শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১৬, শুক্রবার, ১৩ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

অবৈধ ভিওআইপির ভয়াবহ সিন্ডিকেট

বছরে রাজস্ব ক্ষতি সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকা, র‌্যাব অভিযানের পরও নেওয়া হয়নি ব্যবস্থা
নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
অবৈধ ভিওআইপির ভয়াবহ সিন্ডিকেট

অবৈধ ভিওআইপি (ভয়েস ওভার ইন্টারনেট প্রটোকল) কারবার করে একটি ভয়াবহ সিন্ডিকেট আঙুল ফুলে কলা গাছ হয়ে উঠেছে। তাদের অবৈধ কারবারে সরকার বছরে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার বেশি রাজস্ব হারাচ্ছে। এসব টাকা হুন্ডি, ওভার ও আন্ডার ইনভয়েসিংয়ের মাধ্যমে চলে যাচ্ছে যুক্তরাজ্য, সিঙ্গাপুর, সংযুক্ত আরব আমিরাত, মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন দেশে। আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ও টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা-বিটিআরসির অভিযানে চক্রের মাঠপর্যায়ে থাকা কিছু কর্মী গ্রেফতার হলেও মূল গডফাদাররা থেকে যায় ধরাছোঁয়ার বাইরে। রহস্যজনক কারণে তারা আইনের আওতায় আসছে না। অবৈধ ভিওআইপি কারবারিদের কারণে সরকারের কত রাজস্ব ক্ষতি হয়- এ প্রসঙ্গে বিটিআরসির দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা বলেন, অবৈধ ভিওআইপির কারণে সরকারের দৈনিক রাজস্ব ক্ষতি হয় কমপক্ষে সাড়ে ১২ কোটি টাকা। মাসে এর পরিমাণ ৩৭৫ কোটি টাকা। বার্ষিক হিসাবে ৪ হাজার ৫৬২ কোটি টাকার বেশি। ভিওআইপির কারণে উদ্বেগজনকভাবে কমে গেছে মোবাইল ফোন অপারেটরদের আন্তর্জাতিক কল। শারুন-সাহাব সিন্ডিকেটসহ ভিওআইপি কারবারিরা সরকারের প্রভাবশালীদের আশ্রিত হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নিতে পারে না বিটিআরসি। অথচ ভিওআইপি শনাক্ত করার সব আধুনিক সরঞ্জাম বিটিআরসির রয়েছে। তারা স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারলেই অবৈধ ভিওআইপি বন্ধ ও সরকারের রাজস্ব বাড়ানো সম্ভব হতো।

নিয়ম অনুযায়ী প্রতি মিনিট ইনকামিং আইএসডি কলে সরকার ৩ সেন্ট হিসেবে রাজস্ব পাবে। ইন্টারন্যাশনাল গেটওয়ে সার্ভিস প্রোভাইডারসহ বিভিন্ন তথ্য বলছে, দেশে দৈনিক ১০ কোটি মিনিটের বেশি বৈদেশিক কল রিসিভ হয়। এর প্রায় ৭ কোটি মিনিটই আসছে চোরাপথে বা ভিওআইপির মাধ্যমে। এতে দৈনিক প্রায় ২০ কোটি টাকার বিদেশি কল ভিওআইপির মাধ্যমে চুরি হয়। যা বন্ধ করা গেলে সরকার দৈনিক সাড়ে ১২ কোটি টাকা আর বার্ষিক ৪ হাজার ৫৬২ কোটি ৫০ লাখ টাকা অতিরিক্ত রাজস্ব পেত।

টেলিযোগাযোগসংক্রান্ত বিভিন্ন দফতর থেকে পাওয়া নথি ও অনুসন্ধান বলছে, সরকারি মালিকানাধীন মোবাইল অপারেটর টেলিটক রয়েছে ভিওআইপি কারবারের শীর্ষে। এর আগে বিভিন্ন অভিযানে যত সিম জব্দ হয়েছে তার প্রায় ৮৫ শতাংশই টেলিটকের। সংস্থাটির উচ্চপর্যায়ের কিছু কর্মকর্তার যোগসাজশে ভয়াবহ এ সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণ করছেন জাতীয় সংসদের হুইপ সামশুল হক চৌধুরীর ছেলে নাজমুল করিম ওরফে শারুন চৌধুরী। রাজধানীর গুলশানে অফিস খুলে তিনি নিয়ন্ত্রণ করেন দেশের ভিওআইপি কারবারের বড় একটি অংশ। এ কারবারে তার অন্যতম সহযোগী টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সাহাব উদ্দিন। টেলিটকের কর্মকর্তাদের কেউ শারুন-সাহাব সিন্ডিকেটের বাইরে গেলে তাদের চাকরিচ্যুতি এমনকি নির্যাতনের শিকারও হতে হয়।
শারুন-সাহাব সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে বেশ একাধিক অভিযোগ জমা হয়েছে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ে। অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেন, ‘তাদের বিষয়ে কিছু অভিযোগ পেয়েছি। সেখানে বিবেচনা ও আমলযোগ্য কোনো বিষয়ে টেলিটকের এমডিসহ অন্য কারও বিরুদ্ধে তথ্য থাকলে অবশ্যই বিষয়টি তদন্ত করা হবে।’ মন্ত্রী আরও বলেন, ‘সাধারণত আমি একটি কাগজও ফেলে দিই না। এসব অভিযোগ আমলযোগ্য হলে আমাদের পক্ষ থেকে প্রশাসনিক তদন্ত ও অন্য যেসব করণীয় তা অবশ্যই করা হবে।’

প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী এ চক্রের অবৈধ কারবারে সরকারই যে শুধু রাজস্ব হারাচ্ছে তা নয়, লোকসান গুনতে গুনতে বৈধভাবে দেশে ফোন কল প্রবেশের ইন্টারন্যাশনাল গেটওয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো প্রায় বন্ধ হওয়ার পথে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ভিআইপি কারবারের হোতাদের আইনের আওতায় আনা না গেলে অচিরেই ধ্বংসের মুখে পড়বে টেলিকম খাতের বহু প্রতিষ্ঠান। এতে সরকার যেমন রাজস্ববঞ্চিত হবে তেমনি ব্যবসা বন্ধ করে পথে বসতে হবে বৈধ বহু ব্যবসায়ীকে।

জানা গেছে, ১৪ জুন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বারকে চিঠি দেন জনৈক নূরুল জিহাদ। চিঠিতে তিনি উল্লেখ করেন, ‘ভিওআইপি কারবারে শারুন চৌধুরীর সঙ্গে টেলিটকের এমডিই শুধু নন, জড়িত রয়েছেন আরও বহু কর্মকর্তা, যার অনেকেই বিতর্কিত ও সমালোচিত। শারুনের ভিওআইপি কারবার গড়ে উঠেছে সেই বহুল আলোচিত হাওয়া ভবনের সিন্ডিকেট ঘিরে। বিটিসিএলে ক্রয় বিভাগের পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালনের সময় দুর্নীতির অভিযোগ ওঠায় ওএসডি করা হয়েছিল সাহাব উদ্দিনকে। তার বেশুমার দুর্নীতির কারণে বিটিসিএলের টেলিকমিউনেশন নেটওয়ার্ক ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট (বিডি-পি ৫৩) থেকে অর্থ প্রত্যাহার করে নেয় জাপানি দাতাপ্রতিষ্ঠান জাইকা। তখন প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন অ্যাডভোকেট তারানা হালিম। ভিওআইপি কারবারে সম্পর্কের সূত্র ধরে সাহাব উদ্দিন ধরনা দেন শারুনের কাছে। শারুনের নানামুখী তদবির ও একান্ত চেষ্টায় দুর্নীতির অভিযোগ থেকে রেহাই পেয়ে যান সাহাব। পরে শারুনের সহযোগিতায় টেলিটকের বড় একটি প্রকল্পে পরিচালকের (পিডি) পদও বাগিয়ে নেন সাহাব উদ্দিন। এর পর থেকে সাহাব উদ্দিনের প্রত্যক্ষ মদদে ভিওআইপি কারবারের জাল বিস্তৃত করেন শারুন। সংশ্লিষ্টরা বলেন, ২০১৮ সালে এমডির দায়িত্ব পান সাহাব উদ্দিন। এরপর ভিওআইপি কারবারে শনৈ শনৈ উন্নতি হয় শারুনের। ভিওআইপি কারবারে পাওয়া বিপুল অর্থ আন্ডার ও ওভার ইনভয়েসিং এবং হুন্ডির মাধ্যমে যুক্তরাজ্য, মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন দেশে পাচার করেছেন শারুন।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, টেলিটকের টাওয়ার ও সিম ব্যবহার করে এবং টেন্ডার বাণিজ্যের মাধ্যমে সরকারি প্রতিষ্ঠানটিকে অবৈধ ভিওআইপি কারবারের আখড়ায় পরিণত করে শারুন-সাহাবের সিন্ডিকেট। তারা টেলিটকের বিভিন্ন সেবাও বন্ধ করে দেয়। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, ‘টেলিপে’ নামে টেলিটকের ডিজিটাল অ্যাপ ছিল। পল্লী বিদ্যুতের বিল আদায় করা হয় এ অ্যাপের মাধ্যমে। এতে সরকারের বিপুল পরিমাণ রাজস্ব আয় হচ্ছিল। কিন্তু ১৫ জুন কোনো নোটিস ছাড়াই বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে অ্যাপটি। এর নেপথ্যে রয়েছেন সাহাব উদ্দিন, টেলিটকের মার্কেটিং বিভাগের জিএম প্রভাস চন্দ্র, আইটি বিভাগের জিএম নুরুল মাবুদের যোগসাজশ। যারা সবাই শারুন সিন্ডিকেটের সদস্য। মোবাইল ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠান বিকাশ-এর কাছ থেকে অবৈধ সুবিধা নিয়ে টেলিটকের অ্যাপসটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বলে সংশ্লিষ্টরা অভিযোগ করেছেন। তা ছাড়া বর্তমানে টেলিটক গ্রাহকদের এসএমএস পাঠিয়ে পল্লী বিদ্যুতের বিল বিকাশে দেওয়ার জন্য প্রলুব্ধ করে লোভনীয় অফার দেওয়া হচ্ছে। এতে মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে টেলিপে ও টেলিটকের রিটেইল পয়েন্ট।

টেলিটকের কয়েকজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘এমডি সাহাব উদ্দিনের দুর্নীতি নিয়ে মন্ত্রণালয়ে দফায় দফায় অভিযোগ দিয়েও কোনো প্রতিকার মেলেনি। তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া দূরে থাক অভিযোগ আমলেই নেওয়া হয়নি। এতে তার বেপরোয়া দুর্নীতির মাত্রা দিনে দিনে বাড়ছেই। এমনকি কেউ তার বিরুদ্ধে অভিযোগ দিলে তার অনুগত চক্রকে দিয়ে ওইসব আলামত সরিয়ে নেওয়া হয় এবং যারা অভিযোগ করেন তাদের বিভিন্নভাবে হয়রানি করা হয়।’ তারা আরও বলেন, ‘এমডির কার্যালয়ের সামনে থেকে একটি নির্দিষ্ট সময়ের সিসিটিভি ফুটেজ গায়েব করে দেওয়া হয়েছে। কারণ ওই ফুটেজে এক নারী কর্মকর্তার সঙ্গে এমডির অন্তরঙ্গতার বিষয়টি ধরা পড়ে যায়।’

জানা গেছে, টেলিফোন শিল্প সংস্থা-টেশিসের এমডির সঙ্গে যোগসাজশে অপটিক্যাল মাস্ক কেনায় দুর্নীতির আলামত গোপন করার চেষ্টা চালান সাহাব উদ্দিন। তার এসব তথ্য জানেন এমন কিছু কর্মকর্তাকে ভয়ভীতি দেখানো হয়েছে। এমনকি কয়েকজনকে শারুনের গুলশানের অফিসে ডেকে শায়েস্তা করার হুমকি দেওয়া হয়েছে।

এ ছাড়া টেলিটকে নির্বিঘ্ন দুর্নীতি নিয়ন্ত্রণের জন্য সাহাব উদ্দিন যাকে নিরাপদ মনে করেন তাকেই কাছে টানেন। তার নিজস্ব বলয়ে বিএনপি নেতা মেজর (অব.) হাফিজউদ্দিনের জামাতা ও টেলিটকের কোম্পানি সচিব তাগরিবুল ইসলামের নামও আছে। এ ছাড়া আরও আছেন তিন জিএম নূরুল মাবুদ, আনোয়ার হোসেন ও প্রভাস চন্দ্র এবং ক্রয় বিভাগের ম্যানেজার রফিক। শারুনের সঙ্গে এই কয়েক কর্মকর্তা ভিওআইপিসহ নানান অনিয়ম-দুর্নীতির বিশাল সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছেন। যার মাধ্যমে দুর্নীতি করছেন হাজার হাজার কোটি টাকা।

এসব অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে সাহাব উদ্দিন বলেন, ‘টেকনিক্যাল কারণে টেলিপে অ্যাপসটি বন্ধ রাখা হয়েছে। শিগগিরই এটি আবার চালু করা হবে।’ দুর্নীতির কারণে ওএসডি থাকা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমাকে সাত মাসের জন্য ওএসডি করা হয়েছিল। তবে এটাকে ঠিক ওএসডি বলা যায় না, আমাকে এমডি অফিসে সংযুক্তি দেওয়া হয়েছিল।’ হুইপপুত্র শারুনের সঙ্গে সিন্ডিকেট করে ভিওআইপি কারবার নিয়ন্ত্রণ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘শারুনের সঙ্গে আমার পরিচয় নেই।’

এই বিভাগের আরও খবর
দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ
দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সর্বশেষ খবর
দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ
দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পার্শ্ববর্তী দেশে বসে ফ্যাসিবাদরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে
পার্শ্ববর্তী দেশে বসে ফ্যাসিবাদরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে তিন মামলা, আসামি আ.লীগ নেতাসহ ১৪৭
ভাঙ্গায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে তিন মামলা, আসামি আ.লীগ নেতাসহ ১৪৭

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক
চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

২০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ

২২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ
তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ

২৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি
অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সার্টিফিকেট জটিলতায় আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মাছ রফতানি বন্ধ
সার্টিফিকেট জটিলতায় আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মাছ রফতানি বন্ধ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রুমায় পর্যটকবাহী চাঁদের গাড়ি উল্টে আহত ১১
রুমায় পর্যটকবাহী চাঁদের গাড়ি উল্টে আহত ১১

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ বালুমহালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ বালুমহালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লামায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত
লামায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন গিল!
দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন গিল!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার
সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ
শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা