শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:০০, মঙ্গলবার, ২৬ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

চুক্তির মেয়াদ শেষেও টিকিট বিক্রি করছে সিএনএস

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
চুক্তির মেয়াদ শেষেও টিকিট বিক্রি করছে সিএনএস

টানা ১৪ বছর ধরে রেলের টিকিট বিক্রি করে আসছে কম্পিউটার নেটওয়ার্ক সিস্টেমস লিমিটেডের (সিএনএস)। যদিও গত মার্চেই রেলের সঙ্গে তাদের চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। তখন উন্মুক্ত দরপত্রের মাধ্যমে সহজ লিমিটেডকে টিকিট বিক্রির জন্য মনোনীত করেছিল রেল কর্তৃপক্ষ। কিন্তু দরপত্রে সহজের চেয়ে প্রায় পাঁচগুণ বেশি দরদাতা হয়েও উচ্চ আদালতে মামলা করে চুক্তি কার্যক্রম স্থগিত করে রেখেছে সিএনএস।

উচ্চ আদালতের স্থগিতাদেশের কারণে সহজ লিমিটেডের সঙ্গে চুক্তি করতে না পারায় সিএনএসকে দিয়েই টিকিট বিক্রি করাচ্ছে রেল কর্তৃপক্ষ। এ ক্ষেত্রে তারা আগের চুক্তির শর্ত অনুযায়ী টাকা পাবে। তবে মূল্যায়ন কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী চুক্তি হলে টিকিটপ্রতি সহজকে রেলের পরিশোধ করতে হতো ২৫ পয়সা। সিএনএস আগের চুক্তিতে কমিশন নিত ২ টাকা ৯৯ পয়সা। সে হিসাবে সহজের চেয়ে সিএনএসকে ২ টাকা ৭৪ পয়সা বেশি দিতে হচ্ছে। রেলে মাসে গড়ে টিকিট বিক্রি হয় ৩৩ লাখ ৩৩ হাজার। নতুন চুক্তি না হওয়ায় রেলওয়ের কাছ থেকে মাসে গড়ে ৯১ লাখ ৩২ হাজার ৪২০ টাকা বেশি নিচ্ছে সিএনএস। অথচ নতুন দরপত্রেও টিকিটপ্রতি তারা প্রস্তাব করেছিল ১ টাকা ২২ পয়সা। দ্বিতীয় স্থানে থাকা স্পেকটাম ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের দর ছিল ৫৮ পয়সা।

চুক্তি ছাড়া টিকিট বিক্রি করা যায় কি না জানতে চাইলে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী মো. নুরুল ইসলাম সুজন জানান, আমরা তো দরপত্রের মাধ্যমে নতুন করে চুক্তি করার কার্যক্রম হাতে নিয়েছিলাম। এখন তো সেটা করতে পারছি না। ওরা (সিএনএস) ২০০৭ সাল থেকে কাজ করে আসছে। এজন্য বর্ধিত সময়ে ওরাই কাজ করছে। আমাদের তো আর বিকল্প নেই। আর আমাদের সেই সক্ষমতা নেই বলেই তো আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে এটা করাচ্ছি।

রেল কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ২০০৭ সালে টিকিট বিক্রির জন্য সিএনএসের সঙ্গে ৯ কোটি ৯১ লাখ টাকায় পাঁচ বছর মেয়াদে চুক্তি করে রেল কর্তৃপক্ষ। তবে ট্রেনের সংখ্যা, কোচ, আসন এবং স্টপেজ বৃদ্ধিসহ বিভিন্ন কারণে মেয়াদ শেষে চুক্তির মূল্য দাঁড়ায় ১৩ কোটি ৮ লাখ টাকা। মেয়াদ ফুরালে নতুন করে দরপত্র আহ্বানের পরিকল্পনা করে রেল কর্তৃপক্ষ। বিষয়টি জানতে পেরে সরকারে বিভিন্ন মহলে সিএনএস দৌড়ঝাঁপ শুরু করে। পরে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির অনুমোদন নিয়ে চুক্তির মেয়াদ আরও দুই বছর বাড়ানো হয়। এরপর ২০১৪ সালে দরপত্র আহ্বান করা হলে আবারও ৩১ কোটি ৩২ লাখ টাকা মূল্যে পাঁচ বছরের জন্য কাজ পায় সিএনএস। ওই চুক্তির মেয়াদ শেষে আবারও ট্রেনের সংখ্যা, কোচ, আসন স্টপেজ বৃদ্ধিসহ নানা অজুহাতে চুক্তিমূল্য ৩৫ শতাংশ বাড়িয়ে ৪১ কোটি ৯০ লাখ টাকা করা হয়।

মেয়াদ ফুরানোর নির্দিষ্ট সময়ের আগে দরপত্র আহ্বান ও নতুন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তির কার্যক্রম শেষ করতে পারেনি রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। এ সুযোগে আবারও ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির কাছে এক বছরের জন্য চুক্তির মেয়াদ বাড়ানোর আবেদন করে রেলওয়ে। ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি মতামত দেয়, চুক্তির ক্ষেত্রে মেয়াদের পরিবর্তে মূল্য বিবেচনা করতে হবে। এতে চুক্তিমূল্য ৩১ কোটি ৩২ লাখ টাকা ৪২ মাস তথা ২০১৭ সালের ডিসেম্বরেই শেষ হয়ে গেছে। তাই চুক্তিমূল্য সর্বোচ্চ ৫০ শতাংশ তথা ১৫ কোটি ৬৬ লাখ টাকার আনুপাতিক চুক্তির মেয়াদ বৃদ্ধির প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়। এতে বর্ধিত চুক্তির মূল্য দাঁড়ায় ৪৬ কোটি ৯৮ লাখ টাকা। এ হিসাবে অবশিষ্ট চুক্তিমূল্য ছিল ৫ কোটি ৮ লাখ টাকা। বর্ধিত এ চুক্তিমূল্য দিয়ে আর মাত্র ছয় মাস চুক্তির মেয়াদ বাড়ানো যায় বলে মতামত দেয় মন্ত্রিসভা কমিটি। ওই চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়েছে গত বছর মার্চে। এরপর রেলওয়ে নতুন কোনো প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি করেনি। সিএনএসের মেয়াদও বাড়ায়নি। চুক্তি ছাড়াই এখন টিকিট বিক্রি করছে সিএনএস।

সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, নতুন করে দরপত্র আহ্বান, বাছাই এবং সম্ভাব্য প্রতিষ্ঠানগুলোর তালিকা তৈরিতে লম্বা সময় প্রয়োজন হয়। কিন্তু রেলওয়ে কর্র্তৃপক্ষ দরপত্র আহ্বান প্রাক-কমিটির সভা ডাকে ২৩ জানুয়ারি। আর দরপত্র দাখিলের শেষ সময় নির্ধারণ করা হয় ২৩ মার্চ। অথচ মার্চ মাসেই সিএনএসের সঙ্গে রেলের বর্ধিত চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা। এছাড়া ওই দরপত্রে এমন একটি শর্ত জুড়ে দেওয়া হয় যা দেশের অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের পক্ষেই পূরণ করা সম্ভব না। যদিও দরপত্রটি ছিল আন্তর্জাতিক। দরপত্রে বলা হয়, ‘আবেদনকারীকে অবশ্যই বছরে ৫০ লাখ টিকিট বিক্রির অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।’

রেলওয়ে থেকে প্রাপ্ত নথি ঘেঁটে দেখা যায়, দরপত্র মূল্যায়ন কমিটি প্রাথমিকভাবে সাতটি প্রতিষ্ঠানকে উপযুক্ত ঘোষণা করে। তাদের মধ্যে সহজ লিমিটেডও ছিল। এককভাবে সহজ লিমিটেড দরপত্রের শর্ত পূরণ করতে না পারায় সিনেসিচ আইটি লিমিটেড ও ভিনসেন্ট কনসালটেনসি (পিভিটি) লিমিটেডের সঙ্গে যৌথভাবে দরপত্রে অংশ নেয়। তারা সবচেয়ে কম দর অর্থাৎ টিকিটপ্রতি ২৫ পয়সা প্রস্তাব দেয়। দরপত্রে সহজ লিমিটেড ৪০ লাখ টিকিট বিক্রির প্রমাণ জমা দেয়। প্রাথমিকভাবে মনোনীত হওয়ার পর সহজের কাছে জানতে চাওয়া হয়, তাদের কাছে আরও টিকিট বিক্রির প্রমাণ আছে কি না। এরপর সহজ কর্তৃপক্ষ জানায়, তারা এনা পরিবহনের টিকিট বিক্রি করে। এর প্রমাণ তারা মূল্যায়ন কমিটির কাছে জমা দেয়। দরপত্র মূল্যায়ন কমিটির কারিগরি প্রস্তাবনা মূল্যায়নে ১০০ নম্বরের মধ্যে সহজ লিমিটেড ৭১ দশমিক ৯৩ নম্বর পেয়ে যোগ্য বিবেচিত হয়। সর্বনিম্ন দরদাতা হিসেবে প্রতিষ্ঠানটি প্রথম স্থান অধিকার করে এবং শতভাগ নম্বর পায়। সর্বনিম্ন দরদাতা ও আর্থিক সক্ষমতার বিচারে সহজের সঙ্গে চুক্তি করার জন্য গত ১৮ নভেম্বর সুপারিশ করে দরপত্র মূল্যায়ন কমিটি।

মূল্যায়ন কমিটির প্রতিবেদনে উল্লিখিত প্রাক্কলনে (সম্ভাব্য দর) বলা হয়, বর্তমানে কম্পিউটার টিকিটিং পরিচালনার জন্য যাত্রীপ্রতি ২ টাকা ৯৯ পয়সা দেওয়া হয়। এ সার্ভিস চার্জকে ভিত্তি হিসেবে ধরে গত ছয় বছরের মুদ্রাস্ফীতি ও বাংলাদেশ রেলওয়ের ইন্টারগেটিক টিকিটিং সিস্টেমের (বিআরআইটিএস) কর্মপরিধি বৃদ্ধির বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে আলোচ্য দরপত্রে যাত্রীপ্রতি প্রদেয় প্রাক্কলিত সার্ভিস চার্জ ৪ টাকা ৩৫ পয়সা নির্ধারণ করে কমিটি। প্রতি মাসে গড়ে ৩৩ লাখ ৩৩ হাজার টিকিট বিক্রির হিসাবে বিআরআইটিএসের সার্ভিস চার্জ বাবদ ৬০ মাসের ব্যয় ৮৭ কোটি টাকা।

মূল্যায়ন কমিটির সুপারিশে বলা হয়, ‘সহজ লিমিটেড সর্বোচ্চ নম্বরপ্রাপ্ত হয়েছে। তাদের আর্থিক প্রস্তাবনা যাত্রীপ্রতি ২৫ পয়সা, যা প্রাক্কলিত সার্ভিস চার্জ ৪ টাকা ৩৫ পয়সা থেকে ৪ টাকা ১০ পয়সা বা ৯৪ দশমিক ২৫ শতাংশ কম। এতে প্রতি মাসে ৩৩ লাখ ৩৩ হাজার টিকিট বিক্রির হিসাবে ৬০ মাসে ৫ কোটি টাকা ব্যয় হবে। এতে সরকারের প্রাক্কলনের তুলনায় ৮৩ কোটি টাকা সাশ্রয় হবে।

এরপর কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী সহজ লিমিটেডের সঙ্গে রেল কর্তৃপক্ষ চুক্তি স্বাক্ষরের পরিকল্পনা নিলে আদালতে যায় সিএনএস। তাদের দাবি, সহজ লিমিটেড দরপত্রে ৪০ লাখ টিকিট বিক্রির তথ্য দিয়ে পরে বাকি তথ্য সংযুক্ত করেছে। অথচ পিপিআর-২০০৮-এর ৯৮ (১৬) ধারায় বলা হয়েছে, ‘দরপত্র দলিলে উল্লেখ করা হয় নাই এরূপ অতিরিক্ত কোনো তথ্য দরপত্রে সংযোজন করা হইলেও উহা মূল্যায়নে বিবেচিত হইবে না।’ কিন্তু ওই ধারা লঙ্ঘন করে কারিগরি মূল্যায়ন কমিটি প্রকৃত সত্যকে আড়াল করে এসব তথ্য প্রতিবেদনে উল্লেখ না করে ঊর্ধ্বতন কর্র্তৃপক্ষের কাছে প্রস্তাবটি অনুমোদনের জন্য সুপারিশ করেছে এ দাবি নিয়ে হাইকোর্টে রিট আবেদন করে সিএনএস। আদালত শুনানি শেষে চুক্তি স্বাক্ষরের ওপর স্থগিতাদেশ দেয়। এরপর গত ২৩ ডিসেম্বর ওই স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার চেয়ে সুপ্রিম কোর্টের চেম্বার জজ আদালতে আবেদন করে রেল ও সহজ কর্তৃপক্ষ। চেম্বার জজ আদালতও স্থগিতাদেশ বহাল রাখে।

এ বিষয়ে দরপত্র মূল্যায়ন কমিটির সদস্য রেলওয়ের যুগ্ম মহাপরিচালক (অর্থ) মোহাম্মদ মাহমুদ হাসান জানান, আমি দরপত্র মূল্যায়ন কমিটিতে ছিলাম। সর্বনিম্ন দরদাতা, কারিগরি দক্ষতা ও আর্থিক সক্ষমতা বিবেচনা করে সম্পূর্ণ যুক্তিসংগতভাবেই সহজ লিমিটেড নামের একটি প্রতিষ্ঠানকে এ প্রকল্পে কাজ দেওয়ার জন্য নির্বাচিত করা হয়েছে। এখানে কোনোভাবেই আইনের ব্যত্যয় ঘটেনি।

সহজ লিমিটেডের দরপত্রের অংশীদারি প্রতিষ্ঠান ভিনসেন্ট কনসালটেনসি লিমিটেডের পরিচালক নাগির আহমেদ অপূর্ব জানান, আমরা চাই কম লাভে দেশের সেবা করতে। এজন্য সবচেয়ে কম রেটে আমরা দরপত্র জমা দিয়েছি। মূল্যায়ন কমিটি যোগ্য মনে করেছে বলেই আমাদের সঙ্গে চুক্তির জন্য সুপারিশ করেছে। 

সূত্র: দেশ রূপান্তর

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজিতে সবজি চার গুণ চড়া
চাঁদাবাজিতে সবজি চার গুণ চড়া
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ সেপ্টেম্বর)
রেলওয়ে পুলিশের সব থানায় অনলাইন জিডি সেবা চালু
রেলওয়ে পুলিশের সব থানায় অনলাইন জিডি সেবা চালু
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা
যুবশক্তিকে অন্তর্ভুক্ত না করে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয় : প্রধান উপদেষ্টা
যুবশক্তিকে অন্তর্ভুক্ত না করে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয় : প্রধান উপদেষ্টা
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন
স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা
স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা
নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক
নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক
মানুষের আস্থা অর্জন করাই বিচার বিভাগের কাজ­ : প্রধান বিচারপতি
মানুষের আস্থা অর্জন করাই বিচার বিভাগের কাজ­ : প্রধান বিচারপতি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
সারা দেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৬৪৪
সারা দেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৬৪৪
প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের
প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের
সর্বশেষ খবর
বায়ুদূষণের শীর্ষে লাহোর, ঢাকা আজ দ্বিতীয়
বায়ুদূষণের শীর্ষে লাহোর, ঢাকা আজ দ্বিতীয়

এই মাত্র | নগর জীবন

টি-টোয়েন্টিতে তাসকিনের উইকেটের সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে তাসকিনের উইকেটের সেঞ্চুরি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অমুসলিমদের উৎসবে মুসলমানদের আচরণ যেমন হবে
অমুসলিমদের উৎসবে মুসলমানদের আচরণ যেমন হবে

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বিআরটিএর অভিযানে সাতটি বাস ডাম্পিংয়ে
বিআরটিএর অভিযানে সাতটি বাস ডাম্পিংয়ে

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদাবাজিতে সবজি চার গুণ চড়া
চাঁদাবাজিতে সবজি চার গুণ চড়া

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মার্কিন ৬ কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল চীন
মার্কিন ৬ কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল চীন

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গাপূজায় বেনাপোল বন্দরে ৫ দিন বন্ধ থাকবে আমদানি-রপ্তানি
দুর্গাপূজায় বেনাপোল বন্দরে ৫ দিন বন্ধ থাকবে আমদানি-রপ্তানি

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৭০ নতুন কমিটি দিল ছাত্রদল
৭০ নতুন কমিটি দিল ছাত্রদল

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

সেনা সাফল্যে খেই হারানো গুজববাজরা ফের সক্রিয়
সেনা সাফল্যে খেই হারানো গুজববাজরা ফের সক্রিয়

৪১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ সেপ্টেম্বর)

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ম্যাচ সেরার পুরস্কার স্ত্রী-পুত্রকে উৎসর্গ করলেন আফ্রিদি
ম্যাচ সেরার পুরস্কার স্ত্রী-পুত্রকে উৎসর্গ করলেন আফ্রিদি

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধভাবে উপার্জনকারী যেভাবে তাওবা করবে
অবৈধভাবে উপার্জনকারী যেভাবে তাওবা করবে

৫৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়া কোনো কাগুজে বাঘ নয়, ট্রাম্পকে হুঁশিয়ারি মস্কোর
রাশিয়া কোনো কাগুজে বাঘ নয়, ট্রাম্পকে হুঁশিয়ারি মস্কোর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেবেছিলাম আমরা ১৫ রান কম করেছি : পাকিস্তান অধিনায়ক
ভেবেছিলাম আমরা ১৫ রান কম করেছি : পাকিস্তান অধিনায়ক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেলওয়ে পুলিশের সব থানায় অনলাইন জিডি সেবা চালু
রেলওয়ে পুলিশের সব থানায় অনলাইন জিডি সেবা চালু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাবিপ্রবির তিন হলের নতুন নামকরণ
শাবিপ্রবির তিন হলের নতুন নামকরণ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুবশক্তিকে অন্তর্ভুক্ত না করে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয় : প্রধান উপদেষ্টা
যুবশক্তিকে অন্তর্ভুক্ত না করে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয় : প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল থেকে ফেরার পথে প্রধান শিক্ষকের হাত-পা ভেঙে দিল মুখোশধারীরা
স্কুল থেকে ফেরার পথে প্রধান শিক্ষকের হাত-পা ভেঙে দিল মুখোশধারীরা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন
গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিঙ্গাপুরে মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেন যে নারী
সিঙ্গাপুরে মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেন যে নারী

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যাত্রাবাড়ীতে বাসে অজ্ঞান পার্টির কবলে পড়ে ব্যবসায়ীর মৃত্যু
যাত্রাবাড়ীতে বাসে অজ্ঞান পার্টির কবলে পড়ে ব্যবসায়ীর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল
বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে উঠতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৩৬ রান
ফাইনালে উঠতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৩৬ রান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন
গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে কুবির ৯ বিভাগের ১৮ পরীক্ষা স্থগিত
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে কুবির ৯ বিভাগের ১৮ পরীক্ষা স্থগিত

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে দাদি-নাতির মৃত্যু
পানিতে ডুবে দাদি-নাতির মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে
ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...
১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!
লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার
দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প
গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত
দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪
রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প
নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হৃতিকের সঙ্গে বিয়ের বিষয়ে যা বললেন সাবা
হৃতিকের সঙ্গে বিয়ের বিষয়ে যা বললেন সাবা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা
কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল
বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি
চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়
এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা
ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের
দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের
প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ
সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস
মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অঘোষিত সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি বাংলাদেশ-পাকিস্তান
অঘোষিত সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি বাংলাদেশ-পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল, ইসরায়েলকে নিষিদ্ধের উদ্যোগ ঠেকাবে যুক্তরাষ্ট্র
২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল, ইসরায়েলকে নিষিদ্ধের উদ্যোগ ঠেকাবে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি দখলদারিত্ব বন্ধ করতে হবে : ফিনল্যান্ড
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি দখলদারিত্ব বন্ধ করতে হবে : ফিনল্যান্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় সন্তানের মা হলেন রিয়ানা
তৃতীয় সন্তানের মা হলেন রিয়ানা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত
রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার
লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার

নগর জীবন

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক

নগর জীবন

নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে
৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে

দেশগ্রাম

শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার
শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার

খবর

আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি
আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন
নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী
হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী

খবর

পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত
পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র
আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আসে এক রুটে যায় তিন রুটে
আসে এক রুটে যায় তিন রুটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জমজমাট শপিং বসুন্ধরা সিটিতে
জমজমাট শপিং বসুন্ধরা সিটিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংসের ফিটনেস পার্টনার গোল্ডস জিম
কিংসের ফিটনেস পার্টনার গোল্ডস জিম

মাঠে ময়দানে

আখতারের মামলা জাতিসংঘের সামনে আজ পাল্টাপাল্টি
আখতারের মামলা জাতিসংঘের সামনে আজ পাল্টাপাল্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪
লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার
ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের ৩৩ হাজার মণ্ডপে প্রস্তুতি দুর্গাপূজার
দেশের ৩৩ হাজার মণ্ডপে প্রস্তুতি দুর্গাপূজার

পেছনের পৃষ্ঠা

মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা
মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান
কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

ধনী ইঁদুরের কাণ্ড
ধনী ইঁদুরের কাণ্ড

ডাংগুলি

পরীবন্ধু দাদি
পরীবন্ধু দাদি

ডাংগুলি

শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা
শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা

দেশগ্রাম

এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতির পিঠে চড়িয়ে বিদায় অধ্যক্ষকে
হাতির পিঠে চড়িয়ে বিদায় অধ্যক্ষকে

দেশগ্রাম

এস আলমের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির আদেশ
এস আলমের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির আদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে শুরু হচ্ছে গ্র্যান্ড সুফি নাইট
আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে শুরু হচ্ছে গ্র্যান্ড সুফি নাইট

নগর জীবন