শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:৪২, শনিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২০

বিশ্বমানের চিকিৎসাসেবা বসুন্ধরার হাসপাতালে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বিশ্বমানের চিকিৎসাসেবা বসুন্ধরার হাসপাতালে

দেশের শীর্ষ শিল্পপ্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা গ্রুপের উদ্যোগে বড় পরিবর্তন আসছে চিকিৎসাসেবা খাতে। বর্তমানে ঢাকার কেরানীগঞ্জে একটি বিশ্বমানের হাসপাতালে চলছে নামমাত্র খরচে রোগীদের চিকিৎসা।

মেডিকেল কলেজে মাত্র ছয় লাখ টাকায় ভর্তির সুযোগ পাচ্ছেন মেধাবী শিক্ষার্থীরা। বসুন্ধরা গ্রুপ এই হাসপাতাল ছাড়াও মানিকগঞ্জে একটি ১০০ বেডের অলাভজনক হাসপাতালের কাজ শুরু করেছে, যেখানে আগামী বছর নাগাদ রোগীর চিকিৎসা শুরু করা যাবে। এছাড়া বসুন্ধরা গ্রুপ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ১০০ বেডের আরো একটি অলাভজনক হাসপাতাল নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে। আর সবচেয়ে বড় উদ্যোগটি নেওয়া হচ্ছে রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায়। এখানে এক হাজার বেডের একটি বিশ্বমানের অলাভজনক হাসপাতালের কাজ হাতে নিয়েছে দেশ ও মানুষের কল্যাণে নিবেদিত বসুন্ধরা গ্রুপ।

সূত্র জানায়, বসুন্ধরা গ্রুপ বহু আগে থেকেই স্বাস্থ্যসেবায় বিভিন্নভাবে কাজ করে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান পিছিয়ে থাকা জনপদের সুবিধাবঞ্চিত মানুষের কল্যাণে ও সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে সম্পূর্ণ অলাভজনক হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজের উদ্যোগ নিয়েছেন; যেখানে থাকছে দেশের সর্বাধুনিক চিকিৎসাসেবার সুযোগ এবং সংযুক্ত করা হচ্ছে উন্নত প্রযুক্তি।

কেরানীগঞ্জে বসুন্ধরার হাসপাতাল
গাছগাছালির ফোকর গলে দূর থেকেই চোখে পড়ে দৃষ্টিনন্দন অবকাঠামো, সুরম্য ভবন। কাছে যেতেই পরিপাটি সাজানো-গোছানো আঙিনায় দেখা মেলে অ্যাম্বুল্যান্সের সারি। কেউ বাইরে থেকে ঢুকছে ভেতরে, কেউ বা বেরিয়ে আসছে ভেতর থেকে; কেউ রোগী, কেউ বা রোগীর স্বজন। মাথার ওপরে রৌদ্রোজ্জ্বল সাইনবোর্ডে বড় অক্ষরে লেখা ‘বসুন্ধরা আদ্-দ্বীন মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল’। প্রধান ফটকের ভেতরে দাঁড়িয়ে থাকা দাউদকান্দির সুলতানা আসমা হাতের মোবাইল ফোন দিয়ে ছবি তুলছেন একের পর এক, কখনো বা তুলছেন সেলফি।

জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এইখানে এত সুন্দর, এত বড় একটি হাসপাতাল আছে তা আগে ভাবতেই পারিনি। ননদের বাচ্চা হয়েছে, তাই দেখতে এলাম। খুব ভালো লাগল, তাই ছবি তুলতে ইচ্ছে হলো। মনে হচ্ছে যেন বিদেশের কোনো হাসপাতাল। ’ একটু থেমেই আবার বলেন, ‘আরো আশ্চর্যের ব্যাপার হচ্ছে, এত বড় ও বিশ্বমানের একটি হাসপাতালে চিকিৎসা ব্যয় যেন একেবারেই নামমাত্র। কেবিন ভাড়া, অপারেশন খরচ—সবই ব্যতিক্রম, অত্যন্ত সস্তা। ’

ফটকের ভেতর অ্যাম্বুল্যান্স থেকে একজন রোগী নামতেই হুইলচেয়ার নিয়ে এগিয়ে এলেন দুই কর্মী। যত্ন করে তাঁরা ওই চেয়ারে বসিয়ে ভেতরে ঢুকে যান রোগী নিয়ে; পেছন পেছন যান স্বজনরাও।

ভেতরে ঢুকে দেখা যায়, সুবিশাল ফাঁকা করিডরে করোনা সতর্কতার কারণে সবাই যতটা সম্ভব দূরত্ব মানার চেষ্টা করছেন, হাসপাতালের কর্মীরা তাঁদের সহায়তা করছেন। রোগী ও স্বজনদের কেউ দাঁড়িয়ে আছেন টিকিট কাউন্টারের লম্বা সারির শেষ মাথায়, কেউ বা ফার্মেসির সামনে সারিতে অপেক্ষা করছেন ওষুধ কেনার জন্য। আরেক পাশে শিশুরা খেলছে যে যার মতো। করিডরের বাঁ পাশে প্রসূতিসেবা বিভাগে রোগীদের ভিড় দেখা যায় কাচের স্বচ্ছ দেয়ালের ভেতর থেকে।

মোর্শেদা আক্তার নামের একজন বলেন, ‘আমার পয়লা বাচ্চাটাও এইখানে হইছে। ঢাকার অনেক বড় হাসপাতালের চাইতে এইখানে যেমন ভালো সেবা পাওয়া যায়, তেমনই চমৎকার ঝকঝকে-তকতকে পরিবেশ। কোথাও দেখেন একটু গন্ধ নেই, ময়লা নেই। খরচও খুবই কম। ’

পাশে বসা আরেকজন বলেন, দূর থেকে অনেকে এত বড় হাসপাতাল দেখে ভয় পায়—যেন খরচ না কত বেশি! কিন্তু ভেতরে এসে যখন খোঁজ নেয় তখন সবাই আশ্চর্য হয়। সবারই ঘুরেফিরে প্রশ্ন, কিভাবে এত কম খরচে এত উন্নত সেবা দেওয়া হচ্ছে!

কিভাবে সম্ভব—জানতে চাইলে বসুন্ধরা হাসপাতালের পরিচালক ডা. রুহুল আমিন বলেন, ‘এটা সম্ভব হয়েছে কেবলমাত্র দেশের শীর্ষ শিল্পপতি বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানের  মহানুভবতায়। তিনি এই হাসপাতালটির জমি দিয়েছেন, এই ভবনটি নির্মাণ করে দিয়েছেন এবং অন্যান্য অবকাঠামো, যন্ত্রপাতি সবই তাঁর দান। মানুষের কল্যাণে তিনি কেবল এই একটিই নয়, আরো দুটি হাসপাতাল প্রতিষ্ঠায় এগিয়ে এসেছেন, যেখানে যেকোনো মানুষ তার নাগালের মধ্যে সেবা নিতে পারে। নতুন যে দুটি হাসপাতাল হচ্ছে, তার একটি মানিকগঞ্জে, আরেকটি বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায়। ’

সরেজমিনে গিয়ে বিভিন্নজনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, মাত্র আট বছর হলো, এরই মধ্যে আশপাশের বিশাল এলাকার মানুষের কাছে চিকিৎসার ভরসাস্থল হয়ে উঠেছে কেরানীগঞ্জের বসুন্ধরা রিভারভিউয়ের ভেতরে বসুন্ধরা আদ্-দ্বীন হাসপাতাল। দরিদ্র মানুষের কাছে হাসপাতালটি আরো বেশি আস্থার জায়গা হিসেবে ফুটে উঠেছে নামমাত্র চিকিৎসা ব্যয়ের জন্য; যেখানে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সেবা পাওয়া যায় দেশের বড় বড় সব হাসপাতালের মতোই।

এলাকাবাসী বলেন, কেরানীগঞ্জের মতো এলাকায় এমন বিদেশি কাঠামোর একটি হাসপাতাল মানুষের চিকিৎসায় ব্যাপক ভূমিকা রাখছে। দেশে এমন হাসপাতাল নজিরবিহীন।

দেশের শীর্ষ শিল্পপ্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা গ্রুপ গরিব মানুষের জন্য উন্নত ও আধুনিক স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে এই হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেছে। হাসপাতালটিতে রয়েছে ৫০০ বেডের সার্বিক ব্যবস্থাপনা। এর সঙ্গে চালু করা হচ্ছে বসুন্ধরা আদ্-দ্বীন মেডিকেল কলেজ।

হাসপাতালটির পরিচালক ডা. রুহুল আমিন বলেন, প্রতিষ্ঠানটি আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয় ২০১২ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি। বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান সাধারণ মানুষের সেবায় এত বড় দান করেছেন, যা সত্যিই অসাধারণ একটি দৃষ্টান্ত। কোনো লভ্যাংশ ছাড়াই বসুন্ধরা গ্রুপ এই প্রতিষ্ঠানের অংশীদার হয়েছে। বসুন্ধরা গ্রুপ এই হাসপাতাল কমপ্লেক্সের জমিসহ ভবন দিয়েছে। কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য আরো চারটি ভবন নেওয়া হয়েছে। বসুন্ধরা আদ্-দ্বীন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কম খরচে রোগীদের সেবা দেওয়া হয়। এ খরচ শুধু হাসপাতালের ব্যয়ভার বহন করার জন্যই।

বসুন্ধরা আদ্-দ্বীন মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল সূত্র জানায়, জমি, ভবন, যন্ত্রপাতিসহ সব অবকাঠামোগত ব্যবস্থা করা হয়েছে বসুন্ধরার পক্ষ থেকে। এই খাতে প্রাথমিকভাবেই বসুন্ধরা গ্রুপের বিনিয়োগ ছিল ২০০ কোটি টাকারও বেশি। পরে ধারাবাহিকভাবেই বিনিয়োগ অব্যাহত রয়েছে।

যেভাবে সেবা দেওয়া হয় বসুন্ধরা আদ্-দ্বীন হাসপাতালে
প্রায় ১০০ জন খ্যাতিমান বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সার্বক্ষণিক চিকিৎসাসেবা পাচ্ছে এই হাসপাতালে আসা বিভিন্ন ধরনের রোগী; যাদের মধ্যে রয়েছেন হাসপাতালের পরিচালক ও বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডাক্তার রুহুল আমিন, খ্যাতিমান প্রসূতি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডাক্তার আরিফা আক্তার জাহান সোমা, যিনি বন্ধ্যাত্ব নিবারণেও খ্যাতি ছড়িয়েছেন এরই মধ্যে। বিশেষজ্ঞ ল্যাপারোস্কপিক সার্জন হিসেবে রয়েছেন ডা. জাকির হোসেন, প্যাথলজি বিভাগে আছেন ট্রানসফিউশন মেডিসিনের সহযোগী অধ্যাপক ডাক্তার মোস্তফা আহমেদ দোহা প্রমুখ। এছাড়া ডেন্টাল, মেডিসিন, জেনারেল সার্জারি, অর্থোপেডিক সার্জারি, নবজাতক ও শিশু বিভাগ, ডার্মাটোলজিসহ অন্যান্য বিভাগ রয়েছে এখানে। এছাড়া হাসপাতালটিতে অগ্নিদগ্ধ রোগীদের চিকিৎসা, প্লাস্টিক সার্জারি, ঠোঁট কাটা-তালু কাটা রোগের চিকিৎসা, নাক-কান-গলার জটিল চিকিৎসায় বিশ্বমানের সুবিধা রয়েছে। সব বিভাগেই রয়েছে অত্যাধুনিক সব যন্ত্রপাতি।

হাসপাতালে সার্ভিস চার্জের ক্ষেত্রে মাত্র ১৫০ টাকায় বহির্বিভাগে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সেবা মিলছে। এর সঙ্গে ৩৫০ টাকায় পেয়িং বেড, ৮০০ থেকে এক হাজার ৮০০ টাকার মধ্যে কেবিন, ২৫০ থেকে ৮০০ টাকার মধ্যে বিভিন্ন ধরনের সর্বাধুনিক ডিজিটাল এক্স-রে, ১৫০ টাকায় ইসিজি, ৪০০ টাকায় সাদাকালো আলট্রাসনোগ্রাম, তিন হাজার টাকার মধ্যে স্বাভাবিক ডেলিভারি ও আট হাজার ২০০ টাকায় ওষুধসহ সিজারিয়ান অপারেশন হচ্ছে হাসপাতালটিতে। অন্যদিকে নিজস্ব অ্যাম্বুল্যান্স সুবিধা রয়েছে ২৪ ঘণ্টা; যেখানে রাত ৮টা থেকে সকাল ৮টা পর্যন্ত ডেলিভারির জন্য প্রসূতি নারীদের বিনা মূল্যে হাসপাতালে আনার ব্যবস্থা রয়েছে; আর দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ শহরের মধ্যে যেকোনো জায়গা থেকে মাত্র ৩৩০ টাকায় রোগী আনা-নেওয়া করা হয়।

হাসপাতালের নিচতলায় উন্নত মানের খাবার ও পরিবেশসম্মত ক্যাফেটেরিয়া, মা ও শিশুদের জন্য বিভিন্ন ধরনের পোশাক ও সামগ্রীর একটি বিক্রয়কেন্দ্র, ২৪ ঘণ্টা খোলা থাকা ফার্মেসি এবং আলাদা একটি শপিং জোন রয়েছে। রোগী ও স্বজনরা যাতে প্রয়োজনীয় সব কিছু ভেতরেই পেয়ে যান, সেদিকে দৃষ্টি রেখেই এই ব্যবস্থা। অন্যদিকে শিশুদের জন্য রাখা হয়েছে বিশেষ স্পোর্টস জোন।

হাসপাতালে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের আওতায় নিয়মিত মা ও গর্ভের শিশুর চেকআপ, প্রসূতি মা ও নবজাতকের নিয়মিত চেকআপ, গর্ভকালীন বিষয়ভিত্তিক স্বাস্থ্য শিক্ষা, অত্যাধুনিক ডাক্তারের সাহায্যে গর্ভের শিশুর হৃদস্পন্দন চেকআপ, সিজারিয়ান ও নরমাল ডেলিভারির ব্যবস্থা করা, পরিবার পরিকল্পনা সেবার আওতায় সব ধরনের পরামর্শ দেওয়া ও বিভিন্ন সামগ্রী বিতরণ, নারীদের জরায়ু টিউমারসহ অন্যান্য অপারেশন, শিশুদের প্রয়োজনীয় সব রকম চিকিৎসা, সব ধরনের টিকা দেওয়ার সুবিধা, রোগের বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও চিকিৎসা, চক্ষু বিশেষজ্ঞদের মাধ্যমে অত্যাধুনিক ফেকো সার্জারিসহ ছানি অপারেশন এবং অন্যান্য জটিল চিকিৎসার সব ধরনের ব্যবস্থা রয়েছে হাসপাতালে। কম্পিউটারের মাধ্যমে চোখের দৃষ্টিশক্তি পরীক্ষা করা হয়। অন্যদিকে দন্তসেবা বিভাগের চিকিৎসকের মাধ্যমে দাঁতের সাধারণ চিকিৎসার পাশাপাশি চিকিৎসার সর্বাধুনিক সেবা ও ব্যবস্থা বিদ্যমান। নাক-কান-গলা বিভাগে রয়েছেন একদল সুদক্ষ চিকিৎসক। মেডিসিনের বিভিন্ন চিকিৎসাসহ হৃদরোগ ও ক্যান্সারের চিকিৎসার ব্যবস্থাও রয়েছে। জটিল সব সার্জারি করেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা। পরীক্ষা-নিরীক্ষার ক্ষেত্রে অত্যাধুনিক মেশিনে এনজিওগ্রাম, আলট্রাসনোগ্রাম, ইসিজিসহ অন্যান্য পরীক্ষা হচ্ছে। সার্জারির ক্ষেত্রে যুক্ত হয়েছে ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারির অত্যাধুনিক ব্যবস্থা। এ ছাড়া পিত্তথলিতে পাথর, হার্নিয়া, পাইলস, অ্যাপেন্ডিক্সের মতো অপারেশন করা হয়। পাশাপাশি এই সপ্তাহের মধ্যেই শুরু হবে করোনা পরীক্ষা। এ জন্য বসছে আরটিপিসিআর টেস্টিং ল্যাব।

ন্যূনতম খরচে উন্নত কলেজ
হাসপাতালের কাছেই একইভাবে দৃষ্টিনন্দন ও সুরম্য ভবনে রয়েছে বসুন্ধরা আদ্-দ্বীন মেডিকেল কলেজ; যেখানে অ্যানাটমি, ফিজিওলজি, বায়োকেমিস্ট্রি, কমিউনিটি মেডিসিন, ফরেনসিক মেডিসিন, মাইক্রোবায়োলজি, ফার্মাকোলজি ও প্যাথলজির মতো আটটি বিভাগে চলছে পড়াশোনা। বর্তমানে ৫০ আসনের এই মেডিকেল কলেজে বিদেশি শিক্ষার্থী রয়েছেন দুই ব্যাচে ২৮ জন। এর মধ্যে কিছু ভারতের এবং কিছু নেপালের।

বসুন্ধরা আদ্-দ্বীন মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মো. নুরুল আলম নিজের তত্ত্বাবধানে এগিয়ে নিচ্ছেন কলেজটি। এরই মধ্যে এই কলেজ থেকে এক ব্যাচ শিক্ষার্থী ডাক্তার হিসেবে পাস করে বেরিয়েছেন।

কলেজ সূত্র জানায়, মাত্র ছয় লাখ টাকায় এখানে ভর্তি হতে পারেন মেধাবী শিক্ষার্থীরা। সম্পূর্ণ মেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে এখানে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়।

কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মো. নুরুল আলম বলেন, ‘ইতিমধ্যে একটি ব্যাচ পার করেছি। ২৯ জন চিকিৎসক এখন আমাদের হাসপাতালেই মানুষের সেবা দিচ্ছেন ইন্টার্ন হিসেবে; যাদের মধ্যে ১৫ জন মেয়ে ও ১৪ জন ছেলে, যারা সবাই খুবই মেধাবী। ’

অধ্যক্ষ বলেন, ‘বসুন্ধরা গ্রুপের সার্বিক সহায়তায় কলেজটি দিন দিন আরো সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। এরই মধ্যে দেশের সীমানা ছাড়িয়ে বিদেশেও সুনাম কুড়াচ্ছে। গত দুই ব্যাচে আমাদের কলেজে মোট ২৮ জন শিক্ষার্থী ভর্তি হয়েছে। এবার এখন পর্যন্ত সরকারের তরফ থেকে ভর্তির নির্দেশনা না পেলেও বিদেশি শিক্ষার্থীরা আগাম যোগাযোগ শুরু করেছে। ’

কলেজে অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক, সহকারী অধ্যাপক ও প্রভাষক পদে প্রায় ১০০ জন শিক্ষক রয়েছেন; যাঁরা একাধারে হাসপাতালেও চিকিৎসা করছেন। আর তাঁদের দক্ষতার কারণে বিদেশি ছাত্র-ছাত্রীরা আকৃষ্ট হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘আমাদের কলেজটি পুরোপুরি একটি আবাসিক প্রতিষ্ঠান। এখানে মোট শিক্ষার্থীর প্রায় ৬০ শতাংশ মেয়ে এবং বাকিরা ছেলে। আমাদের লাইব্রেরি, ল্যাব, সেমিনার কক্ষ ও শ্রেণিকক্ষ—সব কিছুই খুবই উন্নত মানের ব্যবস্থাপনায় সমৃদ্ধ। এককথায় বলতে গেলে, মেডিকেল শিক্ষার জন্য সর্বোচ্চ মানের পরিবেশ আমরা নিশ্চিত করেই চিকিৎসক তৈরির কাজ চালিয়ে যাচ্ছি।’

সূত্র : কালের কণ্ঠ।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
৬ মাসে ২৫ কোটি টাকা জরিমানা, বন্ধ ৬৯৯ ইটভাটা
৬ মাসে ২৫ কোটি টাকা জরিমানা, বন্ধ ৬৯৯ ইটভাটা
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা
আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুলাই)
দুপুরের ঝড় ও ভারি বর্ষণের আশঙ্কা
দুপুরের ঝড় ও ভারি বর্ষণের আশঙ্কা
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
সর্বশেষ খবর
থিম্পুতে চলছে এসপিবিএ ভুটান আর্টক্যাম্প ২০২৫
থিম্পুতে চলছে এসপিবিএ ভুটান আর্টক্যাম্প ২০২৫

এই মাত্র | পাঁচফোড়ন

সীমান্তে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সীমান্তে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

৬ মাসে ২৫ কোটি টাকা জরিমানা, বন্ধ ৬৯৯ ইটভাটা
৬ মাসে ২৫ কোটি টাকা জরিমানা, বন্ধ ৬৯৯ ইটভাটা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে এতিম শিক্ষার্থী ও ছিন্নমূল মানুষের মাঝে আহার বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
মুন্সীগঞ্জে এতিম শিক্ষার্থী ও ছিন্নমূল মানুষের মাঝে আহার বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

১৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা খাবেন
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা খাবেন

১৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পি-২২: পাহাড়ে ঘুরে বেড়ানো সিংহ হয়ে উঠল পরিবেশ আন্দোলনের মুখ
পি-২২: পাহাড়ে ঘুরে বেড়ানো সিংহ হয়ে উঠল পরিবেশ আন্দোলনের মুখ

১৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

নতুন ইকোসিস্টেম উন্মোচন করেছে ‘গ্রামীণফোন ওয়ান’
নতুন ইকোসিস্টেম উন্মোচন করেছে ‘গ্রামীণফোন ওয়ান’

৪২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

এসএসসি: লালমনিরহাটে তিন শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা
এসএসসি: লালমনিরহাটে তিন শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাবিপ্রবিতে আয়োজিত হচ্ছে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন, চলছে রেজিস্ট্রেশন
শাবিপ্রবিতে আয়োজিত হচ্ছে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন, চলছে রেজিস্ট্রেশন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোংলায় বাঘের আক্রমণে গরুর মৃত্যু
মোংলায় বাঘের আক্রমণে গরুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার
৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু
এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন
‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ
জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বোর্ডে পাসের হার ৬৩.৬০, কমেছে ১৬ শতাংশ
কুমিল্লা বোর্ডে পাসের হার ৬৩.৬০, কমেছে ১৬ শতাংশ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা