শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৪, রবিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

বর্জ্যে বিষাক্ত ঢাকার ৪ নদী

.৪ নদীতে প্রতিদিন মিশছে ৮০ হাজার কিউবিক মিটার তরল বর্জ্য .বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত ১০ নদীর একটি বুড়িগঙ্গা .শিল্পবর্জ্য নিষ্কাশনের জন্য নেই নিজস্ব ট্রিটমেন্ট প্লান্ট
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বর্জ্যে বিষাক্ত ঢাকার ৪ নদী

রাজধানী ঢাকার চারপাশে থাকা বুড়িগঙ্গা, তুরাগ, বালু ও শীতলক্ষ্যা নদ-নদীর পানিতে প্রতিদিন মিশছে ৮০ হাজার কিউবিক মিটার তরল বর্জ্য। অপরিকল্পিত বর্জ্য ব্যবস্থাপনার কারণে এই দূষণ বাড়ছে। অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

ঢাকার এই চারটি নদ-নদী ছাড়াও দেশের বিভিন্ন নদী দূষণে-দখলে বিপন্নতার মুখে রয়েছে। এ অবস্থায় আজ রবিবার বিশ্ব নদী দিবস পালিত হচ্ছে।

প্রতিবছর সেপ্টেম্বর মাসের শেষ রবিবার বিশ্ব নদী দিবস পালিত হয়। দিবসটি উপলক্ষে সারা বিশ্বের মতো বাংলাদেশেও সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে নানা কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য, ‘আমাদের নদী, আমাদের অস্থিত্ব’।

নদী আমাদের অস্থিত্বের সঙ্গে জড়িত হলেও অধিকাংশ নদ-নদীর অস্তিত্ব এখন সংকটে রয়েছে।

বিআইডব্লিউটিএর ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত ১০টি নদীর একটি হলো ঢাকার বুড়িগঙ্গা। এই নদীর পানিতে ক্ষতিকর ক্রোমিয়াম, আয়রন ও জিংকের মতো ভারী ধাতু রয়েছে। বুড়িগঙ্গা নদীর সদরঘাট এলাকায় দ্রবীভূত অক্সিজেনের পরিমাণ ০.২৪ মিলিগ্রাম।

অথচ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন-২০০৭ অনুযায়ী মৎস্য ও জলজ প্রাণীর জন্য প্রতি লিটার পানিতে দ্রবীভূত অক্সিজেন প্রয়োজন পাঁচ মিলিগ্রাম বা তার বেশি। বুড়িগঙ্গার মতো শীতলক্ষ্যা, বালু, তুরাগ ও ধলেশ্বরী নদী প্রতিদিন মারাত্মক দূষিত হচ্ছে। এই দূষণে নদীর পানি তার স্বাভাবিক রং হারিয়ে ফেলেছে। বুড়িগঙ্গা, শীতলক্ষ্যা, তুরাগ ও বালু নদের ওপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে সাত হাজার শিল্পপ্রতিষ্ঠান। এসব শিল্প-প্রতিষ্ঠানের বর্জ্য নিষ্কাশনের জন্য নিজস্ব ট্রিটমেন্ট প্লান্ট থাকার কথা থাকলেও বাস্তবে তা নেই।

এসব প্রতিষ্ঠান থেকে প্রতিদিন নদীর পানিতে মিশ্রিত তরল বর্জ্যের পরিমাণ ৮০ হাজার কিউবিক মিটার। প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, বুড়িগঙ্গা নদীর ২৫৮টি পয়েন্ট দিয়ে গৃহস্থালি পয়োবর্জ্য ও শিল্পবর্জ্য সরাসরি নদীতে পড়ছে। তুরাগ নদের ২৬৯টি, বালু নদের ১০৪টি ও টঙ্গী খালের ৬২টি পয়েন্ট দিয়ে কঠিন বর্জ্য ও পয়োবর্জ্য নিঃসরণ হচ্ছে। এ ছাড়া লোকালয় থেকে প্রতিদিন সৃষ্ট আবর্জনার পরিমাণ ৪৫ হাজার টন, যার ৮০ শতাংশ মিশছে নদীর পানিতে। বুড়িগঙ্গায় প্রতিদিন গড়ে পাঁচ হাজার যান্ত্রিক নৌযান চলাচল করে।

এসব যানবাহনের সব ধরনের বর্জ্যের শেষ ঠিকানা বুড়িগঙ্গা। এই নদীতে জাহাজ মেরামত কারখানার বর্জ্য ফেলা হয়। নদীপারের বাসিন্দারা অভিযোগ করেছেন, দূষণ নিয়ন্ত্রণ না করে নদীতীরে বনায়ন, সৌন্দর্য বর্ধন, পার্ক নির্মাণ, সীমানা পিলার নির্মাণের মতো কাজের নামে বিপুল অর্থ লুটপাট করা হয়েছে। নদী বাঁচাতে অভিযান চালিয়েও আটকানো যাচ্ছে না দখলদারদের। নদী রক্ষায় সীমানা পিলার নির্মাণ হলেও এর ভেতরেই গড়ে উঠেছে স্থাপনা। নদীর জায়গায় কেউ কারখানা, কেউ বসতঘর, আবার কেউ ধর্মীয় স্থাপনা বানিয়েও চালাচ্ছেন দখলদারি।

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, ২০১৯ সালে ঐতিহাসিক এক রায়ে নদীকে ‘জুরিসটিক পারসন বা লিগ্যাল পারসন’ অর্থাৎ জীবন্ত সত্তা হিসেবে ঘোষণা করেন হাইকোর্ট। দেশের সব নদী দখল করে গড়ে তোলা অবৈধ স্থাপনা সরানোর নির্দেশনাও দেন আদালত। পুরো কর্মকাণ্ড সমন্বয়ের জন্য জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনকে নদীর ‘আইনগত অভিভাবক’ ঘোষণা করা হয়।

বিশেষজ্ঞ ও পর্যবেক্ষকরা বলছেন, নদীরক্ষা কমিশন কার্যত অকার্যকর প্রতিষ্ঠানে রূপ নিয়েছে। কচ্ছপগতিতে চলা সংস্থাটি দখলদারদের পক্ষেও ভূমিকা নিচ্ছে। দখল, দূষণ, নদী থেকে বালু উত্তোলনে দেশের প্রায় সব নদী টিকে থাকার লড়াইয়ে হিমশিম খাচ্ছে।

সূত্র জানায়, ২০১৮ ও ২০১৯ সালে জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের উদ্যোগে ৬৪ জেলায় ৫৭ হাজার ৩৯০টি অবৈধ দখলদারের তালিকা করা হয়। ২০১৯ সালের শেষ নাগাদ ১৮ হাজার ৫৭৯ জন বা ৩২ শতাংশ অবৈধ দখলদারকে উচ্ছেদ করা হয়। এরপর উচ্ছেদ কার্যক্রম থমকে যায়। পরে প্রভাবশালীরা আবারও দখলমুক্ত অনেক জমি দখল করে নিয়েছেন। চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের পর গঠিত অন্তর্বর্তী সরকার নদী দখলদারদের উচ্ছেদ ও দূষণের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের ঘোষণা দিলেও তা বাস্তবায়ন করা হয়নি।

নদী রক্ষায় সরকারের প্রতিশ্রুতি ও জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়ন না হওয়ায় সংস্থাটির সাবেক চেয়ারম্যান ড. মুজিবুর রহমান হাওলাদার বলেন, নদী রক্ষা না করলে যতই উন্নয়ন করি, তা টেকসই হবে না। নদীদূষণ সম্পর্কে সরকারের পাশাপাশি জনগণকে সচেতন হতে হবে। নতুন প্রজন্মকে নদী সম্পর্কে সচেতন করতে হবে। আমাদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে নদীকে রক্ষা করতে হবে।

পরিবেশ বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানিসম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘নদ-নদী বাঁচাতে সম্মিলিত প্রচেষ্টা ও দীর্ঘমেয়াদি কর্মপরিকল্পনা প্রয়োজন। আমরা নদী বাঁচানোর একটি সমন্বিত পরিকল্পনা গ্রহণ করেছি। আসলে অর্থনৈতিক দুর্বলতার কারণে আমরা ঢাকাকে ঘিরে থাকা চারটি নদীকে দূষণমুক্ত করার কাজ হাতে নিতে পারিনি। আমরা এখন শুধু তুরাগকে দূষণমুক্ত করার কাজ শুরু করেছি।’

অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ বলেন, দেশে এখনো নদী দখল ও দূষণ চলছে। গণ-অভ্যুত্থানের মাধমে গঠিত বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর সবার প্রত্যাশা ছিল, এ ক্ষেত্রে পরিবর্তন আসবে। কিন্তু তা আসেনি। সরকার দেশের অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের নিয়ে নদী সংস্কার কমিটি করতে পারত। আরেকটি সহজ কাজ ছিল জাতিসংঘের ১৯৯৬ সালের আন্তর্জাতিক কনভেনশনে স্বাক্ষর করা। সেটাও আটকে আছে। সৌজন্যে: কালের কণ্ঠ

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
দূষণে ধুঁকছে বুড়িগঙ্গা
দূষণে ধুঁকছে বুড়িগঙ্গা
বর্ষাকালীন তরমুজ চাষে কলেজ শিক্ষার্থীর সাফল্য
বর্ষাকালীন তরমুজ চাষে কলেজ শিক্ষার্থীর সাফল্য
বিষমুক্ত ফসল উৎপাদনে পার্চিং পদ্ধতিতে বিপ্লব
বিষমুক্ত ফসল উৎপাদনে পার্চিং পদ্ধতিতে বিপ্লব
ঝুঁকিপূর্ণ কাজ করে জীবন চালাচ্ছেন দৃষ্টি প্রতিবন্ধী রমেশ
ঝুঁকিপূর্ণ কাজ করে জীবন চালাচ্ছেন দৃষ্টি প্রতিবন্ধী রমেশ
শ্রীমঙ্গলে ১৪ ফুট লম্বা অজগর সাপ উদ্ধার
শ্রীমঙ্গলে ১৪ ফুট লম্বা অজগর সাপ উদ্ধার
আজ বিশ্ব গন্ডার দিবস
আজ বিশ্ব গন্ডার দিবস
রংপুরে শব্দ দূষণে জনস্বাস্থ্য মারাত্মক হুমকি মুখে
রংপুরে শব্দ দূষণে জনস্বাস্থ্য মারাত্মক হুমকি মুখে
শামুক সংগ্রহ নিষিদ্ধ, লঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা
শামুক সংগ্রহ নিষিদ্ধ, লঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
টাঙ্গাইলের পাহাড়ি অঞ্চলে বাড়ছে হলুদের আবাদ, স্বপ্ন দেখছে কৃষক
টাঙ্গাইলের পাহাড়ি অঞ্চলে বাড়ছে হলুদের আবাদ, স্বপ্ন দেখছে কৃষক
নবীনগরে ডালি পদ্ধতিতে সবজি আবাদ
নবীনগরে ডালি পদ্ধতিতে সবজি আবাদ
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
সর্বশেষ খবর
বর্ণবাদের প্রতিবাদে হাঁটু গেঁড়ে বসা এফবিআই এজেন্টদের বরখাস্ত
বর্ণবাদের প্রতিবাদে হাঁটু গেঁড়ে বসা এফবিআই এজেন্টদের বরখাস্ত

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপে এলো নতুন ফিচার, যে কোনো ভাষায় মুহূর্তেই অনুবাদ
হোয়াটসঅ্যাপে এলো নতুন ফিচার, যে কোনো ভাষায় মুহূর্তেই অনুবাদ

১৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নতুন ‘আবহাওয়া স্যাটেলাইট’ উৎক্ষেপণ করল চীন
নতুন ‘আবহাওয়া স্যাটেলাইট’ উৎক্ষেপণ করল চীন

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যর্থ বয়কট আন্দোলন, পাক-ভারত ফাইনালের সব টিকিট বিক্রি
ব্যর্থ বয়কট আন্দোলন, পাক-ভারত ফাইনালের সব টিকিট বিক্রি

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি অনেক এগিয়ে নিয়েছি: সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি অনেক এগিয়ে নিয়েছি: সিইসি

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

রিয়াজ হায়দারের ফেসবুক পোস্ট ও বাংলাদেশ প্রতিদিনের বক্তব্য
রিয়াজ হায়দারের ফেসবুক পোস্ট ও বাংলাদেশ প্রতিদিনের বক্তব্য

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কেন বাগরাম বিমানঘাঁটি ফেরত চান ট্রাম্প, কী আছে সেখানে?
কেন বাগরাম বিমানঘাঁটি ফেরত চান ট্রাম্প, কী আছে সেখানে?

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরে ফায়ার ওয়্যারহাউজ ইন্সপেক্টর নাঈমের দাফন সম্পন্ন
শেরপুরে ফায়ার ওয়্যারহাউজ ইন্সপেক্টর নাঈমের দাফন সম্পন্ন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসির নির্বাচনী সংলাপ শুরু
ইসির নির্বাচনী সংলাপ শুরু

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

১২ দিনের যুদ্ধে ইসরায়েলের ১৬ পাইলট নিহত, দাবি ইরানের
১২ দিনের যুদ্ধে ইসরায়েলের ১৬ পাইলট নিহত, দাবি ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলের নির্মমতা বিশ্ব ইতিহাসে খোদাই করা থাকবে: মাহাথির মোহাম্মদ
গাজায় ইসরায়েলের নির্মমতা বিশ্ব ইতিহাসে খোদাই করা থাকবে: মাহাথির মোহাম্মদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিডনিতে পুরুষদের স্বাস্থ্য ও সচেতনতামূলক কমিউনিটি বারবিকিউ
সিডনিতে পুরুষদের স্বাস্থ্য ও সচেতনতামূলক কমিউনিটি বারবিকিউ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ড্রয়ে থামল ইন্টার মায়ামি, গোলশূন্য মেসি
ড্রয়ে থামল ইন্টার মায়ামি, গোলশূন্য মেসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার প্রকাশ্যে এলেন নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী, জানালেন 'পালাবেন না'
এবার প্রকাশ্যে এলেন নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী, জানালেন 'পালাবেন না'

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় প্রাণহানির অর্ধেকই ইসরায়েল ঘোষিত নিরাপদ অঞ্চলে
গাজায় প্রাণহানির অর্ধেকই ইসরায়েল ঘোষিত নিরাপদ অঞ্চলে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বক্তব্যের সময় বাংলাদেশ ওয়াকআউট করেনি বলে প্রচারিত ছবিটি ভিন্ন সময়ের : সিএ ফ্যাক্ট চেক
নেতানিয়াহুর বক্তব্যের সময় বাংলাদেশ ওয়াকআউট করেনি বলে প্রচারিত ছবিটি ভিন্ন সময়ের : সিএ ফ্যাক্ট চেক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বা ন্যাটো রাষ্ট্রগুলোতে হামলার কোনও ইচ্ছা নেই: রাশিয়া
ইইউ বা ন্যাটো রাষ্ট্রগুলোতে হামলার কোনও ইচ্ছা নেই: রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্জ্যে বিষাক্ত ঢাকার ৪ নদী
বর্জ্যে বিষাক্ত ঢাকার ৪ নদী

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইরানের ওপর জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহাল
ইরানের ওপর জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহাল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিকাণ্ডে তিন ফায়ার ফাইটারসহ চারজনের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
অগ্নিকাণ্ডে তিন ফায়ার ফাইটারসহ চারজনের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্তুগালে বাংলাদেশ কমিউনিটি অব পোর্তোর নতুন কমিটির অভিষেক
পর্তুগালে বাংলাদেশ কমিউনিটি অব পোর্তোর নতুন কমিটির অভিষেক

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দূষণে ধুঁকছে বুড়িগঙ্গা
দূষণে ধুঁকছে বুড়িগঙ্গা

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় আরও ৯১ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় আরও ৯১ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের অধিনায়কের সঙ্গে ট্রফি নিয়ে ছবি তুলতে অস্বীকৃতি সূর্যকুমারের
পাকিস্তানের অধিনায়কের সঙ্গে ট্রফি নিয়ে ছবি তুলতে অস্বীকৃতি সূর্যকুমারের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশ পুনর্গঠনে অংশ নিতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
দেশ পুনর্গঠনে অংশ নিতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোর্টল্যান্ডে সেনা পাঠানোর নির্দেশ ট্রাম্পের, প্রয়োজনে ‘পূর্ণ শক্তি’ ব্যবহারের অনুমতি
পোর্টল্যান্ডে সেনা পাঠানোর নির্দেশ ট্রাম্পের, প্রয়োজনে ‘পূর্ণ শক্তি’ ব্যবহারের অনুমতি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার শেষ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
হাসিনার মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার শেষ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির নির্বাচনী সংলাপ শুরু আজ
ইসির নির্বাচনী সংলাপ শুরু আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হালান্ডের জোড়া গোলে সিটির বড় জয়
হালান্ডের জোড়া গোলে সিটির বড় জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি চান ট্রাম্প, নেতানিয়াহুকে স্পষ্ট বার্তা
গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি চান ট্রাম্প, নেতানিয়াহুকে স্পষ্ট বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন নেতানিয়াহুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন না, জানালেন ওবামা
কেন নেতানিয়াহুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন না, জানালেন ওবামা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই ভেনেজুয়েলায় হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র!
কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই ভেনেজুয়েলায় হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিতর্কিত ভিডিও ফাঁস হওয়ায় কেড়ে নেওয়া হলো থাই সুন্দরীর মুকুট
বিতর্কিত ভিডিও ফাঁস হওয়ায় কেড়ে নেওয়া হলো থাই সুন্দরীর মুকুট

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিষেধাজ্ঞা ইস্যুতে যুক্তরাজ্য-ফ্রান্স ও জার্মানি থেকে রাষ্ট্রদূতদের ফেরালো ইরান
নিষেধাজ্ঞা ইস্যুতে যুক্তরাজ্য-ফ্রান্স ও জার্মানি থেকে রাষ্ট্রদূতদের ফেরালো ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়
আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দিতে গিয়ে তোপের মুখে ডা. সাবরিনা
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দিতে গিয়ে তোপের মুখে ডা. সাবরিনা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তামিলনাড়ুতে থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদদলিত হয়ে নিহত বেড়ে ৩৮
তামিলনাড়ুতে থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদদলিত হয়ে নিহত বেড়ে ৩৮

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল লাদাখ মোদি সরকারের জন্য কতটা চিন্তার?
বিক্ষোভে উত্তাল লাদাখ মোদি সরকারের জন্য কতটা চিন্তার?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোর্টল্যান্ডে সেনা পাঠানোর নির্দেশ ট্রাম্পের, প্রয়োজনে ‘পূর্ণ শক্তি’ ব্যবহারের অনুমতি
পোর্টল্যান্ডে সেনা পাঠানোর নির্দেশ ট্রাম্পের, প্রয়োজনে ‘পূর্ণ শক্তি’ ব্যবহারের অনুমতি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার
প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে হামলার শিকার জাহাজের সব ক্রু পাকিস্তানি
ইয়েমেনে হামলার শিকার জাহাজের সব ক্রু পাকিস্তানি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবি পার্টি ছেড়ে জামায়াতে যাচ্ছেন এ এফ এম সোলায়মান চৌধুরী
এবি পার্টি ছেড়ে জামায়াতে যাচ্ছেন এ এফ এম সোলায়মান চৌধুরী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক প্রার্থী সঙ্গীতশিল্পী আসিফ
বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক প্রার্থী সঙ্গীতশিল্পী আসিফ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমরা ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি: তাহের
আমরা ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি: তাহের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল নেপাল
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল নেপাল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুর সাফারি পার্কে গভীর রাতে অবৈধ অনুপ্রবেশ, ১১ যুবক থানায়
গাজীপুর সাফারি পার্কে গভীর রাতে অবৈধ অনুপ্রবেশ, ১১ যুবক থানায়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনিকে এখনই স্বীকৃতি দেবে না নিউজিল্যান্ড
ফিলিস্তিনিকে এখনই স্বীকৃতি দেবে না নিউজিল্যান্ড

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবার ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল যশোরের মনিরামপুর
আবার ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল যশোরের মনিরামপুর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐক্যবদ্ধ না হলে গুপ্ত স্বৈরাচারের আবির্ভাব হতে পারে : তারেক রহমান
ঐক্যবদ্ধ না হলে গুপ্ত স্বৈরাচারের আবির্ভাব হতে পারে : তারেক রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে কেওক্রাডং
পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে কেওক্রাডং

১৭ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘে ওয়াকআউট ইসরায়েলের ‘একঘরে’ হয়ে পড়ার ইঙ্গিত : হামাস
জাতিসংঘে ওয়াকআউট ইসরায়েলের ‘একঘরে’ হয়ে পড়ার ইঙ্গিত : হামাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদপিষ্ট হয়ে নিহত অন্তত ৩৬
থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদপিষ্ট হয়ে নিহত অন্তত ৩৬

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হচ্ছে
ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হচ্ছে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর দাবি নিয়ে আসা তরুণীকে গাছে বেঁধে নির্যাতন; গ্রেফতার ৩
স্ত্রীর দাবি নিয়ে আসা তরুণীকে গাছে বেঁধে নির্যাতন; গ্রেফতার ৩

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেলেনার বিয়েতে অতিথি তালিকায় আছেন যারা
সেলেনার বিয়েতে অতিথি তালিকায় আছেন যারা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনে কোনো দল বা ব্যক্তির পক্ষে কাজ করা যাবে না: সিইসি
নির্বাচনে কোনো দল বা ব্যক্তির পক্ষে কাজ করা যাবে না: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে নারী মডেলকে রিসোর্টে আটকে গণধর্ষণের অভিযোগ, আটক ১৪
শ্রীপুরে নারী মডেলকে রিসোর্টে আটকে গণধর্ষণের অভিযোগ, আটক ১৪

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের বাজারে সব ধরনের ডালের দাম চড়া
দেশের বাজারে সব ধরনের ডালের দাম চড়া

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
মির্জা ফখরুলের আসনে অন্য দলের ব্যাপক গণসংযোগ
মির্জা ফখরুলের আসনে অন্য দলের ব্যাপক গণসংযোগ

নগর জীবন

সংকট কাটছে রাজনীতিতে
সংকট কাটছে রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিচার শেষ পর্যায়ে
হাসিনার বিচার শেষ পর্যায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল আজ
ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারি রিকশা : পাল্টাপাল্টি শোডাউন
ব্যাটারি রিকশা : পাল্টাপাল্টি শোডাউন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্যাম্পের বাইরে স্থায়ী রোহিঙ্গারা
ক্যাম্পের বাইরে স্থায়ী রোহিঙ্গারা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি
অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

২০০ বছরের ভাসমান হাট
২০০ বছরের ভাসমান হাট

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঘের তাড়া খেয়ে সুন্দরবনের হরিণ লোকালয়ে
বাঘের তাড়া খেয়ে সুন্দরবনের হরিণ লোকালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়
ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তির ৩০ বছর পরও দর্শকপ্রিয় বিশ্বপ্রেমিক
মুক্তির ৩০ বছর পরও দর্শকপ্রিয় বিশ্বপ্রেমিক

শোবিজ

বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি
বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি

শোবিজ

মনোনয়ন চান বিএনপির আট নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন চান বিএনপির আট নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আইসিসিবিতে পর্দা নামল মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনীর
আইসিসিবিতে পর্দা নামল মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনীর

নগর জীবন

বক্সিং সমৃদ্ধ করতেই অরভিন্দের আগমন
বক্সিং সমৃদ্ধ করতেই অরভিন্দের আগমন

মাঠে ময়দানে

এক পোয়া মাছ ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি
এক পোয়া মাছ ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

আফগানিস্তানের বিপক্ষে নেই লিটন!
আফগানিস্তানের বিপক্ষে নেই লিটন!

মাঠে ময়দানে

ঋণের চাপ সইতে না পেরে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ
ঋণের চাপ সইতে না পেরে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েলের হয়ে কাজ করছে ১৫৮ কোম্পানি : জাতিসংঘ
ইসরায়েলের হয়ে কাজ করছে ১৫৮ কোম্পানি : জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

হিন্দি বলতে না পারায় দিল্লিতে ছাত্রদের নির্যাতন
হিন্দি বলতে না পারায় দিল্লিতে ছাত্রদের নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

শাকিবের প্রিয় জয় নাকি বীর?
শাকিবের প্রিয় জয় নাকি বীর?

শোবিজ

বুথ থেকে টাকা তুলে জাল নোট পেলেন কৃষক
বুথ থেকে টাকা তুলে জাল নোট পেলেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশে দেশের বদনাম
বিদেশে দেশের বদনাম

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা
তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার ছবিতে কেন অভিনয় করতে পারলেন না - স্মিতা পাতিল
ঢাকার ছবিতে কেন অভিনয় করতে পারলেন না - স্মিতা পাতিল

শোবিজ

এক সপ্তাহের ব্যবধানে ফের ভূমিকম্প
এক সপ্তাহের ব্যবধানে ফের ভূমিকম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না
মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না
কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা