শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:৪২, শনিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২০

বিশ্বমানের চিকিৎসাসেবা বসুন্ধরার হাসপাতালে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বিশ্বমানের চিকিৎসাসেবা বসুন্ধরার হাসপাতালে

দেশের শীর্ষ শিল্পপ্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা গ্রুপের উদ্যোগে বড় পরিবর্তন আসছে চিকিৎসাসেবা খাতে। বর্তমানে ঢাকার কেরানীগঞ্জে একটি বিশ্বমানের হাসপাতালে চলছে নামমাত্র খরচে রোগীদের চিকিৎসা।

মেডিকেল কলেজে মাত্র ছয় লাখ টাকায় ভর্তির সুযোগ পাচ্ছেন মেধাবী শিক্ষার্থীরা। বসুন্ধরা গ্রুপ এই হাসপাতাল ছাড়াও মানিকগঞ্জে একটি ১০০ বেডের অলাভজনক হাসপাতালের কাজ শুরু করেছে, যেখানে আগামী বছর নাগাদ রোগীর চিকিৎসা শুরু করা যাবে। এছাড়া বসুন্ধরা গ্রুপ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ১০০ বেডের আরো একটি অলাভজনক হাসপাতাল নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে। আর সবচেয়ে বড় উদ্যোগটি নেওয়া হচ্ছে রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায়। এখানে এক হাজার বেডের একটি বিশ্বমানের অলাভজনক হাসপাতালের কাজ হাতে নিয়েছে দেশ ও মানুষের কল্যাণে নিবেদিত বসুন্ধরা গ্রুপ।

সূত্র জানায়, বসুন্ধরা গ্রুপ বহু আগে থেকেই স্বাস্থ্যসেবায় বিভিন্নভাবে কাজ করে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান পিছিয়ে থাকা জনপদের সুবিধাবঞ্চিত মানুষের কল্যাণে ও সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে সম্পূর্ণ অলাভজনক হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজের উদ্যোগ নিয়েছেন; যেখানে থাকছে দেশের সর্বাধুনিক চিকিৎসাসেবার সুযোগ এবং সংযুক্ত করা হচ্ছে উন্নত প্রযুক্তি।

কেরানীগঞ্জে বসুন্ধরার হাসপাতাল
গাছগাছালির ফোকর গলে দূর থেকেই চোখে পড়ে দৃষ্টিনন্দন অবকাঠামো, সুরম্য ভবন। কাছে যেতেই পরিপাটি সাজানো-গোছানো আঙিনায় দেখা মেলে অ্যাম্বুল্যান্সের সারি। কেউ বাইরে থেকে ঢুকছে ভেতরে, কেউ বা বেরিয়ে আসছে ভেতর থেকে; কেউ রোগী, কেউ বা রোগীর স্বজন। মাথার ওপরে রৌদ্রোজ্জ্বল সাইনবোর্ডে বড় অক্ষরে লেখা ‘বসুন্ধরা আদ্-দ্বীন মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল’। প্রধান ফটকের ভেতরে দাঁড়িয়ে থাকা দাউদকান্দির সুলতানা আসমা হাতের মোবাইল ফোন দিয়ে ছবি তুলছেন একের পর এক, কখনো বা তুলছেন সেলফি।

জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এইখানে এত সুন্দর, এত বড় একটি হাসপাতাল আছে তা আগে ভাবতেই পারিনি। ননদের বাচ্চা হয়েছে, তাই দেখতে এলাম। খুব ভালো লাগল, তাই ছবি তুলতে ইচ্ছে হলো। মনে হচ্ছে যেন বিদেশের কোনো হাসপাতাল। ’ একটু থেমেই আবার বলেন, ‘আরো আশ্চর্যের ব্যাপার হচ্ছে, এত বড় ও বিশ্বমানের একটি হাসপাতালে চিকিৎসা ব্যয় যেন একেবারেই নামমাত্র। কেবিন ভাড়া, অপারেশন খরচ—সবই ব্যতিক্রম, অত্যন্ত সস্তা। ’

ফটকের ভেতর অ্যাম্বুল্যান্স থেকে একজন রোগী নামতেই হুইলচেয়ার নিয়ে এগিয়ে এলেন দুই কর্মী। যত্ন করে তাঁরা ওই চেয়ারে বসিয়ে ভেতরে ঢুকে যান রোগী নিয়ে; পেছন পেছন যান স্বজনরাও।

ভেতরে ঢুকে দেখা যায়, সুবিশাল ফাঁকা করিডরে করোনা সতর্কতার কারণে সবাই যতটা সম্ভব দূরত্ব মানার চেষ্টা করছেন, হাসপাতালের কর্মীরা তাঁদের সহায়তা করছেন। রোগী ও স্বজনদের কেউ দাঁড়িয়ে আছেন টিকিট কাউন্টারের লম্বা সারির শেষ মাথায়, কেউ বা ফার্মেসির সামনে সারিতে অপেক্ষা করছেন ওষুধ কেনার জন্য। আরেক পাশে শিশুরা খেলছে যে যার মতো। করিডরের বাঁ পাশে প্রসূতিসেবা বিভাগে রোগীদের ভিড় দেখা যায় কাচের স্বচ্ছ দেয়ালের ভেতর থেকে।

মোর্শেদা আক্তার নামের একজন বলেন, ‘আমার পয়লা বাচ্চাটাও এইখানে হইছে। ঢাকার অনেক বড় হাসপাতালের চাইতে এইখানে যেমন ভালো সেবা পাওয়া যায়, তেমনই চমৎকার ঝকঝকে-তকতকে পরিবেশ। কোথাও দেখেন একটু গন্ধ নেই, ময়লা নেই। খরচও খুবই কম। ’

পাশে বসা আরেকজন বলেন, দূর থেকে অনেকে এত বড় হাসপাতাল দেখে ভয় পায়—যেন খরচ না কত বেশি! কিন্তু ভেতরে এসে যখন খোঁজ নেয় তখন সবাই আশ্চর্য হয়। সবারই ঘুরেফিরে প্রশ্ন, কিভাবে এত কম খরচে এত উন্নত সেবা দেওয়া হচ্ছে!

কিভাবে সম্ভব—জানতে চাইলে বসুন্ধরা হাসপাতালের পরিচালক ডা. রুহুল আমিন বলেন, ‘এটা সম্ভব হয়েছে কেবলমাত্র দেশের শীর্ষ শিল্পপতি বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানের  মহানুভবতায়। তিনি এই হাসপাতালটির জমি দিয়েছেন, এই ভবনটি নির্মাণ করে দিয়েছেন এবং অন্যান্য অবকাঠামো, যন্ত্রপাতি সবই তাঁর দান। মানুষের কল্যাণে তিনি কেবল এই একটিই নয়, আরো দুটি হাসপাতাল প্রতিষ্ঠায় এগিয়ে এসেছেন, যেখানে যেকোনো মানুষ তার নাগালের মধ্যে সেবা নিতে পারে। নতুন যে দুটি হাসপাতাল হচ্ছে, তার একটি মানিকগঞ্জে, আরেকটি বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায়। ’

সরেজমিনে গিয়ে বিভিন্নজনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, মাত্র আট বছর হলো, এরই মধ্যে আশপাশের বিশাল এলাকার মানুষের কাছে চিকিৎসার ভরসাস্থল হয়ে উঠেছে কেরানীগঞ্জের বসুন্ধরা রিভারভিউয়ের ভেতরে বসুন্ধরা আদ্-দ্বীন হাসপাতাল। দরিদ্র মানুষের কাছে হাসপাতালটি আরো বেশি আস্থার জায়গা হিসেবে ফুটে উঠেছে নামমাত্র চিকিৎসা ব্যয়ের জন্য; যেখানে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সেবা পাওয়া যায় দেশের বড় বড় সব হাসপাতালের মতোই।

এলাকাবাসী বলেন, কেরানীগঞ্জের মতো এলাকায় এমন বিদেশি কাঠামোর একটি হাসপাতাল মানুষের চিকিৎসায় ব্যাপক ভূমিকা রাখছে। দেশে এমন হাসপাতাল নজিরবিহীন।

দেশের শীর্ষ শিল্পপ্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা গ্রুপ গরিব মানুষের জন্য উন্নত ও আধুনিক স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে এই হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেছে। হাসপাতালটিতে রয়েছে ৫০০ বেডের সার্বিক ব্যবস্থাপনা। এর সঙ্গে চালু করা হচ্ছে বসুন্ধরা আদ্-দ্বীন মেডিকেল কলেজ।

হাসপাতালটির পরিচালক ডা. রুহুল আমিন বলেন, প্রতিষ্ঠানটি আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয় ২০১২ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি। বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান সাধারণ মানুষের সেবায় এত বড় দান করেছেন, যা সত্যিই অসাধারণ একটি দৃষ্টান্ত। কোনো লভ্যাংশ ছাড়াই বসুন্ধরা গ্রুপ এই প্রতিষ্ঠানের অংশীদার হয়েছে। বসুন্ধরা গ্রুপ এই হাসপাতাল কমপ্লেক্সের জমিসহ ভবন দিয়েছে। কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য আরো চারটি ভবন নেওয়া হয়েছে। বসুন্ধরা আদ্-দ্বীন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কম খরচে রোগীদের সেবা দেওয়া হয়। এ খরচ শুধু হাসপাতালের ব্যয়ভার বহন করার জন্যই।

বসুন্ধরা আদ্-দ্বীন মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল সূত্র জানায়, জমি, ভবন, যন্ত্রপাতিসহ সব অবকাঠামোগত ব্যবস্থা করা হয়েছে বসুন্ধরার পক্ষ থেকে। এই খাতে প্রাথমিকভাবেই বসুন্ধরা গ্রুপের বিনিয়োগ ছিল ২০০ কোটি টাকারও বেশি। পরে ধারাবাহিকভাবেই বিনিয়োগ অব্যাহত রয়েছে।

যেভাবে সেবা দেওয়া হয় বসুন্ধরা আদ্-দ্বীন হাসপাতালে
প্রায় ১০০ জন খ্যাতিমান বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সার্বক্ষণিক চিকিৎসাসেবা পাচ্ছে এই হাসপাতালে আসা বিভিন্ন ধরনের রোগী; যাদের মধ্যে রয়েছেন হাসপাতালের পরিচালক ও বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডাক্তার রুহুল আমিন, খ্যাতিমান প্রসূতি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডাক্তার আরিফা আক্তার জাহান সোমা, যিনি বন্ধ্যাত্ব নিবারণেও খ্যাতি ছড়িয়েছেন এরই মধ্যে। বিশেষজ্ঞ ল্যাপারোস্কপিক সার্জন হিসেবে রয়েছেন ডা. জাকির হোসেন, প্যাথলজি বিভাগে আছেন ট্রানসফিউশন মেডিসিনের সহযোগী অধ্যাপক ডাক্তার মোস্তফা আহমেদ দোহা প্রমুখ। এছাড়া ডেন্টাল, মেডিসিন, জেনারেল সার্জারি, অর্থোপেডিক সার্জারি, নবজাতক ও শিশু বিভাগ, ডার্মাটোলজিসহ অন্যান্য বিভাগ রয়েছে এখানে। এছাড়া হাসপাতালটিতে অগ্নিদগ্ধ রোগীদের চিকিৎসা, প্লাস্টিক সার্জারি, ঠোঁট কাটা-তালু কাটা রোগের চিকিৎসা, নাক-কান-গলার জটিল চিকিৎসায় বিশ্বমানের সুবিধা রয়েছে। সব বিভাগেই রয়েছে অত্যাধুনিক সব যন্ত্রপাতি।

হাসপাতালে সার্ভিস চার্জের ক্ষেত্রে মাত্র ১৫০ টাকায় বহির্বিভাগে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সেবা মিলছে। এর সঙ্গে ৩৫০ টাকায় পেয়িং বেড, ৮০০ থেকে এক হাজার ৮০০ টাকার মধ্যে কেবিন, ২৫০ থেকে ৮০০ টাকার মধ্যে বিভিন্ন ধরনের সর্বাধুনিক ডিজিটাল এক্স-রে, ১৫০ টাকায় ইসিজি, ৪০০ টাকায় সাদাকালো আলট্রাসনোগ্রাম, তিন হাজার টাকার মধ্যে স্বাভাবিক ডেলিভারি ও আট হাজার ২০০ টাকায় ওষুধসহ সিজারিয়ান অপারেশন হচ্ছে হাসপাতালটিতে। অন্যদিকে নিজস্ব অ্যাম্বুল্যান্স সুবিধা রয়েছে ২৪ ঘণ্টা; যেখানে রাত ৮টা থেকে সকাল ৮টা পর্যন্ত ডেলিভারির জন্য প্রসূতি নারীদের বিনা মূল্যে হাসপাতালে আনার ব্যবস্থা রয়েছে; আর দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ শহরের মধ্যে যেকোনো জায়গা থেকে মাত্র ৩৩০ টাকায় রোগী আনা-নেওয়া করা হয়।

হাসপাতালের নিচতলায় উন্নত মানের খাবার ও পরিবেশসম্মত ক্যাফেটেরিয়া, মা ও শিশুদের জন্য বিভিন্ন ধরনের পোশাক ও সামগ্রীর একটি বিক্রয়কেন্দ্র, ২৪ ঘণ্টা খোলা থাকা ফার্মেসি এবং আলাদা একটি শপিং জোন রয়েছে। রোগী ও স্বজনরা যাতে প্রয়োজনীয় সব কিছু ভেতরেই পেয়ে যান, সেদিকে দৃষ্টি রেখেই এই ব্যবস্থা। অন্যদিকে শিশুদের জন্য রাখা হয়েছে বিশেষ স্পোর্টস জোন।

হাসপাতালে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের আওতায় নিয়মিত মা ও গর্ভের শিশুর চেকআপ, প্রসূতি মা ও নবজাতকের নিয়মিত চেকআপ, গর্ভকালীন বিষয়ভিত্তিক স্বাস্থ্য শিক্ষা, অত্যাধুনিক ডাক্তারের সাহায্যে গর্ভের শিশুর হৃদস্পন্দন চেকআপ, সিজারিয়ান ও নরমাল ডেলিভারির ব্যবস্থা করা, পরিবার পরিকল্পনা সেবার আওতায় সব ধরনের পরামর্শ দেওয়া ও বিভিন্ন সামগ্রী বিতরণ, নারীদের জরায়ু টিউমারসহ অন্যান্য অপারেশন, শিশুদের প্রয়োজনীয় সব রকম চিকিৎসা, সব ধরনের টিকা দেওয়ার সুবিধা, রোগের বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও চিকিৎসা, চক্ষু বিশেষজ্ঞদের মাধ্যমে অত্যাধুনিক ফেকো সার্জারিসহ ছানি অপারেশন এবং অন্যান্য জটিল চিকিৎসার সব ধরনের ব্যবস্থা রয়েছে হাসপাতালে। কম্পিউটারের মাধ্যমে চোখের দৃষ্টিশক্তি পরীক্ষা করা হয়। অন্যদিকে দন্তসেবা বিভাগের চিকিৎসকের মাধ্যমে দাঁতের সাধারণ চিকিৎসার পাশাপাশি চিকিৎসার সর্বাধুনিক সেবা ও ব্যবস্থা বিদ্যমান। নাক-কান-গলা বিভাগে রয়েছেন একদল সুদক্ষ চিকিৎসক। মেডিসিনের বিভিন্ন চিকিৎসাসহ হৃদরোগ ও ক্যান্সারের চিকিৎসার ব্যবস্থাও রয়েছে। জটিল সব সার্জারি করেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা। পরীক্ষা-নিরীক্ষার ক্ষেত্রে অত্যাধুনিক মেশিনে এনজিওগ্রাম, আলট্রাসনোগ্রাম, ইসিজিসহ অন্যান্য পরীক্ষা হচ্ছে। সার্জারির ক্ষেত্রে যুক্ত হয়েছে ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারির অত্যাধুনিক ব্যবস্থা। এ ছাড়া পিত্তথলিতে পাথর, হার্নিয়া, পাইলস, অ্যাপেন্ডিক্সের মতো অপারেশন করা হয়। পাশাপাশি এই সপ্তাহের মধ্যেই শুরু হবে করোনা পরীক্ষা। এ জন্য বসছে আরটিপিসিআর টেস্টিং ল্যাব।

ন্যূনতম খরচে উন্নত কলেজ
হাসপাতালের কাছেই একইভাবে দৃষ্টিনন্দন ও সুরম্য ভবনে রয়েছে বসুন্ধরা আদ্-দ্বীন মেডিকেল কলেজ; যেখানে অ্যানাটমি, ফিজিওলজি, বায়োকেমিস্ট্রি, কমিউনিটি মেডিসিন, ফরেনসিক মেডিসিন, মাইক্রোবায়োলজি, ফার্মাকোলজি ও প্যাথলজির মতো আটটি বিভাগে চলছে পড়াশোনা। বর্তমানে ৫০ আসনের এই মেডিকেল কলেজে বিদেশি শিক্ষার্থী রয়েছেন দুই ব্যাচে ২৮ জন। এর মধ্যে কিছু ভারতের এবং কিছু নেপালের।

বসুন্ধরা আদ্-দ্বীন মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মো. নুরুল আলম নিজের তত্ত্বাবধানে এগিয়ে নিচ্ছেন কলেজটি। এরই মধ্যে এই কলেজ থেকে এক ব্যাচ শিক্ষার্থী ডাক্তার হিসেবে পাস করে বেরিয়েছেন।

কলেজ সূত্র জানায়, মাত্র ছয় লাখ টাকায় এখানে ভর্তি হতে পারেন মেধাবী শিক্ষার্থীরা। সম্পূর্ণ মেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে এখানে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়।

কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মো. নুরুল আলম বলেন, ‘ইতিমধ্যে একটি ব্যাচ পার করেছি। ২৯ জন চিকিৎসক এখন আমাদের হাসপাতালেই মানুষের সেবা দিচ্ছেন ইন্টার্ন হিসেবে; যাদের মধ্যে ১৫ জন মেয়ে ও ১৪ জন ছেলে, যারা সবাই খুবই মেধাবী। ’

অধ্যক্ষ বলেন, ‘বসুন্ধরা গ্রুপের সার্বিক সহায়তায় কলেজটি দিন দিন আরো সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। এরই মধ্যে দেশের সীমানা ছাড়িয়ে বিদেশেও সুনাম কুড়াচ্ছে। গত দুই ব্যাচে আমাদের কলেজে মোট ২৮ জন শিক্ষার্থী ভর্তি হয়েছে। এবার এখন পর্যন্ত সরকারের তরফ থেকে ভর্তির নির্দেশনা না পেলেও বিদেশি শিক্ষার্থীরা আগাম যোগাযোগ শুরু করেছে। ’

কলেজে অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক, সহকারী অধ্যাপক ও প্রভাষক পদে প্রায় ১০০ জন শিক্ষক রয়েছেন; যাঁরা একাধারে হাসপাতালেও চিকিৎসা করছেন। আর তাঁদের দক্ষতার কারণে বিদেশি ছাত্র-ছাত্রীরা আকৃষ্ট হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘আমাদের কলেজটি পুরোপুরি একটি আবাসিক প্রতিষ্ঠান। এখানে মোট শিক্ষার্থীর প্রায় ৬০ শতাংশ মেয়ে এবং বাকিরা ছেলে। আমাদের লাইব্রেরি, ল্যাব, সেমিনার কক্ষ ও শ্রেণিকক্ষ—সব কিছুই খুবই উন্নত মানের ব্যবস্থাপনায় সমৃদ্ধ। এককথায় বলতে গেলে, মেডিকেল শিক্ষার জন্য সর্বোচ্চ মানের পরিবেশ আমরা নিশ্চিত করেই চিকিৎসক তৈরির কাজ চালিয়ে যাচ্ছি।’

সূত্র : কালের কণ্ঠ।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
রংপুর বিভাগের ৫৩ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট বাতিল
রংপুর বিভাগের ৫৩ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট বাতিল
অক্টোবর মাসে সড়কে ঝরেছে ৪২৩ প্রাণ : বিআরটিএ
অক্টোবর মাসে সড়কে ঝরেছে ৪২৩ প্রাণ : বিআরটিএ
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
দুই লাখ ২০ হাজার টন সার কিনবে সরকার
দুই লাখ ২০ হাজার টন সার কিনবে সরকার
সর্বশেষ খবর
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা