শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ জুন, ২০২৪ আপডেট:

লাখ টাকার গরুর চামড়া ৩০০ টাকা

ট্যানারি মালিকরা নির্ধারিত দামে না কিনলে লোকসানের শঙ্কায় আড়তদার, সময়মতো লবণ না দেওয়ায় দাম পাচ্ছে না অনেকে : ট্যানারি অ্যাসোসিয়েশন
রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
লাখ টাকার গরুর চামড়া ৩০০ টাকা

ময়মনসিংহের সীমান্তবর্তী উপজেলা হালুয়াঘাটের ধারা খানবাড়ীর আরিফুজ্জামান প্রায় লাখ টাকা দিয়ে কোরবানির গরু কিনলেও চামড়াটি ৩০০ টাকায় বিক্রি করতে বাধ্য হয়েছেন। একই এলাকার রাজু জানান, তার ৮৫ হাজার টাকার গরুর চামড়া বিক্রি হয়েছে ২৫০ টাকায়। এটি শুধু ময়মনসিংহের কোনো একটি গ্রামের চিত্র নয়, সারা দেশের মাঝারি ও ছোট আকারের কোরবানির পশুর লবণছাড়া কাঁচা চামড়া বিক্রির চিত্রটি প্রায় একই রকম। গতবারের মতো এবারও কোরবানির পশুর চামড়ার দাম পাননি বিক্রেতারা। রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন বিভাগীয় শহর, জেলা ও উপজেলা থেকে প্রাপ্ত তথ্যে জানা গেছে, লাখ টাকার ওপরে বড় গরুর চামড়ার দাম ৩০০ থেকে ৭০০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়েছে। অপরদিকে ছোট ও মাঝারি আকারের গরুর চামড়া ২০০ থেকে ৩০০ টাকা উঠলেও ছাগলের চামড়া নিয়ে বিপাকে পড়েছেন কোরবানিদাতারা। গড়ে ১০ থেকে ১৫ টাকা পিস বিক্রি হয়েছে ছাগলের চামড়া। কেউ গরুর চামড়ার সঙ্গে ফ্রি দিয়েছেন ছাগলের চামড়া। কেউ কেউ ফেলে দিয়েছেন বলেও খবর পাওয়া গেছে। দুই দশক আগেও সারা দেশের চামড়ার মূল ক্রেতা ছিলেন ঢাকার পোস্তার ব্যবসায়ীরা। বর্তমানে সারা দেশের ২৫ শতাংশ কাঁচা চামড়া কেনেন পোস্তার ব্যবসায়ীরা।

বাকিটা সাভারের হেমায়েতপুরের ট্যানারি মালিক, আমিনবাজার, হাজারীবাগ ও বেরিবাঁধের আড়তদার ব্যবসায়ীরা কিনে নেন। তবে শেষ পর্যন্ত লবণযুক্ত সব চামড়াই ট্যানারি মালিকদের কাছে যায়। ট্যানারি মালিকদের কাছে চামড়া বিক্রির আগে লবণ দেওয়ার কাজটি করেন পোস্তা, হাজারীবাগ, আমিনবাজারের আড়তদার ব্যবসায়ীরা। এ ছাড়া নাটোরসহ সারা দেশের বিভিন্ন এলাকায় লবণযুক্ত কাঁচা চামড়ার হাট বসে। পুরান ঢাকার পোস্তা এলাকায় কাঁচা চামড়ার আড়তদারদের সংগঠন হাইড অ্যান্ড স্কিন মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশন (বিএইচএসএমএ)-এর সভাপতি আফতাব খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এ বছর আমরা ১ লাখ পিসের বেশি পশুর চামড়া কেনার লক্ষ্য নিয়েছিলাম; এর মধ্যে ঈদের দিন ৮০ শতাংশ চামড়া সংগ্রহ হয়েছে। গত দুই দিনে আমাদের টার্গেটের কাছাকাছি চামড়া কেনা হয়ে গেছে। এখন চামড়া লবণ দেওয়ার কাজ চলছে। মফস্বলে চামড়ার দাম না পাওয়ার বিষয়ে আফতাব খান জানান, কিছু জায়গায় লবণ ছাড়া চামড়ার দাম পাওয়া যাচ্ছে না বলে তারাও শুনেছেন। তবে ঢাকায় বিভিন্ন ফরিয়া, পাইকার ও আড়তদাররা গড়ে ৪৫০ টাকা থেকে ৭৫০ টাকা দরে প্রতি পিস লবণ ছাড়া চামড়া কিনেছেন। লবণ লাগানোর কাজে নিয়োজিত শ্রমিকের ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় কাঁচা চামড়ার দাম বাড়ানোর সুযোগ থাকে না বলে জানান এ আড়তদার। আর লবণ লাগানোর পর ট্যানারি মালিকরা সরকার নির্ধারিত দামে চামড়া না কিনলে তাদের লোকসানের মুখে পড়তে হবে বলে শঙ্কা প্রকাশ করেন বিএইচএসএমএর সভাপতি।

আড়তদার ব্যবসায়ীরা জানান, গত বছর প্রতি ৭৪ কেজি লবণের বস্তার দাম ছিল ১৩৫০ টাকা। এ বছর দাম কমে ১০৫০ টাকা হয়েছে। লবণের দাম কমলেও প্রতি পিস চামড়ায় লবণ লাগাতে এ বছর ৮৫ থেকে ১০০ টাকা নিচ্ছেন শ্রমিকরা। গত বছর এর অর্ধেক টাকায় লবণ লাগানোর কাজ করতেন শ্রমিকেরা।

জানা গেছে, প্রতিটি চামড়ায় প্রায় ৩০০ টাকার লবণ প্রয়োজন পড়ে। লবণযুক্ত করার পর প্রতিটি চামড়া কমপক্ষে ১ হাজার টাকায় কেনার জন্য দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এবার কোরবানির পশুর লবণযুক্ত চামড়ার দাম প্রতি বর্গফুটে ৫ টাকা বাড়ানো হয়েছে। ঢাকার ভিতর গরুর চামড়ার দাম ধরা হয়েছে প্রতি বর্গফুট ৬০ টাকা। যা গত বছর নির্ধারণ করা হয়েছিল ৫০ থেকে ৫৫ টাকা। আর ঢাকার বাইরে প্রতি বর্গফুট গরুর চামড়ার মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৫০-৫৫ টাকা। যা গত বছর ছিল ৪৫ থেকে ৪৮ টাকা।

কী বলছেন ট্যানারি মালিকরা : লবণযুক্ত ভালো মানের চামড়া সরকারনির্ধারিত দামে কেনার প্রতিশ্রুতি দিলেও লবণ ছাড়া কাঁচা চামড়ার দামের নিশ্চয়তা দিতে পারেননি ট্যানারি অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি শাহীন আহমেদ। তিনি জানান, এবার কোরবানির পশুর ১০ লাখ পিস লবণ ছাড়া চামড়া কেনার টার্গেট ছিল তাদের। এর মধ্যে প্রায় ৮ লাখ পিস সংগ্রহ হয়ে গেছে। মফস্বলে চামড়ার ন্যয্যমূল্য না পাওয়ার বিষয়টি স্বীকার করে শাহীন আহমেদ বলেন, সময়মতো লবণ ব্যবহার না করায় গুণগত মান নষ্ট হয়ে যায়। এ কারণে চামড়ার দাম  কোথাও কোথাও কমেছে বলে জানান তিনি। 

সারা দেশের চামড়ার বাজার : চট্টগ্রাম থেকে নিজস্ব প্রতিবেদক জানান, নগরী ও ১৬ উপজেলায় সাড়ে ৩ লাখের বেশি কোরবানি পশুর চামড়া সংগ্রহ করেছেন আড়তদার ও মৌসুমি ব্যবসায়ীরা। ইতোমধ্যে এসব চামড়া লবণ দিয়ে প্রাথমিকভাবে প্রক্রিয়াজাত করা হয়েছে। তবে মৌসুমি ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে আকারভেদে ৩০০ থেকে ৯০০ টাকা পর্যন্ত চামড়া সংগ্রহ করা হলেও ট্যানারি মালিকরা সরকারনির্ধারিত দামে চামড়া না কিনলে লোকসানের শঙ্কায় আছেন আড়তদাররা। চট্টগ্রামের আতুরার ডিপোর কাঁচা চামড়ার আড়তে চামড়া বিক্রি করতে আসা সীতাকুন্ডের মৌসুমি ব্যবসায়ী রফিকুন নবী অভিযোগ করেন, ‘সরকার দাম নির্ধারণ করে দিলেও নির্ধারিত দাম না পাওয়ার অজুহাত দেখিয়ে আড়তদাররা নামমাত্র মূল্যে চামড়া কিনতে চান। এ খাতে সরকারের কঠোর নজরদারি দরকার।’

বগুড়া থেকে নিজস্ব প্রতিবেদক জানান, জেলায় এবারও কম দামে বিক্রি হয়েছে কোরবানির পশুর চামড়া। ক্রেতা না থাকায় বাধ্য হয়ে বিক্রি করতে হয়েছে এসব চামড়া। এবার গরুর চামড়া ৩০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৮০০ টাকায় কেনাবেচা হয়েছে। আর ছাগল এবং ভেড়ার চামড়া ১০ থেকে ২০ টাকায়। চামড়া ব্যবসায়ী নেতারা বলছেন, ট্যানারি মালিকদের কাছে তাদের পাওনা টাকা বকেয়া থাকায় এবার তারা চামড়া ক্রয়ে বিনিয়োগ করেননি। বগুড়া শহরের কলোনী এলাকার নুরুল ইসলাম জানান, ১ লাখ ৫৮ হাজার টাকার গরু কোরবানির পর পাইকারি বাজারে এনে ৪০০ টাকায় চামড়া বিক্রি করেছি। পাঁচ ভাগে গরু কোরবানি দেওয়া হয়েছে। এ ৪০০ টাকা পাঁচজনের মধ্যে ভাগ করাও ঝামেলা। আর যারা এসব টাকার দাবিদার তারাও টাকার পরিমাণে কম পাচ্ছে। ফলে দাম কম হওয়ায় বঞ্চিত হচ্ছে দুস্থরা।

দিনাজপুর প্রতিনিধি জানান, কাঁচা চামড়া প্রকারভেদে ৯০০ থেকে ১০০০ টাকায় কিনছেন ব্যবসায়ীরা। ছোট গরুর চামড়া বিক্রি হচ্ছে মাত্র ২৫০ থেকে ৪০০ টাকায়। দিনাজপুর জেলা চামড়া ব্যবসায়ী মালিক গ্রুপের সভাপতি মো. জুলফিকার আলী স্বপন জানান, এবার ঈদে ৫০ হাজার গরু, ছাগল আর মহিষের চামড়া সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা থাকলেও তা মিলছে না। কয়েক বছর ধরে ঢাকার ট্যানারি মালিকদের কাছে ৫ কোটি টাকার অধিক পাওনা থাকলেও আমরা কোনো টাকা পয়সা ঠিকমতো পাচ্ছি না। আবার ট্যানারি মালিকদের কাছে চামড়া বিক্রি করলে এর টাকা পেতে লেগে যায় প্রায় এক বছর।

রাজশাহী থেকে নিজস্ব প্রতিবেদক জানান, ১ বা ২ লাখ টাকার একটি গরুর চামড়া সর্বোচ্চ ৭০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। ছাগলের চামড়া কিনছেনই না ব্যবসায়ীরা। কেউ কেউ ৫ থেকে সর্বোচ্চ ২০ টাকা পর্যন্ত ছাগলের চামড়ার দাম পেয়েছেন। কেউ আবার গরুর চামড়ার সঙ্গে টাকা ছাড়াই ছাগলের চামড়া দিয়ে দেন। রাজশাহী অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক কল্যাণ চৌধুরী বলেন, চামড়ার ব্যাপারে তারা আগেই সংশ্লিষ্টদের নিয়ে সভা করেছেন। তারা মাঠপর্যায়ে তদারকি করছেন। বিসিকও এটি দেখছে।

রংপুর থেকে নিজস্ব প্রতিবেদক জানান, রংপুরে চামড়া ক্রয় করতে এখন পর্যন্ত ট্যানারি মালিকরা আসেননি। ফলে প্রায় ২০ হাজার পিস গরু ও খাসির চামড়ায় লবণ মাখিয়ে গালে হাত দিয়ে বসে আছেন ব্যবসায়ীরা। ট্যানারি মালিকদের সিন্ডিকেট ভাঙতে না পারলে শত শত ব্যবসায়ী পুঁজি হারিয়ে পথে বসার আশঙ্কা করছেন। ব্যবসায়ীরা বলেন, এবার চামড়ার দাম কম হওয়ায় অনেকেই এতিমখানায় অথবা মাদরাসায় চামড়া দান করেছেন। ওই সব চামড়া লবণ মাখিয়ে রেখে দেওয়া হয়েছে। দাম বাড়লে চামড়া বাজারে আসতে পারে বলে ধারণা করছেন ব্যবসায়ীরা। রংপুর চামড়া ব্যবসায়ী সমিতির  সাধারণ  সম্পাদক আজগর আলী বলেন, ক্রমাগত লোকসানের ফলে অনেকে চামড়া ব্যবসা ছেড়ে দিয়েছেন। আমি নিজেও ব্যবসা ছেড়ে দিচ্ছি।

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
সর্বশেষ খবর
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং
বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং

১৩ মিনিট আগে | পরবাস

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু

১৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন
ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা
আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা

২২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ

২৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’
‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল
টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩
গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান
মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ
সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ

৪৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা
নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা

৫৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক
মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর
নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি
পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ
ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি
ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা