শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:৪২, শনিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২০

বিশ্বমানের চিকিৎসাসেবা বসুন্ধরার হাসপাতালে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বিশ্বমানের চিকিৎসাসেবা বসুন্ধরার হাসপাতালে

দেশের শীর্ষ শিল্পপ্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা গ্রুপের উদ্যোগে বড় পরিবর্তন আসছে চিকিৎসাসেবা খাতে। বর্তমানে ঢাকার কেরানীগঞ্জে একটি বিশ্বমানের হাসপাতালে চলছে নামমাত্র খরচে রোগীদের চিকিৎসা।

মেডিকেল কলেজে মাত্র ছয় লাখ টাকায় ভর্তির সুযোগ পাচ্ছেন মেধাবী শিক্ষার্থীরা। বসুন্ধরা গ্রুপ এই হাসপাতাল ছাড়াও মানিকগঞ্জে একটি ১০০ বেডের অলাভজনক হাসপাতালের কাজ শুরু করেছে, যেখানে আগামী বছর নাগাদ রোগীর চিকিৎসা শুরু করা যাবে। এছাড়া বসুন্ধরা গ্রুপ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ১০০ বেডের আরো একটি অলাভজনক হাসপাতাল নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে। আর সবচেয়ে বড় উদ্যোগটি নেওয়া হচ্ছে রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায়। এখানে এক হাজার বেডের একটি বিশ্বমানের অলাভজনক হাসপাতালের কাজ হাতে নিয়েছে দেশ ও মানুষের কল্যাণে নিবেদিত বসুন্ধরা গ্রুপ।

সূত্র জানায়, বসুন্ধরা গ্রুপ বহু আগে থেকেই স্বাস্থ্যসেবায় বিভিন্নভাবে কাজ করে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান পিছিয়ে থাকা জনপদের সুবিধাবঞ্চিত মানুষের কল্যাণে ও সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে সম্পূর্ণ অলাভজনক হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজের উদ্যোগ নিয়েছেন; যেখানে থাকছে দেশের সর্বাধুনিক চিকিৎসাসেবার সুযোগ এবং সংযুক্ত করা হচ্ছে উন্নত প্রযুক্তি।

কেরানীগঞ্জে বসুন্ধরার হাসপাতাল
গাছগাছালির ফোকর গলে দূর থেকেই চোখে পড়ে দৃষ্টিনন্দন অবকাঠামো, সুরম্য ভবন। কাছে যেতেই পরিপাটি সাজানো-গোছানো আঙিনায় দেখা মেলে অ্যাম্বুল্যান্সের সারি। কেউ বাইরে থেকে ঢুকছে ভেতরে, কেউ বা বেরিয়ে আসছে ভেতর থেকে; কেউ রোগী, কেউ বা রোগীর স্বজন। মাথার ওপরে রৌদ্রোজ্জ্বল সাইনবোর্ডে বড় অক্ষরে লেখা ‘বসুন্ধরা আদ্-দ্বীন মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল’। প্রধান ফটকের ভেতরে দাঁড়িয়ে থাকা দাউদকান্দির সুলতানা আসমা হাতের মোবাইল ফোন দিয়ে ছবি তুলছেন একের পর এক, কখনো বা তুলছেন সেলফি।

জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এইখানে এত সুন্দর, এত বড় একটি হাসপাতাল আছে তা আগে ভাবতেই পারিনি। ননদের বাচ্চা হয়েছে, তাই দেখতে এলাম। খুব ভালো লাগল, তাই ছবি তুলতে ইচ্ছে হলো। মনে হচ্ছে যেন বিদেশের কোনো হাসপাতাল। ’ একটু থেমেই আবার বলেন, ‘আরো আশ্চর্যের ব্যাপার হচ্ছে, এত বড় ও বিশ্বমানের একটি হাসপাতালে চিকিৎসা ব্যয় যেন একেবারেই নামমাত্র। কেবিন ভাড়া, অপারেশন খরচ—সবই ব্যতিক্রম, অত্যন্ত সস্তা। ’

ফটকের ভেতর অ্যাম্বুল্যান্স থেকে একজন রোগী নামতেই হুইলচেয়ার নিয়ে এগিয়ে এলেন দুই কর্মী। যত্ন করে তাঁরা ওই চেয়ারে বসিয়ে ভেতরে ঢুকে যান রোগী নিয়ে; পেছন পেছন যান স্বজনরাও।

ভেতরে ঢুকে দেখা যায়, সুবিশাল ফাঁকা করিডরে করোনা সতর্কতার কারণে সবাই যতটা সম্ভব দূরত্ব মানার চেষ্টা করছেন, হাসপাতালের কর্মীরা তাঁদের সহায়তা করছেন। রোগী ও স্বজনদের কেউ দাঁড়িয়ে আছেন টিকিট কাউন্টারের লম্বা সারির শেষ মাথায়, কেউ বা ফার্মেসির সামনে সারিতে অপেক্ষা করছেন ওষুধ কেনার জন্য। আরেক পাশে শিশুরা খেলছে যে যার মতো। করিডরের বাঁ পাশে প্রসূতিসেবা বিভাগে রোগীদের ভিড় দেখা যায় কাচের স্বচ্ছ দেয়ালের ভেতর থেকে।

মোর্শেদা আক্তার নামের একজন বলেন, ‘আমার পয়লা বাচ্চাটাও এইখানে হইছে। ঢাকার অনেক বড় হাসপাতালের চাইতে এইখানে যেমন ভালো সেবা পাওয়া যায়, তেমনই চমৎকার ঝকঝকে-তকতকে পরিবেশ। কোথাও দেখেন একটু গন্ধ নেই, ময়লা নেই। খরচও খুবই কম। ’

পাশে বসা আরেকজন বলেন, দূর থেকে অনেকে এত বড় হাসপাতাল দেখে ভয় পায়—যেন খরচ না কত বেশি! কিন্তু ভেতরে এসে যখন খোঁজ নেয় তখন সবাই আশ্চর্য হয়। সবারই ঘুরেফিরে প্রশ্ন, কিভাবে এত কম খরচে এত উন্নত সেবা দেওয়া হচ্ছে!

কিভাবে সম্ভব—জানতে চাইলে বসুন্ধরা হাসপাতালের পরিচালক ডা. রুহুল আমিন বলেন, ‘এটা সম্ভব হয়েছে কেবলমাত্র দেশের শীর্ষ শিল্পপতি বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানের  মহানুভবতায়। তিনি এই হাসপাতালটির জমি দিয়েছেন, এই ভবনটি নির্মাণ করে দিয়েছেন এবং অন্যান্য অবকাঠামো, যন্ত্রপাতি সবই তাঁর দান। মানুষের কল্যাণে তিনি কেবল এই একটিই নয়, আরো দুটি হাসপাতাল প্রতিষ্ঠায় এগিয়ে এসেছেন, যেখানে যেকোনো মানুষ তার নাগালের মধ্যে সেবা নিতে পারে। নতুন যে দুটি হাসপাতাল হচ্ছে, তার একটি মানিকগঞ্জে, আরেকটি বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায়। ’

সরেজমিনে গিয়ে বিভিন্নজনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, মাত্র আট বছর হলো, এরই মধ্যে আশপাশের বিশাল এলাকার মানুষের কাছে চিকিৎসার ভরসাস্থল হয়ে উঠেছে কেরানীগঞ্জের বসুন্ধরা রিভারভিউয়ের ভেতরে বসুন্ধরা আদ্-দ্বীন হাসপাতাল। দরিদ্র মানুষের কাছে হাসপাতালটি আরো বেশি আস্থার জায়গা হিসেবে ফুটে উঠেছে নামমাত্র চিকিৎসা ব্যয়ের জন্য; যেখানে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সেবা পাওয়া যায় দেশের বড় বড় সব হাসপাতালের মতোই।

এলাকাবাসী বলেন, কেরানীগঞ্জের মতো এলাকায় এমন বিদেশি কাঠামোর একটি হাসপাতাল মানুষের চিকিৎসায় ব্যাপক ভূমিকা রাখছে। দেশে এমন হাসপাতাল নজিরবিহীন।

দেশের শীর্ষ শিল্পপ্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা গ্রুপ গরিব মানুষের জন্য উন্নত ও আধুনিক স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে এই হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেছে। হাসপাতালটিতে রয়েছে ৫০০ বেডের সার্বিক ব্যবস্থাপনা। এর সঙ্গে চালু করা হচ্ছে বসুন্ধরা আদ্-দ্বীন মেডিকেল কলেজ।

হাসপাতালটির পরিচালক ডা. রুহুল আমিন বলেন, প্রতিষ্ঠানটি আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয় ২০১২ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি। বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান সাধারণ মানুষের সেবায় এত বড় দান করেছেন, যা সত্যিই অসাধারণ একটি দৃষ্টান্ত। কোনো লভ্যাংশ ছাড়াই বসুন্ধরা গ্রুপ এই প্রতিষ্ঠানের অংশীদার হয়েছে। বসুন্ধরা গ্রুপ এই হাসপাতাল কমপ্লেক্সের জমিসহ ভবন দিয়েছে। কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য আরো চারটি ভবন নেওয়া হয়েছে। বসুন্ধরা আদ্-দ্বীন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কম খরচে রোগীদের সেবা দেওয়া হয়। এ খরচ শুধু হাসপাতালের ব্যয়ভার বহন করার জন্যই।

বসুন্ধরা আদ্-দ্বীন মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল সূত্র জানায়, জমি, ভবন, যন্ত্রপাতিসহ সব অবকাঠামোগত ব্যবস্থা করা হয়েছে বসুন্ধরার পক্ষ থেকে। এই খাতে প্রাথমিকভাবেই বসুন্ধরা গ্রুপের বিনিয়োগ ছিল ২০০ কোটি টাকারও বেশি। পরে ধারাবাহিকভাবেই বিনিয়োগ অব্যাহত রয়েছে।

যেভাবে সেবা দেওয়া হয় বসুন্ধরা আদ্-দ্বীন হাসপাতালে
প্রায় ১০০ জন খ্যাতিমান বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সার্বক্ষণিক চিকিৎসাসেবা পাচ্ছে এই হাসপাতালে আসা বিভিন্ন ধরনের রোগী; যাদের মধ্যে রয়েছেন হাসপাতালের পরিচালক ও বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডাক্তার রুহুল আমিন, খ্যাতিমান প্রসূতি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডাক্তার আরিফা আক্তার জাহান সোমা, যিনি বন্ধ্যাত্ব নিবারণেও খ্যাতি ছড়িয়েছেন এরই মধ্যে। বিশেষজ্ঞ ল্যাপারোস্কপিক সার্জন হিসেবে রয়েছেন ডা. জাকির হোসেন, প্যাথলজি বিভাগে আছেন ট্রানসফিউশন মেডিসিনের সহযোগী অধ্যাপক ডাক্তার মোস্তফা আহমেদ দোহা প্রমুখ। এছাড়া ডেন্টাল, মেডিসিন, জেনারেল সার্জারি, অর্থোপেডিক সার্জারি, নবজাতক ও শিশু বিভাগ, ডার্মাটোলজিসহ অন্যান্য বিভাগ রয়েছে এখানে। এছাড়া হাসপাতালটিতে অগ্নিদগ্ধ রোগীদের চিকিৎসা, প্লাস্টিক সার্জারি, ঠোঁট কাটা-তালু কাটা রোগের চিকিৎসা, নাক-কান-গলার জটিল চিকিৎসায় বিশ্বমানের সুবিধা রয়েছে। সব বিভাগেই রয়েছে অত্যাধুনিক সব যন্ত্রপাতি।

হাসপাতালে সার্ভিস চার্জের ক্ষেত্রে মাত্র ১৫০ টাকায় বহির্বিভাগে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সেবা মিলছে। এর সঙ্গে ৩৫০ টাকায় পেয়িং বেড, ৮০০ থেকে এক হাজার ৮০০ টাকার মধ্যে কেবিন, ২৫০ থেকে ৮০০ টাকার মধ্যে বিভিন্ন ধরনের সর্বাধুনিক ডিজিটাল এক্স-রে, ১৫০ টাকায় ইসিজি, ৪০০ টাকায় সাদাকালো আলট্রাসনোগ্রাম, তিন হাজার টাকার মধ্যে স্বাভাবিক ডেলিভারি ও আট হাজার ২০০ টাকায় ওষুধসহ সিজারিয়ান অপারেশন হচ্ছে হাসপাতালটিতে। অন্যদিকে নিজস্ব অ্যাম্বুল্যান্স সুবিধা রয়েছে ২৪ ঘণ্টা; যেখানে রাত ৮টা থেকে সকাল ৮টা পর্যন্ত ডেলিভারির জন্য প্রসূতি নারীদের বিনা মূল্যে হাসপাতালে আনার ব্যবস্থা রয়েছে; আর দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ শহরের মধ্যে যেকোনো জায়গা থেকে মাত্র ৩৩০ টাকায় রোগী আনা-নেওয়া করা হয়।

হাসপাতালের নিচতলায় উন্নত মানের খাবার ও পরিবেশসম্মত ক্যাফেটেরিয়া, মা ও শিশুদের জন্য বিভিন্ন ধরনের পোশাক ও সামগ্রীর একটি বিক্রয়কেন্দ্র, ২৪ ঘণ্টা খোলা থাকা ফার্মেসি এবং আলাদা একটি শপিং জোন রয়েছে। রোগী ও স্বজনরা যাতে প্রয়োজনীয় সব কিছু ভেতরেই পেয়ে যান, সেদিকে দৃষ্টি রেখেই এই ব্যবস্থা। অন্যদিকে শিশুদের জন্য রাখা হয়েছে বিশেষ স্পোর্টস জোন।

হাসপাতালে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের আওতায় নিয়মিত মা ও গর্ভের শিশুর চেকআপ, প্রসূতি মা ও নবজাতকের নিয়মিত চেকআপ, গর্ভকালীন বিষয়ভিত্তিক স্বাস্থ্য শিক্ষা, অত্যাধুনিক ডাক্তারের সাহায্যে গর্ভের শিশুর হৃদস্পন্দন চেকআপ, সিজারিয়ান ও নরমাল ডেলিভারির ব্যবস্থা করা, পরিবার পরিকল্পনা সেবার আওতায় সব ধরনের পরামর্শ দেওয়া ও বিভিন্ন সামগ্রী বিতরণ, নারীদের জরায়ু টিউমারসহ অন্যান্য অপারেশন, শিশুদের প্রয়োজনীয় সব রকম চিকিৎসা, সব ধরনের টিকা দেওয়ার সুবিধা, রোগের বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও চিকিৎসা, চক্ষু বিশেষজ্ঞদের মাধ্যমে অত্যাধুনিক ফেকো সার্জারিসহ ছানি অপারেশন এবং অন্যান্য জটিল চিকিৎসার সব ধরনের ব্যবস্থা রয়েছে হাসপাতালে। কম্পিউটারের মাধ্যমে চোখের দৃষ্টিশক্তি পরীক্ষা করা হয়। অন্যদিকে দন্তসেবা বিভাগের চিকিৎসকের মাধ্যমে দাঁতের সাধারণ চিকিৎসার পাশাপাশি চিকিৎসার সর্বাধুনিক সেবা ও ব্যবস্থা বিদ্যমান। নাক-কান-গলা বিভাগে রয়েছেন একদল সুদক্ষ চিকিৎসক। মেডিসিনের বিভিন্ন চিকিৎসাসহ হৃদরোগ ও ক্যান্সারের চিকিৎসার ব্যবস্থাও রয়েছে। জটিল সব সার্জারি করেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা। পরীক্ষা-নিরীক্ষার ক্ষেত্রে অত্যাধুনিক মেশিনে এনজিওগ্রাম, আলট্রাসনোগ্রাম, ইসিজিসহ অন্যান্য পরীক্ষা হচ্ছে। সার্জারির ক্ষেত্রে যুক্ত হয়েছে ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারির অত্যাধুনিক ব্যবস্থা। এ ছাড়া পিত্তথলিতে পাথর, হার্নিয়া, পাইলস, অ্যাপেন্ডিক্সের মতো অপারেশন করা হয়। পাশাপাশি এই সপ্তাহের মধ্যেই শুরু হবে করোনা পরীক্ষা। এ জন্য বসছে আরটিপিসিআর টেস্টিং ল্যাব।

ন্যূনতম খরচে উন্নত কলেজ
হাসপাতালের কাছেই একইভাবে দৃষ্টিনন্দন ও সুরম্য ভবনে রয়েছে বসুন্ধরা আদ্-দ্বীন মেডিকেল কলেজ; যেখানে অ্যানাটমি, ফিজিওলজি, বায়োকেমিস্ট্রি, কমিউনিটি মেডিসিন, ফরেনসিক মেডিসিন, মাইক্রোবায়োলজি, ফার্মাকোলজি ও প্যাথলজির মতো আটটি বিভাগে চলছে পড়াশোনা। বর্তমানে ৫০ আসনের এই মেডিকেল কলেজে বিদেশি শিক্ষার্থী রয়েছেন দুই ব্যাচে ২৮ জন। এর মধ্যে কিছু ভারতের এবং কিছু নেপালের।

বসুন্ধরা আদ্-দ্বীন মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মো. নুরুল আলম নিজের তত্ত্বাবধানে এগিয়ে নিচ্ছেন কলেজটি। এরই মধ্যে এই কলেজ থেকে এক ব্যাচ শিক্ষার্থী ডাক্তার হিসেবে পাস করে বেরিয়েছেন।

কলেজ সূত্র জানায়, মাত্র ছয় লাখ টাকায় এখানে ভর্তি হতে পারেন মেধাবী শিক্ষার্থীরা। সম্পূর্ণ মেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে এখানে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়।

কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মো. নুরুল আলম বলেন, ‘ইতিমধ্যে একটি ব্যাচ পার করেছি। ২৯ জন চিকিৎসক এখন আমাদের হাসপাতালেই মানুষের সেবা দিচ্ছেন ইন্টার্ন হিসেবে; যাদের মধ্যে ১৫ জন মেয়ে ও ১৪ জন ছেলে, যারা সবাই খুবই মেধাবী। ’

অধ্যক্ষ বলেন, ‘বসুন্ধরা গ্রুপের সার্বিক সহায়তায় কলেজটি দিন দিন আরো সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। এরই মধ্যে দেশের সীমানা ছাড়িয়ে বিদেশেও সুনাম কুড়াচ্ছে। গত দুই ব্যাচে আমাদের কলেজে মোট ২৮ জন শিক্ষার্থী ভর্তি হয়েছে। এবার এখন পর্যন্ত সরকারের তরফ থেকে ভর্তির নির্দেশনা না পেলেও বিদেশি শিক্ষার্থীরা আগাম যোগাযোগ শুরু করেছে। ’

কলেজে অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক, সহকারী অধ্যাপক ও প্রভাষক পদে প্রায় ১০০ জন শিক্ষক রয়েছেন; যাঁরা একাধারে হাসপাতালেও চিকিৎসা করছেন। আর তাঁদের দক্ষতার কারণে বিদেশি ছাত্র-ছাত্রীরা আকৃষ্ট হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘আমাদের কলেজটি পুরোপুরি একটি আবাসিক প্রতিষ্ঠান। এখানে মোট শিক্ষার্থীর প্রায় ৬০ শতাংশ মেয়ে এবং বাকিরা ছেলে। আমাদের লাইব্রেরি, ল্যাব, সেমিনার কক্ষ ও শ্রেণিকক্ষ—সব কিছুই খুবই উন্নত মানের ব্যবস্থাপনায় সমৃদ্ধ। এককথায় বলতে গেলে, মেডিকেল শিক্ষার জন্য সর্বোচ্চ মানের পরিবেশ আমরা নিশ্চিত করেই চিকিৎসক তৈরির কাজ চালিয়ে যাচ্ছি।’

সূত্র : কালের কণ্ঠ।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা
৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা
চা শ্রমিক-মালিকদের দাবি পূরণে সরকার কাজ করছে
চা শ্রমিক-মালিকদের দাবি পূরণে সরকার কাজ করছে
শিল্পকলা একাডেমির নতুন মহাপরিচালক আলাউদ্দিন খান
শিল্পকলা একাডেমির নতুন মহাপরিচালক আলাউদ্দিন খান
দেশে বেকারের সংখ্যা ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করেনি: অর্থ উপদেষ্টা
দেশে বেকারের সংখ্যা ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করেনি: অর্থ উপদেষ্টা
দুর্যোগ মোকাবেলার চেয়ে প্রশমন বেশি গুরুত্বপূর্ণ : ত্রাণ উপদেষ্টা
দুর্যোগ মোকাবেলার চেয়ে প্রশমন বেশি গুরুত্বপূর্ণ : ত্রাণ উপদেষ্টা
নির্বাচন কর্মকর্তা সম্মেলন ২৭ সেপ্টেম্বর
নির্বাচন কর্মকর্তা সম্মেলন ২৭ সেপ্টেম্বর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শন প্রধান উপদেষ্টার
ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শন প্রধান উপদেষ্টার
‘ওজোনস্তর রক্ষায় রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অপরিহার্য’
‘ওজোনস্তর রক্ষায় রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অপরিহার্য’
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সর্বশেষ খবর
রাকসু নির্বাচনে ১৭ কেন্দ্রে ৯৯০ বুথ, নিরাপত্তায় ২ হাজার পুলিশ
রাকসু নির্বাচনে ১৭ কেন্দ্রে ৯৯০ বুথ, নিরাপত্তায় ২ হাজার পুলিশ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

নবীনগরে ডালি পদ্ধতিতে সবজি আবাদ
নবীনগরে ডালি পদ্ধতিতে সবজি আবাদ

১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বৈরী আবহাওয়ায় স্থগিত এনসিএল টি-টোয়েন্টি
বৈরী আবহাওয়ায় স্থগিত এনসিএল টি-টোয়েন্টি

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পীরগাছায় পদ্মরাগ ট্রেনের ৬ বগি লাইনচ্যুত, ২০ যাত্রী আহত
পীরগাছায় পদ্মরাগ ট্রেনের ৬ বগি লাইনচ্যুত, ২০ যাত্রী আহত

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‍্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে ফিরলেন স্মৃতি মান্ধানা
র‍্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে ফিরলেন স্মৃতি মান্ধানা

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সঠিক সময়ে নির্বাচন না হলে গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হবে : দুদু
সঠিক সময়ে নির্বাচন না হলে গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হবে : দুদু

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ রাষ্ট্রবিজ্ঞান ছাত্র ফোরামের আত্মপ্রকাশ
বাংলাদেশ রাষ্ট্রবিজ্ঞান ছাত্র ফোরামের আত্মপ্রকাশ

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

নেত্রকোনায় ওজোন স্তর দিবসে আলোচনা সভা ও প্রকৃতিবন্ধন
নেত্রকোনায় ওজোন স্তর দিবসে আলোচনা সভা ও প্রকৃতিবন্ধন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিতাস নদীতে ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ
তিতাস নদীতে ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী
ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা
৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

চা শ্রমিক-মালিকদের দাবি পূরণে সরকার কাজ করছে
চা শ্রমিক-মালিকদের দাবি পূরণে সরকার কাজ করছে

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

সার আমদানির চুক্তি অনুমোদনে সরকারের সুপারিশ
সার আমদানির চুক্তি অনুমোদনে সরকারের সুপারিশ

৩৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ
ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা, বিপদসীমা ছাড়িয়েছে সুরমা কুশিয়ারা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা, বিপদসীমা ছাড়িয়েছে সুরমা কুশিয়ারা

৪০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমির নতুন মহাপরিচালক আলাউদ্দিন খান
শিল্পকলা একাডেমির নতুন মহাপরিচালক আলাউদ্দিন খান

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ইকোনমিক পার্টারনশিপ এগ্রিমেন্ট দ্রুত স্বাক্ষরে আশাবাদী জাপানের রাষ্ট্রদূত
ইকোনমিক পার্টারনশিপ এগ্রিমেন্ট দ্রুত স্বাক্ষরে আশাবাদী জাপানের রাষ্ট্রদূত

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজিবপুরে অসুস্থ নারীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
রাজিবপুরে অসুস্থ নারীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পেঁয়াজ আমদানির আইপি উন্মুক্তের দাবি আমদানি-রপ্তানিকারকদের
পেঁয়াজ আমদানির আইপি উন্মুক্তের দাবি আমদানি-রপ্তানিকারকদের

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু মোকাবিলায় ১২ দফা জরুরি নির্দেশনা
ডেঙ্গু মোকাবিলায় ১২ দফা জরুরি নির্দেশনা

৫৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ওসমানী হাসপাতালে ছিনতাইকালে গ্রেফতার ২
ওসমানী হাসপাতালে ছিনতাইকালে গ্রেফতার ২

৫৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় মা-ছেলে খুন
বগুড়ায় মা-ছেলে খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পৃথক ঘটনায় ৩ জনের মৃত্যু
রাজধানীতে পৃথক ঘটনায় ৩ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শর্তসাপেক্ষে দুর্গাপূজায় ভারতে ইলিশ পাঠাতে পারবে ৩৭ প্রতিষ্ঠান
শর্তসাপেক্ষে দুর্গাপূজায় ভারতে ইলিশ পাঠাতে পারবে ৩৭ প্রতিষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অখণ্ড ভাঙ্গা রক্ষার দাবিতে মিছিল ও সমাবেশ
অখণ্ড ভাঙ্গা রক্ষার দাবিতে মিছিল ও সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন