শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৬ এপ্রিল, ২০২৪

নির্দেশনা পেলেই শুরু হবে কয়লা উত্তোলন

♦ পাঁচটি খনির চিত্র প্রধানমন্ত্রীর কাছে শিগগিরই উপস্থাপন হবে ♦ উন্মুক্ত, ভূগর্ভস্থ, পদ্ধতি কাজে লাগানোর পরিকল্পনা
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
নির্দেশনা পেলেই শুরু হবে কয়লা উত্তোলন

ভবিষ্যতে জ্বালানি সংকট এবং আমদানিনির্ভরতা কমাতে নিজস্ব কয়লা উত্তোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে বাংলাদেশ। দেশের কয়লা খনিগুলো থেকে উন্মুক্ত এবং ভূগর্ভস্থ পদ্ধতিতে কয়লা তোলার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। সরকারের জ্বালানি বিভাগ কয়লা খনিগুলো থেকে কয়লা উত্তোলনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এজন্য পাঁচটি খনির সামগ্রিক চিত্র প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে শিগগিরই উপস্থাপন করা হবে। আর প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা পাওয়া গেলে দ্রুত কয়লা উত্তোলনে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে জ্বালানি বিভাগ। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বর্তমান বিশ্বে জ্বালানির দাম এবং ডলার সংকট বিবেচনায় সরকারের নিজস্ব সম্পদ আহরণে যাওয়া উচিত। এক্ষেত্রে উন্মুক্ত পদ্ধতিতে না গিয়ে ভূগর্ভস্থ পদ্ধতিতে কয়লা উত্তোলনে যাওয়ার পরামর্শ তাদের।

গত ফেব্রুয়ারিতে দেশের কয়লা ক্ষেত্রের বর্তমান অবস্থা ও সম্ভাব্য করণীয় নিয়ে জ্বালানি বিভাগের এক বৈঠকে জানানো হয়, দেশের পাঁচটি খনিতে ৭ হাজার ৮২৩ মিলিয়ন টন কয়লা মজুত আছে। এ কয়লার ২০ শতাংশ উত্তোলনযোগ্য। যার পরিমাণ ১ হাজার ৫৬৪ দশমিক ৬ মিলিয়ন টন। আর এ পরিমাণ কয়লা ৪০ দশমিক ৬ ট্রিলিয়ন গ্যাসের সমান জ্বালানি চাহিদা পূরণ করতে সক্ষম। এসব কয়লা উত্তোলন করতে পারলে অন্তত ৫০ বছরের জ্বালানি নিশ্চিত হবে।

জানা গেছে, দেশের কয়লা খনিগুলোতে পরিচালিত বিভিন্ন সমীক্ষা ও সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের ভিত্তিতে তৈরি করা একটি প্রস্তাব আগামী এপ্রিল মাসে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সামনে উপস্থাপন করে কয়লা উত্তোলনের অনুমোদন চাওয়া হবে। আর এ প্রস্তাব বিচার বিশ্লেষণ করে উচ্চপর্যায় থেকে যে সিদ্ধান্ত আসবে তার ভিত্তিতেই দেশের কয়লা সম্পদের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ হবে। আর অনুমোদন পাওয়া গেলে আগামী তিন বছরের মাথায় কয়লা ওঠানো সম্ভব হবে।

জ্বালানি বিভাগের বৈঠকে বেশ কয়েকটি সিদ্ধান্ত আসে। এর মধ্যে আছে- বড়পুকুরিয়ায় উন্মুক্ত পদ্ধতিতে কয়লা তোলার সিদ্ধান্ত গ্রহণের লক্ষ্যে ছয় মাসের মধ্যে পরামর্শক নিয়োগ করতে হবে। দীঘিপাড়া খনির কয়লা তোলায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পুনর্বাসন ও নাগরিক সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে। কয়লা তোলার পর খনির জমি কৃষকের কাছে ফিরিয়ে দেওয়ার কৌশল নির্ধারণ করতে হবে। জামালগঞ্জ খনি থেকে আন্ডারগ্রাউন্ড কোল গ্যাসিফিকেশন পদ্ধতিতে কয়লাকে গ্যাসে রূপান্তর ও উত্তোলন বিষয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এ ছাড়া ফুলবাড়ী, খালাসপীর খনি থেকে কয়লা উত্তোলনের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় সব জরিপ শেষ করে একটি চিত্রবিবরণী প্রধানমন্ত্রীর কাছে উপস্থাপনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বৈঠক সূত্রে জানা যায়, মার্কিন পরামর্শক প্রতিষ্ঠান ‘জন টি-বয়েড’ ইতোমধ্যে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে বড়পুকুরিয়া খনি থেকে উন্মুক্ত পদ্ধতিতে কয়লা তোলা সম্ভব। বর্তমানে দেশে আবিষ্কৃত পাঁচটি খনির মধ্যে একমাত্র বড়পুকুরিয়া থেকে কয়লা উত্তোলন করা হয়। ২০০৫ সাল থেকে সেখানে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে ভূগর্ভস্থ পদ্ধতিতে কয়লা উত্তোলন করা হচ্ছে। বড়পুকুরিয়া কয়লা খনিতে ৪১০ মিলিয়ন টন কয়লার মজুত আছে। ২০২৭ সালের পর বড়পুকুরিয়া কোল মাইনিং কোম্পানির কয়লা উত্তোলনের কোনো পরিকল্পনা নেই।

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ সাংবাদিকদের বলেন, আমরা এরই মধ্যে ফিজিবিলিটি স্টাডি করেছি। কয়লা তুলতে গিয়ে আমরা পরিবেশ, পানি ও স্থানীয়দের পুনর্বার্সনসহ প্রয়োজনীয় সবকিছুই করব। এ মুহূর্তে দীঘিপাড়া প্রস্তুত। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা পেলে কাজ করতে পারি। বড়পুকুরিয়াতে কাজ করছি। সেখানে নতুন করে কাজ করতে হবে। তা না হলে সেখানকার ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ হয়ে যাবে আগামী দুই বছরের মাথায়। বড়পুকুরিয়ায় কিছু অংশ ওপেন পিট করতে হবে। আর কিছু অংশ আন্ডারগ্রাউন্ড করতে হবে।

জ্বালানি বিভাগের ওই সভায় বড়পুকুরিয়া কয়লা খনির উত্তরাংশে উন্মুক্ত পদ্ধতিতে কয়লা আহরণ করা যেতে পারে এমন সুপারিশ তুলে ধরা হয়। জানা যায়, বড়পুকুরিয়া থেকে দৈনিক ৩ হাজার টন কয়লা উত্তোলন হয়। সেখানে আরও সম্ভাবনা আছে। দিনে ৮ থেকে ৯ হাজার টন কয়লা উত্তোলন সম্ভব। জ্বালানি বিভাগের পরিকল্পনা হচ্ছে নতুন তিনটি কয়লা খনি-ফুলবাড়ী, দীঘিপাড়া ও খালাসপীর থেকে কয়লা উত্তোলন করার। এই তিনটির মধ্যে ফুলবাড়ী ‘ওপেন পিট’ করা যেতে পারে আর বাকি দুটি আন্ডারগ্রাউন্ড।

জ্বালানি বিশেষজ্ঞ বদরুল ইমাম বলেন, বর্তমান প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের নিজস্ব কয়লা উত্তোলনের প্রয়োজন অনেক বেশি। কয়লা আমদানিতে আমাদের অনেক বৈদেশিক মুদ্রা চলে যাচ্ছে। নিজের দেশেই যখন সম্পদ আছে তখন খুব সহজভাবে সেই কয়লা ওঠানোর জন্য পদক্ষেপ নেওয়া যায়। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে উন্মুক্ত পদ্ধতিতে কয়লা খনন ঝামেলা সৃষ্টি করতে পারে। তবে ভূগর্ভস্থ পদ্ধতিতে একাধিক খনি থেকে কয়লা উত্তোলন করা যেতে পারে। আমাদের কমপক্ষে তিনটি খনি থেকে যদি কয়লা ওঠানো সম্ভব হয় তাহলে বিপুল পরিমাণ কয়লা ওঠানো সম্ভব হবে। এর মধ্যে জামালগঞ্জ খনিতে বড় আকারে ভূগর্ভস্থ পদ্ধতিতে কয়লা ওঠানো যেতে পারে। আর এই খনিতে মজুত সবচেয়ে বেশি। এই খনি থেকে কয়লা ওঠানোর সময় পানি জমার, বাড়িঘরে ফাটল তৈরি হওয়ার ও মাটি দেবে যাওয়ার শঙ্কাও কম।

সরকারি হিসাবে দেশের প্রায় ২৬ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতার মধ্যে ৫ হাজার ৯০৭ মেগাওয়াট হচ্ছে কয়লাভিত্তিক। এর মধ্যে একমাত্র বড়পুকুরিয়ার ৫২৫ মেগাওয়াট কেন্দ্রটি চলে সেখানকার খনির কয়লা দিয়ে। আর অবশিষ্ট কয়লাভিত্তিক কেন্দ্রগুলো চলে আমদানিকৃত কয়লা দিয়ে। প্রতি মাসে এজন্য বিপুল ডলার ব্যয় করার পরও আমদানি অনিশ্চয়তায় প্রায়ই বন্ধ থাকছে বড় বড় কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র। এ ছাড়া ডলার সংকটে চাহিদা অনুযায়ী কয়লা আমদানি করতে হিমশিম খাচ্ছে সরকার। জানা যায়, ২০২১-২২ অর্থবছরে ৬ দশমিক ১৪ মিলিয়ন টন কয়লা আমদানিতে ব্যয় হয়েছে ৫৪ কোটি ডলার। ২০২২-২৩ অর্থবছরে খরচ হয়েছে ৭০ কোটি ডলার। আর পায়রা বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য বছরে প্রায় ১ কোটি টন কয়লা আমদানিতে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রার সংস্থান করতে হচ্ছে। এসব বিবেচনায় সরকার মাটির নিচে থাকা কয়লা আহরণের ওপর বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
ধুলায় ঢেকে গেছে রাজধানী
ধুলায় ঢেকে গেছে রাজধানী
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
পিঁয়াজের ঝাঁজ কমেনি, ফের চড়া সবজি
পিঁয়াজের ঝাঁজ কমেনি, ফের চড়া সবজি
বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে
বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে
গণভোট জাতীয় নির্বাচনের আগে দিতে হবে
গণভোট জাতীয় নির্বাচনের আগে দিতে হবে
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
সর্বশেষ খবর
ত্বকের উজ্জ্বলতায়
ত্বকের উজ্জ্বলতায়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা
প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট
ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৪ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা