২৪ মে, ২০২০ ১৯:৪০

'আগাম প্রস্তুতির কারণে ঘৃর্ণিঝড় আম্ফানে জানমালের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি এড়ানো সম্ভব হয়েছে'

নিজস্ব প্রতিবেদক

'আগাম প্রস্তুতির কারণে ঘৃর্ণিঝড় আম্ফানে জানমালের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি এড়ানো সম্ভব হয়েছে'

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমাদের আগাম প্রস্তুতির কারণে ঘৃর্ণিঝড় আম্ফানে জানমালের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি এড়ানো সম্ভব হয়েছে। আজ সন্ধ্যায় সাড়ে সাতটায় পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে দেশবাসীর উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি একথা বলেন। প্রধানমন্ত্রীর ভাষণটি বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতারে একযোগে প্রচার ও সম্প্রচার করা হয়। 

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, কথায় আছে ‘বিপদ কখনও একা আসে না’। করোনাভাইরাসের এই মহামারীর মধ্যে গত বুধবার রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল এবং চট্টগাম বিভাগসহ উপকূলীয় জেলাগুলোতে প্রলয়ঙ্কারী ঘূর্ণিঝড় ‘আমপান’ আঘাত হানে। আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমাদের আগাম প্রস্তুতির কারণে জানমালের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি এড়ানো সম্ভব হয়েছে। 

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ঘূর্ণিঝড়ে যাতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি না হয়, সে জন্য বিভিন্ন দ্বীপ, চরাঞ্চল এবং সমুদ্র-উপকূলে বসবাসকারী ২৪ লাখেরও বেশি মানুষকে এবং প্রায় ৬ লাখ গবাদিপশু আমরা ঘূর্ণিঝড় আশ্রয় কেন্দ্রে নিয়ে আসার ব্যবস্থা করি। 

তিনি বলেন, সর্বাত্মক প্রস্তুতি সত্বেও গাছ ও দেয়াল চাপায় বেশ কয়েকজন মানুষ মারা গেছেন এবং বহু ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। আমি তাঁদের রুহের মাগফিরাত কামনা করছি। ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে আমরা ইতোমধ্যেই ত্রাণসামগ্রী বিতরণ শুরু করেছি এবং ঘরবাড়ি মেরামতের কাজ শুরু হয়েছে।  

বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম

এই বিভাগের আরও খবর

সর্বশেষ খবর