শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪১, মঙ্গলবার, ১৫ আগস্ট, ২০১৭ আপডেট:

বন্যা পরিস্থিতি ভয়াবহ, দুই দিনে ৫৮ জনের মৃত্যু

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বন্যা পরিস্থিতি ভয়াবহ, দুই দিনে ৫৮ জনের মৃত্যু

টানা বৃষ্টি ও পাহাড় থেকে নেমে আসা পানিতে তলিয়ে গেছে দেশের উত্তরাঞ্চলের ২০টি জেলা। গত দু’দিনে মারা গেছেন ৫৮ জন। এর মধ্যে রবিবার ২৬ জন এবং সোমবার মারা যায় ৩২ জন।

অন্যদিকে বন্যায় ভেঙে গেছে বেশ কয়েকটি নদী রক্ষার বাঁধ। পানির স্রোতের তীব্রতায় হুমকির মুখে পড়েছে তিস্তা ব্যারেজ এলাকা। সংশ্লিষ্ট এলাকায় রেড অ্যালার্ট জারি করেছে স্থানীয় প্রশাসন। রেললাইন ও মহাসড়কের উপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হওয়াসহ মহাসড়কের কয়েক জায়গায় ভেঙে যাওয়ায় লালমনিরহাটের সঙ্গে বন্ধ হয়ে গেছে রেল ও সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা। একই সঙ্গে উত্তরাঞ্চলের কয়েকটি জেলার অধিকাংশ এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহও বন্ধ রাখা হয়েছে।

অন্যদিকে বাংলাদেশে উজানের ব্রহ্মপুত্র, তিস্তা ও গঙ্গা অববাহিকা থেকে প্রচুর পানি ধেয়ে আসার খবর দিয়েছে আন্তর্জাতিক দুটি সংস্থা। জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কের কার্যালয় (ইউএনআরসিও) ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের যৌথ গবেষণাকেন্দ্র (জেআরসি) তাদের রিপোর্টে জানিয়েছে, ব্রহ্মপুত্র অববাহিকার অঞ্চলগুলোতে গত শুক্রবার থেকে পানি বাড়ছে। আগামী ১৯শে আগস্ট পর্যন্ত এই পানি বাংলাদেশের ভাটির দিকে প্রবাহিত হবে। রিপোর্টে বলা হয় বিগত ১০০ বছরের মধ্যে তিব্বতের ব্রহ্মপুত্র অববাহিকায় সবচেয়ে বেশি পানি বেড়েছে চলতি বছর। ৯৮ বছরের মধ্যে চলতি বছর সব চেয়ে বেশি পানি বেড়েছে তিস্তা অববাহিকায়। এবং ৭৫ বছরের মধ্যে চলতি বছর সব চেয়ে বেশি পানি বেড়েছে গঙ্গা অববাহিকায়।

বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর—
দিনাজপুর :  দিনাজপুরে বন্যা পরিস্থিতি আরও অবনতি হয়েছে। জেলার সবকটি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। শহর রক্ষাবাঁধ ভেঙে প্লাবিত হয়েছে বিভিন্ন এলাকা। সকাল পর্যন্ত বন্যার পানিতে ডুবে আরও চারজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। আগের দিন মারা যান ৯ জন। জেলার বিভিন্ন সড়কে বাস-ট্রাকসহ বড় যান চলাচল করলেও অন্যান্য জেলার সঙ্গে দিনাজপুরের রেল যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে।

কুড়িগ্রাম : বৃষ্টিপাত থামলেও ধরলা ও ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বৃদ্ধি অব্যাহত আছে। বন্যার পানিতে ডুবে আরও ৪ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। রাজারহাটে তিস্তা-রমনা রেললাইনের ব্রিজের পিলার ভেঙে যাওয়ায় ট্রেন চলাচল বন্ধ রয়েছে। পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্র জানায়, ধরলা ও ব্রহ্মপুত্র নদের পানি অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। ধরলার পানি সেতু পয়েন্টে বিপদসীমার ১৩০ সেন্টিমিটার, চিলমারী পয়েন্টে ব্রহ্মপুত্রের পানি বিপদসীমার ৬৭ সেন্টিমিটার, নুন খাওয়া পয়েন্টে ব্রহ্মপুত্রের পানি বিপদসীমার ৫ সেন্টিমিটার এবং পাটেশ্বরী পয়েন্টে দুধকুমারের পানি বিপদসীমার ১৩৭ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন জেলার বিভিন্ন এলাকার প্রায় চার লাখ মানুষ। জেলার ৫৯১টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। ডুবে যাওয়ায় ৮৩টি কমিউনিটি ক্লিনিকের কার্যক্রমও বন্ধ হয়ে গেছে।

রংপুর : রংপুরে বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত থাকায় বানভাসি মানুষ চরম দুর্ভোগে দিন কাটাচ্ছেন। রবিবার ভোরে গঙ্গাচড়ার গজঘণ্টায় তিস্তার ডানতীর রক্ষাবাঁধের ৮০ মিটার  এবং ছালাপাক উপ-বাঁধের ২০০ মিটার ভেঙে যাওয়া স্থান মেরামতে পানি উন্নয়ন বোর্ড দিনরাত কাজ করছে। বন্যাকবলিত এলাকায় ১ হাজার ৩১টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। স্থানীয় সরকার প্রতিমন্ত্রী মসিউর রহমান রাঙ্গা বাঁধ মেরামতে সার্বক্ষণিক তদারকি করছেন।

জামালপুর : বাহাদুরাবাদ পয়েন্টে ৬০ বছরের বন্যার রেকর্ড ভেঙে যমুনার পানি বিপদসীমার ১২৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। জামালপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের  নির্বাহী প্রকৌশলী নবকুমার চৌধুরী জানিয়েছেন, যমুনার পানি আরও বেড়ে বিপদসীমার ১৫০ ওপরে উঠে যেতে পারে। এদিকে যমুনা, ব্রহ্মপুত্রসহ শাখা নদীগুলোর পানি বাড়ছে হু হু করে। ইসলামপুর, দেওয়ানগঞ্জ ছাড়াও নতুন করে বন্যা প্লাবিত হয়েছে মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ ও সরিষাবাড়ী উপজেলার বিস্তীর্ণ এলাকা। সব মিলিয়ে জেলার ৫  উপজেলার ৩০টি ইউনিয়নের দেড় লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন। সড়ক তলিয়ে যাওয়ায় বন্ধ হয়ে গেছে মেলান্দহ-মাহমুদপুর, ইসলামপুরের আমতলী-শিংভাঙ্গা, আমতলী-উলিয়া বাজার, মলমগঞ্জ-জারুলতলা, ইসলামপুর-গুঠাইল সড়ক যোগাযোগ। বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে জেলার ২০০টি  শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।

বগুড়া : সারিয়াকান্দি পয়েন্টে যমুনার পানি বিপদসীমার ৮৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ফলে সারিয়াকান্দি, ধুনট ও সোনাতলা উপজেলার নদীতীরবর্তী এলাকার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। লোকজনের অনেকেই বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধে আশ্রয় নিয়েছেন। জেলা প্রশাসন বলছে, বন্যায় সাড়ে ১৫ হাজার পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

ময়মনসিংহ : সীমান্তবর্তী উপজেলা ধোবাউড়ায় নিতাই নদীর বাঁধ ভেঙে ৫টি ইউনিয়নের ৮০টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। পানিবন্দী হয়েছেন প্রায় ৮০ হাজার মানুষ। স্রোতে ভেসে গেছে কয়েকশ বাড়ি। নতুন করে তলিয়ে গেছে রাস্তাঘাট, ফসলি জমি। মানবেতর জীবনযাপন করছেন বন্যার্তরা।

টাঙ্গাইল : টাঙ্গাইলে যমুনা নদীর পানি বিপদসীমার ২৪ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে করে ভূঞাপুর উপজেলার গাবসারা, অর্জুনা, গোবিন্দাসী ও নিকরাইল ইউনিয়নের নদীতীরবর্তী কয়েকটি গ্রাম দ্বিতীয় দফায় বন্যাকবলিত হয়ে পড়েছে। এসব এলাকার মানুষ পানিবন্দী অবস্থায় রয়েছেন।

রায়পুর (লক্ষ্মীপুর) : লক্ষ্মীপুরের রায়পুর উপজেলার কাটাখালী, জালিয়ার চর, চরলক্ষ্মী, কানিবগার চর, টুনুর চর ও ঘাষিয়ার চর এলাকা বৃষ্টি ও জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হয়েছে। মেঘনা নদীর পানি বৃদ্ধির ফলে নিম্নাঞ্চল এলাকার নদী, সংযুক্ত খাল, বসতঘর, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ও রাস্তাঘাট এখন হাঁটু এবং কোমর পানিতে ডুবে আছে।

রাজশাহী : শিব ও বারনই নদীর পানি বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। মোহনপুরে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ভেঙে কয়েকটি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। বাগমারায় বেড়িবাঁধ ভেঙে তলিয়ে গেছে কয়েক হাজার হেক্টর জমির ফসল।

সদরপুর (ফরিদপুর) : সদরপুর ও চরভদ্রাসন উপজেলায় পদ্মা নদীর ভাঙনে প্রায় ৩০টি বাড়ি, ২৫ বিঘা ফসলি জমি ও বিভিন্ন প্রজাতির দুই শতাধিক গাছ বিলীন হয়ে গেছে।

নেত্রকোনা : অবিরাম বৃষ্টিতে স্বোমেশ্বরী, কংশ, মগড়াসহ বেশকটি নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। কংশ ও উদ্ধাখালী নদীসহ হাওর বিলের পানি বেড়ে বিভিন্ন সড়কে ওঠে পড়েছে।

নওগাঁ : আত্রাই নদীর পানি আরও বেড়েছে। বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ৮টি স্থান ভেঙে গেছে। এর মধ্যে মান্দায় ৬টি, আত্রাইয়ে ১টি ও পত্নীতলায় ১টি ভেঙেছে। মান্দায় বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের অন্তত ৩০টি পয়েন্ট ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে।

গাইবান্ধা : গাইবান্ধায় বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় (গতকাল পর্যন্ত) তিস্তামুখ ঘাট পয়েন্টে ব্রহ্মপুত্রের পানি বিপদসীমার ৭৮ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। অন্যদিকে ঘাঘট নদীর পানি গাইবান্ধা শহর পয়েন্টে বিপদসীমার ৬৪ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। জেলার ১১২টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জলমগ্ন হয়ে পড়ায় বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।

জয়পুরহাট : জয়পুরহাটের তুলসীগঙ্গা নদীর কালিতলা এলাকায় গতকাল বিকালে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ২০ মিটার ভেঙে যাওয়ায় এবং ছোট যমুনার পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় সদর উপজেলার পাঁচবিবি, ক্ষেতলাল, আক্কেলপুর ও সদর উপজেলার কমপক্ষে ১০টি ইউনিয়নের ২৫ গ্রামে পানি প্রবেশ করেছে।

শেরপুর : শেরপুর পৌরসভার সীমানা বরাবর বয়ে যাওয়া পাহাড়ি মৃগী নদীতে ভাঙন শুরু হয়েছে। ফলে পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের কসবা ভাটিপাড়া মহল্লার বেশ কয়েকটি বসতভিটা নদীগর্ভে চলে গেছে। হুমকির মুখে রয়েছে পুরনো কবরস্থান ও একটি মসজিদ। উত্তরাঞ্চলে বন্যাদুর্গতদের  সাহায্যে আরও সেনা মোতায়েন : স্থানীয় প্রশাসনের অনুরোধে গাইবান্ধা সদরে বাঁধ ভেঙে যাওয়ায় সেখানকার বাঁধ পুনর্নির্মাণে সেনাবাহিনীর ৩ প্লাটুন সদস্য ৫টি স্পিড বোট ও অন্য প্রয়োজনীয় উদ্ধার সামগ্রীসহ মোতায়েন করা হয়েছে। এ ছাড়াও ১৯ পদাতিক ডিভিশন হতে একটি বিশেষ পর্যবেক্ষক দল গতকাল সিরাজগঞ্জের বন্যাদুর্গত এলাকা কাজিরপুরের বাহুকায় গিয়ে দুর্গত এলাকা পর্যবেক্ষণ করে।

এক সপ্তাহের মধ্যে তলিয়ে যেতে পারে ঢাকার নিম্নাঞ্চল : আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে ঢাকার পূর্বাঞ্চলসহ নিম্নাঞ্চল বন্যার পানিতে তলিয়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। গতকাল মতিঝিলে পাউবোর প্রধান কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ আশঙ্কার কথা জানানো হয়। পাউবোর বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী সাইফুল ইসলাম জানান, রাজধানীর নিম্নাঞ্চল পাঁচ-ছয় দিনের মধ্যে প্লাবিত হতে পারে। ঢাকার আশপাশের নদীর পানি বাড়ার কারণে পূর্বাঞ্চলীয় এলাকা ত্রিমোহিনী, দাসেরকান্দি, ফকিরখালী, বেরাইদসহ আশপাশের এলাকার নিম্নাঞ্চল তলিয়ে যাবে। এসব এলাকা সিটি করপোরেশন এবং ঢাকা ওয়াসার ড্রেনেজ ব্যবস্থার বাইরে।

বর্ষাকালে প্রতিবছরই এসব এলাকা জলাবদ্ধ থাকে। এর বাইরে ডেমরার আমুলিয়া, পাইটিসহ আশপাশের এলাকা এবং বাসাবো, মাদারটেক, নন্দীপাড়া এলাকা বন্যার কবলে পড়তে পারে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, এবারের বন্যা পরিস্থিতি আগের তুলনায় ভয়াবহ রূপ নেওয়ায় রাজধানীর নিম্নাঞ্চলের ৪০ লাখ মানুষ চরম দুর্ভোগের শিকার হবে।

পাউবোর তথ্যমতে, ব্রহ্মপুত্র অববাহিকার সবগুলো নদীর পানি অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে। এই পানি পুরাতন ব্রহ্মপুত্র ও ধলেশ্বরী নদীপথে ঢাকা এবং চারপাশের নদীগুলোয় ঢুকবে। নদীগুলোর পানি এখন পর্যন্ত বিপদসীমার নিচে রয়েছে। তবে দ্রুত বিপদসীমার ওপরে উঠে যেতে পারে। ২১ আগস্ট অমাবস্যার কারণে পানি বঙ্গোপসাগরে যাবে ধীরগতিতে। ফলে এ পানি সরতে সময়ও লাগবে।

বিডি প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
“আবাসনের দাবি ন্যায্য”, জবি শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার আশ্বাস উপদেষ্টা মাহফুজের
“আবাসনের দাবি ন্যায্য”, জবি শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার আশ্বাস উপদেষ্টা মাহফুজের
'জবি শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিতে দ্রুত আলোচনায় বসুন'
'জবি শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিতে দ্রুত আলোচনায় বসুন'
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন
আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীতে অংশ নিতে চট্টগ্রাম ত্যাগ করল “বানৌজা খালিদ বিন ওয়ালিদ”
আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীতে অংশ নিতে চট্টগ্রাম ত্যাগ করল “বানৌজা খালিদ বিন ওয়ালিদ”
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে শ্রমিক নিয়োগ আলোচনায় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে শ্রমিক নিয়োগ আলোচনায় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আসিফ নজরুল
দুই উপদেষ্টার সাবেক ব্যক্তিগত কর্মকর্তাসহ চারজনকে দুদকে তলব
দুই উপদেষ্টার সাবেক ব্যক্তিগত কর্মকর্তাসহ চারজনকে দুদকে তলব
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে  অন্তর্বর্তী সরকার: তথ্য উপদেষ্টা
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে অন্তর্বর্তী সরকার: তথ্য উপদেষ্টা
মাহফুজ আলমের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের বৈঠক
মাহফুজ আলমের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের বৈঠক
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
জবির ‘যৌক্তিক’ দাবি মেনে নিতে গড়িমসি কেন, প্রশ্ন সারজিসের
জবির ‘যৌক্তিক’ দাবি মেনে নিতে গড়িমসি কেন, প্রশ্ন সারজিসের
গত ৯ মাসে কোনো সাংবাদিককে চাকরিচ্যুত করেনি সরকার: প্রেসসচিব
গত ৯ মাসে কোনো সাংবাদিককে চাকরিচ্যুত করেনি সরকার: প্রেসসচিব
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
সর্বশেষ খবর
মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে কাতার : ট্রাম্প
মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে কাতার : ট্রাম্প

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

“আবাসনের দাবি ন্যায্য”, জবি শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার আশ্বাস উপদেষ্টা মাহফুজের
“আবাসনের দাবি ন্যায্য”, জবি শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার আশ্বাস উপদেষ্টা মাহফুজের

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

'জবি শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিতে দ্রুত আলোচনায় বসুন'
'জবি শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিতে দ্রুত আলোচনায় বসুন'

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ড. আসিফ নজরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ড. আসিফ নজরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪১ মিনিট আগে | পরবাস

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অবৈধ দোকানপাট ও স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান শুরু
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অবৈধ দোকানপাট ও স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান শুরু

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলে কতটা?
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলে কতটা?

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ মে জবির কালো দিবস ঘোষণা, জুমার নামাজের পর থেকে গণঅনশন
১৪ মে জবির কালো দিবস ঘোষণা, জুমার নামাজের পর থেকে গণঅনশন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাদকাসক্ত ছেলেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তুলে দিলেন বাবা
মাদকাসক্ত ছেলেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তুলে দিলেন বাবা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চেক বিতরণে ডিসি আসলেন দুই ঘণ্টা পর, গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ
চেক বিতরণে ডিসি আসলেন দুই ঘণ্টা পর, গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাম্যের মাগফিরাত কামনায় ছাত্রদলের দোয়া আয়োজন
সাম্যের মাগফিরাত কামনায় ছাত্রদলের দোয়া আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কবি নজরুল কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শুভ, সম্পাদক সা’দ
কবি নজরুল কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শুভ, সম্পাদক সা’দ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টানা ৩৩ ঘণ্টা ধরে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন জবি শিক্ষার্থীরা
টানা ৩৩ ঘণ্টা ধরে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন জবি শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন
কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প
পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন
ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলি-কলম্বিয়া ম্যাচের জন্য আর্জেন্টিনার দল ঘোষণা, ফিরলেন মেসি
চিলি-কলম্বিয়া ম্যাচের জন্য আর্জেন্টিনার দল ঘোষণা, ফিরলেন মেসি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল
সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম
সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কমলো স্বর্ণের দাম
কমলো স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত
ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছর পর ময়মনসিংহে ছাত্রদলের জেলা ও মহানগর কমিটি
৬ বছর পর ময়মনসিংহে ছাত্রদলের জেলা ও মহানগর কমিটি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শ্বশুর বাড়ি থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
শ্বশুর বাড়ি থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীতে অংশ নিতে চট্টগ্রাম ত্যাগ করল “বানৌজা খালিদ বিন ওয়ালিদ”
আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীতে অংশ নিতে চট্টগ্রাম ত্যাগ করল “বানৌজা খালিদ বিন ওয়ালিদ”

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত
মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হানিট্র্যাপে ব্ল্যাকমেইল, ট্রান্সজেন্ডার নারী আটক
হানিট্র্যাপে ব্ল্যাকমেইল, ট্রান্সজেন্ডার নারী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পটুয়াখালীতে মাদক মামলায় চান মিয়ার ৫ বছরের কারাদণ্ড
পটুয়াখালীতে মাদক মামলায় চান মিয়ার ৫ বছরের কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড
জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ
ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং
পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!
লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ
চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা
ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের
চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের
ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প
গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)
খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?
ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে
লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা
আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান
শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০
মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক
যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও
২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি
কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস
টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত
মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত
বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত

পেছনের পৃষ্ঠা

এলাচের দাম আকাশছোঁয়া
এলাচের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদা না পেয়ে নিয়ে গেল গরু, বাছুর নিয়ে আদালতে নারী
চাঁদা না পেয়ে নিয়ে গেল গরু, বাছুর নিয়ে আদালতে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির
ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির

প্রথম পৃষ্ঠা

দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে
দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা
বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান
অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের
মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের

পেছনের পৃষ্ঠা

পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা
পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি

পেছনের পৃষ্ঠা

গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া
গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে
নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ
গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচিত্র বৈশাখ
বিচিত্র বৈশাখ

ডাংগুলি

মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে
মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা
সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে
ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ
বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

চালু হচ্ছে মালয়েশিয়া শ্রমবাজার
চালু হচ্ছে মালয়েশিয়া শ্রমবাজার

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ জনের ছানি অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ জনের ছানি অপারেশন

নগর জীবন

হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা
হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলা তুলে না নেওয়ায় তরুণীকে অপহরণ
মামলা তুলে না নেওয়ায় তরুণীকে অপহরণ

দেশগ্রাম

বিদেশিদের লিজ দেওয়া হবে আত্মঘাতী
বিদেশিদের লিজ দেওয়া হবে আত্মঘাতী

নগর জীবন

অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত
অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত

নগর জীবন

আলোকের ঝরনাধারায় ধুইয়ে দাও
আলোকের ঝরনাধারায় ধুইয়ে দাও

সাহিত্য