শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১২ এপ্রিল, ২০১৪

রাষ্ট্রদ্রোহ মামলার জন্যই তারেক অসত্য বলছেন

অধ্যাপক আবু সাইয়িদ
জুলকার নাইন
অনলাইন ভার্সন
রাষ্ট্রদ্রোহ মামলার জন্যই তারেক অসত্য বলছেন
বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে যেন রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা করা হয়, সে উদ্দেশ্যেই তিনি ইচ্ছা করে অসত্য বক্তব্য দিচ্ছেন। এ অভিমত ব্যক্ত করেছেন সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক আবু সাইয়িদ। অধ্যাপক সাইয়িদ যথাযথ যুক্তি উপস্থাপন করে বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী হিসেবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শপথ গ্রহণে সাংবিধানিক বা ঐতিহাসিক কোনো ফাঁকফোকর নেই। আর ১৯৭২ সালে পাকিস্তান থেকে লন্ডন হয়ে ঢাকায় ফেরার সময় পাসপোর্টের কোনো বালাই ছিল না। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে গতকাল আলাপচারিতায় অধ্যাপক আবু সাইয়িদ বলেন, ইতিহাস কারও কথার ধার ধারে না। কারও নির্দেশ মানে না। গোঁজামিলের ভাষাও বোঝে না। ইতিহাস সমকালীন কার্যকর, পারিপার্শ্বিকতা ও ঘটনাপ্রবাহ তুলে ধরে। সম্প্রতি তারেক রহমান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশের প্রথম অবৈধ প্রধানমন্ত্রী বলে যে বক্তব্য দিয়েছেন তার মাধ্যমে ইতিহাসের ধারাবাহিকতা ও সাংবিধান সম্পর্কে নিজের অজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল নির্বাচিত গণপরিষদ সদস্যদের দ্বারা প্রণীত ও অনুমোদিত স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রের একটি লাইন তুলে ধরেছেন তারেক রহমান। সে লাইনে বলা হয়েছে- ‘এতদ্বারা দৃঢ়ভাবে ঘোষণা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করিতেছি যে সংবিধান প্রণীত না হওয়া পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রপতি থাকিবেন এবং সৈয়দ নজরুল ইসলাম প্রজাতন্ত্রের উপ-রাষ্ট্রপতি থাকিবেন।’ এ লাইন ধরেই তারেক ঘোষণা করলেন, বঙ্গবন্ধু অবৈধ প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু ঠিক এর পরের লাইনেই বলা আছে- ‘রাষ্ট্রপতি ক্ষমা প্রদর্শনের ক্ষমতাসহ প্রজাতন্ত্রের সকল নির্বাহী ও আইন প্রণয়নের ক্ষমতা প্রয়োগ করিবেন।’ আবার আরেক অনুচ্ছেদে বলা আছে- ‘রাষ্ট্রপতি বাংলাদেশের জনগণকে একটি নিয়মতান্ত্রিক ও ন্যায়ানুগ সরকার প্রদানের লক্ষ্যে অন্যান্য সকল কার্য করিতে পারিবেন।’ অর্থাৎ স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র অনুসারে আইন প্রণয়ন, অর্ডিন্যান্স জারি, বলবৎ আইন বাস্তবায়নসহ সবকিছু করার অধিকারী ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ তার ‘স্বায়ত্তশাসন থেকে স্বাধীনতা’ বইতে এ কথা স্বীকার করে লিখেছেন- ‘স্বাধীনতার সনদ ছিল আইনের মূল সূতিকাগার ও সরকারের সমস্ত কর্তৃত্ব ও ক্ষমতার উৎস। ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর সংবিধান কার্যকর না হওয়া পর্যন্ত এটিই ছিল দেশের সংবিধান।’ অন্যদিকে বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ বলেছেন, ‘স্বাধীনতার সনদ হলো জেনেসিস অব দ্য কনস্টিটিউশন’। সে ঘোষণাপত্রের ক্ষমতাবলেই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের পরদিন ১১ জানুয়ারি রাষ্ট্রপতির প্রদত্ত ক্ষমতাবলে ‘বাংলাদেশ অস্থায়ী সংবিধান আদেশ’ জারি করেন। সে আদেশের মাধ্যমেই রাষ্ট্রপতিশাসিত সরকার থেকে সংসদীয় সরকারব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয়। ’৭০ সালে জনগণও সংসদীয় রাষ্ট্রব্যবস্থার পক্ষেই রায় দিয়েছিল। ‘বাংলাদেশ অস্থায়ী সংবিধান আদেশ’ জারির পরদিন ১২ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রাষ্ট্রপতি পদ থেকে পদত্যাগ করেন। সেদিনই বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরীকে রাষ্ট্রপতি হিসেবে নিয়োগ করেন। একই দিনে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন। অর্থাৎ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যে দায়িত্ব গ্রহণ করেন তার সাংবিধানিক বা ঐতিহাসিক কোনো ফাঁকফোকর নেই। এর সাংবিধানিক ও আইনি ভিত্তি ছিল দৃঢ় ও মজবুত। যারা এর ভেতরে ভিন্নমত পোষণ করেন তাদের ইতিহাসের সত্যবাদ সবসময় ধিক্কার জানাবে।
পাকিস্তানের পাসপোর্ট নিয়ে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশে এসেছেন বলে তারেক রহমানের দাবি প্রসঙ্গে অধ্যাপক আবু সাইয়িদ বলেন, আন্তর্জাতিক চাপ, পাকিস্তানের দখলদার বাহিনীকে রক্ষা করার লক্ষ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সরাসরি হস্তক্ষেপ ও সোভিয়েত রাশিয়ার প্রবল চাপে বঙ্গবন্ধুকে মুক্ত করে দেওয়ার আগমুহূর্তে জুলফিকার আলী ভুট্টো বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন এবং পাকিস্তানের সঙ্গে ন্যূনতম সম্পর্ক রাখার জন্য অনুরোধ করেন। তখন বঙ্গবন্ধুর স্পষ্ট উত্তর ছিল- মুক্ত মানুষ হিসেবে স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের আগে এবং জনগণের সঙ্গে কথা বলার আগে এ বিষয়ে আমি কিছু বলতে চাই না। বঙ্গবন্ধুর এ অনড় ও আপসহীন অবস্থানের কারণে এবং বিশ্বজনমত-আন্তর্জাতিক চাপে ১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুকে ছেড়ে দিতে বাধ্য হয় পাকিস্তান। বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, আমি সরাসরি বাংলাদেশে যেতে চাই। তখন ভুট্টো বলেন, বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব নয়। কারণ ভারতের ওপর দিয়ে বিমান চলে না। এ সময় বঙ্গবন্ধুর সামনে তিনটি প্রস্তাব দেওয়া হয়। বলা হয়- এক. পাকিস্তান থেকে ইরানে পাঠানো দুই. তুরস্ক পাঠানো তিন. ব্রিটেনে পাঠানো। শেষ পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু বললেন, তাহলে লন্ডনে পাঠানো হোক। তখন তৎক্ষণাৎ বিমান ভাড়া করে তাকে লন্ডনে পাঠানো হয়। বিমানে ওঠার সময় ব্যক্তিগত খরচের জন্য বঙ্গবন্ধুকে ৫০ হাজার ডলার দেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেন ভুট্টো। কিন্তু সে অর্থ গ্রহণ না করে বঙ্গবন্ধু বলেন, ওই অর্থ আমি পিআইএ (পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইনস)-এ বিমান ভাড়ায় যে খরচ হচ্ছে তার জন্য দিয়ে দিলাম। সেখানে পাসপোর্টের কোনো বালাই ছিল না বা অন্য কিছুও ছিল না। সেখানে শুধু ভুট্টোর একটা অনুরোধ ছিল, পাকিস্তানের সঙ্গে ন্যূনতম সম্পর্ক বজায় রাখার। সে সময় বঙ্গবন্ধুকে বড়ভাই হিসেবে উল্লেখ করেছেন ভুট্টো। মুক্ত মানুষ হিসেবে বঙ্গবন্ধু বিমানে ওঠেন এবং হিথ্রো বিমানবন্দরে নামেন। তখনো ব্রিটেন সরকার বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়নি। তার পরও ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকে অভ্যর্থনা জানান। পরে লন্ডন থেকে কলকাতা হয়ে ঢাকা আসেন বঙ্গবন্ধু। লন্ডনে তখন বাংলাদেশের দূতাবাস ছিল। সেখানকার সেকেন্ড সেক্রেটারি গোলাম মহিউদ্দিন আহমেদ তদারকি করেন। তিনি এখনো জীবিত আছেন। উনি আরও ভালোভাবে অবগত আছেন। যারা এখন এসব বলছেন তারা পাকিস্তানের মানসিকতায় আক্রান্ত।
অধ্যাপক আবু সাইয়িদ বলেন, তারেক রহমানের সাম্প্রতিক বক্তব্য একটা রাজনৈতিক কূটকৌশল। তার বিরুদ্ধে যেসব দুর্নীতির মামলা আছে সেসব থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য তিনি নিজেই এ ধরনের কথা বলছেন যাতে তাকে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে অভিযুক্ত করা হয়। রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে অভিযুক্ত হলে তিনি সহজেই বিভিন্ন দেশে রাজনৈতিক আশ্রয়ই শুধু পাবেন না, তিনি রাজনৈতিকভাবে দেশে ও বিদেশে অনেক সহজে প্রতিষ্ঠা পাবেন। এটাই তার কূটকৌশল। এখন আওয়ামী লীগের কতিপয় ‘অতিবুদ্ধিমান’ তার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে মামলা করার কথা বলছেন। এই নেতাদের দূরদৃষ্টির অভাব। কারণ একজন দুর্নীতিবাজকে রাষ্ট্রদ্রোহী হিসেবে রাজনৈতিক অবস্থায় নিয়ে এলে তিনি তখন রাজনৈতিকভাবেই প্রতিষ্ঠা পাবেন।
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
রূপগঞ্জের ভুলতা স্কুল এন্ড কলেজের সরকারি ফলজ গাছের চারা বিতরণ না করে ফেলে দিলেন অধ্যক্ষ
রূপগঞ্জের ভুলতা স্কুল এন্ড কলেজের সরকারি ফলজ গাছের চারা বিতরণ না করে ফেলে দিলেন অধ্যক্ষ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক যুবকের মৃত্যু
খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক যুবকের মৃত্যু

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৬ বছর বয়সে সৌদি ছেড়ে ফের ইউরোপে অবামেয়াং
৩৬ বছর বয়সে সৌদি ছেড়ে ফের ইউরোপে অবামেয়াং

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কলাপাড়ায় ট্রান্সফরমার চোর চক্রের সদস্য গ্রেফতার
কলাপাড়ায় ট্রান্সফরমার চোর চক্রের সদস্য গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে হত্যার পর সন্তানসহ থানায় হাজির স্বামী
স্ত্রীকে হত্যার পর সন্তানসহ থানায় হাজির স্বামী

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওভাল টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন ওকস
ওভাল টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন ওকস

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইবির ক্যাম্পাসে সাপ আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসে সাপ আতঙ্ক

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডল‌ফিন
কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডল‌ফিন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিকেন নেকে চিন্তা, রেল যোগাযোগ বাড়াচ্ছে ভারত
চিকেন নেকে চিন্তা, রেল যোগাযোগ বাড়াচ্ছে ভারত

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিলের ঘটনায় মামলা, গ্রেফতার ৬
নোয়াখালীতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিলের ঘটনায় মামলা, গ্রেফতার ৬

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে সংসদীয় আসন কমানোয় বিক্ষোভ অব্যাহত, মহাসড়ক আবরোধের ডাক
বাগেরহাটে সংসদীয় আসন কমানোয় বিক্ষোভ অব্যাহত, মহাসড়ক আবরোধের ডাক

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুর সীমান্ত দিয়ে ১৭ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর
মেহেরপুর সীমান্ত দিয়ে ১৭ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওভালে ব্যাটিং বিপর্যয়ে ২২৪ রানে থামল ভারত
ওভালে ব্যাটিং বিপর্যয়ে ২২৪ রানে থামল ভারত

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সীতাকুণ্ডে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
সীতাকুণ্ডে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রতিযোগীদের তুলনায় শুল্কহার কমায় স্বস্তিতে বাংলাদেশ : বিজিএমইএ সভাপতি
প্রতিযোগীদের তুলনায় শুল্কহার কমায় স্বস্তিতে বাংলাদেশ : বিজিএমইএ সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে রহস্যময় পোস্ট, রাজনীতিতে নামছেন সালমান?
ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে রহস্যময় পোস্ট, রাজনীতিতে নামছেন সালমান?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুয়াকাটা সৈকত থেকে ১ জেলের লাশ উদ্ধার, এখনো নিখোঁজ ৪
কুয়াকাটা সৈকত থেকে ১ জেলের লাশ উদ্ধার, এখনো নিখোঁজ ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটা সৈকত থেকে ১ জেলের লাশ উদ্ধার, নিখোঁজ ৪
কুয়াকাটা সৈকত থেকে ১ জেলের লাশ উদ্ধার, নিখোঁজ ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সোনা মসজিদ স্থলবন্দরের ৩ কি.মি. রাস্তা দ্রুত নির্মাণ করা হবে’
‘সোনা মসজিদ স্থলবন্দরের ৩ কি.মি. রাস্তা দ্রুত নির্মাণ করা হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির মধ্যেও বাড়তে পারে তাপমাত্রা
টানা বৃষ্টির মধ্যেও বাড়তে পারে তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি ১৩৮
ডেঙ্গুতে নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি ১৩৮

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

জামালপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
জামালপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচ্ছেদের পর আত্মহত্যা করতে চেয়েছিলেন চাহাল
বিচ্ছেদের পর আত্মহত্যা করতে চেয়েছিলেন চাহাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর
প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়
‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা
পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান
মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা
মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা
ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি
ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন
সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির সমাবেশে যেতে বাধ্য করার অভিযোগ, বিক্ষোভ
এনসিপির সমাবেশে যেতে বাধ্য করার অভিযোগ, বিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা
বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা
এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী
পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাংবাদিক নেতা কাদের গনিকে দেখতে গেলেন মঈন খান
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাংবাদিক নেতা কাদের গনিকে দেখতে গেলেন মঈন খান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান
ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাল্টে যাচ্ছে কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটের ট্রেনের সময়সূচি
পাল্টে যাচ্ছে কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটের ট্রেনের সময়সূচি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু আলোচনা পুনরায় শুরুর আগে ক্ষতিপূরণ দাবি ইরানের
পরমাণু আলোচনা পুনরায় শুরুর আগে ক্ষতিপূরণ দাবি ইরানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা
মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!
চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ
কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প
শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল
নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক
জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপিসহ ২৮ দল হিসাব দিল
বিএনপিসহ ২৮ দল হিসাব দিল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক
ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য
ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য

নগর জীবন

শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি
শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার
সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল
ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের
আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের

প্রথম পৃষ্ঠা

থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা
থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে
শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

মাঠে ময়দানে

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

প্রথম পৃষ্ঠা

মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা
মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
জুলাই সনদের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা
আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইজিবাইক চালক ও শিক্ষার্থী হত্যা ফাঁসি সাত, যাবজ্জীবন দুজনের
ইজিবাইক চালক ও শিক্ষার্থী হত্যা ফাঁসি সাত, যাবজ্জীবন দুজনের

দেশগ্রাম

‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’

সম্পাদকীয়

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে গুলি, নিহত ৩০
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে গুলি, নিহত ৩০

পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই
নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!
প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!

মাঠে ময়দানে

প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার
প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার

মাঠে ময়দানে

সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল
সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল

মাঠে ময়দানে

জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি
জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’
কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’

শোবিজ

জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’
ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’

শোবিজ

লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা
লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা

মাঠে ময়দানে

২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক
২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের
লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক
জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক

মাঠে ময়দানে