শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৯, রবিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৪৯, রবিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

দূষণে ধুঁকছে বুড়িগঙ্গা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
দূষণে ধুঁকছে বুড়িগঙ্গা

বুড়িগঙ্গা দীর্ঘদিন ধরে দূষণে ধুঁকছে। রাজধানীর পাশ দিয়ে বয়ে চলা নদীটির এই দুরবস্থা যেন বারোমাসি দুঃখিনীর মতো। মাসের পর মাস যায়, বছর ঘুরে আসে, কিন্তু নদীর কালো জল রং বদলায় না। ভরা বর্ষায়ও নদীর দূষণ সেভাবে কমে না। শুকনা মৌসুমে নোংরা জলে ভয়ানক দুর্গন্ধ ছোটে। বায়ুমণ্ডলীয় দূষণ অধ্যয়ন কেন্দ্রের (ক্যাপস) করা এক গবেষণায় বুড়িগঙ্গার ঋতুভিত্তিক দূষণের চিত্র উঠে এসেছে।

২০২২-২৩ সালে ছয় মৌসুম বা ১২ মাস ধরে নদীর আটটি স্থানের ১০টি মানদণ্ড পর্যবেক্ষণ করে ক্যাপস। গবেষণার জন্য উপাত্ত সংগ্রহ করা হয় মিরপুর ব্রিজ, বছিলা ব্রিজ, হাজারীবাগ, কামরাঙ্গীর চর, চাঁদনীঘাট, সদরঘাট, ধোলাইখাল ও পোস্তগোলা ব্রিজ থেকে।

মানদণ্ড ছিল পানির দ্রবীভূত অক্সিজেন, জৈব রাসায়নিক অক্সিজেন চাহিদা, দৃশ্যমানতা, বৈদ্যুতিক পরিবাহিতা, তাপমাত্রা, অম্লত্ব বা পিএইচ, পানির ঘোলাটে ভাব, ক্ষারত্ব, অদ্রবণীয় ক্ষুদ্র কঠিন পদার্থ (টিএসএস) ও মোট দ্রবীভূত কঠিন পদার্থ বা টিডিএস। পরে গবেষণাগারে প্রাপ্ত উপাত্তগুলো বিশ্লেষণ করা হয়। প্রাপ্ত ফলাফলকে পরিবেশ সংরক্ষণ বিধিমালা, ২০২৩-এ উল্লেখিত জাতীয় আদর্শ মানমাত্রার সঙ্গে তুলনা করা হয়। 

ফলাফল বিশ্লেষণ করে ক্যাপস বলছে, বেশির ভাগ মানদণ্ডের ক্ষেত্রে বসন্ত ঋতুতে পর্যবেক্ষণ করা মানগুলো খুবই উদ্বেগজনক ছিল। অন্যদিকে পানির গুণমান বিবেচনায় বর্ষা ঋতু ছিল সেরা সময়। বিভিন্ন মানবসৃষ্ট কার্যকলাপ (প্রধানত পয়োনিষ্কাশন এবং শিল্পবর্জ্য নিষ্কাশন) এবং শুষ্ক ঋতুতে বৃষ্টির অভাবই উচ্চমাত্রার দূষণের কারণ হতে পারে বলে মনে করছে ক্যাপস। 

এমন পরিস্থিতিতে আজ রবিবার বিশ্ব নদী দিবস পালিত হচ্ছে। প্রতিবছর সেপ্টেম্বর মাসের শেষ রবিবার বিশ্ব নদী দিবস পালিত হয়। দিবসটি উপলক্ষে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে নানা কর্মসূচি পালন করা হচ্ছে।

ক্যাপসের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. আহমদ কামরুজ্জমান মজুমদারের নেতৃত্বে বায়ুমণ্ডলীয় দূষণ অধ্যয়ন কেন্দ্রের (ক্যাপস) ১৫ সদস্যের একটি গবেষকদল গবেষণাটি পরিচালনা করে।

এ বিষয়ে কামরুজ্জমান মজুমদার বলেন, ‘বুড়িগঙ্গা তার খরস্রোতা রূপ হারিয়েছে নব্বইয়ের দশকেই। এখন বুড়িগঙ্গা পরিণত হয়েছে দূষণের নদীতে। পরিশোধন ছাড়া পয়ঃপ্রণালীর বর্জ্য নদীতে ছেড়ে দেওয়া এবং কারখানার বর্জ্যসহ নানা কারণে প্রতিনিয়ত নদীদূষণ হচ্ছে। আমরা এই গবেষণার মাধ্যমে বুড়িগঙ্গা নদীর ছয় মৌসুমের আটটি স্থানের পানির গুণগত মান মূল্যায়ন ও তুলনা করে দূষণের চরিত্র বুঝতে চেয়েছি।’

৮ মাস অক্সিজেনের ঘাটতি : জলজ প্রাণী বেঁচে থাকার জন্য পানিতে কী পরিমাণ দ্রবীভূত অক্সিজেন (ডিজলভড অক্সিজেন—ডিও) আছে, তা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মানদণ্ড। জলাভূমিতে জীব বা অণুজীবের জীবনধারনের জন্য প্রতি লিটারে নূন্যতম পাঁচ মিলিগ্রাম দ্রবীভূত অক্সিজেন প্রয়োজন হয়।

ক্যাপসের গবেষণায় দেখা গেছে, ছয় ঋতুতে বুড়িগঙ্গা নদীর আট স্থানে গড় দ্রবীভূত অক্সিজেন পাওয়া গেছে প্রতি লিটারে ৩.০১ মিলিগ্রাম। কেবল বর্ষা (৬.৫৫ মিলিগ্রাম/লিটার) ও শরৎকালেই (৬ মিলিগ্রাম/লিটার) প্রাণধারণের প্রয়োজনীয় অক্সিজেন পাওয়া গেছে। সবচেয়ে কম পাওয়া গেছে শীতকালে, ০.৬৩ মিলিগ্রাম।

বর্ষা ও শরৎকালে বুড়িগঙ্গার পানিতে বৃষ্টির পানি মিশে দূষণের পরিমাণকে কমিয়ে আনে। এই দুই ঋতুতে পর্যাপ্ত আলোর উপস্থিতিতে জলজ প্রাণী পানিতে প্রচুর পরিমাণে অক্সিজেন তৈরি করে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই পানিতে অক্সিজেনের পরিমাণ বাড়ে। এ ছাড়া এ সময় নদীতে পানির পরিমাণ তুলনামূলকভাবে বেশি থাকার কারণেও অক্সিজেন বাড়ে।

পরিবেশ সংরক্ষণ বিধিমালা, ২০২৩ অনুযায়ী, মৎস্য চাষের জন্য অনুমোদিত বিওডি সীমা প্রতি লিটারে ছয় মিলিগ্রাম বা তার কম হতে হবে। পরিশোধিত পয়োনিষ্কাশন ও শিল্পবর্জ্য নিষ্কাশনের জন্য এই সীমা সর্বোচ্চ ৩০ মিলিগ্রাম।

ক্যাপসের গবেষণায় উঠে এসেছে, বুড়িগঙ্গার ছয় মৌসুমে আট স্থানের গড় বিওডি প্রতি লিটারে ১০৭.৯৪ মিলিগ্রাম, যা সহনীয় মাত্রার চেয়ে প্রায় ১৮ গুণ বেশি। বসন্তকালে বুড়িগঙ্গার গড় বিওডি গিয়ে ঠেকে ২১৭.৫০ মিলিগ্রামে, যা নির্ধারিত মাত্রার চেয়ে ৩৬ গুণ বেশি। অন্যদিকে বিওডি সবচেয়ে কম পাওয়া গেছে বর্ষায়। এ মৌসুমে বুড়িগঙ্গার প্রতি লিটার পানিতে ২৪.৩৮ মিলিগ্রাম বিওডি পাওয়া যায়। দূষণের পরিমাণ বেশি থাকায় বুড়িগঙ্গার আটটি স্থানের কোনোটিই মাছ চাষের উপযুক্ত ছিল না।

ক্রমেই ম্লান স্বচ্ছতা : পানির দৃশ্যমানতা বা ভিজিবিলিটি বলতে স্বচ্ছতাকে বোঝায়, যা দ্বারা বোঝা যায় পানির কত গভীর পর্যন্ত স্পষ্টভাবে দেখা যায়। গবেষণায় হেমন্তে (মধ্য অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর) বুড়িগঙ্গায় ধারাবাহিকভাবে সর্বোচ্চ দৃশ্যমানতা পাওয়া গেছে। বিশেষ করে বছিলা সেতু, হাজারীবাগ ও সদরঘাটে দৃশ্যমানতা ২৫ ইঞ্চিরও বেশি ছিল। বছরের এ সময় বুড়িগঙ্গার বিভিন্ন পয়েন্টে গড়ে ২২ ইঞ্চি দৃশ্যমানতা পাওয়া গেছে। বিপরীতে বসন্ত ও শীতকালে দৃশ্যমানতা সাধারণত কম ছিল। গড়ে সবচেয়ে কম দৃশ্যমানতা পাওয়া যায় বসন্তেই, মাত্র ৯ ইঞ্চি।

বৈদ্যুতিক পরিবাহিতা ও তাপমাত্রা : বিশুদ্ধ পানিতে বৈদ্যুতিক পরিবাহিতা কম থাকে। বুড়িগঙ্গার পানিতে সবচেয়ে বেশি তড়িৎ পরিবাহিতা পাওয়া গেছে যথারীতি বসন্তকালেই। বছরের এ সময়ে বুড়িগঙ্গার আট পয়েন্টে প্রতি সেন্টিমিটারে গড়ে ৯১৭ মাইক্রোসিমেন্স বৈদ্যুতিক পরিবাহিতা পাওয়া গেছে। সবচেয়ে কম, ১৮২ মাইক্রোসিমেন্স পাওয়া গেছে বর্ষাকালে। তবে বৈদ্যুতিক পরিবাহিতার সর্বোচ্চ সহনীয় মানদণ্ডের (প্রতি সেন্টিমিটারে এক হাজার ২০০ মাইক্রোসিমেন্স) নিচেই ছিল বুড়িগঙ্গার পানি।

পানিতে সহনশীল তাপমাত্রার পরিবর্তন ঘটলে তা জলজ প্রাণীর জন্যও হুমকিস্বরূপ। ছয় মৌসুমে বুড়িগঙ্গার আট স্থানের গড় তাপমাত্রা ২৭.৫৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সবচেয়ে কম তাপমাত্রা ছিল শীতকালে, ২৩.১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সবচেয়ে বেশি গ্রীষ্মকালে, ২৯.৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। পরিবেশ সংরক্ষণ বিধিমালা অনুযায়ী, পরিশোধিত পয়োনিষ্কাশনের জন্য অনুমোদিত সীমা ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

এ ছাড়া বাকি মানদণ্ডগুলোর মধ্যে পানির ঘোলাটে ভাব (টার্বিডিটি) শীত ও বসন্তের মতো শুষ্ক ঋতুগুলোতে অনুমোদিত সীমা ছাড়িয়ে বেশি ছিল। বুড়িগঙ্গায় ছয় মৌসুমে আট স্থানের গড় অম্লত্ব বা পিএইচ (পটেনশিয়াল অব হাইড্রোজেন) পাওয়া গেছে ৭.৭৩। ঋতুভেদে পরিবর্তন হলেও বুড়িগঙ্গায় পিএইচের মাত্রা মাছ চাষ ও শিল্প উভয় উদ্দেশ্যের জন্য গ্রহণযোগ্য সীমার (৬ থেকে ৯) মধ্যেই রয়েছে।

ক্ষারত্বের (অ্যালকালিনিটি) মাত্রা বেশির ভাগ স্থান ও ঋতুতে সাধারণত প্রতি লিটারে ১৫০ মিলিগ্রাম থাকে, যা সাধারণভাবে উদ্বেগজনক নয়। পানিতে অদ্রবণীয় ক্ষুদ্র কঠিন পদার্থ বা টিএসএস সবচেয়ে বেশি পাওয়া গেছে ধোলাইখালে, যা অনুমোদিত সীমার চেয়ে অনেকটাই বেশি।  মোট দ্রবীভূত কঠিন বা টিডিএসও ছিল নির্ধারিত সর্বোচ্চ মানদণ্ডের নিচে।

হারানো যৌবন ফিরে আসবে কি না : দীর্ঘদিন ধরে জলবায়ু পরিবর্তন ও নদী নিয়ে কাজ করছেন ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. আইনুন নিশাত। ইংল্যান্ডের টেমস নদীও এককালে ভয়াবহ দূষিত ছিল এবং তা পরে দূষণমুক্ত করা গেছে বলে জানান তিনি। 

তিনি বলেন, ‘বুড়িগঙ্গা দূষণের প্রধান কারণ কলকারখানা থেকে আসা তরল ও কঠিন বর্জ্য। এগুলোকে প্রথম ধাক্কায় আধুনিক ও স্বাস্থ্যসম্মত ব্যবস্থাপনায় পরিশোধন করতে হবে। এটা করলে পানির গুণগত মান অনেক উন্নত হয়ে যাবে। দ্বিতীয়ত, বুড়িগঙ্গা একসময় ব্রহ্মপুত্র থেকে পানি পেত। ৩০০ থেকে ৪০০ বছর আগে গঙ্গা থেকে পানি পেত, যে কারণে এটার নাম বুড়িগঙ্গা। ৫০ বা ১০০ বছর আগেও যমুনা নদী থেকে পানি আসত। সেই পানি পুনরুদ্ধার করলে এবং পানির প্রবাহ বাড়লে ধীরে ধীরে পানি পরিষ্কার হয়ে যাবে। তৃতীয়ত, নদীর তলদেশ থেকে আবর্জনা তুলে প্রশস্ততা ও গভীরতা বাড়াতে হবে। এই তিনটি কাজ একসঙ্গে করলে বুড়িগঙ্গাকে পুনরুদ্ধার করা সম্ভব। ‘

গত ২২ সেপ্টেম্বর রাজধানীর নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে নদী নিয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে অন্তর্বর্তী সরকারের পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান জানান, ঢাকা ও ঢাকার আশপাশের তুরাগ, বালু, শীতলক্ষ্যা ও ধলেশ্বরী নদ ও নদীর প্রাণ ফিরিয়ে আনার জন্য বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে একটি প্রকল্পের জন্য আলোচনা চলছে। এই প্রস্তাবের প্রধান উপাদানগুলোও প্রায় চূড়ান্ত করে ফেলা হয়েছে।

তবে এই তালিকায় বুড়িগঙ্গা নেই জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, ‘বুড়িগঙ্গার সমস্যা খুবই জটিল। শুধু ড্রেজিং (খনন) করলেই এর সমাধান হবে না। বুড়িগঙ্গার তলদেশে যে হাজার হাজার টন পলিথিন, সেগুলো অপসারণ করে আপনি কী করবেন? এর একটি সমাধান খুঁজে বের করতে হবে। দেড় বছরে আমাদের জন্য এর সমাধান খুঁজে বের করা অসম্ভব।’

সৌজন্যে : কালের কণ্ঠ    

এই বিভাগের আরও খবর
নদীর তীরে হাঁসের খামার
নদীর তীরে হাঁসের খামার
বিরল বকফুলের দেখা মিলল রংপুরে
বিরল বকফুলের দেখা মিলল রংপুরে
মিসরীয় মাল্টা চাষে কোটি টাকা আয়
মিসরীয় মাল্টা চাষে কোটি টাকা আয়
কৃষকের আঙ্গিনায় নবান্নের ঘ্রাণ
কৃষকের আঙ্গিনায় নবান্নের ঘ্রাণ
সমেশপুরের সবজি চারায় সবুজ সারাদেশের মাঠ
সমেশপুরের সবজি চারায় সবুজ সারাদেশের মাঠ
গাইবান্ধায় রোপা আমনের নমুনা শস্য কর্তন অনুষ্ঠিত
গাইবান্ধায় রোপা আমনের নমুনা শস্য কর্তন অনুষ্ঠিত
বুড়িরহাট হটিকালচার সেন্টারে দেখা মিলল বিপন্ন প্রজাতির পুত্রঞ্জীব গাছ
বুড়িরহাট হটিকালচার সেন্টারে দেখা মিলল বিপন্ন প্রজাতির পুত্রঞ্জীব গাছ
সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?
সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?
পলিথিন, শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে সারাদেশে পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান
পলিথিন, শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে সারাদেশে পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান
অপরিচ্ছন্ন-অস্বাস্থ্যকর শেল্টার হোম থেকে উদ্ধার করা হল বিড়ালগুলোকে
অপরিচ্ছন্ন-অস্বাস্থ্যকর শেল্টার হোম থেকে উদ্ধার করা হল বিড়ালগুলোকে
যশোরে সবজির চারা রাজ্য
যশোরে সবজির চারা রাজ্য
পাটের দাম বাড়লেও লাভবান হচ্ছে না কৃষক
পাটের দাম বাড়লেও লাভবান হচ্ছে না কৃষক
সর্বশেষ খবর
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি
লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

নগর জীবন

বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ
গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ

নগর জীবন

লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ
লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ

দেশগ্রাম

সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে
সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে

নগর জীবন

তিন মাসে পাঁচ বার চুরি
তিন মাসে পাঁচ বার চুরি

দেশগ্রাম

চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে
চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে

পূর্ব-পশ্চিম

বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম
বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম

নগর জীবন

তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

দেশগ্রাম

অবহিতকরণ সভা
অবহিতকরণ সভা

দেশগ্রাম

বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ
বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম