শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪০, বুধবার, ০৭ মে, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৫৭, বুধবার, ০৭ মে, ২০২৫

বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর

বিশেষ প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর

বেগম খালেদা জিয়ার প্রত্যাবর্তন ছিল রাজকীয়। চার মাস লন্ডনে চিকিৎসার পর গতকাল দেশে ফিরলেন সবচেয়ে জনপ্রিয় এই রাজনীতিবিদ। বিমানবন্দর থেকে গুলশানে তাঁর বাড়ি পর্যন্ত তিল ধারণের ঠাঁই ছিল না। লাখো মানুষ তাঁকে শুভেচ্ছায় সিক্ত করেছে। রাস্তার দুই পাশে দাঁড়িয়ে থাকা মানুষের বেশির ভাগেরই কোনো রাজনৈতিক পরিচয় ছিল না। তাঁরা গণতন্ত্রকামী বাংলাদেশের গর্বিত নাগরিক। যাঁরা বেগম খালেদা জিয়াকে শুধু শ্রদ্ধা জানাতে রাস্তার দুই পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন।

বেগম খালেদা জিয়ার এ রাজসিক প্রত্যাবর্তন বাংলাদেশের রাজনীতিবিদসহ সবার জন্য একটি শিক্ষা। গতকাল বেগম খালেদা জিয়াকে যেভাবে জনগণ বরণ করে নিলেন, ভালোবাসায় সিক্ত করলেন তা থেকে শুধু রাজনীতিবিদরা নন, আমরা সবাই অনেক কিছু শিখতে পারি। প্রথমত সম্মান কখনো জোর করে আদায় করার বিষয় নয়। আইন করে জোর করে বাধ্য করে কাউকে সম্মানিত করা যায় না। সম্মান জনগণের ভিতর থেকে স্বতঃস্ফূর্তভাবে আসে। আপনার কাজ, আপনার চিন্তা-চেতনা এবং আপনার জীবনাচরণ সাধারণ মানুষ প্রত্যক্ষ করে। সেখান থেকেই আপনার চারপাশের মানুষ আপনার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেয়। তারা আপনাকে ঘৃণা করবে না সম্মান করবে, সে সিদ্ধান্ত সাধারণ মানুষ নেয় হৃদয় থেকে। কিন্তু আপনি যদি জোর করে কাউকে সম্মানিত করার চেষ্টা করেন, ঢাকঢোল পিটিয়ে কাউকে মর্যাদাবান করতে চান, তা শেষ পর্যন্ত টেকে না। আমরা গত ১৭ বছরে রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে যদি বেগম খালেদা জিয়ার অবস্থান দেখি তাহলেই সত্যটা অনুধাবন করতে পারব। ১৭ বছর ধরে কিছু মানুষ কাউকে কাউকে অযাচিতভাবে সম্মানিত করতে গিয়ে তার সম্মানহানি করেছেন। ইতিহাসের প্রত্যেক মানুষের নিজস্ব অবস্থান রয়েছে এবং এটি নির্ধারিত। কেউ জোর করে কাউকে মহামানব বানাতে পারে না, আবার কেউ জোর করে কাউকে ইতিহাস থেকে ছুড়ে দিতে পারে না। বেগম খালেদা জিয়া কোনো আইন করেননি, তিনি জোর করে ভালোবাসা চাননি। জোর করে শ্রদ্ধাও চাননি। তিনি নীরবই থেকেছেন, নিভৃতে থেকেছেন। তাঁর এ নীরবতা, আপসহীনতা, তাঁর সাহস এবং অন্যায়-অত্যাচার সহ্য করার দৃঢ়প্রতিজ্ঞ শক্তিই মানুষের হৃদয় আপ্লুত করেছে। শ্রদ্ধার আসনে বসিয়েছে। বেগম খালেদা জিয়ার এ অসাধারণ প্রত্যাবর্তনের দ্বিতীয় শিক্ষা হলো ধৈর্য। সবাইকে ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করতে হয়। হুটহাট তাড়াহুড়া করে কিছু হয় না। আমরা যদি বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে বিএনপির রাজনীতি পর্যবেক্ষণ করি, তাহলে দেখব গত ১৭ বছর বিএনপি তীব্র অত্যাচার-নির্যাতন, জুলুম-নিপীড়নের শিকার হয়েছে। বিএনপির এমন কোনো নেতা নেই, যিনি নিপীড়িত হননি, জেলে যাননি, যার বিরুদ্ধে মামলা নেই। কিন্তু এসব কিছুর পরও বিএনপি ধৈর্যহারা হয়নি। বিএনপি আগ্রাসি কোনো তৎপরতা করেনি। জ্বালাও-পোড়াও, বিশৃঙ্খলার মধ্যে যায়নি। বরং জনগণকে বিএনপি সংগঠিত করেছে। এটিই খালেদা জিয়ার রাজনীতি। বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশের রাজনীতিতে শুধু নয়, বিশ্বের রাজনীতিতে সবচেয়ে নির্যাতিত-নিপীড়িত রাজনীতিবিদের প্রতীক। তিনি বিনা অপরাধে দীর্ঘ দুই বছর কারাবন্দি ছিলেন। নির্জন সেলে তাঁকে রাখা হয়েছিল। অমানবিক অত্যাচার-নির্যাতন করা হয়েছিল তাঁর ওপর। কিন্তু এসবের বিরুদ্ধে বিএনপি প্রতিবাদ করেছে শান্তিপূর্ণভাবে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে। বেগম খালেদা জিয়ার এ তিল তিল আত্মত্যাগ তাঁকে করেছে অপরাজেয়, জীবন্ত কিংবদন্তি। জনগণই তাঁকে নিয়েছে জনপ্রিয়তার শীর্ষে। তাই রাজনীতিতে রাজনীতিবিদদের জন্য বেগম খালেদা জিয়া একটি বড় অনুকরণীয় উদাহরণ। রাজনীতিতে শর্টকাট কোনো পথ নেই। রাজনীতিতে ধৈর্যের কোনো বিকল্প নেই, অপেক্ষা করতে হবে। সময় আপনার গতিপথ নির্ধারণ করবে।

দ্বিতীয়ত বেগম খালেদা জিয়ার এ বিপুল জনসমর্থন আরেকটি বিষয় সবার জন্য শিক্ষণীয় করে তুলবে। আর তা হলো আদর্শে অটল থাকা। বেগম খালেদা জিয়ার রাজনীতির সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য তিনি আদর্শবান একজন রাজনীতিবিদ। বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর পর বেগম খালেদা জিয়া রাজনীতিতে এসেছিলেন এক প্রতিকূল বাস্তবতায়। যখন জিয়ার আদর্শের দল বিএনপি নিয়ে ষড়যন্ত্র, সে সময় দেশ এবং দল রক্ষার জন্য তিনি নেতৃত্ব কাঁধে তুলে নিয়েছিলেন আপামর জনগণের অভিপ্রায়ে। কিন্তু ১৯৮৩ সাল থেকে তাঁর দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে কখনোই আদর্শ থেকে বিচ্যুত হননি। খালেদা জিয়া রাজনীতিতে এসেই প্রথমে সবার কাছে জনপ্রিয়তা পান তাঁর আপসহীনতার জন্য। ১৯৮৬ সালে প্রহসনের নির্বাচনে তিনি যেতে পারতেন, তাহলে হয়তো এমপি হতেন কিংবা তাঁর দলও স্বৈরাচারের জুলুম-নির্যাতন থেকে মুক্ত হতো। কিন্তু বেগম জিয়া সে পথে যাননি। বরং তিনি দাঁত কামড়ে লড়াই করেছেন। স্রোতের বিপক্ষে সাঁতার কেটে তিনি স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়েছেন। ১৯৯১ সালে এজন্য তাঁকে জনগণ ক্ষমতায় বসিয়েছে। আবার একইভাবে দেখা যায়, ২০০৭ সালে এক-এগারোর ভয়ংকর সেই ষড়যন্ত্রের সময়ও বেগম খালেদা জিয়া আপস করেননি। এক-এগারোর নথিপত্র পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, সে সময় সবচেয়ে নির্যাতিত ব্যক্তির নাম বেগম খালেদা জিয়া। একজন মায়ের সামনে যখন তাঁর দুই সন্তানকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়, মাকে করা হয় বন্দি, তখন তাঁর চেয়ে নির্যাতিত আর কী হতে পারে? কিন্তু বেগম খালেদা জিয়া সব অত্যাচার-জুলুমের মধ্যেও মাথা নত করেননি। তিনি শুধু প্রতিবাদ করেছেন এবং তাঁর নিজের বিশ্বাস ও আদর্শে অটল থেকেছেন। এটিই বেগম খালেদা জিয়ার রাজনীতি। তিনি যদি চাইতেন তাহলে এক-এগারোর ষড়যন্ত্রকারীদের সঙ্গে আপস করতে পারতেন। তাঁকে বিদেশে যাওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু ঘৃণাভরে সে প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছেন। তিনি এবং তাঁর সন্তানরা জুলুম-নির্যাতন সহ্য করেছেন দেশের জন্য। রাজনীতিবিদদের এটি একটি বড় শিক্ষা। একটি আদর্শ এবং নীতি ধারণ করতে হয়। সে আদর্শে অবিচল থাকতে হয়। বেগম খালেদা জিয়া এ আদর্শবাদিতার এক বড় উদাহরণ। বাংলাদেশের রাজনীতিতে এ আদর্শের চর্চার অভাব আমরা দেখি বিরোধী দলে থাকলে এক রকম, ক্ষমতায় থাকলে সেই নেতাই স্বৈরাচার হয়ে ওঠেন। কিন্তু বেগম খালেদা জিয়া এ বিষয়ে তাঁর বিশ্বাস এবং অবস্থান থেকে এতটুকু সরে আসেননি।

তৃতীয়ত সাফল্যের জন্য করতে হয় ত্যাগ স্বীকার। বেগম জিয়া একমাত্র রাজনীতিবিদ যিনি তাঁর সংগ্রামী জীবনে সবকিছু অর্জন করেছেন ত্যাগের মাধ্যমে। তিনি বাংলাদেশে ত্যাগের রাজনীতির প্রতীক। বেগম খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন পর জুলুম-নির্যাতন থেকে মুক্ত হয়েছিলেন। মুক্ত হয়ে তিনি তাঁর পুত্রের কাছে গেছেন। সেখানে চিকিৎসা নিয়েছেন। তিনি চাইলেই লন্ডনে আরাম-আয়েশের জীবনে থাকতে পারতেন। পুত্রের সঙ্গে, নাতিনাতনিদের সঙ্গে কাটাতে পারতেন এ অসুস্থ সময়। কিন্তু তিনি দেশমাতৃকার টানে ফিরে এসেছেন। বেগম খালেদা জিয়া হলেন সেই বিরল রাজনীতিবিদ যিনি জুলুম-নির্যাতনের মুখেও দেশকে ভালোবেসেছেন। দেশের মাটি আঁকড়ে রেখেছেন, দেশ ত্যাগ করেননি। এখন বেগম খালেদা জিয়ার ফিরে আসার কী দরকার ছিল? দরকার একটাই ছিল-তাঁর আদর্শের লালিত স্বপ্ন বাস্তবায়ন, জনগণের কাছে ফিরে আসা, জনগণের স্বপ্নপূরণ। এ জনগণই তাঁকে ‘দেশমাতা’ উপাধি দিয়েছে। আর এ কারণেই জনগণের সান্নিধ্যে তিনি বারবার ফিরতে চান। সবার জন্য যে বার্তাটা বেগম জিয়া তাঁর প্রত্যাবর্তনের মাধ্যমে দিলেন, তা হলো এখনো তিনি বাংলাদেশের রাজনীতিতে সবচেয়ে বড় ফ্যাক্টর। এ মুহূর্তে বাংলাদেশের রাজনীতিতে সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্যক্তির নাম বেগম খালেদা জিয়া। তিনিই এখন বাংলাদেশে রাজনৈতিক ঐক্যের প্রতীক। কাজেই বেগম জিয়া যে আদর্শ লালন করেন, বেগম জিয়া যে দলের প্রধান সে দলকে কেউ যদি এখন ষড়যন্ত্র করে মাইনাস করতে চায়, রাজনীতি থেকে দূরে সরিয়ে দিতে চায় তাহলে বেগম খালেদা জিয়ার পক্ষে যে জনগণ ইস্পাতকঠিন ঐক্য নিয়ে দাঁড়িয়ে যাবে, সেটিই গতকাল প্রমাণিত হলো।

বেগম জিয়ার আগমন এবং জনগণের বিপুল স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে তাঁকে স্বাগত জানানোর মাধ্যমে একটি বিষয় স্পষ্ট হয়েছে, জনগণ গণতন্ত্র চায়, জনগণ একটি গণতান্ত্রিক বাংলাদেশে জনগণের একজন নেতাকে দেখতে চায়। এ বার্তাটি যত তাড়াতাড়ি সবাই বুঝবে তত সবার জন্য ভালো হবে। বেগম খালেদা জিয়ার জনপ্রিয়তা হিমালয়সম, বঙ্গোপসাগরের মতো। এ জনপ্রিয় নেতা যে ডাক দেবেন, জনগণ যে তাতে সাড়া দিতে প্রস্তুত, তা গতকালের লাখো মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ প্রমাণ করে দিয়েছে। বেগম খালেদা জিয়া শুধু রাজনীতিবিদদের জন্য নন, সবার জন্য শিক্ষণীয়, পূজনীয় একজন ব্যক্তিত্ব। বাংলাদেশে আদর্শবান ব্যক্তির বড় অভাব। এই সময় বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর। সবার জন্য, আগামী প্রজন্মের জন্য এ জনস্রোতের বার্তাটি সবাই আশা করি অনুধাবন করবেন।

এই বিভাগের আরও খবর
ভারত-পাকিস্তানকে শান্তিপূর্ণ সমাধানের আহ্বান তারেক রহমানের
ভারত-পাকিস্তানকে শান্তিপূর্ণ সমাধানের আহ্বান তারেক রহমানের
এটিএম আজহারের মুক্তিসহ তিন দাবিতে ৯ জেলায় ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ
এটিএম আজহারের মুক্তিসহ তিন দাবিতে ৯ জেলায় ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ
ভোটের ব্যবস্থা করলে রাতারাতি সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে : দুদু
ভোটের ব্যবস্থা করলে রাতারাতি সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে : দুদু
আর বিলম্বিত নয়, এখনই নির্বাচনের প্রয়োজন : ফারুক
আর বিলম্বিত নয়, এখনই নির্বাচনের প্রয়োজন : ফারুক
সার্বভৌমত্ব রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান সারজিস-হাসনাতের
সার্বভৌমত্ব রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান সারজিস-হাসনাতের
ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যা বললেন জামায়াত আমির
ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যা বললেন জামায়াত আমির
মাকে দেখতে হাসপাতালে ছুটে গেলেন ডা. জোবাইদা রহমান
মাকে দেখতে হাসপাতালে ছুটে গেলেন ডা. জোবাইদা রহমান
এনসিপির রাজনৈতিক লিয়াজোঁ কমিটি গঠন
এনসিপির রাজনৈতিক লিয়াজোঁ কমিটি গঠন
সাবেক মন্ত্রী তাজুল ইসলামসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক মন্ত্রী তাজুল ইসলামসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
বাংলাদেশের গণতন্ত্র, বাংলাদেশে ফিরেছে: মোশারফ হোসেন
বাংলাদেশের গণতন্ত্র, বাংলাদেশে ফিরেছে: মোশারফ হোসেন
ঐকমত্য কমিশনকে মৌলিক সংস্কারের রূপরেখা দিল এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনকে মৌলিক সংস্কারের রূপরেখা দিল এনসিপি
গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া
গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া
সর্বশেষ খবর
এসএসসি: উত্তর বলে দেওয়ায় এক কেন্দ্রের ১০ শিক্ষক গ্রেফতার
এসএসসি: উত্তর বলে দেওয়ায় এক কেন্দ্রের ১০ শিক্ষক গ্রেফতার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘চ্যাম্পিয়ন্স লিগ থেকে বিদায় নিলেও বার্সা অবশ্যই ফিরে আসবে’
‘চ্যাম্পিয়ন্স লিগ থেকে বিদায় নিলেও বার্সা অবশ্যই ফিরে আসবে’

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ-শিক্ষক-কর্মকর্তাসহ ৭১ জনের বিরুদ্ধে মামলা
ছাত্রলীগ-শিক্ষক-কর্মকর্তাসহ ৭১ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজবাড়ী বিআরটিএতে দুদকের অভিযান, আটক ৪
রাজবাড়ী বিআরটিএতে দুদকের অভিযান, আটক ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'দাঁতভাঙা জবাব' দিয়েছে পাকিস্তান, শেহবাজের দাবি
'দাঁতভাঙা জবাব' দিয়েছে পাকিস্তান, শেহবাজের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দশ মামলার আসামি গ্রেফতার
দশ মামলার আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৃষ্টিশীলতার মাধ্যমে সভ্যতা বিনির্মাণে প্রতিনিয়ত অবদান রেখে যাচ্ছেন প্রকৌশলীরা
সৃষ্টিশীলতার মাধ্যমে সভ্যতা বিনির্মাণে প্রতিনিয়ত অবদান রেখে যাচ্ছেন প্রকৌশলীরা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাষ্ট্র সংস্কারে জাতীয় ঐকমত্য চাই: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা
রাষ্ট্র সংস্কারে জাতীয় ঐকমত্য চাই: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় একজনের ফাঁসি, ৪ জনের যাবজ্জীবন
হত্যা মামলায় একজনের ফাঁসি, ৪ জনের যাবজ্জীবন

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভ্যানচালকের শরীরে মিলল অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ
ভ্যানচালকের শরীরে মিলল অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে বিআরটিএ অফিসে দুদকের অভিযান
সিলেটে বিআরটিএ অফিসে দুদকের অভিযান

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত ভারতকে ‘নিরাপদ বিনিয়োগ গন্তব্য’ ভাবার পথে বাধা হবে: রয়টার্স
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত ভারতকে ‘নিরাপদ বিনিয়োগ গন্তব্য’ ভাবার পথে বাধা হবে: রয়টার্স

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত থেকে এভাবে ‘পুশ–ইন’ সঠিক প্রক্রিয়া নয় : খলিলুর রহমান
ভারত থেকে এভাবে ‘পুশ–ইন’ সঠিক প্রক্রিয়া নয় : খলিলুর রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে আড়াই কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেটে আড়াই কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গম্ভীরের সঙ্গে টানাপোড়েন? ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অবসর নিলেন রোহিত
গম্ভীরের সঙ্গে টানাপোড়েন? ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অবসর নিলেন রোহিত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশিদের ভিসা চালুর অগ্রগতিতে আরব আমিরাতকে ধন্যবাদ প্রধান উপদেষ্টার
বাংলাদেশিদের ভিসা চালুর অগ্রগতিতে আরব আমিরাতকে ধন্যবাদ প্রধান উপদেষ্টার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানকে শান্তিপূর্ণ সমাধানের আহ্বান তারেক রহমানের
ভারত-পাকিস্তানকে শান্তিপূর্ণ সমাধানের আহ্বান তারেক রহমানের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুয়াডাঙ্গায় ইটভাটায় মাটি বিক্রি করায় জরিমানা
চুয়াডাঙ্গায় ইটভাটায় মাটি বিক্রি করায় জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস পালিত
কুড়িগ্রামে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুর বিআরটিএ কার্যালয়ে দুদকের অভিযান, ২ জনের কারাদণ্ড
দিনাজপুর বিআরটিএ কার্যালয়ে দুদকের অভিযান, ২ জনের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ চেষ্টা মামলায় যুবক গ্রেফতার
ধর্ষণ চেষ্টা মামলায় যুবক গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উলবাকিয়া মশায় ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশে আশা দেখছেন গবেষকরা
উলবাকিয়া মশায় ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশে আশা দেখছেন গবেষকরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক যুদ্ধের সম্ভাবনার হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
পারমাণবিক যুদ্ধের সম্ভাবনার হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেনের ধাক্কায় আহত যুবক
ট্রেনের ধাক্কায় আহত যুবক

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

এটিএম আজহারের মুক্তিসহ তিন দাবিতে ৯ জেলায় ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ
এটিএম আজহারের মুক্তিসহ তিন দাবিতে ৯ জেলায় ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোগীদের সুস্থতায় নার্সদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ : চসিক মেয়র
রোগীদের সুস্থতায় নার্সদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ : চসিক মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিরাজগঞ্জে আন্দোলনে আহতদের মাঝে ২ কোটি ৪৯ লাখ টাকার চেক বিতরণ
সিরাজগঞ্জে আন্দোলনে আহতদের মাঝে ২ কোটি ৪৯ লাখ টাকার চেক বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমোডিটি এক্সচেঞ্জ রেগুলেশন অনুমোদন চায় সিএসই
কমোডিটি এক্সচেঞ্জ রেগুলেশন অনুমোদন চায় সিএসই

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় বিক্রি হচ্ছে রাসায়নিক দিয়ে পাকানো অপরিপক্ক লিচু
বগুড়ায় বিক্রি হচ্ছে রাসায়নিক দিয়ে পাকানো অপরিপক্ক লিচু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাগলে ঘাস খাওয়া নিয়ে বিতণ্ডা, যুবককে কুপিয়ে হত্যা
ছাগলে ঘাস খাওয়া নিয়ে বিতণ্ডা, যুবককে কুপিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আকাশযুদ্ধে ধরাশায়ী রাফাল, আর্থিক ক্ষতির মুখে ফ্রান্স!
আকাশযুদ্ধে ধরাশায়ী রাফাল, আর্থিক ক্ষতির মুখে ফ্রান্স!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতে হতাহত বেড়ে ৫৮: ভারতীয় সেনাবাহিনী
পাকিস্তানের হামলায় ভারতে হতাহত বেড়ে ৫৮: ভারতীয় সেনাবাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান হামলা-পাল্টা হামলা: কার কেমন ক্ষতি হয়েছে?
ভারত-পাকিস্তান হামলা-পাল্টা হামলা: কার কেমন ক্ষতি হয়েছে?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা
পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের
ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে ‘সাদা পতাকা’ উড়িয়ে পিছু হটল ভারতীয় সেনারা, দাবি পাকিস্তানের
সীমান্তে ‘সাদা পতাকা’ উড়িয়ে পিছু হটল ভারতীয় সেনারা, দাবি পাকিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় অংশ নিয়েছিল ৭৫ থেকে ৮০টি ভারতীয় যুদ্ধবিমান, দাবি পাকিস্তানের
হামলায় অংশ নিয়েছিল ৭৫ থেকে ৮০টি ভারতীয় যুদ্ধবিমান, দাবি পাকিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীকে ভারতে হামলা চালানোর সবুজ সংকেত দিলো পাকিস্তান
সেনাবাহিনীকে ভারতে হামলা চালানোর সবুজ সংকেত দিলো পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীর জবাব ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে: পাকিস্তান আইএসপিআর প্রধান
সেনাবাহিনীর জবাব ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে: পাকিস্তান আইএসপিআর প্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের খবর নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার লুকোচুরি
যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের খবর নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার লুকোচুরি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ভূপাতিত হওয়া ৫ যুদ্ধবিমানের ৩টিই রাফাল ফাইটার জেট
ভারতের ভূপাতিত হওয়া ৫ যুদ্ধবিমানের ৩টিই রাফাল ফাইটার জেট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে পানি প্রবাহ বন্ধের ঘোষণা মোদির
আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে পানি প্রবাহ বন্ধের ঘোষণা মোদির

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমর্থন জানিয়ে যা বলল ইসরায়েল
পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমর্থন জানিয়ে যা বলল ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলায় মাসুদ আজহার পরিবারের ১০ সদস্য নিহত: বিবিসি
ভারতের হামলায় মাসুদ আজহার পরিবারের ১০ সদস্য নিহত: বিবিসি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত
‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণতরী থেকে সাগরে পড়ে ডুবল আরও একটি মার্কিন যুদ্ধবিমান
রণতরী থেকে সাগরে পড়ে ডুবল আরও একটি মার্কিন যুদ্ধবিমান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাল্টা হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান
ভারতে পাল্টা হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান পাল্টাপাল্টি হামলার পর যা বলা হলো ইমরান খানের ফেসবুকে
ভারত-পাকিস্তান পাল্টাপাল্টি হামলার পর যা বলা হলো ইমরান খানের ফেসবুকে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে এ হামলার পরিণতি ভোগ করতে হবে, হুঁশিয়ারি হিনা রব্বানীর
ভারতকে এ হামলার পরিণতি ভোগ করতে হবে, হুঁশিয়ারি হিনা রব্বানীর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‍্যাব অফিস থেকে সিনিয়র এএসপি পলাশের মরদেহ উদ্ধার
র‍্যাব অফিস থেকে সিনিয়র এএসপি পলাশের মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানাল চীন
ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানাল চীন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলায় ‘শান্তির আহ্বান’ বিশ্বনেতাদের, ইসরায়েল জানাল সমর্থন
ভারতের হামলায় ‘শান্তির আহ্বান’ বিশ্বনেতাদের, ইসরায়েল জানাল সমর্থন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যা বললেন জামায়াত আমির
ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যা বললেন জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে ভারতের হামলা, মাঝপথে ফিরে গেল বাংলাদেশগামী দুই প্লেন
পাকিস্তানে ভারতের হামলা, মাঝপথে ফিরে গেল বাংলাদেশগামী দুই প্লেন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের
ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলায় পাকিস্তান এয়ারফোর্সের কোনও ক্ষতি হয়নি: আইএসপিআর
ভারতের হামলায় পাকিস্তান এয়ারফোর্সের কোনও ক্ষতি হয়নি: আইএসপিআর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডা. জুবাইদা সরকারি চাকরি ফিরে পাচ্ছেন
ডা. জুবাইদা সরকারি চাকরি ফিরে পাচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসকদের পরামর্শে বিশ্রামে খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে বিশ্রামে খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি

সম্পাদকীয়

রাতের আঁধারে ভরাট হচ্ছে রামপুরা খাল
রাতের আঁধারে ভরাট হচ্ছে রামপুরা খাল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দুই ব্যাংকের তথ্য যাচাই সেবা বন্ধ
দুই ব্যাংকের তথ্য যাচাই সেবা বন্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধের ফাঁদে অর্থনীতি
যুদ্ধের ফাঁদে অর্থনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার নিয়ে বৈঠকে বসছেন প্রধান উপদেষ্টা
শেয়ারবাজার নিয়ে বৈঠকে বসছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

রয়েই গেল মৃত্যুকূপ
রয়েই গেল মৃত্যুকূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

অশান্ত উপমহাদেশ ঝুঁকিতে বাংলাদেশ
অশান্ত উপমহাদেশ ঝুঁকিতে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ শুরু!
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ শুরু!

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে পুশ ৬৬ ভারতীয়কে
বাংলাদেশে পুশ ৬৬ ভারতীয়কে

প্রথম পৃষ্ঠা

অনুমতি ছাড়াই কাটা হলো আড়াই শতাধিক গাছ
অনুমতি ছাড়াই কাটা হলো আড়াই শতাধিক গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনে জোরালো হচ্ছে নির্বাচনের দাবি
ঐকমত্য কমিশনে জোরালো হচ্ছে নির্বাচনের দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত যুদ্ধের ভয়ংকর খেলা শুরু করেছে
ভারত যুদ্ধের ভয়ংকর খেলা শুরু করেছে

নগর জীবন

হঠাৎ অনিরাপদ আকাশপথ
হঠাৎ অনিরাপদ আকাশপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

এটা কোনো সমাধান নয়
এটা কোনো সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ধস দেশের শেয়ারবাজারে
ধস দেশের শেয়ারবাজারে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধের ধকল বিশ্ব সইতে পারবে না
যুদ্ধের ধকল বিশ্ব সইতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

লাশ উত্তোলনের হিড়িক, আপত্তি স্বজনদের
লাশ উত্তোলনের হিড়িক, আপত্তি স্বজনদের

পেছনের পৃষ্ঠা

শরিয়া আদালত ও দ্বিকক্ষের সংসদের পক্ষে মত
শরিয়া আদালত ও দ্বিকক্ষের সংসদের পক্ষে মত

প্রথম পৃষ্ঠা

আছিয়া ধর্ষণ হত্যা মামলায় শেষ হলো সাক্ষ্য গ্রহণ
আছিয়া ধর্ষণ হত্যা মামলায় শেষ হলো সাক্ষ্য গ্রহণ

নগর জীবন

খানাখন্দে বেহাল লেকপাড় সড়ক
খানাখন্দে বেহাল লেকপাড় সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

শেখ হাসিনাকে দুদকের তলব
শেখ হাসিনাকে দুদকের তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

কূটনৈতিক সমাধান চায় ঢাকা, সীমান্তে সতর্কতা
কূটনৈতিক সমাধান চায় ঢাকা, সীমান্তে সতর্কতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে কার্যকর ‘ভালো মশা’
ডেঙ্গু ঠেকাতে কার্যকর ‘ভালো মশা’

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথমবার শুরু হচ্ছে মাইক্রোসফট অফিস স্পেশালিস্ট বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়নশিপ
প্রথমবার শুরু হচ্ছে মাইক্রোসফট অফিস স্পেশালিস্ট বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়নশিপ

নগর জীবন

বাংলাদেশ সফরে মিস ইউনিভার্স তাতিয়ানা কালমেল
বাংলাদেশ সফরে মিস ইউনিভার্স তাতিয়ানা কালমেল

নগর জীবন

উৎকণ্ঠা বিশ্বজুড়ে
উৎকণ্ঠা বিশ্বজুড়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বদেশে ফেরত গেল সেনা-বিজিপি সদস্যসহ ৪০ মিয়ানমার নাগরিক
স্বদেশে ফেরত গেল সেনা-বিজিপি সদস্যসহ ৪০ মিয়ানমার নাগরিক

নগর জীবন