শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:৪২, শনিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২০

বিশ্বমানের চিকিৎসাসেবা বসুন্ধরার হাসপাতালে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বিশ্বমানের চিকিৎসাসেবা বসুন্ধরার হাসপাতালে

দেশের শীর্ষ শিল্পপ্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা গ্রুপের উদ্যোগে বড় পরিবর্তন আসছে চিকিৎসাসেবা খাতে। বর্তমানে ঢাকার কেরানীগঞ্জে একটি বিশ্বমানের হাসপাতালে চলছে নামমাত্র খরচে রোগীদের চিকিৎসা।

মেডিকেল কলেজে মাত্র ছয় লাখ টাকায় ভর্তির সুযোগ পাচ্ছেন মেধাবী শিক্ষার্থীরা। বসুন্ধরা গ্রুপ এই হাসপাতাল ছাড়াও মানিকগঞ্জে একটি ১০০ বেডের অলাভজনক হাসপাতালের কাজ শুরু করেছে, যেখানে আগামী বছর নাগাদ রোগীর চিকিৎসা শুরু করা যাবে। এছাড়া বসুন্ধরা গ্রুপ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ১০০ বেডের আরো একটি অলাভজনক হাসপাতাল নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে। আর সবচেয়ে বড় উদ্যোগটি নেওয়া হচ্ছে রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায়। এখানে এক হাজার বেডের একটি বিশ্বমানের অলাভজনক হাসপাতালের কাজ হাতে নিয়েছে দেশ ও মানুষের কল্যাণে নিবেদিত বসুন্ধরা গ্রুপ।

সূত্র জানায়, বসুন্ধরা গ্রুপ বহু আগে থেকেই স্বাস্থ্যসেবায় বিভিন্নভাবে কাজ করে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান পিছিয়ে থাকা জনপদের সুবিধাবঞ্চিত মানুষের কল্যাণে ও সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে সম্পূর্ণ অলাভজনক হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজের উদ্যোগ নিয়েছেন; যেখানে থাকছে দেশের সর্বাধুনিক চিকিৎসাসেবার সুযোগ এবং সংযুক্ত করা হচ্ছে উন্নত প্রযুক্তি।

কেরানীগঞ্জে বসুন্ধরার হাসপাতাল
গাছগাছালির ফোকর গলে দূর থেকেই চোখে পড়ে দৃষ্টিনন্দন অবকাঠামো, সুরম্য ভবন। কাছে যেতেই পরিপাটি সাজানো-গোছানো আঙিনায় দেখা মেলে অ্যাম্বুল্যান্সের সারি। কেউ বাইরে থেকে ঢুকছে ভেতরে, কেউ বা বেরিয়ে আসছে ভেতর থেকে; কেউ রোগী, কেউ বা রোগীর স্বজন। মাথার ওপরে রৌদ্রোজ্জ্বল সাইনবোর্ডে বড় অক্ষরে লেখা ‘বসুন্ধরা আদ্-দ্বীন মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল’। প্রধান ফটকের ভেতরে দাঁড়িয়ে থাকা দাউদকান্দির সুলতানা আসমা হাতের মোবাইল ফোন দিয়ে ছবি তুলছেন একের পর এক, কখনো বা তুলছেন সেলফি।

জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এইখানে এত সুন্দর, এত বড় একটি হাসপাতাল আছে তা আগে ভাবতেই পারিনি। ননদের বাচ্চা হয়েছে, তাই দেখতে এলাম। খুব ভালো লাগল, তাই ছবি তুলতে ইচ্ছে হলো। মনে হচ্ছে যেন বিদেশের কোনো হাসপাতাল। ’ একটু থেমেই আবার বলেন, ‘আরো আশ্চর্যের ব্যাপার হচ্ছে, এত বড় ও বিশ্বমানের একটি হাসপাতালে চিকিৎসা ব্যয় যেন একেবারেই নামমাত্র। কেবিন ভাড়া, অপারেশন খরচ—সবই ব্যতিক্রম, অত্যন্ত সস্তা। ’

ফটকের ভেতর অ্যাম্বুল্যান্স থেকে একজন রোগী নামতেই হুইলচেয়ার নিয়ে এগিয়ে এলেন দুই কর্মী। যত্ন করে তাঁরা ওই চেয়ারে বসিয়ে ভেতরে ঢুকে যান রোগী নিয়ে; পেছন পেছন যান স্বজনরাও।

ভেতরে ঢুকে দেখা যায়, সুবিশাল ফাঁকা করিডরে করোনা সতর্কতার কারণে সবাই যতটা সম্ভব দূরত্ব মানার চেষ্টা করছেন, হাসপাতালের কর্মীরা তাঁদের সহায়তা করছেন। রোগী ও স্বজনদের কেউ দাঁড়িয়ে আছেন টিকিট কাউন্টারের লম্বা সারির শেষ মাথায়, কেউ বা ফার্মেসির সামনে সারিতে অপেক্ষা করছেন ওষুধ কেনার জন্য। আরেক পাশে শিশুরা খেলছে যে যার মতো। করিডরের বাঁ পাশে প্রসূতিসেবা বিভাগে রোগীদের ভিড় দেখা যায় কাচের স্বচ্ছ দেয়ালের ভেতর থেকে।

মোর্শেদা আক্তার নামের একজন বলেন, ‘আমার পয়লা বাচ্চাটাও এইখানে হইছে। ঢাকার অনেক বড় হাসপাতালের চাইতে এইখানে যেমন ভালো সেবা পাওয়া যায়, তেমনই চমৎকার ঝকঝকে-তকতকে পরিবেশ। কোথাও দেখেন একটু গন্ধ নেই, ময়লা নেই। খরচও খুবই কম। ’

পাশে বসা আরেকজন বলেন, দূর থেকে অনেকে এত বড় হাসপাতাল দেখে ভয় পায়—যেন খরচ না কত বেশি! কিন্তু ভেতরে এসে যখন খোঁজ নেয় তখন সবাই আশ্চর্য হয়। সবারই ঘুরেফিরে প্রশ্ন, কিভাবে এত কম খরচে এত উন্নত সেবা দেওয়া হচ্ছে!

কিভাবে সম্ভব—জানতে চাইলে বসুন্ধরা হাসপাতালের পরিচালক ডা. রুহুল আমিন বলেন, ‘এটা সম্ভব হয়েছে কেবলমাত্র দেশের শীর্ষ শিল্পপতি বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানের  মহানুভবতায়। তিনি এই হাসপাতালটির জমি দিয়েছেন, এই ভবনটি নির্মাণ করে দিয়েছেন এবং অন্যান্য অবকাঠামো, যন্ত্রপাতি সবই তাঁর দান। মানুষের কল্যাণে তিনি কেবল এই একটিই নয়, আরো দুটি হাসপাতাল প্রতিষ্ঠায় এগিয়ে এসেছেন, যেখানে যেকোনো মানুষ তার নাগালের মধ্যে সেবা নিতে পারে। নতুন যে দুটি হাসপাতাল হচ্ছে, তার একটি মানিকগঞ্জে, আরেকটি বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায়। ’

সরেজমিনে গিয়ে বিভিন্নজনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, মাত্র আট বছর হলো, এরই মধ্যে আশপাশের বিশাল এলাকার মানুষের কাছে চিকিৎসার ভরসাস্থল হয়ে উঠেছে কেরানীগঞ্জের বসুন্ধরা রিভারভিউয়ের ভেতরে বসুন্ধরা আদ্-দ্বীন হাসপাতাল। দরিদ্র মানুষের কাছে হাসপাতালটি আরো বেশি আস্থার জায়গা হিসেবে ফুটে উঠেছে নামমাত্র চিকিৎসা ব্যয়ের জন্য; যেখানে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সেবা পাওয়া যায় দেশের বড় বড় সব হাসপাতালের মতোই।

এলাকাবাসী বলেন, কেরানীগঞ্জের মতো এলাকায় এমন বিদেশি কাঠামোর একটি হাসপাতাল মানুষের চিকিৎসায় ব্যাপক ভূমিকা রাখছে। দেশে এমন হাসপাতাল নজিরবিহীন।

দেশের শীর্ষ শিল্পপ্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা গ্রুপ গরিব মানুষের জন্য উন্নত ও আধুনিক স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে এই হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেছে। হাসপাতালটিতে রয়েছে ৫০০ বেডের সার্বিক ব্যবস্থাপনা। এর সঙ্গে চালু করা হচ্ছে বসুন্ধরা আদ্-দ্বীন মেডিকেল কলেজ।

হাসপাতালটির পরিচালক ডা. রুহুল আমিন বলেন, প্রতিষ্ঠানটি আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয় ২০১২ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি। বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান সাধারণ মানুষের সেবায় এত বড় দান করেছেন, যা সত্যিই অসাধারণ একটি দৃষ্টান্ত। কোনো লভ্যাংশ ছাড়াই বসুন্ধরা গ্রুপ এই প্রতিষ্ঠানের অংশীদার হয়েছে। বসুন্ধরা গ্রুপ এই হাসপাতাল কমপ্লেক্সের জমিসহ ভবন দিয়েছে। কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য আরো চারটি ভবন নেওয়া হয়েছে। বসুন্ধরা আদ্-দ্বীন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কম খরচে রোগীদের সেবা দেওয়া হয়। এ খরচ শুধু হাসপাতালের ব্যয়ভার বহন করার জন্যই।

বসুন্ধরা আদ্-দ্বীন মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল সূত্র জানায়, জমি, ভবন, যন্ত্রপাতিসহ সব অবকাঠামোগত ব্যবস্থা করা হয়েছে বসুন্ধরার পক্ষ থেকে। এই খাতে প্রাথমিকভাবেই বসুন্ধরা গ্রুপের বিনিয়োগ ছিল ২০০ কোটি টাকারও বেশি। পরে ধারাবাহিকভাবেই বিনিয়োগ অব্যাহত রয়েছে।

যেভাবে সেবা দেওয়া হয় বসুন্ধরা আদ্-দ্বীন হাসপাতালে
প্রায় ১০০ জন খ্যাতিমান বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সার্বক্ষণিক চিকিৎসাসেবা পাচ্ছে এই হাসপাতালে আসা বিভিন্ন ধরনের রোগী; যাদের মধ্যে রয়েছেন হাসপাতালের পরিচালক ও বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডাক্তার রুহুল আমিন, খ্যাতিমান প্রসূতি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডাক্তার আরিফা আক্তার জাহান সোমা, যিনি বন্ধ্যাত্ব নিবারণেও খ্যাতি ছড়িয়েছেন এরই মধ্যে। বিশেষজ্ঞ ল্যাপারোস্কপিক সার্জন হিসেবে রয়েছেন ডা. জাকির হোসেন, প্যাথলজি বিভাগে আছেন ট্রানসফিউশন মেডিসিনের সহযোগী অধ্যাপক ডাক্তার মোস্তফা আহমেদ দোহা প্রমুখ। এছাড়া ডেন্টাল, মেডিসিন, জেনারেল সার্জারি, অর্থোপেডিক সার্জারি, নবজাতক ও শিশু বিভাগ, ডার্মাটোলজিসহ অন্যান্য বিভাগ রয়েছে এখানে। এছাড়া হাসপাতালটিতে অগ্নিদগ্ধ রোগীদের চিকিৎসা, প্লাস্টিক সার্জারি, ঠোঁট কাটা-তালু কাটা রোগের চিকিৎসা, নাক-কান-গলার জটিল চিকিৎসায় বিশ্বমানের সুবিধা রয়েছে। সব বিভাগেই রয়েছে অত্যাধুনিক সব যন্ত্রপাতি।

হাসপাতালে সার্ভিস চার্জের ক্ষেত্রে মাত্র ১৫০ টাকায় বহির্বিভাগে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সেবা মিলছে। এর সঙ্গে ৩৫০ টাকায় পেয়িং বেড, ৮০০ থেকে এক হাজার ৮০০ টাকার মধ্যে কেবিন, ২৫০ থেকে ৮০০ টাকার মধ্যে বিভিন্ন ধরনের সর্বাধুনিক ডিজিটাল এক্স-রে, ১৫০ টাকায় ইসিজি, ৪০০ টাকায় সাদাকালো আলট্রাসনোগ্রাম, তিন হাজার টাকার মধ্যে স্বাভাবিক ডেলিভারি ও আট হাজার ২০০ টাকায় ওষুধসহ সিজারিয়ান অপারেশন হচ্ছে হাসপাতালটিতে। অন্যদিকে নিজস্ব অ্যাম্বুল্যান্স সুবিধা রয়েছে ২৪ ঘণ্টা; যেখানে রাত ৮টা থেকে সকাল ৮টা পর্যন্ত ডেলিভারির জন্য প্রসূতি নারীদের বিনা মূল্যে হাসপাতালে আনার ব্যবস্থা রয়েছে; আর দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ শহরের মধ্যে যেকোনো জায়গা থেকে মাত্র ৩৩০ টাকায় রোগী আনা-নেওয়া করা হয়।

হাসপাতালের নিচতলায় উন্নত মানের খাবার ও পরিবেশসম্মত ক্যাফেটেরিয়া, মা ও শিশুদের জন্য বিভিন্ন ধরনের পোশাক ও সামগ্রীর একটি বিক্রয়কেন্দ্র, ২৪ ঘণ্টা খোলা থাকা ফার্মেসি এবং আলাদা একটি শপিং জোন রয়েছে। রোগী ও স্বজনরা যাতে প্রয়োজনীয় সব কিছু ভেতরেই পেয়ে যান, সেদিকে দৃষ্টি রেখেই এই ব্যবস্থা। অন্যদিকে শিশুদের জন্য রাখা হয়েছে বিশেষ স্পোর্টস জোন।

হাসপাতালে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের আওতায় নিয়মিত মা ও গর্ভের শিশুর চেকআপ, প্রসূতি মা ও নবজাতকের নিয়মিত চেকআপ, গর্ভকালীন বিষয়ভিত্তিক স্বাস্থ্য শিক্ষা, অত্যাধুনিক ডাক্তারের সাহায্যে গর্ভের শিশুর হৃদস্পন্দন চেকআপ, সিজারিয়ান ও নরমাল ডেলিভারির ব্যবস্থা করা, পরিবার পরিকল্পনা সেবার আওতায় সব ধরনের পরামর্শ দেওয়া ও বিভিন্ন সামগ্রী বিতরণ, নারীদের জরায়ু টিউমারসহ অন্যান্য অপারেশন, শিশুদের প্রয়োজনীয় সব রকম চিকিৎসা, সব ধরনের টিকা দেওয়ার সুবিধা, রোগের বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও চিকিৎসা, চক্ষু বিশেষজ্ঞদের মাধ্যমে অত্যাধুনিক ফেকো সার্জারিসহ ছানি অপারেশন এবং অন্যান্য জটিল চিকিৎসার সব ধরনের ব্যবস্থা রয়েছে হাসপাতালে। কম্পিউটারের মাধ্যমে চোখের দৃষ্টিশক্তি পরীক্ষা করা হয়। অন্যদিকে দন্তসেবা বিভাগের চিকিৎসকের মাধ্যমে দাঁতের সাধারণ চিকিৎসার পাশাপাশি চিকিৎসার সর্বাধুনিক সেবা ও ব্যবস্থা বিদ্যমান। নাক-কান-গলা বিভাগে রয়েছেন একদল সুদক্ষ চিকিৎসক। মেডিসিনের বিভিন্ন চিকিৎসাসহ হৃদরোগ ও ক্যান্সারের চিকিৎসার ব্যবস্থাও রয়েছে। জটিল সব সার্জারি করেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা। পরীক্ষা-নিরীক্ষার ক্ষেত্রে অত্যাধুনিক মেশিনে এনজিওগ্রাম, আলট্রাসনোগ্রাম, ইসিজিসহ অন্যান্য পরীক্ষা হচ্ছে। সার্জারির ক্ষেত্রে যুক্ত হয়েছে ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারির অত্যাধুনিক ব্যবস্থা। এ ছাড়া পিত্তথলিতে পাথর, হার্নিয়া, পাইলস, অ্যাপেন্ডিক্সের মতো অপারেশন করা হয়। পাশাপাশি এই সপ্তাহের মধ্যেই শুরু হবে করোনা পরীক্ষা। এ জন্য বসছে আরটিপিসিআর টেস্টিং ল্যাব।

ন্যূনতম খরচে উন্নত কলেজ
হাসপাতালের কাছেই একইভাবে দৃষ্টিনন্দন ও সুরম্য ভবনে রয়েছে বসুন্ধরা আদ্-দ্বীন মেডিকেল কলেজ; যেখানে অ্যানাটমি, ফিজিওলজি, বায়োকেমিস্ট্রি, কমিউনিটি মেডিসিন, ফরেনসিক মেডিসিন, মাইক্রোবায়োলজি, ফার্মাকোলজি ও প্যাথলজির মতো আটটি বিভাগে চলছে পড়াশোনা। বর্তমানে ৫০ আসনের এই মেডিকেল কলেজে বিদেশি শিক্ষার্থী রয়েছেন দুই ব্যাচে ২৮ জন। এর মধ্যে কিছু ভারতের এবং কিছু নেপালের।

বসুন্ধরা আদ্-দ্বীন মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মো. নুরুল আলম নিজের তত্ত্বাবধানে এগিয়ে নিচ্ছেন কলেজটি। এরই মধ্যে এই কলেজ থেকে এক ব্যাচ শিক্ষার্থী ডাক্তার হিসেবে পাস করে বেরিয়েছেন।

কলেজ সূত্র জানায়, মাত্র ছয় লাখ টাকায় এখানে ভর্তি হতে পারেন মেধাবী শিক্ষার্থীরা। সম্পূর্ণ মেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে এখানে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়।

কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মো. নুরুল আলম বলেন, ‘ইতিমধ্যে একটি ব্যাচ পার করেছি। ২৯ জন চিকিৎসক এখন আমাদের হাসপাতালেই মানুষের সেবা দিচ্ছেন ইন্টার্ন হিসেবে; যাদের মধ্যে ১৫ জন মেয়ে ও ১৪ জন ছেলে, যারা সবাই খুবই মেধাবী। ’

অধ্যক্ষ বলেন, ‘বসুন্ধরা গ্রুপের সার্বিক সহায়তায় কলেজটি দিন দিন আরো সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। এরই মধ্যে দেশের সীমানা ছাড়িয়ে বিদেশেও সুনাম কুড়াচ্ছে। গত দুই ব্যাচে আমাদের কলেজে মোট ২৮ জন শিক্ষার্থী ভর্তি হয়েছে। এবার এখন পর্যন্ত সরকারের তরফ থেকে ভর্তির নির্দেশনা না পেলেও বিদেশি শিক্ষার্থীরা আগাম যোগাযোগ শুরু করেছে। ’

কলেজে অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক, সহকারী অধ্যাপক ও প্রভাষক পদে প্রায় ১০০ জন শিক্ষক রয়েছেন; যাঁরা একাধারে হাসপাতালেও চিকিৎসা করছেন। আর তাঁদের দক্ষতার কারণে বিদেশি ছাত্র-ছাত্রীরা আকৃষ্ট হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘আমাদের কলেজটি পুরোপুরি একটি আবাসিক প্রতিষ্ঠান। এখানে মোট শিক্ষার্থীর প্রায় ৬০ শতাংশ মেয়ে এবং বাকিরা ছেলে। আমাদের লাইব্রেরি, ল্যাব, সেমিনার কক্ষ ও শ্রেণিকক্ষ—সব কিছুই খুবই উন্নত মানের ব্যবস্থাপনায় সমৃদ্ধ। এককথায় বলতে গেলে, মেডিকেল শিক্ষার জন্য সর্বোচ্চ মানের পরিবেশ আমরা নিশ্চিত করেই চিকিৎসক তৈরির কাজ চালিয়ে যাচ্ছি।’

সূত্র : কালের কণ্ঠ।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
মঙ্গলবার ঢাকায় পৌঁছাবেন খালেদা জিয়া
মঙ্গলবার ঢাকায় পৌঁছাবেন খালেদা জিয়া
জুলাই আন্দোলন শেষ হয়নি, বিরোধীশক্তি হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে : শফিকুল আলম
জুলাই আন্দোলন শেষ হয়নি, বিরোধীশক্তি হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে : শফিকুল আলম
রাইড শেয়ারিং চালকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ
রাইড শেয়ারিং চালকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ
পরিবেশবান্ধব গ্রিন রেলওয়ের জন্য সাড়ে ৯৩ কোটি টাকার প্রকল্প
পরিবেশবান্ধব গ্রিন রেলওয়ের জন্য সাড়ে ৯৩ কোটি টাকার প্রকল্প
বিদেশে পলাতক মালিকদের ধরতে রেড অ্যালার্ট জারির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা
বিদেশে পলাতক মালিকদের ধরতে রেড অ্যালার্ট জারির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা
বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
গণমাধ্যমের প্রতি আস্থা ফেরাতে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করতে হবে : কাদের গনি চৌধুরী
গণমাধ্যমের প্রতি আস্থা ফেরাতে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করতে হবে : কাদের গনি চৌধুরী
সবার সঙ্গে কথা বলেই মানবিক করিডরের সিদ্ধান্ত: প্রেস সচিব
সবার সঙ্গে কথা বলেই মানবিক করিডরের সিদ্ধান্ত: প্রেস সচিব
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধসহ ১২ দফা দাবি হেফাজতে ইসলামের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধসহ ১২ দফা দাবি হেফাজতে ইসলামের
‘কৃষিতে ভর্তুকি দিতে প্রয়োজনে আইএমএফ থেকে বেরিয়ে আসবে সরকার’
‘কৃষিতে ভর্তুকি দিতে প্রয়োজনে আইএমএফ থেকে বেরিয়ে আসবে সরকার’
৭ দিনে যৌথবাহিনীর অভিযানে আটক ২৫৯
৭ দিনে যৌথবাহিনীর অভিযানে আটক ২৫৯
রাজনৈতিক দলগুলোকে সংস্কারমুখী হতে হবে: সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
রাজনৈতিক দলগুলোকে সংস্কারমুখী হতে হবে: সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
গাজায় আক্রমণ বাড়াতে রিজার্ভ সেনা প্রস্তুত করছে ইসরায়েল
গাজায় আক্রমণ বাড়াতে রিজার্ভ সেনা প্রস্তুত করছে ইসরায়েল

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলবার ঢাকায় পৌঁছাবেন খালেদা জিয়া
মঙ্গলবার ঢাকায় পৌঁছাবেন খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণের অনুমতি ও নির্বাচিত সরকার ছাড়া করিডোর নয়: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু
জনগণের অনুমতি ও নির্বাচিত সরকার ছাড়া করিডোর নয়: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে দেশের সবচেয়ে বড় ক্যান্সার হাসপাতাল হবে: আমীর খসরু
চট্টগ্রামে দেশের সবচেয়ে বড় ক্যান্সার হাসপাতাল হবে: আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবসে ফেনীতে আলোচনা সভা
বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবসে ফেনীতে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমনির্ভর উন্নয়নই জিয়ার দর্শন: আসলাম চৌধুরী
শ্রমনির্ভর উন্নয়নই জিয়ার দর্শন: আসলাম চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৪ ঘণ্টা পর পুরানা পল্টনের বহুতল ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
৪ ঘণ্টা পর পুরানা পল্টনের বহুতল ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাজারে সোনারগাঁয়ের আগাম লিচু, কেনাবেচা হতে পারে ৭ কোটি টাকা
বাজারে সোনারগাঁয়ের আগাম লিচু, কেনাবেচা হতে পারে ৭ কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

চেন্নাইকে ২ রানে হারিয়ে শীর্ষে বেঙ্গালুরু
চেন্নাইকে ২ রানে হারিয়ে শীর্ষে বেঙ্গালুরু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাসানচর থেকে পালানো ৩৫ রোহিঙ্গা চট্টগ্রামে আটক
ভাসানচর থেকে পালানো ৩৫ রোহিঙ্গা চট্টগ্রামে আটক

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পানি সংকটে থেমে গেছে কাপ্তাই হ্রদের লঞ্চ চলাচল
পানি সংকটে থেমে গেছে কাপ্তাই হ্রদের লঞ্চ চলাচল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় মাদক মামলার পলাতক আসামি কামিনী গ্রেফতার
কুষ্টিয়ায় মাদক মামলার পলাতক আসামি কামিনী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই আন্দোলন শেষ হয়নি, বিরোধীশক্তি হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে : শফিকুল আলম
জুলাই আন্দোলন শেষ হয়নি, বিরোধীশক্তি হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে : শফিকুল আলম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোপ হিসেবে এআই নির্মিত নিজের ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প
পোপ হিসেবে এআই নির্মিত নিজের ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু নির্বাচন আদায়ে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান কায়কোবাদের
সুষ্ঠু নির্বাচন আদায়ে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান কায়কোবাদের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারী শ্রমিকদের নিরাপত্তা ও মর্যাদায় ২০ দফা দাবি
নারী শ্রমিকদের নিরাপত্তা ও মর্যাদায় ২০ দফা দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৬ বছর পর ফ্রান্সের শীর্ষ লিগে প্যারিস এফসি
৪৬ বছর পর ফ্রান্সের শীর্ষ লিগে প্যারিস এফসি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাওয়াদের সেঞ্চুরিতে শ্রীলঙ্কাকে উড়িয়ে দিল যুবারা
জাওয়াদের সেঞ্চুরিতে শ্রীলঙ্কাকে উড়িয়ে দিল যুবারা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে বজ্র-বৃষ্টির সঙ্গে বাড়বে তাপ
সারাদেশে বজ্র-বৃষ্টির সঙ্গে বাড়বে তাপ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
টাঙ্গাইলে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাইড শেয়ারিং চালকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ
রাইড শেয়ারিং চালকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আদালত জনগণের আশা-আকাঙ্খার প্রতিফলন ঘটাবেন: ফয়জুল করীম
আদালত জনগণের আশা-আকাঙ্খার প্রতিফলন ঘটাবেন: ফয়জুল করীম

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘সংস্কারের কথা প্রথম বলেছে বিএনপি’
‘সংস্কারের কথা প্রথম বলেছে বিএনপি’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুরানা পল্টনে বহুতল ভবনে আগুন
পুরানা পল্টনে বহুতল ভবনে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরিবেশবান্ধব গ্রিন রেলওয়ের জন্য সাড়ে ৯৩ কোটি টাকার প্রকল্প
পরিবেশবান্ধব গ্রিন রেলওয়ের জন্য সাড়ে ৯৩ কোটি টাকার প্রকল্প

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন
কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যমুনা নদী রক্ষা প্রকল্পে ব্লক চুরি, গ্রেফতার ৬
যমুনা নদী রক্ষা প্রকল্পে ব্লক চুরি, গ্রেফতার ৬

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যালবানিজ
ফের অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যালবানিজ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি : প্রধান উপদেষ্টাকে হাসনাত
ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি : প্রধান উপদেষ্টাকে হাসনাত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাঘাতে কতটা সক্ষম মোদি, প্রশ্ন তুলল কংগ্রেস
প্রত্যাঘাতে কতটা সক্ষম মোদি, প্রশ্ন তুলল কংগ্রেস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে অন্তত ৫৮ জন নিহত হন
২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে অন্তত ৫৮ জন নিহত হন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সিন্ধু নদে বাঁধ দিলে ভারতে হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
সিন্ধু নদে বাঁধ দিলে ভারতে হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা করুন, হেফাজতের মহাসমাবেশে মাহমুদুর রহমানের আহ্বান
হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা করুন, হেফাজতের মহাসমাবেশে মাহমুদুর রহমানের আহ্বান

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্রিকেট বোর্ডে কাদের থাকা উচিত, জানালেন তামিম
ক্রিকেট বোর্ডে কাদের থাকা উচিত, জানালেন তামিম

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়া-ইউক্রেন ‘মধ্যস্থতা’ থেকে সরে গেল আমেরিকা!
রাশিয়া-ইউক্রেন ‘মধ্যস্থতা’ থেকে সরে গেল আমেরিকা!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে উড়োজাহাজ লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে যা জানা গেল
কক্সবাজারে উড়োজাহাজ লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে যা জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবরার ফাহাদ হত্যায় হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
আবরার ফাহাদ হত্যায় হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজপরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলন চান প্রিন্স হ্যারি
রাজপরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলন চান প্রিন্স হ্যারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে চার দাবিতে সমাবেশ করছে হেফাজত
যে চার দাবিতে সমাবেশ করছে হেফাজত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের জন্য যে দুই সময়কে উপযুক্ত মনে করে জামায়াত
নির্বাচনের জন্য যে দুই সময়কে উপযুক্ত মনে করে জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা অব্যাহত
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা অব্যাহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যায় যৌথসভা ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় যৌথসভা ডেকেছে বিএনপি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭ জেলায় বজ্রপাতের শঙ্কা, মানতে হবে যে ১০ পরামর্শ
৭ জেলায় বজ্রপাতের শঙ্কা, মানতে হবে যে ১০ পরামর্শ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিকে ৩৫০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে আমেরিকা
সৌদিকে ৩৫০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে আমেরিকা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ
সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যুদ্ধ হলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে’
‘যুদ্ধ হলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের ছোবল খাওয়া ব্যক্তির রক্ত থেকে তৈরি হচ্ছে অ্যান্টিভেনম
সাপের ছোবল খাওয়া ব্যক্তির রক্ত থেকে তৈরি হচ্ছে অ্যান্টিভেনম

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপির সমর্থনে ইউনূস সরকার টিকে আছে : শামসুজ্জামান দুদু
বিএনপির সমর্থনে ইউনূস সরকার টিকে আছে : শামসুজ্জামান দুদু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইএমএফের কাছে পাকিস্তানের ঋণ পর্যালোচনার আহ্বান ভারতের
আইএমএফের কাছে পাকিস্তানের ঋণ পর্যালোচনার আহ্বান ভারতের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি সফরে কাতার গেলেন সেনাবাহিনী প্রধান
সরকারি সফরে কাতার গেলেন সেনাবাহিনী প্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদিন ৪৫ মিনিট হাঁটা নাকি জগিং, কোনটিতে বেশি উপকার?
প্রতিদিন ৪৫ মিনিট হাঁটা নাকি জগিং, কোনটিতে বেশি উপকার?

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আমেরিকার কাছ থেকে সামরিক সরঞ্জাম কিনছে ভারত
আমেরিকার কাছ থেকে সামরিক সরঞ্জাম কিনছে ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হেফাজতের মহাসমাবেশ চলছে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হেফাজতের মহাসমাবেশ চলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন
কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
আপাতত হার্ডলাইন নয়
আপাতত হার্ডলাইন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমদানির জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে ঋণের অপেক্ষা
আমদানির জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে ঋণের অপেক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়
সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতি-মানুষ মুখোমুখি
হাতি-মানুষ মুখোমুখি

পেছনের পৃষ্ঠা

গতি নেই রপ্তানি বহুমুখীকরণে
গতি নেই রপ্তানি বহুমুখীকরণে

পেছনের পৃষ্ঠা

আবারও দরপত্র আহ্বানের প্রস্তুতি
আবারও দরপত্র আহ্বানের প্রস্তুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়
অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র
ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন
ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন
পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইভিএমে এখনো জটিলতা
ইভিএমে এখনো জটিলতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে

রকমারি

অর্ধলাখ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক কাতলা
অর্ধলাখ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক কাতলা

পেছনের পৃষ্ঠা

যৌন নিপীড়নের সময় চিৎকার করায় হত্যা
যৌন নিপীড়নের সময় চিৎকার করায় হত্যা

দেশগ্রাম

নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে : টুকু
নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে : টুকু

খবর

এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজেট বাস্তবায়নের নিষ্ফল নির্দেশনা!
বাজেট বাস্তবায়নের নিষ্ফল নির্দেশনা!

পেছনের পৃষ্ঠা

কাতার সফরে সেনাপ্রধান
কাতার সফরে সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা
ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য
লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার নির্বাচন চায় না
সরকার নির্বাচন চায় না

প্রথম পৃষ্ঠা

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে আজ পদযাত্রা
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে আজ পদযাত্রা

খবর

ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত
ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে
দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যার সেই হাসান গ্রেপ্তার
ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যার সেই হাসান গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

হাঁটছিলেন রেললাইনে, ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
হাঁটছিলেন রেললাইনে, ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমান লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে তোলপাড়
বিমান লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদের পর স্থানীয় নির্বাচনের প্রস্তাব
সংসদের পর স্থানীয় নির্বাচনের প্রস্তাব

পেছনের পৃষ্ঠা