শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ জুন, ২০২৪ আপডেট:

লাখ টাকার গরুর চামড়া ৩০০ টাকা

ট্যানারি মালিকরা নির্ধারিত দামে না কিনলে লোকসানের শঙ্কায় আড়তদার, সময়মতো লবণ না দেওয়ায় দাম পাচ্ছে না অনেকে : ট্যানারি অ্যাসোসিয়েশন
রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
লাখ টাকার গরুর চামড়া ৩০০ টাকা

ময়মনসিংহের সীমান্তবর্তী উপজেলা হালুয়াঘাটের ধারা খানবাড়ীর আরিফুজ্জামান প্রায় লাখ টাকা দিয়ে কোরবানির গরু কিনলেও চামড়াটি ৩০০ টাকায় বিক্রি করতে বাধ্য হয়েছেন। একই এলাকার রাজু জানান, তার ৮৫ হাজার টাকার গরুর চামড়া বিক্রি হয়েছে ২৫০ টাকায়। এটি শুধু ময়মনসিংহের কোনো একটি গ্রামের চিত্র নয়, সারা দেশের মাঝারি ও ছোট আকারের কোরবানির পশুর লবণছাড়া কাঁচা চামড়া বিক্রির চিত্রটি প্রায় একই রকম। গতবারের মতো এবারও কোরবানির পশুর চামড়ার দাম পাননি বিক্রেতারা। রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন বিভাগীয় শহর, জেলা ও উপজেলা থেকে প্রাপ্ত তথ্যে জানা গেছে, লাখ টাকার ওপরে বড় গরুর চামড়ার দাম ৩০০ থেকে ৭০০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়েছে। অপরদিকে ছোট ও মাঝারি আকারের গরুর চামড়া ২০০ থেকে ৩০০ টাকা উঠলেও ছাগলের চামড়া নিয়ে বিপাকে পড়েছেন কোরবানিদাতারা। গড়ে ১০ থেকে ১৫ টাকা পিস বিক্রি হয়েছে ছাগলের চামড়া। কেউ গরুর চামড়ার সঙ্গে ফ্রি দিয়েছেন ছাগলের চামড়া। কেউ কেউ ফেলে দিয়েছেন বলেও খবর পাওয়া গেছে। দুই দশক আগেও সারা দেশের চামড়ার মূল ক্রেতা ছিলেন ঢাকার পোস্তার ব্যবসায়ীরা। বর্তমানে সারা দেশের ২৫ শতাংশ কাঁচা চামড়া কেনেন পোস্তার ব্যবসায়ীরা।

বাকিটা সাভারের হেমায়েতপুরের ট্যানারি মালিক, আমিনবাজার, হাজারীবাগ ও বেরিবাঁধের আড়তদার ব্যবসায়ীরা কিনে নেন। তবে শেষ পর্যন্ত লবণযুক্ত সব চামড়াই ট্যানারি মালিকদের কাছে যায়। ট্যানারি মালিকদের কাছে চামড়া বিক্রির আগে লবণ দেওয়ার কাজটি করেন পোস্তা, হাজারীবাগ, আমিনবাজারের আড়তদার ব্যবসায়ীরা। এ ছাড়া নাটোরসহ সারা দেশের বিভিন্ন এলাকায় লবণযুক্ত কাঁচা চামড়ার হাট বসে। পুরান ঢাকার পোস্তা এলাকায় কাঁচা চামড়ার আড়তদারদের সংগঠন হাইড অ্যান্ড স্কিন মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশন (বিএইচএসএমএ)-এর সভাপতি আফতাব খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এ বছর আমরা ১ লাখ পিসের বেশি পশুর চামড়া কেনার লক্ষ্য নিয়েছিলাম; এর মধ্যে ঈদের দিন ৮০ শতাংশ চামড়া সংগ্রহ হয়েছে। গত দুই দিনে আমাদের টার্গেটের কাছাকাছি চামড়া কেনা হয়ে গেছে। এখন চামড়া লবণ দেওয়ার কাজ চলছে। মফস্বলে চামড়ার দাম না পাওয়ার বিষয়ে আফতাব খান জানান, কিছু জায়গায় লবণ ছাড়া চামড়ার দাম পাওয়া যাচ্ছে না বলে তারাও শুনেছেন। তবে ঢাকায় বিভিন্ন ফরিয়া, পাইকার ও আড়তদাররা গড়ে ৪৫০ টাকা থেকে ৭৫০ টাকা দরে প্রতি পিস লবণ ছাড়া চামড়া কিনেছেন। লবণ লাগানোর কাজে নিয়োজিত শ্রমিকের ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় কাঁচা চামড়ার দাম বাড়ানোর সুযোগ থাকে না বলে জানান এ আড়তদার। আর লবণ লাগানোর পর ট্যানারি মালিকরা সরকার নির্ধারিত দামে চামড়া না কিনলে তাদের লোকসানের মুখে পড়তে হবে বলে শঙ্কা প্রকাশ করেন বিএইচএসএমএর সভাপতি।

আড়তদার ব্যবসায়ীরা জানান, গত বছর প্রতি ৭৪ কেজি লবণের বস্তার দাম ছিল ১৩৫০ টাকা। এ বছর দাম কমে ১০৫০ টাকা হয়েছে। লবণের দাম কমলেও প্রতি পিস চামড়ায় লবণ লাগাতে এ বছর ৮৫ থেকে ১০০ টাকা নিচ্ছেন শ্রমিকরা। গত বছর এর অর্ধেক টাকায় লবণ লাগানোর কাজ করতেন শ্রমিকেরা।

জানা গেছে, প্রতিটি চামড়ায় প্রায় ৩০০ টাকার লবণ প্রয়োজন পড়ে। লবণযুক্ত করার পর প্রতিটি চামড়া কমপক্ষে ১ হাজার টাকায় কেনার জন্য দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এবার কোরবানির পশুর লবণযুক্ত চামড়ার দাম প্রতি বর্গফুটে ৫ টাকা বাড়ানো হয়েছে। ঢাকার ভিতর গরুর চামড়ার দাম ধরা হয়েছে প্রতি বর্গফুট ৬০ টাকা। যা গত বছর নির্ধারণ করা হয়েছিল ৫০ থেকে ৫৫ টাকা। আর ঢাকার বাইরে প্রতি বর্গফুট গরুর চামড়ার মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৫০-৫৫ টাকা। যা গত বছর ছিল ৪৫ থেকে ৪৮ টাকা।

কী বলছেন ট্যানারি মালিকরা : লবণযুক্ত ভালো মানের চামড়া সরকারনির্ধারিত দামে কেনার প্রতিশ্রুতি দিলেও লবণ ছাড়া কাঁচা চামড়ার দামের নিশ্চয়তা দিতে পারেননি ট্যানারি অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি শাহীন আহমেদ। তিনি জানান, এবার কোরবানির পশুর ১০ লাখ পিস লবণ ছাড়া চামড়া কেনার টার্গেট ছিল তাদের। এর মধ্যে প্রায় ৮ লাখ পিস সংগ্রহ হয়ে গেছে। মফস্বলে চামড়ার ন্যয্যমূল্য না পাওয়ার বিষয়টি স্বীকার করে শাহীন আহমেদ বলেন, সময়মতো লবণ ব্যবহার না করায় গুণগত মান নষ্ট হয়ে যায়। এ কারণে চামড়ার দাম  কোথাও কোথাও কমেছে বলে জানান তিনি। 

সারা দেশের চামড়ার বাজার : চট্টগ্রাম থেকে নিজস্ব প্রতিবেদক জানান, নগরী ও ১৬ উপজেলায় সাড়ে ৩ লাখের বেশি কোরবানি পশুর চামড়া সংগ্রহ করেছেন আড়তদার ও মৌসুমি ব্যবসায়ীরা। ইতোমধ্যে এসব চামড়া লবণ দিয়ে প্রাথমিকভাবে প্রক্রিয়াজাত করা হয়েছে। তবে মৌসুমি ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে আকারভেদে ৩০০ থেকে ৯০০ টাকা পর্যন্ত চামড়া সংগ্রহ করা হলেও ট্যানারি মালিকরা সরকারনির্ধারিত দামে চামড়া না কিনলে লোকসানের শঙ্কায় আছেন আড়তদাররা। চট্টগ্রামের আতুরার ডিপোর কাঁচা চামড়ার আড়তে চামড়া বিক্রি করতে আসা সীতাকুন্ডের মৌসুমি ব্যবসায়ী রফিকুন নবী অভিযোগ করেন, ‘সরকার দাম নির্ধারণ করে দিলেও নির্ধারিত দাম না পাওয়ার অজুহাত দেখিয়ে আড়তদাররা নামমাত্র মূল্যে চামড়া কিনতে চান। এ খাতে সরকারের কঠোর নজরদারি দরকার।’

বগুড়া থেকে নিজস্ব প্রতিবেদক জানান, জেলায় এবারও কম দামে বিক্রি হয়েছে কোরবানির পশুর চামড়া। ক্রেতা না থাকায় বাধ্য হয়ে বিক্রি করতে হয়েছে এসব চামড়া। এবার গরুর চামড়া ৩০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৮০০ টাকায় কেনাবেচা হয়েছে। আর ছাগল এবং ভেড়ার চামড়া ১০ থেকে ২০ টাকায়। চামড়া ব্যবসায়ী নেতারা বলছেন, ট্যানারি মালিকদের কাছে তাদের পাওনা টাকা বকেয়া থাকায় এবার তারা চামড়া ক্রয়ে বিনিয়োগ করেননি। বগুড়া শহরের কলোনী এলাকার নুরুল ইসলাম জানান, ১ লাখ ৫৮ হাজার টাকার গরু কোরবানির পর পাইকারি বাজারে এনে ৪০০ টাকায় চামড়া বিক্রি করেছি। পাঁচ ভাগে গরু কোরবানি দেওয়া হয়েছে। এ ৪০০ টাকা পাঁচজনের মধ্যে ভাগ করাও ঝামেলা। আর যারা এসব টাকার দাবিদার তারাও টাকার পরিমাণে কম পাচ্ছে। ফলে দাম কম হওয়ায় বঞ্চিত হচ্ছে দুস্থরা।

দিনাজপুর প্রতিনিধি জানান, কাঁচা চামড়া প্রকারভেদে ৯০০ থেকে ১০০০ টাকায় কিনছেন ব্যবসায়ীরা। ছোট গরুর চামড়া বিক্রি হচ্ছে মাত্র ২৫০ থেকে ৪০০ টাকায়। দিনাজপুর জেলা চামড়া ব্যবসায়ী মালিক গ্রুপের সভাপতি মো. জুলফিকার আলী স্বপন জানান, এবার ঈদে ৫০ হাজার গরু, ছাগল আর মহিষের চামড়া সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা থাকলেও তা মিলছে না। কয়েক বছর ধরে ঢাকার ট্যানারি মালিকদের কাছে ৫ কোটি টাকার অধিক পাওনা থাকলেও আমরা কোনো টাকা পয়সা ঠিকমতো পাচ্ছি না। আবার ট্যানারি মালিকদের কাছে চামড়া বিক্রি করলে এর টাকা পেতে লেগে যায় প্রায় এক বছর।

রাজশাহী থেকে নিজস্ব প্রতিবেদক জানান, ১ বা ২ লাখ টাকার একটি গরুর চামড়া সর্বোচ্চ ৭০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। ছাগলের চামড়া কিনছেনই না ব্যবসায়ীরা। কেউ কেউ ৫ থেকে সর্বোচ্চ ২০ টাকা পর্যন্ত ছাগলের চামড়ার দাম পেয়েছেন। কেউ আবার গরুর চামড়ার সঙ্গে টাকা ছাড়াই ছাগলের চামড়া দিয়ে দেন। রাজশাহী অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক কল্যাণ চৌধুরী বলেন, চামড়ার ব্যাপারে তারা আগেই সংশ্লিষ্টদের নিয়ে সভা করেছেন। তারা মাঠপর্যায়ে তদারকি করছেন। বিসিকও এটি দেখছে।

রংপুর থেকে নিজস্ব প্রতিবেদক জানান, রংপুরে চামড়া ক্রয় করতে এখন পর্যন্ত ট্যানারি মালিকরা আসেননি। ফলে প্রায় ২০ হাজার পিস গরু ও খাসির চামড়ায় লবণ মাখিয়ে গালে হাত দিয়ে বসে আছেন ব্যবসায়ীরা। ট্যানারি মালিকদের সিন্ডিকেট ভাঙতে না পারলে শত শত ব্যবসায়ী পুঁজি হারিয়ে পথে বসার আশঙ্কা করছেন। ব্যবসায়ীরা বলেন, এবার চামড়ার দাম কম হওয়ায় অনেকেই এতিমখানায় অথবা মাদরাসায় চামড়া দান করেছেন। ওই সব চামড়া লবণ মাখিয়ে রেখে দেওয়া হয়েছে। দাম বাড়লে চামড়া বাজারে আসতে পারে বলে ধারণা করছেন ব্যবসায়ীরা। রংপুর চামড়া ব্যবসায়ী সমিতির  সাধারণ  সম্পাদক আজগর আলী বলেন, ক্রমাগত লোকসানের ফলে অনেকে চামড়া ব্যবসা ছেড়ে দিয়েছেন। আমি নিজেও ব্যবসা ছেড়ে দিচ্ছি।

এই বিভাগের আরও খবর
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
সর্বশেষ খবর
এবার ৫ দশমিক ৩ মাত্রার ভূমিকম্পে কাঁপলো মিয়ানমার উপকূল
এবার ৫ দশমিক ৩ মাত্রার ভূমিকম্পে কাঁপলো মিয়ানমার উপকূল

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

২৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন
কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

৫৩ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা

৫৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই
বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ
নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক
চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা