শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪০, বুধবার, ০৭ মে, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৫৭, বুধবার, ০৭ মে, ২০২৫

বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর

বিশেষ প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর

বেগম খালেদা জিয়ার প্রত্যাবর্তন ছিল রাজকীয়। চার মাস লন্ডনে চিকিৎসার পর গতকাল দেশে ফিরলেন সবচেয়ে জনপ্রিয় এই রাজনীতিবিদ। বিমানবন্দর থেকে গুলশানে তাঁর বাড়ি পর্যন্ত তিল ধারণের ঠাঁই ছিল না। লাখো মানুষ তাঁকে শুভেচ্ছায় সিক্ত করেছে। রাস্তার দুই পাশে দাঁড়িয়ে থাকা মানুষের বেশির ভাগেরই কোনো রাজনৈতিক পরিচয় ছিল না। তাঁরা গণতন্ত্রকামী বাংলাদেশের গর্বিত নাগরিক। যাঁরা বেগম খালেদা জিয়াকে শুধু শ্রদ্ধা জানাতে রাস্তার দুই পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন।

বেগম খালেদা জিয়ার এ রাজসিক প্রত্যাবর্তন বাংলাদেশের রাজনীতিবিদসহ সবার জন্য একটি শিক্ষা। গতকাল বেগম খালেদা জিয়াকে যেভাবে জনগণ বরণ করে নিলেন, ভালোবাসায় সিক্ত করলেন তা থেকে শুধু রাজনীতিবিদরা নন, আমরা সবাই অনেক কিছু শিখতে পারি। প্রথমত সম্মান কখনো জোর করে আদায় করার বিষয় নয়। আইন করে জোর করে বাধ্য করে কাউকে সম্মানিত করা যায় না। সম্মান জনগণের ভিতর থেকে স্বতঃস্ফূর্তভাবে আসে। আপনার কাজ, আপনার চিন্তা-চেতনা এবং আপনার জীবনাচরণ সাধারণ মানুষ প্রত্যক্ষ করে। সেখান থেকেই আপনার চারপাশের মানুষ আপনার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেয়। তারা আপনাকে ঘৃণা করবে না সম্মান করবে, সে সিদ্ধান্ত সাধারণ মানুষ নেয় হৃদয় থেকে। কিন্তু আপনি যদি জোর করে কাউকে সম্মানিত করার চেষ্টা করেন, ঢাকঢোল পিটিয়ে কাউকে মর্যাদাবান করতে চান, তা শেষ পর্যন্ত টেকে না। আমরা গত ১৭ বছরে রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে যদি বেগম খালেদা জিয়ার অবস্থান দেখি তাহলেই সত্যটা অনুধাবন করতে পারব। ১৭ বছর ধরে কিছু মানুষ কাউকে কাউকে অযাচিতভাবে সম্মানিত করতে গিয়ে তার সম্মানহানি করেছেন। ইতিহাসের প্রত্যেক মানুষের নিজস্ব অবস্থান রয়েছে এবং এটি নির্ধারিত। কেউ জোর করে কাউকে মহামানব বানাতে পারে না, আবার কেউ জোর করে কাউকে ইতিহাস থেকে ছুড়ে দিতে পারে না। বেগম খালেদা জিয়া কোনো আইন করেননি, তিনি জোর করে ভালোবাসা চাননি। জোর করে শ্রদ্ধাও চাননি। তিনি নীরবই থেকেছেন, নিভৃতে থেকেছেন। তাঁর এ নীরবতা, আপসহীনতা, তাঁর সাহস এবং অন্যায়-অত্যাচার সহ্য করার দৃঢ়প্রতিজ্ঞ শক্তিই মানুষের হৃদয় আপ্লুত করেছে। শ্রদ্ধার আসনে বসিয়েছে। বেগম খালেদা জিয়ার এ অসাধারণ প্রত্যাবর্তনের দ্বিতীয় শিক্ষা হলো ধৈর্য। সবাইকে ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করতে হয়। হুটহাট তাড়াহুড়া করে কিছু হয় না। আমরা যদি বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে বিএনপির রাজনীতি পর্যবেক্ষণ করি, তাহলে দেখব গত ১৭ বছর বিএনপি তীব্র অত্যাচার-নির্যাতন, জুলুম-নিপীড়নের শিকার হয়েছে। বিএনপির এমন কোনো নেতা নেই, যিনি নিপীড়িত হননি, জেলে যাননি, যার বিরুদ্ধে মামলা নেই। কিন্তু এসব কিছুর পরও বিএনপি ধৈর্যহারা হয়নি। বিএনপি আগ্রাসি কোনো তৎপরতা করেনি। জ্বালাও-পোড়াও, বিশৃঙ্খলার মধ্যে যায়নি। বরং জনগণকে বিএনপি সংগঠিত করেছে। এটিই খালেদা জিয়ার রাজনীতি। বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশের রাজনীতিতে শুধু নয়, বিশ্বের রাজনীতিতে সবচেয়ে নির্যাতিত-নিপীড়িত রাজনীতিবিদের প্রতীক। তিনি বিনা অপরাধে দীর্ঘ দুই বছর কারাবন্দি ছিলেন। নির্জন সেলে তাঁকে রাখা হয়েছিল। অমানবিক অত্যাচার-নির্যাতন করা হয়েছিল তাঁর ওপর। কিন্তু এসবের বিরুদ্ধে বিএনপি প্রতিবাদ করেছে শান্তিপূর্ণভাবে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে। বেগম খালেদা জিয়ার এ তিল তিল আত্মত্যাগ তাঁকে করেছে অপরাজেয়, জীবন্ত কিংবদন্তি। জনগণই তাঁকে নিয়েছে জনপ্রিয়তার শীর্ষে। তাই রাজনীতিতে রাজনীতিবিদদের জন্য বেগম খালেদা জিয়া একটি বড় অনুকরণীয় উদাহরণ। রাজনীতিতে শর্টকাট কোনো পথ নেই। রাজনীতিতে ধৈর্যের কোনো বিকল্প নেই, অপেক্ষা করতে হবে। সময় আপনার গতিপথ নির্ধারণ করবে।

দ্বিতীয়ত বেগম খালেদা জিয়ার এ বিপুল জনসমর্থন আরেকটি বিষয় সবার জন্য শিক্ষণীয় করে তুলবে। আর তা হলো আদর্শে অটল থাকা। বেগম খালেদা জিয়ার রাজনীতির সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য তিনি আদর্শবান একজন রাজনীতিবিদ। বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর পর বেগম খালেদা জিয়া রাজনীতিতে এসেছিলেন এক প্রতিকূল বাস্তবতায়। যখন জিয়ার আদর্শের দল বিএনপি নিয়ে ষড়যন্ত্র, সে সময় দেশ এবং দল রক্ষার জন্য তিনি নেতৃত্ব কাঁধে তুলে নিয়েছিলেন আপামর জনগণের অভিপ্রায়ে। কিন্তু ১৯৮৩ সাল থেকে তাঁর দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে কখনোই আদর্শ থেকে বিচ্যুত হননি। খালেদা জিয়া রাজনীতিতে এসেই প্রথমে সবার কাছে জনপ্রিয়তা পান তাঁর আপসহীনতার জন্য। ১৯৮৬ সালে প্রহসনের নির্বাচনে তিনি যেতে পারতেন, তাহলে হয়তো এমপি হতেন কিংবা তাঁর দলও স্বৈরাচারের জুলুম-নির্যাতন থেকে মুক্ত হতো। কিন্তু বেগম জিয়া সে পথে যাননি। বরং তিনি দাঁত কামড়ে লড়াই করেছেন। স্রোতের বিপক্ষে সাঁতার কেটে তিনি স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়েছেন। ১৯৯১ সালে এজন্য তাঁকে জনগণ ক্ষমতায় বসিয়েছে। আবার একইভাবে দেখা যায়, ২০০৭ সালে এক-এগারোর ভয়ংকর সেই ষড়যন্ত্রের সময়ও বেগম খালেদা জিয়া আপস করেননি। এক-এগারোর নথিপত্র পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, সে সময় সবচেয়ে নির্যাতিত ব্যক্তির নাম বেগম খালেদা জিয়া। একজন মায়ের সামনে যখন তাঁর দুই সন্তানকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়, মাকে করা হয় বন্দি, তখন তাঁর চেয়ে নির্যাতিত আর কী হতে পারে? কিন্তু বেগম খালেদা জিয়া সব অত্যাচার-জুলুমের মধ্যেও মাথা নত করেননি। তিনি শুধু প্রতিবাদ করেছেন এবং তাঁর নিজের বিশ্বাস ও আদর্শে অটল থেকেছেন। এটিই বেগম খালেদা জিয়ার রাজনীতি। তিনি যদি চাইতেন তাহলে এক-এগারোর ষড়যন্ত্রকারীদের সঙ্গে আপস করতে পারতেন। তাঁকে বিদেশে যাওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু ঘৃণাভরে সে প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছেন। তিনি এবং তাঁর সন্তানরা জুলুম-নির্যাতন সহ্য করেছেন দেশের জন্য। রাজনীতিবিদদের এটি একটি বড় শিক্ষা। একটি আদর্শ এবং নীতি ধারণ করতে হয়। সে আদর্শে অবিচল থাকতে হয়। বেগম খালেদা জিয়া এ আদর্শবাদিতার এক বড় উদাহরণ। বাংলাদেশের রাজনীতিতে এ আদর্শের চর্চার অভাব আমরা দেখি বিরোধী দলে থাকলে এক রকম, ক্ষমতায় থাকলে সেই নেতাই স্বৈরাচার হয়ে ওঠেন। কিন্তু বেগম খালেদা জিয়া এ বিষয়ে তাঁর বিশ্বাস এবং অবস্থান থেকে এতটুকু সরে আসেননি।

তৃতীয়ত সাফল্যের জন্য করতে হয় ত্যাগ স্বীকার। বেগম জিয়া একমাত্র রাজনীতিবিদ যিনি তাঁর সংগ্রামী জীবনে সবকিছু অর্জন করেছেন ত্যাগের মাধ্যমে। তিনি বাংলাদেশে ত্যাগের রাজনীতির প্রতীক। বেগম খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন পর জুলুম-নির্যাতন থেকে মুক্ত হয়েছিলেন। মুক্ত হয়ে তিনি তাঁর পুত্রের কাছে গেছেন। সেখানে চিকিৎসা নিয়েছেন। তিনি চাইলেই লন্ডনে আরাম-আয়েশের জীবনে থাকতে পারতেন। পুত্রের সঙ্গে, নাতিনাতনিদের সঙ্গে কাটাতে পারতেন এ অসুস্থ সময়। কিন্তু তিনি দেশমাতৃকার টানে ফিরে এসেছেন। বেগম খালেদা জিয়া হলেন সেই বিরল রাজনীতিবিদ যিনি জুলুম-নির্যাতনের মুখেও দেশকে ভালোবেসেছেন। দেশের মাটি আঁকড়ে রেখেছেন, দেশ ত্যাগ করেননি। এখন বেগম খালেদা জিয়ার ফিরে আসার কী দরকার ছিল? দরকার একটাই ছিল-তাঁর আদর্শের লালিত স্বপ্ন বাস্তবায়ন, জনগণের কাছে ফিরে আসা, জনগণের স্বপ্নপূরণ। এ জনগণই তাঁকে ‘দেশমাতা’ উপাধি দিয়েছে। আর এ কারণেই জনগণের সান্নিধ্যে তিনি বারবার ফিরতে চান। সবার জন্য যে বার্তাটা বেগম জিয়া তাঁর প্রত্যাবর্তনের মাধ্যমে দিলেন, তা হলো এখনো তিনি বাংলাদেশের রাজনীতিতে সবচেয়ে বড় ফ্যাক্টর। এ মুহূর্তে বাংলাদেশের রাজনীতিতে সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্যক্তির নাম বেগম খালেদা জিয়া। তিনিই এখন বাংলাদেশে রাজনৈতিক ঐক্যের প্রতীক। কাজেই বেগম জিয়া যে আদর্শ লালন করেন, বেগম জিয়া যে দলের প্রধান সে দলকে কেউ যদি এখন ষড়যন্ত্র করে মাইনাস করতে চায়, রাজনীতি থেকে দূরে সরিয়ে দিতে চায় তাহলে বেগম খালেদা জিয়ার পক্ষে যে জনগণ ইস্পাতকঠিন ঐক্য নিয়ে দাঁড়িয়ে যাবে, সেটিই গতকাল প্রমাণিত হলো।

বেগম জিয়ার আগমন এবং জনগণের বিপুল স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে তাঁকে স্বাগত জানানোর মাধ্যমে একটি বিষয় স্পষ্ট হয়েছে, জনগণ গণতন্ত্র চায়, জনগণ একটি গণতান্ত্রিক বাংলাদেশে জনগণের একজন নেতাকে দেখতে চায়। এ বার্তাটি যত তাড়াতাড়ি সবাই বুঝবে তত সবার জন্য ভালো হবে। বেগম খালেদা জিয়ার জনপ্রিয়তা হিমালয়সম, বঙ্গোপসাগরের মতো। এ জনপ্রিয় নেতা যে ডাক দেবেন, জনগণ যে তাতে সাড়া দিতে প্রস্তুত, তা গতকালের লাখো মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ প্রমাণ করে দিয়েছে। বেগম খালেদা জিয়া শুধু রাজনীতিবিদদের জন্য নন, সবার জন্য শিক্ষণীয়, পূজনীয় একজন ব্যক্তিত্ব। বাংলাদেশে আদর্শবান ব্যক্তির বড় অভাব। এই সময় বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর। সবার জন্য, আগামী প্রজন্মের জন্য এ জনস্রোতের বার্তাটি সবাই আশা করি অনুধাবন করবেন।

এই বিভাগের আরও খবর
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
দাঁড়িপাল্লা প্রতীকসহ জামায়াতের নিবন্ধন পুনর্বহালের গেজেট প্রকাশ
দাঁড়িপাল্লা প্রতীকসহ জামায়াতের নিবন্ধন পুনর্বহালের গেজেট প্রকাশ
জনগণ সংখ্যানুপাতিকের ভিত্তিতে নয়, দল দেখে ভোট দিতে চায় : প্রিন্স
জনগণ সংখ্যানুপাতিকের ভিত্তিতে নয়, দল দেখে ভোট দিতে চায় : প্রিন্স
সাবেক এমপি শম্ভুর জমি ক্রোক ‍ও ১৬ ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
সাবেক এমপি শম্ভুর জমি ক্রোক ‍ও ১৬ ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
হাসিনার বিচার নিশ্চিত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম
হাসিনার বিচার নিশ্চিত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
জাতীয় ঐকমত্য গঠনে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
জাতীয় ঐকমত্য গঠনে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনের জন্য সংসদের সিদ্ধান্ত প্রয়োজন : আমীর খসরু
সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনের জন্য সংসদের সিদ্ধান্ত প্রয়োজন : আমীর খসরু
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি বিএনপির বিরুদ্ধে নতুন ষড়যন্ত্র : ফারুক
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি বিএনপির বিরুদ্ধে নতুন ষড়যন্ত্র : ফারুক
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিয়ে দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনুন : ফারুক
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিয়ে দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনুন : ফারুক
সর্বশেষ খবর
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

১ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

১২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন
ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার
টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য
পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য

খবর

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে
বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের জন্য প্লট বরাদ্দের ব্যবস্থা করা হচ্ছে
ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের জন্য প্লট বরাদ্দের ব্যবস্থা করা হচ্ছে

নগর জীবন

ব্যবসায়ী আকাশ হত্যায় গ্রেপ্তার ৩
ব্যবসায়ী আকাশ হত্যায় গ্রেপ্তার ৩

নগর জীবন