁজ
ফারইস্টের সাবেক চেয়ারম্যান নজরুলের বিপুল সম্পদের খোঁজ
উপদেষ্টার বক্তব্যের ‘বিভ্রান্তি’ দূর করতে সরকারের বিবৃতি
উপদেষ্টার বক্তব্যের ‘বিভ্রান্তি’ দূর করতে সরকারের বিবৃতি
নিজেকে রাজনৈতিক কর্মী ভাবা যাবে না
নিজেকে রাজনৈতিক কর্মী ভাবা যাবে না
ধুলায় দুর্ভোগ
ধুলায় দুর্ভোগ
প্রার্থী মনোনয়ন নিয়ে জামায়াতের দুই পক্ষে হাতাহাতি উত্তেজনা
প্রার্থী মনোনয়ন নিয়ে জামায়াতের দুই পক্ষে হাতাহাতি উত্তেজনা
কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর সর্বস্ব লুট
কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর সর্বস্ব লুট
সামিরা হকসহ দুজনের বিদেশ যাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
সামিরা হকসহ দুজনের বিদেশ যাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
রাজধানীর সড়কে পড়ে ছিল রক্তাক্ত লাশ
রাজধানীর সড়কে পড়ে ছিল রক্তাক্ত লাশ
৩১ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ
৩১ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ
পাঁচ বছরে চাকরির বাজার এক-চতুর্থাংশ বদলে যাবে
পাঁচ বছরে চাকরির বাজার এক-চতুর্থাংশ বদলে যাবে
মাইলস্টোন শিক্ষার্থী ৩৬ সার্জারি শেষে বাসায় ফিরল
মাইলস্টোন শিক্ষার্থী ৩৬ সার্জারি শেষে বাসায় ফিরল
সর্বশেষ খবর
সীমান্তে উত্তেজনার মধ্যে শান্তি আলোচনায় পাকিস্তান-আফগানিস্তান
সীমান্তে উত্তেজনার মধ্যে শান্তি আলোচনায় পাকিস্তান-আফগানিস্তান

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যামাজনে চাকরিচ্যুত হতে পারেন ৩০ হাজার কর্মকর্তা
অ্যামাজনে চাকরিচ্যুত হতে পারেন ৩০ হাজার কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা
বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্বল সরবরাহব্যবস্থায় আটকে রপ্তানি
দুর্বল সরবরাহব্যবস্থায় আটকে রপ্তানি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় দুই কোটি টাকা আত্মসাৎ, বিআরডিবির হিসাবরক্ষক কারাগারে
প্রায় দুই কোটি টাকা আত্মসাৎ, বিআরডিবির হিসাবরক্ষক কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া
সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় নির্যাতনের সাত দিন পর লাইফ সাপোর্টে কলেজ ছাত্রের মৃত্যু
কুমিল্লায় নির্যাতনের সাত দিন পর লাইফ সাপোর্টে কলেজ ছাত্রের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৬ হাজার কিলোমিটার দূর থেকে ইউরোপের বাতাস পর্যবেক্ষণ করছে বিজ্ঞানীরা
৩৬ হাজার কিলোমিটার দূর থেকে ইউরোপের বাতাস পর্যবেক্ষণ করছে বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম
গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে খুন
বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে খুন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
জয়পুরহাটে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘এবিসিডি অফ ইমার্জেন্সি কেয়ার’ প্রশিক্ষণ নিলেন ৫০ চিকিৎসক
‘এবিসিডি অফ ইমার্জেন্সি কেয়ার’ প্রশিক্ষণ নিলেন ৫০ চিকিৎসক

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সোনারগাঁয়ে দেশীয় পাইপগান ও কার্তুজ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে দেশীয় পাইপগান ও কার্তুজ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে রিজার্ভ বেড়ে ৩২ বিলিয়ন ডলার
দেশে রিজার্ভ বেড়ে ৩২ বিলিয়ন ডলার

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুড়িগ্রামে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
কুড়িগ্রামে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা সীমান্ত থেকে জরুরি অবস্থা তুলে নেওয়ার দাবি ইসরায়েলের
গাজা সীমান্ত থেকে জরুরি অবস্থা তুলে নেওয়ার দাবি ইসরায়েলের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানদের কাছে হেরে শিরোপার রেস থেকে ছিটকে গেল বাংলাদেশ
আফগানদের কাছে হেরে শিরোপার রেস থেকে ছিটকে গেল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
রংপুরে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমলাপুরে ট্রেনের ধাক্কায়  বৃদ্ধার মৃত্যু
কমলাপুরে ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধার মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিদ্ধিরগঞ্জে দুই ছিনতাইকারী গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে দুই ছিনতাইকারী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির সাথে কমনওয়েলথ প্রতিনিধি দলের বৈঠক
বিএনপির সাথে কমনওয়েলথ প্রতিনিধি দলের বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জে বাবার বটির আঘাতে মেয়ের মৃত্যুর অভিযোগ
হবিগঞ্জে বাবার বটির আঘাতে মেয়ের মৃত্যুর অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চোখের জলে কালামের বিদায়, শোকস্তব্ধ পুরো গ্রাম
চোখের জলে কালামের বিদায়, শোকস্তব্ধ পুরো গ্রাম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
বগুড়ায় যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার
পঞ্চগড়ে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!
নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার
ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে
গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন
ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন
মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি
আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব
বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট
মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প
২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ
জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!
লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট
ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু
মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়
হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার
মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দায়িত্ব হস্তান্তরের আগ পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক চলবে : অন্তর্বর্তী সরকার
দায়িত্ব হস্তান্তরের আগ পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক চলবে : অন্তর্বর্তী সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০
ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থ পাচারে সহায়তার অভিযোগে ব্যাংক এশিয়াকে ৩০ লাখ টাকা জরিমানা
অর্থ পাচারে সহায়তার অভিযোগে ব্যাংক এশিয়াকে ৩০ লাখ টাকা জরিমানা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ গতির ট্রেন, ঘণ্টায় ছুটবে ৪৫০ কিলোমিটার
চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ গতির ট্রেন, ঘণ্টায় ছুটবে ৪৫০ কিলোমিটার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর স্ত্রীকে ‘পুরুষ’ বলায় মামলা, ফ্রান্সে ১০ জনের বিচার শুরু
প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর স্ত্রীকে ‘পুরুষ’ বলায় মামলা, ফ্রান্সে ১০ জনের বিচার শুরু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজি নারী ক্রিকেটারদের শ্লীলতাহানি, ভারতীয় মন্ত্রীর মন্তব্যে তোলপাড়
অজি নারী ক্রিকেটারদের শ্লীলতাহানি, ভারতীয় মন্ত্রীর মন্তব্যে তোলপাড়

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা
নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস

শোবিজ

মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ

শোবিজ

চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে
চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা
বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা

নগর জীবন

আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত
আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত

পেছনের পৃষ্ঠা

মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা

শোবিজ

বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম

শিল্প বাণিজ্য

১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

হারে সিরিজ শুরু লিটনদের
হারে সিরিজ শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে

যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’

সম্পাদকীয়

জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো

স্বাস্থ্য

গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী
গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী

দেশগ্রাম

ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো

শিল্প বাণিজ্য

নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের
নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

দেশগ্রাম

খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত
খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত

দেশগ্রাম

প্যারাবন ধ্বংসে মামলা, আসামি ২০
প্যারাবন ধ্বংসে মামলা, আসামি ২০

দেশগ্রাম

যে ঘণ্টা হয়ে ওঠে মৃত্যুর ঘণ্টা
যে ঘণ্টা হয়ে ওঠে মৃত্যুর ঘণ্টা

শোবিজ

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

সম্পাদকীয়

অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক

সম্পাদকীয়

চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল

শিল্প বাণিজ্য

সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে
সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে

দেশগ্রাম

নিয়োগ পরীক্ষায় অনিয়ম তদন্তে দুদক-স্বাস্থ্যের টিম
নিয়োগ পরীক্ষায় অনিয়ম তদন্তে দুদক-স্বাস্থ্যের টিম

দেশগ্রাম

কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য
কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য

দেশগ্রাম

র্কপোরটে র্কনার
র্কপোরটে র্কনার

অর্থ-বাজার-বাণিজ্য

চিকিৎসক সংকট, ব্যাহত স্বাস্থ্যসেবা
চিকিৎসক সংকট, ব্যাহত স্বাস্থ্যসেবা

দেশগ্রাম

হাসপাতালে অনিয়মের প্রতিবাদ ছাত্র-জনতার
হাসপাতালে অনিয়মের প্রতিবাদ ছাত্র-জনতার

দেশগ্রাম