শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৫

গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা

এলডিসি নিয়ে জাতীয় সংলাপ করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
এলডিসি নিয়ে জাতীয় সংলাপ করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে

গত ১৬ বছরে বাংলাদেশের অর্থনীতি ধ্বংস করা হয়েছে। বিশেষ করে পুঁজিবাজার, ব্যাংক প্রতিষ্ঠান, গার্মেন্টস, এনার্জি সেক্টরে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতি হয়েছে। একই সঙ্গে বিদেশেও অনেক টাকা পাচার হয়েছে। এলডিসি উত্তরণের মতো জায়গায় এদেশ এখন নেই। কারণ রাজনৈতিক অস্থিরতা, বাণিজ্য অনিশ্চয়তা এবং দুর্বল অর্থনৈতিক সূচক এই উত্তরণের প্রস্তুতিতে বড় বাধা। এলডিসির বিষয়ে আমাদের চিন্তা করতে হবে এবং প্রস্তুতি নিতে হবে। এ ছাড়াও রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় সংলাপ করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। গতকাল রাজধানীর শেরাটন হোটেলে চেঞ্জ ইনিশিয়েটিভ আয়োজিত বাংলাদেশের এলডিসি উত্তরণ : প্রস্তুতি ও বাস্তবতা শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা এসব কথা বলেন।

চেঞ্জ ইনেশিয়েটিভের নির্বাহী পরিচালক মো. জাকির হোসাইন খানের সভাপতিত্বে বৈঠকে বক্তব্য দেন, বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি, জাতীয় নাগরিক পার্টির যুগ্ম প্রধান সমন্বয়ক সাদিয়া ফারজানা দিনা, লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের সোয়াসের অধ্যাপক মুশতাক খান, অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) অতিরিক্ত সচিব ও জাতিসংঘ উইং প্রধান এ কে এম সোহেল, বাংলাদেশ ডিফেন্স জার্নালের প্রধান সম্পাদক আবু রুশদ, বাংলাদেশ ব্যাংকের মুদ্রানীতি বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক (গবেষণা) ড. ওমর ফারুক, বাংলাদেশে ইউরোপীয় ইউনিয়ন চেম্বার অব কমার্সের চেয়ারপারসন নুরিয়া লোপেজ, এজেন্স ফ্রঁসেজ দ্য ডেভেলপমেন্ট (এএফডি)-এর কান্ট্রি ডিরেক্টর সিনথিয়া মেলা, ইউএনডিপি বাংলাদেশের কান্ট্রি ইকোনমিক অ্যাডভাইজর মি. ওয়াইস প্যারে, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আইয়ুব ভুঁইয়া, ঢাকা ইনস্টিটিউট অব রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালিটিক্সের সহ-প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান, ড. একেএম ওয়াসিকুল করিম প্রমুখ। বৈঠকে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন চেঞ্জ ইনেশিয়েটিভের গবেষণা প্রধান ইশতিয়াক বারী। বক্তারা আরও বলেন, রাজনৈতিক অস্থিরতা, গুরুতর অর্থনৈতিক প্রতিবন্ধকতা এবং অপর্যাপ্ত তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে উত্তরণের ফলে সম্ভাব্য বাংলাদেশের জনস্বার্থ এবং দীর্ঘমেয়াদি গভীর নেতিবাচক প্রভাবের সম্মুখীন হতে পারে। যদিও সংখ্যাগতভাবে বাংলাদেশ যোগ্যতার মানদণ্ড পূরণ করেছে। কিন্তু অনির্ভর তথ্যভিত্তিক বর্তমান বৈশ্বিক অনিশ্চয়তা এবং অভ্যন্তরীণ অর্থনৈতিক দুর্বলতার কারণে এই উত্তরণ বিলম্বের চেষ্টা করা আবশ্যক। সম্প্রতি জাতিসংঘের সিডিপি ২০২৫-এর ফেব্রুয়ারিতে প্রদত্ত পর্যবেক্ষণ প্রতিবেদনে বেসরকারি খাতের আস্থার ঘাটতির কথা উল্লেখ করে, আলোচনায় একটি যৌক্তিক সময়সীমা নির্ধারণে প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেওয়া হয়, যাতে স্মুথ ট্রান্সজিশন স্ট্র্যাটেজি বাস্তবায়ন, গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্য চুক্তি সুরক্ষা এবং জাতীয় স্বার্থ রক্ষার জন্য পর্যাপ্ত সময় পাওয়া যায়।

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশ একটি গুরুত্বপূর্ণ সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে আছে। কিন্তু এর উন্নয়নের ফাও বয়ান-ভুয়া পরিসংখ্যান, ভেঙে পড়া আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং রপ্তানির ভিত্তি বিপজ্জনকভাবে সংকীর্ণ অবস্থায় আছে। এলডিসি উত্তরণ ভঙ্গুর প্রতিষ্ঠানের ওপর নির্ভর করে হতে পারে না। প্রকৃত উত্তরণের জন্য সিদ্ধান্ত গ্রহণে নির্বাচিত সংসদ সদস্যের মাধ্যমে ম্যান্ডেট প্রয়োজন। গণতান্ত্রিক বৈধতা ছাড়া কোনো মাইলফলকই অর্থবহ নয়। জোনায়েদ সাকি বলেন, বর্তমানে বিশ্ব বাণিজ্যে শ্রম ও পরিবেশগত মানকে অগ্রাধিকার প্রদান করছে; এ প্রেক্ষিতে যুক্তরাষ্ট্রের নীতির পরিবর্তন ঝুঁকি বাড়িয়ে দিচ্ছে। বাংলাদেশকে কৌশলগত সুবিধা অর্জনের জন্য এলডিসি উত্তরণে সময় নিতে হবে। নির্ভরযোগ্য তথ্য, প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার এবং একটি জাতীয় সংলাপ ছাড়া এই উত্তরণে তাড়াহুড়ো করা আমাদের অর্থনৈতিক অস্তিত্বকে হুমকির মুখে ফেলতে পারে। সাদিয়া ফারজানা দিনা বলেন, নিয়মিত তথ্য নিরীক্ষা এবং স্বচ্ছ প্রক্রিয়ায় তথ্য ব্যবস্থাপনা প্রয়োজন। অধ্যাপক মুশতাক খান বলেন, বাংলাদেশ উত্তরণের পথে রয়েছে, কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তুতিমূলক কাজ ছাড়াই। আমাদের ব্যাংকিং ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে, বিদ্যুৎ খাতের চুক্তি দুর্নীতিতে জর্জরিত এবং পোশাক খাতের বাইরে আমাদের রপ্তানি প্রতিযোগিতা সক্ষমতা ঠুঁটো জগন্নাথ। এ অবস্থায় চামড়া ও খাদ্যের মতো শিল্পগুলোকে অরক্ষিত শুল্কের মুখে ঠেলে দেবে, যা ভারতীয় ও চীনা প্রতিযোগিতার মুখে ধসের ঝুঁকি তৈরি করবে। এ কে এম সোহেল বলেন, আমরা একতরফাভাবে স্থগিত করতে পারি না, তবে খরচ, প্রতিযোগিতা সক্ষমতা এবং প্রাতিষ্ঠানিক ঘাটতি বিষয়ক সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে অতিরিক্ত সময় প্রদানের জন্য একটি ন্যায্য যুক্তি উপস্থাপন করতে পারি। ঋণের শর্তাবলি ইতোমধ্যে কঠোর হচ্ছে, শুল্কমুক্ত সুবিধা শেষ হয়ে যাচ্ছে এবং কৌশলগত সংস্কারের জন্য আমাদের সুযোগ সংকুচিত হচ্ছে। আবু রুশদ বলেন, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক নিরাপত্তাহীনতা, আঞ্চলিক উত্তেজনা এবং বৈশ্বিক অনিশ্চয়তার মধ্যে বাংলাদেশ তার অভ্যন্তরীণ ফাটল উপেক্ষা করার মতো অবস্থায় নেই। জনগণ ১৭ বছর ধরে সুষ্ঠু নির্বাচন দাবি করেছে এবং গণতন্ত্রের নামেও তা পায়নি। যখন জনগণের অধিকার ও মর্যাদা অবহেলিত থাকে, তখন রোলস রয়েসের মতো সাফল্যের প্রতীক দেখাবেন না। সমাধান অবশ্যই রাজনৈতিক হতে হবে এবং তা জরুরিভাবে আসতে হবে।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
পশ্চিমবঙ্গে গ্রেপ্তার ২২ রোহিঙ্গা
পশ্চিমবঙ্গে গ্রেপ্তার ২২ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে নারী পর্যটকের লাশ উদ্ধার
বান্দরবানে নারী পর্যটকের লাশ উদ্ধার
খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬
খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬
২৬ জেলায় বয়ে যাচ্ছে তাপপ্রবাহ
২৬ জেলায় বয়ে যাচ্ছে তাপপ্রবাহ
টাকার জন্য হত্যা অন্তঃসত্ত্বা বোনকে!
টাকার জন্য হত্যা অন্তঃসত্ত্বা বোনকে!
সারা দেশে ২৪ ঘণ্টায় গ্রেপ্তার ১৫৬৭ জন
সারা দেশে ২৪ ঘণ্টায় গ্রেপ্তার ১৫৬৭ জন
হাসিনা-জয়সহ ২২২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
হাসিনা-জয়সহ ২২২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
রাউজানে বিদেশি পিস্তলসহ গ্রেপ্তার ২
রাউজানে বিদেশি পিস্তলসহ গ্রেপ্তার ২
দেশে ফিরেছেন ১২ হাজার ৮৭৭ হাজি মৃত্যু ২৬ জনের
দেশে ফিরেছেন ১২ হাজার ৮৭৭ হাজি মৃত্যু ২৬ জনের
ছাপানো হবে ৩০ কোটি বই
ছাপানো হবে ৩০ কোটি বই
পাঁচ সীমান্তে ৪৫ জনকে পুশইন
পাঁচ সীমান্তে ৪৫ জনকে পুশইন
সমুদ্রসম্পদ রক্ষায় শক্ত অবস্থান বাংলাদেশের
সমুদ্রসম্পদ রক্ষায় শক্ত অবস্থান বাংলাদেশের
সর্বশেষ খবর
কুমিল্লায় বাসের সিটের জন্য যাত্রীদের হাহাকার
কুমিল্লায় বাসের সিটের জন্য যাত্রীদের হাহাকার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পর্যটক নিখোঁজ-মৃত্যুর ঘটনায় বর্ষা গ্রেফতার
পর্যটক নিখোঁজ-মৃত্যুর ঘটনায় বর্ষা গ্রেফতার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে এনসিপির সাংগঠনিক প্রস্তুতি ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
খাগড়াছড়িতে এনসিপির সাংগঠনিক প্রস্তুতি ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে এনসিপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
খাগড়াছড়িতে এনসিপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদক ব্যবসার পাওনা ঘিরে দুই ভাইয়ের উপর হামলা, নিহত ১
মাদক ব্যবসার পাওনা ঘিরে দুই ভাইয়ের উপর হামলা, নিহত ১

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যৌতুকের দাবিতে পুত্রবধূকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগ, শ্বশুর আটক
যৌতুকের দাবিতে পুত্রবধূকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগ, শ্বশুর আটক

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে আরো একজনের করোনা শনাক্ত
চট্টগ্রামে আরো একজনের করোনা শনাক্ত

২৩ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

ক্রিকেটের আইনে বড়সড় পরিবর্তন আইসিসির
ক্রিকেটের আইনে বড়সড় পরিবর্তন আইসিসির

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীপুরে শ্রমিক ছাঁটাইয়ের প্রতিবাদে কর্মবিরতি পালন করে বিক্ষোভ
শ্রীপুরে শ্রমিক ছাঁটাইয়ের প্রতিবাদে কর্মবিরতি পালন করে বিক্ষোভ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'আগামী নির্বাচনে সৎ নেতৃত্বের প্রতি মানুষের আকাঙ্খা ফুটে উঠবে'
'আগামী নির্বাচনে সৎ নেতৃত্বের প্রতি মানুষের আকাঙ্খা ফুটে উঠবে'

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ
গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় তিন ফসলি জমিতে ইপিজেড নির্মাণের প্রতিবাদে গণঅনশন
গাইবান্ধায় তিন ফসলি জমিতে ইপিজেড নির্মাণের প্রতিবাদে গণঅনশন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐক্যে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার এখন সময় : ডা. শাহাদাত হোসেন
জাতীয় ঐক্যে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার এখন সময় : ডা. শাহাদাত হোসেন

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাখাইনে পাচারকালে সার ও এনার্জি ড্রিংক্স জব্দ
রাখাইনে পাচারকালে সার ও এনার্জি ড্রিংক্স জব্দ

৪৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান
আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে নিখোঁজের ১৭ দিন পর পাটক্ষেত থেকে মরদেহ উদ্ধার
মাদারীপুরে নিখোঁজের ১৭ দিন পর পাটক্ষেত থেকে মরদেহ উদ্ধার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সফল উদ্যোক্তা মিছবাহকে সম্মাননা স্মারক প্রদান
সফল উদ্যোক্তা মিছবাহকে সম্মাননা স্মারক প্রদান

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যাত্রীবাহী বাস-সিএনজির মুখোমুখি সংঘর্ষে কুতুবদিয়ায় নিহত ১
যাত্রীবাহী বাস-সিএনজির মুখোমুখি সংঘর্ষে কুতুবদিয়ায় নিহত ১

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান দুর্ঘটনার পর যে সিদ্ধান্ত নিল ভারত
বিমান দুর্ঘটনার পর যে সিদ্ধান্ত নিল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবজাতককে হত্যার অভিযোগ মায়ের বিরুদ্ধে
নবজাতককে হত্যার অভিযোগ মায়ের বিরুদ্ধে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বজ্রপাতে একজন নিহত
বজ্রপাতে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় জমি নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১২
গাইবান্ধায় জমি নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফাই দেশের মানুষের মুক্তির সনদ: দুলু
৩১ দফাই দেশের মানুষের মুক্তির সনদ: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে যুবদলের আলোচনা সভা
মাদারীপুরে যুবদলের আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় আওয়ামী লীগ নেতাকে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ
খুলনায় আওয়ামী লীগ নেতাকে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাপের কামড়ে একজনের মৃত্যু
সাপের কামড়ে একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১৬৯
ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১৬৯

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
নির্দেশনা না মেনে সফরসঙ্গী উপদেষ্টার স্ত্রী ও দুই বোন
নির্দেশনা না মেনে সফরসঙ্গী উপদেষ্টার স্ত্রী ও দুই বোন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কেঁপে ওঠে তেল আবিব, এক ইহুদির রোমহর্ষক বর্ণনা
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কেঁপে ওঠে তেল আবিব, এক ইহুদির রোমহর্ষক বর্ণনা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের
ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা
মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা
ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত
ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
এবার গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল
ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব
দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের
আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান
আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত
ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের
ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি
ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’
‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে ইসরায়েলকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে ইসরায়েলকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস
ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সকে সতর্ক করে যা বলল ইরান
যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সকে সতর্ক করে যা বলল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাশে ভেনেজুয়েলা, নেতানিয়াহুকে একবিংশ শতাব্দীর হিটলার বলে নিন্দা
ইরানের পাশে ভেনেজুয়েলা, নেতানিয়াহুকে একবিংশ শতাব্দীর হিটলার বলে নিন্দা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্করামের অনুরোধেই উইকেটে থেকে যান বাভুমা
মার্করামের অনুরোধেই উইকেটে থেকে যান বাভুমা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’
‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমা অতিক্রম করেছে ইরান : ইসরায়েল
সীমা অতিক্রম করেছে ইরান : ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত
একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন
আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: সৌদি যুবরাজ ও ট্রাম্পের ফোনালাপ
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: সৌদি যুবরাজ ও ট্রাম্পের ফোনালাপ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান
আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কতগুলো পারমাণবিক স্থাপনা রয়েছে ইরানের?
কতগুলো পারমাণবিক স্থাপনা রয়েছে ইরানের?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা
ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন
বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের
লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব
সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব

শোবিজ

টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর নাখোশ হামজা!
টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর নাখোশ হামজা!

মাঠে ময়দানে

এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী
এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা
পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের এবার শ্রীলঙ্কা মিশন
নাজমুলদের এবার শ্রীলঙ্কা মিশন

মাঠে ময়দানে

হনুমানের সঙ্গে সখ্য
হনুমানের সঙ্গে সখ্য

শনিবারের সকাল

নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়
ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়

শোবিজ

ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ
ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দাম কমেছে সবজি মুরগির মাছের বাজার চড়া
দাম কমেছে সবজি মুরগির মাছের বাজার চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা
সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা

শোবিজ

যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও
যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি
ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন
দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক কার্যক্রমে জোর তৎপরতা এনসিপির
সাংগঠনিক কার্যক্রমে জোর তৎপরতা এনসিপির

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকে অস্থির করেছে ইসরায়েল
বিশ্বকে অস্থির করেছে ইসরায়েল

প্রথম পৃষ্ঠা

নীরবে নিভৃতে ক্লাব বিশ্বকাপ
নীরবে নিভৃতে ক্লাব বিশ্বকাপ

মাঠে ময়দানে

কাজলের অপছন্দ
কাজলের অপছন্দ

শোবিজ

বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ
বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

স্বাগত অধিকাংশ দলের, ক্ষোভ প্রকাশ এনসিপির
স্বাগত অধিকাংশ দলের, ক্ষোভ প্রকাশ এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫
করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ
চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ

শোবিজ

ক্ষমা চেয়ে কামব্যাকের আশা আল আমিনের
ক্ষমা চেয়ে কামব্যাকের আশা আল আমিনের

মাঠে ময়দানে

চ্যাম্পিয়ন হয়েও এলোমেলো মোহামেডান
চ্যাম্পিয়ন হয়েও এলোমেলো মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬
খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬

পেছনের পৃষ্ঠা