শিরোনাম
প্রকাশ: ০৪:৫১, মঙ্গলবার, ১৪ মার্চ, ২০১৭ আপডেট:

ঘুমের যত সমস্যা ও সমাধান

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ঘুমের যত সমস্যা ও সমাধান

ঘুমের সমস্যা অনেক বড় সমস্যা নয়। নিয়মিত ঘুম না হলে শরীর এবং মন দুটোই খারাপ থাকে। সকালে উঠে যদি মনে হয় ঘুম হয়নি, সতেজ মনে হচ্ছেনা নিজেকে তখন ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া ভালো। কম ঘুম হওয়া বেশ বড় সমস্যা, স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তার দুটোরই ঝুঁকি হয়ে দাঁড়ায়। ঘুম কম হলে বিপদ। দৈনন্দিন জীবনে এর প্রভাব অনেক খানি। 

গবেষকরা দেখেছেন, ঘুম কম হলে, ঘুমের ব্যাঘাত ঘটলে মোটর কার দুর্ঘটনা হয় বেশি, সম্পর্কে ফাটল ধরে, কর্মক্ষেত্রে পারফোরম্যান্স খারাপ হয়, কর্মস্থলে দুর্ঘটনা হয়, স্মৃতিসমস্যা হয়, মনমেজাজ খারাপ থাকে। আরও বলা হয়ে থাকে আজকাল ঘুমের সমস্যার জন্য কিছুটা হলেও পরিণতিতে হতে পারে হৃদরোগ, স্থূলতা ও ডায়াবেটিসের মত রোগ।

বিজ্ঞানীরা একে বলেন সিস্নপ ডিসওর্ডারস। নিদ্রাবৈকল্য। অবশ্য এই বিকল হওয়ার ধরন অনুযায়ী উপসর্গের হয় তারতম্য। যেমন: দিনে ঘুমে ঢুলু ঢুলু ভাব, ঘুমিয়ে পড়তে সমস্যা নয়ত ঘুমিয়ে থাকতে সমস্যা, নাক ডাকা, শুয়ে থাকলে পায়ের বেজায় নড়াচড়া, ছোড়াছুড়ি, নয়ত রাতে পায়ে অস্বান্তি অনুভব।

ঘুম চক্র:
ঘুম আছে দু'রকমের। রেম-সিস্নপ ও নন-রেম সিস্নপ। রেম (জঊগ) মানে রেপিড আই মুভমেন্ট। ঘুমের এ পর্যায়ে স্বপ্ন দেখে মানুষ। এসময় অাঁখি তারা নড়ে চড়ে দ্রুত। স্বাভাবিক ঘুম চক্রের শতকরা ২৫ ভাগ জুড়ে থাকে রেম-সিস্নপ। সকালের দিকে ঘুমের এই পর্যায়টি বেশি করে আসে। ঘুমের বাকি সময় জড়ে নন-রেম সিস্নপ। এর চারটি পর্যায়: হালকাঘুম (প্রথম পর্যায়) থেকে ধীরে ধীরে গাঢ় ঘুমে শেষ। (চতুর্থপর্যায়) স্বাভাবিক নিদ্রা চক্রে ঘটে ব্যাঘাত আর তখন রাতে সুনিদ্রা হয় সমস্যা।

কতটুকু ঘুম যথেষ্ট:
ব্যক্তিভেদে ঘুমের চাহিদা ভিন্ন ভিন্ন হতেই পারে। তবে সাধারণভাবে- ছোট বাচ্চাদের জন্য ১৬ ঘণ্টা, টিনএজারদের জন্য ৯ ঘণ্টা, পূর্ণ বয়স্কদের জন্য ৭-৮ ঘণ্টা। আবার অনেক পূর্ণবয়স্ক লোক রাতে ৫ ঘণ্টা ঘুমিয়ে বেশ সতেজ থাকেন আবার ঘুম প্রয়োজন হয় অনেকের ১০ ঘণ্টাও।

অনিদ্রা:
হয়ত কোনো এক রাতে ঘুম হলোনা, এটি তেমন কোনো সমস্যা না। কিন্তু এই বিনিদ্র রাত যদি চলতেই থাকে রাতের পর রাত তাহলে তো একে অনিদ্রা বলতেই হয়। যাদের অনিদ্রা হয় এরা ঘুমিয়ে পড়ার আগে ঘণ্টার পর ঘণ্টা জেগে থাকেন, এরপর একটু লাগে চোখের পাতা। হয়ত জেগেও উঠেন তাড়াতাড়ি আর ঘুম হয়না। অনেকের রাতে বার বার ঘুম ভাঙ্গে। ঘুমের বড় সমস্যা হলো অনিদ্রা। তিন জনে একজনের এ সমস্যা হয় জীবনের কোন না কোন সময়।

অনিদ্রা ও নিদ্রা বিধি:
নিদ্রা বিধি ভালো করে পালন না করলেও অনেক সময় অনিদ্রা হয়। বদভ্যাস অনেক রকম। যেমন বিকেলে বা সন্ধ্যায় কফি পান, ধূমপান। শুতে যাবার আগে ঝাল-মসলাযুক্ত খাবার ভরপেট খাওয়া, প্রতি রাতে বিভিন্ন সময় শয্যায় যাওয়া। টেলিভিশন অন রেখে ঘুমিয়ে পড়া। এসব অভ্যাসে অনিদ্রা হতেই পারে।

অনিদ্রা ও মানসিক রোগ:
মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা থেকে অনিদ্রা হতে পারে। থাকতে পারে বিষন্নতা, দুশ্চিন্তা, উদ্বেগ, আঘাত উত্তর মানসিক চাপ-আর সেকারণে বিনিদ্র রজনী যাপন। অনেক সময় ওষুধও সমস্যা করে। তাই চাই ডাক্তারের পরামর্শ।

অনিদ্রা হতে পারে অন্যান্য রোগের কারণেও:
আথ্রাইটিস, বুক জ্বলা, ক্রনিক ব্যথা বেদনা, অন্য কারণে, হাঁপানি রোগ সিওপিডি, স্বাস্থ্য স্বাশযন্ত্রের ক্রনিকরোগ হৃদযন্ত্র বিকল ইত্যাদি।

অন্যান্য কারণে অনিদ্রা:
গর্ভকালে মেয়েদের অনিদ্রা হতে পারে বিশেষ করে প্রথম ও তৃতীয় ত্রৈমাসে এই সমস্যা আবার ফিরে আসতে পারে ঋতু বন্ধের আগে আগে যখন উষ্ণ মলক হয় তখন ঘুমের হয় জ্বালা। আর বয়স পয়ষট্টি পেরুলে স্ত্রী পুরুষ দুজনেরই হয় ঘুমের জ্বালা। যারা শিফটে কাজ করেন এদেরও হয় ঘুমের সমস্যা, ছন্দচ্যুতি ঘটে দৈনন্দিন। যে দেহঘড়ি ঘুম, হরমোন উৎসার, অন্যান্য দৈহিক কাজ নিয়ন্ত্রক করে সেই দেহঘড়ি হতে পারে বিপর্যস্ত। 
ঘুমে বোবায় ধরে। একে বলে স্লিপ এপ্নিয়া। এদের ঘুমের মধ্যে বারবারই শ্বাস যায় বন্ধ হয়ে। কয়েক সেকেন্ড মাত্র। এতে গাঢ়ঘুম থেকে হালকা ঘুমের মধ্যে চলে যান এরা। এরকম ব্যাঘাত ঘটে বলেই এদের অনেকের হয় দিনে ঘুমে চোখ ঢুলু ঢুলু। স্লিপ এপনিয়া আছে বা ঘুমের মধ্যে শ্বাসরোধ হয়, এমন কথা অনেকে জানেননা। এদের নাক ডাকা সতর্ক সংকেত বটে। শয্যাসঙ্গী বুঝতে পারেন। শ্বাসরোধ হলো, এইমাত্র, তক্ষণি বড় গর্জন নাসিকার।

স্লিপ এপনিয়ার ঝুঁকি:
এসমস্যা বেশি হয় পুরুষের। স্থূল লোকের ও ৬৫ উদ্ধ মানুষের। হিসপানিক, আফ্রিকান-আমেরিকান, প্যাসিফিক দ্বীপবাসীদের এসমস্যা হয় বেশি। পূর্ণবয়স্কদের এ সমস্যা বেশি হলেও বাচ্চা যাদের টনসিল বড়ো এদেরও সমস্যা হয় বেশি।

অশান্ত অস্থির পদযুগল:
একে বলে 'রেস্টলেস্ লেগ্ সিনড্রোম'। যাদের এ সমস্যা হয় এরা বিশ্রামের সময় বা স্থির থাকার সময়ও পায়ে অস্বস্থি অনুভব করেন এর পা'কে নড়াচড়া করার তাগিদ অনুভব করেন। সমস্যা বেশি হয় সন্ধ্যায় নয়ত রাতে। তাই ঘুমিয়ে পড়তে সমস্যা হয়। অনেকের আবার ঘুমের সময় পায়ে ছোট ছোট খিচুনি হয় তাই ঘুম ভাঙ্গে বারবার। ঘুমে এরকম পা ছোড়াছুড়ি করলে সঙ্গীরই কি ভালো লাগবে।

নিদ্রান্দুতা:
একে বলে নার্কোলেপসি। দিনে প্রচণ্ড ঘুম। কুম্ভর্কর্ণ যাকে বলে। রাতে পুরো ঘুমিয়েও এরা দিবানিদ্রা ছাড়া কাজই করতে পারেনা। আরও লক্ষণ আছে। প্রথম ঘুমে থেকে জেগে উঠলে নড়তে চড়তে অসুবিধা। তীব্র আবেগে পেশি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলা। দিবানিদ্রার মধ্যেও স্বপ্ন দেখা। ঘুমিয়ে পড়লে বা জেগে উঠলে স্বপ্ন দেখার মত আমুল প্রত্যয়। যাদের এমন প্রবল ঘুমের সমস্যা এরা ঘুমিয়ে পড়লেই অবিলম্বে প্রবেশ করেন রেম স্লিপের পর্যায়ে, প্রয়োজন হয়না নন-রেম স্লিপের।

ঘুমের মধ্যেও হাটে যারা; স্লিপওয়াকিং:
ঘুমের এমন সমস্যা যাদের, এরা সত্যি সত্যি ঘুমের মধ্যে উঠে হাটতে থাকেন। নন রেম স্লিপের গভীর পর্যায়ে ঘটে এমন ঘটনা আর না জেগে উঠেও এরা করতে পারেন নানান কাজকর্ম। নিদ্রাকালে হাটেন যারা এরা কোনও প্রশ্ন করলে সাড়া দেননা, আর জেগে উঠলে এদের মনে থাকেনা, কি কর্ম তারা করেছেন ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে। বাচ্চাদের মধ্যে সিস্নপ-ওয়ার্কিং বেশি, আবার বড় হলেও অনেকের তা থেকে যায়।

কখন ডাকবেন ডাক্তার:
ঘুমের অনেক সমস্যা নিজে নিজেও মোকাবেলা করা যায়, তবে কিছু সমস্যা আছে যখন ডাক্তার ডাকতে হয়। ঘুমের সময় যদি বোবায় ধরে, প্রচন্ড নাসিকা গর্জন হয়, তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া ভালো। যদি কোনও অন্য অসুখ বা ওষুধের জন্য রাতে ঘুম হয়না, যদি সব সময় ক্লান্ত থাকে শরীর, যদি দিবাকালেও নিদ্রায় থাকে চোখ ঢুলু ঢুলু তাহলে ডাক্তার দর্শণ অবশ্য।

ঘুমের ডায়েরী:
ঘুমের দিন লিপি রাত্র লিপি করলে হয়। এক থেকে দুই সপ্তাহ। বোঝা যাবে নিদ্রার অভ্যাস এবং- শুতে যাবার সময়, উঠার সময়, কতক্ষণ ঘুম হল, কেমন ঘুম হলো। রাতে কতবার ঘুম থেকে উঠতে হল। রাতে কতসময় জাগরনে থাকা হল। কখন চা কফি পান করা হল, কি খাওয়া হলো, পান করা হল। আবেগ ও মানসিক চাপ। 

ঘুমের সমস্যা নির্ণয়:
সমস্যা নির্ণয় করতে হলে ডাক্তার জিজ্ঞাসা তো করবেনই ঘুমের অভ্যাস কি রকম। আছে কিনা অন্য কোন অসুখ। তখন পরামর্শ দেওয়া হবে কোনও স্লিপ ক্লিনিকে যেতে। ঘুম পরীক্ষার জন্য আছে যে যন্ত্র এর নাম 'বালিসমনোগ্রাম'- ঘুমের সময় এই যন্ত্র রেকর্ড করে মগজের কাজকর্ম, চোখের নড়াচড়া এবং শ্বাসপ্রশ্বাসে। এমন ধরনে দেকে সিস্নপ এপনিয়া নির্ণয় করা যায়। আছে ৮৫ রকম ঘুমের সমস্যা-কতই বা জানি আমরা। বিশেষজ্ঞ এমন ক্লিনিক এদেশে এখনও গড়ে উঠেনি অবশ্য।

চিকিৎসাও তো চাই:
স্লিপ এপনিয়ার জন্য সিপিত্রপি কৌশল-এটি বাড়িয়ে দেয় বায়ুর চাপ। যাতে বায়ুপথ থাকে খোলা। এতে রোগী ঘুমের সময় শ্বাসক্রিয়ার অবরোধ ছাড়াই থাকতে পারেন ঘুমে নিশ্চিত। নার্কোলেপসিও রেসটলেস্ লেস্প সিনড্রোমের জন্য জীবনার্ব্ধণে পরিবর্তনও ওষুধ। অনিদ্রার জন্যও আছে ওষুধ, প্রয়োজনে। তবে অনেকইে নিদ্রা অভ্যাস পরিবর্তন করে, জীবনাচরণে আদলবদল ঘটিয়ে অনিদ্রাকে মোকাবেলা করেন বিনা ওষুধেই।

ভারি চিকিৎসা: কননিটিভ বিহেভিয়ার্যাল থেরাপি:
ঘুমের দুশ্চিন্তা থেকে অনিদ্রা-একে মোকাবেলার অন্য উপায়ও আছে। রিলাক্সেশন ট্রেনিং। বায়োফিডব্যাক। এদের সহায়তায়, প্রশান্ত হয় দেহ মন। সুস্থির হয় হৃদযন্ত্র ও শ্বাসযন্ত্রের ক্রিয়া ও পেশির কর্ম। মেজাজ হয় ভালো। আলাপন টক্ থেরাপি করে শয্যাকালীন দুশিন্তার বদলে রোগীর মনে প্রবেশ করানো যায় ইতিবাচক চিন্ত্রাভাবনা। রাতে মন হয়ে যায় সুস্থির, প্রশান্ত। এগুলোকে বলে কগ্নিটিভ বিহেভিয়ারেল থেরাপি, সেসঙ্গে ওষুধ-ক্রনিক অনিদ্রা সমাধানে বেশ সফল।

নিদ্রাবিধি-স্লিপ হাইজিন:
ঘুম আনে এমন সব অভ্যাসকে রপ্ত করা হলো স্লিপ হাইজিন। এই পরিকল্পনার একটি অংশ হলো নিয়মিত ব্যায়াম, তবে কোন সময়ে করবেন তাও কম গুরুত্বপূর্ণ নয়।

 

বিডি প্রতিদিন/১৪ মার্চ ২০১৭/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ভিটামিন সি সংরক্ষণের উপায়
ভিটামিন সি সংরক্ষণের উপায়
বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি
বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি
ঢাকা রিজেন্সিতে হ্যালোইন উৎসবে ভূতেরাও অতিথি!
ঢাকা রিজেন্সিতে হ্যালোইন উৎসবে ভূতেরাও অতিথি!
সরিষার তেলের যত গুণ
সরিষার তেলের যত গুণ
ক্যাপসিকাম খাওয়ার ৮ উপকারিতা
ক্যাপসিকাম খাওয়ার ৮ উপকারিতা
পেঁপে খাওয়ার যত উপকার
পেঁপে খাওয়ার যত উপকার
ত্বকের যত্নে কমলার খোসা
ত্বকের যত্নে কমলার খোসা
শীত আসার আগেই গোড়ালি ফেটে চৌচির? জানুন সমধান
শীত আসার আগেই গোড়ালি ফেটে চৌচির? জানুন সমধান
চন্দন : সৌন্দর্যের চিরন্তন রহস্য
চন্দন : সৌন্দর্যের চিরন্তন রহস্য
লাউ খেলে ত্বকের যেসব উপকার হয়
লাউ খেলে ত্বকের যেসব উপকার হয়
চুলে তেল লাগানোর কায়দাকানুন
চুলে তেল লাগানোর কায়দাকানুন
লিভার ভালো রাখতে নিয়মিত খান এই ৫ খাবার
লিভার ভালো রাখতে নিয়মিত খান এই ৫ খাবার
সর্বশেষ খবর
সূর্যের টানে ধ্বংস হওয়া থেকে পৃথিবীকে রক্ষা করেছিল বৃহস্পতি: নতুন গবেষণা
সূর্যের টানে ধ্বংস হওয়া থেকে পৃথিবীকে রক্ষা করেছিল বৃহস্পতি: নতুন গবেষণা

এই মাত্র | বিজ্ঞান

বরিশালে গৃহবধূকে ধর্ষণের দায়ে ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড
বরিশালে গৃহবধূকে ধর্ষণের দায়ে ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্নীতি নির্মূল নয়, কমানো সম্ভব : দুদক চেয়ারম্যান
দুর্নীতি নির্মূল নয়, কমানো সম্ভব : দুদক চেয়ারম্যান

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০ শতক জমির লাউগাছ কেটে দিল দুর্বৃত্তরা, কান্নায় ভেঙে পড়েছেন কৃষক
২০ শতক জমির লাউগাছ কেটে দিল দুর্বৃত্তরা, কান্নায় ভেঙে পড়েছেন কৃষক

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ৫
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ৫

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় বিমানবন্দরে নেমেই যেভাবে সবাইকে মুগ্ধ করলেন ট্রাম্প
মালয়েশিয়ায় বিমানবন্দরে নেমেই যেভাবে সবাইকে মুগ্ধ করলেন ট্রাম্প

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলেম সমাজ আমাদের নৈতিকতার বাতিঘর: দুলু
আলেম সমাজ আমাদের নৈতিকতার বাতিঘর: দুলু

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের যৌথ বাহিনীর চেয়ারম্যানের সৌজন্য সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের যৌথ বাহিনীর চেয়ারম্যানের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

পাহাড়ে সম্ভাবনার দুয়ার খুলছে মিষ্টি লেবু
পাহাড়ে সম্ভাবনার দুয়ার খুলছে মিষ্টি লেবু

১৭ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পৃথিবীর চাঁদ কি দুটি?
পৃথিবীর চাঁদ কি দুটি?

১৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পারিবারিক কলহের জেরে নিজের গলায় ছুরি চালালেন যুবক
পারিবারিক কলহের জেরে নিজের গলায় ছুরি চালালেন যুবক

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উদ্ভাবন ও নেতৃত্বে তরুণদের এগিয়ে আসতে হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
উদ্ভাবন ও নেতৃত্বে তরুণদের এগিয়ে আসতে হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ভারতে আঘাত হানতে পারে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
মঙ্গলবার ভারতে আঘাত হানতে পারে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবির শিক্ষক নিয়োগে অনিয়ম, তদন্ত কমিটি গঠন
রাবির শিক্ষক নিয়োগে অনিয়ম, তদন্ত কমিটি গঠন

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ওপেনিংয়ে আগুন, চার দিনেই ঠান্ডা ‘থামা’
ওপেনিংয়ে আগুন, চার দিনেই ঠান্ডা ‘থামা’

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬২ দশমিক ৩৪ শতাংশ
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬২ দশমিক ৩৪ শতাংশ

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রতিহিংসার রাজনীতির পরিবর্তে সহনশীলতার সংস্কৃতি ফেরাতে হবে : খসরু
প্রতিহিংসার রাজনীতির পরিবর্তে সহনশীলতার সংস্কৃতি ফেরাতে হবে : খসরু

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘‌‌টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে কিছু ক্ষেত্রে অগ্রগতি উৎসাহব্যঞ্জক’
‘‌‌টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে কিছু ক্ষেত্রে অগ্রগতি উৎসাহব্যঞ্জক’

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে নৈশ প্রহরীর মৃত্যু, বিচার দাবিতে বিক্ষোভ
কুড়িগ্রামে নৈশ প্রহরীর মৃত্যু, বিচার দাবিতে বিক্ষোভ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হানিফ ফ্লাইওভারে পুলিশের রেকারের চাপায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যুর অভিযোগ
হানিফ ফ্লাইওভারে পুলিশের রেকারের চাপায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যুর অভিযোগ

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার
সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য নষ্ট হলে ফ্যাসিবাদের প্রত্যাবর্তন হবে : সালাহউদ্দিন
জাতীয় ঐক্য নষ্ট হলে ফ্যাসিবাদের প্রত্যাবর্তন হবে : সালাহউদ্দিন

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সরকারি খরচায় লিগ্যাল এইডে ২৯,৬৭৩ শ্রমিককে আইনি সহায়তা
সরকারি খরচায় লিগ্যাল এইডে ২৯,৬৭৩ শ্রমিককে আইনি সহায়তা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৫৬১
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৫৬১

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল
উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে খানপুর হাসপাতালে বিএনপি নেতার ডেঙ্গু কিট প্রদান
নারায়ণগঞ্জে খানপুর হাসপাতালে বিএনপি নেতার ডেঙ্গু কিট প্রদান

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে হ্যান্ডকাপসহ পালানো আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে হ্যান্ডকাপসহ পালানো আসামি গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচনের আগে গ্রাহক প্রতি সিমের সংখ্যা কমানো হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে গ্রাহক প্রতি সিমের সংখ্যা কমানো হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা
৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবাড়ীতে নির্মাণাধীন ভবনে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে রড মিস্ত্রির মৃত্যু, আহত ১
যাত্রাবাড়ীতে নির্মাণাধীন ভবনে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে রড মিস্ত্রির মৃত্যু, আহত ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ
আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু
ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল
মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ
মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব
বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী
ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল
ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা
হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন
সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন
ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী
প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক
নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি
জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ
হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে
পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের
আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়
রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার
রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা
‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ
রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাষ্ট্রের সুরক্ষায় প্রয়োজন উপযুক্ত শিক্ষাব্যবস্থা : তারেক রহমান
রাষ্ট্রের সুরক্ষায় প্রয়োজন উপযুক্ত শিক্ষাব্যবস্থা : তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সব দলের অংশগ্রহণেই অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব’
‘সব দলের অংশগ্রহণেই অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি
বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জাতীয় চিড়িয়াখানায় আসছে নতুন প্রাণী : প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
জাতীয় চিড়িয়াখানায় আসছে নতুন প্রাণী : প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
একটি ফোন কলের অপেক্ষা
একটি ফোন কলের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান
বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান

নগর জীবন

নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন
মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!
অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর
তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর

মাঠে ময়দানে

এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা
এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন

নগর জীবন

দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট
দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা
তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু
একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু

শোবিজ

ফুরফুরে মেজাজে বুবলী
ফুরফুরে মেজাজে বুবলী

শোবিজ

বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ
বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ

শোবিজ

জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের
জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের

মাঠে ময়দানে

ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি
ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি

মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ
পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যালানার ৭ উইকেট
অ্যালানার ৭ উইকেট

মাঠে ময়দানে

অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি
অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি

শোবিজ

সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য
সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য

দেশগ্রাম

অনুশীলনে টাইগাররা
অনুশীলনে টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

বিরতিতে জাহ্নবী
বিরতিতে জাহ্নবী

শোবিজ

নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ
নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ

মাঠে ময়দানে

জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে
জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে

দেশগ্রাম

অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর
অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর

দেশগ্রাম

খেলল কিংস জিতল আল সিব
খেলল কিংস জিতল আল সিব

মাঠে ময়দানে

গলার কাঁটা স্লুইসগেট
গলার কাঁটা স্লুইসগেট

দেশগ্রাম

সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ
সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ

দেশগ্রাম