শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ জুন, ২০২৪ আপডেট:

সরেজমিন অনুসন্ধান

আর্থসামাজিক উন্নয়নেও রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র

♦ স্থানীয় ৯০ হাজার মানুষ বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ পাচ্ছে ♦ প্লান্টের কারণে বিশুদ্ধ পানি মিলছে, উপকৃত হচ্ছে ৩৫০০ পরিবার ♦ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের কর্মীদের মধ্যে ৮০ ভাগই স্থানীয়
জিন্নাতুন নূর, বাগেরহাট থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
আর্থসামাজিক উন্নয়নেও রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র

দেশে বিদ্যুৎ উৎপাদনের পাশাপাশি দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষের আর্থসামাজিক উন্নয়নে বিভিন্ন কর্মকান্ড পরিচালনা করছে রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র। বাংলাদেশ-ভারত যৌথ উদ্যোগে পরিচালিত ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট সক্ষমতার বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি বাংলাদেশের বাগেরহাট জেলার রামপালে অবস্থিত। বিদ্যুৎ কেন্দ্রের কর্মকর্তারা জানান, কমিউনিটি ডেভেলপমেন্ট (সিডি) কার্যক্রমের আওতায় স্থানীয় জনগণের কর্মসংস্থান, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ, সেলাই মেশিন বিতরণ, কম্পিউটার প্রশিক্ষণসহ জীবনমান উন্নয়নে কাজ করা হচ্ছে।

ভারতের রাষ্ট্রমালিকানাধীন এনটিপিসি লিমিটেডের সঙ্গে যৌথভাবে রাষ্ট্রীয় সংস্থা বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিপিডিবি) এ প্রকল্পটি বাস্তবায়ন          করে। ২০২২ সালের ডিসেম্বরে কেন্দ্রটির প্রথম ইউনিটের বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু হয়। আর দ্বিতীয় ইউনিটের বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু হয় চলতি বছরের মার্চে। বর্তমানে কেন্দ্রটির দুটি ইউনিট থেকে গড়ে প্রায় ৯০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করা হচ্ছে। বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড (বিআইএফপিসিএল)-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সঙ্গীতা কৌশিক বলেন, ‘মৈত্রী সুপার থারমাল পাওয়ার প্লান্ট ভারতের এনটিপিসি ও বাংলাদেশের পিডিবির একটি যৌথ উদ্যোগ। মৈত্রী প্রকল্পের শুরু থেকেই প্রকল্প এলাকার মানুষের জীবনমান উন্নয়নে কাজ করা হচ্ছে। স্বাস্থ্যসেবা সুবিধাও আমাদের জন্য উদ্বেগের বিষয়। প্রকল্পের স্বাস্থ্যসেবা সুবিধা থেকে ৮০ হাজারের বেশি মানুষ উপকৃত হয়েছেন। পুরুষ-মহিলাসহ প্রায় ৫২৬ যুবককে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ এবং সেলাই মেশিন দেওয়া হয়েছে। লবণাক্ত পানি থেকে মানুষকে নিরাপদ পানীয় নিশ্চিতে রামপাল ও মোংলা উপজেলায় প্রায় ১১টি পানি শোধনাগার স্থাপন করা হয়েছে। এর মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ মানুষ উপকৃত হচ্ছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘সম্প্রতি আমরা ৩ হাজার পরিবারের মধ্যে ত্রাণ বিতরণ করেছি। আমরা শীতকালে গ্রামবাসীদের মধ্যে কম্বলও বিতরণ করি। এ ক্ষুদ্র কর্মকান্ডের মাধ্যমে আশপাশ এলাকায় কমিউনিটিভিত্তিক উন্নয়নের চেষ্টা করা হচ্ছে মৈত্রী বিদ্যুৎ কেন্দ্রের পক্ষ থেকে।’

রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রকল্প পরিচালক (পিডি) শান্তনু কুমার মিশ্র বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘কমিউনিটি ডেভেলপমেন্টের আওতায় প্রথমেই প্রকল্পের আশপাশ এলাকায় গ্রামবাসীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। এর আওতায় আমরা হেলথ চেকআপ ব্যবস্থা করেছি। সব বয়সি গ্রামবাসী আমাদের হাসপাতালে এসে চিকিৎসাসুবিধা নিতে পারবেন। প্রকল্পের কাছাকাছি গ্রামগুলোয় আমরা নিরাপদ সুপেয় পানি খাওয়ার ব্যবস্থা করেছি। স্থানীয়রা এ উদ্যোগটির প্রশংসা করেছেন। প্রকল্প এলাকার আশপাশের মানুষের স্বাস্থ্য সুরক্ষা দেওয়াই আমাদের মূল লক্ষ্য।’

বিনামূল্যে স্বাস্থ্যসেবা : সম্প্রতি রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র ও নিকটবর্তী গ্রামে সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, ২০১৪ সাল থেকে বিভিন্ন মেডিকেল ক্যাম্প আয়োজনের মাধ্যমে গত এপ্রিল পর্যন্ত ৮০ হাজার ৮৭৯ জন স্থানীয় গ্রামবাসীকে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ প্রদান করেছে বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি। বর্তমানে বিদ্যুৎ কেন্দ্রে অবস্থিত নিরাময় মেডিকেল সেন্টারে দৈনিক গড়ে প্রায় ৫০ জন জরুরি ও প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা নিচ্ছেন। শতাধিক ওষুধ বিনামূল্যে প্রদান করছে স্বাস্থ্য কেন্দ্রটি। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে, বিদ্যুৎ কেন্দ্র পরিচালিত নিরাময় মেডিকেল সেন্টারে রক্তপরীক্ষা (সিবিসি, সুগার, লিপিড প্রোফাইল), ইউরিন টেস্ট, হেপাটাইটিস বি, ডেঙ্গুসহ নানা পরীক্ষা নামমাত্র মূল্যে প্রদান করা হচ্ছে। স্বাস্থ্য কেন্দ্রে চিকিৎসাসেবা নিতে আসা বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির কুক হিসেবে কর্মরত ধ্রুব সরকার জানান, জ্বর ও কাশি হওয়ায় তিনি চিকিৎসা নিতে এসেছেন। এমনকি অসুস্থ হলে তার পরিবারের সদস্যরাও এখানে চিকিৎসা নিতে আসেন। তা না হলে চিকিৎসা নিতে তাদের অনেক দূরে যেতে হবে। কিন্তু এখন বাড়ির কাছে চিকিৎসক দেখাতে পেরে তাদের সুবিধা হয়েছে।

স্বাস্থ্য কেন্দ্রটিতে ডিউটি ডাক্তার আবদুল্লাহ আল নোমান বলেন, ‘এ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শ্রমিক ছাড়াও আশপাশ গ্রামবাসীদের আমরা চিকিৎসা দিয়ে থাকি। আমাদের এখানে যে কোনো ইমারজেন্সি সেবার জন্য অ্যাম্বুলেন্স আছে। চাইলে রোগীকে খুলনা ও ঢাকায়ও পাঠানোর ব্যবস্থা আছে। এখানে আমরা দুজন চিকিৎসক রোটেশন অনুযায়ী দায়িত্ব পালন করছি। এ বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে প্রায় ২০ কিলোমিটারের মধ্যে কোনো হাসপাতাল নেই। বিদ্যুৎ কেন্দ্র কর্তৃপক্ষ বিনামূল্যে স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রম চালু করায় স্থানীয়দের জন্য খুবই উপকার হচ্ছে। এখন দৈনিক ৪৫ থেকে ৫০ জন এখানে চিকিৎসাসেবা নিতে আসছেন। এখানে ইমারজেন্সি ও আউটডোর দুটি সেবা সার্বক্ষণিক চালু আছে। নামমাত্র মূল্যে বিভিন্ন পরীক্ষা করানোর সুযোগ রয়েছে এবং সম্পূর্ণ বিনামূল্যে রোগীদের ওষুধ দেওয়া হচ্ছে।’

বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা : বাগেরহাটের রামপাল ও মোংলা উপজেলার বেশির ভাগই লবণাক্ত এলাকা। গ্রামবাসী বৃষ্টির পানির ওপর নির্ভর করেন। এ দুই উপজেলায় পানি সমস্যা দূর করে বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা করতে বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছে বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি। এরই মধ্যে দুটি উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ১১টি রিভার্স অসমোসিস (আরও) ওয়াটার ট্রিটমেন্ট বসানোর মাধ্যমে বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা করা হয়েছে। এর মাধ্যমে ৩ হাজার ৫০০ পরিবার উপকৃত হচ্ছে। সম্প্রতি সরেজমিনে রামপাল ও মোংলায় বিশুদ্ধ পানির প্লান্টগুলো ঘুরে ও গ্রামবাসীদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।

মোংলার দিগরাজ বাজার আল-জামিয়াতুল আরাবিয়া মজিদুল উলুম দিগরাজ কওমি মাদরাসা ও এতিমখানার সামনে বিশুদ্ধ পানি সরবরাহের একটি প্লান্ট বসানো হয়েছে। এখান থেকে ওই গ্রামবাসীর পাশাপাশি পাশের এলাকার মানুষও নিয়মিত বিশুদ্ধ পানি নিচ্ছেন।

স্থানীয় রাজমিস্ত্রি মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘আগে আমাদের৩০ লিটারের এক ড্রাম খাবার পানি ৩০ টাকা দিয়ে কিনে খেতে হতো। এ ছাড়া কখনো কখনো বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ করে খাওয়া ছাড়া কোনো উপায় ছিল না। আবার অনেকেরই বোতলজাত পানি কিনে এনে খাওয়ার সামর্থ্য নেই। এখন রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা করে দেওয়ার কারণে গ্রামবাসীর পানির কোনো চিন্তা করতে হচ্ছে না। কোনোরকম ঝামেলা ছাড়াই যখন তখন প্রয়োজনমতো পানি নেওয়া যাচ্ছে। আর এ পানির স্বাদও ভালো।’ দিগরাজ মাদরাসা ও এতিমখানার শিক্ষক মঈনুদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আমাদের এ এলাকার পাতালের পানি, পুকুর-খাল-বিলের পানি লবণাক্ত, তা খাওয়া যায় না। বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ করে সারা বছর ব্যবহার করাই ছিল আমাদের একমাত্র ভরসা। কিন্তু দু-তিন মাস ধরে রাখার পর বৃষ্টির পানিও শেষ হয়ে যায়। এরপর লবণাক্ত পানি বা খাওয়ার পানি ফিটকিরি দিয়ে কিছুটা খাওয়ার উপযোগী করে খেতে হতো। রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের পক্ষ থেকে ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্ট আমাদের এখানে স্থাপন করার পর থেকে প্রায় ৩০০ পরিবার পানির কষ্ট ও দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি পেয়েছি।’

কর্মসংস্থান : রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র প্রকল্পে স্থানীয় বিপুল পরিমাণ মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দিয়েছে। বর্তমানে অদক্ষ কর্মীর প্রায় ৮০ শতাংশই স্থানীয়। এ ছাড়া ২০১৬ সাল থেকে কম্পিউটার ও টেইলারিং প্রশিক্ষণের মাধ্যমে ৫২৬ জন স্থানীয় যুব ও যুব মহিলাকে দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ প্রদান করেছে বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি। যার মধ্যে ২৬৫ যুবককে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ এবং ২৬১ স্থানীয় নারীকে টেইলারিং প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। প্রশিক্ষণ শেষে তাদের মাঝে আইটি সরঞ্জাম ও সেলাই মেশিন বিতরণ করা হয়েছে। এ প্রশিক্ষণজ্ঞান কাজে লাগিয়ে তারা এখন উপার্জনের মাধ্যমে পরিবারে আর্থিক ভূমিকা রাখছেন। প্রকল্পসংশ্লিষ্টরা জানান, কয়েক বছর আগেও এ উপকূলীয় বাসিন্দারা উন্নত জীবনের সঙ্গে তেমন পরিচিত ছিলেন না। বৃহৎ এ বিদ্যুৎ কেন্দ্র প্রকল্পের জন্য যোগাযোগব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন হয়েছে। আবার স্থানীয় বিপুল পরিমাণ মানুষ কর্মসংস্থানের সুযোগ পাওয়ায় বদলে গেছে তাদের জীবনমানও।

শিক্ষা : রামপাল ও মোংলা উপজেলার ১৫টি স্কুল ও চারটি কলেজে শিক্ষাগত উন্নয়নের অংশ হিসেবে বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি শিক্ষামূলক উপকরণ, ব্যাগ, ওয়াটার ফিল্টার, ছাতাসহ বিভিন্ন উপকরণ বিতরণের মাধ্যমে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সহায়তা করছে। এরই মধ্যে স্থানীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ২ হাজার ২০০ সেট শিক্ষামূলক উপকরণ বিতরণ করেছে। সর্বোচ্চ জিপিএ পাওয়া শিক্ষার্থীদের প্রাইজবন্ড বিতরণ করছে। এ ছাড়া বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড কমিউনিটি ডেভেলপমেন্ট থেকে স্থানীয় দরিদ্র, বার্ধক্য ও শারীরিক প্রতিবন্ধীদের হুইলচেয়ার সরবরাহ করেছে। বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির পক্ষ থেকে ইতোমধ্যে ১২৫টি হুইলচেয়ার বিতরণ করা হয়েছে। প্রতি বছর শীত মৌসুমে রামপাল, মোংলা ও খুলনার দাকোপ উপজেলায় কম্বল বিতরণের মাধ্যমে গরিবদুখীদের পাশে দাঁড়াচ্ছে বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি। গত কয়েক বছরে ১৮ হাজার মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ করা হয়েছে।

অর্থনীতিবিদ যা বলছেন : বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. আতিউর রহমান বলেন, ‘জাতীয়ভাবেই আমাদের দেশে বিদ্যুতের ঘাটতি আছে, সে ঘাটতি মোকাবিলায় আমাদের ডলার দিয়ে বিদ্যুৎ আমদানি করতে হচ্ছিল, এটা বিবেচনা করলে রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র আমাদের জন্য দেশি সক্ষমতা বৃদ্ধির বাড়তি সুবিধা যুক্ত করেছে। রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে উৎপাদিত বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডকে শক্তিশালী করে বিদ্যুৎ খাতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। পাশাপাশি বিদ্যুৎ উৎপাদনের বাইরেও রামপাল পাওয়ার প্লান্টের স্থানীয় অর্থনৈতিক প্রভাব রয়েছে; যার মধ্যে ১ নম্বর হচ্ছে এ প্রজেক্টের ফলে সরাসরি স্থানীয় অনেকের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হয়েছে। আবার বিদ্যুৎ পাওয়ার ফলে এ এলাকায় অনেক ক্ষুদ্র শিল্পও গড়ে উঠেছে, যার মাধ্যমেও অনেকের কর্মসংস্থান হয়েছে।’ বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক এই গভর্নর বলেন, ‘আমরা যতদূর জানি কমিউনিটি ডেভেলপমেন্ট কর্মসূচির অধীনে রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থানীয় নারী-পুরুষের কর্মসংস্থানে কম্পিউটার ও টেইলারিং প্রশিক্ষণ প্রদান করে সেলাই মেশিন ও কম্পিউটার সামগ্রী প্রদান করছে। তারা সেখানে হাসপাতাল নির্মাণ করেছে, যেখানে বিনামূল্যে চিকিৎসা ও ওষুধ দেওয়া হচ্ছে। একই সঙ্গে ওই এলাকার মানুষের জন্য এবং বিভিন্ন স্কুল-কলেজে তারা সুপেয় পানির ব্যবস্থা করেছে। বিভিন্ন সময় প্রকল্পের পক্ষ থেকে স্কুলব্যাগ ও শিক্ষা উপকরণ, ত্রাণসামগ্রী ও হুইলচেয়ার বিতরণ করা হয়, স্থানীয় জনগণের জন্য বিভিন্ন ধরনের স্বাস্থ্যসেবায় মেডিকেল ক্যাম্প করা হয়। রামপাল পাওয়ার প্লান্ট বিদ্যুৎ উৎপাদনের পাশাপাশি স্থানীয়দের জীবনমান উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে, যা প্রশংসার দাবিদার।’

এই বিভাগের আরও খবর
শিল্পকলায় বাতিঘরের মাংকি ট্রায়াল
শিল্পকলায় বাতিঘরের মাংকি ট্রায়াল
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল
বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিপূরণ সরকারের বিবেচনার বিষয়
বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিপূরণ সরকারের বিবেচনার বিষয়
বিএনপির পক্ষ নেওয়ায় ছেলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন জামায়াত প্রার্থীর
বিএনপির পক্ষ নেওয়ায় ছেলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন জামায়াত প্রার্থীর
শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
নিষেধাজ্ঞা উঠলেও জাহাজ ছাড়েনি
নিষেধাজ্ঞা উঠলেও জাহাজ ছাড়েনি
স্বস্তির আভাস চালের দামে
স্বস্তির আভাস চালের দামে
৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে
৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে
অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা
অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা
সুন্দরবনে নিখোঁজ প্রবাসী নারীর লাশ উদ্ধার
সুন্দরবনে নিখোঁজ প্রবাসী নারীর লাশ উদ্ধার
সাবেক আইজিপি বেনজীরের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট
সাবেক আইজিপি বেনজীরের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট
শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস
শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস
সর্বশেষ খবর
লাঞ্চ বিরতি থেকে ফিরে ২ উইকেট হারল আয়ারল্যান্ড
লাঞ্চ বিরতি থেকে ফিরে ২ উইকেট হারল আয়ারল্যান্ড

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

মুকসুদপুরে টেইলারিং অ্যান্ড ড্রেস মেকিং প্রশিক্ষণ উদ্বোধন
মুকসুদপুরে টেইলারিং অ্যান্ড ড্রেস মেকিং প্রশিক্ষণ উদ্বোধন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতে ৮ বিভাগের খেলায় এগিয়ে রাজশাহী
আমিরাতে ৮ বিভাগের খেলায় এগিয়ে রাজশাহী

৫ মিনিট আগে | পরবাস

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্ষমতায় গেলে নারীদের সম্মানিত করবে জামায়াত : ডা. শফিকুর রহমান
ক্ষমতায় গেলে নারীদের সম্মানিত করবে জামায়াত : ডা. শফিকুর রহমান

১১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটোরে ছাত্রী অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় শিক্ষকের যাবজ্জীবন
নাটোরে ছাত্রী অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় শিক্ষকের যাবজ্জীবন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লাল কেল্লা তিন দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
লাল কেল্লা তিন দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ষড়যন্ত্রকারী সবাই বিচারের আওতায় আসবে: ভুটানে মোদী
ষড়যন্ত্রকারী সবাই বিচারের আওতায় আসবে: ভুটানে মোদী

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০
মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০

৩০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৩১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?
সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?

৩৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

লাখো মুসল্লির ‘আমিন আমিন’ ধ্বনিতে শেষ হলো কেরানীগঞ্জে তাবলীগের জোড়
লাখো মুসল্লির ‘আমিন আমিন’ ধ্বনিতে শেষ হলো কেরানীগঞ্জে তাবলীগের জোড়

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

৪৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হাটহাজারীতে ডোবায় হাত-পা বাধা বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
হাটহাজারীতে ডোবায় হাত-পা বাধা বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার তাজমহল ঘিরে বহুতল নিরাপত্তা বলয়
এবার তাজমহল ঘিরে বহুতল নিরাপত্তা বলয়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানক্ষেতে ইঁদুর নিধনের বৈদ্যুতিক ফাঁদে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ২ ছাত্রের মৃত্যু
ধানক্ষেতে ইঁদুর নিধনের বৈদ্যুতিক ফাঁদে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ২ ছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের যে এলাকায় দুই দিন ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
দেশের যে এলাকায় দুই দিন ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে অবৈধ অস্ত্র তৈরির কারখানায় অভিযান
মুন্সীগঞ্জে অবৈধ অস্ত্র তৈরির কারখানায় অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

সংগীত ও শরীরচর্চা শিক্ষক নিয়োগ বাতিলের প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মানববন্ধন
সংগীত ও শরীরচর্চা শিক্ষক নিয়োগ বাতিলের প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফোন ব্যবহার: মেয়েকে কেন প্রতিশ্রুতি দিলেন হলিউড অভিনেতা
ফোন ব্যবহার: মেয়েকে কেন প্রতিশ্রুতি দিলেন হলিউড অভিনেতা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত ভ্রমণে সতর্কতা জারি যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের
ভারত ভ্রমণে সতর্কতা জারি যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ ডিগ্রির ঘরে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা, কমতে পারে আরও
১৪ ডিগ্রির ঘরে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা, কমতে পারে আরও

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিহারে দ্বিতীয় দফায় বিধানসভার ভোট গ্রহণ চলছে
বিহারে দ্বিতীয় দফায় বিধানসভার ভোট গ্রহণ চলছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের রায় ২০ নভেম্বর
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের রায় ২০ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় মিডিয়ায় ধর্মেন্দ্রর ‘মৃত্যুর’ খবরে চটেছেন হেমা মালিনী ও এশা দেওল
ভারতীয় মিডিয়ায় ধর্মেন্দ্রর ‘মৃত্যুর’ খবরে চটেছেন হেমা মালিনী ও এশা দেওল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগের পরিত্যক্ত কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
আওয়ামী লীগের পরিত্যক্ত কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়
পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল
মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন
ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার
রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ
সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা
পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫
এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর
স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জুলাই শহীদদের স্বপ্নের দেশ গড়া সম্ভব : মীর স্নিগ্ধ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জুলাই শহীদদের স্বপ্নের দেশ গড়া সম্ভব : মীর স্নিগ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন লুকিয়ে ইসরায়েলি ড্রোন প্রযুক্তি কিনছে ইউরোপ?
কেন লুকিয়ে ইসরায়েলি ড্রোন প্রযুক্তি কিনছে ইউরোপ?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮
দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত
জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’

নগর জীবন

ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন
ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন

পেছনের পৃষ্ঠা

বল এখন কার কোর্টে
বল এখন কার কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং
সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং

শিল্প বাণিজ্য

হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা
হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা
অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন
শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন

শিল্প বাণিজ্য

প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি
প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে
প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎপাদন না চাহিদায় ভুল
উৎপাদন না চাহিদায় ভুল

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে
আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে

নগর জীবন

এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন
এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ
বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ

নগর জীবন

একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে
একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট
২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট

মাঠে ময়দানে

শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস
শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?
‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?

শোবিজ

সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল
সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল

শোবিজ

সুচন্দার দুঃখ
সুচন্দার দুঃখ

শোবিজ

ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট
ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট

শোবিজ

হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে
হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে

মাঠে ময়দানে

দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের
দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ
চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি
সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া
ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা
বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা

মাঠে ময়দানে

মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক
মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে
৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়

সম্পাদকীয়