শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ জুন, ২০২৪ আপডেট:

লাখ টাকার গরুর চামড়া ৩০০ টাকা

ট্যানারি মালিকরা নির্ধারিত দামে না কিনলে লোকসানের শঙ্কায় আড়তদার, সময়মতো লবণ না দেওয়ায় দাম পাচ্ছে না অনেকে : ট্যানারি অ্যাসোসিয়েশন
রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
লাখ টাকার গরুর চামড়া ৩০০ টাকা

ময়মনসিংহের সীমান্তবর্তী উপজেলা হালুয়াঘাটের ধারা খানবাড়ীর আরিফুজ্জামান প্রায় লাখ টাকা দিয়ে কোরবানির গরু কিনলেও চামড়াটি ৩০০ টাকায় বিক্রি করতে বাধ্য হয়েছেন। একই এলাকার রাজু জানান, তার ৮৫ হাজার টাকার গরুর চামড়া বিক্রি হয়েছে ২৫০ টাকায়। এটি শুধু ময়মনসিংহের কোনো একটি গ্রামের চিত্র নয়, সারা দেশের মাঝারি ও ছোট আকারের কোরবানির পশুর লবণছাড়া কাঁচা চামড়া বিক্রির চিত্রটি প্রায় একই রকম। গতবারের মতো এবারও কোরবানির পশুর চামড়ার দাম পাননি বিক্রেতারা। রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন বিভাগীয় শহর, জেলা ও উপজেলা থেকে প্রাপ্ত তথ্যে জানা গেছে, লাখ টাকার ওপরে বড় গরুর চামড়ার দাম ৩০০ থেকে ৭০০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়েছে। অপরদিকে ছোট ও মাঝারি আকারের গরুর চামড়া ২০০ থেকে ৩০০ টাকা উঠলেও ছাগলের চামড়া নিয়ে বিপাকে পড়েছেন কোরবানিদাতারা। গড়ে ১০ থেকে ১৫ টাকা পিস বিক্রি হয়েছে ছাগলের চামড়া। কেউ গরুর চামড়ার সঙ্গে ফ্রি দিয়েছেন ছাগলের চামড়া। কেউ কেউ ফেলে দিয়েছেন বলেও খবর পাওয়া গেছে। দুই দশক আগেও সারা দেশের চামড়ার মূল ক্রেতা ছিলেন ঢাকার পোস্তার ব্যবসায়ীরা। বর্তমানে সারা দেশের ২৫ শতাংশ কাঁচা চামড়া কেনেন পোস্তার ব্যবসায়ীরা।

বাকিটা সাভারের হেমায়েতপুরের ট্যানারি মালিক, আমিনবাজার, হাজারীবাগ ও বেরিবাঁধের আড়তদার ব্যবসায়ীরা কিনে নেন। তবে শেষ পর্যন্ত লবণযুক্ত সব চামড়াই ট্যানারি মালিকদের কাছে যায়। ট্যানারি মালিকদের কাছে চামড়া বিক্রির আগে লবণ দেওয়ার কাজটি করেন পোস্তা, হাজারীবাগ, আমিনবাজারের আড়তদার ব্যবসায়ীরা। এ ছাড়া নাটোরসহ সারা দেশের বিভিন্ন এলাকায় লবণযুক্ত কাঁচা চামড়ার হাট বসে। পুরান ঢাকার পোস্তা এলাকায় কাঁচা চামড়ার আড়তদারদের সংগঠন হাইড অ্যান্ড স্কিন মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশন (বিএইচএসএমএ)-এর সভাপতি আফতাব খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এ বছর আমরা ১ লাখ পিসের বেশি পশুর চামড়া কেনার লক্ষ্য নিয়েছিলাম; এর মধ্যে ঈদের দিন ৮০ শতাংশ চামড়া সংগ্রহ হয়েছে। গত দুই দিনে আমাদের টার্গেটের কাছাকাছি চামড়া কেনা হয়ে গেছে। এখন চামড়া লবণ দেওয়ার কাজ চলছে। মফস্বলে চামড়ার দাম না পাওয়ার বিষয়ে আফতাব খান জানান, কিছু জায়গায় লবণ ছাড়া চামড়ার দাম পাওয়া যাচ্ছে না বলে তারাও শুনেছেন। তবে ঢাকায় বিভিন্ন ফরিয়া, পাইকার ও আড়তদাররা গড়ে ৪৫০ টাকা থেকে ৭৫০ টাকা দরে প্রতি পিস লবণ ছাড়া চামড়া কিনেছেন। লবণ লাগানোর কাজে নিয়োজিত শ্রমিকের ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় কাঁচা চামড়ার দাম বাড়ানোর সুযোগ থাকে না বলে জানান এ আড়তদার। আর লবণ লাগানোর পর ট্যানারি মালিকরা সরকার নির্ধারিত দামে চামড়া না কিনলে তাদের লোকসানের মুখে পড়তে হবে বলে শঙ্কা প্রকাশ করেন বিএইচএসএমএর সভাপতি।

আড়তদার ব্যবসায়ীরা জানান, গত বছর প্রতি ৭৪ কেজি লবণের বস্তার দাম ছিল ১৩৫০ টাকা। এ বছর দাম কমে ১০৫০ টাকা হয়েছে। লবণের দাম কমলেও প্রতি পিস চামড়ায় লবণ লাগাতে এ বছর ৮৫ থেকে ১০০ টাকা নিচ্ছেন শ্রমিকরা। গত বছর এর অর্ধেক টাকায় লবণ লাগানোর কাজ করতেন শ্রমিকেরা।

জানা গেছে, প্রতিটি চামড়ায় প্রায় ৩০০ টাকার লবণ প্রয়োজন পড়ে। লবণযুক্ত করার পর প্রতিটি চামড়া কমপক্ষে ১ হাজার টাকায় কেনার জন্য দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এবার কোরবানির পশুর লবণযুক্ত চামড়ার দাম প্রতি বর্গফুটে ৫ টাকা বাড়ানো হয়েছে। ঢাকার ভিতর গরুর চামড়ার দাম ধরা হয়েছে প্রতি বর্গফুট ৬০ টাকা। যা গত বছর নির্ধারণ করা হয়েছিল ৫০ থেকে ৫৫ টাকা। আর ঢাকার বাইরে প্রতি বর্গফুট গরুর চামড়ার মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৫০-৫৫ টাকা। যা গত বছর ছিল ৪৫ থেকে ৪৮ টাকা।

কী বলছেন ট্যানারি মালিকরা : লবণযুক্ত ভালো মানের চামড়া সরকারনির্ধারিত দামে কেনার প্রতিশ্রুতি দিলেও লবণ ছাড়া কাঁচা চামড়ার দামের নিশ্চয়তা দিতে পারেননি ট্যানারি অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি শাহীন আহমেদ। তিনি জানান, এবার কোরবানির পশুর ১০ লাখ পিস লবণ ছাড়া চামড়া কেনার টার্গেট ছিল তাদের। এর মধ্যে প্রায় ৮ লাখ পিস সংগ্রহ হয়ে গেছে। মফস্বলে চামড়ার ন্যয্যমূল্য না পাওয়ার বিষয়টি স্বীকার করে শাহীন আহমেদ বলেন, সময়মতো লবণ ব্যবহার না করায় গুণগত মান নষ্ট হয়ে যায়। এ কারণে চামড়ার দাম  কোথাও কোথাও কমেছে বলে জানান তিনি। 

সারা দেশের চামড়ার বাজার : চট্টগ্রাম থেকে নিজস্ব প্রতিবেদক জানান, নগরী ও ১৬ উপজেলায় সাড়ে ৩ লাখের বেশি কোরবানি পশুর চামড়া সংগ্রহ করেছেন আড়তদার ও মৌসুমি ব্যবসায়ীরা। ইতোমধ্যে এসব চামড়া লবণ দিয়ে প্রাথমিকভাবে প্রক্রিয়াজাত করা হয়েছে। তবে মৌসুমি ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে আকারভেদে ৩০০ থেকে ৯০০ টাকা পর্যন্ত চামড়া সংগ্রহ করা হলেও ট্যানারি মালিকরা সরকারনির্ধারিত দামে চামড়া না কিনলে লোকসানের শঙ্কায় আছেন আড়তদাররা। চট্টগ্রামের আতুরার ডিপোর কাঁচা চামড়ার আড়তে চামড়া বিক্রি করতে আসা সীতাকুন্ডের মৌসুমি ব্যবসায়ী রফিকুন নবী অভিযোগ করেন, ‘সরকার দাম নির্ধারণ করে দিলেও নির্ধারিত দাম না পাওয়ার অজুহাত দেখিয়ে আড়তদাররা নামমাত্র মূল্যে চামড়া কিনতে চান। এ খাতে সরকারের কঠোর নজরদারি দরকার।’

বগুড়া থেকে নিজস্ব প্রতিবেদক জানান, জেলায় এবারও কম দামে বিক্রি হয়েছে কোরবানির পশুর চামড়া। ক্রেতা না থাকায় বাধ্য হয়ে বিক্রি করতে হয়েছে এসব চামড়া। এবার গরুর চামড়া ৩০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৮০০ টাকায় কেনাবেচা হয়েছে। আর ছাগল এবং ভেড়ার চামড়া ১০ থেকে ২০ টাকায়। চামড়া ব্যবসায়ী নেতারা বলছেন, ট্যানারি মালিকদের কাছে তাদের পাওনা টাকা বকেয়া থাকায় এবার তারা চামড়া ক্রয়ে বিনিয়োগ করেননি। বগুড়া শহরের কলোনী এলাকার নুরুল ইসলাম জানান, ১ লাখ ৫৮ হাজার টাকার গরু কোরবানির পর পাইকারি বাজারে এনে ৪০০ টাকায় চামড়া বিক্রি করেছি। পাঁচ ভাগে গরু কোরবানি দেওয়া হয়েছে। এ ৪০০ টাকা পাঁচজনের মধ্যে ভাগ করাও ঝামেলা। আর যারা এসব টাকার দাবিদার তারাও টাকার পরিমাণে কম পাচ্ছে। ফলে দাম কম হওয়ায় বঞ্চিত হচ্ছে দুস্থরা।

দিনাজপুর প্রতিনিধি জানান, কাঁচা চামড়া প্রকারভেদে ৯০০ থেকে ১০০০ টাকায় কিনছেন ব্যবসায়ীরা। ছোট গরুর চামড়া বিক্রি হচ্ছে মাত্র ২৫০ থেকে ৪০০ টাকায়। দিনাজপুর জেলা চামড়া ব্যবসায়ী মালিক গ্রুপের সভাপতি মো. জুলফিকার আলী স্বপন জানান, এবার ঈদে ৫০ হাজার গরু, ছাগল আর মহিষের চামড়া সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা থাকলেও তা মিলছে না। কয়েক বছর ধরে ঢাকার ট্যানারি মালিকদের কাছে ৫ কোটি টাকার অধিক পাওনা থাকলেও আমরা কোনো টাকা পয়সা ঠিকমতো পাচ্ছি না। আবার ট্যানারি মালিকদের কাছে চামড়া বিক্রি করলে এর টাকা পেতে লেগে যায় প্রায় এক বছর।

রাজশাহী থেকে নিজস্ব প্রতিবেদক জানান, ১ বা ২ লাখ টাকার একটি গরুর চামড়া সর্বোচ্চ ৭০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। ছাগলের চামড়া কিনছেনই না ব্যবসায়ীরা। কেউ কেউ ৫ থেকে সর্বোচ্চ ২০ টাকা পর্যন্ত ছাগলের চামড়ার দাম পেয়েছেন। কেউ আবার গরুর চামড়ার সঙ্গে টাকা ছাড়াই ছাগলের চামড়া দিয়ে দেন। রাজশাহী অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক কল্যাণ চৌধুরী বলেন, চামড়ার ব্যাপারে তারা আগেই সংশ্লিষ্টদের নিয়ে সভা করেছেন। তারা মাঠপর্যায়ে তদারকি করছেন। বিসিকও এটি দেখছে।

রংপুর থেকে নিজস্ব প্রতিবেদক জানান, রংপুরে চামড়া ক্রয় করতে এখন পর্যন্ত ট্যানারি মালিকরা আসেননি। ফলে প্রায় ২০ হাজার পিস গরু ও খাসির চামড়ায় লবণ মাখিয়ে গালে হাত দিয়ে বসে আছেন ব্যবসায়ীরা। ট্যানারি মালিকদের সিন্ডিকেট ভাঙতে না পারলে শত শত ব্যবসায়ী পুঁজি হারিয়ে পথে বসার আশঙ্কা করছেন। ব্যবসায়ীরা বলেন, এবার চামড়ার দাম কম হওয়ায় অনেকেই এতিমখানায় অথবা মাদরাসায় চামড়া দান করেছেন। ওই সব চামড়া লবণ মাখিয়ে রেখে দেওয়া হয়েছে। দাম বাড়লে চামড়া বাজারে আসতে পারে বলে ধারণা করছেন ব্যবসায়ীরা। রংপুর চামড়া ব্যবসায়ী সমিতির  সাধারণ  সম্পাদক আজগর আলী বলেন, ক্রমাগত লোকসানের ফলে অনেকে চামড়া ব্যবসা ছেড়ে দিয়েছেন। আমি নিজেও ব্যবসা ছেড়ে দিচ্ছি।

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্রে চলতি বছর ৩৩১ বন্দুক হামলায় নিহত ৩৩১ জন
যুক্তরাষ্ট্রে চলতি বছর ৩৩১ বন্দুক হামলায় নিহত ৩৩১ জন
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের
এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের
পাঁচ ব্যাংক নিয়ে গুজব, সতর্ক থাকার পরামর্শ কর্তৃপক্ষের
পাঁচ ব্যাংক নিয়ে গুজব, সতর্ক থাকার পরামর্শ কর্তৃপক্ষের
জরিমানা দিয়ে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ায় অবৈধ বাংলাদেশিরা
জরিমানা দিয়ে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ায় অবৈধ বাংলাদেশিরা
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
পুলিশের জন্য আট এপিসিসহ ৭৯টি গাড়ি কেনার প্রস্তাব
পুলিশের জন্য আট এপিসিসহ ৭৯টি গাড়ি কেনার প্রস্তাব
এমবিবিএস ও ডেন্টালে একই দিন অভিন্ন প্রশ্নে ভর্তি পরীক্ষা
এমবিবিএস ও ডেন্টালে একই দিন অভিন্ন প্রশ্নে ভর্তি পরীক্ষা
সন্ধ্যা নামলেই ভূতুড়ে ভাঙ্গা গোলচত্বর
সন্ধ্যা নামলেই ভূতুড়ে ভাঙ্গা গোলচত্বর
সর্বশেষ খবর
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত

৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রোমাঞ্চকর ক্রীড়া শহর বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটি
রোমাঞ্চকর ক্রীড়া শহর বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটি

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর
বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা
বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বমানের আয়োজনের প্রাণকেন্দ্র আইসিসিবি
বিশ্বমানের আয়োজনের প্রাণকেন্দ্র আইসিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসু নির্বাচনে ‘ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম’ গঠনের দাবি
চাকসু নির্বাচনে ‘ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম’ গঠনের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম নিজস্ব এআই চিপ বানাচ্ছে ওপেনএআই
প্রথম নিজস্ব এআই চিপ বানাচ্ছে ওপেনএআই

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার
সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ
আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ
নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা
লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক
রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’
‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ
অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল
এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা
দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস
১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদ্যালয়ের কক্ষে প্রধান শিক্ষকের সংসার, মাঠ যেন গো-চারণভূমি
বিদ্যালয়ের কক্ষে প্রধান শিক্ষকের সংসার, মাঠ যেন গো-চারণভূমি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পেকুয়ায় নৌবাহিনীর তিন দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিক্যাল ক্যাম্পেইন শুরু
পেকুয়ায় নৌবাহিনীর তিন দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিক্যাল ক্যাম্পেইন শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে
কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি
আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত
দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প
ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ
অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ
ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু
প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল
ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা
মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা

১২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা
ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’
‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন
ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান
পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে

নগর জীবন

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে
অন্তর্বর্তী সরকার অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে

নগর জীবন

মধ্যরাতে র‌্যাগিং, ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং, ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার

নগর জীবন

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ স্বাস্থ্যব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ স্বাস্থ্যব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

বসুন্ধরায় আজ শুরু হচ্ছে জাতীয় ফার্নিচার মেলা
বসুন্ধরায় আজ শুরু হচ্ছে জাতীয় ফার্নিচার মেলা

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ধ্যা নামলেই ভূতুড়ে ভাঙ্গা গোলচত্বর
সন্ধ্যা নামলেই ভূতুড়ে ভাঙ্গা গোলচত্বর

পেছনের পৃষ্ঠা

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চমাধ্যমিকের ফল ১৬ অক্টোবর
উচ্চমাধ্যমিকের ফল ১৬ অক্টোবর

নগর জীবন

পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে
পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চমেক হাসপাতালে এসি বিস্ফোরণে দগ্ধ শ্রমিকের মৃত্যু
চমেক হাসপাতালে এসি বিস্ফোরণে দগ্ধ শ্রমিকের মৃত্যু

নগর জীবন

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার কোনো সেফ এক্সিটের প্রয়োজন নেই
আমার কোনো সেফ এক্সিটের প্রয়োজন নেই

নগর জীবন

জুলাই আগস্টে মানবতাবিরোধী ব্যাপক অপরাধ
জুলাই আগস্টে মানবতাবিরোধী ব্যাপক অপরাধ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প
পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে হবে
জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে হবে

নগর জীবন

ঢাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২৮ নভেম্বর
ঢাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২৮ নভেম্বর

নগর জীবন

পরিচ্ছন্নতা অভিযান ও সামগ্রী বিতরণ
পরিচ্ছন্নতা অভিযান ও সামগ্রী বিতরণ

নগর জীবন