শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৪৭, মঙ্গলবার, ১১ আগস্ট, ২০২০

খবর বাংলানিউজের

ভোটকেন্দ্রের আশেপাশে চিৎকার-চেঁচামেচি করলে ২ বছরের জেল

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ভোটকেন্দ্রের আশেপাশে চিৎকার-চেঁচামেচি করলে ২ বছরের জেল

ভোটকেন্দ্রের চারশ গজের মধ্যে চিৎকার, চেঁচামেচি করলে বা ভোটাররা বিরক্ত হন এমন কোনো শব্দ সৃষ্টি করলে খাটতে হবে দুই বছরের জেল। ভোটের প্রয়োজনে নিয়োগ করা যাবে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বাইরেও ‘অন্য কোনো আইন প্রয়োগকারী সংস্থা’। এছাড়া পরিষদের মেয়াদ শেষ হলেও থাকা যাবে স্বীয় পদে।

স্থানীয় সরকার নির্বাচনগুলোর আইন সংশোধন করে এমন বিধান আনছে নির্বাচন কমিশন। বর্তমানে ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা, উপজেলা পরিষদ, জেলা পরিষদ ও সিটি করপোরেশন এই পাঁচ ধরনের স্থানীয় সরকার নির্বাচন পরিচালনার জন্য পাঁচটি পৃথক আইন ব্যবহার করা হচ্ছে। এ সবগুলোকে একটি আইনের ভেতরে আনার জন্য নতুন একটি আইন করছে নির্বাচন কমিশন। প্রস্তাবিত ওই আইনটির নাম দেওয়া হয়েছে- স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান আইন-২০২০। যা সকল স্থানীয় সরকার নির্বাচনের জন্য প্রযোজ্য হবে। এতে আগের মতোই অধিকাংশ বিষয় রাখা হলেও, বেশকিছু নতুন বিষয় যুক্ত করার প্রস্তাব করা হয়েছে।

প্রস্তাবিত আইনের খসড়ায় আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সংজ্ঞায় বলা হয়েছে- বাংলাদেশ পুলিশ, র্যাপিড অ্যাকশান ব্যাটালিয়ন (র্যাব), বাংলাদেশ আনসার, গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী, বর্ডার গার্ডস অব বাংলাদেশ, বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড এবং অন্য কোনো আইন প্রয়োগকারী সংস্থা। এখানে ‘অন্য কোনো আইন প্রয়োগকারী সংস্থা’ শব্দগুলো নতুন এসেছে।

আগে নির্বাচন কমিশনের আইনে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সংজ্ঞায় সশস্ত্র বাহিনীকেও রাখা হয়েছিল। পরে সেটা সংশোধন করে সশস্ত্র বাহিনীকে বাদ দেওয়া হয়। তবে এবার আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী না বলে ‘আইন প্রয়োগকারী সংস্থা’ নিয়ে আসতে চায় ইসি।

স্থানীয় সরকারগুলোর নাম ও পদবি পরিবর্তন
নতুন প্রস্তাবিত আইনে সিটি করপোরেশনকে মহানগর সভা, পৌরসভাকে নগর সভা ও ইউনিয়ন পরিষদকে পল্লী পরিষদ করার প্রস্তাব রাখা হয়েছে। এতে সিটি মেয়রের পদকে- মহানগর আধিকারিক; পৌর মেয়রকে পুরাধ্যক্ষ বা নগরপিতা, কাউন্সিলরকে পরিষদ সদস্য, ওয়ার্ডকে মহল্লা, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যানকে উপজেলা পরিষদের প্রধান, উপ-প্রধান এবং ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানকে পল্লী পরিষদ প্রধান করার প্রস্তাব করা হয়েছে।

পরিষদের মেয়াদ
কোনো প্রতিষ্ঠান গঠন হওয়ার পর থেকে তার মেয়াদ ধরা হয়েছে প্রথম সভা থেকে পরের পাঁচ বছর। তবে মেয়াদ শেষ হওয়ার পরও নির্বাচিত নতুন প্রতিষ্ঠান প্রথম সভায় মিলিত না হওয়া পর্যন্ত পূর্ববর্তী প্রতিষ্ঠানের সদস্যরা তাদের কাজ চালিয়ে যাবেন। বর্তমান আইন অনুযায়ী, মেয়াদ শেষ হওয়ার পর আর দায়িত্ব পালনের কোনো সুযোগ নেই।

প্রার্থিতার যোগ্যতা
যে কোনো স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানে প্রার্থী হতে হলে অবশ্যই বয়স হতে হবে ২৫ বছর এবং বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে। থাকতে হবে নির্বাচনী এলাকার ভোটার লিস্টে নাম।

অনৈতিক কার্যকলাপ ও শাস্তি
কোনো প্রার্থী সম্পর্কে অপপ্রচার, প্রার্থীর প্রার্থিতা প্রত্যাহার নিয়ে মিথ্যা প্রচার, সাম্প্রদায়িক বা সংখ্যালঘু হওয়ার কারণে অপ্রপ্রচার ও ভোট প্রদানে বাধা দিলে ন্যূনতম ছয় মাস এবং সর্বোচ্চ দুই বছরের সাজা।

জোরপূর্বক ভোট প্রদান ও শাস্তি
ভোটকেন্দ্র থেকে কোনো প্রার্থী বা তার প্রতিনিধিকে বিতাড়ন এবং তাদের অনুপস্থিতিতে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাকে ভোট পরিচালনায় বাধ্য করলে, কর্মকর্তাদের বের করে দিয়ে ভোটের উপকরণ দখল এবং ইচ্ছানুযায়ী ব্যবহার করলে, কাউকে ভোটদানে বিরত রেখে কেবল নিজের পছন্দের প্রার্থীর সমর্থকদের ভোট দেওয়ার ব্যবস্থা করে দিলে ছয় মাস থেকে সাত বছরের কারাদণ্ড।

অর্থের বিনিময়ে কোনো সুবিধা দেওয়ার মাধ্যমে কাউকে ভোট দেওয়া থেকে বিরত রাখা, কাউকে ভোট দেওয়া বা কাউকে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করালে দুই বছরের কারাদণ্ড। কোনো ব্যক্তির নামে ভোট প্রদান, কাল্পনিক নাম ধারণ করে ভোট প্রদান বা মৃত ব্যক্তির ভোট দিলে ছয় বছরের কারাদণ্ড।

অবৈধ প্রভাব বিস্তার
কোনো শক্তি প্রদর্শন, ত্রাস সৃষ্টি, ভীতি প্রদর্শন, আঘাত-ক্ষতি-সম্মানহানী ঘটালে, কোনো সাধু বা পীরের অভিশাপ কামনা করার ভীতি প্রদর্শন করলে, ধর্মীয় দণ্ড প্রদান বা প্রদান করার ভীতি দেখালে এবং সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা বা প্রভাব খাটালে দুই বছরের কারাদণ্ড। এছাড়া দায়িত্ব পালনে ব্যর্থতার কারণে এক বছর, সরকারি পদের অপব্যবহারের কারণে পাঁচ বছরের কারাদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে।

সভা, সমাবেশ, শোভাযাত্রা ও মিছিল
ভোটগ্রহণ শুরুর আগের ৩২ ঘণ্টা থেকে ভোটগ্রহণ শেষের ৬৪ ঘণ্টা পর্যন্ত নির্বাচনী এলাকায় কোনো ব্যক্তি কোনো জনসভা আহ্বান, অনুষ্ঠান বা তাতে যোগদান করতে এবং কোনো মিছিল বা শোভাযাত্রা সংঘঠিত করতে বা তাতে যোগদান করতে পারবে না। এছাড়া এই সময়ের মধ্যে কোনো আক্রমণাত্মক কাজ বা বিশৃঙ্খলামূলক আচরণ করতে পারবেন না। ভোটার বা নির্বাচনে নিয়োজিত কোনো ব্যক্তিকে ভয়ভীতি প্রদর্শন করতে পারবেন না। কোনো অস্ত্র বা শক্তিও প্রদর্শন করা যাবে না। এই বিধান না মানলে সর্বোচ্চ সাত বছরের কারাদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে।

ভোটকেন্দ্রের চারশ গজের মধ্যে কার্যকলাপ
কোনো ব্যক্তি ভোটগ্রহণের দিন ভোটকেন্দ্রের চারশ গজের মধ্যে ভোটের প্রচার চালালে, কারো কাছে ভোট চাইলে, কাউকে ভোট না দিতে দিলে দুই বছরের কারাদণ্ড। এছাড়া ভোটগ্রহণের দিন ভোটকেন্দ্র থেকে শোনা যায় এমনভাবে চিৎকার করলে বা এমন কোনো কাজ যা ভোটারদের বিরক্তি সৃষ্টি করে বা ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের কাজে ব্যঘাত ঘটায় এবং ভোটকেন্দ্র থেকে শোনা যায় এমন কোনো মাইক্রোফোন, লাউড স্পিকার বা প্রতিধ্বনি সৃষ্টিকারী যন্ত্র ব্যবহারেও দুই বছরের কারাদণ্ড দেওয়ার বিধান রাখা হয়েছে।

ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা
রিটার্নিং অফিসারকে বাংলায় রূপান্তর করে ‘নির্বাচন অধিকর্তা’ রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে। এক্ষেত্রে উপজেলা, জেলা, আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা বা প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিয়োজিত ব্যক্তিকে নির্বাচন অধিকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেবে ইসি।

নির্বাচনের সময়
কোনো প্রতিষ্ঠান (স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান) গঠন হলে তার পরের ১৮০ দিনের মধ্যে ভোটগ্রহণ করতে হবে। আর পরবর্তী কালে মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ার পূর্ববর্তী ১৮০ দিনের মধ্যে ভোটগ্রহণ করতে হবে। আর বিলুপ্ত হলে সে সময় থেকে পরের ১৮০ দিনের মধ্যে ভোটের বিধান রাখা হয়েছে। তবে যে কোনো পরিস্থিতিতে দৈবদুর্বিপাক হলে নির্বাচন কমিশন তার সুবিধামতো সময়ে ভোট করবে।

এ বিষয়ে ইসি সচিব মো. আলমগীর বলেন, সবগুলো প্রতিষ্ঠানের আইনকে আমরা একটি আইনে রূপান্তর করতে চাচ্ছি। এছাড়া এটা বাংলায় করা হচ্ছে। এজন্য কিছু নাম ও পদবির পরিবর্তনের প্রস্তাবও রাখা হয়েছে। বড় কোনো পরিবর্তনের প্রস্তাব নেই। তবে এই প্রস্তাবের ওপর আমরা রাজনৈতিক দলসহ সবার মতামত নেবো। সবার মতামতের ভিত্তিতেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। 

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর
সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী
প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী
বিচারপ্রার্থীদের সেবা সহজ করতে এবার সব আদালতে পৃথক হেল্পলাইন
বিচারপ্রার্থীদের সেবা সহজ করতে এবার সব আদালতে পৃথক হেল্পলাইন
শিক্ষার্থীদের নতুন বিশ্ব গড়ার স্বপ্ন দেখার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষার্থীদের নতুন বিশ্ব গড়ার স্বপ্ন দেখার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই: প্রধান বিচারপতি
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই: প্রধান বিচারপতি
ছাত্ররা ব্যর্থ হলে বাংলাদেশ ব্যর্থ হয়ে যাবে : ড. মঈন খান
ছাত্ররা ব্যর্থ হলে বাংলাদেশ ব্যর্থ হয়ে যাবে : ড. মঈন খান
প্রথম আলোর রিপোর্ট নিয়ে বিতর্ক
প্রথম আলোর রিপোর্ট নিয়ে বিতর্ক
‘সোহরাওয়ার্দী উদ্যানকে নিরাপদ জায়গায় রূপান্তরের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে’
‘সোহরাওয়ার্দী উদ্যানকে নিরাপদ জায়গায় রূপান্তরের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে’
২০ বছরের কার্যক্রম মূল্যায়নে জাইকা ও প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের সেমিনার
২০ বছরের কার্যক্রম মূল্যায়নে জাইকা ও প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের সেমিনার
প্রাথমিকে আসছে বড় নিয়োগ
প্রাথমিকে আসছে বড় নিয়োগ
কালবের এজিএম হাইকোর্টে স্থগিত
কালবের এজিএম হাইকোর্টে স্থগিত
সর্বশেষ খবর
জবির সমস্যা সমাধানে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
জবির সমস্যা সমাধানে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক
ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

নিজ গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য
নিজ গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর
সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ হাজার টাকা করে পেলেন অভিযানে রিকশা হারানো ৩ চালক
৫০ হাজার টাকা করে পেলেন অভিযানে রিকশা হারানো ৩ চালক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে মাকে হত্যায় ছেলের যাবজ্জীবন
চাঁদপুরে মাকে হত্যায় ছেলের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ২৭ অবৈধ দোকান উচ্ছেদ করে খাল উদ্ধার
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ২৭ অবৈধ দোকান উচ্ছেদ করে খাল উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আম কুড়াতে গিয়ে বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু
আম কুড়াতে গিয়ে বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ
গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের নানা অনিয়ম-সমস্যা নিয়ে মানববন্ধন
কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের নানা অনিয়ম-সমস্যা নিয়ে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানদের জন্য অস্থায়ী সুরক্ষা মর্যাদা বাতিল করলেন ট্রাম্প
আফগানদের জন্য অস্থায়ী সুরক্ষা মর্যাদা বাতিল করলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী
প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগে মামলা
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সংঘর্ষে একজন নিহত, আহত ১৫
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সংঘর্ষে একজন নিহত, আহত ১৫

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদকবিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতা
গাইবান্ধায় মাদকবিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগ নেতা হাবিবুর গ্রেফতার
লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগ নেতা হাবিবুর গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ মিছিল
ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে সাংবাদিকদের আয়োজনে ব্যতিক্রমধর্মী আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
গাজীপুরে সাংবাদিকদের আয়োজনে ব্যতিক্রমধর্মী আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে স্কাউটসের মাল্টিপারপাস ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত
ঠাকুরগাঁওয়ে স্কাউটসের মাল্টিপারপাস ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারপ্রার্থীদের সেবা সহজ করতে এবার সব আদালতে পৃথক হেল্পলাইন
বিচারপ্রার্থীদের সেবা সহজ করতে এবার সব আদালতে পৃথক হেল্পলাইন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেট থেকে সরাসরি হজ ফ্লাইট শুরু
সিলেট থেকে সরাসরি হজ ফ্লাইট শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সোনারগাঁয়ে সুষ্ঠু বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও নিরাপদ পানি পরিকল্পনা বিষয়ক কর্মশালা
সোনারগাঁয়ে সুষ্ঠু বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও নিরাপদ পানি পরিকল্পনা বিষয়ক কর্মশালা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলছাত্র রিয়াদ হত্যার আসামিদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
স্কুলছাত্র রিয়াদ হত্যার আসামিদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় স্বামীর ‘পরকীয়া’ সন্দেহ, ডিভোর্স চাইলেন স্ত্রী!
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় স্বামীর ‘পরকীয়া’ সন্দেহ, ডিভোর্স চাইলেন স্ত্রী!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশ
ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাম্য ও তার দুই বন্ধুর ওপর হামলা চালায় ১০-১২ জনের একটি দল: ডিএমপি
সাম্য ও তার দুই বন্ধুর ওপর হামলা চালায় ১০-১২ জনের একটি দল: ডিএমপি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়
কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প
রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প
যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী
ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক লাইভেই গুলিতে নিহত মেয়র প্রার্থী
ফেসবুক লাইভেই গুলিতে নিহত মেয়র প্রার্থী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ
হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আহত তটিনী, দুই দিনের বিশ্রামে ঢাকায়
আহত তটিনী, দুই দিনের বিশ্রামে ঢাকায়

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই
বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু
গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত
যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব
নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক
ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা
ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ
ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম
সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা
কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ঢাবির শিক্ষার্থী খুন
বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ঢাবির শিক্ষার্থী খুন

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিয়াম-মেহজাবীনের গিগাবাইট টাইটানস চ্যাম্পিয়ন
সিয়াম-মেহজাবীনের গিগাবাইট টাইটানস চ্যাম্পিয়ন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান
মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী
শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র
ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পলিথিনের বিকল্প পাট-কাপড়ের ব্যাগ সুলভে দিতে চায় সরকার: পরিবেশ উপদেষ্টা
পলিথিনের বিকল্প পাট-কাপড়ের ব্যাগ সুলভে দিতে চায় সরকার: পরিবেশ উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাম্য হত্যায় জড়িত সবার শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত
সাম্য হত্যায় জড়িত সবার শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিশরের সঙ্গে অন-অ্যারাইভাল ভিসা বিবেচনায়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
মিশরের সঙ্গে অন-অ্যারাইভাল ভিসা বিবেচনায়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্য হত্যায় কারা
সাম্য হত্যায় কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

সম্পাদকীয়

জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান
জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল
সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা
ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি
ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ওষুধে লাগামহীন খরচ
ওষুধে লাগামহীন খরচ

পেছনের পৃষ্ঠা

আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে
আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে

শোবিজ

আইসিসির এপ্রিল  সেরা মিরাজ
আইসিসির এপ্রিল সেরা মিরাজ

মাঠে ময়দানে

আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার
আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার

মাঠে ময়দানে

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ
বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ

শোবিজ

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার
আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন
বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐকমত্য কতদূর
জাতীয় ঐকমত্য কতদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন
সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন

নগর জীবন

ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা

প্রথম পৃষ্ঠা

জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী
কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেছেন বিশ্বের দরিদ্র প্রেসিডেন্ট হোসে মুজিকা
মারা গেছেন বিশ্বের দরিদ্র প্রেসিডেন্ট হোসে মুজিকা

পূর্ব-পশ্চিম

ইউনূসকে ডি-লিট চবির
ইউনূসকে ডি-লিট চবির

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটের প্রথম দিনটি দুই দলের
সিলেটের প্রথম দিনটি দুই দলের

মাঠে ময়দানে