শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ জুন, ২০২৪ আপডেট:

লাখ টাকার গরুর চামড়া ৩০০ টাকা

ট্যানারি মালিকরা নির্ধারিত দামে না কিনলে লোকসানের শঙ্কায় আড়তদার, সময়মতো লবণ না দেওয়ায় দাম পাচ্ছে না অনেকে : ট্যানারি অ্যাসোসিয়েশন
রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
লাখ টাকার গরুর চামড়া ৩০০ টাকা

ময়মনসিংহের সীমান্তবর্তী উপজেলা হালুয়াঘাটের ধারা খানবাড়ীর আরিফুজ্জামান প্রায় লাখ টাকা দিয়ে কোরবানির গরু কিনলেও চামড়াটি ৩০০ টাকায় বিক্রি করতে বাধ্য হয়েছেন। একই এলাকার রাজু জানান, তার ৮৫ হাজার টাকার গরুর চামড়া বিক্রি হয়েছে ২৫০ টাকায়। এটি শুধু ময়মনসিংহের কোনো একটি গ্রামের চিত্র নয়, সারা দেশের মাঝারি ও ছোট আকারের কোরবানির পশুর লবণছাড়া কাঁচা চামড়া বিক্রির চিত্রটি প্রায় একই রকম। গতবারের মতো এবারও কোরবানির পশুর চামড়ার দাম পাননি বিক্রেতারা। রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন বিভাগীয় শহর, জেলা ও উপজেলা থেকে প্রাপ্ত তথ্যে জানা গেছে, লাখ টাকার ওপরে বড় গরুর চামড়ার দাম ৩০০ থেকে ৭০০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়েছে। অপরদিকে ছোট ও মাঝারি আকারের গরুর চামড়া ২০০ থেকে ৩০০ টাকা উঠলেও ছাগলের চামড়া নিয়ে বিপাকে পড়েছেন কোরবানিদাতারা। গড়ে ১০ থেকে ১৫ টাকা পিস বিক্রি হয়েছে ছাগলের চামড়া। কেউ গরুর চামড়ার সঙ্গে ফ্রি দিয়েছেন ছাগলের চামড়া। কেউ কেউ ফেলে দিয়েছেন বলেও খবর পাওয়া গেছে। দুই দশক আগেও সারা দেশের চামড়ার মূল ক্রেতা ছিলেন ঢাকার পোস্তার ব্যবসায়ীরা। বর্তমানে সারা দেশের ২৫ শতাংশ কাঁচা চামড়া কেনেন পোস্তার ব্যবসায়ীরা।

বাকিটা সাভারের হেমায়েতপুরের ট্যানারি মালিক, আমিনবাজার, হাজারীবাগ ও বেরিবাঁধের আড়তদার ব্যবসায়ীরা কিনে নেন। তবে শেষ পর্যন্ত লবণযুক্ত সব চামড়াই ট্যানারি মালিকদের কাছে যায়। ট্যানারি মালিকদের কাছে চামড়া বিক্রির আগে লবণ দেওয়ার কাজটি করেন পোস্তা, হাজারীবাগ, আমিনবাজারের আড়তদার ব্যবসায়ীরা। এ ছাড়া নাটোরসহ সারা দেশের বিভিন্ন এলাকায় লবণযুক্ত কাঁচা চামড়ার হাট বসে। পুরান ঢাকার পোস্তা এলাকায় কাঁচা চামড়ার আড়তদারদের সংগঠন হাইড অ্যান্ড স্কিন মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশন (বিএইচএসএমএ)-এর সভাপতি আফতাব খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এ বছর আমরা ১ লাখ পিসের বেশি পশুর চামড়া কেনার লক্ষ্য নিয়েছিলাম; এর মধ্যে ঈদের দিন ৮০ শতাংশ চামড়া সংগ্রহ হয়েছে। গত দুই দিনে আমাদের টার্গেটের কাছাকাছি চামড়া কেনা হয়ে গেছে। এখন চামড়া লবণ দেওয়ার কাজ চলছে। মফস্বলে চামড়ার দাম না পাওয়ার বিষয়ে আফতাব খান জানান, কিছু জায়গায় লবণ ছাড়া চামড়ার দাম পাওয়া যাচ্ছে না বলে তারাও শুনেছেন। তবে ঢাকায় বিভিন্ন ফরিয়া, পাইকার ও আড়তদাররা গড়ে ৪৫০ টাকা থেকে ৭৫০ টাকা দরে প্রতি পিস লবণ ছাড়া চামড়া কিনেছেন। লবণ লাগানোর কাজে নিয়োজিত শ্রমিকের ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় কাঁচা চামড়ার দাম বাড়ানোর সুযোগ থাকে না বলে জানান এ আড়তদার। আর লবণ লাগানোর পর ট্যানারি মালিকরা সরকার নির্ধারিত দামে চামড়া না কিনলে তাদের লোকসানের মুখে পড়তে হবে বলে শঙ্কা প্রকাশ করেন বিএইচএসএমএর সভাপতি।

আড়তদার ব্যবসায়ীরা জানান, গত বছর প্রতি ৭৪ কেজি লবণের বস্তার দাম ছিল ১৩৫০ টাকা। এ বছর দাম কমে ১০৫০ টাকা হয়েছে। লবণের দাম কমলেও প্রতি পিস চামড়ায় লবণ লাগাতে এ বছর ৮৫ থেকে ১০০ টাকা নিচ্ছেন শ্রমিকরা। গত বছর এর অর্ধেক টাকায় লবণ লাগানোর কাজ করতেন শ্রমিকেরা।

জানা গেছে, প্রতিটি চামড়ায় প্রায় ৩০০ টাকার লবণ প্রয়োজন পড়ে। লবণযুক্ত করার পর প্রতিটি চামড়া কমপক্ষে ১ হাজার টাকায় কেনার জন্য দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এবার কোরবানির পশুর লবণযুক্ত চামড়ার দাম প্রতি বর্গফুটে ৫ টাকা বাড়ানো হয়েছে। ঢাকার ভিতর গরুর চামড়ার দাম ধরা হয়েছে প্রতি বর্গফুট ৬০ টাকা। যা গত বছর নির্ধারণ করা হয়েছিল ৫০ থেকে ৫৫ টাকা। আর ঢাকার বাইরে প্রতি বর্গফুট গরুর চামড়ার মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৫০-৫৫ টাকা। যা গত বছর ছিল ৪৫ থেকে ৪৮ টাকা।

কী বলছেন ট্যানারি মালিকরা : লবণযুক্ত ভালো মানের চামড়া সরকারনির্ধারিত দামে কেনার প্রতিশ্রুতি দিলেও লবণ ছাড়া কাঁচা চামড়ার দামের নিশ্চয়তা দিতে পারেননি ট্যানারি অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি শাহীন আহমেদ। তিনি জানান, এবার কোরবানির পশুর ১০ লাখ পিস লবণ ছাড়া চামড়া কেনার টার্গেট ছিল তাদের। এর মধ্যে প্রায় ৮ লাখ পিস সংগ্রহ হয়ে গেছে। মফস্বলে চামড়ার ন্যয্যমূল্য না পাওয়ার বিষয়টি স্বীকার করে শাহীন আহমেদ বলেন, সময়মতো লবণ ব্যবহার না করায় গুণগত মান নষ্ট হয়ে যায়। এ কারণে চামড়ার দাম  কোথাও কোথাও কমেছে বলে জানান তিনি। 

সারা দেশের চামড়ার বাজার : চট্টগ্রাম থেকে নিজস্ব প্রতিবেদক জানান, নগরী ও ১৬ উপজেলায় সাড়ে ৩ লাখের বেশি কোরবানি পশুর চামড়া সংগ্রহ করেছেন আড়তদার ও মৌসুমি ব্যবসায়ীরা। ইতোমধ্যে এসব চামড়া লবণ দিয়ে প্রাথমিকভাবে প্রক্রিয়াজাত করা হয়েছে। তবে মৌসুমি ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে আকারভেদে ৩০০ থেকে ৯০০ টাকা পর্যন্ত চামড়া সংগ্রহ করা হলেও ট্যানারি মালিকরা সরকারনির্ধারিত দামে চামড়া না কিনলে লোকসানের শঙ্কায় আছেন আড়তদাররা। চট্টগ্রামের আতুরার ডিপোর কাঁচা চামড়ার আড়তে চামড়া বিক্রি করতে আসা সীতাকুন্ডের মৌসুমি ব্যবসায়ী রফিকুন নবী অভিযোগ করেন, ‘সরকার দাম নির্ধারণ করে দিলেও নির্ধারিত দাম না পাওয়ার অজুহাত দেখিয়ে আড়তদাররা নামমাত্র মূল্যে চামড়া কিনতে চান। এ খাতে সরকারের কঠোর নজরদারি দরকার।’

বগুড়া থেকে নিজস্ব প্রতিবেদক জানান, জেলায় এবারও কম দামে বিক্রি হয়েছে কোরবানির পশুর চামড়া। ক্রেতা না থাকায় বাধ্য হয়ে বিক্রি করতে হয়েছে এসব চামড়া। এবার গরুর চামড়া ৩০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৮০০ টাকায় কেনাবেচা হয়েছে। আর ছাগল এবং ভেড়ার চামড়া ১০ থেকে ২০ টাকায়। চামড়া ব্যবসায়ী নেতারা বলছেন, ট্যানারি মালিকদের কাছে তাদের পাওনা টাকা বকেয়া থাকায় এবার তারা চামড়া ক্রয়ে বিনিয়োগ করেননি। বগুড়া শহরের কলোনী এলাকার নুরুল ইসলাম জানান, ১ লাখ ৫৮ হাজার টাকার গরু কোরবানির পর পাইকারি বাজারে এনে ৪০০ টাকায় চামড়া বিক্রি করেছি। পাঁচ ভাগে গরু কোরবানি দেওয়া হয়েছে। এ ৪০০ টাকা পাঁচজনের মধ্যে ভাগ করাও ঝামেলা। আর যারা এসব টাকার দাবিদার তারাও টাকার পরিমাণে কম পাচ্ছে। ফলে দাম কম হওয়ায় বঞ্চিত হচ্ছে দুস্থরা।

দিনাজপুর প্রতিনিধি জানান, কাঁচা চামড়া প্রকারভেদে ৯০০ থেকে ১০০০ টাকায় কিনছেন ব্যবসায়ীরা। ছোট গরুর চামড়া বিক্রি হচ্ছে মাত্র ২৫০ থেকে ৪০০ টাকায়। দিনাজপুর জেলা চামড়া ব্যবসায়ী মালিক গ্রুপের সভাপতি মো. জুলফিকার আলী স্বপন জানান, এবার ঈদে ৫০ হাজার গরু, ছাগল আর মহিষের চামড়া সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা থাকলেও তা মিলছে না। কয়েক বছর ধরে ঢাকার ট্যানারি মালিকদের কাছে ৫ কোটি টাকার অধিক পাওনা থাকলেও আমরা কোনো টাকা পয়সা ঠিকমতো পাচ্ছি না। আবার ট্যানারি মালিকদের কাছে চামড়া বিক্রি করলে এর টাকা পেতে লেগে যায় প্রায় এক বছর।

রাজশাহী থেকে নিজস্ব প্রতিবেদক জানান, ১ বা ২ লাখ টাকার একটি গরুর চামড়া সর্বোচ্চ ৭০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। ছাগলের চামড়া কিনছেনই না ব্যবসায়ীরা। কেউ কেউ ৫ থেকে সর্বোচ্চ ২০ টাকা পর্যন্ত ছাগলের চামড়ার দাম পেয়েছেন। কেউ আবার গরুর চামড়ার সঙ্গে টাকা ছাড়াই ছাগলের চামড়া দিয়ে দেন। রাজশাহী অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক কল্যাণ চৌধুরী বলেন, চামড়ার ব্যাপারে তারা আগেই সংশ্লিষ্টদের নিয়ে সভা করেছেন। তারা মাঠপর্যায়ে তদারকি করছেন। বিসিকও এটি দেখছে।

রংপুর থেকে নিজস্ব প্রতিবেদক জানান, রংপুরে চামড়া ক্রয় করতে এখন পর্যন্ত ট্যানারি মালিকরা আসেননি। ফলে প্রায় ২০ হাজার পিস গরু ও খাসির চামড়ায় লবণ মাখিয়ে গালে হাত দিয়ে বসে আছেন ব্যবসায়ীরা। ট্যানারি মালিকদের সিন্ডিকেট ভাঙতে না পারলে শত শত ব্যবসায়ী পুঁজি হারিয়ে পথে বসার আশঙ্কা করছেন। ব্যবসায়ীরা বলেন, এবার চামড়ার দাম কম হওয়ায় অনেকেই এতিমখানায় অথবা মাদরাসায় চামড়া দান করেছেন। ওই সব চামড়া লবণ মাখিয়ে রেখে দেওয়া হয়েছে। দাম বাড়লে চামড়া বাজারে আসতে পারে বলে ধারণা করছেন ব্যবসায়ীরা। রংপুর চামড়া ব্যবসায়ী সমিতির  সাধারণ  সম্পাদক আজগর আলী বলেন, ক্রমাগত লোকসানের ফলে অনেকে চামড়া ব্যবসা ছেড়ে দিয়েছেন। আমি নিজেও ব্যবসা ছেড়ে দিচ্ছি।

এই বিভাগের আরও খবর
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
সর্বশেষ খবর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা