শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৩৭, শনিবার, ১৭ মে, ২০২৫

এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে

শফিকুল ইসলাম সোহাগ ও শরিফুল ইসলাম সীমান্ত
অনলাইন ভার্সন
এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে

দূরত্ব বাড়ছে নবগঠিত রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ও জামায়াতে ইসলামীর। আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে একই মঞ্চে আন্দোলনের পর প্রকাশ্য দ্বন্দ্বে জড়িয়েছে দল দুটি। অন্তর্বর্তী সরকারে থাকা ছাত্র উপদেষ্টা মাহফুজ আলম জামায়াত-শিবিরের বিরুদ্ধে বক্তব্য দিচ্ছেন। পাল্টা জবাব দিতে ছাড়ছেন না জামায়াত-শিবির নেতারাও। এ নিয়ে ফেসবুকসহ নানান মাধ্যমে তর্কযুদ্ধে জড়িয়ে পড়েছে পক্ষ দুটি। জুলাই গণ অভ্যুত্থান এবং পরবর্তী সময়ে মিত্র হিসেবে পরিচিত পক্ষ দুটির মধ্যে সম্পর্কের এ টানাপোড়েন নিয়ে রাজনৈতিক মহলে চলছে নানান আলোচনা।

এনসিপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদীব বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘জামায়াতকে নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের একজন উপদেষ্টার কথার সঙ্গে আমাদের দলের কোনো সম্পর্ক নেই। সেটি একান্তই তাঁর ব্যক্তিগত বিষয়। জামায়াত-এনসিপির যে দ্বন্দ্ব তৈরি হয়েছে তা নিয়ে আমাদের অবস্থান আমরা দলীয় বিবৃতিতে পরিষ্কার করেছি। একাত্তর এবং চব্বিশকে মুখোমুখি দাঁড় করানোর কোনো বিষয় এখানে নেই। রাজনীতিতে স্থায়ী মিত্র বা স্থায়ী শত্রু বলেও কোনো কথা নেই। জনগণের স্বার্থে যে কোনো গণতান্ত্রিক ও মানবাধিকার ইস্যুতে আমরা দেশের সব গণতান্ত্রিক পক্ষের সঙ্গে সহাবস্থান ধরে রাখতে চাই।’

এনসিপি সূত্র জানান, জুলাই গণ অভ্যুত্থানের পর প্রতিষ্ঠিত এনসিপিকে বিএনপি এবং জামায়াতের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে হচ্ছে। শুরুতেই বিএনপির সঙ্গে বিরোধপূর্ণ রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েছে এনসিপি। এদিকে জামায়াতের সঙ্গে লিখিত কোনো জোট না থাকলেও বন্ধুভাবাপন্ন সম্পর্ক ছিল এনসিপির। এতে রাজনৈতিক অঙ্গনে ডানপন্থি দল হিসেবে পরিচিত হতে শুরু করেছিল বিপ্লবীদের রাজনৈতিক দল এনসিপি। সর্বশেষ শাহবাগে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আন্দোলনে অনেকটা নীরব ভূমিকা পালন করেছে বিএনপি। এনসিপির নেতৃত্বে হওয়া আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আন্দোলনে লোকবল ও সমর্থন দিয়ে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করেছে জামায়াত। কিন্তু একটি সর্বদলীয় প্ল্যাটফর্মে সংঘটিত হওয়া এ আন্দোলনে জামায়াত-শিবির কর্মীরা দলীয় স্লোগান দিয়ে ও সংগীত গেয়ে এনসিপিকে বিতর্কের মুখে ফেলে দিয়েছেন। জামায়াত-শিবির কর্মীদের এহেন কর্মকা তাদের নিজেদের বিতর্কিত রাজনৈতিক ইতিহাসও পুনরায় জাতির সামনে তুলে এনেছে।

সব মিলিয়ে জামায়াতের ডানপন্থি রাজনীতির ছায়াতল থেকে বেরিয়ে এসে নিজেদের মধ্যপন্থি রাজনীতির আদর্শিক দল হিসেবে প্রতিষ্ঠার বয়ান তৈরি করতেই দলটির সঙ্গে দূরত্ব বাড়াচ্ছে এনসিপি।

দ্বন্দ্বের সূত্রপাত যেভাবে : জুলাই গণ অভ্যুত্থানে গণহত্যার দায়ে রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে আন্দোলনের ডাক দেন এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। ‘ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য’-এর ব্যানারে সংঘটিত এ আন্দোলনে অংশ নেয় বিভিন্ন রাজনৈতিক-অরাজনৈতিক দল ও সংগঠন। বিএনপিবিহীন এ আন্দোলনে অংশ নেয় জামায়াতে ইসলামী, ছাত্রশিবির, আপ বাংলাদেশ, হেফাজতে ইসলাম, এবি পার্টি, লেবার পার্টি, খেলাফত মজলিসসহ অন্য দলগুলো। টানা তিন দিন আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে অন্তর্বর্তী সরকার আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত নেয় ১০ মে রাতে। আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের উৎসব ছাপিয়ে সমাজমাধ্যমের ইস্যু হয়ে ওঠে আন্দোলন চলাকালে ছাত্রশিবিরের নেতাদের দেওয়া ‘গোলাম আযমের বাংলায়, আওয়ামী লীগের ঠাঁই নাই’ স্লোগান। পাশাপাশি জাতীয় সংগীত পরিবেশনকালে ইসলামপন্থি দলের কতিপয় কর্মীর দ্বারা বাধা প্রদানের ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে। এসব ঘটনায় সমাজমাধ্যমে শুরু হয় বিতর্ক। যেহেতু এনসিপি নেতারা ছিলেন এ আন্দোলনের নেতৃত্বে তাই দলটির নেতা-কর্মীরা এসব ঘটনায় সমালোচনার শিকার হন। মধ্যপন্থি দল হিসেবে পরিচিত এনসিপি নেতারা পড়েন বিতর্কের মুখে। ওইদিন রাতেই অন্তর্বর্তী সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা এবং জুলাই গণ অভ্যুত্থানের মাস্টারমাইন্ডখ্যাত সমন্বয়ক মাহফুজ আলম ফেসবুকে ‘দুটি কথা’ শীর্ষক একটি পোস্ট দেন। সেখানে ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের সহযোগীদের ক্ষমা চাইতে বলেন। তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে। পাকিস্তান এ দেশে গণহত্যা চালিয়েছে। (পাকিস্তান অফিসিয়ালি ক্ষমা চাইলেও, তদুপরি আবারও ক্ষমা চাইতে রাজি হলেও, যুদ্ধাপরাধের সহযোগীরা এখনো ক্ষমা চায়নি)। ইনিয়ে-বিনিয়ে গণহত্যার পক্ষে বয়ান উৎপাদন বন্ধ করতে হবে। জুলাইয়ের শক্তির মধ্যে ঢুকে স্যাবোটাজ করা বন্ধ করতে হবে। সাফ দিলে আসতে হবে।’

মাহফুজের এ পোস্টের তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখান জামায়াত ও শিবির নেতা-কর্মীরা। শুরু হয় পক্ষে-বিপক্ষে বিতর্ক।

পরদিন রবিবার সন্ধ্যায় নিজের ভেরিফায়েড আইডিতে আরেকটি পোস্ট দেন মাহফুজ আলম। তবে পোস্ট দেওয়ার ৩ মিনিটের মাথায় তিনি সেটি সরিয়ে ফেলেন। কিন্তু এরই মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে সে পোস্টের স্ক্রিনশট।

সে পোস্টে মাহফুজ আলম পাকিস্তানপন্থিদের যেখানে পাওয়া যাবে সেখানেই আঘাত করা হবে বলে হুঁশিয়ারি দেন। এ পোস্টের পর জামায়াত ও ছাত্রশিবিরের নেতারা তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখান। সরকারের দায়িত্বশীল পদে থাকা অবস্থায় একটি দলের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন দাবি করে তাঁর বিরুদ্ধে ‘শপথভঙ্গের’ অভিযোগও করেন তাঁরা। শাহবাগ থানা জামায়াতের আমির শাহ মাহফুজুল হক এক টিভি অনুষ্ঠানে মাহফুজ আলম ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’-এর হয়ে কাজ করছেন কি না সে প্রশ্ন তোলেন। সে বিতর্ক এখনো চলছে।

এদিকে এনসিপি নেতাদের বক্তব্য ও উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের স্ট্যাটাস নিয়ে গত সোমবার জামায়াতের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে শীর্ষ নেতাদের জরুরি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এ ছাড়া মঙ্গলবার জামায়াতের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের বৈঠকেও এসব বিষয়ে আলোচনা হয়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জামায়াতের এক দায়িত্বশীল নেতা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘যে স্বপ্ন নিয়ে ছাত্র-জনতা রক্ত ঝরিয়েছে, জীবন দিয়েছে সে স্বপ্ন এখনো পূরণ হয়নি। এ পর্যায়ে এ ধরনের পুরোনো কাসুন্দি বা বিভাজনমূলক কথা জাতির আশা-আকাঙ্ক্ষার পরিপন্থি।’ তিনি আরও বলেন, ‘তথ্য উপদেষ্টা ফেসবুকে যে পোস্ট দিয়েছেন সেটা কার বা কোন দেশের পক্ষে? আমরা পাকিস্তানপন্থিও না ভারতপন্থিও না। এসব দেশের পন্থি হওয়ার জন্য আন্দোলন করিনি। জনগণের কল্যাণের জন্য আমরা মাঠে ছিলাম। দেশ এগিয়ে নেওয়ার জন্য সামনের দিনেও একসঙ্গে মাঠে থাকতে চাই।’ সূত্র জানান, বৈঠকে উপদেষ্টার এ বক্তব্য দুঃখজনক আখ্যায়িত করে তা প্রত্যাখ্যান করা হয়। নেতারা বলেন, বিগত ফ্যাসিস্ট সরকার ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য এ বিষয়টি বারবার সামনে এনে দেশে বিভাজনের রাজনৈতিক সংস্কৃতি চালু করেছিল। কিন্তু ’২৪-এর ছাত্র-জনতা এ বিভাজন ভূলুণ্ঠিত করে দেশ ফ্যাসিবাদমুক্ত করেছে। গোটা জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছে। এমন সময় সরকারের দায়িত্বপ্রাপ্ত কোনো ব্যক্তির এ ধরনের কথাবার্তা জাতি আশা করে না। এ ধরনের বক্তব্যের পেছনে আওয়ামী লীগের সুদূরপ্রসারী তৎপরতা আছে বলে বৈঠকে অভিমত ব্যক্ত করা হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
দাঁড়িপাল্লা প্রতীকসহ জামায়াতের নিবন্ধন পুনর্বহালের গেজেট প্রকাশ
দাঁড়িপাল্লা প্রতীকসহ জামায়াতের নিবন্ধন পুনর্বহালের গেজেট প্রকাশ
জনগণ সংখ্যানুপাতিকের ভিত্তিতে নয়, দল দেখে ভোট দিতে চায় : প্রিন্স
জনগণ সংখ্যানুপাতিকের ভিত্তিতে নয়, দল দেখে ভোট দিতে চায় : প্রিন্স
সাবেক এমপি শম্ভুর জমি ক্রোক ‍ও ১৬ ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
সাবেক এমপি শম্ভুর জমি ক্রোক ‍ও ১৬ ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
হাসিনার বিচার নিশ্চিত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম
হাসিনার বিচার নিশ্চিত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
জাতীয় ঐকমত্য গঠনে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
জাতীয় ঐকমত্য গঠনে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনের জন্য সংসদের সিদ্ধান্ত প্রয়োজন : আমীর খসরু
সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনের জন্য সংসদের সিদ্ধান্ত প্রয়োজন : আমীর খসরু
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি বিএনপির বিরুদ্ধে নতুন ষড়যন্ত্র : ফারুক
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি বিএনপির বিরুদ্ধে নতুন ষড়যন্ত্র : ফারুক
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিয়ে দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনুন : ফারুক
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিয়ে দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনুন : ফারুক
সর্বশেষ খবর
সুন্দরবনে পর্যটকবাহী বোট উল্টে নারী নিখোঁজ
সুন্দরবনে পর্যটকবাহী বোট উল্টে নারী নিখোঁজ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ডাকাত দলের ৪ সদস্য গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ডাকাত দলের ৪ সদস্য গ্রেফতার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৈষম্যবিরোধী আইন প্রবর্তনে দলগুলোকে অঙ্গীকারের আহ্বান দেবপ্রিয়র
বৈষম্যবিরোধী আইন প্রবর্তনে দলগুলোকে অঙ্গীকারের আহ্বান দেবপ্রিয়র

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় আসছেন ব্রাজিলের বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক কাফু
ঢাকায় আসছেন ব্রাজিলের বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক কাফু

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েও সুদানের রাজধানীতে আরএসএফের ড্রোন হামলা
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েও সুদানের রাজধানীতে আরএসএফের ড্রোন হামলা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ার কাছে বড় হারে সেমির স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের
অস্ট্রেলিয়ার কাছে বড় হারে সেমির স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলে টর্নেডোর আঘাতে অন্তত ৫ জনের মৃত্যু, আহত ১৩০
ব্রাজিলে টর্নেডোর আঘাতে অন্তত ৫ জনের মৃত্যু, আহত ১৩০

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে প্রণোদনার বীজ-সার পেল ২৮২০ কৃষক
গোপালগঞ্জে প্রণোদনার বীজ-সার পেল ২৮২০ কৃষক

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অলিম্পিকে যোগ্যতা অর্জন নাও করতে পারে পাকিস্তান
অলিম্পিকে যোগ্যতা অর্জন নাও করতে পারে পাকিস্তান

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লেবাননে হাসপাতালের কাছে ড্রোন হামলা চালাল ইসরায়েল
লেবাননে হাসপাতালের কাছে ড্রোন হামলা চালাল ইসরায়েল

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার আকাশ সন্ধ্যা পর্যন্ত মেঘলা থাকতে পারে
ঢাকার আকাশ সন্ধ্যা পর্যন্ত মেঘলা থাকতে পারে

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ নিয়ে পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের সুযোগ এখনও আছে: ট্রাম্প
যুদ্ধ নিয়ে পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের সুযোগ এখনও আছে: ট্রাম্প

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে আহমেদ আযম খানের গণসংযোগ
টাঙ্গাইলে আহমেদ আযম খানের গণসংযোগ

৫৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়া বিয়াম মডেল স্কুল ও কলেজে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
বগুড়া বিয়াম মডেল স্কুল ও কলেজে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
সিরাজগঞ্জে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কখনো রাজনীতিতে আসার কোনো ইচ্ছে নেই : তাহসান
কখনো রাজনীতিতে আসার কোনো ইচ্ছে নেই : তাহসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একদিনে হ্যাটট্রিক পরাজয়ের স্বাদ পেল ভারত
একদিনে হ্যাটট্রিক পরাজয়ের স্বাদ পেল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যারিবিয়ান অঞ্চলে মার্কিন মাদকবিরোধী অভিযানের সমালোচনায় ম্যাঁখাে
ক্যারিবিয়ান অঞ্চলে মার্কিন মাদকবিরোধী অভিযানের সমালোচনায় ম্যাঁখাে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে ট্রেনের ধাক্কায় নারী নিহত
লালমনিরহাটে ট্রেনের ধাক্কায় নারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জমজমাট নির্বাচনি প্রচারণা
বগুড়ায় জমজমাট নির্বাচনি প্রচারণা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেন্টমার্টিনে ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল চালু
সেন্টমার্টিনে ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল চালু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরাইলে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সরাইলে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন ১৬ নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার বিষয়ে ইসির গণবিজ্ঞপ্তি
নতুন ১৬ নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার বিষয়ে ইসির গণবিজ্ঞপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২১
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকার আটলান্টিক সিটিতে কুলাউড়ার সোহেলের জয়
আমেরিকার আটলান্টিক সিটিতে কুলাউড়ার সোহেলের জয়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম