শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:৪২, শনিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২০

বিশ্বমানের চিকিৎসাসেবা বসুন্ধরার হাসপাতালে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বিশ্বমানের চিকিৎসাসেবা বসুন্ধরার হাসপাতালে

দেশের শীর্ষ শিল্পপ্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা গ্রুপের উদ্যোগে বড় পরিবর্তন আসছে চিকিৎসাসেবা খাতে। বর্তমানে ঢাকার কেরানীগঞ্জে একটি বিশ্বমানের হাসপাতালে চলছে নামমাত্র খরচে রোগীদের চিকিৎসা।

মেডিকেল কলেজে মাত্র ছয় লাখ টাকায় ভর্তির সুযোগ পাচ্ছেন মেধাবী শিক্ষার্থীরা। বসুন্ধরা গ্রুপ এই হাসপাতাল ছাড়াও মানিকগঞ্জে একটি ১০০ বেডের অলাভজনক হাসপাতালের কাজ শুরু করেছে, যেখানে আগামী বছর নাগাদ রোগীর চিকিৎসা শুরু করা যাবে। এছাড়া বসুন্ধরা গ্রুপ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ১০০ বেডের আরো একটি অলাভজনক হাসপাতাল নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে। আর সবচেয়ে বড় উদ্যোগটি নেওয়া হচ্ছে রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায়। এখানে এক হাজার বেডের একটি বিশ্বমানের অলাভজনক হাসপাতালের কাজ হাতে নিয়েছে দেশ ও মানুষের কল্যাণে নিবেদিত বসুন্ধরা গ্রুপ।

সূত্র জানায়, বসুন্ধরা গ্রুপ বহু আগে থেকেই স্বাস্থ্যসেবায় বিভিন্নভাবে কাজ করে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান পিছিয়ে থাকা জনপদের সুবিধাবঞ্চিত মানুষের কল্যাণে ও সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে সম্পূর্ণ অলাভজনক হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজের উদ্যোগ নিয়েছেন; যেখানে থাকছে দেশের সর্বাধুনিক চিকিৎসাসেবার সুযোগ এবং সংযুক্ত করা হচ্ছে উন্নত প্রযুক্তি।

কেরানীগঞ্জে বসুন্ধরার হাসপাতাল
গাছগাছালির ফোকর গলে দূর থেকেই চোখে পড়ে দৃষ্টিনন্দন অবকাঠামো, সুরম্য ভবন। কাছে যেতেই পরিপাটি সাজানো-গোছানো আঙিনায় দেখা মেলে অ্যাম্বুল্যান্সের সারি। কেউ বাইরে থেকে ঢুকছে ভেতরে, কেউ বা বেরিয়ে আসছে ভেতর থেকে; কেউ রোগী, কেউ বা রোগীর স্বজন। মাথার ওপরে রৌদ্রোজ্জ্বল সাইনবোর্ডে বড় অক্ষরে লেখা ‘বসুন্ধরা আদ্-দ্বীন মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল’। প্রধান ফটকের ভেতরে দাঁড়িয়ে থাকা দাউদকান্দির সুলতানা আসমা হাতের মোবাইল ফোন দিয়ে ছবি তুলছেন একের পর এক, কখনো বা তুলছেন সেলফি।

জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এইখানে এত সুন্দর, এত বড় একটি হাসপাতাল আছে তা আগে ভাবতেই পারিনি। ননদের বাচ্চা হয়েছে, তাই দেখতে এলাম। খুব ভালো লাগল, তাই ছবি তুলতে ইচ্ছে হলো। মনে হচ্ছে যেন বিদেশের কোনো হাসপাতাল। ’ একটু থেমেই আবার বলেন, ‘আরো আশ্চর্যের ব্যাপার হচ্ছে, এত বড় ও বিশ্বমানের একটি হাসপাতালে চিকিৎসা ব্যয় যেন একেবারেই নামমাত্র। কেবিন ভাড়া, অপারেশন খরচ—সবই ব্যতিক্রম, অত্যন্ত সস্তা। ’

ফটকের ভেতর অ্যাম্বুল্যান্স থেকে একজন রোগী নামতেই হুইলচেয়ার নিয়ে এগিয়ে এলেন দুই কর্মী। যত্ন করে তাঁরা ওই চেয়ারে বসিয়ে ভেতরে ঢুকে যান রোগী নিয়ে; পেছন পেছন যান স্বজনরাও।

ভেতরে ঢুকে দেখা যায়, সুবিশাল ফাঁকা করিডরে করোনা সতর্কতার কারণে সবাই যতটা সম্ভব দূরত্ব মানার চেষ্টা করছেন, হাসপাতালের কর্মীরা তাঁদের সহায়তা করছেন। রোগী ও স্বজনদের কেউ দাঁড়িয়ে আছেন টিকিট কাউন্টারের লম্বা সারির শেষ মাথায়, কেউ বা ফার্মেসির সামনে সারিতে অপেক্ষা করছেন ওষুধ কেনার জন্য। আরেক পাশে শিশুরা খেলছে যে যার মতো। করিডরের বাঁ পাশে প্রসূতিসেবা বিভাগে রোগীদের ভিড় দেখা যায় কাচের স্বচ্ছ দেয়ালের ভেতর থেকে।

মোর্শেদা আক্তার নামের একজন বলেন, ‘আমার পয়লা বাচ্চাটাও এইখানে হইছে। ঢাকার অনেক বড় হাসপাতালের চাইতে এইখানে যেমন ভালো সেবা পাওয়া যায়, তেমনই চমৎকার ঝকঝকে-তকতকে পরিবেশ। কোথাও দেখেন একটু গন্ধ নেই, ময়লা নেই। খরচও খুবই কম। ’

পাশে বসা আরেকজন বলেন, দূর থেকে অনেকে এত বড় হাসপাতাল দেখে ভয় পায়—যেন খরচ না কত বেশি! কিন্তু ভেতরে এসে যখন খোঁজ নেয় তখন সবাই আশ্চর্য হয়। সবারই ঘুরেফিরে প্রশ্ন, কিভাবে এত কম খরচে এত উন্নত সেবা দেওয়া হচ্ছে!

কিভাবে সম্ভব—জানতে চাইলে বসুন্ধরা হাসপাতালের পরিচালক ডা. রুহুল আমিন বলেন, ‘এটা সম্ভব হয়েছে কেবলমাত্র দেশের শীর্ষ শিল্পপতি বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানের  মহানুভবতায়। তিনি এই হাসপাতালটির জমি দিয়েছেন, এই ভবনটি নির্মাণ করে দিয়েছেন এবং অন্যান্য অবকাঠামো, যন্ত্রপাতি সবই তাঁর দান। মানুষের কল্যাণে তিনি কেবল এই একটিই নয়, আরো দুটি হাসপাতাল প্রতিষ্ঠায় এগিয়ে এসেছেন, যেখানে যেকোনো মানুষ তার নাগালের মধ্যে সেবা নিতে পারে। নতুন যে দুটি হাসপাতাল হচ্ছে, তার একটি মানিকগঞ্জে, আরেকটি বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায়। ’

সরেজমিনে গিয়ে বিভিন্নজনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, মাত্র আট বছর হলো, এরই মধ্যে আশপাশের বিশাল এলাকার মানুষের কাছে চিকিৎসার ভরসাস্থল হয়ে উঠেছে কেরানীগঞ্জের বসুন্ধরা রিভারভিউয়ের ভেতরে বসুন্ধরা আদ্-দ্বীন হাসপাতাল। দরিদ্র মানুষের কাছে হাসপাতালটি আরো বেশি আস্থার জায়গা হিসেবে ফুটে উঠেছে নামমাত্র চিকিৎসা ব্যয়ের জন্য; যেখানে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সেবা পাওয়া যায় দেশের বড় বড় সব হাসপাতালের মতোই।

এলাকাবাসী বলেন, কেরানীগঞ্জের মতো এলাকায় এমন বিদেশি কাঠামোর একটি হাসপাতাল মানুষের চিকিৎসায় ব্যাপক ভূমিকা রাখছে। দেশে এমন হাসপাতাল নজিরবিহীন।

দেশের শীর্ষ শিল্পপ্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা গ্রুপ গরিব মানুষের জন্য উন্নত ও আধুনিক স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে এই হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেছে। হাসপাতালটিতে রয়েছে ৫০০ বেডের সার্বিক ব্যবস্থাপনা। এর সঙ্গে চালু করা হচ্ছে বসুন্ধরা আদ্-দ্বীন মেডিকেল কলেজ।

হাসপাতালটির পরিচালক ডা. রুহুল আমিন বলেন, প্রতিষ্ঠানটি আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয় ২০১২ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি। বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান সাধারণ মানুষের সেবায় এত বড় দান করেছেন, যা সত্যিই অসাধারণ একটি দৃষ্টান্ত। কোনো লভ্যাংশ ছাড়াই বসুন্ধরা গ্রুপ এই প্রতিষ্ঠানের অংশীদার হয়েছে। বসুন্ধরা গ্রুপ এই হাসপাতাল কমপ্লেক্সের জমিসহ ভবন দিয়েছে। কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য আরো চারটি ভবন নেওয়া হয়েছে। বসুন্ধরা আদ্-দ্বীন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কম খরচে রোগীদের সেবা দেওয়া হয়। এ খরচ শুধু হাসপাতালের ব্যয়ভার বহন করার জন্যই।

বসুন্ধরা আদ্-দ্বীন মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল সূত্র জানায়, জমি, ভবন, যন্ত্রপাতিসহ সব অবকাঠামোগত ব্যবস্থা করা হয়েছে বসুন্ধরার পক্ষ থেকে। এই খাতে প্রাথমিকভাবেই বসুন্ধরা গ্রুপের বিনিয়োগ ছিল ২০০ কোটি টাকারও বেশি। পরে ধারাবাহিকভাবেই বিনিয়োগ অব্যাহত রয়েছে।

যেভাবে সেবা দেওয়া হয় বসুন্ধরা আদ্-দ্বীন হাসপাতালে
প্রায় ১০০ জন খ্যাতিমান বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সার্বক্ষণিক চিকিৎসাসেবা পাচ্ছে এই হাসপাতালে আসা বিভিন্ন ধরনের রোগী; যাদের মধ্যে রয়েছেন হাসপাতালের পরিচালক ও বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডাক্তার রুহুল আমিন, খ্যাতিমান প্রসূতি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডাক্তার আরিফা আক্তার জাহান সোমা, যিনি বন্ধ্যাত্ব নিবারণেও খ্যাতি ছড়িয়েছেন এরই মধ্যে। বিশেষজ্ঞ ল্যাপারোস্কপিক সার্জন হিসেবে রয়েছেন ডা. জাকির হোসেন, প্যাথলজি বিভাগে আছেন ট্রানসফিউশন মেডিসিনের সহযোগী অধ্যাপক ডাক্তার মোস্তফা আহমেদ দোহা প্রমুখ। এছাড়া ডেন্টাল, মেডিসিন, জেনারেল সার্জারি, অর্থোপেডিক সার্জারি, নবজাতক ও শিশু বিভাগ, ডার্মাটোলজিসহ অন্যান্য বিভাগ রয়েছে এখানে। এছাড়া হাসপাতালটিতে অগ্নিদগ্ধ রোগীদের চিকিৎসা, প্লাস্টিক সার্জারি, ঠোঁট কাটা-তালু কাটা রোগের চিকিৎসা, নাক-কান-গলার জটিল চিকিৎসায় বিশ্বমানের সুবিধা রয়েছে। সব বিভাগেই রয়েছে অত্যাধুনিক সব যন্ত্রপাতি।

হাসপাতালে সার্ভিস চার্জের ক্ষেত্রে মাত্র ১৫০ টাকায় বহির্বিভাগে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সেবা মিলছে। এর সঙ্গে ৩৫০ টাকায় পেয়িং বেড, ৮০০ থেকে এক হাজার ৮০০ টাকার মধ্যে কেবিন, ২৫০ থেকে ৮০০ টাকার মধ্যে বিভিন্ন ধরনের সর্বাধুনিক ডিজিটাল এক্স-রে, ১৫০ টাকায় ইসিজি, ৪০০ টাকায় সাদাকালো আলট্রাসনোগ্রাম, তিন হাজার টাকার মধ্যে স্বাভাবিক ডেলিভারি ও আট হাজার ২০০ টাকায় ওষুধসহ সিজারিয়ান অপারেশন হচ্ছে হাসপাতালটিতে। অন্যদিকে নিজস্ব অ্যাম্বুল্যান্স সুবিধা রয়েছে ২৪ ঘণ্টা; যেখানে রাত ৮টা থেকে সকাল ৮টা পর্যন্ত ডেলিভারির জন্য প্রসূতি নারীদের বিনা মূল্যে হাসপাতালে আনার ব্যবস্থা রয়েছে; আর দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ শহরের মধ্যে যেকোনো জায়গা থেকে মাত্র ৩৩০ টাকায় রোগী আনা-নেওয়া করা হয়।

হাসপাতালের নিচতলায় উন্নত মানের খাবার ও পরিবেশসম্মত ক্যাফেটেরিয়া, মা ও শিশুদের জন্য বিভিন্ন ধরনের পোশাক ও সামগ্রীর একটি বিক্রয়কেন্দ্র, ২৪ ঘণ্টা খোলা থাকা ফার্মেসি এবং আলাদা একটি শপিং জোন রয়েছে। রোগী ও স্বজনরা যাতে প্রয়োজনীয় সব কিছু ভেতরেই পেয়ে যান, সেদিকে দৃষ্টি রেখেই এই ব্যবস্থা। অন্যদিকে শিশুদের জন্য রাখা হয়েছে বিশেষ স্পোর্টস জোন।

হাসপাতালে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের আওতায় নিয়মিত মা ও গর্ভের শিশুর চেকআপ, প্রসূতি মা ও নবজাতকের নিয়মিত চেকআপ, গর্ভকালীন বিষয়ভিত্তিক স্বাস্থ্য শিক্ষা, অত্যাধুনিক ডাক্তারের সাহায্যে গর্ভের শিশুর হৃদস্পন্দন চেকআপ, সিজারিয়ান ও নরমাল ডেলিভারির ব্যবস্থা করা, পরিবার পরিকল্পনা সেবার আওতায় সব ধরনের পরামর্শ দেওয়া ও বিভিন্ন সামগ্রী বিতরণ, নারীদের জরায়ু টিউমারসহ অন্যান্য অপারেশন, শিশুদের প্রয়োজনীয় সব রকম চিকিৎসা, সব ধরনের টিকা দেওয়ার সুবিধা, রোগের বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও চিকিৎসা, চক্ষু বিশেষজ্ঞদের মাধ্যমে অত্যাধুনিক ফেকো সার্জারিসহ ছানি অপারেশন এবং অন্যান্য জটিল চিকিৎসার সব ধরনের ব্যবস্থা রয়েছে হাসপাতালে। কম্পিউটারের মাধ্যমে চোখের দৃষ্টিশক্তি পরীক্ষা করা হয়। অন্যদিকে দন্তসেবা বিভাগের চিকিৎসকের মাধ্যমে দাঁতের সাধারণ চিকিৎসার পাশাপাশি চিকিৎসার সর্বাধুনিক সেবা ও ব্যবস্থা বিদ্যমান। নাক-কান-গলা বিভাগে রয়েছেন একদল সুদক্ষ চিকিৎসক। মেডিসিনের বিভিন্ন চিকিৎসাসহ হৃদরোগ ও ক্যান্সারের চিকিৎসার ব্যবস্থাও রয়েছে। জটিল সব সার্জারি করেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা। পরীক্ষা-নিরীক্ষার ক্ষেত্রে অত্যাধুনিক মেশিনে এনজিওগ্রাম, আলট্রাসনোগ্রাম, ইসিজিসহ অন্যান্য পরীক্ষা হচ্ছে। সার্জারির ক্ষেত্রে যুক্ত হয়েছে ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারির অত্যাধুনিক ব্যবস্থা। এ ছাড়া পিত্তথলিতে পাথর, হার্নিয়া, পাইলস, অ্যাপেন্ডিক্সের মতো অপারেশন করা হয়। পাশাপাশি এই সপ্তাহের মধ্যেই শুরু হবে করোনা পরীক্ষা। এ জন্য বসছে আরটিপিসিআর টেস্টিং ল্যাব।

ন্যূনতম খরচে উন্নত কলেজ
হাসপাতালের কাছেই একইভাবে দৃষ্টিনন্দন ও সুরম্য ভবনে রয়েছে বসুন্ধরা আদ্-দ্বীন মেডিকেল কলেজ; যেখানে অ্যানাটমি, ফিজিওলজি, বায়োকেমিস্ট্রি, কমিউনিটি মেডিসিন, ফরেনসিক মেডিসিন, মাইক্রোবায়োলজি, ফার্মাকোলজি ও প্যাথলজির মতো আটটি বিভাগে চলছে পড়াশোনা। বর্তমানে ৫০ আসনের এই মেডিকেল কলেজে বিদেশি শিক্ষার্থী রয়েছেন দুই ব্যাচে ২৮ জন। এর মধ্যে কিছু ভারতের এবং কিছু নেপালের।

বসুন্ধরা আদ্-দ্বীন মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মো. নুরুল আলম নিজের তত্ত্বাবধানে এগিয়ে নিচ্ছেন কলেজটি। এরই মধ্যে এই কলেজ থেকে এক ব্যাচ শিক্ষার্থী ডাক্তার হিসেবে পাস করে বেরিয়েছেন।

কলেজ সূত্র জানায়, মাত্র ছয় লাখ টাকায় এখানে ভর্তি হতে পারেন মেধাবী শিক্ষার্থীরা। সম্পূর্ণ মেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে এখানে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়।

কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মো. নুরুল আলম বলেন, ‘ইতিমধ্যে একটি ব্যাচ পার করেছি। ২৯ জন চিকিৎসক এখন আমাদের হাসপাতালেই মানুষের সেবা দিচ্ছেন ইন্টার্ন হিসেবে; যাদের মধ্যে ১৫ জন মেয়ে ও ১৪ জন ছেলে, যারা সবাই খুবই মেধাবী। ’

অধ্যক্ষ বলেন, ‘বসুন্ধরা গ্রুপের সার্বিক সহায়তায় কলেজটি দিন দিন আরো সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। এরই মধ্যে দেশের সীমানা ছাড়িয়ে বিদেশেও সুনাম কুড়াচ্ছে। গত দুই ব্যাচে আমাদের কলেজে মোট ২৮ জন শিক্ষার্থী ভর্তি হয়েছে। এবার এখন পর্যন্ত সরকারের তরফ থেকে ভর্তির নির্দেশনা না পেলেও বিদেশি শিক্ষার্থীরা আগাম যোগাযোগ শুরু করেছে। ’

কলেজে অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক, সহকারী অধ্যাপক ও প্রভাষক পদে প্রায় ১০০ জন শিক্ষক রয়েছেন; যাঁরা একাধারে হাসপাতালেও চিকিৎসা করছেন। আর তাঁদের দক্ষতার কারণে বিদেশি ছাত্র-ছাত্রীরা আকৃষ্ট হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘আমাদের কলেজটি পুরোপুরি একটি আবাসিক প্রতিষ্ঠান। এখানে মোট শিক্ষার্থীর প্রায় ৬০ শতাংশ মেয়ে এবং বাকিরা ছেলে। আমাদের লাইব্রেরি, ল্যাব, সেমিনার কক্ষ ও শ্রেণিকক্ষ—সব কিছুই খুবই উন্নত মানের ব্যবস্থাপনায় সমৃদ্ধ। এককথায় বলতে গেলে, মেডিকেল শিক্ষার জন্য সর্বোচ্চ মানের পরিবেশ আমরা নিশ্চিত করেই চিকিৎসক তৈরির কাজ চালিয়ে যাচ্ছি।’

সূত্র : কালের কণ্ঠ।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
সর্বশেষ খবর
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

৩১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৩৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

৫৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা