শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ, ২০২৫

পিবিআইর গবেষণা

খালাস বেশি ধর্ষণ মামলার রায়ে

♦ ১০৪টির মধ্যে ৯২টিতে খালাস ♦ অধিকাংশ ক্ষেত্রে ধর্ষক ভুক্তভোগীর পূর্বপরিচিত ♦ ১০ বছরে ধর্ষণ ৫০ হাজার ৫৮৬টি
মাহবুব মমতাজী
প্রিন্ট ভার্সন
খালাস বেশি ধর্ষণ মামলার রায়ে

দেশে ধর্ষণ ও ধর্ষণ পরবর্তী হত্যার মতো ঘৃণ্য অপরাধ বেড়েই চলছে। মাগুরার শিশু আছিয়া ধর্ষণের পর মারা যাওয়ার ঘটনাটি দেশবাসীর হৃদয় নাড়া দিয়ে গেছে। শুধু মাগুরার ঘটনাটি নয়, গত ১০ বছরে সারা দেশে ৫০ হাজার ৫৮৬টি ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ধর্ষণকারী ছিল ভুক্তভোগীর পূর্বপরিচিত কিংবা নিকটাত্মীয়।

ধর্ষণ বেড়ে যাওয়ার কারণ খুঁজতে গিয়ে ২০১৮ সালে রাজধানী, গাইবান্ধা, বগুড়া, রংপুর, নওগাঁ, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার, ফেনী, কুমিল্লা, বরিশাল, বাগেরহাট, ঝিনাইদহ, শেরপুর, নারায়ণগঞ্জ ও টাঙ্গাইল জেলার বিভিন্ন আদালতে ১০৪টি ধর্ষণ মামলার রায় সংগ্রহ করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)।

গত ফেব্রুয়ারিতে প্রকাশ হওয়া পিবিআইর গবেষণায় উঠে এসেছে যে, ওইসব মামলায় সাজা হয়েছে মাত্র ১২টির, হার ১১ দশমিক ৫৪ শতাংশ। খালাস দেওয়া হয়েছে ৯২টি মামলায়। অর্থাৎ খালাসের হার ৮৮ দশমিক ৪৬ শতাংশ।

ধর্ষণের ঘটনায় মামলা না হওয়ার কারণ হিসেবে গবেষণায় বলা হয়েছে, বিচার চাইতে গেলেই চরম লাঞ্ছনা ও বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়তে হয়। রয়েছে মিডিয়ার নানা প্রশ্ন, ডাক্তারদের পরীক্ষা, পুলিশি ঝামেলা, নারীবান্ধব থানার অভাব। আবার মহিলা পুলিশ সব সময় পাওয়া যায় না, তাই বেশির ভাগ সময় থানায় ধর্ষণের শিকার ভুক্তভোগীকে পুরুষ ডিউটি অফিসারের মুখোমুখি হতে হয়, যা এই সমাজে একজন নারীর জন্য অত্যন্ত বিব্রতকর।

গবেষণায় আলোচিত ৮৪টি মামলার তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, এসব ধর্ষণের ঘটনা দিনে বেশি ঘটেছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ধর্ষণকারী ভুক্তভোগীর পূর্ব পরিচিত। অধিকাংশ ভুক্তভোগী ও আসামি অতি দরিদ্র থেকে নিম্ন মধ্যবিত্ত এবং আসামিদের শিক্ষাগত যোগ্যতা কম। ধর্ষণকারীরা ধর্ষণের ক্ষেত্রে বিয়ের প্রলোভন অথবা একা পেয়ে কিংবা শিশু ভুক্তভোগীর ক্ষেত্রে মিথ্যা প্রলোভনের আশ্রয় নিয়েছে। এক্ষেত্রে ভুক্তভোগীর সরলতার সুযোগ নেওয়া হয়। কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায়- ধর্ষণকারী মাদকাসক্ত এবং পর্নোগ্রাফিতে আসক্ত ছিল।

ধর্ষণের পর মামলা না হওয়ার কারণগুলোর মধ্যে আছে : ভুক্তভোগী ও পরিবার হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়ে। লজ্জা ও ভয়ে অনেকেই আইনি লড়াই করা থেকে বিরত থাকে। নারীবান্ধব আইনি প্রক্রিয়া এবং চিকিৎসা পদ্ধতির অভাব। রাজনৈতিক প্রভাবও আইনি প্রক্রিয়াকে জটিল করে তোলে। যথাযথ সচেতনতার অভাব। আসামিপক্ষের ভয়ভীতি প্রদর্শন ও হুমকি।

গবেষণায় পিবিআই প্রায় প্রতিটি মামলার অভিযুক্তের সঙ্গে খোলামেলাভাবে কথা বলেছে। তাদের কাছ থেকে জানতে চেয়েছে- কী কারণে, কোন পরিস্থিতিতে, কী উদ্দীপকের প্রভাবে ও পরিবেশগত কী সুবিধার কারণে ধর্ষণের ঘটনাটি তারা ঘটিয়েছেন।

এখানে ধর্ষণ সংক্রান্ত মাদকসেবীদেরও বক্তব্য উঠে এসেছে। তাদের ভাষ্য, ইয়াবা আসক্ত ছেলে কিংবা মেয়ে দীর্ঘ সময় না ঘুমিয়ে থাকতে পারে। এক পর্যায়ে তাদের যৌন আকাঙ্ক্ষা বেড়ে যায়। এক্ষেত্রে তারা সুযোগ পেলেই ধর্ষণের মতো ঘটনা ঘটিয়ে ফেলে।

পিবিআই প্রধান অতিরিক্তি আইজিপি (চলতি দায়িত্ব) মো. মোস্তফা কামাল এ প্রতিবেদককে বলেন, কঠিন আইন করে শাস্তি নিশ্চিত করতে পারলে ধর্ষণের মতো অপরাধ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। কিন্তু সমাজে এটাকে নির্মূল করতে হলে সামগ্রিক বিষয় বিবেচনায় আনতে হবে। এক্ষেত্রে মূল্যবোধ ও নৈতিকতাবোধকে জাগ্রত করতে হবে। পাশাপাশি আমাদের বিবেককেও জাগ্রত করতে হবে, তাহলেই সমাজ থেকে ধর্ষণের ঘটনা সমাজ থেকে উঠে যাবে। তবে ধর্ষণের মতো সামাজিক ব্যাধি নির্মূল করতে হলে প্রকাশ্য এবং অপ্রকাশ্য অনেক বিষয়ে জানার প্রয়োজন রয়েছে। সেটি না হলে কতিপয় ক্ষেত্রে অপরাধীর সাজা হবে কিন্তু সমস্যার সমাধান হবে না।

বাংলাদেশ দণ্ডবিধি ধারার ৩৭৫ অনুযায়ী নারীর ইচ্ছার বিরুদ্ধে কিংবা সম্মতি ছাড়া, মৃত্যু বা শারীরিক আঘাতের ভয় দেখিয়ে সম্মতি দিতে বাধ্য করে, ১৬ বছরের কম বয়সি শিশু সম্মতি দিলে বা না দিলে এবং কোনো নারীকে বিয়ে না করে কোনো পুরুষ যৌন সম্পর্ক স্থাপন করে তাকে ধর্ষণ বলা হবে। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন অনুযায়ী একজন অপরাধীর সর্বোচ্চ সাজা মৃত্যুদণ্ড।

তবে বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্ট (ব্লাস্ট) ধর্ষণ প্রতিরোধে বাংলাদেশের প্রচলিত আইনসমূহের সংশোধনের ২১ দফা সুপারিশ দিয়েছে।

পুলিশ সদর দপ্তরের তথ্যানুযায়ী, ২০১৪ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত গত ১০ বছরে ধর্ষণ মামলা পর্যালোচনা করে দেখা যায়, মোট ৫০ হাজার ৫৮৬টি ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। ধর্ষণের কারণে মৃত্যু হয়েছে ৩২১ জনের। গণধর্ষণ হয়েছে ৩ হাজার ৬১১টি। ধর্ষণের চেষ্টা হয়েছে ১৯ হাজার ২৩৪টি। এসব ঘটনায় মোট আসামি ১ লাখ ১৭ হাজার ২ জন। এদের মধ্যে গ্রেপ্তার হয়েছেন ৬৭ হাজার ৩৯৭ জন। চার্জশিট হয়েছে ৬১ হাজার ৮৪০টি এবং চূড়ান্ত প্রতিবেদন আদালতে জমা দেওয়া হয়েছে ১০ হাজার ৮৮৪টির। তদন্তাধীন মামলার সংখ্যা ছিল ৯২৮টি।

এদিকে পিবিআই বলছে, তারা ২০১৬ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত ১ হাজার ৪৭টি জিআর (থানায় রেকর্ড হওয়া) মামলা তদন্ত করেছে। এসব মামলার আসামি ছিল ২ হাজার ২১৯ জন। তদন্ত শেষ করে ৫৭৫টি মামলায় ১ হাজার ছয়জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দেওয়া হয়েছে। আর ৪১২টি মামলায় চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেওয়া হয়। এক্ষেত্রে পুলিশি তদন্তে মামলা প্রমাণের হার ৫৮ শতাংশ। এ ছাড়া আদালতের নির্দেশে ১০ হাজার ৫৮১টি সিআর (আদালতে দেওয়া অভিযোগ) মামলা তদন্ত করা হয়। এর মধ্যে ৫ হাজার ৪৭৪টি মামলা প্রমাণিত হয়। এক্ষেত্রেও তদন্তে প্রমাণের হার ৫৩ শতাংশ।

ধর্ষণ মামলা তদন্তে পুলিশের সীমাবদ্ধতা : অসম্পূর্ণ কিংবা অপর্যাপ্ত তথ্য সংবলিত এবং ত্রুটিপূর্ণ এজাহার। ধর্ষণের পর ভুক্তভোগীর মানসিক অবস্থা থাকে নাজুক। কোনো ক্ষেত্রে অসুস্থ বা মৃত থাকেন ভুক্তভোগী। যে কারণে সঠিকভাবে বর্ণনা পাওয়া যায় না। এজাহারে ঘটনার বিবরণের সঙ্গে ভুক্তভোগীর বক্তব্য, সাক্ষীদের সাক্ষ্য, তদন্তেপ্রাপ্ত ফলাফলের সঙ্গে সামান্য গরমিলে আসামিপক্ষ পূর্ণ সুযোগ গ্রহণ করে থাকে। আর ধর্ষণ মামলার প্রায় ক্ষেত্রেই অন্যকোনো সাক্ষী থাকে না। ভুক্তভোগী নিজেই একমাত্র সাক্ষী, যা এ ধরনের মামলা তদন্ত ও প্রমাণের ক্ষেত্রে বড় অন্তরায়।

 

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
সর্বশেষ খবর
ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়
ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের
৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের

৫১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভারতীয় পিয়াজ ভর্তি ট্রাকসহ গ্রেফতার ৩
সিলেটে ভারতীয় পিয়াজ ভর্তি ট্রাকসহ গ্রেফতার ৩

১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার
হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার

৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা
দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ
মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ

৩১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’
‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’

৩৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ
নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১
বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল
ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল

৪৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার
বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'
'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’
বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন
কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং
বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন
ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা
আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’
‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩
গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা