শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৩৪, মঙ্গলবার, ২৯ অক্টোবর, ২০১৯

'ন্যাম সম্মেলনে অংশগ্রহণ আন্তর্জাতিক ফোরামে দেশের অবস্থানকে জোরদার করেছে'

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
'ন্যাম সম্মেলনে অংশগ্রহণ আন্তর্জাতিক ফোরামে দেশের অবস্থানকে জোরদার করেছে'

সামগ্রিক উন্নয়ন ও এসডিজি বাস্তবায়নে বিশ্বের এক তৃতীয়াংশ জনগণের বহুপাক্ষিক ফোরাম ন্যামে’র ভূমিকা অনস্বীকার্য উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, এতে অংশগ্রহণ আন্তর্জাতিক ফোরামে বাংলাদেশের অবস্থানকে জোরদার করেছে।

মঙ্গলবার বিকেলে নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে ন্যাম সম্মেলন পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তৃতায় এসব কথা বলেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনের অব্যবহিত পরেই দ্বিতীয় বৃহত্তম এই বহুপাক্ষিক ফোরামে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের অংশগ্রহণ আন্তর্জাতিক ফোরামে বাংলাদেশের অবস্থানকে জোরদার করেছে বলে আমি মনে করি।’

তিনি আরও বলেন, ‘ন্যাম-এর ১৮তম শীর্ষ সম্মেলনে বাংলাদেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রা, বিশ্বব্যাপী শান্তি প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশের অবদান, পরমাণু অস্ত্র নিরস্ত্রীকরণে আমাদের অঙ্গীকার, ফিলিস্তিনি জনগণসহ বিশ্বব্যাপী শোষিত মানুষের পক্ষে বাংলাদেশের অবস্থান তুলে ধরা সম্ভব হয়েছে।’

‘এছাড়া জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব, রোহিঙ্গা সমস্যাসহ বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় ন্যামের সদস্য রাষ্ট্রসমূহের একযোগে কাজ করার বিষয়গুলো বিশ্ববাসীকে অবহিত করা সম্ভব হয়েছে। বিশেষ করে, রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে জাতিসংঘের পাশাপাশি ন্যাম-এর একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে,’ যোগ করেন প্রধানমন্ত্রী।

এ সময় সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এবং পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন।

মন্ত্রিপরিষদ সদস্যবৃন্দ, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টাবৃন্দ, সংসদ সদস্যবৃন্দ, আওয়ামী লীগ এবং ১৪ দলীয় জোটের জেষ্ঠ্য নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন সংবাদপত্র, সংবাদ সংস্থাসহ গণমাধ্যমের সম্পাদক এবং সিনিয়র সাংবাদিকবৃন্দ সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন।

গত ২৫ ও ২৬-এ অক্টোবর আজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে অনুষ্ঠিত ‘১৮তম ন্যাম শীর্ষ সম্মেলনে’ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদল অংশগ্রহণ করে। পররাষ্ট্র মন্ত্রী, সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রীসহ সরকারের উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তাবৃন্দ তার সফরসঙ্গী ছিলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৭৩ সালে ন্যামে’র সদস্যপদ লাভের পর সে বছরই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদল আলজিয়ার্সে অনুষ্ঠিত ন্যাম-এর ৪র্থ শীর্ষ সম্মেলনে যোগদান করে।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রদত্ত নিরপেক্ষতার নীতির অনুসারী হিসেবে বাংলাদেশ নিয়মিতভাবে ন্যাম-এ সক্রিয় ভূমিকা পালন করে আসছে এবং এরই ধারাবাহিকতায় তিনি ১৮তম সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেন, বলেন প্রধানমন্ত্রী।

ন্যাম-এর সাধারণ বিতর্ক পর্বে প্রধানমন্ত্রী ন্যামে’র মূলনীতির সঙ্গে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র নীতির সামঞ্জস্যের বিষয়টি উল্লেখ করেন। এ সময় তিনি শোষিত মানুষের পক্ষে বাংলাদেশের অবস্থানের বিষয়ে ১৯৭৩ সালে ন্যাম-এর ৪র্থ সম্মেলনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাষণ থেকে উদ্ধৃতি তুলে ধরেন এবং সে ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশের অবস্থান তুলে ধরে ন্যামে’র মূলনীতিকে সাধারণ মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতীক হিসেবে আখ্যায়িত করেন।

তিনি বিশ্বব্যাপী শান্তি ও নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ ও সংঘর্ষ পরিহারে সাংস্কৃতিক মূল্যবোধকে প্রাধান্য প্রদানের বিষয়টির উপরও জোর দেন। 

এছাড়া, একটি শান্তিপূর্ণ, স্থিতিশীল ও সম্প্রীতিময় বিশ্ব নির্মাণে একবিংশ শতাব্দীর মূল্যবোধের আলোকে সকলের একযোগে কাজ করার বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেন। পাশাপাশি, বিভিন্ন দেশে চলমান সংঘাত নিরসন, এসডিজি বাস্তবায়ন, পরমাণু অস্ত্র নিরস্ত্রিকরণ, ফিলিস্তিনি জনগণের মুক্তির বিষয়সমূহ তার বক্তব্যে উঠে আসে।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘সমসাময়িক বিভিন্ন আন্তর্জাতিক বিষয়ের পাশাপাশি আমি বাংলাদেশের অভূতপূর্ব অর্থনৈতিক সাফল্যসহ দারিদ্র্য দূরীকরণ, চিকিৎসা সেবা, নারী উন্নয়ন, লিঙ্গ সমতা নিশ্চিতকরণে বাংলাদেশের অর্জনসমূহ সকলের সামনে তুলে ধরি। বিশেষ করে বাংলাদেশে বিদ্যমান সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বিষয়টি উল্লেখপূর্বক আমি সন্ত্রাসবাদ, উগ্রপন্থা, মাদক-পাচার এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে আমাদের সরকারের দৃঢ় অবস্থান তুলে করি।’

জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবেলা এবং রোহিঙ্গা সমস্যাকে বাংলাদেশের জন্য প্রধান দুটি চ্যালেঞ্জ উল্লেখ করে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী।

রোহিঙ্গাদের শান্তি, নিরাপত্তা ও সম্মানের সঙ্গে নিজ দেশে ফিরে যাওয়াই যে রোহিঙ্গা সমস্যার একমাত্র সমাধান তা তিনি ন্যাম রাষ্ট্রসমূহের প্রতিনিধিদের সামনেও তুলে ধরেন।

প্রধানমন্ত্রী মূল সম্মেলনের সাইডলাইনে মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী, ইরানের প্রেসিডেন্ট, আলজেরিয়ার প্রেসিডেন্ট ও নেপালের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেন এবং ফিলিস্তিনের পররাষ্ট্র মন্ত্রী তার সঙ্গে সৌজন্য স্বাক্ষাৎ করেন।

ন্যাম-এ প্রদত্ত ভাষণে ফিলিস্তিনি জনগণের মুক্তির বিষয়টি উল্লেখ করা এবং জাতিসংঘসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ফোরামে ফিলিস্তিনি জনগণের প্রতি বাংলাদেশের অব্যাহত সমর্থনের জন্য ফিলিস্তিনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। এসময় ফিলিস্তিনের হেবরনে অবস্থিত একটি সড়কের নাম বঙ্গবন্ধুর নামে নামকরণ করা হবে বলেও ফিলিস্তিনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ঘোষণা দেন।

এছাড়া, আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভের সঙ্গে আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট প্যালেসে তার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হয়। এসময় বাংলাদেশ ও আজারবাইজানের মধ্যে সাংস্কৃতিক সহযোগিতা বিষয়ে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় বলেও প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন।

প্রধানমন্ত্রী সফরকালে বাকুতে অবস্থিত ‘মারটিয়ার্স লেন’ সমাধিস্থল পরিদর্শন করেন এবং আজারবাইজানে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকগণের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।

বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম

এই বিভাগের আরও খবর
হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল
হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল
প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গীর সংখ্যা নিয়ে টিআইবির বিবৃতি ভুল তথ্যে তৈরি : প্রেস সচিব
প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গীর সংখ্যা নিয়ে টিআইবির বিবৃতি ভুল তথ্যে তৈরি : প্রেস সচিব
শাহজালাল বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে
গণঅভ্যুত্থানের ৬৫ হত্যাসহ ১১৩ মামলার তদন্তে সিআইডি
গণঅভ্যুত্থানের ৬৫ হত্যাসহ ১১৩ মামলার তদন্তে সিআইডি
এইচএসসির ফল প্রকাশ অক্টোবরের মাঝামাঝি
এইচএসসির ফল প্রকাশ অক্টোবরের মাঝামাঝি
প্রতিরক্ষা সচিবের ছবি ও দাপ্তরিক পরিচয় ব্যবহার করে প্রতারণা সম্পর্কে সতর্কীকরণ
প্রতিরক্ষা সচিবের ছবি ও দাপ্তরিক পরিচয় ব্যবহার করে প্রতারণা সম্পর্কে সতর্কীকরণ
সুপ্রিম কোর্ট লিগ্যাল এইড অফিসের মাধ্যমে ২২৯৭ মামলায় আইনি সহায়তা
সুপ্রিম কোর্ট লিগ্যাল এইড অফিসের মাধ্যমে ২২৯৭ মামলায় আইনি সহায়তা
‘ঐক্যবদ্ধ নির্বাচনই রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে সহায়ক হবে’
‘ঐক্যবদ্ধ নির্বাচনই রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে সহায়ক হবে’
বাংলাদেশ-ওমানের মধ্যে কূটনৈতিক প্রশিক্ষণে সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ-ওমানের মধ্যে কূটনৈতিক প্রশিক্ষণে সমঝোতা স্মারক সই
ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা
ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা
বায়োটেকনোলজি নির্ভর ভবিষ্যতের পথে বাংলাদেশ : শিক্ষা উপদেষ্টা
বায়োটেকনোলজি নির্ভর ভবিষ্যতের পথে বাংলাদেশ : শিক্ষা উপদেষ্টা
দুর্গাপূজায় সারাদেশে র‍্যাবের ২৮১ টহলদল মোতায়েন
দুর্গাপূজায় সারাদেশে র‍্যাবের ২৮১ টহলদল মোতায়েন
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় অধিনায়ক সুর্যকুমারকে আইসিসির সতর্কবার্তা
ভারতীয় অধিনায়ক সুর্যকুমারকে আইসিসির সতর্কবার্তা

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় কূটনীতিকদের ওয়াকআউট
জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় কূটনীতিকদের ওয়াকআউট

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটক শুটিংয়ের কথা বলে রিসোর্টে নিয়ে নারীকে গণধর্ষণ, মামলা
নাটক শুটিংয়ের কথা বলে রিসোর্টে নিয়ে নারীকে গণধর্ষণ, মামলা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ ৫ দাবিতে খেলাফত মজলিসের দেশব্যাপী বিক্ষোভ
জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ ৫ দাবিতে খেলাফত মজলিসের দেশব্যাপী বিক্ষোভ

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইউরোপের তিন দেশ থেকে ফেরত পাঠানো হলো ২৯ বাংলাদেশিকে
ইউরোপের তিন দেশ থেকে ফেরত পাঠানো হলো ২৯ বাংলাদেশিকে

১৮ মিনিট আগে | পরবাস

জাতিসংঘে বিশ্বনেতাদের হম্বিতম্বির মাঝেই দুর্ভিক্ষের পথে গাজা!
জাতিসংঘে বিশ্বনেতাদের হম্বিতম্বির মাঝেই দুর্ভিক্ষের পথে গাজা!

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা নির্বাচন নিয়ে চক্রান্ত করবে, তারা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : নবীউল্লাহ নবী
যারা নির্বাচন নিয়ে চক্রান্ত করবে, তারা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : নবীউল্লাহ নবী

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

খাগড়াছড়ি ৩২ বিজিবি অধিনায়কের পূজামণ্ডপ পরিদর্শন
খাগড়াছড়ি ৩২ বিজিবি অধিনায়কের পূজামণ্ডপ পরিদর্শন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল
হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি বিমান তাড়িয়ে দিয়েছে হুথির আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা!
ইসরায়েলি বিমান তাড়িয়ে দিয়েছে হুথির আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা!

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিশোরগঞ্জ সাংবাদিক ফোরামের শিক্ষাবৃত্তি প্রদান
কিশোরগঞ্জ সাংবাদিক ফোরামের শিক্ষাবৃত্তি প্রদান

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ ঢাবির সুনাম ক্ষুণ্ন করেছে : ঢাবি সাদা দল
ডাকসু নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ ঢাবির সুনাম ক্ষুণ্ন করেছে : ঢাবি সাদা দল

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুমার নদে নৌকাবাইচে মানুষের ঢল
কুমার নদে নৌকাবাইচে মানুষের ঢল

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাকসু নির্বাচন: রবিবারের মধ্যে সব প্যানেলই ইশতেহার প্রকাশের প্রস্তুতি
চাকসু নির্বাচন: রবিবারের মধ্যে সব প্যানেলই ইশতেহার প্রকাশের প্রস্তুতি

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'বেশি বই পড়তে হলে লাইব্রেরির বিকল্প নেই'
'বেশি বই পড়তে হলে লাইব্রেরির বিকল্প নেই'

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় দুর্গাপূজায় বিএনপির শুভেচ্ছা উপহার বিতরণ
চুয়াডাঙ্গায় দুর্গাপূজায় বিএনপির শুভেচ্ছা উপহার বিতরণ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু ভোট : প্রশাসনের জবাবে ‘অভিযোগ এড়ানোর কৌশল’ দেখছে ছাত্রদল
ডাকসু ভোট : প্রশাসনের জবাবে ‘অভিযোগ এড়ানোর কৌশল’ দেখছে ছাত্রদল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাছ ধরতে গিয়ে জেলে নিখোঁজ
মাছ ধরতে গিয়ে জেলে নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল
কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাজ্যে চাকরির জন্য বাধ্যতামূলক হচ্ছে ডিজিটাল পরিচয়পত্র
যুক্তরাজ্যে চাকরির জন্য বাধ্যতামূলক হচ্ছে ডিজিটাল পরিচয়পত্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
বরিশালে বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাছ ধরতে গিয়ে জেলে নিখোঁজ
মাছ ধরতে গিয়ে জেলে নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শীতকালীন সবজিতে হাত পুড়ছে ক্রেতার
শীতকালীন সবজিতে হাত পুড়ছে ক্রেতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতের বিপক্ষে নিয়মরক্ষার ম্যাচে টস জিতে ফিল্ডিংয়ে শ্রীলঙ্কা
ভারতের বিপক্ষে নিয়মরক্ষার ম্যাচে টস জিতে ফিল্ডিংয়ে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শরীয়তপুরে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
শরীয়তপুরে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন
রংপুরে গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গীর সংখ্যা নিয়ে টিআইবির বিবৃতি ভুল তথ্যে তৈরি : প্রেস সচিব
প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গীর সংখ্যা নিয়ে টিআইবির বিবৃতি ভুল তথ্যে তৈরি : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত নয় পাকিস্তানের ক্রিকেটে মন দেয়া ‍উচিৎ: হেসন
ভারত নয় পাকিস্তানের ক্রিকেটে মন দেয়া ‍উচিৎ: হেসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের প্রেক্ষাগৃহে ডিক্যাপ্রিওর নতুন সিনেমা
দেশের প্রেক্ষাগৃহে ডিক্যাপ্রিওর নতুন সিনেমা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উন্নয়নে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : মেয়র শাহাদাত
উন্নয়নে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : মেয়র শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল
বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বাংলাদেশি বোনকে’ দিল্লিতে বসিয়ে রেখেছেন, মোদিকে ওয়াইসির খোঁচা
‘বাংলাদেশি বোনকে’ দিল্লিতে বসিয়ে রেখেছেন, মোদিকে ওয়াইসির খোঁচা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার?
গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দিনের ছুটিতে নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রাথমিক ৯ দিনের
১২ দিনের ছুটিতে নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রাথমিক ৯ দিনের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া
বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'ব্যালট পেপার ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে, এটা চাপা দেবেন কীভাবে?'
'ব্যালট পেপার ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে, এটা চাপা দেবেন কীভাবে?'

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন ৬ কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল চীন
মার্কিন ৬ কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল চীন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও নতুন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের ঘোষণা ইরানের
নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও নতুন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের ঘোষণা ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা
ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংক কর্মীদের উৎসাহ বোনাস নিয়ে নতুন নির্দেশনা
ব্যাংক কর্মীদের উৎসাহ বোনাস নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়া কোনো কাগুজে বাঘ নয়, ট্রাম্পকে হুঁশিয়ারি মস্কোর
রাশিয়া কোনো কাগুজে বাঘ নয়, ট্রাম্পকে হুঁশিয়ারি মস্কোর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরে গেলেন তিন সচিব
অবসরে গেলেন তিন সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প
ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নিখোঁজ’ বৈষম্যবিরোধী নেতা মামুন পূর্বাচল থেকে উদ্ধার
‘নিখোঁজ’ বৈষম্যবিরোধী নেতা মামুন পূর্বাচল থেকে উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি বিমান হামলার জবাবে ইয়েমেনের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলি বিমান হামলার জবাবে ইয়েমেনের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উন্মুক্তের পরীক্ষায় উন্মুক্ত নকল!
উন্মুক্তের পরীক্ষায় উন্মুক্ত নকল!

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশি পণ্যে ‘বাজার সয়লাব’ থাকায় আরও কিছু পণ্যে শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
বিদেশি পণ্যে ‘বাজার সয়লাব’ থাকায় আরও কিছু পণ্যে শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল থেকে ফেরার পথে প্রধান শিক্ষকের হাত-পা ভেঙে দিল মুখোশধারীরা
স্কুল থেকে ফেরার পথে প্রধান শিক্ষকের হাত-পা ভেঙে দিল মুখোশধারীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদাবাজিতে সবজি চার গুণ চড়া
চাঁদাবাজিতে সবজি চার গুণ চড়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে জেগে উঠল ভারতের একমাত্র সক্রিয় আগ্নেয়গিরি
যেভাবে জেগে উঠল ভারতের একমাত্র সক্রিয় আগ্নেয়গিরি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখে সহিংসতার অভিযোগে সোনম ওয়াংচুককেই গ্রেফতার করল পুলিশ!
লাদাখে সহিংসতার অভিযোগে সোনম ওয়াংচুককেই গ্রেফতার করল পুলিশ!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে উঠতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৩৬ রান
ফাইনালে উঠতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৩৬ রান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ম্যাচ সেরার পুরস্কার স্ত্রী-পুত্রকে উৎসর্গ করলেন আফ্রিদি
ম্যাচ সেরার পুরস্কার স্ত্রী-পুত্রকে উৎসর্গ করলেন আফ্রিদি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনিরা তাদের মাটি ছেড়ে কোথাও যাবে না: জাতিসংঘে মাহমুদ আব্বাস
ফিলিস্তিনিরা তাদের মাটি ছেড়ে কোথাও যাবে না: জাতিসংঘে মাহমুদ আব্বাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়া ও মিয়ানমারের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের বড় নিষেধাজ্ঞা
উত্তর কোরিয়া ও মিয়ানমারের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের বড় নিষেধাজ্ঞা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক

নগর জীবন

লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার
লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার

নগর জীবন

রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত
রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল
হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র
আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আসে এক রুটে যায় তিন রুটে
আসে এক রুটে যায় তিন রুটে

পেছনের পৃষ্ঠা

আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি
আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত
পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী
হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী

খবর

কিংসের ফিটনেস পার্টনার গোল্ডস জিম
কিংসের ফিটনেস পার্টনার গোল্ডস জিম

মাঠে ময়দানে

নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন
নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

জমজমাট শপিং বসুন্ধরা সিটিতে
জমজমাট শপিং বসুন্ধরা সিটিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার
শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার

খবর

আখতারের মামলা জাতিসংঘের সামনে আজ পাল্টাপাল্টি
আখতারের মামলা জাতিসংঘের সামনে আজ পাল্টাপাল্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে
৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে

দেশগ্রাম

দেশের ৩৩ হাজার মণ্ডপে প্রস্তুতি দুর্গাপূজার
দেশের ৩৩ হাজার মণ্ডপে প্রস্তুতি দুর্গাপূজার

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজায় ট্রাম্প কী করতে চান
গাজায় ট্রাম্প কী করতে চান

সম্পাদকীয়

পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিসিবি নির্বাচন নিয়ে হচ্ছেটা কী
বিসিবি নির্বাচন নিয়ে হচ্ছেটা কী

মাঠে ময়দানে

লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪
লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪

প্রথম পৃষ্ঠা

মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা
মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান
কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

ধনী ইঁদুরের কাণ্ড
ধনী ইঁদুরের কাণ্ড

ডাংগুলি

যারা কম জনপ্রিয় তাদের জন্য পিআর লাভজনক
যারা কম জনপ্রিয় তাদের জন্য পিআর লাভজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার কাজ বন্ধ, বেহাল সড়কে চরম দুর্ভোগ
সংস্কার কাজ বন্ধ, বেহাল সড়কে চরম দুর্ভোগ

দেশগ্রাম