শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ, ২০২৫

পিবিআইর গবেষণা

খালাস বেশি ধর্ষণ মামলার রায়ে

♦ ১০৪টির মধ্যে ৯২টিতে খালাস ♦ অধিকাংশ ক্ষেত্রে ধর্ষক ভুক্তভোগীর পূর্বপরিচিত ♦ ১০ বছরে ধর্ষণ ৫০ হাজার ৫৮৬টি
মাহবুব মমতাজী
প্রিন্ট ভার্সন
খালাস বেশি ধর্ষণ মামলার রায়ে

দেশে ধর্ষণ ও ধর্ষণ পরবর্তী হত্যার মতো ঘৃণ্য অপরাধ বেড়েই চলছে। মাগুরার শিশু আছিয়া ধর্ষণের পর মারা যাওয়ার ঘটনাটি দেশবাসীর হৃদয় নাড়া দিয়ে গেছে। শুধু মাগুরার ঘটনাটি নয়, গত ১০ বছরে সারা দেশে ৫০ হাজার ৫৮৬টি ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ধর্ষণকারী ছিল ভুক্তভোগীর পূর্বপরিচিত কিংবা নিকটাত্মীয়।

ধর্ষণ বেড়ে যাওয়ার কারণ খুঁজতে গিয়ে ২০১৮ সালে রাজধানী, গাইবান্ধা, বগুড়া, রংপুর, নওগাঁ, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার, ফেনী, কুমিল্লা, বরিশাল, বাগেরহাট, ঝিনাইদহ, শেরপুর, নারায়ণগঞ্জ ও টাঙ্গাইল জেলার বিভিন্ন আদালতে ১০৪টি ধর্ষণ মামলার রায় সংগ্রহ করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)।

গত ফেব্রুয়ারিতে প্রকাশ হওয়া পিবিআইর গবেষণায় উঠে এসেছে যে, ওইসব মামলায় সাজা হয়েছে মাত্র ১২টির, হার ১১ দশমিক ৫৪ শতাংশ। খালাস দেওয়া হয়েছে ৯২টি মামলায়। অর্থাৎ খালাসের হার ৮৮ দশমিক ৪৬ শতাংশ।

ধর্ষণের ঘটনায় মামলা না হওয়ার কারণ হিসেবে গবেষণায় বলা হয়েছে, বিচার চাইতে গেলেই চরম লাঞ্ছনা ও বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়তে হয়। রয়েছে মিডিয়ার নানা প্রশ্ন, ডাক্তারদের পরীক্ষা, পুলিশি ঝামেলা, নারীবান্ধব থানার অভাব। আবার মহিলা পুলিশ সব সময় পাওয়া যায় না, তাই বেশির ভাগ সময় থানায় ধর্ষণের শিকার ভুক্তভোগীকে পুরুষ ডিউটি অফিসারের মুখোমুখি হতে হয়, যা এই সমাজে একজন নারীর জন্য অত্যন্ত বিব্রতকর।

গবেষণায় আলোচিত ৮৪টি মামলার তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, এসব ধর্ষণের ঘটনা দিনে বেশি ঘটেছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ধর্ষণকারী ভুক্তভোগীর পূর্ব পরিচিত। অধিকাংশ ভুক্তভোগী ও আসামি অতি দরিদ্র থেকে নিম্ন মধ্যবিত্ত এবং আসামিদের শিক্ষাগত যোগ্যতা কম। ধর্ষণকারীরা ধর্ষণের ক্ষেত্রে বিয়ের প্রলোভন অথবা একা পেয়ে কিংবা শিশু ভুক্তভোগীর ক্ষেত্রে মিথ্যা প্রলোভনের আশ্রয় নিয়েছে। এক্ষেত্রে ভুক্তভোগীর সরলতার সুযোগ নেওয়া হয়। কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায়- ধর্ষণকারী মাদকাসক্ত এবং পর্নোগ্রাফিতে আসক্ত ছিল।

ধর্ষণের পর মামলা না হওয়ার কারণগুলোর মধ্যে আছে : ভুক্তভোগী ও পরিবার হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়ে। লজ্জা ও ভয়ে অনেকেই আইনি লড়াই করা থেকে বিরত থাকে। নারীবান্ধব আইনি প্রক্রিয়া এবং চিকিৎসা পদ্ধতির অভাব। রাজনৈতিক প্রভাবও আইনি প্রক্রিয়াকে জটিল করে তোলে। যথাযথ সচেতনতার অভাব। আসামিপক্ষের ভয়ভীতি প্রদর্শন ও হুমকি।

গবেষণায় পিবিআই প্রায় প্রতিটি মামলার অভিযুক্তের সঙ্গে খোলামেলাভাবে কথা বলেছে। তাদের কাছ থেকে জানতে চেয়েছে- কী কারণে, কোন পরিস্থিতিতে, কী উদ্দীপকের প্রভাবে ও পরিবেশগত কী সুবিধার কারণে ধর্ষণের ঘটনাটি তারা ঘটিয়েছেন।

এখানে ধর্ষণ সংক্রান্ত মাদকসেবীদেরও বক্তব্য উঠে এসেছে। তাদের ভাষ্য, ইয়াবা আসক্ত ছেলে কিংবা মেয়ে দীর্ঘ সময় না ঘুমিয়ে থাকতে পারে। এক পর্যায়ে তাদের যৌন আকাঙ্ক্ষা বেড়ে যায়। এক্ষেত্রে তারা সুযোগ পেলেই ধর্ষণের মতো ঘটনা ঘটিয়ে ফেলে।

পিবিআই প্রধান অতিরিক্তি আইজিপি (চলতি দায়িত্ব) মো. মোস্তফা কামাল এ প্রতিবেদককে বলেন, কঠিন আইন করে শাস্তি নিশ্চিত করতে পারলে ধর্ষণের মতো অপরাধ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। কিন্তু সমাজে এটাকে নির্মূল করতে হলে সামগ্রিক বিষয় বিবেচনায় আনতে হবে। এক্ষেত্রে মূল্যবোধ ও নৈতিকতাবোধকে জাগ্রত করতে হবে। পাশাপাশি আমাদের বিবেককেও জাগ্রত করতে হবে, তাহলেই সমাজ থেকে ধর্ষণের ঘটনা সমাজ থেকে উঠে যাবে। তবে ধর্ষণের মতো সামাজিক ব্যাধি নির্মূল করতে হলে প্রকাশ্য এবং অপ্রকাশ্য অনেক বিষয়ে জানার প্রয়োজন রয়েছে। সেটি না হলে কতিপয় ক্ষেত্রে অপরাধীর সাজা হবে কিন্তু সমস্যার সমাধান হবে না।

বাংলাদেশ দণ্ডবিধি ধারার ৩৭৫ অনুযায়ী নারীর ইচ্ছার বিরুদ্ধে কিংবা সম্মতি ছাড়া, মৃত্যু বা শারীরিক আঘাতের ভয় দেখিয়ে সম্মতি দিতে বাধ্য করে, ১৬ বছরের কম বয়সি শিশু সম্মতি দিলে বা না দিলে এবং কোনো নারীকে বিয়ে না করে কোনো পুরুষ যৌন সম্পর্ক স্থাপন করে তাকে ধর্ষণ বলা হবে। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন অনুযায়ী একজন অপরাধীর সর্বোচ্চ সাজা মৃত্যুদণ্ড।

তবে বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্ট (ব্লাস্ট) ধর্ষণ প্রতিরোধে বাংলাদেশের প্রচলিত আইনসমূহের সংশোধনের ২১ দফা সুপারিশ দিয়েছে।

পুলিশ সদর দপ্তরের তথ্যানুযায়ী, ২০১৪ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত গত ১০ বছরে ধর্ষণ মামলা পর্যালোচনা করে দেখা যায়, মোট ৫০ হাজার ৫৮৬টি ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। ধর্ষণের কারণে মৃত্যু হয়েছে ৩২১ জনের। গণধর্ষণ হয়েছে ৩ হাজার ৬১১টি। ধর্ষণের চেষ্টা হয়েছে ১৯ হাজার ২৩৪টি। এসব ঘটনায় মোট আসামি ১ লাখ ১৭ হাজার ২ জন। এদের মধ্যে গ্রেপ্তার হয়েছেন ৬৭ হাজার ৩৯৭ জন। চার্জশিট হয়েছে ৬১ হাজার ৮৪০টি এবং চূড়ান্ত প্রতিবেদন আদালতে জমা দেওয়া হয়েছে ১০ হাজার ৮৮৪টির। তদন্তাধীন মামলার সংখ্যা ছিল ৯২৮টি।

এদিকে পিবিআই বলছে, তারা ২০১৬ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত ১ হাজার ৪৭টি জিআর (থানায় রেকর্ড হওয়া) মামলা তদন্ত করেছে। এসব মামলার আসামি ছিল ২ হাজার ২১৯ জন। তদন্ত শেষ করে ৫৭৫টি মামলায় ১ হাজার ছয়জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দেওয়া হয়েছে। আর ৪১২টি মামলায় চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেওয়া হয়। এক্ষেত্রে পুলিশি তদন্তে মামলা প্রমাণের হার ৫৮ শতাংশ। এ ছাড়া আদালতের নির্দেশে ১০ হাজার ৫৮১টি সিআর (আদালতে দেওয়া অভিযোগ) মামলা তদন্ত করা হয়। এর মধ্যে ৫ হাজার ৪৭৪টি মামলা প্রমাণিত হয়। এক্ষেত্রেও তদন্তে প্রমাণের হার ৫৩ শতাংশ।

ধর্ষণ মামলা তদন্তে পুলিশের সীমাবদ্ধতা : অসম্পূর্ণ কিংবা অপর্যাপ্ত তথ্য সংবলিত এবং ত্রুটিপূর্ণ এজাহার। ধর্ষণের পর ভুক্তভোগীর মানসিক অবস্থা থাকে নাজুক। কোনো ক্ষেত্রে অসুস্থ বা মৃত থাকেন ভুক্তভোগী। যে কারণে সঠিকভাবে বর্ণনা পাওয়া যায় না। এজাহারে ঘটনার বিবরণের সঙ্গে ভুক্তভোগীর বক্তব্য, সাক্ষীদের সাক্ষ্য, তদন্তেপ্রাপ্ত ফলাফলের সঙ্গে সামান্য গরমিলে আসামিপক্ষ পূর্ণ সুযোগ গ্রহণ করে থাকে। আর ধর্ষণ মামলার প্রায় ক্ষেত্রেই অন্যকোনো সাক্ষী থাকে না। ভুক্তভোগী নিজেই একমাত্র সাক্ষী, যা এ ধরনের মামলা তদন্ত ও প্রমাণের ক্ষেত্রে বড় অন্তরায়।

 

এই বিভাগের আরও খবর
জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন দাবি
জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন দাবি
ইলেকশন সার্ভিস কমিশন গঠনের উদ্যোগ ইসির
ইলেকশন সার্ভিস কমিশন গঠনের উদ্যোগ ইসির
তিউনিসিয়ায় আটকে পড়েছেন ৩২ বাংলাদেশি
তিউনিসিয়ায় আটকে পড়েছেন ৩২ বাংলাদেশি
চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৪০ ছুঁইছুঁই
চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৪০ ছুঁইছুঁই
ছুরিকাঘাতে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যুবক নিহত
ছুরিকাঘাতে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যুবক নিহত
সংসদ ভবনেই লুকিয়ে ছিলেন শিরীনসহ ১২ জন
সংসদ ভবনেই লুকিয়ে ছিলেন শিরীনসহ ১২ জন
এক সপ্তাহেও উদ্ধার হননি পাঁচ শিক্ষার্থী
এক সপ্তাহেও উদ্ধার হননি পাঁচ শিক্ষার্থী
মামলার ডেথ রেফারেন্স শুনানি শুরু
মামলার ডেথ রেফারেন্স শুনানি শুরু
শোক জানিয়ে মোদিকে বার্তা ড. ইউনূসের
শোক জানিয়ে মোদিকে বার্তা ড. ইউনূসের
রেললাইনে ছিন্নভিন্ন তিন লাশ
রেললাইনে ছিন্নভিন্ন তিন লাশ
এলডিসি নিয়ে জাতীয় সংলাপ করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে
এলডিসি নিয়ে জাতীয় সংলাপ করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে
পারভেজ হত্যার প্রধান আসামিসহ গ্রেপ্তার ২
পারভেজ হত্যার প্রধান আসামিসহ গ্রেপ্তার ২
সর্বশেষ খবর
কাশ্মীর উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তান সেনার হাতে আটক বিএসএফ জওয়ান
কাশ্মীর উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তান সেনার হাতে আটক বিএসএফ জওয়ান

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ পুনর্গঠনে ড. ইউনূসকে সহায়তার আশ্বাস কাতার প্রধানমন্ত্রীর
বাংলাদেশ পুনর্গঠনে ড. ইউনূসকে সহায়তার আশ্বাস কাতার প্রধানমন্ত্রীর

২ মিনিট আগে | জাতীয়

বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারদের ৩ দফা বাস্তবায়নের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারদের ৩ দফা বাস্তবায়নের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কাশ্মীরে হামলার প্রতিবাদে কনসার্ট বাতিল করলেন অরিজিৎ সিং
কাশ্মীরে হামলার প্রতিবাদে কনসার্ট বাতিল করলেন অরিজিৎ সিং

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

আকাশপথ বন্ধসহ ভারতের বিরুদ্ধে সেসব সিদ্ধান্ত নিল পাকিস্তান
আকাশপথ বন্ধসহ ভারতের বিরুদ্ধে সেসব সিদ্ধান্ত নিল পাকিস্তান

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লে-অফ স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখতে বেঙ্গালুরুর মুখোমুখি রাজস্থান
প্লে-অফ স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখতে বেঙ্গালুরুর মুখোমুখি রাজস্থান

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সচিবালয়ের ৭ ভবন বিদ্যুৎহীন থাকবে শুক্রবার
সচিবালয়ের ৭ ভবন বিদ্যুৎহীন থাকবে শুক্রবার

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জিয়াউল আহসানের বাগানবাড়িসহ চারটি বাড়ি, ৩টি ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ
জিয়াউল আহসানের বাগানবাড়িসহ চারটি বাড়ি, ৩টি ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আইনজীবীর বাসায় ডাকাতি, দায়ের কোপে আহত ৩
আইনজীবীর বাসায় ডাকাতি, দায়ের কোপে আহত ৩

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানি আটকানো ‘যুদ্ধ ঘোষণার শামিল’ হবে, ভারতকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
পানি আটকানো ‘যুদ্ধ ঘোষণার শামিল’ হবে, ভারতকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে আমেরিকা ও ইসরায়েল
একসঙ্গে ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে আমেরিকা ও ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৮৩৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৮৩৯ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মানিকগঞ্জে নির্মাণাধীন বিল্ডিংয়ের পিলার ধসে শ্রমিকের মৃত্যু
মানিকগঞ্জে নির্মাণাধীন বিল্ডিংয়ের পিলার ধসে শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৩৩
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৩৩

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বীরগঞ্জে শিশু ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে আটক ১
বীরগঞ্জে শিশু ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে অপহৃত চবির ৫ শিক্ষার্থী ছাড়া পেয়েছে
খাগড়াছড়িতে অপহৃত চবির ৫ শিক্ষার্থী ছাড়া পেয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমানা নির্ধারণ করে বন রক্ষা, বালু-দখলদারদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স : পরিবেশ উপদেষ্টা
সীমানা নির্ধারণ করে বন রক্ষা, বালু-দখলদারদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স : পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতারণা ও চাঁদাবাজি মামলায় মডেল মেঘনার জামিন নামঞ্জুর
প্রতারণা ও চাঁদাবাজি মামলায় মডেল মেঘনার জামিন নামঞ্জুর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট মুন
দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট মুন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীরের ঘটনায় পাকিস্তানি অভিনেতার দুঃখ প্রকাশ
কাশ্মীরের ঘটনায় পাকিস্তানি অভিনেতার দুঃখ প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বুড়িমারী থেকে ঢাকা রুটে ট্রেন চালুর দাবিতে রেলপথ অবরোধ
বুড়িমারী থেকে ঢাকা রুটে ট্রেন চালুর দাবিতে রেলপথ অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তন্ময়সহ শেখ পরিবারের চারজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
তন্ময়সহ শেখ পরিবারের চারজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুশিল্পী হিসেবে খ্যাতি লাভ করা সোফি নাইওয়েইড আর নেই
শিশুশিল্পী হিসেবে খ্যাতি লাভ করা সোফি নাইওয়েইড আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইয়াবা মামলায় ট্রাক চালক ও তার সহকারীর যাবজ্জীবন
ইয়াবা মামলায় ট্রাক চালক ও তার সহকারীর যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মার্কিন ভোটারদের সমর্থন হারাচ্ছেন ট্রাম্প, নতুন জরিপ
মার্কিন ভোটারদের সমর্থন হারাচ্ছেন ট্রাম্প, নতুন জরিপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিএসএল খেলতে যাচ্ছেন নাহিদ রানা!
পিএসএল খেলতে যাচ্ছেন নাহিদ রানা!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জীবননগরে ভারতীয় মা-ছেলে আটক
জীবননগরে ভারতীয় মা-ছেলে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রবিবার ঢাকা আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
রবিবার ঢাকা আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিযানে সাড়ে ১০ হাজার কেজি পলিথিন জব্দ
অভিযানে সাড়ে ১০ হাজার কেজি পলিথিন জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানি নাগরিকদের সব ধরনের ভিসা স্থগিত করলো ভারত
পাকিস্তানি নাগরিকদের সব ধরনের ভিসা স্থগিত করলো ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে এবার পাকিস্তানে সার্জিক্যাল স্ট্রাইক চালাতে পারবে না ভারত
যে কারণে এবার পাকিস্তানে সার্জিক্যাল স্ট্রাইক চালাতে পারবে না ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বছর ধরে কোমায় সৌদি যুবরাজ, ৩৬তম জন্মদিনও কাটল হাসপাতালের বিছানায়
২০ বছর ধরে কোমায় সৌদি যুবরাজ, ৩৬তম জন্মদিনও কাটল হাসপাতালের বিছানায়

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানিদের ভারত ছাড়তে ৪৮ ঘণ্টা সময় বেঁধে দিল মোদি সরকার
পাকিস্তানিদের ভারত ছাড়তে ৪৮ ঘণ্টা সময় বেঁধে দিল মোদি সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে ইসরায়েল
ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইনমন্ত্রীর ‘বান্ধবীখ্যাত’ তৌফিকার ৩৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক আইনমন্ত্রীর ‘বান্ধবীখ্যাত’ তৌফিকার ৩৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাবার ভুলের জন্য ক্ষমা চাইলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
বাবার ভুলের জন্য ক্ষমা চাইলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীরে হামলার চাঞ্চল্যকর ভিডিও প্রকাশ
কাশ্মীরে হামলার চাঞ্চল্যকর ভিডিও প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সব ভারতের নাটক, নিজেরাই হামলা করিয়েছে তারা’
‘সব ভারতের নাটক, নিজেরাই হামলা করিয়েছে তারা’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নয়া হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নয়া হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন মার্কিন হামলায় পুড়ছে ইয়েমেন
নতুন মার্কিন হামলায় পুড়ছে ইয়েমেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনশন ভেঙে কুয়েট শিক্ষার্থীদের আনন্দ মিছিল
অনশন ভেঙে কুয়েট শিক্ষার্থীদের আনন্দ মিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তানি কূটনীতিকদের অবাঞ্ছিত ঘোষণা করল ভারত
পাকিস্তানি কূটনীতিকদের অবাঞ্ছিত ঘোষণা করল ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সাথে পানি চুক্তি বাতিল করছে ভারত?
পাকিস্তানের সাথে পানি চুক্তি বাতিল করছে ভারত?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় টেস্ট: বড় চমক রেখে বাংলাদেশের স্কোয়াড ঘোষণা
দ্বিতীয় টেস্ট: বড় চমক রেখে বাংলাদেশের স্কোয়াড ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তালার ইউএনও : ছাত্রলীগের কর্মী, মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরি
তালার ইউএনও : ছাত্রলীগের কর্মী, মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'পুরো ম্যাচটা আমি একা হারিয়ে দিয়েছি'
'পুরো ম্যাচটা আমি একা হারিয়ে দিয়েছি'

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইলিয়াস কাঞ্চনের নেতৃত্বে আসছে ‘জনতার পার্টি বাংলাদেশ’
ইলিয়াস কাঞ্চনের নেতৃত্বে আসছে ‘জনতার পার্টি বাংলাদেশ’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিনেমার খরচ ১০ কোটি, আয় মাত্র তিন হাজার টাকা!
সিনেমার খরচ ১০ কোটি, আয় মাত্র তিন হাজার টাকা!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ক্রিমিয়া ছাড়তে নারাজ ইউক্রেন, জেলেনস্কিকে এক হাত নিলেন ট্রাম্প
ক্রিমিয়া ছাড়তে নারাজ ইউক্রেন, জেলেনস্কিকে এক হাত নিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর উত্তেজনার মধ্যেই মিসাইল ধ্বংসের পরীক্ষা চালাল ভারত
কাশ্মীর উত্তেজনার মধ্যেই মিসাইল ধ্বংসের পরীক্ষা চালাল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা কলেজ-সিটি কলেজের সংঘর্ষ এড়াতে সমঝোতা চুক্তি হচ্ছে
ঢাকা কলেজ-সিটি কলেজের সংঘর্ষ এড়াতে সমঝোতা চুক্তি হচ্ছে

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পোপের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় যোগ দিতে দোহা থেকে রোমে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা
পোপের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় যোগ দিতে দোহা থেকে রোমে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্কে শক্তিশালী ভূমিকম্পের পর ৫১টি আফটারশক
তুরস্কে শক্তিশালী ভূমিকম্পের পর ৫১টি আফটারশক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর হামলাকে ‘ফলস ফ্ল্যাগ’ অভিহিত করে পাল্টা হুঁশিয়ারি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
কাশ্মীর হামলাকে ‘ফলস ফ্ল্যাগ’ অভিহিত করে পাল্টা হুঁশিয়ারি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা সহজীকরণ বিষয়ে আলোচনা করছে বাংলাদেশ ও আরব আমিরাত
ভিসা সহজীকরণ বিষয়ে আলোচনা করছে বাংলাদেশ ও আরব আমিরাত

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কাশ্মীরগামী পর্যটকদের বুকিং বাতিলের হিড়িক
কাশ্মীরগামী পর্যটকদের বুকিং বাতিলের হিড়িক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রমাণ’ ছাড়াই পাকিস্তানকে দোষারোপ ভারতের, করণীয় নির্ধারণে বৈঠকে বসছে ইসলামাবাদ
‘প্রমাণ’ ছাড়াই পাকিস্তানকে দোষারোপ ভারতের, করণীয় নির্ধারণে বৈঠকে বসছে ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়েটের ভিসি-প্রোভিসিকে সরিয়ে দিচ্ছে সরকার
কুয়েটের ভিসি-প্রোভিসিকে সরিয়ে দিচ্ছে সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পারভেজ হত্যা মামলার প্রধান আসামি মেহেরাজ গ্রেফতার
পারভেজ হত্যা মামলার প্রধান আসামি মেহেরাজ গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৯ ডিগ্রি ছাড়াল তাপমাত্রা, বইছে তাপপ্রবাহ
৩৯ ডিগ্রি ছাড়াল তাপমাত্রা, বইছে তাপপ্রবাহ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লুটেরাদের নির্লজ্জ জীবন
লুটেরাদের নির্লজ্জ জীবন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াতের শেষ সুযোগ
বিএনপি-জামায়াতের শেষ সুযোগ

সম্পাদকীয়

বিদ্যুৎ গিলে খাচ্ছে অবৈধ অটোরিকশা
বিদ্যুৎ গিলে খাচ্ছে অবৈধ অটোরিকশা

নগর জীবন

কী নেই ধর্মপুরে!
কী নেই ধর্মপুরে!

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়াকে এক কাপড়ে বের করে দেওয়া হয়েছিল
খালেদা জিয়াকে এক কাপড়ে বের করে দেওয়া হয়েছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নতুন শঙ্কা মারবার্গ ভাইরাস
নতুন শঙ্কা মারবার্গ ভাইরাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় সাংবিধানিক কাউন্সিল
আলোচনায় সাংবিধানিক কাউন্সিল

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়া আহসান প্রসঙ্গে পূজা
জয়া আহসান প্রসঙ্গে পূজা

শোবিজ

প্রস্তুত থাকুন যে কোনো ষড়যন্ত্র মোকাবিলায়
প্রস্তুত থাকুন যে কোনো ষড়যন্ত্র মোকাবিলায়

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলনা বিভাগীয় স্টেডিয়ামে ভগ্নদশা!
খুলনা বিভাগীয় স্টেডিয়ামে ভগ্নদশা!

মাঠে ময়দানে

রোহিঙ্গাদের দীর্ঘস্থায়ী অবস্থান বাংলাদেশের জন্য চ্যালেঞ্জ
রোহিঙ্গাদের দীর্ঘস্থায়ী অবস্থান বাংলাদেশের জন্য চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত পণ্য বহনে বড় ক্ষতি
অতিরিক্ত পণ্য বহনে বড় ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্ভবত নির্বাচন খুব তাড়াতাড়ি তারা করবেন না
সম্ভবত নির্বাচন খুব তাড়াতাড়ি তারা করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটবলে কেন এ বিতর্ক !
ফুটবলে কেন এ বিতর্ক !

মাঠে ময়দানে

ড. ইউনূসসহ সাত জনের নামে দুদকের মামলা বাতিল
ড. ইউনূসসহ সাত জনের নামে দুদকের মামলা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদ ভবনেই লুকিয়ে ছিলেন শিরীনসহ ১২ জন
সংসদ ভবনেই লুকিয়ে ছিলেন শিরীনসহ ১২ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

এমন রাষ্ট্র গড়ব মন্দির পাহারা দিতে হবে না
এমন রাষ্ট্র গড়ব মন্দির পাহারা দিতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কে সেরা শাকিব নাকি নিশো?
কে সেরা শাকিব নাকি নিশো?

শোবিজ

মামুনুল হকের আহ্বান ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের
মামুনুল হকের আহ্বান ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের

প্রথম পৃষ্ঠা

সালাহউদ্দিন লাভলুর ‘ফুলগাঁও’
সালাহউদ্দিন লাভলুর ‘ফুলগাঁও’

শোবিজ

ভারত-পাকিস্তান উত্তাপ
ভারত-পাকিস্তান উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে খলনায়ক তাঁরা...
যেভাবে খলনায়ক তাঁরা...

শোবিজ

প্রতি মাসে তিন রাজনৈতিক দল
প্রতি মাসে তিন রাজনৈতিক দল

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রীড়াঙ্গনে সুনামের জন্য হবে অলিম্পিক কমপ্লেক্স
ক্রীড়াঙ্গনে সুনামের জন্য হবে অলিম্পিক কমপ্লেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের নতুন ছাঁটাই প্ল্যান
ট্রাম্পের নতুন ছাঁটাই প্ল্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনাল প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত
দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনাল প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

সদস্যদের স্বার্থ রক্ষায় কাজ করব
সদস্যদের স্বার্থ রক্ষায় কাজ করব

শোবিজ

নদী দখল করে স্থাপনা
নদী দখল করে স্থাপনা

দেশগ্রাম

হেফাজত নেতাদের মামলা প্রত্যাহারের ব্যবস্থা
হেফাজত নেতাদের মামলা প্রত্যাহারের ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা