শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩০, রবিবার, ১৩ আগস্ট, ২০১৭ আপডেট:

জনকণ্ঠে প্রকাশিত সেই চাঞ্চল্যকর তথ্য

শেখ কামালের পাশে সেদিন ছিলেন ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
শেখ কামালের পাশে সেদিন ছিলেন ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু

দীর্ঘ ৩৩ বছর আগের ঘটনা। কোন সাক্ষ্যপ্রমাণ না থাকা সত্বেও একটি গুজব রয়েছে যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছেলে শেখ কামাল নাকি ব্যাংক ডাকাতি করতে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হয়েছিলেন। ১৯৭৩ সালে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার মাঝে এ ঘটনার নিষ্পত্তি না হলেও ঘটনার ৩৩ বছর পর উপস্থাপিত হয় প্রকৃত সত্য। বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে অনেক অবাক করার মতো ঘটনার একটি শেখ কামালের ব্যাংক ডাকাতি প্রসঙ্গে সবিস্তারে বার্তা সংস্থা এনাকে বলেছেন সেই রাতে শেখ কামালের সঙ্গে থাকা এবং বর্তমানে সপরিবারে আমেরিকায় বসবাসরত লসএঞ্জেলেস প্রবাসী আবুল ফজল মোহাম্মদ আব্দুল হান্নান।
 
লসএঞ্জেলেস প্রবাসী হান্নান বহুল বিতর্কিত ঘটনাটির ব্যাপারে মুখ খুলতে সাহস পাচ্ছিলেন না, আবার এমন একটি বিষয় সম্পর্কে দেশবাসীকে না জানালেও তিনি শান্তি পাচ্ছিলেন না, এমন দ্বন্দ্ব তাঁর হ্নদয়কে কুরে কুরে খাচ্ছিলো। অবশেষে বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের সংসদ সদস্য জনাব নাসির উদ্দিন পিন্টুর বক্তব্য তাঁর নীরবতা ভাঙ্গতে সহায়ক হয়েছে। আব্দুল হান্নান শেখ কামালের বাল্যবন্ধু এবং সর্বক্ষণিক ঘনিষ্ঠ বন্ধুদের অন্যতম ছিলেন আমৃত্যু।
 
হান্নান বলেন, ১৯৭৩ সালের ১৫ ডিসেম্বর রাত প্রায় ১১ টা। পরদিন বিজয় দিবস এবং সেটি ছিলো স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম বিজয় বার্ষিকী। তাই সারারাত বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, পেশাজীবী সংগঠনের ব্যাপক প্রস্তুতি চলছিলো। সদ্য স্বাধীন একটি দেশের রাজধানী হিসেবে ঢাকা যেন আনন্দে নাচছিলো। মনে হচ্ছিলো যেন ঈদের আনন্দে বিজয়ের উৎসব আসছে আর ক’ঘন্টা পরই। সে অনুযায়ী বাংলাদেশ ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরাও বেশ চাঙ্গা ছিলেন। তিনি বলেন, এখানে স্মরণ রাখা দরকার যে, সে সময় পূর্ব বাংলা সর্বহারা পার্টির নেতা সিরাজ সিকদারের নেতৃত্বে দেশব্যাপী সন্ত্রাসী তৎপরতা চলছিলো।
 
তিনি বলেন, সে সময় ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের অন্যতম প্রতিপক্ষ ছিলো জাসদ। তিনি আরও বলেন সিরাজ সিকদার বিজয় দিবস মানতেন না। তিনি মনে করতেন দেশের পূর্ণাঙ্গ বিজয় হয়নি। অতএব, কীসের বিজয় দিবস? সে ধারণার বশবর্তী হয়েই ওরা (সর্বহারারা) ১৪ ডিসেম্বর ঢাকায় দু’টি বোমা মেরেছিলো। এর একটি বাংলার বাণী (অধুনালুপ্ত দৈনিক এবং মালিক ছিলেন শেখ কামালের ফুফাত ভাই শেখ মণি) অফিসে এবং অপরটি বিস্ফোরিত হয় ইন্ডিয়ান এয়ারলাইন্স অফিসে। বোমা দু’টি একটি লাল টয়োটা গাড়ি থেকে নিক্ষিপ্ত হয়েছিলো বলে খবরে প্রকাশিত হয়।
 
আবাহনী ক্লাবের ভক্স ওয়াগন সাদা মাইক্রোবাসটি ব্যবহার করতেন বন্ধুদের নিয়ে চলাফেরা এবং আড্ডার জন্য। ঠিক তেমনিভাবে সেই রাতেও ঢাকা ট্রিচারস ট্রেনিং কলেজের বিপরীতে ৩০ নম্বর মিরপুর রোডে ছাত্রলীগ অফিস থেকে আবাহনী ক্লাবের ভক্স ওয়াগন সাদা মাইক্রোবাসে ১০ বন্ধু চেপে বসেন। সঙ্গে ছিলেন আরও ৫ জন। কিন্তু একই মাইক্রোবাসে জায়গা না হওয়ায় আরেকটি জীপ নেয়া হয়। সেটি ছিলো রেজাউলের (কামালের বন্ধু) পারিবারিক গাড়ি। মাইক্রোবাসকে অনুসরণ করে জীপটি। ছাত্রলীগ অফিস থেকে উভয় গাড়ি যাত্রা শুরু করে মোহাম্মদপুরের দিকে।
 
সাদা মাইক্রোবাসটি ড্রাইভ করছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্র বিজ্ঞানের ছাত্র শাহান চৌধুরী (বর্তমানে, ২০০৫ সালের) আমেরিকায় বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত শমসের মবিন চৌধুরীর ছোট ভাই), তাঁর পাশে অর্থাৎ সামনের সারির মধ্যখানে বসেছিলেন ঢাবি সমাজ বিজ্ঞানের ছাত্র কাজী আনোয়ারুল হক তারেক (সম্প্রতি ইন্তেকাল করেছেন এবং গত বছর আবহনীর যুগ্ম সম্পাদক ছিলেন), সর্বডানে বসেছিলেন ঢাবির সমাজ বিজ্ঞানের ছাত্র শেখ কামাল।
 
দ্বিতীয় সারিতে বসেছিলেন (ড্রাইভার সিটের পেছনে, বাম থেকে) ঢাবির সমাজ বিজ্ঞানের ছাত্র আমি, আবুল ফজল মোহাম্মদ আব্দুল হান্নান, নিজে, মাঝখানে সমাজ বিজ্ঞানের ছাত্র, কিছু কাল জার্মানিতে ছিলেন এবং বর্তমানে শুল্ক বিভাগের সুপারিনটেডেন্ট রুহুল আমিন খোকা, ডানে বসেছিলেন ঢাবির পলিটিক্যাল সায়েন্সের ছাত্র মুনির (কানাডা প্রবাসী),
 
তৃতীয় সারিতে (বাম থেকে) ঢাবির সমাজ বিজ্ঞানের ছাত্র ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু (বর্তমানে (২০০৫) কৃষি প্রতিমন্ত্রী), মাঝখানে বরকত- ই খোদা (তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন না তবে শেখ কামালের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা ছিলো এবং প্রায় সময় একত্রে আড্ডা দিতেন, বর্তমানে (২০০৫) বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশনের জেনারেল ম্যানেজার) এবং ডানে ছিলেন চুয়াডাঙ্গার সন্তান কাজী সিরাজ।
 
মাইক্রোবাসে সিট ছিলো ৯টি। এজন্য খোকা নামক আরেকজন আকারে ছোটখাটো ছিলেন বিধায় লাফ দিয়ে পেছনের লাগেজ স্পেসে বসেছিলেন।
 
অপর গাড়িতে ছিলেন ঢাবির সমাজবিজ্ঞানের ছাত্র এবং বর্তমানে (২০০৫) ব্যবসায়ী রেজাউল করিম, শাহেদ রেজা (বর্তমানে (২০০৫) আঃ লীগ নেতা), শেখ রফিক (বর্তমানে, (২০০৫) ব্যবসায়ী), আক্কাস (বর্তমানে (২০০৫) ব্যবসায়ী) এবং মন্টু (যিনি ইন্তেকাল করেছেন)।
 
হান্নান বলেন, ভ্যানটি মোহাম্মদপুর হয়ে মিরপুর দিয়ে ঘুরে সংসদ ভবনের পাশ দিয়ে ফার্মগেট থেকে বাংলা মোটর প্রদক্ষিণ করছে। সে সময় শীতকাল ছিলো। ট্রাফিকও হালকা ছিলো। দোকানপাটও বন্ধ। মাইক্রোবাস ভর্তি বন্ধুরা হৈহুল্লুড় করতে করতে মালিবাগ, রাজারবাগ হয়ে টিএ্যান্ডটি কলেজের সামনে দিয়ে ইত্তেফাক অফিসের দিকে চলছিলো। পরিকল্পনা ছিলো গুলিস্থান হয়ে আবার ছাত্রলীগ অফিসে ফিরে যাওয়ার। মাইক্রোবাস এগুচ্ছিলো শাপলা চত্বরের দিকে।
 
এমনি অবস্থায় মাইক্রোবাস থেকে কয়েকজন দেখেন যে বিপরীত দিক থেকে একটি লাল গাড়ি তাদের অতিক্রম করে চলে গেল। সে গাড়িতে কয়েকজন মুখ ঢাকা। মাইক্রোবাসের বন্ধুরা ভাবল হয়ত সিরাজ সিকদারের লোক হবে। সঙ্গে সঙ্গে মাইক্রোবাস ইউ টার্ন করে ঘুরিয়ে ঐ লাল গাড়িকে অনুসরণ করল।
 
তারা ধারণা করেছিলেন, পরদিনের বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানকে বানচালের নতুন কোন ষড়যন্ত্র করেছে। কেননা আগের রাতেও ওরা বোমাবাজি করে জনজীবনকে সন্ত্রস্ত করেছে। গাড়িটির গতিরোধ করা হয়। দেখা গেল সেটি টয়োটা নয়। ঐ গাড়ির যাত্রীরা বললেন যে কাজ শেষে ঘরে ফিরছেন। শীতের কারণে মাফলার দিয়ে মুখ ঢাকা হয়েছে। ওরা চলে গেল। এমন সময় টুকু দেখতে পান যে নিকটেই আল হেলাল হোটলের সামনে লাল রঙ্গের একটি টয়োটা গাড়ি। সে গাড়িটি তাদের লক্ষ্য করছে।

হান্নান বলেন, এ অবস্থায় আমাদের বহনকারী মাইক্রোবাসটি ধীরে ধীরে ঐ গাড়ির দিকে এগুতে থাকে। এ সময় লাল টয়োটা সামনের দিকে চলতে থাকে। টয়োটা ক্রমশ স্পীড বাড়িয়ে দিল মাইক্রোবাসকে আড়ালে রেখে অন্যত্র যাবার মতলবে। টয়োটা এগুচ্ছে কমলাপুর হয়ে কবি জসীমউদ্দীন রোড দিয়ে ছোট্ট ব্রিজ পার হয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের দিকে।
 
উল্লেখ্য যে, বাংলাদেশ ব্যাংকের পাশেই মুসলিম লীগের প্রাক্তন এমএনএ ওবায়দ্জ্জুামানের বাসা ছিলো। স্বাধীনতার পর সরকার সেটি দখল করে নেয় এবং সে বাড়িতে স্পেশাল ব্রাঞ্চের ২ নম্বর ফাঁড়ি স্থাপন করা হয়। টয়োটা স্পেশাল ব্রাঞ্চের অফিসের দিকে যাচ্ছিলো। পরে জানা গেছে, টয়োটায় ছিলেন সার্জেন্ট শামীম কিবরিয়া। তিনি ফাঁড়িতে প্রবেশের সঙ্গে সঙ্গে সকল আলো নিভিয়ে দেয়া হয় এবং সকলকে পজিশন নিতে নির্দেশ দেন ওয়াকিটকির মাধ্যমে।
 
সঙ্গে সঙ্গে স্পেশাল ব্রাঞ্চের সশস্ত্র লোকজন বাড়িটির ছাদে ও বিভিন্ন অবস্থানে যান এবং টয়োটা একেবারে অফিসের ভেতরে ঢোকে। টয়োটাকে অনুসরণ করে মাইক্রোবাসটিও ভেতরে প্রবেশের সঙ্গে সঙ্গে টয়োটার স্টার্ট বন্ধ করা হয় এবং মুহূর্তে এলাকাটি রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। স্পেশাল ব্রাঞ্চের লোকজন অবিরতভাবে গুলি চালায়। ছাদের উপর থেকে থ্রী নট থ্রী’র গুলি মাইক্রোবাসের ছাদ ভেধ করে ভেতরে ঢোকে এবং কয়েকটি গুলি শেখ কামালের বাম পাশের কলারে লাগে। ৪টি গুলি কলার বোনের ভেতরে ঢোকে। ভ্যানের আরও ৫জন গুলিবিদ্ধ হয়। একজনের হাতের ৪টি আঙ্গুল উড়ে যায়। কারোর পিঠে গুলি লাগে। একজনের পায়ে এবং আরেকজনের ঠোঁটে লাগে গুলি।
 
সৌভাগ্যক্রমে আমি (হান্নান), রুহুল, খোকা এবং টুকু গুলি থেকে বেঁচে যাই। জনাব হান্নান বলেন, মুসলিম লীগ নেতা আব্দুল্লাহ আল মামুনের ছেলে টুকু বৃষ্টির মতো গুলি বর্ষণের সময় চিৎকার করে বলেন যে এটা স্পেশাল ব্রাঞ্চের অফিস। সঙ্গে সঙ্গে শেখ কামাল আরো জোরে চিৎকার করে বলতে থাকেন ‘আমি শেখ কামাল’।
 
এ কথা শুনে সার্জেন্ট গুলি বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েই দৌড়ে মাইক্রোবাসের কাছে আসেন এবং ভয়ে কান্নাকাটি শুরু করেন। সার্জেন্ট বলেন, আমাদের ভুল হয়েছে। আমি বুঝতে পারিনি, আমাকে মাফ করে দিন।
 
এমনি অবস্থায় রেজাউল আহতদের জীপে তুলে সোজা চলে যান ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ইমার্জেন্সিতে। তাৎক্ষণিকভাবে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে শেখ কামালের দেহ থেকে ৩টি বুলেট বের করা সম্ভব হয়। অপর বুলেটটি পরবর্তীতে মস্কো থেকে অপসারণ করে আনা হয়েছিলো। জনাব হান্নান বলেন, আমাদের মাইক্রোবাসটিতে কোন অস্ত্র পাওয়া যায়নি বলে সে সময়কার মিডিয়াসহ প্রশাসন অবহিত করেছিলো।
 
ভোররাত পর্যন্ত হাসপাতালে আহতদের নিয়ে চিকিৎসক এবং আহদের পরিবাবর্গ মহা টেনশনে ছিলো। সকালে বিজয় দিবসের মহাসমাবেশে জাসদের পক্ষ থেকে প্রচার করা হয় যে, শেখ কামাল দলবল নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক ডাকাতি করতে গিয়ে পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। সারাদেশে খবরটি বাতাসের চেয়েও দ্রুত বেগে ছড়িয়ে পড়ে। জনাব হান্নান বলেন, সেই থেকে ঘটনাটি রহস্যাবৃত্তই রয়ে গেছে। আজ অবধি কেউ সে ঘটনার পক্ষে বা বিপক্ষে কোন আলামত-প্রমাণাদি উপস্থাপন করেননি।
 
আমি তাই বাধ্য হলাম ঐতিহাসিক একটি মিথ্যাকে ইতিহাস থেকে মুছে ফেলার জন্য। কেননা ঐ মাইক্রোবাসে শেখ কামালের সঙ্গে যাঁরা ছিলাম তাঁদের অনেকেই বিভিন্ন স্তরে রয়েছি। রাজনৈতিকভাবে পরস্পরের বিপক্ষে অবস্থান করলেও অন্তত ঐ ব্যাপারে কেউ সত্যকে আড়াল করতে চাইবেন না। কেননা শেখ কামালের মতো বিশ্বস্ত বন্ধু আমরা আর কখনও পাইনি।

সূত্র: দৈনিক জনকণ্ঠ (১২-১০-২০০৫)

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান
২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
বদলে যাচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার নাম
বদলে যাচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার নাম
৮৫ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে পুনর্বহাল, প্রজ্ঞাপন জারি
৮৫ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে পুনর্বহাল, প্রজ্ঞাপন জারি
সচিব হলেন আবু ইউসুফ, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে পদায়ন
সচিব হলেন আবু ইউসুফ, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে পদায়ন
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগে নতুন সচিব রেহানা পারভীন
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগে নতুন সচিব রেহানা পারভীন
নির্বাচন সামনে রেখে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীতে ২৭৬৩৭ জন নিয়োগ
নির্বাচন সামনে রেখে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীতে ২৭৬৩৭ জন নিয়োগ
এজাহারভুক্ত সব পুলিশ কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করতে লিগ্যাল নোটিশ
এজাহারভুক্ত সব পুলিশ কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করতে লিগ্যাল নোটিশ
দেশের বিভিন্ন এলাকায় এখনো মব জাস্টিস চলছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
দেশের বিভিন্ন এলাকায় এখনো মব জাস্টিস চলছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিয়ের আয়োজন করছেন রোনালদো-জর্জিনা?
ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিয়ের আয়োজন করছেন রোনালদো-জর্জিনা?

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় স্কুল চলাকালীন সহকারী শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ
গাইবান্ধায় স্কুল চলাকালীন সহকারী শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩ দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে ববি শিক্ষার্থীরা
৩ দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে ববি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর
চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক দিন বাড়ল ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র বিতরণ ও গ্রহণের সময়
এক দিন বাড়ল ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র বিতরণ ও গ্রহণের সময়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কোনাতের জন্য রিয়ালের কাছে ৩৫ মিলিয়ন ইউরো চায় লিভারপুল
কোনাতের জন্য রিয়ালের কাছে ৩৫ মিলিয়ন ইউরো চায় লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ওয়াকিটকির বার্তা ফাঁসের ঘটনায় পুলিশ কনস্টেবল গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ওয়াকিটকির বার্তা ফাঁসের ঘটনায় পুলিশ কনস্টেবল গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সূর্যবংশীকে এশিয়া কাপে চান ভারতের সাবেক অধিনায়ক
সূর্যবংশীকে এশিয়া কাপে চান ভারতের সাবেক অধিনায়ক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাজার বহুমুখী করতে নভেম্বরে আন্তর্জাতিক সোর্সিং মেলা করা হবে
বাজার বহুমুখী করতে নভেম্বরে আন্তর্জাতিক সোর্সিং মেলা করা হবে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস
সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান
২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল
ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার
এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুরাইনে ফুটপাতে পড়েছিল দুই লাশ
জুরাইনে ফুটপাতে পড়েছিল দুই লাশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে ‘বন্ধু নির্বাচন ও না’ বলতে শেখা বিষয়ক আলোচনা সভা
রংপুরে ‘বন্ধু নির্বাচন ও না’ বলতে শেখা বিষয়ক আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আশুগঞ্জে ৫ বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
আশুগঞ্জে ৫ বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচন ঘিরে সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ভোটার  ১১৯১৯ জন
জাকসু নির্বাচন ঘিরে সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ভোটার ১১৯১৯ জন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে গণধর্ষণের অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে গণধর্ষণের অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিয়ানমারে পাচারকালে ৫০০ বস্তা আলুসহ আটক ১১
মিয়ানমারে পাচারকালে ৫০০ বস্তা আলুসহ আটক ১১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুতের তারে কাপড় শুকাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু
বিদ্যুতের তারে কাপড় শুকাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যার আগে আগ্রাবাদে হকার বসতে দেওয়া হবে না: চসিক মেয়র
সন্ধ্যার আগে আগ্রাবাদে হকার বসতে দেওয়া হবে না: চসিক মেয়র

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সম্পর্ক জোরদারে ভারতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সম্পর্ক জোরদারে ভারতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণ গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা
বরিশালে স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বেরোবিতে আমরণ অনশনে অসুস্থ পাঁচ শিক্ষার্থী
বেরোবিতে আমরণ অনশনে অসুস্থ পাঁচ শিক্ষার্থী

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্রবিরোধী অপশক্তির কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: নবীউল্লাহ নবী
গণতন্ত্রবিরোধী অপশক্তির কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম
সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু
সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের
এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম
স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন
কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার
যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল
কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব
চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী
প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও
আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’
সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’
‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস

সম্পাদকীয়

আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো
আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার
বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...
কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...

শোবিজ

পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের
পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা
ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে
ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও
মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও

নগর জীবন

জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?
ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী
বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা
জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি

সম্পাদকীয়

নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি
নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার
যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার

শোবিজ

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান
হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের একটি সঠিক সিদ্ধান্ত
সরকারের একটি সঠিক সিদ্ধান্ত

সম্পাদকীয়

কুমির সতর্কতায় মাইকিং
কুমির সতর্কতায় মাইকিং

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ
পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি
নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা