শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৩, সোমবার, ২৭ জুলাই, ২০২০

এনসিসির এমডিকে আবারও চুক্তিতে নেওয়ার পাঁয়তারা

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
এনসিসির এমডিকে আবারও চুক্তিতে নেওয়ার পাঁয়তারা

মানি লন্ডারিং, অনিয়ম জালিয়াতি করেও প্রায় তিন বছর বহাল রয়েছেন এনসিসি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোসলেহ উদ্দিন আহমেদ। অবৈধ ব্যাংকিং, অর্থ পাচার, কর ফাঁকির অভিযোগে বাংলাদেশ ব্যাংক তাকে অপসারণ করার উদ্যোগ নিলেও তা আদালতে রিট করে ঠেকিয়ে রেখেছেন। এখন আবারও এই এমডি নিজের মেয়াদ বৃদ্ধির তোড়জোড় শুরু করেছেন। দুই প্রভাবশালী ব্যক্তির আশীর্বাদে এনসিসি ব্যাংকের শীর্ষ পদ ধরে রেখেছেন তিনি। এনসিসি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদেও প্রভাব বিস্তার করে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে মেয়াদ বৃদ্ধির আবেদন পাঠিয়েছেন তিনি। বাংলাদেশ ব্যাংকের বিআরপিডি থেকে তার আবেদন নাকচ করা হলেও আবারও রিভিউর জন্য পাঠিয়েছেন। একই সঙ্গে তদ্বির চালিয়ে যাচ্ছেন। এনসিসি ব্যাংকের একাধিক গ্রাহকের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ব্যাংকটিকে একজন এমডি ডুবাচ্ছেন। তারা বলছেন, একটি ব্যাংকের এমডিকে অবশ্যই ব্যবসায়ীবান্ধব হতে হয়। কিন্তু এনসিসি ব্যাংকের বর্তমান এমডি ব্যবসায়ীদের উল্টো হয়রানি করেন।

জানা গেছে, ২০১৫ সালের ৯ ডিসেম্বর এনসিসি ব্যাংকে অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এএমডি) পদে যোগ দেন মোসলেহ উদ্দিন। ২০১৭ সালের আগস্টের শুরুতে তিনি এমডির দায়িত্ব পান। এই দায়িত্ব পেয়েই নানা অনিয়মের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন তিনি। ঋণ প্রদানের ক্ষেত্রে প্রভাব বিস্তার করে তিনি নানা সুবিধা গ্রহণ করেন। সুবিধা নেওয়া ছাড়া কোনো ঋণ প্রস্তাব তার কাছে গ্রহণযোগ্য হয় না। করোনাকালীন এই দুর্যোগের সময় ব্যাংকের ব্যবসায়ী গ্রাহকদের সুবিধা না দিয়ে নিজের পছন্দের ব্যক্তিদের সুবিধা দিয়েছেন। সরকারের প্রণোদনা বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে ভালো ব্যবসায়ীদের কোনোভাবেই সুবিধা দেননি। বরং ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের আরও হয়রানি করেছেন। প্রণোদনা বাস্তবায়নের গড়িমসি করায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে একাধিক ব্যবসায়ী অভিযোগও করেছেন।

গত বছরের এপ্রিলে এনসিসি ব্যাংকের এমডি মোসলেহ উদ্দিন আহমেদের বিরুদ্ধে নৈতিক স্খলন, ক্ষমতার অপব্যবহার, দুর্নীতি ও কর ফাঁকি এবং মানি লন্ডারিংয়ের সুনির্দিষ্ট তথ্য উদঘাটন করে দেশের কেন্দ্রীয় আর্থিক গোয়েন্দা সংস্থা বাংলাদেশ ব্যাংকের ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট-বিএফআইইউ। বিএফআইইউর তদন্তে মোসলেহ উদ্দিন আহমেদের ব্যাংক হিসাবে অস্বাভাবিক লেনদেনের প্রায় ৩৫ কোটি টাকা থাকার হদিস পায়। ব্যাংকের ঋণগ্রহীতার টাকা ছাড়াও পরামর্শক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং শেয়ারবাজার থেকেও তাঁর হিসাবে টাকা জমা হয়েছে। সংস্থাটির বিশেষ অনুসন্ধানে এ তথ্য বেরিয়ে আসে। মূলত বিভিন্ন ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও ব্রোকারেজ হাউসে এমডির নিজের ও স্ত্রীর নামে এই অর্থের লেনদেন হয়েছে। পাঁচটি ব্যাংকে থাকা মোসলেহ উদ্দিনের হিসাব জব্দ করে বিএফআইইউ। ব্যাংকগুলো হলো- এনসিসি, যমুনা, প্রাইম, সিটি ও প্রিমিয়ার। একই সঙ্গে রিলায়েন্স ফাইন্যান্স ও ইন্টারন্যাশনাল লিজিংয়ের হিসাবও জব্দ করেছে সংস্থাটি। বিশেষ অনুসন্ধান প্রতিবেদনে বিএফআইইউ পক্ষ থেকে বলা হয়, ব্যাংকের শীর্ষ পর্যায়ে থাকা অবস্থায় তিনি ক্ষমতার অপব্যবহার, দুর্নীতি ও কর ফাঁকির মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অবৈধ অর্থের মালিক হয়েছেন। অনুসন্ধান চালিয়ে বিভিন্ন বাণিজ্যিক ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও শেয়ারবাজারে মোসলেহ উদ্দিন ও তাঁর স্ত্রীর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ১৪টি ব্যাংক হিসাব, আর্থিক প্রতিষ্ঠানে ছয়টি মেয়াদি আমানত, সীমাতিরিক্ত সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ এবং শেয়ারবাজারে চারটি বিও হিসাব পরিচালিত হওয়ার তথ্য পায় বিএফআইইউ। এতে মোট ৩৪ কোটি ৭৯ লাখ টাকা অস্বাভাবিক লেনদেনের তথ্য উদঘাটিত হয়। বিএফআইইউর পর্যালোচনায় বলা হয়, মোসলেহ উদ্দিন কয়েকটি ব্যাংকের শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তা থাকা অবস্থায় নৈতিকস্খলন, ক্ষমতার অপব্যবহার, দুর্নীতি ও কর ফাঁকির মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অবৈধ অর্থের মালিক হয়েছেন, যা মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে অপরাধ। ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও শেয়ারবাজারে হিসাব খোলার সময় তিনি অর্থের উৎস সম্পর্কে অসত্য তথ্য দিয়ে বিপুল পরিমাণ অর্থ জমা ও বিনিয়োগ করেছেন, যা পুরোপুরি মানি লন্ডারিং। সঞ্চয়পত্র ক্রয় বিধিমালার সর্বোচ্চ সীমা একের পর এক লঙ্ঘন করেছেন। নিজ নামে ও স্ত্রীর নামে সাড়ে ছয় কোটি টাকার অধিক সঞ্চয়পত্র ক্রয় ও মুনাফা উত্তোলন করেছেন। এ ছাড়া মোসলেহ উদ্দিন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে (এনবিআর) ২০১৮ সালে দাখিলকৃত আয়কর বিবরণীতে তাঁর ১৮টি হিসাবের তথ্য গোপন করে মোটা অঙ্কের রাজস্ব থেকে সরকারকে বঞ্চিত করেছেন, যা মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের ২(শ) ধারা মোতাবেক করসংক্রান্ত অপরাধ।
এরপর তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বিএফআইইউ থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও দুর্নীতি দমন কমিশনে চিঠি দেওয়া হয়। এই চিঠির পর দুই সংস্থা থেকেই তার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করে। তদন্ত চলাকালে সাময়িক অব্যাহতি দেওয়ার নিয়ম থাকলেও তিনি ক্ষমতাবান একজন ব্যবসায়ী নেতা ও একজন রাজনৈতিক নেতার মাধ্যমে তা ঠেকিয়ে দেন। এতে তাকে সাময়িক অব্যাহতিও দেওয়া হয়নি। ফলে ব্যাপক দুর্নীতি করেও গত ১৫ মাসের বেশি সময় স্ব-পদে বহাল থেকে নজির স্থাপন করেছেন তিনি। সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র বলছে, কয়েকজন প্রভাবশালী নেতার সঙ্গে সখ্য আছে মোসলেহ উদ্দিনের। এ ছাড়া এনসিসি ব্যাংকের বর্তমান চেয়ারম্যানের সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক রয়েছে। ফলে তদন্ত কাজে কালক্ষেপণ এবং ব্যবস্থা নিতে বিলম্ব হচ্ছে।

জানা যায়, বিএফআইইউর পর্যবেক্ষণ প্রতিবেদন পাওয়ার পর মোসলেহ উদ্দিনের অনিয়ম দুর্নীতির বিষয়ে তাঁর কাছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে ব্যাখ্যা তলব করা হয়। তিনি যে ব্যাখ্যা দেন তাতে সন্তুষ্ট হতে পারেনি বাংলাদেশ ব্যাংক। এর পরিপ্রেক্ষিতে তাঁকে অপসারণ নিয়ে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দিতে গত বছরের সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর এস এম মনিরুজ্জামানকে প্রধান করে তিন সদস্যের স্ট্যান্ডিং কমিটি গঠন করা হয়। এরপর কয়েক দফা ব্যাখ্যা তলবের পাশাপাশি এনসিসির এমডিকে শুনানির জন্য ডাকা হয়। কয়েক মাস আগে কমিটি তাদের সুপারিশ গভর্নরের কাছে দাখিল করেছে। ওই সুপারিশের কোনো পদক্ষেপ নেয়নি কেন্দ্রীয় ব্যাংক। স্ট্যান্ডিং কমিটিতে শুনানি চলাকালেই পদ রক্ষার জন্য তিনি আদালতে রিট করে অপসারণ প্রক্রিয়া আটকে দেন। আদালতে রিটে তিনি উল্লেখ করেন, যেহেতু তিনি বিএফআইইউর প্রতিবেদন পাননি, সে জন্য স্ট্যান্ডিং কমিটির কাছে চাহিদামতো জবাব দিতে পারছেন না। আবার ওই রিটের আদেশে আদালতও বিএফআইইউকে কোনো প্রতবেদন দেওয়ার কথা বলেনি।

জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক আবু ফরাহ মো. নাছের বলেন, এ মাসেই এনসিসি ব্যাংকের এমডির পুনঃনিয়োগের বিষয়ে আবেদন আসে। কিন্তু আমরা সেটি নাকচ করে দিয়েছি। মোসলেহ উদ্দিনের পুনঃনিয়োগের আবেদন বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে নাকচের কথা স্বীকার করে এনসিসি ব্যাংকের এক কর্মকর্তা বলেন, আবেদন পুনঃবিবেচনার জন্য এখন তিনি রিভিউ করার চেষ্টা করছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ মে)
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর
সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী
প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী
বিচারপ্রার্থীদের সেবা সহজ করতে এবার সব আদালতে পৃথক হেল্পলাইন
বিচারপ্রার্থীদের সেবা সহজ করতে এবার সব আদালতে পৃথক হেল্পলাইন
শিক্ষার্থীদের নতুন বিশ্ব গড়ার স্বপ্ন দেখার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষার্থীদের নতুন বিশ্ব গড়ার স্বপ্ন দেখার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই: প্রধান বিচারপতি
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই: প্রধান বিচারপতি
ছাত্ররা ব্যর্থ হলে বাংলাদেশ ব্যর্থ হয়ে যাবে : ড. মঈন খান
ছাত্ররা ব্যর্থ হলে বাংলাদেশ ব্যর্থ হয়ে যাবে : ড. মঈন খান
প্রথম আলোর রিপোর্ট নিয়ে বিতর্ক
প্রথম আলোর রিপোর্ট নিয়ে বিতর্ক
‘সোহরাওয়ার্দী উদ্যানকে নিরাপদ জায়গায় রূপান্তরের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে’
‘সোহরাওয়ার্দী উদ্যানকে নিরাপদ জায়গায় রূপান্তরের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে’
সর্বশেষ খবর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা সনি গ্রেপ্তার
বগুড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা সনি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িপোতা সীমান্তে ৪টি স্বর্ণের বারসহ আটক ২
বুড়িপোতা সীমান্তে ৪টি স্বর্ণের বারসহ আটক ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক সম্পৃক্ততায় কুবির ৫ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মাদক সম্পৃক্ততায় কুবির ৫ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ মে)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইথিওপিয়ায় গৃহযুদ্ধ চালানো টাইগ্রে দল নিষিদ্ধ
ইথিওপিয়ায় গৃহযুদ্ধ চালানো টাইগ্রে দল নিষিদ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির সমস্যা সমাধানে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
জবির সমস্যা সমাধানে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক
ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিজ গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য
নিজ গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর
সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ হাজার টাকা করে পেলেন অভিযানে রিকশা হারানো ৩ চালক
৫০ হাজার টাকা করে পেলেন অভিযানে রিকশা হারানো ৩ চালক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে মাকে হত্যায় ছেলের যাবজ্জীবন
চাঁদপুরে মাকে হত্যায় ছেলের যাবজ্জীবন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ২৭ অবৈধ দোকান উচ্ছেদ করে খাল উদ্ধার
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ২৭ অবৈধ দোকান উচ্ছেদ করে খাল উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আম কুড়াতে গিয়ে বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু
আম কুড়াতে গিয়ে বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ
গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের নানা অনিয়ম-সমস্যা নিয়ে মানববন্ধন
কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের নানা অনিয়ম-সমস্যা নিয়ে মানববন্ধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানদের জন্য অস্থায়ী সুরক্ষা মর্যাদা বাতিল করলেন ট্রাম্প
আফগানদের জন্য অস্থায়ী সুরক্ষা মর্যাদা বাতিল করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী
প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগে মামলা
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগে মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সংঘর্ষে একজন নিহত, আহত ১৫
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সংঘর্ষে একজন নিহত, আহত ১৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদকবিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতা
গাইবান্ধায় মাদকবিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগ নেতা হাবিবুর গ্রেফতার
লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগ নেতা হাবিবুর গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ মিছিল
ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে সাংবাদিকদের আয়োজনে ব্যতিক্রমধর্মী আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
গাজীপুরে সাংবাদিকদের আয়োজনে ব্যতিক্রমধর্মী আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়
কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প
রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প
যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী
ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ
হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই
বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত
যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু
গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব
নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম
সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা
ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান
মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ
ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা
কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী
শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র
ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে
বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাম্য হত্যায় জড়িত সবার শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত
সাম্য হত্যায় জড়িত সবার শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত
বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনের ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের
দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনের ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশের তারুণ্যের বিশ্বজয়
বাংলাদেশের তারুণ্যের বিশ্বজয়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্য হত্যায় কারা
সাম্য হত্যায় কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

সম্পাদকীয়

জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান
জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল
সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা
ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি
ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ
চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন
বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐকমত্য কতদূর
জাতীয় ঐকমত্য কতদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার
আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে
আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে

শোবিজ

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার
আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার

মাঠে ময়দানে

সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ
বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ

শোবিজ

আইসিসির এপ্রিল  সেরা মিরাজ
আইসিসির এপ্রিল সেরা মিরাজ

মাঠে ময়দানে

প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন
সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন

নগর জীবন

আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল
আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ
সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ

দেশগ্রাম

জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী
কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম

ইউনূসকে ডি-লিট চবির
ইউনূসকে ডি-লিট চবির

প্রথম পৃষ্ঠা