শিরোনাম
প্রকাশ: ০৪:৫১, মঙ্গলবার, ১৪ মার্চ, ২০১৭ আপডেট:

ঘুমের যত সমস্যা ও সমাধান

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ঘুমের যত সমস্যা ও সমাধান

ঘুমের সমস্যা অনেক বড় সমস্যা নয়। নিয়মিত ঘুম না হলে শরীর এবং মন দুটোই খারাপ থাকে। সকালে উঠে যদি মনে হয় ঘুম হয়নি, সতেজ মনে হচ্ছেনা নিজেকে তখন ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া ভালো। কম ঘুম হওয়া বেশ বড় সমস্যা, স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তার দুটোরই ঝুঁকি হয়ে দাঁড়ায়। ঘুম কম হলে বিপদ। দৈনন্দিন জীবনে এর প্রভাব অনেক খানি। 

গবেষকরা দেখেছেন, ঘুম কম হলে, ঘুমের ব্যাঘাত ঘটলে মোটর কার দুর্ঘটনা হয় বেশি, সম্পর্কে ফাটল ধরে, কর্মক্ষেত্রে পারফোরম্যান্স খারাপ হয়, কর্মস্থলে দুর্ঘটনা হয়, স্মৃতিসমস্যা হয়, মনমেজাজ খারাপ থাকে। আরও বলা হয়ে থাকে আজকাল ঘুমের সমস্যার জন্য কিছুটা হলেও পরিণতিতে হতে পারে হৃদরোগ, স্থূলতা ও ডায়াবেটিসের মত রোগ।

বিজ্ঞানীরা একে বলেন সিস্নপ ডিসওর্ডারস। নিদ্রাবৈকল্য। অবশ্য এই বিকল হওয়ার ধরন অনুযায়ী উপসর্গের হয় তারতম্য। যেমন: দিনে ঘুমে ঢুলু ঢুলু ভাব, ঘুমিয়ে পড়তে সমস্যা নয়ত ঘুমিয়ে থাকতে সমস্যা, নাক ডাকা, শুয়ে থাকলে পায়ের বেজায় নড়াচড়া, ছোড়াছুড়ি, নয়ত রাতে পায়ে অস্বান্তি অনুভব।

ঘুম চক্র:
ঘুম আছে দু'রকমের। রেম-সিস্নপ ও নন-রেম সিস্নপ। রেম (জঊগ) মানে রেপিড আই মুভমেন্ট। ঘুমের এ পর্যায়ে স্বপ্ন দেখে মানুষ। এসময় অাঁখি তারা নড়ে চড়ে দ্রুত। স্বাভাবিক ঘুম চক্রের শতকরা ২৫ ভাগ জুড়ে থাকে রেম-সিস্নপ। সকালের দিকে ঘুমের এই পর্যায়টি বেশি করে আসে। ঘুমের বাকি সময় জড়ে নন-রেম সিস্নপ। এর চারটি পর্যায়: হালকাঘুম (প্রথম পর্যায়) থেকে ধীরে ধীরে গাঢ় ঘুমে শেষ। (চতুর্থপর্যায়) স্বাভাবিক নিদ্রা চক্রে ঘটে ব্যাঘাত আর তখন রাতে সুনিদ্রা হয় সমস্যা।

কতটুকু ঘুম যথেষ্ট:
ব্যক্তিভেদে ঘুমের চাহিদা ভিন্ন ভিন্ন হতেই পারে। তবে সাধারণভাবে- ছোট বাচ্চাদের জন্য ১৬ ঘণ্টা, টিনএজারদের জন্য ৯ ঘণ্টা, পূর্ণ বয়স্কদের জন্য ৭-৮ ঘণ্টা। আবার অনেক পূর্ণবয়স্ক লোক রাতে ৫ ঘণ্টা ঘুমিয়ে বেশ সতেজ থাকেন আবার ঘুম প্রয়োজন হয় অনেকের ১০ ঘণ্টাও।

অনিদ্রা:
হয়ত কোনো এক রাতে ঘুম হলোনা, এটি তেমন কোনো সমস্যা না। কিন্তু এই বিনিদ্র রাত যদি চলতেই থাকে রাতের পর রাত তাহলে তো একে অনিদ্রা বলতেই হয়। যাদের অনিদ্রা হয় এরা ঘুমিয়ে পড়ার আগে ঘণ্টার পর ঘণ্টা জেগে থাকেন, এরপর একটু লাগে চোখের পাতা। হয়ত জেগেও উঠেন তাড়াতাড়ি আর ঘুম হয়না। অনেকের রাতে বার বার ঘুম ভাঙ্গে। ঘুমের বড় সমস্যা হলো অনিদ্রা। তিন জনে একজনের এ সমস্যা হয় জীবনের কোন না কোন সময়।

অনিদ্রা ও নিদ্রা বিধি:
নিদ্রা বিধি ভালো করে পালন না করলেও অনেক সময় অনিদ্রা হয়। বদভ্যাস অনেক রকম। যেমন বিকেলে বা সন্ধ্যায় কফি পান, ধূমপান। শুতে যাবার আগে ঝাল-মসলাযুক্ত খাবার ভরপেট খাওয়া, প্রতি রাতে বিভিন্ন সময় শয্যায় যাওয়া। টেলিভিশন অন রেখে ঘুমিয়ে পড়া। এসব অভ্যাসে অনিদ্রা হতেই পারে।

অনিদ্রা ও মানসিক রোগ:
মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা থেকে অনিদ্রা হতে পারে। থাকতে পারে বিষন্নতা, দুশ্চিন্তা, উদ্বেগ, আঘাত উত্তর মানসিক চাপ-আর সেকারণে বিনিদ্র রজনী যাপন। অনেক সময় ওষুধও সমস্যা করে। তাই চাই ডাক্তারের পরামর্শ।

অনিদ্রা হতে পারে অন্যান্য রোগের কারণেও:
আথ্রাইটিস, বুক জ্বলা, ক্রনিক ব্যথা বেদনা, অন্য কারণে, হাঁপানি রোগ সিওপিডি, স্বাস্থ্য স্বাশযন্ত্রের ক্রনিকরোগ হৃদযন্ত্র বিকল ইত্যাদি।

অন্যান্য কারণে অনিদ্রা:
গর্ভকালে মেয়েদের অনিদ্রা হতে পারে বিশেষ করে প্রথম ও তৃতীয় ত্রৈমাসে এই সমস্যা আবার ফিরে আসতে পারে ঋতু বন্ধের আগে আগে যখন উষ্ণ মলক হয় তখন ঘুমের হয় জ্বালা। আর বয়স পয়ষট্টি পেরুলে স্ত্রী পুরুষ দুজনেরই হয় ঘুমের জ্বালা। যারা শিফটে কাজ করেন এদেরও হয় ঘুমের সমস্যা, ছন্দচ্যুতি ঘটে দৈনন্দিন। যে দেহঘড়ি ঘুম, হরমোন উৎসার, অন্যান্য দৈহিক কাজ নিয়ন্ত্রক করে সেই দেহঘড়ি হতে পারে বিপর্যস্ত। 
ঘুমে বোবায় ধরে। একে বলে স্লিপ এপ্নিয়া। এদের ঘুমের মধ্যে বারবারই শ্বাস যায় বন্ধ হয়ে। কয়েক সেকেন্ড মাত্র। এতে গাঢ়ঘুম থেকে হালকা ঘুমের মধ্যে চলে যান এরা। এরকম ব্যাঘাত ঘটে বলেই এদের অনেকের হয় দিনে ঘুমে চোখ ঢুলু ঢুলু। স্লিপ এপনিয়া আছে বা ঘুমের মধ্যে শ্বাসরোধ হয়, এমন কথা অনেকে জানেননা। এদের নাক ডাকা সতর্ক সংকেত বটে। শয্যাসঙ্গী বুঝতে পারেন। শ্বাসরোধ হলো, এইমাত্র, তক্ষণি বড় গর্জন নাসিকার।

স্লিপ এপনিয়ার ঝুঁকি:
এসমস্যা বেশি হয় পুরুষের। স্থূল লোকের ও ৬৫ উদ্ধ মানুষের। হিসপানিক, আফ্রিকান-আমেরিকান, প্যাসিফিক দ্বীপবাসীদের এসমস্যা হয় বেশি। পূর্ণবয়স্কদের এ সমস্যা বেশি হলেও বাচ্চা যাদের টনসিল বড়ো এদেরও সমস্যা হয় বেশি।

অশান্ত অস্থির পদযুগল:
একে বলে 'রেস্টলেস্ লেগ্ সিনড্রোম'। যাদের এ সমস্যা হয় এরা বিশ্রামের সময় বা স্থির থাকার সময়ও পায়ে অস্বস্থি অনুভব করেন এর পা'কে নড়াচড়া করার তাগিদ অনুভব করেন। সমস্যা বেশি হয় সন্ধ্যায় নয়ত রাতে। তাই ঘুমিয়ে পড়তে সমস্যা হয়। অনেকের আবার ঘুমের সময় পায়ে ছোট ছোট খিচুনি হয় তাই ঘুম ভাঙ্গে বারবার। ঘুমে এরকম পা ছোড়াছুড়ি করলে সঙ্গীরই কি ভালো লাগবে।

নিদ্রান্দুতা:
একে বলে নার্কোলেপসি। দিনে প্রচণ্ড ঘুম। কুম্ভর্কর্ণ যাকে বলে। রাতে পুরো ঘুমিয়েও এরা দিবানিদ্রা ছাড়া কাজই করতে পারেনা। আরও লক্ষণ আছে। প্রথম ঘুমে থেকে জেগে উঠলে নড়তে চড়তে অসুবিধা। তীব্র আবেগে পেশি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলা। দিবানিদ্রার মধ্যেও স্বপ্ন দেখা। ঘুমিয়ে পড়লে বা জেগে উঠলে স্বপ্ন দেখার মত আমুল প্রত্যয়। যাদের এমন প্রবল ঘুমের সমস্যা এরা ঘুমিয়ে পড়লেই অবিলম্বে প্রবেশ করেন রেম স্লিপের পর্যায়ে, প্রয়োজন হয়না নন-রেম স্লিপের।

ঘুমের মধ্যেও হাটে যারা; স্লিপওয়াকিং:
ঘুমের এমন সমস্যা যাদের, এরা সত্যি সত্যি ঘুমের মধ্যে উঠে হাটতে থাকেন। নন রেম স্লিপের গভীর পর্যায়ে ঘটে এমন ঘটনা আর না জেগে উঠেও এরা করতে পারেন নানান কাজকর্ম। নিদ্রাকালে হাটেন যারা এরা কোনও প্রশ্ন করলে সাড়া দেননা, আর জেগে উঠলে এদের মনে থাকেনা, কি কর্ম তারা করেছেন ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে। বাচ্চাদের মধ্যে সিস্নপ-ওয়ার্কিং বেশি, আবার বড় হলেও অনেকের তা থেকে যায়।

কখন ডাকবেন ডাক্তার:
ঘুমের অনেক সমস্যা নিজে নিজেও মোকাবেলা করা যায়, তবে কিছু সমস্যা আছে যখন ডাক্তার ডাকতে হয়। ঘুমের সময় যদি বোবায় ধরে, প্রচন্ড নাসিকা গর্জন হয়, তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া ভালো। যদি কোনও অন্য অসুখ বা ওষুধের জন্য রাতে ঘুম হয়না, যদি সব সময় ক্লান্ত থাকে শরীর, যদি দিবাকালেও নিদ্রায় থাকে চোখ ঢুলু ঢুলু তাহলে ডাক্তার দর্শণ অবশ্য।

ঘুমের ডায়েরী:
ঘুমের দিন লিপি রাত্র লিপি করলে হয়। এক থেকে দুই সপ্তাহ। বোঝা যাবে নিদ্রার অভ্যাস এবং- শুতে যাবার সময়, উঠার সময়, কতক্ষণ ঘুম হল, কেমন ঘুম হলো। রাতে কতবার ঘুম থেকে উঠতে হল। রাতে কতসময় জাগরনে থাকা হল। কখন চা কফি পান করা হল, কি খাওয়া হলো, পান করা হল। আবেগ ও মানসিক চাপ। 

ঘুমের সমস্যা নির্ণয়:
সমস্যা নির্ণয় করতে হলে ডাক্তার জিজ্ঞাসা তো করবেনই ঘুমের অভ্যাস কি রকম। আছে কিনা অন্য কোন অসুখ। তখন পরামর্শ দেওয়া হবে কোনও স্লিপ ক্লিনিকে যেতে। ঘুম পরীক্ষার জন্য আছে যে যন্ত্র এর নাম 'বালিসমনোগ্রাম'- ঘুমের সময় এই যন্ত্র রেকর্ড করে মগজের কাজকর্ম, চোখের নড়াচড়া এবং শ্বাসপ্রশ্বাসে। এমন ধরনে দেকে সিস্নপ এপনিয়া নির্ণয় করা যায়। আছে ৮৫ রকম ঘুমের সমস্যা-কতই বা জানি আমরা। বিশেষজ্ঞ এমন ক্লিনিক এদেশে এখনও গড়ে উঠেনি অবশ্য।

চিকিৎসাও তো চাই:
স্লিপ এপনিয়ার জন্য সিপিত্রপি কৌশল-এটি বাড়িয়ে দেয় বায়ুর চাপ। যাতে বায়ুপথ থাকে খোলা। এতে রোগী ঘুমের সময় শ্বাসক্রিয়ার অবরোধ ছাড়াই থাকতে পারেন ঘুমে নিশ্চিত। নার্কোলেপসিও রেসটলেস্ লেস্প সিনড্রোমের জন্য জীবনার্ব্ধণে পরিবর্তনও ওষুধ। অনিদ্রার জন্যও আছে ওষুধ, প্রয়োজনে। তবে অনেকইে নিদ্রা অভ্যাস পরিবর্তন করে, জীবনাচরণে আদলবদল ঘটিয়ে অনিদ্রাকে মোকাবেলা করেন বিনা ওষুধেই।

ভারি চিকিৎসা: কননিটিভ বিহেভিয়ার্যাল থেরাপি:
ঘুমের দুশ্চিন্তা থেকে অনিদ্রা-একে মোকাবেলার অন্য উপায়ও আছে। রিলাক্সেশন ট্রেনিং। বায়োফিডব্যাক। এদের সহায়তায়, প্রশান্ত হয় দেহ মন। সুস্থির হয় হৃদযন্ত্র ও শ্বাসযন্ত্রের ক্রিয়া ও পেশির কর্ম। মেজাজ হয় ভালো। আলাপন টক্ থেরাপি করে শয্যাকালীন দুশিন্তার বদলে রোগীর মনে প্রবেশ করানো যায় ইতিবাচক চিন্ত্রাভাবনা। রাতে মন হয়ে যায় সুস্থির, প্রশান্ত। এগুলোকে বলে কগ্নিটিভ বিহেভিয়ারেল থেরাপি, সেসঙ্গে ওষুধ-ক্রনিক অনিদ্রা সমাধানে বেশ সফল।

নিদ্রাবিধি-স্লিপ হাইজিন:
ঘুম আনে এমন সব অভ্যাসকে রপ্ত করা হলো স্লিপ হাইজিন। এই পরিকল্পনার একটি অংশ হলো নিয়মিত ব্যায়াম, তবে কোন সময়ে করবেন তাও কম গুরুত্বপূর্ণ নয়।

 

বিডি প্রতিদিন/১৪ মার্চ ২০১৭/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না
সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না
অ্যালোভেরার যত গুণ
অ্যালোভেরার যত গুণ
যে কারণে খাবেন আদা চা
যে কারণে খাবেন আদা চা
ছুটির দিনে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া ফেসপ্যাক
ছুটির দিনে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া ফেসপ্যাক
শীত এলেই চুলকাতে থাকে মাথার ত্বক, যেভাবে নেবেন চুলের যত্ন
শীত এলেই চুলকাতে থাকে মাথার ত্বক, যেভাবে নেবেন চুলের যত্ন
ব্যায়ামের উষ্ণতায় সুস্থ থাকুন
ব্যায়ামের উষ্ণতায় সুস্থ থাকুন
সকালে ডিম খাওয়ার ৫ উপকার
সকালে ডিম খাওয়ার ৫ উপকার
সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা
সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা
বরফ শীতল রূপচর্চা
বরফ শীতল রূপচর্চা
ঠোঁটের যত্নে ঘরেই লিপজেল তৈরি করবেন যেভাবে
ঠোঁটের যত্নে ঘরেই লিপজেল তৈরি করবেন যেভাবে
খালি পেটে গরম পানি পান কি স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী?
খালি পেটে গরম পানি পান কি স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী?
অতিরিক্ত কফি পানে কি স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়তে পারে?
অতিরিক্ত কফি পানে কি স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়তে পারে?
সর্বশেষ খবর
মাইজভান্ডারে মনোবৈজ্ঞানিক সেমিনার
মাইজভান্ডারে মনোবৈজ্ঞানিক সেমিনার

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকায় চালু হচ্ছে আধুনিক ডিজাইনের পুলিশ বক্স
ঢাকায় চালু হচ্ছে আধুনিক ডিজাইনের পুলিশ বক্স

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাসিনার সাথে আপোষ করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ
হাসিনার সাথে আপোষ করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘টেকসই উন্নয়নে তারুণ্য শক্তিকে মানবসম্পদে রূপ দিতে হবে’
‘টেকসই উন্নয়নে তারুণ্য শক্তিকে মানবসম্পদে রূপ দিতে হবে’

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৯৫
ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৯৫

১১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ইবিতে ক্রিকেট টুর্নামেন্ট
ইবিতে ক্রিকেট টুর্নামেন্ট

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘তোরা আমাকে পুলিশে দিলি, আমি তো দেখবো’ -বললেন আটক নারী ছিনতাইকারী
‘তোরা আমাকে পুলিশে দিলি, আমি তো দেখবো’ -বললেন আটক নারী ছিনতাইকারী

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-১ আসনে বিএনপি প্রার্থী দিপু’র গণমিছিল
নারায়ণগঞ্জ-১ আসনে বিএনপি প্রার্থী দিপু’র গণমিছিল

১৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সিলেটে মাজার জিয়ারত দিয়ে প্রচারণা শুরু করলেন বিএনপির প্রার্থী এমরান
সিলেটে মাজার জিয়ারত দিয়ে প্রচারণা শুরু করলেন বিএনপির প্রার্থী এমরান

২৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গাকৃবিতে ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের অরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত
গাকৃবিতে ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের অরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আটদিনে প্রবাসী আয় এলো ৯১৯৮ হাজার কোটি টাকা
আটদিনে প্রবাসী আয় এলো ৯১৯৮ হাজার কোটি টাকা

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’
কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধোঁয়ায় দম বন্ধ হয়ে গৃহবধূর মৃত্যু
ধোঁয়ায় দম বন্ধ হয়ে গৃহবধূর মৃত্যু

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে কিশোরের মৃত্যু
নেত্রকোনায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে কিশোরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ঘুমন্ত স্বামীর বিশেষ অঙ্গ কেটে দেওয়ার অভিযোগে স্ত্রী আটক
গাজীপুরে ঘুমন্ত স্বামীর বিশেষ অঙ্গ কেটে দেওয়ার অভিযোগে স্ত্রী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুজরাটে জঙ্গি সংগঠন আইএসআইএসের ৩ সদস্য গ্রেপ্তার
গুজরাটে জঙ্গি সংগঠন আইএসআইএসের ৩ সদস্য গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনশন ভেঙে তারেককে পুনর্বিবেচনার আবেদন দিতে বললো ইসি
অনশন ভেঙে তারেককে পুনর্বিবেচনার আবেদন দিতে বললো ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিবেশীদের অভিযোগে বন্ধ হলো জাকারবার্গের স্কুল!
প্রতিবেশীদের অভিযোগে বন্ধ হলো জাকারবার্গের স্কুল!

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সিলেটে আইডিইবির ৫৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও গণপ্রকৌশল দিবসে র‌্যালি
সিলেটে আইডিইবির ৫৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও গণপ্রকৌশল দিবসে র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভারত থেকে টাকা পাঠিয়েছেন আ.লীগ নেতা, আনতে গিয়ে ধরা ছাত্রলীগ নেতা
ভারত থেকে টাকা পাঠিয়েছেন আ.লীগ নেতা, আনতে গিয়ে ধরা ছাত্রলীগ নেতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জলাবদ্ধতা ও সার সংকট নিরসনের দাবিতে গাইবান্ধায় সমাবেশ
জলাবদ্ধতা ও সার সংকট নিরসনের দাবিতে গাইবান্ধায় সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাজিলে সোমবার শুরু হচ্ছে জাতিসংঘের জলবায়ু সম্মেলন
ব্রাজিলে সোমবার শুরু হচ্ছে জাতিসংঘের জলবায়ু সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইবিতে ‘মানবতা ও ইসলাম’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক সেমিনার অনুষ্ঠিত
ইবিতে ‘মানবতা ও ইসলাম’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক সেমিনার অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়িতে ৪০ কেজি গাঁজা জব্দ
খাগড়াছড়িতে ৪০ কেজি গাঁজা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৫
চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৫

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সীতাকুণ্ডে প্রতিবন্ধী যুবককে পিটিয়ে হত্যা
সীতাকুণ্ডে প্রতিবন্ধী যুবককে পিটিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা
কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স
‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক
রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড
দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ

মাঠে ময়দানে

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা