শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:১৯, বুধবার, ২৬ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

শক্তিশালী সংগঠনের কোনো বিকল্প নেই: নানক

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
শক্তিশালী সংগঠনের কোনো বিকল্প নেই: নানক

আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেছেন, শক্তিশালী সংগঠনের কোনো বিকল্প নেই। মনে রাখতে হবে, পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট যারা ঘটিয়েছিল, একাত্তরে যারা পরাজিত হয়েছিল, আন্তর্জাতিক সাম্রাজ্যবাদী ও পাকিস্তানি  গোষ্ঠী যারা, তারা চুপ করে বসে নেই। একাত্তরে পরাজিত হলেও এরপর রাজাকার, আলবদর, আলশামস চুপ করে বসে ছিল না। আমরা সেদিন তাদের সেই ষড়যন্ত্রের জাল ছিন্নভিন্ন করে দিতে পারিনি। তার জন্য জাতিকে অনেক মাশুল দিতে হয়েছে। সেই ভুল আর করা যাবে না।

আজ রাজধানীর প্রিয়াংকা কমিউনিটি সেন্টারে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভায় তিনি এসব কথা বলেন। সংগঠনের সভাপতি শেখ বজলুর রহমানের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক এসএম মান্নান কচির পরিচালনায় বক্তৃতা করেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক এসএম কামাল  হোসেন, দফতর সম্পাদক ব্যারিষ্টার বিপ্লব বড়ুয়া প্রমুখ।     

১৫ আগস্ট পরবর্তী বিভিন্ন ঘটনার কথা তুলে ধরে নানক বলেন, সে সময় আমরা প্রতিবাদের ডাক পাইনি। আমরা প্রতিরোধের ডাক পাইনি। আমরা যুদ্ধের ঘোষণা পাইনি একটি  নেতার অভাবে। সেদিন নেতৃত্বের মধ্যে ভীরুতা, কাপুরুষতা, দোদুল্যমানতা এবং আপসকামীতার কারণে লাখ লাখ আওয়ামী লীগ যুবলীগ, ছাত্রলীগের নেতাকার্মীরা হতাশার সাগরে নিমজ্জিত হয়েছে, আহাজারি করেছে।

শেখ মুজিবের আদর্শের সেই কর্মীরা এক-এগারোর সময় দেখিয়ে দিয়েছে, তারা কতটা নিবেদিত। এই নগর আওয়ামী লীগ প্রতিবাদ করেছিল, প্রতিরোধ করেছিল। নেত্রীকে (শেখ হাসিনা) গ্রেফতারের সঙ্গে সঙ্গে আপনারা হুংকার দিয়ে বেরিয়ে পড়েছেন। তাই সেই শক্তি, এক-এগারোর অপশক্তি, তারা শেখ হাসিনাকে কারারুদ্ধ করে রাখতে পারেনি। 

সরকার নতজানু পররাষ্ট্রনীতি অনুসরণ করছে বলেই রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান হচ্ছে না বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এমন মন্তব্যকে উড়িয়ে দিয়ে জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, যারা বলেন নতজানু পররাষ্ট্রনীতির কারণে রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠানো যায়নি, তারা আহাম্মকের স্বর্গে বাস করছেন। শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার নতজানু পররাষ্ট্রনীতি মানে না বলেই শেখ হাসিনা আজ বিশ্বনেতায় পরিণত হয়েছে। 

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, ষড়যন্ত্রকারীরা এখনো বসে নেই। সড়যন্ত্র করেই যাচ্ছে। তাই আমাদের চোখ-কান খোলা রাখতে হবে। নাছিম বলেন, করোনাকালে আওয়ামী লীগের সকল সহযোগী ও সংগঠন করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবের মধ্যেই কাজ করেছে। মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। 

তিনি বলেন, বাংলাদেশের রাজনৈতিক মহলের ঘনঘটা চলছে। কুচক্রী মহল ষড়যন্ত্র করছে। ষড়যন্ত্রকারীরা নানা ধরনের ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। তিনি বলেন, মানুষের জীবনে টাকার প্রয়োজন আছে। কিন্তু কি পরিমাণ হবে? জীবিকার তাগিদে ব্যবসা করবে। কিন্তু ব্যসায়ীদের হাতে রাজনীতি চলে গেছে ঠিক হবে না। আওয়ামী লীগ নীতি ও আর্দশের দল। জনগণের কাছে  যেতে হবে। 

ঢাকা বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম বলেন, সারাদেশের সাংগঠনিক জেলার মধ্যে ঢাকা বিভাগ সচচেয়ে নাজুক অবস্থায় আছে। বিশেষ করে রাজধানীতে আওয়ামী লীগের অবস্থা করুণ। যে কোনো জনসভায় সফল করতে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক, ছাত্রলীগকে বর্ধিত সভা করার লাগে। অনেক জেলা থেকে ঢাকা মহানগরী সাংগঠনিক ভাবে অনেক পিছিয়ে আছি। ঢাকা বাংলাদেশের প্রাণ।

ঢাকা শহরে আমরা দুর্বল থাকি তাহলে সারা বাংলাদেশে সবল থেকেও আমরা কিন্তু শেষ পর্যন্ত রক্ষা পাবো না। আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় এগারো বছর। পরপর তিনবার রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় এসেছি। আমরা দলের নেতাকর্মী বুকে হাত দিয়ে কী বলতে পারবো, আমাদের কোন অবদানের জন্য আওয়ামী লীগ ক্ষমতা এসেছে। অবদান শুধু এক মাত্র শেখ হাসিনার। তার প্রজ্ঞার কারণে তিনবার আওয়ামী লীগকে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা এনে দিয়েছেন। 

আওয়ামী লীগের এই সাংগঠনিক সম্পাদক বলেন, ২০০৮ সালের নির্বাচনে আমরা দলীয় ভাবে কতটুকু করেছি। শেখ হাসিনার জনপ্রিয়তায় ১৯৭০ এর নির্বাচনের চেয়েও জোয়ার  বেশি। শেখ হাসিনা চান ২০০ আসন। আর বাংলাদেশের মানুষ  শেখ হাসিনাকে ভোট দেয় ২৬৪টি। ২০১৪ সালের নির্বাচনে কী হয়েছে। আমরা  হতাশ ছিলাম। কিন্তু শেখ হাসিনার কাছে গেলে বুকের প্রাণ ফিরে পেতাম।

তিনি বলতেন, আমরা আবার ক্ষমতা আসবো। ২০১৮ নির্বাচনে আপনার আমরা কী ভূমিকা ছিল। সমস্ত কৃতিত্ব শেখ হাসিনার। আপনারা বলেন, ১১ বছর আগে কার কী ছিল? এই আওয়ামী লীগের একটা মিটিংয়ে আজকে বাহিরে দেখেন এক কিলোমিটার পর্যন্ত গাড়ির সারি।

আজকে নেত্রী ক্ষমতায় নিয়ে এসেছে। আমাদের সকলের ভাগ্য পরিবর্তন করেছে। তিনি আরো বলেন, আমাদের দলের প্রতিনিয়ত যাদের দ্বারা ভাবমুর্তি ক্ষুন্ন হচ্ছে, শেখ হাসিনার অর্জনগুলো বিসর্জন হচ্ছে, তারা কী মিটিংয়ে কেউ নাই। তারাও কিন্তু মিটিংয়ে আছে। তারাও হাততালি দিচ্ছে। হাততালি শুধু মিটিংয়ের মধ্যে দিলে হবে না।

আমরা  যদি মনে করি, ১১ বছরে যা করছি এই পর্যন্ত ক্ষান্ত দেই। এখন একটু দলের দিকে তাকাই। শেখ হাসিনার ইমেজ বিল্ডাপ করি, সামনে ভোট আছে, যদি আমরা বাদ দেই তাহলে দলটা রক্ষা পাবে। তা না হলে এই যে বক্তৃতা দিলাম, হাততালি দিলাম, যার ব্যবসা সেটা চালু রাখলাম তাতে কিন্তু শেখ হাসিনা বা আওয়ামী লীগের নির্বাচনের যে বৈতরণী আমরা কিন্তু পার হতে পারবো না।

আরেক সাংগঠনিক সম্পাদক এসএম কামাল হোসেন বলেন, আমরা ব্যক্তি দুর্নীতি-লুটপাট করবো আর নাম হবে আওয়ামী লীগের। আমরা অপকর্ম করবো আর জনগণের গালি খাবে আমাদের নেত্রী। কেন এটা হবে? আমরা এমন কিছু করবো না যাতে দল ও নেত্রীর বদনাম হয়। দল ক্ষমতায় আছে বলেই আমরা ভাল আছি। সামনে ভোট আছে, জনগণের কাছে যেতে হবে। মানুষের মন জয় করতে হবে।

এক শেখ হাসিনার ইমেজের উপর ভর করে বার বার ক্ষমতায় আসার প্রবণতাটা ভাল না। যারা নেতা-এমপি-মন্ত্রী আছেন তাদের আচরণ ভাল করেন। সৎ কাজ করেন। অন্যথায় জনগণ থেকে বিচ্ছন্ন হয়ে পড়বেন। এ জন্য সংগঠনকে শক্তিশালী করতে হবে। কোন ব্যক্তির ম্যান বানানো চলবে না। আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনার কর্মী তৈরি করতে হবে।

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ/আল আমীন

এই বিভাগের আরও খবর
৫ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
৫ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
আবু সাঈদ হত্যা : ৩০ আসামির বিরুদ্ধে অষ্টম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আবু সাঈদ হত্যা : ৩০ আসামির বিরুদ্ধে অষ্টম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় সহিংসতা সম্পর্কে সেনাবাহিনীর বিবৃতি
খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় সহিংসতা সম্পর্কে সেনাবাহিনীর বিবৃতি
পথশিশুদের মাদকাসক্তি বাড়ছে, জড়াচ্ছে অপরাধে
পথশিশুদের মাদকাসক্তি বাড়ছে, জড়াচ্ছে অপরাধে
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ সেপ্টেম্বর)
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডাকসু নেতাদের সাক্ষাৎ
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডাকসু নেতাদের সাক্ষাৎ
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
‌‌‘যেখানে মাছ থাকবে, সেখানে ট্যুরিজম নিয়ন্ত্রণ করতে হবে’
‌‌‘যেখানে মাছ থাকবে, সেখানে ট্যুরিজম নিয়ন্ত্রণ করতে হবে’
বইমেলা স্থগিত, হতে পারে নির্বাচনের পর
বইমেলা স্থগিত, হতে পারে নির্বাচনের পর
খাগড়াছড়িতে তিন পাহাড়ি নিহতের ঘটনায় কাউকে ছাড় দেয়া হবে না
খাগড়াছড়িতে তিন পাহাড়ি নিহতের ঘটনায় কাউকে ছাড় দেয়া হবে না
প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক
প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক
পানিসম্পদ ও পরিবেশ রক্ষায় বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী চীন
পানিসম্পদ ও পরিবেশ রক্ষায় বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী চীন
সর্বশেষ খবর
চুয়াডাঙ্গা জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু
চুয়াডাঙ্গা জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

৫ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
৫ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

র‍্যাম্বো চরিত্রে ফিরতে না পেরে হতাশ স্ট্যালোন
র‍্যাম্বো চরিত্রে ফিরতে না পেরে হতাশ স্ট্যালোন

১৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল হুতি, বেজে উঠলো সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল হুতি, বেজে উঠলো সাইরেন

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবু সাঈদ হত্যা : ৩০ আসামির বিরুদ্ধে অষ্টম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আবু সাঈদ হত্যা : ৩০ আসামির বিরুদ্ধে অষ্টম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাসের মান আজ কেমন?
ঢাকার বাতাসের মান আজ কেমন?

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইরানের ওপর জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালকে স্বাগত জানালো ইসরায়েল
ইরানের ওপর জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালকে স্বাগত জানালো ইসরায়েল

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুনে ব্যাটিংয়ে ৪৬ বলে সেঞ্চুরি ৩৯ বছর বয়সী টেইলরের
খুনে ব্যাটিংয়ে ৪৬ বলে সেঞ্চুরি ৩৯ বছর বয়সী টেইলরের

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে আখাউড়া উপজেলার সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান গ্রেফতার
শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে আখাউড়া উপজেলার সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৬
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৬

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে বিনামূল্যে জলাতঙ্কের ভ্যাকসিন প্রদানের ক্যাম্পেইন
রাজধানীতে বিনামূল্যে জলাতঙ্কের ভ্যাকসিন প্রদানের ক্যাম্পেইন

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাবনায় ট্রেনের বগি লাইনচ্যুত, ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের রেল যোগাযোগ বন্ধ
পাবনায় ট্রেনের বগি লাইনচ্যুত, ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের রেল যোগাযোগ বন্ধ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় দুপুরের মধ্যে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় দুপুরের মধ্যে বৃষ্টির সম্ভাবনা

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেত্রী গ্রেফতার
সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেত্রী গ্রেফতার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালের সেরা হয়ে যা বললেন তিলক
ফাইনালের সেরা হয়ে যা বললেন তিলক

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় সহিংসতা সম্পর্কে সেনাবাহিনীর বিবৃতি
খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় সহিংসতা সম্পর্কে সেনাবাহিনীর বিবৃতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মূল্যায়ন পরীক্ষা সংক্রান্ত সংবাদের প্রেক্ষিতে ইসলামী ব্যাংকের বক্তব্য
মূল্যায়ন পরীক্ষা সংক্রান্ত সংবাদের প্রেক্ষিতে ইসলামী ব্যাংকের বক্তব্য

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

পথশিশুদের মাদকাসক্তি বাড়ছে, জড়াচ্ছে অপরাধে
পথশিশুদের মাদকাসক্তি বাড়ছে, জড়াচ্ছে অপরাধে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলের যোগ্যতাই নেই তবু ২০ বিশ্ববিদ্যালয়
স্কুলের যোগ্যতাই নেই তবু ২০ বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলামী নেতৃত্বের দর্শন, ঐক্য ও ধারাবাহিকতা
ইসলামী নেতৃত্বের দর্শন, ঐক্য ও ধারাবাহিকতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এশিয়া কাপের নিজের পুরো ম্যাচ ফি ভারতীয় আর্মিকে দেওয়ার ঘোষণা সূর্যকুমারের
এশিয়া কাপের নিজের পুরো ম্যাচ ফি ভারতীয় আর্মিকে দেওয়ার ঘোষণা সূর্যকুমারের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাদিসের ভাষায় আল্লাহর অপ্রিয় সাত ব্যক্তি
হাদিসের ভাষায় আল্লাহর অপ্রিয় সাত ব্যক্তি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাহুল গান্ধীকে গুলি করে হত্যার হুমকি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে চিঠি কংগ্রেসের
রাহুল গান্ধীকে গুলি করে হত্যার হুমকি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে চিঠি কংগ্রেসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামের শুভেচ্ছারীতি ও পদ্ধতি
ইসলামের শুভেচ্ছারীতি ও পদ্ধতি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এশিয়া কাপ সেরা অভিষেক শর্মা
এশিয়া কাপ সেরা অভিষেক শর্মা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কায় ক্যাবল কার দুর্ঘটনায় নিহত বেড়ে ৮
শ্রীলঙ্কায় ক্যাবল কার দুর্ঘটনায় নিহত বেড়ে ৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শতবর্ষী মাহাথির মোহাম্মদের দীর্ঘ জীবনের রহস্য
শতবর্ষী মাহাথির মোহাম্মদের দীর্ঘ জীবনের রহস্য

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প প্রশাসনের ২১ দফা পরিকল্পনায় যা আছে
গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প প্রশাসনের ২১ দফা পরিকল্পনায় যা আছে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিশিগানে চার্চে হামলায় নিহত ৪, আহত ৮
মিশিগানে চার্চে হামলায় নিহত ৪, আহত ৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানের জাহাজে ইসরায়েলের হামলা
পাকিস্তানের জাহাজে ইসরায়েলের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’
‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার প্রকাশ্যে এলেন নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী, জানালেন 'পালাবেন না'
এবার প্রকাশ্যে এলেন নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী, জানালেন 'পালাবেন না'

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যস্ততার কারণে নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানোর বিষয়টি ভেন্ডর প্রশাসনকে জানায়নি: উপাচার্য
ব্যস্ততার কারণে নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানোর বিষয়টি ভেন্ডর প্রশাসনকে জানায়নি: উপাচার্য

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমছে খরচ
হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমছে খরচ

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কেন বাগরাম বিমানঘাঁটি ফেরত চান ট্রাম্প, কী আছে সেখানে?
কেন বাগরাম বিমানঘাঁটি ফেরত চান ট্রাম্প, কী আছে সেখানে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু উন্মুক্ত
চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু উন্মুক্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক
প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর বক্তব্যের সময় বাংলাদেশ ওয়াকআউট করেনি বলে প্রচারিত ছবিটি ভিন্ন সময়ের : সিএ ফ্যাক্ট চেক
নেতানিয়াহুর বক্তব্যের সময় বাংলাদেশ ওয়াকআউট করেনি বলে প্রচারিত ছবিটি ভিন্ন সময়ের : সিএ ফ্যাক্ট চেক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ দিনের যুদ্ধে ইসরায়েলের ১৬ পাইলট নিহত, দাবি ইরানের
১২ দিনের যুদ্ধে ইসরায়েলের ১৬ পাইলট নিহত, দাবি ইরানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও নাস্তানাবুদ পাকিস্তান, চ্যাম্পিয়ন ভারত
আবারও নাস্তানাবুদ পাকিস্তান, চ্যাম্পিয়ন ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঘুষ গ্রহণের দায়ে চীনের সাবেক মন্ত্রীর মৃত্যুদণ্ড
ঘুষ গ্রহণের দায়ে চীনের সাবেক মন্ত্রীর মৃত্যুদণ্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্লভ খনিজ পদার্থ নিয়ে ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ও সেনাপ্রধান
দুর্লভ খনিজ পদার্থ নিয়ে ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ও সেনাপ্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবিলায় এবার ভেনেজুয়েলা ‘জনতার হাতে’ তুলে দিল অস্ত্র
যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবিলায় এবার ভেনেজুয়েলা ‘জনতার হাতে’ তুলে দিল অস্ত্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন ইউরোপের আরেকটি দেশে আক্রমণ করবেন, দাবি জেলেনস্কির
পুতিন ইউরোপের আরেকটি দেশে আক্রমণ করবেন, দাবি জেলেনস্কির

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যর্থ বয়কট আন্দোলন, পাক-ভারত ফাইনালের সব টিকিট বিক্রি
ব্যর্থ বয়কট আন্দোলন, পাক-ভারত ফাইনালের সব টিকিট বিক্রি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কোমলমতি বাচ্চা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত জামায়াত-শিবির লেবাস ধরে থাকে: পাপিয়া
কোমলমতি বাচ্চা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত জামায়াত-শিবির লেবাস ধরে থাকে: পাপিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | টক শো

হোয়াটসঅ্যাপে এলো নতুন ফিচার, যে কোনো ভাষায় মুহূর্তেই অনুবাদ
হোয়াটসঅ্যাপে এলো নতুন ফিচার, যে কোনো ভাষায় মুহূর্তেই অনুবাদ

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খাগড়াছড়িতে তিন পাহাড়ি নিহতের ঘটনায় কাউকে ছাড় দেয়া হবে না
খাগড়াছড়িতে তিন পাহাড়ি নিহতের ঘটনায় কাউকে ছাড় দেয়া হবে না

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক রাতেই ইউক্রেনে রাশিয়ার ৫৯৫ ড্রোন ও ৪৮ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
এক রাতেই ইউক্রেনে রাশিয়ার ৫৯৫ ড্রোন ও ৪৮ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালির ভুয়া নুলস্তা দেখিয়ে কোটি টাকার প্রতারণা, ঢাকায় নারী গ্রেফতার
ইতালির ভুয়া নুলস্তা দেখিয়ে কোটি টাকার প্রতারণা, ঢাকায় নারী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিজ কন্যাকে ধর্ষণের দায়ে বাবার আমৃত্যু কারাদণ্ড
নিজ কন্যাকে ধর্ষণের দায়ে বাবার আমৃত্যু কারাদণ্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের বিরুদ্ধে নই, ভারতের বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে: কর্নেল অলি
ভারতের বিরুদ্ধে নই, ভারতের বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে: কর্নেল অলি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামজাকে নিয়ে ২৮ সদস্যের বাংলাদেশ প্রাথমিক দল ঘোষণা
হামজাকে নিয়ে ২৮ সদস্যের বাংলাদেশ প্রাথমিক দল ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিল সান মারিনো
ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিল সান মারিনো

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইইউ বা ন্যাটো রাষ্ট্রগুলোতে হামলার কোনও ইচ্ছা নেই: রাশিয়া
ইইউ বা ন্যাটো রাষ্ট্রগুলোতে হামলার কোনও ইচ্ছা নেই: রাশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক এনায়েতের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
সেই মার্কিন নাগরিক এনায়েতের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইইউপন্থী ও রাশিয়াপন্থী দ্বন্দ্বে বিভক্ত ভোট দিচ্ছেন মলদোভানরা
ইইউপন্থী ও রাশিয়াপন্থী দ্বন্দ্বে বিভক্ত ভোট দিচ্ছেন মলদোভানরা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলের নির্মমতা বিশ্ব ইতিহাসে খোদাই করা থাকবে: মাহাথির মোহাম্মদ
গাজায় ইসরায়েলের নির্মমতা বিশ্ব ইতিহাসে খোদাই করা থাকবে: মাহাথির মোহাম্মদ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ঢাকায় প্রথম সরকারি গ্রিন বিল্ডিং হবে পরিবেশ অধিদপ্তরের নতুন ভবন’
‘ঢাকায় প্রথম সরকারি গ্রিন বিল্ডিং হবে পরিবেশ অধিদপ্তরের নতুন ভবন’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মিত্রদের জন্য ৫০ আসন বিএনপির
মিত্রদের জন্য ৫০ আসন বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

অরণ্যে আওয়ামী লীগ, রাস্তায় গর্ভপাতের উন্নয়ন
অরণ্যে আওয়ামী লীগ, রাস্তায় গর্ভপাতের উন্নয়ন

সম্পাদকীয়

হাজী সেলিমের বাড়ি থেকে বিলাসবহুল ছয় গাড়ি উদ্ধার
হাজী সেলিমের বাড়ি থেকে বিলাসবহুল ছয় গাড়ি উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

খাগড়াছড়িতে নিহত ৩
খাগড়াছড়িতে নিহত ৩

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের আকার অনুযায়ী দাম নির্ধারণের সুপারিশ
ইলিশের আকার অনুযায়ী দাম নির্ধারণের সুপারিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির হেভিওয়েট নেতারা
মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির হেভিওয়েট নেতারা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মনোনয়ন পেতে বিএনপির ৮ নেতা তৎপর, অন্য দলের একক প্রার্থী
মনোনয়ন পেতে বিএনপির ৮ নেতা তৎপর, অন্য দলের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এবার সরকারি ব্যাংক একীভূত করার সুপারিশ
এবার সরকারি ব্যাংক একীভূত করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরের ২৫ উপজেলায় পানিসংকট
উত্তরের ২৫ উপজেলায় পানিসংকট

নগর জীবন

সোনা জাদু মণি লে...
সোনা জাদু মণি লে...

শোবিজ

ব্যাট হাতে সেরা অভিষেক শর্মা
ব্যাট হাতে সেরা অভিষেক শর্মা

মাঠে ময়দানে

এক বিলিয়নের ফাঁদে পাঁচ বিলিয়নের স্বপ্ন
এক বিলিয়নের ফাঁদে পাঁচ বিলিয়নের স্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা পদ নিয়ে অনিশ্চয়তায় আছি
উপদেষ্টা পদ নিয়ে অনিশ্চয়তায় আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালে প্রকাশ্যে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী
নেপালে প্রকাশ্যে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ম যার যার নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার
ধর্ম যার যার নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার

প্রথম পৃষ্ঠা

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে নেপালের ইতিহাস
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে নেপালের ইতিহাস

মাঠে ময়দানে

প্লাস-মাইনাসের রাজনীতি
প্লাস-মাইনাসের রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্যালারিতে বসে দেখার দিন শেষ, আমরা এখন খেলব
গ্যালারিতে বসে দেখার দিন শেষ, আমরা এখন খেলব

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের প্রশংসায় ফখরুল
ড. ইউনূসের প্রশংসায় ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে থাকতে শর্ত এনসিপির
ভোটে থাকতে শর্ত এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানো নিয়ে যা বললেন ভিসি
নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানো নিয়ে যা বললেন ভিসি

প্রথম পৃষ্ঠা

কী বললেন তামান্না
কী বললেন তামান্না

শোবিজ

সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার টাকা
সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্ট সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে
ফ্যাসিস্ট সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে

নগর জীবন

বান্ধব নিয়ে মৌ খান
বান্ধব নিয়ে মৌ খান

শোবিজ

আফগানিস্তান সিরিজে ফিরলেন সৌম্য সরকার
আফগানিস্তান সিরিজে ফিরলেন সৌম্য সরকার

মাঠে ময়দানে

সংকটে চলচ্চিত্র, বেকারত্ব বাড়ছে
সংকটে চলচ্চিত্র, বেকারত্ব বাড়ছে

শোবিজ

গাজায় নিহত ৬৬ হাজার ছাড়াল
গাজায় নিহত ৬৬ হাজার ছাড়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

দেবী দুর্গার তত্ত্ব
দেবী দুর্গার তত্ত্ব

সম্পাদকীয়