শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:২২, রবিবার, ০৮ অক্টোবর, ২০১৭

বাংলাদেশ প্রতিবেশী রাষ্ট্রের যুদ্ধ উস্কানি এড়িয়ে চলছে: প্রধানমন্ত্রী

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশ প্রতিবেশী রাষ্ট্রের যুদ্ধ উস্কানি এড়িয়ে চলছে: প্রধানমন্ত্রী

রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেয়াটাকে চ্যালেঞ্জ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সে চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশ গ্রহণ করায় এখন আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের দৃষ্টিও বিষয়টির ওপর পড়েছে এবং মিয়ানমারও আলোচনা করতে আগ্রহী হয়েছে।

তিনি বলেন, বেশ কিছু ঘটনা ছিল যেটা হয়তো এখন বিস্তারিত বলবো না, আমাদের একেবারে প্রতিবেশী, তারা একটা পর্যায়ে এমন একটা ভাব দেখালো যে আমাদের সঙ্গে যেন যুদ্ধই বেঁধে যাবে। আমি আমাদের সেনাবাহিনী বর্ডার গার্ড- সকলকে সতর্ক করে বললাম, কোন রকম উস্কানিতে তারা যেন বিভ্রান্ত না হয়। যতক্ষণ পর্যন্ত আমি নির্দেশ না দেই। তারা এরকম একটা ঘটনা ঘটাতে চাইবে এবং অনেকেই আছে এখানে নানা রকমের উস্কানি দেবে বা এমন একটা অবস্থা তৈরি করতে চাইবে যেটা অন্যদিকে দৃষ্টি ফেরাবে। 

যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রিটেনে তিন সপ্তাহের সফর শেষে দেশে ফেরার পর বিমান বন্দরে সংক্ষিপ্ত ভাষণে তিনি বলেন, আমরা নিজস্ব অর্থে পদ্মাসেতু নির্মাণ করছি। যারা আমাদের এই পদ্মা সেতু নির্মাণ নিয়ে মিথ্যা অপবাদ এবং বাংলাদেশের সামর্থ্যকে হেয় করার চেষ্টা করেছিল আমরা তাদের সমুচিত জবাব দিয়েছি।

নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের সদ্য সমাপ্ত ৭২তম অধিবেশনে তার সফল অংশগ্রহণের জন্য এক সংবর্ধনার জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, নিজস্ব অর্থায়নে মেগা প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নের মাধ্যমে আবারও বিদেশে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হয়েছে। 
প্রধানমন্ত্রী তিন সপ্তাহের সফর শেষে দেশে ফেরার পর বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের ভিভিআইপি লাউঞ্জে এই সংবর্ধনার আয়োজন করে। 

নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতুর মত বৃহৎ প্রকল্প গ্রহণ সরকারের জন্য বিরাট চ্যালেঞ্জ ছিল উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, একে কেন্দ্র করে তার সরকার এবং পরিবারকে নিয়ে কুৎসা রটনা করার অপচেষ্টা চালানো হয়েছিল।

শেখ হাসিনা বলেন, 'স্বার্থান্বেষী মহল একে কেন্দ্র করে আমাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মিথ্যা অভিযোগ দেয়ার চেষ্টা করে এবং অতি উৎসাহী মহল জনগণকেও বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করে।'

তিনি বলেন, অনেকেই মনে করে যখন একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা এমন অভিযোগ করছে, কাজেই এটি সত্যি হতে পারে। কিন্তু আমার আত্মবিশ্বাস ছিল যে, এদেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্যই আমার এই দেশে আসা, নিজের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য নয়।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরও সংবর্ধনায় বক্তব্য রাখেন।

তিনি এবং তার পরিবার পদ্মা সেতু নিয়ে আন্তর্জাতিক সংস্থার মিথ্যা দুর্নীতির অভিযোগ উত্থাপনের সময় কেমন মানসিক যন্ত্রণায় সময় অতিবাহিত করেছেন সে প্রসঙ্গ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সবাই আমাদের এমনভাবে দেখতে আরম্ভ করে যেন আমরা না যেন কি অন্যায় করে ফেলেছি।

শেখ হাসিনা বলেন, আন্তর্জাতিক সংস্থাটি সে সময় অপপ্রচার শুরু করে এবং দুর্নীতির অভিযোগে পদ্মাসেত প্রকল্পে অর্থায়ন বন্ধ করে দেয়, দুর্নীতির তদন্তে একটি কমিটিও গঠন করে তারা।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি তখন বলেছি প্রকল্পে কোন দুর্নীতি হয়নি। আর যদি হয়ে থাকে তাহলে তা প্রমাণ করতে হবে। কিন্তু তারা এই অভিযোগ প্রমাণে ব্যর্থ হয়। অথচ, যিনি বাংলাদেশের দুর্নীতির বিষয়ে সে সময় সবচেয়ে সরব ছিলেন তার নিজেরই ৪০ হাজার পৃষ্টার দুর্নীতির খতিয়ান প্রকাশ পেয়েছে।

শেখ হাসিনা বলেন, অনেকেই তখন বিশ্বাস করতে পারেনি সরকার নিজস্ব অর্থে এই সেতু নির্মাণে সক্ষম হবে, মন্ত্রীসভার অনেকের মধ্যেও তখন সে বিশ্বাস ছিল না। কিন্তু আমার প্রতিজ্ঞা ছিল, নিজস্ব অর্থেই পদ্মাসেতু নির্মাণ হবে।

অনেকেই তখন আশঙ্কা প্রকাশ করেছিল, যেহেতু পদ্মাসেতু এলাকার সাথে তার নির্বাচনী এলাকা সম্পর্কিত সেহেতু তার নির্বাচনী আসনের কি হবে, তখন আমি বলেছিলাম, আমরা ক্ষমতায় যাওয়ার লোভে বা নির্বাচনে বিজয়ের জন্য এটা করছি না, বলেন প্রধানমন্ত্রী।

তিনি বলেন, তিনি বিশ্বাস করেন সত্যের জয় অনিবার্য। আর এটা শুধু সময়ের ব্যাপার মাত্র। পদ্মাসেতুর প্রথম স্প্যান বসানোর দিন তিনি এবং তার ছোট বোন শেখ রেহানা যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে অবস্থানকালিন বিনিদ্র রাত কাটিয়েছেন উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, রাত ৩ টায় ব্রিজের প্রথম স্প্যান বসানোর কাজ সফলভাবে সম্পন্ন হবার সংবাদ পেয়ে আমরা আনন্দে কেঁদে ফেলি।

প্রধানমন্ত্রী এসময় দেশের দক্ষিণ জনপদকে যুক্তকারি এই সেতু নির্মাণে তাকে অকুন্ঠ সমর্থনের জন্য দেশে-বিদেশে অবস্থানকারী সকল বাংলাদেশিদের অভিনন্দন জানান।

নিজস্ব অর্থায়নে এই সেতু নির্মাণে সমর্থ হওয়ায় তার সরকার দেশ ও জনগণের আস্থা ও বিশ্বাস অর্জনে সক্ষম হয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জনগণের আস্থা ও বিশ্বাস অর্জনের চেয়ে বড়ও আর কিছু একজন রাজনীতিকের জীবনে হতে পারে না। আর এটাই সব থেকে বড়ো উপহার, যা আমি অর্জন করেছি।

প্রধানমন্ত্রী এ সময় পদ্মাসেতুর প্রথম স্প্যান সফলভাবে সংযোজন সম্পন্ন হওয়ায় মহান রাব্বুল আলামিনের দরবারে শোকরিয়া জানিয়ে বলেন, বঙ্গবন্ধু দেশ স্বাধীন করেছেন আর আমরা চাই সমগ্র বিশ্বের দরবারে বাংলাদেশ সব সময় মাথা উঁচু করে চলবে।
এদিন রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়েও বিস্তরিত খোলামেলা কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। রোহিঙ্গা ইস্যুকে কেন্দ্র করে আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ আমাদের ওপর যুদ্ধ পর্যন্ত চাপিয়ে দেয়ার চেষ্টা করেছিল বলেও অভিযোগ করেন প্রধানমন্ত্রী।

বিদেশে যাবার পূর্বেই যেকোন ধরনের অনভিপ্রেত পরিস্থিতির উদ্ভব সম্পর্কে সকলকে সতর্ক করে যান উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, সেদিকে আমরা খুবই সতর্ক ছিলাম। জনগণ জানে আমাদের সশস্ত্র বাহিনী আমাদের বিজিবি পুলিশ থেকে শুরু করে স্থানীয় যারা সংগঠন করেন এবং অন্যান্য প্রত্যেককেই আমরা এ ব্যাপারে সতর্ক করি। যা যা দরকার তার আগাম ব্যবস্থা আমি করে দিয়ে গিয়েছিলাম।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, যাই হোক আমি এটুকুই বলব, বাংলাদেশ এই আশ্রয়টা দিয়ে একটা চ্যালেঞ্জ নিয়েছি। শুধু তাই নয়, আমরা বললাম প্রয়োজনে আমরা একবেলা খাব, আর অন্য বেলার খাবারটা ওদের দিয়ে দেব এবং আমরা কিন্তুু সেটা করে যাচ্ছি। আর আজকে বাংলাদেশ যদি এই অবস্থানটা না নিত, তাহলে হয়তো আন্তর্জাতিক সম্পদায়েরও দৃষ্টিটা এভাবে আকর্ষণ করতে পারতো না। 

মিয়ানমার থেকে বিতাড়িত রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেয়াটা সম্পূর্ণই মানবিক উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, মানুষ মানুষের জন্য। আর বিপন্ন মানুষকে আশ্রয় দেয়া মানুষের দায়িত্ব।

তিনি বলেন, খোঁজ নিয়ে দেখলাম মিয়ানমারে যেভাবে সাধারণ মানুষের ওপর অত্যাচার হয়েছে, যেভাবে গণহত্যা, পাশবিক অত্যাচার হয়েছে, তাতে ছোট শিশুরা পর্যন্ত রেহাই পায়নি। খুব স্বাভাবিকভাবে তাদেরকে আমাদের তাদেরকে আশ্রয় দিতে হলো। প্রধানমন্ত্রী বলেন, পৃথিবীর বহুদেশে এধরনের ঘটনা ঘটে যাচ্ছে, কিন্তু আমরা দেখেছি বিশ্বে অনেকেই দরজা বন্ধ করে দিয়েছে। আশ্রয় দিতে চায়নি।

প্রধানমন্ত্রী এসময় ছোটবোন শেখ রেহানাকে সঙ্গে করে কক্সবাজারের উখিয়ায় একটি রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবির পরিদর্শনের স্মৃতিচারণকরে বলেন, সে সময় রেহানাও আমার সঙ্গে ছিল সে বললো ১৬ কোটি মানুষকে তো ভাত খাওয়াচ্ছো আর ৫-৭ লাখ লোক, তাদের আশ্রয় দিতে পারবে না। খাওয়াতে পারবে না। এই যে কথাটা-সত্য কথা বলতে কি এটা একটা আত্ম-বিশ্বাসের ব্যাপার। 

প্রধানমন্ত্রী সেখানে ত্রাণকার্য পরিচালনার উল্লেখ করে বলেন, কে কখন আমাদের কি সাহায্য দেবে তার জন্য কিন্তু আমরা অপেক্ষা করিনি। আমাদের দলের নেতা-কর্মী, প্রশাসন, সেনাবাহিনী, বর্ডার গার্ড সকলেই একটি মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে তাদের পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেছে।

আন্তর্জাতিক সংস্থা যারা সহযোগিতা করছে তাদের ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, সকলেই সহযোগিতা করছে। সকলেই সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। আমি এটাই শুধু চিন্তা করেছি ১৯৭১ সালের কথা। আজকের অনেকের সে সময় জন্মই হয়নি। তারা জানে না সে সময়কার ভয়াবহতার কথা। 

প্রধানমন্ত্রী এ সময় নিজেকে ভুক্তভোগী উল্লেখ করে তাদের গ্রাম, দাদা-দাদী, নানা-নানীর ঘর বাড়ি সহ পাকিস্তানী হানাদারদের গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দেয়া এবং হত্যাযজ্ঞের দুঃসহ স্মৃতি স্মরণ করেন। তিনি বলেন, আমাদের সাড়ে সাত কোটি মানুষের মধ্যে তিন কোটি সাড়ে তিন কোটি মানুষের ঘর-বাড়ি জালিয়ে দিয়ে তাদের নিঃস্ব করে দেয়া হয়েছিল। প্রায় এক কোটি মানুষ ভারতে আশ্রয় নিয়েছিল।

এসময় শরণার্থীদের কাছে যথাযথভাবে ত্রাণ পৌঁছে দেয়ার জন্য প্রশাসন এবং তার দলের ব্যবস্থাপনা সম্পর্কেও আলোকপাত করেন প্রধানমন্ত্রী।

'যারা বিপন্ন মানুষ আগে তাদের পাশে দাঁড়াতে হবে-' জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাদের সেই রাজনীতিই শিখিয়েছেন উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের আওয়ামী লীগের কিন্তু একটি স্বভাবজাত প্রবণতা আছে- দুঃস্থ মানুষের পাশে দাঁড়ানোর, এটিই আমাদের রাজনীতি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের যা আছে তা দিয়েই আমরা শুরু করেছি এবং এখনো একটি বিরাট দায়িত্ব আমাদের এবং আমি ধন্যবাদ জানাই মিয়ানমার সরকার আন্তর্জাতিক চাপে এবং যেভাবেই হোক তারা অন্তত এগিয়ে এসেছে, আলোচনা শুরু করেছে। আমি মনে করি এটাও একটি বিশেষ দিক, আন্তর্জাতিক চাপ আছে। এ অবস্থায় আলোচনার মধ্যদিয়ে আমরা এটার সমাধান করতে পারবো। 

তিনি বলেন, এই যে আপনারা সমাজের বিশিষ্টজনরা আজ এখানে আছেন- আসলে যখন একটা বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হয় তখন সিদ্ধান্ত সঠিক কি ভুল সেটা ঠিক করার চাইতেও দ্রুত সিদ্ধান্ত নেয়াটাই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে পড়ে। যখন দেখি সিদ্ধান্ত সঠিক এবং এজন্য মানুষের সমর্থনটা পাচ্ছি সেটা কিন্তু আমাদের মানসিক শক্তি জোগায়।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি ছিলাম ওখানে (দেশের বাইরে) কিন্তু প্রতিদিনই আমার সঙ্গে যোগাযোগ ছিল। অফিসের কাজও বাদ দেইনি। আর এখনতো ডিজিটাল বাংলাদেশ তাই অনলাইনেও ফাইল সই করেছিলাম। প্রধানমন্ত্রী এসময় মিয়ানমারের আগত নাগরিকদের তালিকা করা, বায়োমেট্রিক রেজিস্ট্রেশনের তার সরকারের প্রচেষ্টার কথা উল্লেখ করেন।

এর আগে, আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ, ১৪ দলীয় জোট, বিশিষ্ট নাগরিকবৃন্দ, শিক্ষক নেতৃবৃন্দ, ক্রীড়াবিদ, মিডিয়া ব্যক্তিত্ব, ব্যবসায়ী, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ প্রধানমন্ত্রীকে ফুলের তোড়া দিয়ে অভ্যর্থনা জানান।

বিমানবন্দরে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ, জনপ্রশাসন মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, এলজিআরডি ও সমবায় মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, খাদ্যমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ, সংস্কৃতি বিষয়কমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম এবং ইকবাল সোবহান চৌধুরী, জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ইসমত আরা সাদেক, মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি, যুব ও ক্রীড়া উপমন্ত্রী আরিফ খান জয়, জেষ্ঠ্য সাংবাদিক এবং বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা'র (বাসস) চেয়ারম্যান রাহাত খান, দৈনিক সমকাল সম্পাদক গোলাম সারোয়ার, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে) সভাপতি মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল, জাতীয় প্রেসক্লাব সভাপতি মুহম্মদ শফিকুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক ফরিদা ইয়াসমিন, জেষ্ঠ্য সাংবাদিক আবেদ খান, বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন, বাংলাদেশ ওয়ান ডে দলের অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা, শিল্পী হাশেম খান, আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি (মঞ্জু), সাম্যবাদী দল, তরিকত ফেডারেশনসহ ১৪ দলীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। বাসস

বিডি প্রতিদিন/০৮ অক্টোবর ২০১৭/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
ভ্রাতৃত্বের বন্ধন অটুট রাখতে দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ বিএনপি : তারেক রহমান
ভ্রাতৃত্বের বন্ধন অটুট রাখতে দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ বিএনপি : তারেক রহমান
'ফেব্রুয়ারিতে উৎসবমুখর নির্বাচন আয়োজনে সরকারের প্রস্তুতি রয়েছে'
'ফেব্রুয়ারিতে উৎসবমুখর নির্বাচন আয়োজনে সরকারের প্রস্তুতি রয়েছে'
দেশে অনিবার্যভাবে নির্বাচন হবে: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
দেশে অনিবার্যভাবে নির্বাচন হবে: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার সম্প্রীতির বন্ধনকে অটুট রাখতে বদ্ধপরিকর : প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার সম্প্রীতির বন্ধনকে অটুট রাখতে বদ্ধপরিকর : প্রধান উপদেষ্টা
খালেদা জিয়াকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন প্রধান উপদেষ্টা
খালেদা জিয়াকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, কোনো শক্তি নেই বিলম্বিত করবে : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, কোনো শক্তি নেই বিলম্বিত করবে : প্রেস সচিব
সারাদেশে ২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৯৯১
সারাদেশে ২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৯৯১
দেশের ৩ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
দেশের ৩ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
ভোরে হাঁসের মাংস খেতে নীলা মার্কেটে যাই, বন্ধ থাকলে যাই ওয়েস্টিনে: আসিফ মাহমুদ
ভোরে হাঁসের মাংস খেতে নীলা মার্কেটে যাই, বন্ধ থাকলে যাই ওয়েস্টিনে: আসিফ মাহমুদ
সুপ্রিম কোর্টসহ সব আদালত প্রাঙ্গণে আগ্নেয়াস্ত্র বহনে নিষেধাজ্ঞা
সুপ্রিম কোর্টসহ সব আদালত প্রাঙ্গণে আগ্নেয়াস্ত্র বহনে নিষেধাজ্ঞা
রাজধানীতে ঘরে বসে জিডি করবেন যেভাবে
রাজধানীতে ঘরে বসে জিডি করবেন যেভাবে
পাকিস্তান ও চীনের মতো ভারতের সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ
পাকিস্তান ও চীনের মতো ভারতের সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
ভারতে খেলতে আসতে পারেন রোনালদো
ভারতে খেলতে আসতে পারেন রোনালদো

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের নাস্তায় স্বাস্থ্যকর যেসব খাবার
সকালের নাস্তায় স্বাস্থ্যকর যেসব খাবার

২৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নতুন অতিথি তিন বাঘশাবক
নতুন অতিথি তিন বাঘশাবক

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিমানবন্দরে ৯৮ বাংলাদেশিকে আটকে দিলো মালয়েশিয়া
বিমানবন্দরে ৯৮ বাংলাদেশিকে আটকে দিলো মালয়েশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে চাঁদাবাজ-দখলবাজদের ঠাঁই নেই : শামা ওবায়েদ
বিএনপিতে চাঁদাবাজ-দখলবাজদের ঠাঁই নেই : শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘নতুন কুঁড়ি’র ক্রীড়া বিভাগ পুনরায় চালু করবে বিএনপি : আমিনুল হক
‘নতুন কুঁড়ি’র ক্রীড়া বিভাগ পুনরায় চালু করবে বিএনপি : আমিনুল হক

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রাতৃত্বের বন্ধন অটুট রাখতে দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ বিএনপি : তারেক রহমান
ভ্রাতৃত্বের বন্ধন অটুট রাখতে দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ বিএনপি : তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে ইয়াবাসহ যুবক আটক
বাগেরহাটে ইয়াবাসহ যুবক আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’
‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে বুকে রড ঢুকে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
নোয়াখালীতে বুকে রড ঢুকে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০৪৭ সালের মধ্যে পারমাণবিক শক্তি ১০ গুণেরও বেশি বৃদ্ধির আশ্বাস মোদির
২০৪৭ সালের মধ্যে পারমাণবিক শক্তি ১০ গুণেরও বেশি বৃদ্ধির আশ্বাস মোদির

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেব্রুয়ারিতে উৎসবমুখর নির্বাচন আয়োজনে সরকারের প্রস্তুতি রয়েছে'
'ফেব্রুয়ারিতে উৎসবমুখর নির্বাচন আয়োজনে সরকারের প্রস্তুতি রয়েছে'

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ মোটরসাইকেল নিয়ে রেস, প্রাণ গেল দুই বন্ধুর
১০ মোটরসাইকেল নিয়ে রেস, প্রাণ গেল দুই বন্ধুর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪ হাজার বছর আগে পশুর মাধ্যমে ছড়ায় প্রাচীন প্লেগ, জানালেন বিজ্ঞানীরা
৪ হাজার বছর আগে পশুর মাধ্যমে ছড়ায় প্রাচীন প্লেগ, জানালেন বিজ্ঞানীরা

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সুনামগঞ্জে ফুটবলায় খেলায় গোল নিয়ে বিতর্ক, ছুরিকাঘাতে নিহত ২
সুনামগঞ্জে ফুটবলায় খেলায় গোল নিয়ে বিতর্ক, ছুরিকাঘাতে নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা বাস্তবায়নই বিএনপির প্রধান লক্ষ্য: আবুল হোসেন আজাদ
৩১ দফা বাস্তবায়নই বিএনপির প্রধান লক্ষ্য: আবুল হোসেন আজাদ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ফ্যাসিবাদের জায়গায় গণতন্ত্রের সূচনা করবেন তারেক রহমান’
‘ফ্যাসিবাদের জায়গায় গণতন্ত্রের সূচনা করবেন তারেক রহমান’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাসদ ও বাসদের সঙ্গে জাতীয় কবিতা পরিষদের মতবিনিময়
জাসদ ও বাসদের সঙ্গে জাতীয় কবিতা পরিষদের মতবিনিময়

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক এমপি মমতাজের পিএসসহ মানিকগঞ্জে গ্রেফতার ৬
সাবেক এমপি মমতাজের পিএসসহ মানিকগঞ্জে গ্রেফতার ৬

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত জনসংখ্যায় ভেঙে পড়ে এক সমাজ, ইঁদুর নিয়ে পরীক্ষায় ভয়ঙ্কর ইঙ্গিত
অতিরিক্ত জনসংখ্যায় ভেঙে পড়ে এক সমাজ, ইঁদুর নিয়ে পরীক্ষায় ভয়ঙ্কর ইঙ্গিত

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান
কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা সংস্কারের ঘোষণা দিল কুয়েত
ভিসা সংস্কারের ঘোষণা দিল কুয়েত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে অনিবার্যভাবে নির্বাচন হবে: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
দেশে অনিবার্যভাবে নির্বাচন হবে: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের আয়রন ডোম নকল করে সুদর্শন চক্র বানাচ্ছে ভারত!
ইসরায়েলের আয়রন ডোম নকল করে সুদর্শন চক্র বানাচ্ছে ভারত!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুড়িচংয়ে প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বুড়িচংয়ে প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে আকস্মিক বন্যায় কমপক্ষে ২০০ জন নিহত
পাকিস্তানে আকস্মিক বন্যায় কমপক্ষে ২০০ জন নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মীয়ের মরদেহ বাড়ি নেয়ার পথে লাশ হয়ে ফিরলেন ইসমাইল
আত্মীয়ের মরদেহ বাড়ি নেয়ার পথে লাশ হয়ে ফিরলেন ইসমাইল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির নতুন রেজিস্ট্রার অধ্যাপক আনিসুর রহমান
বাউবির নতুন রেজিস্ট্রার অধ্যাপক আনিসুর রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
মহানবী (সা.) যেসব কথা বলতে নিষেধ করেছেন
মহানবী (সা.) যেসব কথা বলতে নিষেধ করেছেন

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা
কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে ‘মেঘ বিস্ফোরণে’ নিহত বেড়ে ৪৬
ভারতে ‘মেঘ বিস্ফোরণে’ নিহত বেড়ে ৪৬

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোরে হাঁসের মাংস খেতে নীলা মার্কেটে যাই, বন্ধ থাকলে যাই ওয়েস্টিনে: আসিফ মাহমুদ
ভোরে হাঁসের মাংস খেতে নীলা মার্কেটে যাই, বন্ধ থাকলে যাই ওয়েস্টিনে: আসিফ মাহমুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোবেল পাওয়ার আশায় নরওয়ের অর্থমন্ত্রীকে ট্রাম্পের ফোন!
নোবেল পাওয়ার আশায় নরওয়ের অর্থমন্ত্রীকে ট্রাম্পের ফোন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, কোনো শক্তি নেই বিলম্বিত করবে : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, কোনো শক্তি নেই বিলম্বিত করবে : প্রেস সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে একই পরিবারের চারজনের লাশ উদ্ধার
রাজশাহীতে একই পরিবারের চারজনের লাশ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪০ মিনিট অ্যাম্বুল্যান্স আটকে রাখল সিন্ডিকেট, প্রাণ গেল নবজাতকের
৪০ মিনিট অ্যাম্বুল্যান্স আটকে রাখল সিন্ডিকেট, প্রাণ গেল নবজাতকের

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’
‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রসহ 'কোপা সামচু' গ্রেফতার
অস্ত্রসহ 'কোপা সামচু' গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিসা সংস্কারের ঘোষণা দিল কুয়েত
ভিসা সংস্কারের ঘোষণা দিল কুয়েত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা নিতে লন্ডনের পথে ড. মোশাররফ
চিকিৎসা নিতে লন্ডনের পথে ড. মোশাররফ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ার ‘আলাস্কা’ যেভাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভূখণ্ড হয়েছিল?
রাশিয়ার ‘আলাস্কা’ যেভাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভূখণ্ড হয়েছিল?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলাস্কায় ট্রাম্প ও পুতিনের বৈঠকের আগে যা বললেন জেলেনেস্কি
আলাস্কায় ট্রাম্প ও পুতিনের বৈঠকের আগে যা বললেন জেলেনেস্কি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ঘরে বসে জিডি করবেন যেভাবে
রাজধানীতে ঘরে বসে জিডি করবেন যেভাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এআই তৈরি করল মানবদেহে বিষমুক্ত নতুন অ্যান্টিবায়োটিক
এআই তৈরি করল মানবদেহে বিষমুক্ত নতুন অ্যান্টিবায়োটিক

১৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান
কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ আগস্ট)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'মেঘভাঙা বৃষ্টি'-তে যেভাবে কাশ্মীরে প্রাণ গেল অন্তত ৪৬ জনের
'মেঘভাঙা বৃষ্টি'-তে যেভাবে কাশ্মীরে প্রাণ গেল অন্তত ৪৬ জনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধূমকেতু’র ঝড়: রাত ২টা ও সকাল ৭টার শো হাউসফুল
‘ধূমকেতু’র ঝড়: রাত ২টা ও সকাল ৭টার শো হাউসফুল

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তান ও চীনের মতো ভারতের সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ
পাকিস্তান ও চীনের মতো ভারতের সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বালু ও মাটির নিচে সাদাপাথরের খনি
বালু ও মাটির নিচে সাদাপাথরের খনি

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সুপ্রিম কোর্টসহ সব আদালত প্রাঙ্গণে আগ্নেয়াস্ত্র বহনে নিষেধাজ্ঞা
সুপ্রিম কোর্টসহ সব আদালত প্রাঙ্গণে আগ্নেয়াস্ত্র বহনে নিষেধাজ্ঞা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধর্ষণ মামলা এড়াতে মৃত্যুর নাটক, যেভাবে ধরা পড়ল ধর্ষক
ধর্ষণ মামলা এড়াতে মৃত্যুর নাটক, যেভাবে ধরা পড়ল ধর্ষক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলাস্কায় ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক আজ
আলাস্কায় ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক আজ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের আয়রন ডোম নকল করে সুদর্শন চক্র বানাচ্ছে ভারত!
ইসরায়েলের আয়রন ডোম নকল করে সুদর্শন চক্র বানাচ্ছে ভারত!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইজডেনের শতাব্দীর সেরা ১৫ টেস্ট সিরিজের দু’টিতে টাইগাররা
উইজডেনের শতাব্দীর সেরা ১৫ টেস্ট সিরিজের দু’টিতে টাইগাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোট গণনার আগ পর্যন্ত নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা আছে: গয়েশ্বর
ভোট গণনার আগ পর্যন্ত নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা আছে: গয়েশ্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক
খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফাঁদে পা দেবে না বিএনপি
ফাঁদে পা দেবে না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক শেষ হাসি কার?
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক শেষ হাসি কার?

প্রথম পৃষ্ঠা

অফার লেটারের বন্যা, এক শিক্ষার্থীর সাফল্যের গল্প
অফার লেটারের বন্যা, এক শিক্ষার্থীর সাফল্যের গল্প

শনিবারের সকাল

নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার
নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার

প্রথম পৃষ্ঠা

মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে
মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাগামহীন ডিম-পিঁয়াজের বাজার
লাগামহীন ডিম-পিঁয়াজের বাজার

নগর জীবন

বিএনপির চার মনোনয়নপ্রত্যাশী এককে নির্ভার জামায়াত
বিএনপির চার মনোনয়নপ্রত্যাশী এককে নির্ভার জামায়াত

নগর জীবন

দেশি জাতের মুরগি পালনে ভাগ্যবদল
দেশি জাতের মুরগি পালনে ভাগ্যবদল

শনিবারের সকাল

বন্যার প্রভাব বাজারে
বন্যার প্রভাব বাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়া কাপের চূড়ান্ত প্রস্তুতি টাইগারদের
এশিয়া কাপের চূড়ান্ত প্রস্তুতি টাইগারদের

মাঠে ময়দানে

চাকরির বাজারে হাহাকার
চাকরির বাজারে হাহাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন

প্রথম পৃষ্ঠা

চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ গ্রেপ্তার ১৯৯১
চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ গ্রেপ্তার ১৯৯১

পেছনের পৃষ্ঠা

সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে
সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার ৯ কেজি চিতল ২০ হাজারে বিক্রি
পদ্মার ৯ কেজি চিতল ২০ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

যে সড়কে প্রতিদিনই যুদ্ধ
যে সড়কে প্রতিদিনই যুদ্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনে নিঃস্ব পাঁচ পরিবারের পাশে তারেক রহমান
আগুনে নিঃস্ব পাঁচ পরিবারের পাশে তারেক রহমান

নগর জীবন

রনি-কাফিসহ ৪২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের
রনি-কাফিসহ ৪২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের

খবর

অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখল চক্র, নবজাতকের মৃত্যু
অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখল চক্র, নবজাতকের মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থিতার দৌড়ে বিএনপি থেকে ছয় নেতা মাঠে
প্রার্থিতার দৌড়ে বিএনপি থেকে ছয় নেতা মাঠে

নগর জীবন

শুভ জন্মাষ্টমী আজ
শুভ জন্মাষ্টমী আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া
চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ
মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালিত
খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালিত

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়াকে কারাগারে নির্যাতন করা হয়েছে
খালেদা জিয়াকে কারাগারে নির্যাতন করা হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিল্ডিং কোড অনুসরণে উলটো পথে দেশ
বিল্ডিং কোড অনুসরণে উলটো পথে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফখরুদ্দীন-মইন উদ্দিনের সংস্কার এনেছিল হাসিনার দানব সরকার
ফখরুদ্দীন-মইন উদ্দিনের সংস্কার এনেছিল হাসিনার দানব সরকার

নগর জীবন