শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৪৫, রবিবার, ২৫ মে, ২০২৫ আপডেট: ২০:৫৩, রবিবার, ২৫ মে, ২০২৫

নির্বাচন ডিসেম্বরে না জুনে, এই বিতর্কের সমাধান চায় এবি পার্টি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে মজিবুর রহমান মঞ্জু
নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
নির্বাচন ডিসেম্বরে না জুনে, এই বিতর্কের সমাধান চায় এবি পার্টি

‘নির্বাচন ডিসেম্বরে করতে কী সমস‍্যা? অনিবার্য কারণে জুন পর্যন্ত সময় লাগলে অসুবিধা কী?’— অন্তর্বর্তী সরকার ও বিএনপির কাছে এর উত্তর ও ব‍্যখ‍্যা চেয়েছে আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)। নির্বাচন ডিসেম্বর না জুনে, এই বিতর্কের সমঝোতা ভিত্তিক সমাধানও চেয়েছে দলটি। 

রবিবার সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার আমন্ত্রণে তার বাসভবন যমুনায় সর্বদলীয় বৈঠকে অংশগ্রহণের পর ব্রিফিংকালে এ কথা জানান এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু। 

বৈঠকে প্রদত্ত বক্তব্যে প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আমরা প্রত‍্যক্ষ-পরোক্ষ বিভিন্ন মাধ্যম থেকে জানতে পেরেছি... আপনি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করতে চান। কারণ বিভিন্ন সময় নানা ধরনের অযৌক্তিক দাবি দাওয়া, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও এখতিয়ার বহির্ভূত বক্তব্য এবং কর্মসূচি দিয়ে যেভাবে আপনার স্বাভাবিক কাজের পরিবেশ বাধাগ্রস্ত করে তোলা হচ্ছে... এবং জনমনে সংশয় ও সন্দেহ সৃষ্টি করা হচ্ছে, তাতে আপনি বিরক্ত ও ক্ষুব্ধ। দায়িত্ব গ্রহণের পর প্রথম সাক্ষাতে আমরা আপনাকে বলেছিলাম— আপনার এই দায়িত্ব খুবই চ‍্যালেঞ্জিং এবং এতে ব‍্যর্থ বা পরাজিত হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। আপনি তাতে সাঁয় দিয়েছিলেন এবং সকলের নিকট সর্বাত্মক সহযোগিতা চেয়েছিলেন।’

‘আমরা বিনয়ের সাথে জানিয়েছিলাম, বাস্তব কারণে আপনার সাথে বড় রাজনৈতিক দলগুলোর সম্পর্কের অবনতি ঘটার সম্ভাবনা আছে। এক্ষেত্রে একটি সমন্বয় টিম গঠন করা দরকার, যারা শুধু রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে আলোচনা-সমন্বয় ইত্যাদি গুরুদায়িত্ব পালন করবে। আপনার সহযোগী উপদেষ্টাদের কারো কারো পরামর্শ বা অনীহার কারণে আপনি সেটি করেননি। পরবর্তী সময়ে বহু পরে আপনি জাতীয় ঐকমত‍্য কমিশন নামে যে টিম গঠন করেছেন, সেটি মূলত সংস্কার বিষয়ক কাজে নিজেদের নিবদ্ধ করেছে। কোনো ধরনের সমন্বয়ের দায়িত্ব তাদের দেওয়া হয়নি। ফলে আজকে আমরা দেখতে পাচ্ছি বিএনপিসহ রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে সরকারের ব‍্যাপক সন্দেহ, সংশয়, গ‍্যাপ ও ভুল বোঝাবুঝি তৈরি হয়েছে। নবগঠিত দল এনসিপির সাথেও কোনো কোনো ক্ষেত্রে সরকারের সমন্বয়হীনতা লক্ষ‍্য করা গেছে। এমনকি গণঅভ্যুত্থানের কিং মেকার ছাত্রসমাজ তথা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়, প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়, মাদ্রাসা, ছাত্রী সমাজ, কলেজ, স্কুল ও জেন-জিদের মধ্যে যে বিভাজন রেখা পরিলক্ষিত হয়েছে, সে ব‍্যাপারে সরকার নির্বিকার থেকেছে। এটা ক্রমশ সরকারের সমর্থনের ভিত্তিকে দুর্বল করে তুলেছে। মূলত নির্বাচন ডিসেম্বরে করতে কী সমস‍্যা? অনিবার্য কারণে জুন পর্যন্ত সময় লাগলেই বা অসুবিধা কী? অন্তর্বর্তী সরকার ও বিএনপির কাছে জনগণ এর ব‍্যখ‍্যা জানতে চায়। আশাকরি উভয় পক্ষ এ ব্যাপারে সুস্পষ্ট বক্তব্য তুলে ধরবেন।’

এবি পার্টির চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমরা জানি, সরকারের কর্তৃত্ব ও পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ ছাড়া রাষ্ট্র শাসন করা অসম্ভব একটি ব্যাপার। মনে হচ্ছে সিভিল ও সামরিক প্রশাসনের ওপর অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের এখনো পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ বা কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠিত হয়নি, যা গতকাল উপদেষ্টা পরিষদের বিবৃতিতে আরও স্পষ্ট হয়েছে। আমরা মনে করি, গণঅভ্যুত্থানের পক্ষ শক্তিগুলোর পরস্পর স্বার্থকেন্দ্রিক অনৈক‍্য, মতাদর্শগত বিরোধ এবং পারস্পরিক বাগবিতণ্ডা এবং ব্লেমগেমও সরকারের স্বাভাবিক কার্যক্রমের জন‍্য মারাত্মক ক্ষতিকর হয়েছে। কিন্তু এসব বিষয় সমাধানে সরকারের বিশেষ কোনো চেষ্টা বা আন্তরিক উদ্যোগ আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়নি। কোনো কোনো ক্ষেত্রে সরকারের সাথে সংশ্লিষ্টরাও এসকল বিষয়কে আরও জটিল করে তুলেছেন।’

‘এমতাবস্থায় শুধু আহ্বান, আনুষ্ঠানিক বৈঠক বা আশাপোষণ জাতীয় বিবৃতি দিয়ে এ সংকটের সমাধান হবে না। কাঁদা ছোড়াছুড়ি ও পরস্পর দোষারোপ পরিস্থিতিকে আরও সংকটাপন্ন করে তুলবে। আপনি দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালে কিংবা পুরো উপদেষ্টা পরিষদ পদত্যাগ করলেও কোনো লাভ হবে না। বরং দেশ এক অনিশ্চিত পরিস্থিতির সম্মুখীন হবে। আমরা মনে করি বিবাদমান পক্ষগুলোর মধ‍্যে সঠিক উপলব্ধি, ছাড় দেওয়ার মনোভাব প্রদর্শন, ইগো পরিত‍্যাগ ও সমঝোতামূলক পদক্ষেপই উত্তম সমাধান। সার্বিক পরিস্থিতি মূল‍্যায়ন করে সরকারের পক্ষ থেকে যেসকল গ‍্যাপ ও ঘাটতি পরিলক্ষিত হয়েছে, তা সংশোধনে উদ‍্যােগ নেওয়া দরকার। উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠন, সংশোধন, পরিমার্জনসহ জাতীয় ঐক‍্য ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করা এবং সরকারের নিয়ন্ত্রণ ও কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজনে কঠোর কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত। সকলের ঐকমত‍্যে গণঅভ্যুত্থানের একটি ঘোষণা পত্র ও জাতীয় সনদ তৈরি করুন। নির্বাচন, সংস্কার ও ফ‍্যাসিবাদী খুনিদের বিচারের একটি রোডম‍্যাপ ঘোষণা করুন।’

বাংলাদেশে অবস্থানরত উর্দু ভাষাভাষী মানুষদের বিভিন্ন দাবি উপস্থাপন করে মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, ‘দীর্ঘ সময় তারা দেশে অবস্থান করলেও সরকারের বিভিন্ন সুযোগ থেকে বঞ্চিত। এ বিষয়ে সরকারকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে হবে। দেশের সকল শ্রেণিপেশার মানুষের অধিকার নিশ্চিত করতে হবে।’

বিডি প্রতিদিন/কেএ

এই বিভাগের আরও খবর
‘বিষপান করা’ চোখ হারানো সেই ৪ যুবকের পাশে তারেক রহমান
‘বিষপান করা’ চোখ হারানো সেই ৪ যুবকের পাশে তারেক রহমান
যতটুকু সংস্কার প্রয়োজন সেটুকু করে নির্বাচন দিতে হবে: সেলিম
যতটুকু সংস্কার প্রয়োজন সেটুকু করে নির্বাচন দিতে হবে: সেলিম
ড. ইউনূস পরাজিত হলে আমরাও পরাজিত হবো: চরমোনাই পীর
ড. ইউনূস পরাজিত হলে আমরাও পরাজিত হবো: চরমোনাই পীর
আমরা চাই একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন : মান্না
আমরা চাই একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন : মান্না
অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনেই অবাধ-নিরপেক্ষ নির্বাচন দেখবে জনগণ : তারেক রহমান
অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনেই অবাধ-নিরপেক্ষ নির্বাচন দেখবে জনগণ : তারেক রহমান
নির্বাচন কমিশনের প্রতি আস্থা রাখছে খেলাফত আন্দোলন
নির্বাচন কমিশনের প্রতি আস্থা রাখছে খেলাফত আন্দোলন
সরকারের পাশে আছি, প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ চাই না : দুদু
সরকারের পাশে আছি, প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ চাই না : দুদু
অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে জনগণ নিরপেক্ষ আচরণ আশা করে : রিজভী
অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে জনগণ নিরপেক্ষ আচরণ আশা করে : রিজভী
দুর্নীতি কমেনি বরং বেড়েছে: গয়েশ্বর
দুর্নীতি কমেনি বরং বেড়েছে: গয়েশ্বর
আর নয় কারচুপি, ভোট হবে স্বচ্ছ: জামায়াত আমির
আর নয় কারচুপি, ভোট হবে স্বচ্ছ: জামায়াত আমির
দেশ এক কঠিন সময় পার করছে: রাশেদ প্রধান
দেশ এক কঠিন সময় পার করছে: রাশেদ প্রধান
সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ৮ দলের বৈঠক
সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ৮ দলের বৈঠক
সর্বশেষ খবর
বড় জয় দিয়ে আইপিএল মিশন শেষ করল হায়দরাবাদ
বড় জয় দিয়ে আইপিএল মিশন শেষ করল হায়দরাবাদ

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মগবাজারে প্রকাশ্যে ছিনতাই: ভিডিও ভাইরাল, কি বলছে ‍পুলিশ?
মগবাজারে প্রকাশ্যে ছিনতাই: ভিডিও ভাইরাল, কি বলছে ‍পুলিশ?

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে মাইক্রোসফট ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপে অংশ নিচ্ছেন বাংলাদেশের ৩ শিক্ষার্থী
যুক্তরাষ্ট্রে মাইক্রোসফট ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপে অংশ নিচ্ছেন বাংলাদেশের ৩ শিক্ষার্থী

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দূরপাল্লার সব বাসে সিসি ক্যামেরা বসানোর নির্দেশ
দূরপাল্লার সব বাসে সিসি ক্যামেরা বসানোর নির্দেশ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

‘বিষপান করা’ চোখ হারানো সেই ৪ যুবকের পাশে তারেক রহমান
‘বিষপান করা’ চোখ হারানো সেই ৪ যুবকের পাশে তারেক রহমান

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

পিএসএলের তৃতীয় শিরোপা জিতল সাকিব-মিরাজ-রিশাদদের লাহোর
পিএসএলের তৃতীয় শিরোপা জিতল সাকিব-মিরাজ-রিশাদদের লাহোর

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

হারানো ৩৯টি মোবাইল ফিরিয়ে দেয়া হল প্রকৃত মালিকের কাছে
হারানো ৩৯টি মোবাইল ফিরিয়ে দেয়া হল প্রকৃত মালিকের কাছে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুইজারল্যান্ডে রিসোর্টের কাছ থেকে পাঁচ স্কি চালকের মরদেহ উদ্ধার
সুইজারল্যান্ডে রিসোর্টের কাছ থেকে পাঁচ স্কি চালকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি খাতের গলা টিপে ঋণ নিয়ে চলবে দেশ?
বেসরকারি খাতের গলা টিপে ঋণ নিয়ে চলবে দেশ?

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

রাশিয়ার বৃৎহ হামলার পর যা বললেন জেলেনস্কি
রাশিয়ার বৃৎহ হামলার পর যা বললেন জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলের নামে ভুয়া আইডি খুলে প্রতারণা, আটক ২
মির্জা ফখরুলের নামে ভুয়া আইডি খুলে প্রতারণা, আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কর্কশ জবাব দেয়ার হুঁশিয়ারি ইরানের
কর্কশ জবাব দেয়ার হুঁশিয়ারি ইরানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাসেনের ৩৭ বলে সেঞ্চুরি, হায়দরাবাদের রেকর্ড রান
ক্লাসেনের ৩৭ বলে সেঞ্চুরি, হায়দরাবাদের রেকর্ড রান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবসর নিচ্ছি না, পরের বার ফিরব তাও বলছি না: ধোনি
অবসর নিচ্ছি না, পরের বার ফিরব তাও বলছি না: ধোনি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে রিশাদের লাহোরকে বড় লক্ষ্য দিলো কোয়েটা
ফাইনালে রিশাদের লাহোরকে বড় লক্ষ্য দিলো কোয়েটা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান সফর থেকে ছিটকে গেলেন মোস্তাফিজ
পাকিস্তান সফর থেকে ছিটকে গেলেন মোস্তাফিজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালীতে নিজ গ্রামে শহীদ হাসানের জানাজা ও দাফন সম্পন্ন
নোয়াখালীতে নিজ গ্রামে শহীদ হাসানের জানাজা ও দাফন সম্পন্ন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে চোখ হারানো ৪ তরুণের বিষপান
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে চোখ হারানো ৪ তরুণের বিষপান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরের ‌‘মাদক সম্রাট’ সালমান শাহ গ্রেফতার
শ্রীপুরের ‌‘মাদক সম্রাট’ সালমান শাহ গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক-দুই মাসের মধ্যে ৫০ শতাংশ ফ্যাক্টরি বন্ধ হয়ে যাবে: বিটিএমএ সহসভাপতি
এক-দুই মাসের মধ্যে ৫০ শতাংশ ফ্যাক্টরি বন্ধ হয়ে যাবে: বিটিএমএ সহসভাপতি

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সরকারকে সমর্থন দিয়ে যেসব দাবি জানাল দলগুলো
সরকারকে সমর্থন দিয়ে যেসব দাবি জানাল দলগুলো

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব পেতে রেকর্ডসংখ্যক মার্কিন নাগরিকের আবেদন
যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব পেতে রেকর্ডসংখ্যক মার্কিন নাগরিকের আবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে লবণ মিলকে জরিমানা
চাঁদপুরে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে লবণ মিলকে জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে থানা থেকে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
ফরিদপুরে থানা থেকে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় আমলাতান্ত্রিক নিয়ন্ত্রণ দুঃখজনক : পরিকল্পনা উপদেষ্টা
গবেষণায় আমলাতান্ত্রিক নিয়ন্ত্রণ দুঃখজনক : পরিকল্পনা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চলাচলের রাস্তায় বেড়া, আটদিন ধরে অবরুদ্ধ একটি পরিবার
চলাচলের রাস্তায় বেড়া, আটদিন ধরে অবরুদ্ধ একটি পরিবার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় অটোরিকশার যাত্রী নিহত
ট্রেনের ধাক্কায় অটোরিকশার যাত্রী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে অভিযুক্ত গ্রেফতার
স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে অভিযুক্ত গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে ৩ দিনব্যাপী ভূমি মেলা
পঞ্চগড়ে ৩ দিনব্যাপী ভূমি মেলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এই বিপাশা সেই বিপাশা, চেনা যায়?
এই বিপাশা সেই বিপাশা, চেনা যায়?

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাতে মাকে হত্যা, সকালে পুলিশের ডাকাডাকিতে খোলেন দরজা
রাতে মাকে হত্যা, সকালে পুলিশের ডাকাডাকিতে খোলেন দরজা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালাহউদ্দিন আহমদকে নিয়ে যা লিখলেন প্রেস সচিব
সালাহউদ্দিন আহমদকে নিয়ে যা লিখলেন প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক
অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

হজে মুসল্লিদের স্বস্তির জন্য সৌদির অনন্য উদ্যোগ
হজে মুসল্লিদের স্বস্তির জন্য সৌদির অনন্য উদ্যোগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ৮ দলের বৈঠক
সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ৮ দলের বৈঠক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজও সচিবালয়ে কর্মচারীদের বিক্ষোভ
আজও সচিবালয়ে কর্মচারীদের বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ছাত্র উপদেষ্টা গণঅভ্যুত্থানের প্রতিনিধি, এনসিপির নয় : হাসনাত
দুই ছাত্র উপদেষ্টা গণঅভ্যুত্থানের প্রতিনিধি, এনসিপির নয় : হাসনাত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আন্দোলনের মধ্যেই সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ জারি
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আন্দোলনের মধ্যেই সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পাপিয়ার চার বছরের কারাদণ্ড
সেই পাপিয়ার চার বছরের কারাদণ্ড

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতি বর্গফুটে ৫ টাকা বাড়ল কোরবানির গরুর চামড়ার দাম
প্রতি বর্গফুটে ৫ টাকা বাড়ল কোরবানির গরুর চামড়ার দাম

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

৩০ জুন সুনির্দিষ্ট ডেট, নির্বাচন এর বাইরে যাবে না: প্রেস সচিব
৩০ জুন সুনির্দিষ্ট ডেট, নির্বাচন এর বাইরে যাবে না: প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেটিং অ্যাপেই মৃত্যু ফাঁদ, ‘জম্বি মাদক’ আতঙ্ক ছড়াচ্ছে বিশ্বজুড়ে
ডেটিং অ্যাপেই মৃত্যু ফাঁদ, ‘জম্বি মাদক’ আতঙ্ক ছড়াচ্ছে বিশ্বজুড়ে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবন রক্ষাকারী পণ্য ব্যতীত আমদানি-রফতানি বন্ধ ঘোষণা, কর্মবিরতি অব্যাহত
জীবন রক্ষাকারী পণ্য ব্যতীত আমদানি-রফতানি বন্ধ ঘোষণা, কর্মবিরতি অব্যাহত

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

টাকার অভাবে ছিল না আইনজীবী, সত্য স্বীকারে জামিন
টাকার অভাবে ছিল না আইনজীবী, সত্য স্বীকারে জামিন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাকলীতে ট্রাকের চাপায় প্রাণ গেল দুই শিক্ষার্থীর, চালক আটক
কাকলীতে ট্রাকের চাপায় প্রাণ গেল দুই শিক্ষার্থীর, চালক আটক

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি কর্মচারীদের দাবি-দাওয়া পর্যালোচনায় স্থায়ী কমিটি পুনর্গঠন
সরকারি কর্মচারীদের দাবি-দাওয়া পর্যালোচনায় স্থায়ী কমিটি পুনর্গঠন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তিন কর্মকর্তা আটক
যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তিন কর্মকর্তা আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়েতে হাজার হাজার নাগরিকের নাগরিকত্ব বাতিল
কুয়েতে হাজার হাজার নাগরিকের নাগরিকত্ব বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্নী সাহা ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট ৩৫টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
মুন্নী সাহা ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট ৩৫টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-সন্তানসহ সাবের হোসেনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-সন্তানসহ সাবের হোসেনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারের পাশে আছি, প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ চাই না : দুদু
সরকারের পাশে আছি, প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ চাই না : দুদু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে ফের করোনার হানা; কেরালা, দিল্লি ও মুম্বাইতে সতর্কতা জারি
ভারতে ফের করোনার হানা; কেরালা, দিল্লি ও মুম্বাইতে সতর্কতা জারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভুল নীতিতে অর্থনীতির খেসারত
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভুল নীতিতে অর্থনীতির খেসারত

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আনচেলোত্তির ব্রাজিল দলে থাকছেন না রদ্রিগো?
আনচেলোত্তির ব্রাজিল দলে থাকছেন না রদ্রিগো?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক-দুই মাসের মধ্যে ৫০ শতাংশ ফ্যাক্টরি বন্ধ হয়ে যাবে: বিটিএমএ সহসভাপতি
এক-দুই মাসের মধ্যে ৫০ শতাংশ ফ্যাক্টরি বন্ধ হয়ে যাবে: বিটিএমএ সহসভাপতি

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কিছু বিপদ কল্যাণ বয়ে আনে
কিছু বিপদ কল্যাণ বয়ে আনে

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সোমবার থেকে প্রাথমিক শিক্ষকদের পূর্ণদিবস কর্মবিরতি শুরু
সোমবার থেকে প্রাথমিক শিক্ষকদের পূর্ণদিবস কর্মবিরতি শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ মে)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতির অজানা আশঙ্কা
রাজনীতির অজানা আশঙ্কা

সম্পাদকীয়

পরিষ্কার হলো না কিছুই
পরিষ্কার হলো না কিছুই

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্ষমতা বাড়াচ্ছে সশস্ত্র কেএনএফ
সক্ষমতা বাড়াচ্ছে সশস্ত্র কেএনএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

নামলে ২৪ ঘণ্টা থাকতে পারবেন না
নামলে ২৪ ঘণ্টা থাকতে পারবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পুশইন করেই যাচ্ছে ভারত
পুশইন করেই যাচ্ছে ভারত

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাস্টবিন ওয়াশরুমের পাশে রোগী
ডাস্টবিন ওয়াশরুমের পাশে রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

পঞ্চগড় থেকে উদ্ধার নীলগাইয়ের মৃত্যু
পঞ্চগড় থেকে উদ্ধার নীলগাইয়ের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাকা লিচুর রঙে রঙিন
পাকা লিচুর রঙে রঙিন

পেছনের পৃষ্ঠা

বুদ্ধিজীবীদের মতো মেরে ফেলা হচ্ছে শিল্পোদ্যোক্তাদেরও
বুদ্ধিজীবীদের মতো মেরে ফেলা হচ্ছে শিল্পোদ্যোক্তাদেরও

প্রথম পৃষ্ঠা

কলার ধরে ডলার নিয়ন্ত্রণের প্রশ্ন কেন?
কলার ধরে ডলার নিয়ন্ত্রণের প্রশ্ন কেন?

সম্পাদকীয়

সিলেটে চাহিদার ২০ ভাগ কম গরু
সিলেটে চাহিদার ২০ ভাগ কম গরু

নগর জীবন

দেশীয় শিল্পে সুরক্ষা, গুরুত্ব গ্রামীণ কর্মসংস্থানে
দেশীয় শিল্পে সুরক্ষা, গুরুত্ব গ্রামীণ কর্মসংস্থানে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবার চিকিৎসা করাতে না পেরে মেডিকেল শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
বাবার চিকিৎসা করাতে না পেরে মেডিকেল শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্মের ভিত্তিতে আমরা কাউকে বিবেচনা করি না
ধর্মের ভিত্তিতে আমরা কাউকে বিবেচনা করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধানের মতো বিষয়ে হাত দেওয়া অনুচিত
সংবিধানের মতো বিষয়ে হাত দেওয়া অনুচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

২৪ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ২২৪ কোটি ডলার
২৪ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ২২৪ কোটি ডলার

নগর জীবন

প্রথম রাউন্ডের বাধা পাড়ি দিয়েছেন ইউক্রেনের এলিনা সভিতলিনা
প্রথম রাউন্ডের বাধা পাড়ি দিয়েছেন ইউক্রেনের এলিনা সভিতলিনা

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ প্রধান বিচারপতির
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ প্রধান বিচারপতির

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মহত্যার চেষ্টা চোখ হারানো চার যুবকের
আত্মহত্যার চেষ্টা চোখ হারানো চার যুবকের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রযুক্তির মাধ্যমে ভূমিসেবা
প্রযুক্তির মাধ্যমে ভূমিসেবা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধান খেতে রাসেলস ভাইপার, আতঙ্কে পিটিয়ে হত্যা
ধান খেতে রাসেলস ভাইপার, আতঙ্কে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

মাহতিম সাকিবের ‘তোমার টানে’
মাহতিম সাকিবের ‘তোমার টানে’

শোবিজ

রাস্তায় বেড়া এক পরিবার অবরুদ্ধ
রাস্তায় বেড়া এক পরিবার অবরুদ্ধ

দেশগ্রাম

এনবিআরের ঘোষিত কর্মসূচি প্রত্যাহার
এনবিআরের ঘোষিত কর্মসূচি প্রত্যাহার

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য না হওয়া বিষয়গুলোও প্রকাশ করা হবে
ঐকমত্য না হওয়া বিষয়গুলোও প্রকাশ করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

রোডম্যাপ স্পষ্ট করার তাগিদ দলগুলোর
রোডম্যাপ স্পষ্ট করার তাগিদ দলগুলোর

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনাকে হাজির হতে বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে হাজির হতে বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ গোলদাতা গুইলার্মো
প্রথম বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ গোলদাতা গুইলার্মো

মাঠে ময়দানে