শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৫৪, রবিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

সায়েম সোবহান : আকাশছোঁয়া স্বপ্ন বাস্তবায়নের একজন সফল কারিগর

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
সায়েম সোবহান : আকাশছোঁয়া স্বপ্ন বাস্তবায়নের একজন সফল কারিগর

খুব কম ব্যক্তিই পারেন সাফল্যের পথে নিজ দেশকে এগিয়ে নিতে ও  দেশের মানুষকে নেতৃত্ব দিতে। স্বল্প সংখ্যক মানুষই পারেন নতুন নতুন চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করতে। বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সায়েম সোবহান আনভীর সে সব মানুষদের একজন। যিনি স্বপ্নের বাস্তব রূপায়ন করেন।‘সায়েম সোবহান: যিনি ভবিষ্যতের দিকে তাকিয়ে সম্ভাবনা খুুঁজে পান, যা অন্যরা দেখতে পায় না’ এ শিরোনামে আজ রবিবার এমন একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে সংযুক্ত আরব আমিরাতের শীর্ষ স্থানীয় ইংরেজি দৈনিক খালিজ টাইমস।

প্রতিবেদনে বলা হয়, সায়েম সোবহান আনভীর, যিনি ভাবেন সমাজ নিয়ে দেশ নিয়ে। এমন ভাবনা, নিজ প্রতিষ্ঠানে সর্বাধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার ও উদ্ভাবনী শক্তি তাকে উদ্যোক্তা হিসেবে অন্য দশজনের চেয়ে আলাদা করে রেখেছে। শুধু বাংলাদেশ নয় বিশ্বের সেরা উদ্যোক্তাদের কাতারে উঠে এসেছেন তিনি।

লন্ডনে আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি থেকে সাফল্যের সঙ্গে বিবিএ (ব্যবসা প্রশাসনে স্নাতক) সম্পন্ন করার পর ২০০১ সালে বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্ব গ্রহণ করেন সায়েম সোবহান। এরপর অল্প সময়ের মাঝেই তিনি নিজেকে একজন শীর্ষ শিল্পদ্যোক্তা হিসেবে প্রমাণ করেছেন। তার নেতৃত্বে বসুন্ধরা গ্রুপ হয়ে উঠে বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষ করপোরেট প্রতিষ্ঠান। অত্যন্ত মানসম্পন্ন পণ্য উৎপাদনের ফলে বসুন্ধরার যে কোনো পণ্য বাংলাদেশের মানুষের কাছে এখন আস্থার প্রতীক হয়ে উঠেছে।

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে অন্যতম নিয়ামক শক্তি হিসেবে ভূমিকা রাখছেন সায়েম সোবহান। প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছেন ক্লান্তিহীনভাবে নিরবে। দেশের বাণিজ্য, ম্যানুফেকাচরিং, খেলাধূলা এবং গণমাধ্যম- বিস্তৃত পরিসরে প্রতিটি ক্ষেত্রেই তিনি অবদান রেখে যাচ্ছেন। তার বহুমাত্রিক ও গতিশীল নেতৃত্ব আর অনন্য মেধায় জোরালো প্রবৃদ্ধি হচ্ছে এসব খাতে। বসুন্ধরার ব্যবসা দেশ ও মানুষের কল্যাণেই এগিয়ে যাচ্ছে। যা সীমাবদ্ধ নয় ধর্ম, বর্ণ বা আঞ্চলিক পরিচয়ে।  

বসুন্ধরা গ্রুপের অগ্রযাত্রা
বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষ ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা গ্রুপ ১৯৮৭ সালে যাত্রা শুরু করে। প্রতিষ্ঠানটির শ্লোগান ‘দেশ ও মানুষের কল্যাণে’। চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানের স্বপ্ন সামনে রেখেই এগিয়ে যাচ্ছে পুরো প্রতিষ্ঠান। ব্যবসা প্রথম শুরু করে ইস্ট ওয়েস্ট প্রপার্টি ডেভেলপমেন্ট (প্রাইভেট) লিমিটেড নামে আবাসন ব্যবসায়। দেশের পরিকল্পিত নগরায়নে অন্যতম পথপ্রদর্শক হয়ে উঠা প্রতিষ্ঠানটি এখন এ খাতের নেতৃত্ব দিচ্ছে। পরবর্তীতে ১৯৯০ সালের শুরু থেকে অন্যান্য খাতে সম্প্রসারিত হয় বসুন্ধরার ব্যবসা। এখন বাজারের সব বড় বড় খাতেই যেনো নেতৃত্বের আসনে বসুন্ধরা। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য- সিমেন্ট, পেপার ও পাল্প, বিভিন্ন ধরণের টিস্যু, স্টিল, এলপি গ্যাস, খাদ্য ও পানীয়, নিত্যপণ্য, শিপিং, জাহাজ নির্মাণ, ড্রেজিং, ট্রেডিং কম্পানি এবং মিডিয়া ইত্যাদি।

কম্পানির প্রায় সব মিল কারখানা আইএসও এবং বিএসটিআই সনদ প্রাপ্ত। বসুন্ধরার প্রধান কার্যালয় রাজধানী ঢাকা হলেও পুরো দেশজুড়ে ব্যবসা ও শিল্প কারখানার বিকেন্দ্রীকরণ করা হয়েছে। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে শাখা মিলে প্রতিষ্ঠানটির কর্মী সংখ্যা ৫০ হাজারের ওপরে।

দেশের মানুষকে একইছাদের নীচে সব ধরণের শপিংয়ের সুযোগ করে দিতে ঢাকার প্রাণকেন্দ্রে গড়ে তুলেছে বসুন্ধরা সিটি ডেভেলপমেন্ট লিমিটেড। যা তৃতীয় প্রজন্মের শপিং কমপ্লেক্স। শুধু তাই নয় সিনেপ্লেক্স, ইনডোর অ্যামিউজমেন্ট পার্ক, ফুড কমপ্লেক্স এবং বিশ্বমানের অন্যান্য সেবাসহ এটি বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ শপিং কমপ্লেক্স। বসুন্ধরার অগ্রযাত্রায় সর্বশেষ সংযোজন হচ্ছে একটি বিটুমিন প্লান্ট। যা উদ্বোধন করা হয় এ বছর। এটি বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ ও বেসরকারি খাতের একমাত্র বিটুমিন প্লান্ট।

বসুন্ধরা গ্রুপের মিডিয়া শাখা- ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডেরও এমডি হিসেবে নেতৃত্ব দিচ্ছেন সায়েম সোবহান। এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় মিডিয়া কেন্দ্র। এখান থেকে প্রতিদিন বের হচ্ছে তিনটি দৈনিক কালের কণ্ঠ, ডেইলি সান ও বাংলাদেশ প্রতিদিন। এছাড়াও রয়েছে অনলাইন নিউজ পোর্টাল- বাংলানিউজ২৪.কম, এফএম রেডিও- ক্যাপিটাল ৯৪.৮ এবং টিভি চ্যানেল- নিউজ ২৪। মিডিয়া গ্রুপটিতে নতুন যুক্ত হচ্ছে- তিতাস স্পোর্টস ২৪/৭। এটি এখন পরীক্ষামূলক সম্প্রচারে রয়েছে। দেশের সব ঘটনা ও খবর এ মিডিয়াগুলো তুলে ধরছে নিরপেক্ষভাবে ও দায়িত্বশীলতার সঙ্গে। গণমাধ্যমের বস্তুনিষ্ঠতায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ সায়েম সোবহান আনভীর।

তিনি বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনের অন্যতম শীর্ষ ক্লাব শেখ রাসেল ক্রীড়া চক্রের চেয়ারম্যান। দেশের ক্রীড়া খাতের উন্নয়নেও বসুন্ধরার প্রচেষ্টা থেমে নেই। বর্তমানে ৫০ একর জমিতে দেশের সবচেয়ে বড় ক্রীড়া কমপ্লেক্স তৈরী করছে বসুন্ধরা গ্রুপ। মানুষকে ইনডোর ও আউটডোর ক্রীড়া সুবিধা দিতে ঢাকায় নির্মাণ করা হয়েছে বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্স। এ কমপ্লেক্সে শরীরচর্চা কেন্দ্র, প্রশিক্ষণ সুবিধা ও টুর্নামেন্ট মাঠসহ আরো অনেক সুযোগ সুবিধা রয়েছে।

সায়েম সোবহান মনেকরেন, একটি দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে বড় ভূমিকা রাখে খেলাধূলা। এর মাধ্যমে সামাজিক স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা যায়, উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি ও সামাজিক সৌহার্দ্য তৈরী হয়। আর সে কারণেই প্রবল আগ্রহ নিয়ে এ খাতে অবদান রেখে যাচ্ছেন তিনি।

মেধা ও দক্ষতার সুনিপণ সমন্বয়ে শিল্পখাতকে আর্টে পরিণত করেছেন সায়েম সোবহান। অসম্ভবকে করেছেন সম্ভব। তার যোগ্য নেতৃত্ব আর উদ্ভাবনী কৌশলে যা একসময় ছিলো স্বপ্ন তাই এখন বাস্তবতা। দেশে ও আন্তর্জাতিকভাবে তিনি একজন সর্বসম্মানিত ও প্রশংসিত ব্যক্তিত্ব। করপোরেট, গণমাধ্যম, ক্রীড়া ও সমাজ সেবায় অবদান রাখায় তিনি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক নানা পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। ২০১৬ সাল থেকে তিনি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সিআইপি মর্যাদা ভোগ করছেন। ওই বছর থেকেই তার ডাইনামিক নেতৃত্বে ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপ অর্জন করেছে এনবিআরের সর্বোচ্চ কর প্রদানকারী মিডিয়া গ্রুপের স্বীকৃতি।  

দেশ ও মানুষের সেবায় অবদান
মানুষের সেবায় সবসময় কাজ করে যাচ্ছেন সায়েম সোবহান। ব্যক্তি থেকে প্রতিষ্ঠান সবাইকে দান করে যাচ্ছেন। তিনি শুধু অর্থ দিয়েই ক্ষান্ত নন, নিজের মূল্যবান সময় এবং সৃজনশীলতা বিনিয়োগ করছেন সমাজের টেকসই পরিবর্তনে। বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শুরু হলে তিনি মানুষের সহায়তার জন্য প্রধানমন্ত্রীর কল্যাণ তহবিলে ১০ কোটি টাকা দান করেন। এছাড়া বসুন্ধরা গ্রুপ নিজেই অনেক দাতব্য কর্মাকন্ড চালিয়ে যাচ্ছে। দেশের যে কোনো সংকট সময়ে প্রতিষ্ঠানটি সরকারের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে।

দেশের দরিদ্র ও অসহায় মানুষদের জন্য বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও হাসপাতাল গড়ে তুলেছে বসুন্ধরা। যার অন্যতম বসুন্ধরা-আদ-দ্বীন মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল এবং অ্যাডভোকেট আতামেয়া ফ্রি ফ্রাইডে ক্লিনিক, যেখানে দরিদ্র মানুষদের শিক্ষা ও চিকিৎসা সেবা দেয়া হচ্ছে। বসুন্ধরা আই হসপিটাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট দরিদ্র ও বয়স্ক মানুষদের চোখের চিকিৎসা দিচ্ছে ও বিনামূল্যে সার্জারি করছে। বসুন্ধরা টেকনিক্যাল ইনস্টিটিউট সুবিধাবঞ্চিত তরুনদের কারিগরি শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ দিয়ে যাচ্ছে। বসুন্ধরা স্পেশাল চিলড্রেন ফাউন্ডেশন অটিস্টিক শিশুদের শিক্ষা ও পূনর্বাসনে কাজ করে যাচ্ছে। এছাড়া প্রান্তিক জনগোষ্ঠী ও বিধবা নারীদের অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নে বসুন্ধরা পরিচালনা করছে সুদমুক্ত ক্ষুদ্র ঋণ।

কভিড-১৯ সহায়তা
দেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণ শরু হলে প্রধানমন্ত্রীর কল্যাণ তহবিলে ১০ কোটি টাকা দেয়ার পাশাপাশি একটি হাসপাতালের জায়গা দেয়ার প্রস্তাব দিয়ে এ লড়াইয়ে সামনের কাতারে এসে দাঁড়িয়েছেন সায়েম সোবহন আনভীর। তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে প্রস্তাব দেন ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরাকে (আইসিসিবি) করোনা রোগীদের চিকিৎসায় ৫ হাজার শয্যার অস্থায়ী হাসপাতালে রুপান্তর করার। যেখানে ২ লাখ ৪০ হাজার বর্গফুট জায়গাজুড়ে হাসপাতালে রুপান্তরের কাজ চলছে। আশা করা যায়, আগামী ১ মে থেকে অস্থায়ী এ হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা শুরু করা সম্ভব হবে।

সাম্প্রতিক এক সাক্ষাৎকারে সায়েম সোবহান বলেন, ‘দেশের যে কোন সংকটময় মুহুর্তে বসুন্ধরা গ্রুপ সবসময় সরকারের পাশে আছে।’ বর্তমান পরিস্থিতিকে অত্যন্ত সংকটময় উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘১৯৭১ সালের পর থেকে এমন কঠিন সময়ের সম্মুখীন হয়নি এ দেশের মানুষ। জাতীয় এ সংকট মোকাবেলায় বসুন্ধরা গ্রুপ তাদের সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। সমন্বয় ও ভালো যোগাযোগের মাধ্যমে দেশের এ কঠিন পরিস্থিতি মোকাবেলায় আমাদের পাশে দাঁড়ানো উচিত।’
তিনি বলেন, ‘অস্থায়ী হাসপাতাল হিসেবে আইসিসিবি একটি দারুণ জায়গা হবে। কারণ এখানে নির্ভর করার মতো পানি, বিদ্যুত, রান্নাঘর, অগ্নিপ্রতিরোধ ব্যবস্থা, কেন্দ্রীয় শীতাতাপ নিয়ন্ত্রণ এবং এয়ার লিফটিং সুবিধা রয়েছে।’

দেশের এ সংকটময় মুহুর্তে পুলিশ, নৌবাহিনী, সেনাবাহিনী ও র‌্যাবসহ সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে সায়েম সোবহান ব্যক্তিগতভাবে ৫ লাখ ফেস মাস্ক এবং ৫ হাজার পিস পিপিই বিতরণ করেছেন। নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যপণ্যের ২৫ হাজার ব্যাগ দরিদ্রদের মধ্যে ইতিমধ্যে বিতরণ করা হয়েছে। বর্তমানে প্রতিদিন বিতরণ করা হচ্ছে এমন ৩ হাজার ব্যাগ খাদ্যপণ্য।

বাংলাদেশ আজ জিডিপি প্রবৃদ্ধিতে বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুতগতি সম্পন্ন দেশগুলোর অন্যতম। এ ক্ষেত্রে বড় অবদান রেখে যাচ্ছে রাজনৈতিক, করপোরেট ও সামাজিক নেতৃত্ব। উন্নয়নশীল ও একটি উন্নত দেশ হওয়ার পথে বাংলাদেশের রুপান্তরে ভূমিকা রেখে যাচ্ছে বসুন্ধরা গ্রুপ। যার নেতৃত্বে রয়েছেন সায়েম সোবহান আনভীর।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
ঐক্যবদ্ধ না হলে গুপ্ত স্বৈরাচারের আবির্ভাব হতে পারে : তারেক রহমান
ঐক্যবদ্ধ না হলে গুপ্ত স্বৈরাচারের আবির্ভাব হতে পারে : তারেক রহমান
পর্যটনের লক্ষ্য শুধু অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি নয়, আনন্দেরও উপলক্ষ : বশিরউদ্দীন
পর্যটনের লক্ষ্য শুধু অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি নয়, আনন্দেরও উপলক্ষ : বশিরউদ্দীন
নখদন্তহীন জাতীয় মানবাধিকার কমিশন দেখতে চাই না : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
নখদন্তহীন জাতীয় মানবাধিকার কমিশন দেখতে চাই না : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
আবার ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল যশোরের মনিরামপুর
আবার ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল যশোরের মনিরামপুর
এই কমিশন শক্ত মেরুদণ্ড নিয়েই কাজ করছে : ইসি আনোয়ারুল
এই কমিশন শক্ত মেরুদণ্ড নিয়েই কাজ করছে : ইসি আনোয়ারুল
প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার
প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার
ভালো নির্বাচন করা ছাড়া দ্বিতীয় কোনো বিকল্প নেই : ইসি মাছউদ
ভালো নির্বাচন করা ছাড়া দ্বিতীয় কোনো বিকল্প নেই : ইসি মাছউদ
বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক
বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক
নির্বাচনে কোনো দল বা ব্যক্তির পক্ষে কাজ করা যাবে না: সিইসি
নির্বাচনে কোনো দল বা ব্যক্তির পক্ষে কাজ করা যাবে না: সিইসি
গাজীপুর সাফারি পার্কে গভীর রাতে অবৈধ অনুপ্রবেশ, ১১ যুবক থানায়
গাজীপুর সাফারি পার্কে গভীর রাতে অবৈধ অনুপ্রবেশ, ১১ যুবক থানায়
জুলাই আন্দোলনের এক নম্বর কারণ 'পচা নির্বাচন' : ইসি সানাউল্লাহ
জুলাই আন্দোলনের এক নম্বর কারণ 'পচা নির্বাচন' : ইসি সানাউল্লাহ
টেকসই পর্যটনের জন্য প্রকৃতি রক্ষা অপরিহার্য : পরিবেশ উপদেষ্টা
টেকসই পর্যটনের জন্য প্রকৃতি রক্ষা অপরিহার্য : পরিবেশ উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় কারিগরি কলেজের উদ্বোধন
বগুড়ায় কারিগরি কলেজের উদ্বোধন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘যারা মুক্তিযুদ্ধকে অস্বীকার করে, তাদের রাজনীতি করার অধিকার নেই’
‘যারা মুক্তিযুদ্ধকে অস্বীকার করে, তাদের রাজনীতি করার অধিকার নেই’

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হবে, বিভ্রান্ত না হয়ে ঐক্য গড়ে তুলুন : দুলু
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হবে, বিভ্রান্ত না হয়ে ঐক্য গড়ে তুলুন : দুলু

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটি বাতিলের দাবিতে গাইবান্ধায় বিএনপির একাংশের গণমিছিল
মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটি বাতিলের দাবিতে গাইবান্ধায় বিএনপির একাংশের গণমিছিল

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘দুর্গাপূজায় নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পুলিশের সর্বাত্মক প্রস্তুতি রয়েছে’
‘দুর্গাপূজায় নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পুলিশের সর্বাত্মক প্রস্তুতি রয়েছে’

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ না হলে গুপ্ত স্বৈরাচারের আবির্ভাব হতে পারে : তারেক রহমান
ঐক্যবদ্ধ না হলে গুপ্ত স্বৈরাচারের আবির্ভাব হতে পারে : তারেক রহমান

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেলের ধাক্কায় প্রাণ গেল কৃষকের
মোটরসাইকেলের ধাক্কায় প্রাণ গেল কৃষকের

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে বিশ্ব পর্যটন দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে বিশ্ব পর্যটন দিবস পালিত

৩০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় দিনব্যাপী স্কাউটস ওরিয়েন্টেশন কোর্স
বগুড়ায় দিনব্যাপী স্কাউটস ওরিয়েন্টেশন কোর্স

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ‘স্কিল অ্যান্ড ইনোভেশন’ প্রতিযোগিতা
গাইবান্ধায় ‘স্কিল অ্যান্ড ইনোভেশন’ প্রতিযোগিতা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পর্যটনের লক্ষ্য শুধু অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি নয়, আনন্দেরও উপলক্ষ : বশিরউদ্দীন
পর্যটনের লক্ষ্য শুধু অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি নয়, আনন্দেরও উপলক্ষ : বশিরউদ্দীন

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় ট্রলির ধাক্কায় কিশোরী নিহত
গাইবান্ধায় ট্রলির ধাক্কায় কিশোরী নিহত

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে ‘শারদ উৎসব’ উদযাপন
শ্রীমঙ্গলে ‘শারদ উৎসব’ উদযাপন

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে কেওক্রাডং
পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে কেওক্রাডং

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ফটিকছড়িতে লিগ্যাল এইড উদ্বুদ্ধকরণ সভা অনুষ্ঠিত
ফটিকছড়িতে লিগ্যাল এইড উদ্বুদ্ধকরণ সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক পদে মনোনয়ন নিলেন তামিম
বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক পদে মনোনয়ন নিলেন তামিম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেত্রকোনায় মহিলা পরিষদের উদ্যোগে সিডও দিবস পালিত
নেত্রকোনায় মহিলা পরিষদের উদ্যোগে সিডও দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ৩৫ কেজি গাঁজাসহ দুই মাদক পাচারকারী আটক
বগুড়ায় ৩৫ কেজি গাঁজাসহ দুই মাদক পাচারকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢালাওভাবে ব্যবসায়ীদের ব্যাংক হিসাব জব্দ রাখা ঠিক নয় : ফাহমিদা খাতুন
ঢালাওভাবে ব্যবসায়ীদের ব্যাংক হিসাব জব্দ রাখা ঠিক নয় : ফাহমিদা খাতুন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেরপুরে ৮০ পূজামণ্ডপে বিএনপি নেত্রীর আর্থিক সহায়তা
শেরপুরে ৮০ পূজামণ্ডপে বিএনপি নেত্রীর আর্থিক সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুর পৌরসভায় বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় যুক্ত হলো ৩৯ ভ্যান
দিনাজপুর পৌরসভায় বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় যুক্ত হলো ৩৯ ভ্যান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাছ ধরার ফাঁদে ধরা পড়লো অজগর
মাছ ধরার ফাঁদে ধরা পড়লো অজগর

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিসিবির পরিচালক পদে লড়তে নির্বাচকের দায়িত্ব ছাড়লেন রাজ্জাক
বিসিবির পরিচালক পদে লড়তে নির্বাচকের দায়িত্ব ছাড়লেন রাজ্জাক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাদারীপুরে ৯ বস্তা গাঁজা উদ্ধার, দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
মাদারীপুরে ৯ বস্তা গাঁজা উদ্ধার, দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর সাফারী পার্কে অবৈধ অনুপ্রবেশ, আটক ১১
গাজীপুর সাফারী পার্কে অবৈধ অনুপ্রবেশ, আটক ১১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের আমানত তারেক রহমানের কাছে নিরাপদ : ড. রশিদ আহমেদ
দেশের আমানত তারেক রহমানের কাছে নিরাপদ : ড. রশিদ আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখদন্তহীন জাতীয় মানবাধিকার কমিশন দেখতে চাই না : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
নখদন্তহীন জাতীয় মানবাধিকার কমিশন দেখতে চাই না : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় সন্তান বিক্রি করতে চাওয়া দম্পতির পাশে ব্র্যাক
নেত্রকোনায় সন্তান বিক্রি করতে চাওয়া দম্পতির পাশে ব্র্যাক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ধর্ম নিয়ে ব্যবসা করবেন না, ইসলামকে বিক্রি করবেন না’
‘ধর্ম নিয়ে ব্যবসা করবেন না, ইসলামকে বিক্রি করবেন না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষেধাজ্ঞা ইস্যুতে যুক্তরাজ্য-ফ্রান্স ও জার্মানি থেকে রাষ্ট্রদূতদের ফেরালো ইরান
নিষেধাজ্ঞা ইস্যুতে যুক্তরাজ্য-ফ্রান্স ও জার্মানি থেকে রাষ্ট্রদূতদের ফেরালো ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ
ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় কূটনীতিকদের ওয়াকআউট
জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় কূটনীতিকদের ওয়াকআউট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ব্যালট পেপার ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে, এটা চাপা দেবেন কীভাবে?'
'ব্যালট পেপার ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে, এটা চাপা দেবেন কীভাবে?'

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফগান ঘাঁটি দখল ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিল চীনসহ ৪ দেশ
আফগান ঘাঁটি দখল ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিল চীনসহ ৪ দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিয়া জান্নাতুলের ক্ষোভ...
পিয়া জান্নাতুলের ক্ষোভ...

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গীর সংখ্যা নিয়ে টিআইবির বিবৃতি ভুল তথ্যে তৈরি : প্রেস সচিব
প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গীর সংখ্যা নিয়ে টিআইবির বিবৃতি ভুল তথ্যে তৈরি : প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ বছরের জন্য গাজায় অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব নেত্বত্ব দেবেন টনি ব্লেয়ার?
পাঁচ বছরের জন্য গাজায় অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব নেত্বত্ব দেবেন টনি ব্লেয়ার?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্যে ইসরায়েলের নিন্দা করা নেতারা গোপনে ধন্যবাদ জানান: জাতিসংঘে নেতানিয়াহু
প্রকাশ্যে ইসরায়েলের নিন্দা করা নেতারা গোপনে ধন্যবাদ জানান: জাতিসংঘে নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি চান ট্রাম্প, নেতানিয়াহুকে স্পষ্ট বার্তা
গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি চান ট্রাম্প, নেতানিয়াহুকে স্পষ্ট বার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূর্যকুমার ও রউফকে আইসিসির শাস্তি
সূর্যকুমার ও রউফকে আইসিসির শাস্তি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন নেতানিয়াহুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন না, জানালেন ওবামা
কেন নেতানিয়াহুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন না, জানালেন ওবামা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বিমান তাড়িয়ে দিয়েছে হুথির আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা!
ইসরায়েলি বিমান তাড়িয়ে দিয়েছে হুথির আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সাহায্য করা ১১ দেশের ১৫৮ কোম্পানির তালিকা প্রকাশ জাতিসংঘের
ইসরায়েলকে সাহায্য করা ১১ দেশের ১৫৮ কোম্পানির তালিকা প্রকাশ জাতিসংঘের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের তিন দেশ থেকে ফেরত পাঠানো হলো ২৯ বাংলাদেশিকে
ইউরোপের তিন দেশ থেকে ফেরত পাঠানো হলো ২৯ বাংলাদেশিকে

২১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বোচ্চ রান সাইফের
সর্বোচ্চ রান সাইফের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দিতে গিয়ে তোপের মুখে ডা. সাবরিনা
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দিতে গিয়ে তোপের মুখে ডা. সাবরিনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের নিয়ে হঠাৎ বিরল বৈঠক তলব যুক্তরাষ্ট্রের
শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের নিয়ে হঠাৎ বিরল বৈঠক তলব যুক্তরাষ্ট্রের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আধুনিক চিকিৎসায় উটের বিভিন্ন অঙ্গের ব্যবহার
আধুনিক চিকিৎসায় উটের বিভিন্ন অঙ্গের ব্যবহার

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজা যুদ্ধ বন্ধে সমঝোতা চূড়ান্ত পর্যায়ে, জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ বন্ধে সমঝোতা চূড়ান্ত পর্যায়ে, জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক প্রার্থী সঙ্গীতশিল্পী আসিফ
বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক প্রার্থী সঙ্গীতশিল্পী আসিফ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভে উত্তাল লাদাখ মোদি সরকারের জন্য কতটা চিন্তার?
বিক্ষোভে উত্তাল লাদাখ মোদি সরকারের জন্য কতটা চিন্তার?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারানোর নীল নকশা তৈরি: পাকিস্তান কোচ
ভারতকে হারানোর নীল নকশা তৈরি: পাকিস্তান কোচ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত আমাদের জবাব কোনোদিন ভুলবে না : শাহবাজ শরিফ
ভারত আমাদের জবাব কোনোদিন ভুলবে না : শাহবাজ শরিফ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা
পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যারা নির্বাচন নিয়ে চক্রান্ত করবে, তারা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : নবীউল্লাহ নবী
যারা নির্বাচন নিয়ে চক্রান্ত করবে, তারা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : নবীউল্লাহ নবী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ বিলিয়ন ডলারে টিকটক বিক্রি করবেন ট্রাম্প
১৪ বিলিয়ন ডলারে টিকটক বিক্রি করবেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গাজায় যুদ্ধ চালিয়ে গেলে ইসরায়েল তার বাকি বন্ধুদেরও হারাতে পারে’
‘গাজায় যুদ্ধ চালিয়ে গেলে ইসরায়েল তার বাকি বন্ধুদেরও হারাতে পারে’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ওভারের রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে শ্রীলঙ্কাকে হারাল ভারত
সুপার ওভারের রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে শ্রীলঙ্কাকে হারাল ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপ থেকে তো বিদায়, এখন টাইগারদের সামনে কী?
এশিয়া কাপ থেকে তো বিদায়, এখন টাইগারদের সামনে কী?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কলকাতার বাজারে ‘ফ্লপ শো’ পদ্মার ইলিশ
কলকাতার বাজারে ‘ফ্লপ শো’ পদ্মার ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার চ্যালেঞ্জে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার চ্যালেঞ্জে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল
কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেগা প্রকল্পে মেগা ধস
মেগা প্রকল্পে মেগা ধস

প্রথম পৃষ্ঠা

চার মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির জামায়াতের এক প্রার্থী
চার মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির জামায়াতের এক প্রার্থী

নগর জীবন

বিড়ম্বনায় বাংলাদেশি পর্যটক
বিড়ম্বনায় বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত প্রাণী সংরক্ষণে ট্যাক্সিডার্মি
মৃত প্রাণী সংরক্ষণে ট্যাক্সিডার্মি

শনিবারের সকাল

জয়ের সম্পদ জব্দে যুক্তরাষ্ট্রে চিঠি পাঠাচ্ছে দুদক
জয়ের সম্পদ জব্দে যুক্তরাষ্ট্রে চিঠি পাঠাচ্ছে দুদক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থীর দৌড়ে প্রবাসীসহ সাত নেতা
বিএনপির প্রার্থীর দৌড়ে প্রবাসীসহ সাত নেতা

নগর জীবন

শ্রদ্ধার বিয়ে পাকা
শ্রদ্ধার বিয়ে পাকা

শোবিজ

বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে
বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে নিঃস্ব হচ্ছে পরিবার
সড়কে নিঃস্ব হচ্ছে পরিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার রাজধানীর ২৫৯ মণ্ডপে হবে দুর্গাপূজা
এবার রাজধানীর ২৫৯ মণ্ডপে হবে দুর্গাপূজা

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম-কক্সবাজারের দূরত্ব কমবে ৩৫ কিমি
চট্টগ্রাম-কক্সবাজারের দূরত্ব কমবে ৩৫ কিমি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুলগাজী বিএনপির সদস্য হলেন বেগম খালেদা জিয়া
ফুলগাজী বিএনপির সদস্য হলেন বেগম খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতানিয়াহু মঞ্চে উঠতেই খালি অধিবেশনকক্ষ
নেতানিয়াহু মঞ্চে উঠতেই খালি অধিবেশনকক্ষ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে চ্যাম্পিয়ন জামাল
ভারতে চ্যাম্পিয়ন জামাল

মাঠে ময়দানে

ভারতের প্রতিপক্ষ আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
ভারতের প্রতিপক্ষ আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

২০ বছর পর সুইমিং ফেডারেশনের বার্ষিক সভা
২০ বছর পর সুইমিং ফেডারেশনের বার্ষিক সভা

মাঠে ময়দানে

আইসিসিবিতে গ্র্যান্ড সুফি নাইট
আইসিসিবিতে গ্র্যান্ড সুফি নাইট

পেছনের পৃষ্ঠা

কাউন্সিলরশিপ ফিরে পেল ১৫ ক্লাব
কাউন্সিলরশিপ ফিরে পেল ১৫ ক্লাব

মাঠে ময়দানে

চলচ্চিত্রে তারকা শিল্পীর অভাব কেন?
চলচ্চিত্রে তারকা শিল্পীর অভাব কেন?

শোবিজ

৪১ বছরে এই প্রথম ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল
৪১ বছরে এই প্রথম ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার!
গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার!

পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুর ব্যালট ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে এটা চাপা দেবেন কীভাবে
ডাকসুর ব্যালট ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে এটা চাপা দেবেন কীভাবে

নগর জীবন

দুর্গোৎসবে হিন্দু সম্প্রদায়কে শুভেচ্ছা জামায়াত আমিরের
দুর্গোৎসবে হিন্দু সম্প্রদায়কে শুভেচ্ছা জামায়াত আমিরের

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে ক্রেতাদের ভিড়
ছুটির দিনে ক্রেতাদের ভিড়

নগর জীবন

এশিয়া কাপ ক্রিকেটে আমিরাত চারবার খেলেছে
এশিয়া কাপ ক্রিকেটে আমিরাত চারবার খেলেছে

মাঠে ময়দানে